SunnahMed

SunnahMed ইসলামিক চিকিৎসা ও হেলথ টিপস
“আরোগ্য আল্লাহর পক্ষ থেকে — আমরা শুধু সুন্নাহর পথে।”

 #যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জা*হা*ন্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!!!যিনা কাকে বলে?কোন কাজ গুলো যিনা?যিনা সম্পর্কে বি...
23/11/2025

#যিনা কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জা*হা*ন্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!!!

যিনা কাকে বলে?
কোন কাজ গুলো যিনা?

যিনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এবং যিনা করার পূর্বে এই হাদীসটিএকবার পড়ে নিন!!

-যি*না কী?

-শুধুই অবৈধ ভাবে মেলামেশা করাকেই যিনা বলা হয়?
-না!!

যেমনঃ হাদীসের ভাষায় যিনা বহু প্রকারে বিভক্ত।

১. কোন বেগানা নারী অথবা পুরুষের প্রতি দৃষ্টি দেওয়া চোখের যিনা!

২. যৌনতা সম্পর্কিত অশ্লীল কথাবার্তা বলা জিহ্বার যিনা!

৩. বিবাহ সম্পর্ক ছাড়া অবৈধ ভাবে কাউকে স্পর্শকরা হাতের যি*না!

৪. ব্যা*ভি চারের উদ্দেশ্যে হেঁটে যাওয়া পায়ের যিনা!

৫. সে সম্পর্কিত খারাপ কথা শোনা কানের যিনা।

৬. যিনার কল্পনা করা ও আকাংখা করা মনের যি*না!

৭. অতঃপর লজ্জাস্থান একে পূর্ণতা দেয় অথবা অসম্পূর্ণ রেখে দেয়! (বুখারী, মুসলিম, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে আন-নাসাঈ)!

অথচঃ আমরা কেবলমাত্র সর্বশেষ ধাপ টিকেই যি*না মনে করে থাকি! এবার ভেবে দেখুন আপনি এসব কাজের কোনো একটির সাথে জড়িত ননতো?

■ যিনা স্পষ্ট হারামঃ

আল্লাহ তা'আলা যি*নাকে হারাম ঘোষণা করে

বলেনঃ-"তোমরা যিনার ধারের কাছেও যাবে না। কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ।"
(সুরা বনী-ইসরাঈল আয়াতঃ ৩২)

যি*নার শা*স্তিঃ

যি*নার শা*স্তি অত্যন্ত ভয়াবহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ

"আমি স্বপ্নে একটি চুলা দেখতে পেলাম।

যার উপরের অংশ ছিল চাপা আর নিচের অংশ ছিল প্রশস্ত। আর সেখানে আগুন উত্তপ্ত হচ্ছিল এবং ভিতরে নারী পুরুষরা চিল্লাচিল্লি করছিলো!

আগুনের শিখা উপরে আসলে তারাও উপরে উঠছে, আবার আগুন স্তিমিত হলে তারা নিচে যাচ্ছিলো!
সর্বদা তাদের এঅবস্থা (এমন) চলছিলো! আমি জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞেস করলামঃ এরা কারা???"

• জিবরাঈল (আঃ) বললেনঃ

"তারা হলো অবৈধ যৌ"ন*চারকারী নারী ও পুরুষ!" (বুখারী)

■ যি*না কারীর লজ্জা স্থানের দূর্গন্ধে জাহান্নাম বাসী অস্থির হয়ে উঠবে!

-সেদিন যিনা কারীকে পিপাসা মেটানোর জন্য এই পঁচা পানিই পান করতে দেওয়া হবে!

তাই সবারই উচিত প্রেমিক-প্রেমিকা নামের বিবাহ বহির্ভূত এই সব শয়"তানি সম্পর্ক বাদ দেওয়া।

আল্লাহ আমাকে সহ সবাইকে সকল ধরনের গুণহা থেকে দুরে থাকার তৌফিক দান করুন। আমিন..!

 #রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জুমার দিনে আমার ওপর অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ কর। কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ...
21/11/2025

#রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

‘জুমার দিনে আমার ওপর অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ কর। কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার কাছে পেশ করা হয়।’


- সুনানে আবু দাউদ: ১০৪৭
madullah

19/11/2025

স্বপ্নে খাওয়া-দাওয়া করার সমস্যা প্রসঙ্গে

যারা স্বপ্নে খেতে দেখেন সেটা স্বেচ্ছায় হোক, কারও কাছ থেকে নিয়ে হোক অথবা কেউ জোর করে খাইয়ে দেয়- এমন হোক, তাদের জন্য এই পোস্ট। টুকরো টুকরো কিছু অভিজ্ঞতার ফসল এটা। কাজেই এর কোন রেফারেন্স হবে না। তাই যার সন্দেহ হবে তার আমল করার দরকার নেই।

দুই ধরনের ব্যাপার হতে পারে।

ক. স্বপ্নে খাওয়া নিয়মিত ঘটনা নয়। অনেকদিন পর পর দেখেন। দেখার পরেও তেমন কোন অনুভূতি হয় না। সাধারন স্বপ্নের মতই মনে হয়। শারিরিক ও মানসিক কোন সমস্যা নেই।

এমন হলে ইন শা আল্লাহ চিন্তার কিছু নেই। অন্যান্য সাধারন স্বপ্নের মতই এটা। ফরজ ইবাদত ও মাসনুন আমল গুরুত্ব দিয়ে করা উচিত।

খ. নিয়মিত স্বপ্নে খেতে দেখেন অথবা প্রায়ই কেউ জোর করে খাইয়ে দেয়।

১। অনুভূতি পুরো বাস্তব মনে হয়।
২। ঘুম থেকে উঠার পরেও খাবারের স্বাদ পান মুখে
৩। ঘুম থেকে উঠে বমি বমি লাগে
৪। পেট ফুলে থাকে/পেট ভরা লাগে
৫। খাওয়ার রুচি একদমই থাকে না
৬। দিন দিন শুকিয়ে কাঠি হয়ে যাচ্ছেন
৭। অন্যান্য শারিরিক ও মানসিক সমস্যা আক্রান্ত। যেমনঃ

i. কারণ ছাড়াই মাথা/ঘাড়/কোমড় ব্যথা
ii. বিকেল/সন্ধার পর থেকেই শরীর খারাপ লাগা
iii. সকালে বিছানা থেকে উঠতে কষ্ট হওয়া
iv. নামায, কুরআন তেলাওয়াতে প্রবল অনীহা
v. সোর্স ছাড়াই সুগন্ধ/দুর্গন্ধ পাওয়া যেটা ঘরের আর কেউ পায় না

আপনি যদি খ ক্যাটাগরিতে পড়েন তাহলে আপনার উচিত হবে এসব সমস্যা গুরুত্ব দেয়া এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা করা। কারও কাছে যেতে হবে না। নিজের চিকিৎসা নিজেই করতে পারবেন ইন শা আল্লাহ।

সাজেশনঃ

১। ঘরে/গায়ে যদি কোন তাবিজ থাকে তাহলে সঠিক নিয়মে নষ্ট করে ফেলা। ব্যবহারের জন্য তওবা করা।
২। কবীরা গুনাহে লিপ্ত থাকলে তওবা করে ফিরে আসা।
৩। ফরজ ও মাসনুন আমল গুরুত্ব দিয়ে করা। মেয়দের জন্য পর্দা করাও ফরজ। মেয়েদের পিরিয়ড হলেও মাসনুন আমল বন্ধ না করা
৪। বেশি বেশি দুআ’ করা আল্লাহর কাছে।

এই চারটা কাজ করলে ইন শা আল্লাহ সমস্যা কমে আসবে। তাই কিছুদিন এই চারটি কাজ করা উচিত এবং সমস্যার উথান/পতন লক্ষ রাখা উচিত। পাশাপাশিঃ

৫। রুকইয়াহর আয়াত তেলাওয়াত করা। প্রতিদিন কমপক্ষে একবার। তেলাওয়াত করতে না পারলে (পিরিয়ড থাকলে, উচ্চারন শুদ্ধ না থাকলে) অডিও শোনা। প্রতিদিন কমপক্ষে ১ থেকে ১.৫ ঘন্টা।

৬। এক বোতল (২ লিটারি) পানি নিন। এরপর সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসী, সুরা আরাফ (১১৭ থেকে ১২২ নং আয়াত), সুরা ইউনুস (৮১, ৮২ নং আয়াত), সুরা ত্বহা (৬৯ নং আয়াত) কয়েকবার করে পড়ুন। এরপর সুরা ইখলাস, ফালাক, নাস কয়েকবার করে পড়ুন। সবগুলো পড়া শেষ হলে বোতলের পানিতে ফুঁ দিন। এই পানি প্রতিবেলায় আধ গ্লাস করে খাবেন। গোসলের পানিতে আধ গ্লাস করে মিশিয়ে গোসল করবেন প্রতিদিন। শীত লাগলে গরম পানি মেশাবেন। সমস্যা নেই ইন শা আল্লাহ।

৭। স্বপ্নে খেতে দেখলে ঘুম ভাঙার সাথে সাথে উঠে আধ গ্লাস পড়া পানি খেয়ে নিবেন।

৮। অনেক সময় রাতে মাসনুন আমল করে ঘুমালে স্বপ্নে খেতে দেখে না। কিন্তু ফজরের পর ঘুমালে খেতে দেখে। এমন হলে ফজরের পর ঘুমানোর আগে আবার মাসনুন আমল করে নিবেন।

৯। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে অডিও শুনতে অসুবিধা নেই। পড়া পানি শেষ হয়ে গেলে অন্য কেউ পড়ে দিবে। কাজেই সতর্কতা হল আগেই বেশি করে পানি রেডি করে ফেলা যেন পিরিয়ড শুরু হয়ে গেলে পানি শর্ট না পড়ে। নিজের জন্য নিজেই পানি রেডি করা।

আল্লাহ তায়ালা এমন সুস্থতা দান করুন যার পর আর

18/11/2025

প্রত্যেকের ফেইসবুক Bio টা দিয়ে যান, দেখি কারটা বেশি সুন্দর হয়.!🖤🌸

একজন পাকিস্তানি যাদুকরের বক্তব্য...আমি মাঝে মাঝে কিছু জ্বীনদের পাঠাতাম যখন কেউ আমার কাছে অন্যের বিরুদ্ধে কালু জাদু করতে ...
16/11/2025

একজন পাকিস্তানি যাদুকরের বক্তব্য...

আমি মাঝে মাঝে কিছু জ্বীনদের পাঠাতাম যখন কেউ আমার কাছে অন্যের বিরুদ্ধে কালু জাদু করতে আসত। জ্বীনদেরকে বিভিন্ন খারাপ কাজের জন্য পাঠানো হত, যেমন কারো বাড়ির শান্তি অস্থিতিশীল করার জন্য, কারো অসুস্থতা সৃষ্টি করতে অথবা কারো মস্তিষ্ক এবং মেজাজ খিটখিটে করার জন্য। মাঝে মাঝে কারো উপর জ্বীন চালনা করা হলে কখনো কখনো জ্বীনেরা ফিরে এসে আমাকে বলত যে তারা কাউকেই সেখানে দেখতে পায়নি, আবার কখনো কখনো তারা বলত যে তারা শুধু তাদের কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছে কিন্তু তবুও কাউকে দেখতে পাচ্ছে না।

তখন আমি আফারিত দের (ইফ্রিদ) পাঠাই, যাদের ক্ষমতা জ্বীনদের মধ্যে সর্বোচ্চ এবং তারাও একই অজুহাত দিয়ে ফিরে আসত।

এরপর আমি জ্বীনদের আবারও পুনরায় যাদের বিরুদ্ধে তাদেরকে পাঠানো হয়েছিলো তাদের নাম, জায়গার ঠিকানা এবং কোন অবস্থানে আছে সেটি বলি। এবং তারা উত্তর দেয় যে হ্যাঁ আমরা আপনার বলে দেয়া জায়গাতেই গিয়েছিলাম কিন্তু তাদের খুঁজে পাই নি!
আমি তখন অনুধাবন করতে পেরেছিলাম যে, ওইসব লোকদের সুরক্ষার স্তর, তাদের চারপাশের সুরক্ষা বেস্টনি বেশ মজবুত।
আবার এমন কিছু লোক আছে যাদের আদৌ কোনো সুরক্ষা নেই, এদের কালো জাদু দিয়ে শিকার করা এবং ইচ্ছেমতো কালো জাদুতে আক্রান্ত করা আমার জন্য খুব সহজ।

যাদেরকে আফারিত (ইফ্রিদ) পর্যন্ত খুজে পায় না সেসব লোকজন কুরআন এবং সালাত দিয়ে তাদের চারপাশে ভালমত সুরক্ষা বলয় তৈরী করে রাখে। কিন্তু যখন তারা মাঝে মাঝে তাদের সালাত মিস করে, জ্বীনেরা তাদের দেখতে না পেলেও শুধুমাত্র তাদের কণ্ঠস্বর শুনতে নির্দিষ্ট একটি দুরুত্ব থেকে।
যাদের প্রকৃত সুরক্ষা আছে, জিনরা তাদের দেখতে পায় না যাই হোক না কেন।

এবং তারপর আমি কুরআনের একটি আয়াত সম্পর্কে বুঝতে পারলামঃ
*যখন তুমি কুরআন তেলাওয়াত করো, তখন তোমার এবং যারা পরকালে বিশ্বাস করে না তাদের মধ্যে একটি অদৃশ্য পর্দা স্থাপন করে দেই*
যার অর্থ আপনি মানুষের মন্দ ব্যাপার এবং দুষ্ট জ্বীন উভয়ের বিরুদ্ধেই ঢাল (সুরক্ষা বলয়) পাবেন।"
প্রতিদিন কুরআন পড়ুন।

সহীহ মুসলিম এবং ইবন হিব্বানে নবী (সঃ) বলেছেনঃ "তোমাদের ঘরগুলিকে কবরস্থানে পরিণত করো না (কোরআন বা জিকির যে ঘরে নেই)।

যেখানে সূরাতুল বাকারা (আয়াতুল কুরসি্) নিয়মিত পাঠ করা হয় সেখান থেকে শয়তান ও দুষ্ট জ্বীন আতংকিত হয়ে পালিয়ে যায়।
Repost.

16/11/2025

প্রিয় নবীর নাম শুনলে কী বলতে হবে।

15/11/2025

আল্লাহ তোমার কষ্টগুলোকে শান্তিতে পরিণত করুন।🖤🌸

15/11/2025

বিয়ের পূর্বে প্রতিটি যুবককে কোন দোয়াটি পড়তে বললেন শায়েখ..⁉️

15/11/2025
অলিভ অয়েলের খাওয়ার উপকারিতা(Benefits of Olive Oil):1. হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে (Cardiovascular Health)- Monounsat...
11/11/2025

অলিভ অয়েলের খাওয়ার উপকারিতা(Benefits of Olive Oil):

1. হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে (Cardiovascular Health)
- Monounsaturated Fatty Acids (MUFA) রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল (LDL) কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়ায়।
- রক্তনালিকে নমনীয় রাখে, হাই ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
- প্রতিরোধ করে: অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (Atherosclerosis), স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক।

2. মস্তিষ্ক ও স্নায়ু সুরক্ষা (Neuroprotection)
- অলিভ অয়েলে থাকা antioxidants ও polyphenols আলঝেইমার ও পার্কিনসন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
- নিউরনের প্রদাহ কমায় ও মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল উন্নত করে।

3. হজম উন্নত করে (Digestive Health)
- পিত্ত নিঃসরণ বাড়িয়ে চর্বি হজমেসাহায্য করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়, অন্ত্রের গতি স্বাভাবিক করে।
- Helicobacter pylori ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর, যা আলসার সৃষ্টি করে।

4. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক (Blood Sugar Control)
- ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়ায়।
- গ্লুকোজ শোষণের হার ধীরে হয়, ফলে রক্তে চিনির পরিমাণ দ্রুত বাড়ে না।

5. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক (Weight Management)
- যদিও এটি একটি তেল, তবে MUFA ধরণের চর্বি ক্ষুধা কমায় ও দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে।
- অতিরিক্ত processed fat বা refined oil এর চেয়ে অনেক স্বাস্থ্যকর।

6. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রভাব (Oxidative Stress Reduction)
- Vitamin E, oleuropein, hydroxytyrosol ও oleocanthal নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র‍্যাডিকেল প্রতিরোধ করে।
- কোষ বার্ধক্য, ক্যানসার ও লিভার ড্যামেজ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

7. ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক (Anti-cancer Properties)
- গবেষণায় দেখা গেছে, অলিভ অয়েলের ফেনলিক যৌগ ক্যানসার কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দিতে পারে (বিশেষ করে স্তন ও কোলন ক্যানসার)।
- কোষের DNA রক্ষা করে।

8. ত্বক ও চুলের যত্ন (Dermatological Use)
- ত্বক মসৃণ ও হাইড্রেটেড রাখে।
- অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকার কারণে একজিমা, সোরিয়াসিস ইত্যাদি ত্বকের রোগে উপকারী।
- চুলে ব্যবহারে খুশকি ও চুল পড়া কমায়।

9. লিভার ডিটক্স ও ফ্যাটি লিভার নিয়ন্ত্রণ
- লিভারে চর্বি জমা প্রতিরোধ করে (NAFLD)।
- লিভার কোষে ইনফ্লেমেশন ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়।

10. হাড় মজবুত করে (Bone Health)
- অলিভ অয়েলের কিছু উপাদান হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে।
- হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।

11. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে (Immunity Booster)
- এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পুষ্টি উপাদান শরীরের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।

▫️কুরআনে অলিভ অয়েলের উল্লেখ-
সূরা তীন (আয়াত ১):
"শপথ তীন ও জয়তুনের"
এখানে “জয়তুন” বলতে অলিভ বা অলিভ গাছ বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এর কসম করেছেন, যা এর মর্যাদা ও উপকারিতার প্রমাণ।
সূরা আন-নূর (আয়াত ৩৫):
"...একটি বরকতময় বৃক্ষ, অলিভ গাছ, যা না পূর্বদিকে না পশ্চিমদিকে..."
এই আয়াতে অলিভ গাছকে “বরকতময়” বলা হয়েছে, যা এর পবিত্রতা ও উপকারিতার ইঙ্গিত দেয়।

▫️হাদিসে অলিভ অয়েলের গুরুত্ব-
সুনান আত-তিরমিজি (হাদিস নম্বর: 1851):
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন:
“তোমরা অলিভ তেল খাও এবং তা দ্বারা শরীরে মালিশ করো, কেননা এটি একটি বরকতময় বৃক্ষ।”
— এই হাদিসে অলিভ তেল খাওয়া ও ব্যবহার করার সুপারিশ করা হয়েছে।

11/11/2025

গরম দুধে ২টা খেজুর + ১ চা চামচ কালোজিরা — premature e-ja-culation ও শরীর দুর্বলতা দুটোতেই কাজ দেয়।

11/11/2025

💍 বিয়ে করো,
কারণ কেউ তোমার জন্য দোয়া করছে—
“হে আল্লাহ, ওকে আমার জন্য হালাল করে দাও…”🌸😇

Address

পূর্ব চৌহাট্টা, আর. এন টাওয়ার (R. N) বিপরীতে, সিলেট
Sylhet

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 02:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SunnahMed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram