M/S Rasel Medical Hall

M/S Rasel Medical Hall Health Topics

04/12/2025


শিশুকে রোদ রাখার গুরুত্ব.......... # @ #

03/12/2025

এন্টিবায়োটিকের অপব্যবহার বিষয়ে 👎

ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান লক্ষণ হল তীব্র জ্বর, সেই সাথে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা, যেমন - মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, মাংসপ...
16/07/2025

ডেঙ্গু জ্বরের প্রধান লক্ষণ হল তীব্র জ্বর, সেই সাথে শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা, যেমন - মাথাব্যথা, চোখের পিছনে ব্যথা, মাংসপেশী ও অস্থিসন্ধিতে ব্যথা, ইত্যাদি।

এছাড়াও, শরীরে ফুসকুড়ি দেখা যেতে পারে এবং কিছু ক্ষেত্রে বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণগুলো সাধারণত এডিস মশার কামড়ের ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেখা দেয়।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে প্যারাসিটামল ব্যতীত অন্য ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে এবং রোগীকে বেশি বেশি তরল খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়া হয় ।

বাচ্ছাকে কেনো নিজের হাতে খেতে দিবেন? অনেক মা বলেন—শিশু নোংরা করবে, ঠিকমতো খাবে না, এক কামড় খেয়েই ফেলে দেয় তাই নিজেই খাইয়...
13/07/2025

বাচ্ছাকে কেনো নিজের হাতে খেতে দিবেন?
অনেক মা বলেন—
শিশু নোংরা করবে, ঠিকমতো খাবে না, এক কামড় খেয়েই ফেলে দেয় তাই নিজেই খাইয়ে দিই!
কিন্তু শিশুর বিকাশে নিজের হাতে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যখন শিশু নিজের ইচ্ছামত খাবার নিয়ে খেলা করে বা স্পর্শ করে, তখন খাবারের প্রতি তার এক ধরনের কৌতূহল এবং ইতিবাচক সম্পর্ক তৈরি হয়। এতে খাবারের প্রতি অনীহা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কমে।

ছোটবেলা থেকেই নিজের হাতে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠলে শিশু খাবারের প্রতি আত্মবিশ্বাসী হয় এবং স্বাধীনভাবে খেতে শেখে। এটি পরবর্তীতে তার খাদ্যাভ্যাস গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

(Fine Motor Skills) বৃদ্ধি:
নিজের হাতে খাবার ধরা এবং মুখে দেওয়ার চেষ্টা করার মাধ্যমে শিশুর হাতের ছোট ছোট পেশিগুলোর সমন্বয় ও নিয়ন্ত্রণ বাড়ে। এটি তার আঙুলের শক্তি এবং সমন্বয় ক্ষমতা বিকাশে সাহায্য করে।

(Hand-Eye Coordination) উন্নত করা:
খাবার মুখে তুলতে শেখাটা চোখ এবং হাতের মধ্যে চমৎকার সমন্বয় ঘটায়। শিশু দেখে এবং শেখে কীভাবে তার হাত ব্যবহার করে খাবার মুখে নিয়ে যেতে হয়।

এছাড়াও শিশু নিজের হাতে খেলে খাবারের রঙ, গন্ধ, টেক্সচার টের পায়—ইন্দ্রিয় শিখে। ক্ষুধা-তৃপ্তির সংকেত বোঝতে শিখে। কখন খেতে ইচ্ছে করছে বা পেট ভরে গেছে শিশু নিজে বুঝতে শিখে।

কখন থেকে শুরু করবেন?

৬ মাস বয়সের পর থেকে সলিড খাবার যখন শুরু করবেন, তখন থেকেই সহজ খাবার হাত দিয়ে ধরতে দিন।
৮–১০ মাসের মধ্যে ছোট ছোট টুকরো বা “ফিঙ্গার ফুড” দিন।যেমন -সিদ্ধ সবজি, কলা, রুটি টুকরো।
১২ মাসের পর চামচ/কাপ নিজে ধরার চেষ্টা করতে দিন।

কী কী খাবার দিতে পারেন?

কলা টুকরো (চিকন করে কেটে হাতে ধরতে দিন।)
সিদ্ধ গাজর বা আলু, মিষ্টি কুমড়ো, লাউ, ফুলকপি, ব্রকলি।
নরম ভাত ছোট বল বানিয়ে
ডিম পোচ করে ছোট লম্বা সাইজে করে কেটে দিন। (যদি বয়স অনুযায়ী নিরাপদ হয়)
ছোট রুটি টুকরো
নরম মাংসের টুকরো (যদি বয়স অনুযায়ী নিরাপদ হয়)

কিভাবে দিবেন?

খাবার ছোট টুকরো করে দিন—গলায় আটকে যাওয়া এড়াতে।
খাওয়ার সময় শিশুর পাশে থাকুন।
নোংরা করবে—তবু উৎসাহ দিন।
মজা করে, হাসিমুখে শেখান—না খেলে জোর করবেন না। খাওয়ার সময় কোন প্রকার ডিভাইস - মোবাইল / টিভি দিবেন না। নিরিবিলি পরিবেশে শিশুকে খেতে বসাবেন যেনো শিশুর মনোযোগ খাবার ছাড়া অন্যকোন দিকে না যায়।

শুরুতে শিশুকে অগোছালোভাবে খেতে দিন। একটু নোংরা হবে জেনেও তাকে এই সুযোগট

Address

Madrasabazar, Gohorpur, Balaganj
Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M/S Rasel Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram