Human Life

Human Life শির্ক মুক্ত ঈমান এবং বিদ'আত মুক্ত আমল সমাজে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষুদ্র একটি প্রয়াস।

02/12/2025

৩৬টি বালা-মুসীবত থেকে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতেনঃ
১- অপারগতা।
২- অলসতা।
৩- ভীরুতা। (কাপুরুষতা)
৪- কৃপণতা।
৫- অতিশয় বৃদ্ধাবস্থা।
৬- কঠোরতা।
৭- অমনোযোগিতা।
৮- সামর্থহীনতা।
৯- অপমান।
১০- দারিদ্রতা।
১১- কপর্দকহীনতা।
১২- কুফর।
১৩- শির্ক।
১৪- দীন বিরোধিতা।
১৫- দীনের অবাধ্যতা।
১৬- মুনাফেকী।
১৭- শোনানোর প্রবণতা।
১৮- প্রদর্শনেচ্ছা।
১৯- বধিরতা।
২০- মুক অবস্থা।
২১- অপ্রকৃতিস্থতা। (পাগলামী)
২২- কুষ্ঠ।
২৩- শ্বেত (ধবল)।
২৪- খারাপ রোগ।
২৫- ঋণের প্রাদুর্ভাব।
২৬- মানুষের নীপিড়ন।
২৭- নেয়ামত চলে যাওয়া।
২৮- নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া।
২৯- হঠাৎ বিপদ।
৩০- আল্লাহর সবধরণের অসন্তুষ্টি।
৩১- অধৈর্য করে দেয়া বিপদ।
৩২- দু্র্ভাগা হওয়া।
৩৩- ফয়সালার খারাপি।
৩৪- শত্রুদের দ্বারা জিঘাংসা চরিতার্থ করা।
৩৫- দুশ্চিন্তা।
৩৬- পেরেশানী।
সুতরাং প্রতিটি মুসলিমের উচিত এগুলো থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা।

- ড. আবু বকর যাকারিয়া

30/11/2025

‎مَاۤ اَصَابَ مِنْ مُّصِیْبَةٍ اِلَّا بِاِذْنِ اللّٰهِ ؕ وَمَنْ یُّؤْمِنْ بِاللّٰهِ یَهْدِ قَلْبَهٗ ؕ وَاللّٰهُ بِكُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ۟

আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কোন বিপদই আপতিত হয় না। যে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনে, আল্লাহ তার অন্তরকে সৎপথে পরিচালিত করেন। আল্লাহ প্রত্যেক বিষয়ে সর্বজ্ঞ।

📖সূরা তাগাবূন-১১
©️IRD Quran Majeed App

23/11/2025

আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত; তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
👉 যখন গানীমাতের (যুদ্ধলন্দ) মাল ব্যক্তিগত সম্পদে পরিণত হবে,

👉 আমানাতের মাল লুটের মালে প্রচলন হবে,

👉পুরুষ স্ত্রীর অনুগত হয়ে যাবে কিন্তু নিজ মায়ের অবাধ্য হবে,

👉কলরব ও হট্টগোল করবে,

👉পাপাচারীরা গোত্রের নেতা হবে,

👉নিকৃষ্ট লোক সমাজের কর্ণধার হবে,

👉কোন মানুষের অনিষ্ট হতে বাঁচার জন্য তাকে সম্মান দেখানো হবে,

👉গায়িকা-নর্তকী ও বাদ্যযন্ত্রের বিস্তার ঘটবে,

👉মদপান করা হবে,

👉এই উম্মাতের শেষ যামানার লোকেরা তাদের পূর্ববর্তী মনীষীদের অভিসম্পাত করবে,

*তখন তোমরা অগ্নিবায়ু, ভূমিধস,ভূমিকম্প, চেহারা বিকৃতি ও পাথর বর্ষণরূপ শাস্তির এবং আরো আলামতের অপেক্ষা করবে যা একের পর এক নিপতিত হতে থাকবে,যেমন পুরানো পুতির মালা ছিড়ে গেলে একের পর এক তার পুতি ঝরে পড়তে থাকে।*

📖সূনানে আত তিরমিজি -২২১১

22/11/2025

যারা আল্লাহর পথে তাদের সম্পদ ব্যয় করে,তাদের উপমা একটি বীজের মত,যা উৎপন্ন করল সাতটি শীষ, প্রতিটি শীষে রয়েছে একশ’ দানা।আর আল্লাহ যাকে চান তার জন্য বাড়িয়ে দেন।আর আল্লাহ প্রাচুর্যময়,সর্বজ্ঞ।

যারা আল্লাহর রাস্তায় তাদের সম্পদ ব্যয় করে,অতঃপর তারা যা ব্যয় করেছে,তার পেছনে খোঁটা দেয় না এবং কোন কষ্টও দেয় না,তাদের জন্য তাদের রবের নিকট তাদের প্রতিদান রয়েছে এবং তাদের কোন ভয় নেই,আর তারা চিন্তিত হবে না।

উত্তম কথা ও ক্ষমা প্রদর্শন শ্রেয়,যে দানের পর কষ্ট দেয়া হয় তার চেয়ে।আর আল্লাহ অভাবমুক্ত,সহনশীল।

📖সূরা বাকারাহ:২৬১-২৬৩

21/11/2025

বিভিন্ন কারণে ভূমিকম্প হয়ে থাকে। যেমন-
(১) কখনও আল্লাহ মুসলমানদের সতর্ক করা ও ভীতি প্রদর্শনের জন্য ভূমিকম্প দেন (ইসরা ১৭/৫৯)।

(২) কখনো আল্লাহ নিজের দিকে ফিরিয়ে আনার জন্য ভূমিকম্প পাঠান (বুখারী হা/১০৫৯; মিশকাত হা/১৪৮৪)।

(৩) কখনও সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য বুঝানোর জন্য ভূমিকম্প হয়ে থাকে (ফুছছিলাত ৪১/৫৩)। এছাড়া অন্যায়-অত্যাচার ও কোন বিশেষ পাপের কারণেও ভূমিকম্প বৃদ্ধি পায় (রোম ৩০/৪১)।

-প্রফেসর ড. আসাদুল্লাহ আল-গালিব (হাফিযাহুল্লাহ)

18/11/2025

সম্পদের জন্য যাতে আল্লাহ'র সাথে সম্পর্ক নষ্ট না হয়☝️

16/11/2025

রাসূলুল্লাহ ﷺ কে অফার করা হয়েছিল, তাকে আরবের রাজা বানিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু কাফিরদের সিস্টেমে, তাওহীদের সাথে আপোষ করে, তিনি আরবের রাজা হওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন।

এরপর উনার অনুসারীদের পরিশ্রমে মদীনার মাটিতে ইসলাম গালেব হয়েছে। এরপর সেখানে গিয়ে তিনি সে ভূমির মানুষদের নেতা হওয়ার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।

আগে সিস্টেম প্রতিষ্ঠা। তারপর নেতা নির্বাচন।

কুফরি সিস্টেমের ভেতরে থেকে, তাদের নিয়ম মেনে নেতা হওয়ার সকল প্রস্তাব রাসূলুল্লাহ ﷺ ও সাহাবায়ে কিরামের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত।

-ইরফান সাদিক

03/11/2025

ইলেকশন,সিলেকশন আর শুরা এর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য

🎤মুহতারাম আব্দুস সবুর চৌধুরী (হাফিযাহুল্লাহ)

29/10/2025

ইমাম আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইবনু আইয়ূব ইবনু কাইয়্যিম আল-জাওযিয়্যাহ রাহিমাহুল্লাহ (৬৯১–৭৫১ হি.) বলেন,
কোনো এক আলেম বলেছেন,
“আমি চিন্তা করেছি, মানুষ (বুদ্ধিমানরা) যে বিষয়ের জন্য চেষ্টা-পরিশ্রম করে — দেখলাম, তাদের সকল প্রচেষ্টা একটিই লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে, যদিও তা অর্জনের পদ্ধতি ও পথগুলো একে অপরের থেকে ভিন্ন। দেখলাম, তারা সবাই দুঃখ, উদ্বেগ ও কষ্ট দূর করার প্রচেষ্টা করছে।
এইজন্য কেউ তা করে খাবার ও পানীয়ের মাধ্যমে, কেউ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও উপার্জনের মাধ্যমে, কেউ করে বিবাহের মাধ্যমে, কেউ করে সুর ও সংগীত শুনে, কেউ করে খেলাধুলা ও বিনোদনের মাধ্যমে।

আমি বললাম: প্রকৃতপক্ষে মানুষের চাওয়াটা এক — মনে প্রশান্তি ও দুঃখের দূরীকরণ। কিন্তু এ সব পথই আসলে প্রকৃত উদ্দেশ্যের দিকে পৌঁছে দেয় না, বরং অধিকাংশ সময় তা বিপরীত ফল দেয়।
আর আমি দেখিনি এসব পথের মধ্যে এমন কোনো পথ, যা নিশ্চিতভাবে প্রকৃত প্রশান্তি ও সন্তুষ্টির দিকে নিয়ে যায় — অন্তরকে একমাত্র আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেওয়া ও তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা ছাড়া।”

- ইমাম ইবনুল কাইয়‍্যিম, আদ-দা ওয়াদ-দাওয়া পৃষ্ঠা ৪৫০।

সারকথা:
মানুষ জীবনের সকল প্রয়াসে মূলত দুঃখ-চিন্তা থেকে মুক্তি খুঁজে। কেউ খাওয়া-দাওয়া, ব্যবসা, বিবাহ, গান-বাজনা বা বিনোদনের মাধ্যমে তা চায়। কিন্তু প্রকৃত প্রশান্তি ও দুঃখমুক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর সঙ্গে আন্তরিক সম্পর্ক স্থাপন ও তাঁর সন্তুষ্টি লাভের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব — অন্য কোনো পথে নয়।

©️ড. আবু বকর মুহাম্মদ যাকারিয়া (হাফিযাহুল্লাহ)

29/10/2025

শরিয়তের কোনো বিষয় আমল করার ক্ষেত্রে আমাদের করনীয় 👇

মাযহাব অনুসরনের ক্ষেত্রে কোরআন সুন্নাহর বক্তব্য অগ্রগন্য,মাযহাব কোন দ্বীন নয় বরং এটি অভিমত।রাসুলুল্লাহ ﷺ কে আনুগত্য করা ফরজ,অন্যকারো আনুগত্য করা ফরজ,সুন্নাত বা নফলও নয়। মাযহাবের ঈমামগনও তাদের বক্তব্যের অনুসরণ করাকে ফরজ দাবী করেন নি।

🎤ড.মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ মাদানী (হাফিযাহুল্লাহ)

21/10/2025

সলাতের মাঝে অযু ভেংগে গেলে করনীয় 👇

‘আয়িশাহ্ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী ﷺ বলেছেনঃ সলাতের মধ্যে তোমাদের কারো অযু নষ্ট হলে হলে সে যেন তার নাক চেপে ধরে বেরিয়ে যায়।[1]

📖সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
অধ্যায়ঃ ২/ সালাত (كتاب الصلاة)
হাদিস নম্বরঃ ১১১৪

[1] ইবনু মাজাহ (অধ্যায় : সলাত ক্বায়িম, অনুঃ সলাতে অযু ভঙ্গ হলে কিভাবে বেরিয়ে আসবে, হাঃ ১২২২), বায়হাক্বী ‘সুনান’ (২/২৫৪), হাকিম (১/১৮৪), দারাকুতনী (১/১৫৮)। ইমাম হাকিম বলেনঃ এটি বুখারী ও মুসলিমের শর্তে সহীহ, তবে তাঁরা এটি বর্ণনা করেননি। ইমাম যাহাবী তার সাথে একমত পোষণ করেছেন। হাদিসের মানঃ সহিহ

©️হাদিস বিডি

20/10/2025

পুরুষের জন্য নারী এমনিতেই গোটা সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে মোহনীয় বিষয়। এরপর যদি কোনো ব্যক্তি বহুবিবাহের মতো নারী-সংশ্লিষ্ট সেন্সিটিভ বিষয়কে তার মিশন ভিশনে পরিণত করে তাহলে সে ব্যক্তি ওমেনাইজার হয়ে পড়ার আশংকা অনেক বেশি। দেখবেন, শো-বিজ জগতের প্রযোজক পরিচালক ইত্যাদি শ্রেণির লোকেরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওমেনাইজার হয়ে পড়ে।

এটাই আমরা দেখছি বহুবিবাহ আন্দোলনের হোতাদের মধ্যে।

নারীরা মানব ইতিহাস সবচেয়ে নিকৃষ্টতর সময় অতিক্রম করছে। পশ্চিমা পর্ন ইন্ডাস্ট্রির মাধ্যমে নারীকে সেক্স-অব্জেক্ট হিসেবে উপস্থাপন, ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে যা খুশি তা করার লাইসেন্স, পরকালহীন জীবন-দর্শনে খাও-দাও ফুর্তি করো--সব মিলিয়ে মানুষকে এক যৌনজীবে রুপান্তরিত করার সকল আয়োজন সম্পন্ন, আর এই যৌনজীবদের জীবনের প্রধানতম লক্ষ্য হলো নারী সম্ভোগ।

এক শ্রেণির মানুষকে আজকাল দেখা যাচ্ছে ইসলামকে ব্যবহার করে তাদের এই ভোগবাদিতাকে ইসলামাইজেশানের চেষ্টা করছেন। বহুবিবাহ আন্দোলনের নামে একধরনের হালাল পতিতালয় খুলে বসেছেন তারা।

যে বহুবিবাহ ছিলো নারীদের জন্য শারিরিক, মানসিক, সামাজিক ও আর্থিক নিরাপত্তাজাল বা সেইফটিনেট তৈরির মাধ্যম সেই বহুবিবাহকে ব্যবহার করে তারা অসংখ্য নারীর জীবন তারা উলটো নিরাপত্তাহীন করে তুলছে। একইসাথে এরা আধুনিক শিক্ষিত নারীদের মধ্যে পশ্চিমাদের রোপন করা ইসলামবিদ্বেষের মাত্রা আরও বহুগুণে বাড়িয়ে তুলছে।

বিবাহ কোনো আন্দোলন সংগ্রামের বিষয় নয়, বরং ব্যক্তিগত প্রয়োজনের বিষয়। বিবাহ কারো জন্য ফরজ, কারো জন্য মুসতাহাব, কারো জন্য নফল, কারো জন্য মাকরুহ আবার কারো জন্য হারাম।

কারো যদি সকল সামর্থ্য থাকে এবং প্রয়োজন অনুভব করে সে বহুবিবাহ করুক, এটা যেমন তার নিজস্ব ব্যাপার, তেমনি কেউ যদি বিয়ে একটাও না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন সেটাও তার ব্যাপার। বাট, যে সিদ্ধান্তই নেন, সুন্দরভাবে বাস্তবায়নের চেষ্টা করুন।

আল্লাহ যা কিছু হালাল করেছেন তার মধ্যে অবশ্যই কল্যাণ রেখেছেন। এখন সেই হালালকৃত জিনিষের মাধ্যমে যদি আপনি কল্যাণ সাধন না করে সমাজের জন্য আরও অকল্যাণ বয়ে আনেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার কথা সত্য হলেও আপনি ব্যক্তি সত্য নন।

আশা করি বহুবিবাহ আন্দোলনের আড়ালে বহু নারী সম্ভোগের রাস্তা খোলা লোকগুলোর ব্যাপারে উলামায়ে কেরাম শক্ত ভুমিকা গ্রহণ করবেন।

একইসাথে আমাদের মা-বোনদেরও বলব, মায়েরা, বোনেরা শুনুন, বহুবিবাহ নারীদের নিরাপত্তা বাড়ায়, আর পুরুষের বাড়ায় বোঝা। পুরুষের মধ্যে গাধার মতো বোঝা বহনের কিছু ড্রাইভ আল্লাহ দিয়েছেন, তাই সে নিজের মেরুদণ্ড ভেঙ্গেও তা করে এবং গর্বিত বোধ করে।

আপনারা পশ্চিমা প্রপাগাণ্ডার শিকার হয়ে আপনার স্রষ্টা মহাজ্ঞানী আল্লাহর হালাল করা একটা বিধানের প্রতি এমন বিদ্বেষমূলক মনোভাব রাখবেন না। এটা আপনাদের দুনিয়া আখিরাত কোনোটার জন্যই ভালো না।

চারপাশে খোঁজ নিয়ে দেখুন, লক্ষ-লক্ষ নারীদের বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে, অসংখ্য বিধবা-তালাকপ্রাপ্তা নারীরা স্বামী পাচ্ছেন না!

শুধু নিজে ভালো আছেন বলেই যে সমাজ ভালো আছে তা কিন্তু নয়। চোখ খুলুন। চারিদিকে তাকান। ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠুন, আবেগের ঊর্ধ্বে উঠে বাস্তবতাকে মেনে নিতে শিখুন। না হলে একদিন হয়তো এই অভিশাপ আপনাকে কিংবা আপনার পরিবারকেও গ্রাস করবে।

একটা এক্সট্রিমিজমই আরেকটা এক্সট্রিমিজমের জন্ম দেয়। বহুবিবাহের প্রতি সমাজে জেঁকে বসা এক্সট্রিম বিদ্বেষের কারণেই আজ কাসেমীদের মতো ফালতু লোকেরা আরেকটা এক্সট্রিমজমের জন্ম দিয়ে নিজেদের একটা জায়গা করে নিতে পেরেছে।

একটা স্বাভাবিক বৈধ বিষয়ের প্রতি সমাজের এমন বিদ্বেষমূলক মনোভাবের সুযোগ নিয়েই কিন্তু এইসব ফালতু লোকেরা বহুবিবাহের আন্দোলন গড়ে তোলার গ্রাউন্ড পেয়েছে।

সমাজ যদি এই বিদ্বেষ ত্যাগ না করে তাহলে এক কাসেমীকে দমন করলে আরেক কাসেমী গজিয়ে উঠবে।

আশা করি আপনারা তা দেবেন না।

©️আহমেদ রফিক (হাফিযাহুল্লাহ)

Address

Sylhet

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Human Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram