Ruqyah & Hijama Healing Center,Rangpur

  • Home
  • Ruqyah & Hijama Healing Center,Rangpur

Ruqyah & Hijama Healing Center,Rangpur আপনার বিশ্বস্ত রুকইয়া ও হিজামা সেন্টার এখন রংপুরে!

30/11/2025

আজকে লালমনিরহাটে এক সঙ্গে ১০/১২ জন দীনি ভাইদের রুকইয়াহ করালাম।
কমবেশি সবাই জিন শয়তানের পক্ষ থেকে ওয়াসওয়াসা, বদনজর ও হিংসায় আক্রান্ত।

দীনের দায়ীদের করণীয় হলো, একবার হলেও রুকইয়াহ করিয়ে নেয়া। কারণ তাদের ওপর মানুষ শয়তানেরা যাদু করে আর শয়তান জিনেরা ওয়াসওয়াসা,বদনজর ও হিংসা সৃষ্টি করে।
মহান আল্লাহ তায়ালা সকলকে জিন, যাদু, বদনজর, হিংসা ও ওয়াসওয়াসা থেকে হিফাজত করুন।

29/11/2025

এক বোনর দীর্ঘদিন ধরে জিনের সমস্যার কারণে বিয়ে হচ্ছিল না।
আলহামদুলিল্লাহ! রুকইয়াহ করানোর ২ মাসের মধ্যে এ মাসেই ওনার বিয়ে সম্পন্ন হয়।
নতুন দম্পতির জন্য সকলে দুআ রাখবেন।

‘জিন বশ করা’ ও ‘জিনের সাহায্য নেওয়া’: আমরা কোন কবিরাজ ও মুদাব্বিরদেরকে ভণ্ড ও প্রতারক বলি?সম্প্রতি অনেক দ্বীনি ভাই আমাদে...
28/11/2025

‘জিন বশ করা’ ও ‘জিনের সাহায্য নেওয়া’: আমরা কোন কবিরাজ ও মুদাব্বিরদেরকে ভণ্ড ও প্রতারক বলি?

সম্প্রতি অনেক দ্বীনি ভাই আমাদেরকে ব্যক্তিগতভাবে প্রশ্ন করেছেন এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে, আমরা কেন ‘মুদাব্বির’, ‘কবিরাজ’ বা ‘জিন হুজুর’ নামধারীদের ব্যাপারে ঢালাওভাবে কথা বলছি। আপনাদের এই গঠনমূলক প্রশ্নের জবাবে, আজ আমরা বিষয়টি পরিষ্কার করতে চাই।

আমরা লক্ষ্য করেছি, বাংলাদেশের অধিকাংশ কবিরাজ ও মুদাব্বির নিজেদেরকে হানাফী মাযহাবের অনুসারী হিসেবে পরিচয় দেন। একারণেই, আজ আমরা অন্য কোনো মাযহাব বা মতাদর্শের আলোকে নয়, বরং সরাসরি হানাফী মাযহাবের বিশ্ববরেণ্য ও স্তম্ভস্বরূপ ইমামগণের অকাট্য বক্তব্যের আলোকেই বিষয়টি বিশ্লেষণ করব।

এর আরেকটি কারণ হলো, অনেক সময় হক কথা সামনে এলে, কিছু ব্যক্তি প্রতিপক্ষকে ‘আহলে হাদিস’ বা অন্য কোনো ট্যাগ লাগিয়ে মূল আলোচনাকে এড়িয়ে যেতে চায় এবং সত্যকে উপেক্ষা করার সুযোগ খোঁজে। আমরা সেই দরজাটিও সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দিতে চাই।

আজ আমরা পরিষ্কার করব, আমরা মূলত কোন ধরনের ব্যক্তিদের কথা বলছি, তারা কারা, কেন তাদের নিকট চিকিৎসা গ্রহণ করা জায়েজ নয় এবং কেনই বা তারা হানাফী মাযহাবের ইমামদের দৃষ্টিতেই ভণ্ড ও প্রতারক।

প্রথম প্রশ্ন: ‘জিন বশ করার’ (تَسْخِيرُ الْجِنِّ) দাবিদারদের নিকট চিকিৎসা নেওয়া কি জায়েজ?

আমাদের জবাব: না, এটি সম্পূর্ণরূপে নাজায়েজ ও হারাম।

দলিল: আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ.) ইমাম খাত্তাবী (রহ.)-এর সূত্রে দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছেন:

وَمَا نُهِيَ عَنْهُ وَهُوَ رُقْيَةُ العَزَّامِينَ وَمَنْ يَدَّعِي تَسْخِيرَ الجِنِّ.
“(যে সকল রুকইয়াহ) নিষিদ্ধ (হারাম) করা হয়েছে, তা হলো— (কুফর-শিরকযুক্ত) মন্ত্র পাঠকারী ব্যক্তির রুকইয়াহ এবং যে ব্যক্তি জিন বশীভূতকরণ (تَسْخِيرَ الْجِنِّ) বা অধীনস্থকরণের দাবী করে তার রুকইয়াহ।”
(উমদাতুল ক্বারী: ২১/৩৯৪)

এই বক্তব্য থেকে যা সুস্পষ্টভাবে প্রতিভাত হয়:

১. ‘وَمَنْ يَدَّعِي تَسْخِيرَ الجِنِّ’ (এবং যে ব্যক্তি জিন বশীভূতকরণের দাবী করে):
আল্লামা বদরুদ্দীন আইনী (রহ.)-এর এই কথাটি সকল বিতর্কের অবসান ঘটায়। এর দ্বারা প্রমাণিত হয়, যে ব্যক্তিই দাবি করবে যে সে জিনকে বশ করে, নিয়ন্ত্রণ করে বা নিজের অধীনস্থ করে কাজ করায়—তার রুকইয়াহ বা চিকিৎসা পদ্ধতি নিষিদ্ধ ও হারাম।

২. সুলাইমান (আঃ)-এর বিশেষত্ব:
জিন বশ করার ক্ষমতা ছিল শুধুমাত্র নবী সুলাইমান (আঃ)-এর জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে দেওয়া একটি বিশেষ মু'জিযা। তিনি দোয়া করেছিলেন: "হে আমার রব... আমাকে এমন এক রাজত্ব দান করুন, যা আমার পরে আর কারো জন্য প্রযোজ্য হবে না।" (সূরা সোয়াদ: ৩৫)। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) নিজে যখন সালাতের মধ্যে বিঘ্ন সৃষ্টিকারী এক ইফরিত শয়তানকে ধরে ফেলেছিলেন, তখন তিনি তাকে বেঁধে রাখতে গিয়ে সুলাইমান (আঃ)-এর এই দোয়ার কথা স্মরণ করেন এবং তাকে ছেড়ে দেন (সহীহ বুখারী)। এই ঘটনা প্রমাণ করে, জিনকে অধীনস্থ করার দরজা চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে।

৩. আমাদের চূড়ান্ত বক্তব্য:
সুতরাং, যে ব্যক্তিই—চাই সে যত বড় মুফতি, মাওলানা বা মুহাদ্দিস হোক না কেন—জিনকে বশ করার বা নিজের অধীন করার দাবি করবে এবং অন্যকে জিন বশ করার তদবির শিক্ষা দিবে, সে কার্যত নিজেকে নবুয়তের একটি বৈশিষ্ট্যের অংশীদার বলে দাবি করছে, যা একটি ভয়ংকর মিথ্যাচার। আর এ কারণে সে একজন মিথ্যাবাদী ও প্রতারক। তার কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা মানে এমন এক ব্যক্তির নিকট চিকিৎসা সেবা নেওয়া, যার চিকিৎসা পদ্ধতির ভিত্তিটাই মূলত একটি মিথ্যা ও ভন্ডামিপূর্ণ দাবির উপর দাঁড়িয়ে আছে ।

দ্বিতীয় প্রশ্ন: ‘ভালো অথবা মুমিন, মুসলমান জিনের সাহায্য’ নিয়ে চিকিৎসা করা কি জায়েজ?

আমাদের জবাব: না, এটিও সম্পূর্ণরূপে নাজায়েজ ও হারাম।

দলিল: আল্লামা মোল্লা আলী কারী (রহ.) ‘বাতিল রুকইয়াহ’ বা অবৈধ ঝাড়ফুঁকের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেন:
..مَنْ يَأْكُلُ بِرُقْيَةٍ بَاطِلٍ كَذِكْرِ الْكَوَاكِبِ وَالِاسْتِعَانَةِ بِهَا وَبِالْجِنِّ.
“...মানুষের মধ্যে এমন লোকও আছে, যে বাতিল রুকইয়ার মাধ্যমে উপার্জন করে; যেমন তারকাদের নাম উল্লেখ করা এবং সেগুলোর ও জিনের সাহায্য নেওয়া।”

এই বক্তব্য থেকে যা সুস্পষ্টভাবে প্রতিভাত হয়:

১. ‘وَالِاسْتِعَانَةِ... بِالْجِنِّ’ (এবং জিনের সাহায্য নেওয়া):
ইমাম মোল্লা আলী কারী (রহ.) এখানে কোনো প্রকার রাখঢাক ছাড়াই বলেছেন, জিনের সাহায্য নেওয়া (ইস্তি'আনাহ বিল জিন) বাতিল রুকইয়াহর অন্তর্ভুক্ত। তিনি এখানে ‘ভালো জিন’ বা ‘খারাপ জিন’—কোনো প্রকার পার্থক্য করেননি। তিনি সাধারণভাবে ‘আল-জিন’ (الجن) শব্দটি ব্যবহার করেছেন, যা সকল প্রকার জিনকেই অন্তর্ভুক্ত করে।

২. কেন জিনের সাহায্য নেওয়া হারাম?

প্রতারণার দরজা উন্মুক্তকরণ:
কোনো জিন এসে যদি নিজেকে ‘ভালো অথবা মুমিন মুসলমান’ বলে দাবি করে, তবে তা স্বচক্ষে দেখে, এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে বিশ্বাস করার কোনো উপায় আমাদের কাছে নেই। শয়তান জিনেরা স্বভাবগতভাবেই মিথ্যুক ও প্রতারক। শয়তান খুব সহজেই একজন ‘ভালো জিনের’ বেশ ধরে এসে একজন আলেম বা সাধারণ মানুষকে শিরকের পথে নিয়ে যেতে পারে।

এর সবচেয়ে বড় দলিল হলো আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ণিত যাকাতের মাল পাহারা দেওয়ার বিখ্যাত হাদিসটি। সেখানে শয়তান একজন অত্যন্ত দরিদ্র ও অসহায় ব্যক্তির রূপ ধরে এসে আবু হুরায়রা (রাঃ)-এর দয়ার সুযোগ নিয়ে পরপর দুইবার চুরি করতে এসে ধরা পড়ে এবং মিথ্যা বলে ছাড়া পায়। তৃতীয়বার ধরা পড়ার পর সে নিজেকে বাঁচানোর জন্য ‘আয়াতুল কুরসি’ পাঠ করার ফযিলত শিখিয়ে দেয়। যদিও তার শেখানো কথাটি (আয়াতুল কুরসির ফযিলত) সত্য ছিলযা রাসূল (ﷺ) সত্যায়ন করেছিলেন , রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:

«أَمَا إِنَّهُ قَدْ صَدَقَكَ وَهُوَ كَذُوبٌ، تَعْلَمُ مَنْ تُخَاطِبُ مُنْذُ ثَلاَثِ لَيَالٍ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ؟» قَالَ: لاَ. قَالَ: «ذَاكَ شَيْطَانٌ»
“জেনে রেখো, সে তোমাকে সত্য বলেছে, যদিও সে চরম মিথ্যুক। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সাথে কথা বলছিলে?” আবু হুরায়রা (রাঃ) বললেন, ‘না’। তিনি বললেন, “সে ছিল শয়তান।”
(সহীহ বুখারী)

এবার আসুন মূল প্রশ্নে, যা সকল ভণ্ডামির মুখোশ খুলে দেবে:
একবার ভাবুন, আবু হুরায়রা (রাঃ)-এর মতো একজন মহান সাহাবীও শয়তানের পাতা ফাঁদে প্রায় পড়েই গিয়েছিলেন। শয়তান যখন একজন অসহায় মানুষের রূপ ধরে এসে ‘আয়াতুল কুরসি’র ফযিলতের মতো একটি সত্য কথা শেখালো, তখন তিনিও ধোঁকা খেয়ে গিয়েছিলেন। যদি না স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (ﷺ) ওহীর মাধ্যমে তাকে সতর্ক করে দিতেন, তাহলে তিনিও হয়তো সেই শয়তানকে একজন ভালো মানুষই ভেবে নিতেন।
চিন্তার বিষয় হলো: এখন তো রাসূল (ﷺ) নেই, ওহীর দরজাও বন্ধ।
তাহলে আজকের এই ‘মুদাব্বির’ ও ‘কবিরাজরা’ কোন ক্ষমতাবলে এত নিশ্চিত হয়ে যান যে, তাদের সাহায্যকারী জিনটি আসলেই একজন ‘ভালো মুসলিম’? কে তাদের কাছে এসে এই অদৃশ্য জগতের বাসিন্দাদের চরিত্র সম্পর্কে রিপোর্ট দিয়ে যায়? জিনদেরকে ‘ভালো’ ও ‘খারাপ’ হিসেবে আলাদা করার এই বিশেষ ‘ওহী’ তারা কোথা থেকে পায়?

সালাফদের কর্মপন্থা:
রাসূল (ﷺ), সাহাবায়ে কেরাম বা কোনো তাবেঈ কখনো চিকিৎসার জন্য জিনের সাহায্য নিয়েছেন—এমন কোনো সহীহ দলিল নেই। বরং, তারা আল্লাহর কালাম ও দোয়া তথা রুকইয়াহ শারইয়াহর মাধ্যমেই জিনের আছর ,জাদুগ্রস্থ হওয়া, বদনজর ও হিংসার শিকার হওয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট এ সকল অদৃশ্য রোগ ও সমস্যার চিকিৎসা করেছেন।

অদৃশ্য শক্তির উপর নির্ভরশীলতার ভয়াবহ পরিণতি:
জিনের মতো অদৃশ্য শক্তির উপর নির্ভরশীল হওয়ার কারণেই আজ কিছু ‘মুদাব্বির’ ও ‘কবিরাজ’ প্রকাশ্যে বলার দুঃসাহস দেখাচ্ছে যে, শুধুমাত্র কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে রুকইয়াহ শারইয়াহর মাধ্যমে নাকি সুস্থ হওয়া যায় না! (নাউযুবিল্লাহ)। তাদের মতে, পূর্ণাঙ্গ সুস্থতা পেতে হলে এমন কবিরাজদের কাছেই যেতে হবে, যারা জিন জবাই করতে পারে, বোতলে বন্দী করতে পারে বা তাবিজ-কবজ দিতে পারে! দেখুন, জিনের সাহায্য নেওয়ার এই দরজা কীভাবে মানুষকে আল্লাহর কালামের উপরই অবিশ্বাসী করে তুলেছে!

৩. আমাদের চূড়ান্ত বক্তব্য:
সুতরাং, যে ব্যক্তি দাবি করে যে সে "ভালো অথবা মুমিন মুসলমান জিনের" সাহায্য নিয়ে চিকিৎসা করে, সে আল্লামা মোল্লা আলী কারী (রহ.)-এর ফতোয়া অনুযায়ী একটি বাতিল ও অবৈধ পন্থার অনুসরণ করছে। তার কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা মানে একটি বাতিল পদ্ধতিতে নিজেকে সঁপে দেওয়া, যা শরীয়তে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

হানাফী মাযহাবের এই দুজন মহান ইমামের বক্তব্য থেকে দিনের আলোর মতো স্পষ্ট হয়েছে যে, নিম্নোক্ত দুটি কাজ সম্পূর্ণরূপে হারাম ও বাতিল:

১. জিনকে বশ করার (تَسْخِيرُ الْجِنِّ) মিথ্যা দাবি করা।
২. মুমিন, মুসলমান ‘ভালো’ বা ‘খারাপ’—যেকোনো প্রকার জিনের সাহায্য (الِاسْتِعَانَةُ بِالْجِنِّ) নেওয়া।

সুতরাং, যদি কোনো ‘মুদাব্বির’, ‘কবিরাজ’ বা ‘জিন হুজুরের’ মধ্যে এই দুটি বিষয়ের কোনো একটিও পাওয়া যায়, তবে হানাফী মাযহাবের এই মহান ইমামগণের ফতোয়া অনুসারেই তাদের নিকট থেকে চিকিৎসা নেওয়া সম্পূর্ণরূপে নাজায়েজ এবং হারাম। এবং তারাই হলো সুস্পষ্টভাবে ভণ্ড ও প্রতারক।
এখন চাই সেই কবিরাজ বা মুদাব্বির যত বড়ই হাফেজ, মাওলানা, মুফতি ও মুহাদ্দিস হোক না কেন, তাতে কিছুই যায় আসে না। কারণ, ব্যক্তির পদবি বা লেবাস নয়, বরং কোরআন-সুন্নাহ এবং সালাফদের মূলনীতিই হলো হক ও বাতিলের চূড়ান্ত মাপকাঠি।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই সুস্পষ্ট মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে সত্যকে চেনার এবং সকল প্রকার প্রতারণা থেকে নিজেদের ঈমানকে হেফাজত করার তাওফিক দিন। আমীন।

©_ Masnoon Life

 #মিথ্যা_অপবাদ
27/11/2025

#মিথ্যা_অপবাদ

আলহামদুলিল্লাহ! আজকের রুকইয়াহ সফর...      ডালিয়া, জলঢাকায়।
25/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ! আজকের রুকইয়াহ সফর...
ডালিয়া, জলঢাকায়।

 #আল্লাহ_পরিকল্পনাকারী
25/11/2025

#আল্লাহ_পরিকল্পনাকারী

23/11/2025

#হৃদয়ের_মরিচা

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন-
❝নিশ্চয় হৃদয়ে মরিচা ধরে, যেভাবে পানি লাগলে লোহায় মরিচা ধরে। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, হে আল্লাহর রসূল! এ মরিচা দূর করার উপায় কী? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, বেশি বেশি মৃত্যুকে স্মরণ করা ও কুরআন তিলাওয়াত করা।❞

21/11/2025

اَوَ لَا یَرَوۡنَ اَنَّهُمۡ یُفۡتَنُوۡنَ فِیۡ كُلِّ عَامٍ مَّرَّۃً اَوۡ مَرَّتَیۡنِ ثُمَّ لَا یَتُوۡبُوۡنَ وَ لَا هُمۡ یَذَّكَّرُوۡنَ

❝ তারা কি দেখে না যে তাদেরকে প্রতি বছর একবার বা দুইবার বিপর্যস্ত করা হয়? এর পরও তারা তাওবা করে না এবং উপদেশ গ্রহণ করে না।❞ [সূরা তাওবা: ১২৬]

21/11/2025

শুক্রবারের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি আমলঃ

🔘 সূরা আল-কাহফ পাঠ করা

🔘 অধিক পরিমাণে দরুদ পড়া
اَللّٰهُمَّ صَلِّ وَسَلِّمْ عَلَى نَبِيِّنَا مُحَمَّدٍ
[“আল্লা-হুম্মা সল্লি ওয়াসাল্লিম ‘আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ”]

🔘 বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়া
[“আস্তাগফিরুল্লাহ”]

🔘 আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময়ে দু'আ করা।

৩ টি কারণে জিন মানুষের ওপর আছর করে... ১. কাউকে ভালো লাগা বা ভালোবাসা: এ ধরনের ক্ষেত্রে জিনের আছর ধীরে ধীরে বাড়তে পারে। ত...
19/11/2025

৩ টি কারণে জিন মানুষের ওপর আছর করে...

১. কাউকে ভালো লাগা বা ভালোবাসা: এ ধরনের ক্ষেত্রে জিনের আছর ধীরে ধীরে বাড়তে পারে।
তবে জিন এ ক্ষেত্রে সাধারণত মানুষকে অতটা ক্ষতি করতে চায় না।

২. মানুষের দ্বারা জিনের ক্ষতি হওয়া: কোনও কোনও ক্ষেত্রে মানুষের অজান্তেই তার দ্বারা জিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, যেমন কেউ গরম পানি ঢেলে দিলো, জিনকে মাড়িয়ে দিলো, কোনও সাপের সুরতে জিন থাকল; মানুষ ভুলে মেরে ফেললো।
ফলে জিন প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে মানুষের ক্ষতির উদ্দেশ্যে আছর করল। এ ধরনের ক্ষেত্রে জিনের আছরের কারণে মানুষের মৃত্যুও ঘটতে পারে।

৩. খেলাচ্ছলে বা দুষ্টুমি করে আছর করা: গ্রাম ও রাস্তার দুষ্ট ছেলেরা অনেক সময় পথিককে অযথায় বিরক্ত করে; দুষ্ট ছেলেরা অনেক সময় মানুষের ঘরে ইট ছুড়ে মারে; কাউকে অযথাই বিরক্ত করতে।
ঠিক একইভাবে দুষ্ট ও বদ জিনেরা মানুষের উপর দুষ্টুমির ছলে আছর করে। এ ধরনের আছরে মানুষের ক্ষতির সম্ভাবনা তুলনামূলক কম।

📚 ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ)

18/11/2025

বিন্দু বিন্দু দুঃখ কষ্টগুলো যদি জান্নাতের অফুরন্ত সুখের কারণ হয়। সুবহানআল্লাহ! তাহলে আর কি চাই??
জান্নাত এমন একটা জায়গা, যেখানে কোন প্রকার দুঃখ কষ্ট স্পর্শ করবে না। এ তো আল্লাহর ওয়াদা।
হ্যাঁ তাঁরই ওয়াদা যিনি আমাকে আপনাকে সৃষ্টি করেছেন।
তাঁর ওয়াদা মিথ্যা হবে ? কখনোই নয়! প্রশ্নই ওঠেনা!!
মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই বলেন-
❝ আর তোমরা হতাশ হয়োনা এবং মন খারাপ করোনা তোমরাই হবে শ্রেষ্ঠ যদি তোমরা ঈমানদার হও ।❞
[সূরা আলে ইমরান : ১৩৯]

দুনিয়াবী দুঃখ-কষ্টগুলো ক্ষণস্থায়ী !
এর অবসান একদিন হবেই...
তবে মুমিন ও ধৈর্যশীল বান্দাদের অণু পরিমাণ থেকে পাহাড়ের মতো বিশাল বিশাল কষ্টগুলো
জান্নাতের অনন্ত সুখ ও শান্তিতে রূপান্তরিত হবে আমাদের পরবর্তী জীবনে ইনশাআল্লাহ।
তাই থাকতে হবে ঈমান ও আমল। রাখতে হবে অফুরন্ত ধৈর্য!
আর একথাটিই মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ঘোষণা করেন-
❝ হে ঈমানদারগণ ! তোমরা ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর, নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথেই আছেন । [সূরা বাক্বারা : ১৫৩]

"রুক্বইয়াহ প্যাপার" এখন খুবই প্রসিদ্ধ। বিভিন্ন ভিডিওতে তারা যেভাবে এটাকে প্রকাশ করছেন, তার উপর সরাসরি হারামও বলা যাচ্ছে ...
17/11/2025

"রুক্বইয়াহ প্যাপার" এখন খুবই প্রসিদ্ধ। বিভিন্ন ভিডিওতে তারা যেভাবে এটাকে প্রকাশ করছেন, তার উপর সরাসরি হারামও বলা যাচ্ছে না, আবার অত নিয়মকানুনও নেই; তাই সবার নজরে চলে এসেছে।

আমি ভালোভাবে এটাকে নিরুৎসাহিত করব। কারণ, এখানে যেই কালি ব্যবহার করা হয়েছে তা প্রিন্টিং কালারই হবে যা শরীরের জন্যই ক্ষতিকর।

দ্বিতীয়ত, এটা মৌলিক রুক্বইয়াহ নিয়ম না। রুক্বইয়াহতে সরাসরি তিলাওয়াত, দু'আ, নাফস (ফু, থুথু) এসব ইনভলভড হতে হবে। যেখানে এই রুক্বইয়াহ প্যাপারসের ওপরই ভরসা করে শুধু এটা ভিজিয়ে ব্যবহার করে যাবে অনেকে।

এক ভাই কৌতুহল থেকে বলেছিলেন রুক্বইয়াহ প্যাপার না দিয়ে একটা কুরআনের মুসহাফ পানিতে ভিজিয়ে সেটা খেলাম বা গোসল করলাম। তাতেই তো হলো!! বিষয়টা হাস্যকর হলেও যৌক্তিক।

আরেকটি বিষয় হলো এই রুক্বইয়াহ প্যাপারের সর্বত্রব্যাপী করার ফলে অইসব হারাম, নাজায়েজ তাবিজও সবার কাছে হালকা হয়ে যাবে যা বিবিন্ন হুজুর বা কবিরাজ রা কু*ফ*রি শব্দ লিখে তাবিজ বানিয়ে দেয় খাওয়ার জন্য।

বিদ্র: সালাফে সালেহদের থেকে রোগভেদে বিভিন্ন দুয়া পেয়ালা,বাসনে লিখে পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার উদাহরণ আছে।

Address

Rangpur City

Telephone

+8801750435735

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruqyah & Hijama Healing Center,Rangpur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruqyah & Hijama Healing Center,Rangpur:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram