Device Cosmetic Circumcision Center Brahmanbaria

  • Home
  • Device Cosmetic Circumcision Center Brahmanbaria

Device Cosmetic Circumcision Center Brahmanbaria Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Device Cosmetic Circumcision Center Brahmanbaria, Medical and health, Brahmanbaria, Chittagong, .

ডিভাইস কসমেটিক খৎনা —সেলাই ও ব্যান্ডেজ বিহীন, ব্যাথামুক্ত সবচেয়ে নিরাপদ একটি পদ্ধতি।
খৎনার পর সাথে সাথেই প্যান্ট পড়তে পারবে।
হেঁটে হেঁটেই বাড়ি যেতে পারবে।
যা WHO কর্তৃক স্বীকৃত।
ইসলামি শারইয়্যাহ সম্মত।

Call for Appointment
01763 58 24 38

27/02/2025

একটুও ব্যাথা নাই, হেঁটেই বাড়ি যেতে পারব— ডিভাইস কসমেটিক খৎনার পর এই ছিলো ছোট্ট সোনামণির কথা। বাচ্চার বাবাও বেশ খুশি।

ডিভাইস কসমেটিক খৎনা || Device Cosmetic Circumcision

Call for Appointment
01763 58 24 38

#মুসলমানি
#কসমেটিক_খৎনা

21/09/2022

শিশুদের মুসলমানির পর অনেকেই ঘটা করে ভোজন-অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন।

এ বিষয়ে শরয়ী বিধান কী?

খতনা বা মুসলমানি কে ইংরেজিতে বলে সারকামসিশন (circumcisions )।  আপনি যে ধর্ম বা সংস্কৃতির মানুষ হোন না কেন, খতনা সম্পর্ক...
31/12/2021

খতনা বা মুসলমানি কে ইংরেজিতে বলে সারকামসিশন (circumcisions )। আপনি যে ধর্ম বা সংস্কৃতির মানুষ হোন না কেন, খতনা সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য জানা থাকলে আপনার শিশুকে খতনা করাবেন কি না এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে । মুসলমানি নিয়ে যেহেতু খুব বেশি প্রচার নেই, তাই অনেকেই ভুল ধারণা পোষণ করে থাকেন। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খতনা সমাজব্যবস্থা ও ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত হলেও এ নিয়ে তেমন প্রচার নেই। তাই অনেক শিশুর মুসলমানি হাজামের মাধ্যমে করানো হয়, যা অনেক জটিলতা তৈরি করে।

*️⃣ মুসলমানি কি ?
পুরুষাঙ্গের সামনের বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত চামড়া থাকে যা পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথাকে ঢেকে রাখে, তা কেটে বাদ দেওয়াকেই বলা হয় খতনা বা মুসলমানি বা Circumcision.
*️কেন করানো হয় ?
ধর্মীয় কারণে মুসলমান, খ্রিস্টান, ইহুদিরা খতনা করিয়ে থাকে।
Phimosis বা Paraphimosis হলে।

smegmal cyst ( চামড়ার নিচে ময়লা জমে টিউমার এর
মতো) হলে অপারেশন করতে হয়।

Balanitis বা balanoposthitis বার বার হলে।

পুরুষাঙ্গের চামড়া অনেক সময় প্যান্টের জিপারের সঙ্গে
আটকে গেলে।

*️কখন মুসলমানি করা জরুরী :

কিছু সমস্যা হলে মুসলমানি করাতে হয় জরুরি ভিত্তিতে। আবার মুসলমানি না করালেও কিছু সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

Phimosis (ফাইমোসিস ): ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালিকে ঢেকে রাখে, যে বাচ্চা বা রোগীর প্রস্রাবের সময় মাথাটা ফুলে ওঠে। বাচ্চা প্রসাব করার সময় কান্নাকাটি করে, প্রসাব একবারে সব বের হয় না এবং কিছুক্ষণ পর আবার প্রসাব করতে চায়। বাচ্চা প্রসাবের রাস্তার সামনে যেই চামড়া থাকে সেটা টানাটানি করলে বা চামড়ায় কোন প্রদাহ হলে এমন হতে পারে। এইক্ষেত্রে প্রথমে আমরা মুসলমানি না করে কিছু মলম আছে সেগুলো ব্যবহার করি। সাধারণত ঔষধ ব্যবহার করার পরই ভালো হয়ে যায়। যদি ঔষধ এ ভালো না হয় বা বার বার এই সমস্যা হয় সেক্ষেত্রে মুসলমানি করাতে হয়।

Paraphimosis(প্যারা ফাইমোসিস) : পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে টাইট হয়ে যায়, যার ফলে চামড়াটাকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। এ ক্ষেত্রে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। অনেক সময় ফাইমোসিস রুগির চামড়া পিছনে সরাতে গিয়ে প্যারা ফাইমোসিস হতে পারে।

Smegmal cyst (স্মেগমাল সিস্ট): পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়ার নিচে স্মেগমা জমে এই সিস্ট হয়। বার বার এমন হলে মুসলমানি করিয়ে ফেলাই ভালো।

*️মুসলমানির উপকারিতা:

স্মেগমাল সিস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

পুরুষাঙ্গের ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যায়।

যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

ফাইমোসিস, প্যারাফাইমোসিস রোগ হওয়ার সম্ভাবনা আর থাকে না।

প্যান্টের জিপারের সাথে ইনজুরির হার কমে যায়।

Balanitis হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

*️ কখন মুসলমানি করা যাবে না :
Hypospadias( হাইপোস্পিডিয়াস ) রোগ এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালি পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচে থাকে। ফলে প্রসাব সামনে না গিয়ে নিচে পড়ে। এই ক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের সামনের চামড়া অপারেশন সময় ব্যবহার করে এই সমস্যা ঠিক করা হয়। মুসলমানি আগেই করলে পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া কেটে ফেললে তা অপারেশন সময় আর ব্যবহার করা যায় না। অপারেশন এর সময়ই মুসলমানি করানো হয়।

Epispadias ( এপিসপিডিয়াসিস) এটিও শিশুর একটি জন্মগত ত্রুটি যেখানে প্রসাবের রাস্তা সামনে না থেকে উপরে থাকে। এই জন্মগত ত্রুটির ক্ষেত্রেও খতনা করানো যায় না।

*️ সতর্কতা :
খতনার পর কিছু রোগীর রক্তপাত বন্ধ হয় না। তাই খতনার আগে বাচ্চার অবশ্যই রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা আছে কি না, তা দেখে নিতে হবে। রক্তের কিছু পরীক্ষা আছে সেগুলো করিয়ে নিলে এই সমস্যা এড়িয়ে চলা যায়।

*️মুসলমানি পরবর্তী জটিলতা ( অদক্ষ লোক দিয়ে মুসলমানী করালে ) :

রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া।

অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলা।

চামড়া কম কাটা। এইক্ষেত্রে অনেক সময় পুনরায় মুসলমানি করার প্রয়োজন হয়।

পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলা।

ক্ষত না শুকানো ইত্যাদি।

মুসলমানি করতে গিয়ে যেকোনো দুর্ঘটনা বাচ্চার ভবিষ্যৎ জীবন জটিল করে তুলতে পারে। মুসলমানি একটি ছোট অপারেশন। এই অপারেশন করতে কিছু হিসাব নিকাশ করে করা লাগে যেমনঃ চামড়া কতটুকু কাটা লাগবে, কখন মুসলমানি করা যাবে না, ভিতরের মিউকাস সারফেস হিসাব করে কাটা । অপারেশন এর সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হলে তখন সেটার ম্যানেজমেন্ট করা। এগুলো অভিজ্ঞ খৎনা সার্জন ভালো পারেন। তাই মুসলমানি অভিজ্ঞ খৎনা সার্জারি ডাক্তার দিয়ে করানোই উত্তম।।।

উক্ত সকল সমস্যার সমাধান করতে আমরা নিয়ে এসেছে ডিভাইস কসমেটিক খৎনা। যা আলিস্কল্যাম্প ডিভাইসের মাধ্যমে বিনা রক্তপাতে সম্পুর্ণ ঝুঁকিহীন ভাবে সম্পাদন করা হয়।
বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন-০১৭৬৩-৫৮২৪৩৮

খতনা বিজ্ঞান সম্মত একটি সুন্নতের আমল। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসুলও এ সুন্নত পালন করেছেন। সর্বপ্রথম এ সুন্নত পালন করেছেন হজ...
29/12/2021

খতনা বিজ্ঞান সম্মত একটি সুন্নতের আমল। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসুলও এ সুন্নত পালন করেছেন। সর্বপ্রথম এ সুন্নত পালন করেছেন হজরত ইবরাহিম (আ.)।

হজরত সাইদ ইবনে মুসাইয়াব (রহ.) থেকে বর্ণিত, হজরত ইবরাহিম (আ.) হলেন খতনার সুন্নত পালনকারী সর্বপ্রথম ব্যক্তি। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ২৬৪৬৭)

পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন ইবরাহিম (আ.)-কে তাঁর রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করেন, অতঃপর তিনি তা পূর্ণ করেন। তিনি বলেন, আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব। সে বলল, আমার বংশধরদের থেকেও? তিনি বলেন, জালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১২৪)

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) ইমাম আবদুর রাজ্জাক (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন, ইবরাহিম (আ.)-এর পরীক্ষাগুলোর মধ্য থেকে একটি শারীরিক পরীক্ষা হলো খতনা করা। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১/৪০৬)

খতনা নবীদের সুন্নত :

হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পর সব নবী-রাসুল খতনা করিয়েছিলেন। অনেক হাদিস শরিফে এ সুন্নত পালনের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, ফিতরাত, অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি : খতনা করা, নাভির নিম্নদেশে ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাটো করা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৮৯)

খতনার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা :

খতনার দ্বারা শরীর অধিক পাকপবিত্র ও পরিচ্ছন্ন থাকে। খতনা করালে শিশুদের মূত্রপথের সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়। এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, জ্বর, খাবারে অনীহা এবং স্বাস্থ্য ভালো না হওয়া ইত্যাদি রোগ থেকে ঝুঁকিমুক্ত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে খতনা করালে লিঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় ও যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি কমে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। লিঙ্গের মাথায় প্রদাহ, চুলকানি ও জ্বালাপোড়া করলেও খতনা করালে তা সেরে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি বা এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে, এটি আংশিক সুরক্ষা দেয়। আফ্রিকার যেসব দেশে খতনার হার বেশি, সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম।

খতনার বৈজ্ঞানিক সুফল :

পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকজাতীয় (ব্যাকটেরিয়া) রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো, এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে, তা থেকে রেহাই পেতে পারে। দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে।
খতনার সুফল নিয়ে অস্ট্রেলীয় মেডিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ড. ব্রায়ান মরিস চমৎকার গবেষণা করেছেন। তাতে উল্লেখ করা হয়, যেসব বালকের সারকামসিশন (খতনা) করা হয়নি, তাদের অপেক্ষাকৃত কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন চার থেকে ১০ গুণ বেশি হয়। তিনি মনে করেন, সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়।
ওয়াশিংটনের সৈনিক মেডিক্যাল কলেজের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. বিজবেল বলেন, ‘আমি প্রথমে খতনার বিরোধী ছিলাম, পরে দীর্ঘ গবেষণার ফলে প্রমাণিত হলো যে মূত্রথলি ও মূত্রনালিবিষয়ক অনেক জটিল রোগের সমাধান হলো খতনা। ’
ডা. রুবসন তাঁর গবেষণাপত্রে উল্লেখ করেন, ১৯৩০ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার মানুষ আমেরিকায় মূত্রনালির ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে, এর মধ্যে কেবল ১০ জন খতনাকৃত রয়েছে, বাকি সব খতনাবিহীন ব্যক্তি। এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা, জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি খতনা মরণব্যাধি এইডস ও যৌনরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যান্সার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি। পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ক্যান্সারে রূপ নেয়, এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।
যৌনবিজ্ঞানীরা বহুকাল আগে থেকেই বলে আসছেন যে পুরুষের খতনা করালে স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায়। এতে যৌন মিলনে অধিক আনন্দ উপভোগ করে নারী-পুরুষ উভয়ই। বর্তমানে ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে খতনা করানো হয়। সেখানে গুরুত্বের সঙ্গে এটা দেখা এটা

 #করোনাভাইরাসইলেকট্রন (ইলেকট্রনিক নয়) অণুবীক্ষণে দেখলে করোনাভাইরাসের চারপাশে একটা রাজকীয় মুকুটের মতো গঠন আছে বলে মনে হয়।...
18/03/2020

#করোনাভাইরাস

ইলেকট্রন (ইলেকট্রনিক নয়) অণুবীক্ষণে দেখলে করোনাভাইরাসের চারপাশে একটা রাজকীয় মুকুটের মতো গঠন আছে বলে মনে হয়। তাই মুকুটের প্রতিশব্দ করোনা থেকে এই নাম। করোনাভাইরাসের ( সংক্ষেপে CoV) ২০০ প্রজাতি রয়েছে। এর মধ্যে কেবল সাতটি মানুষকে আক্রান্ত করে। তার মধ্যে তিনটি প্রজাতি মানুষের জন্য মারাত্মক: SARS-CoV (সিভিয়ার একিউট রেসপিরেটরি সিনড্রোম করোনাভাইরাস) MERS-CoV (মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিনড্রোম করোনাভাইরাস) এবং 2019-nCoV ২০১৯ সালের নতুন বা নভেল করোনাভাইরাস) শেষোক্তটি নিয়ে বিশ্বজুড়ে তোলপাড় চলছে। ভাইরাসের এই নামটি প্রাথমিকভাবে দেওয়া হয়েছিল। পরে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর স্থায়ী নাম দেয় covid-19।

#কোথা_থেকে_এল?
কমপক্ষে ১০ হাজার বছর আগে পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছিল করোনাভাইরাস। তখন থেকেই বাদুড় প্রভৃতি স্তন্যপায়ী ও পাখিতে (অর্থাৎ উষ্ণ রক্তের প্রাণীতে) করোনাভাইরাসের বিভিন্ন প্রজাতি পাওয়া যায়। সেগুলো বাদুড়ের দেহে কোনো অসুখ তৈরি করে না। তবে বাদুড় থেকে অন্যান্য জীবে সংক্রমিত হলে অসুখ হতে পারে। প্রাণী থেকে মানুষে জীবাণু ছড়ানোকে বলে জুনোসিস। বিভিন্ন জীবের মধ্যে জৈব অভিব্যক্তিক সম্পর্ক থাকার কারণে এটি সম্ভব হয়। মিউটেশন, জেনেটিক প্রফিট, প্রাকৃতিক নির্বাচন ইত্যাদি উপায়ে ভাইরাসের জিনোম এবং কাঠামো ক্রমাগত পাল্টাতে থাকে। ধারণা করা হচ্ছে, উহানের সামুদ্রিক খাবার ও বন্যপ্রাণী বিক্রির কাঁচাবাজার থেকে এই ভাইরাস ছড়িয়েছে। তারপর মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে। সেই সঙ্গে অভিব্যক্তির কারণে ভাইরাসটি পাল্টে যাচ্ছে। বাড়ছে তার সংক্রমণ ক্ষমতা।

#কীভাবে_আক্রমণ_করে
করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে যেহেতু আরএনএ জিনোম থাকে তাই কোষের ভেতরে সরাসরি তা থেকে প্রোটিন তৈরি হতে পারে। একই সঙ্গে তৈরি হয় আরএনএ জিনোমের অসংখ্য অনুলিপি। তবে এই কাজের জন্য কিছু প্রোটিন দরকার যেগুলো আগে থেকে বহুকোষী জীবের (যেমন মানুষ,বাদুড় ইত্যাদি)কোষে থাকে না।জিনোমের অনুলিপি করতে আরএনএ ডিপেন্ডন্ট আরএনএ পলিমারেজ, বিভিন্ন ভাইরাল প্রোটিনকে সুবিধামতো আকারে কেটে নিতে বিশেষ প্রোটিয়েজ এনজাইম ইত্যাদি। এগুলোকে বলে নন-স্ট্রাকচারাল প্রোটিন,কেননা এগুলো শেষ পর্যন্ত ভাইরাসের স্ট্রাকচার বা কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত হয় না। এভাবে একটি ভাইরাস কোনো কোষে ঢুকে সেই কোষের যন্ত্রপাতি ও পুষ্টির শেষ নির্যাসটুকু পর্যন্ত ব্যবহার করে শত-সহস্র নতুন ভাইরাস কণা তৈরি করার জন্য । ভাইরাসের এনভেলপে যে ফসফোলিপিড থাকে, সেটাও আসলে আক্রান্ত কোষের ঝিল্লির অংশ ছিল।
একটি বিশেষ নকশার তালা খুলতে যেমন একটি সুনির্দিষ্ট নকশার চাবি প্রয়োজন, তেমনি কোনো ভাইরাসকে যদি কোনো কোষে ঢুকতে হয়, তাহলে ভাইরাসের পৃষ্ঠে থাকা কোনো প্রোটিনের সঙ্গে সেই কোষের পৃষ্ঠতলে থাকা কোনো প্রোটিনের গঠন খাপে খাপে মিলতে হবে।এজন্য সব ভাইরাস সব জীবে কিংবা কোনো জীবের সব কোষে ঢুকতে পারে না। করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে সাধারণত তার স্পাইক প্রোটিন সেই চাবির কাজ করে। সার্স করোনাভাইরাসের মতো covid-19 এর ক্ষেত্রেও টার্গেট কোষের টার্গেট প্রোটিন (অর্থাৎ কোষীয় থালা) হলো এনজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম নং ২ (ACE2) নামে একটি প্রোটিন । এই ACE2 রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ফুসফুস ও কিডনিতে এটি বেশি সংখ্যায় থাকে বলে এই ভাইরাসের আক্রমণে এই দুটি অঙ্গই সর্বাগ্রে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, ভাইরাস কর্তৃক শরীর আক্রান্ত হওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার অযাচিত আচরণের কারণেও রোগী গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। অর্থাৎ রক্ষকই যখন ভক্ষক হয়, তখন আর কিছু করার থাকে না।

#আক্রান্ত_হয়েছি_কিনা_বুঝব_কিভাবে?
সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে এর লক্ষণে বিশেষ কোনো পার্থক্য নেই। জ্বর থাকতে পারে। সাধারণত কাশিটা হয় শুকনা গোছের, কোনো কফ বের হয় না। সঙ্গে ডায়রিয়া থাকতে পারে। অনেকের শরীরে তো সেটুকু লক্ষণও প্রকাশ করে না। তবে যাদের বেলায় এটা নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গ (বিশেষ করে ফুসফুস ও কিডনি) বিকল হওয়ার দিকে মোড় নেয়, তাদের ক্ষেত্রে এটা মারাত্মক। তখন রোগীকে আইসিইউতে নেওয়া লাগতে পারে।
১২ থেকে ১৮ বয়সী শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি ডায়াবেটিসের রোগী, যক্ষ্মা রোগী, গর্ভবতী, ক্যানসার ক্যান্সার কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি পাওয়া ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তারাই মূলত রোগটির জন্য সর্বাধিক ঝুঁকিতে আছে। এই লেখা পর্যন্ত (২২ ফেব্রুয়ারি ২০২০) প্রাপ্ত উপাত্ত অনুসারে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ হাজার এবং মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৩০০ এর বেশি। ভাইরাসটি ছড়ায় সরাসরি সংস্পর্শ থেকে এবং বাতাসে ভর করে। কাপড়, ডোরনব, হাতল, রেলিং, মোবাইল ফোন, রিমোট ইত্যাদি পৃষ্ঠতলে ভাইরাসটি বেশ কয়েক দিন পর্যন্ত সংক্রমণক্ষম অবস্থায় থাকতে পারে।
সন্দেহজনক রোগীর শ্বাসতন্ত্র থেকে সংগৃহীত নমুনা কিংবা রক্ত পরীক্ষা করে সংক্রমণের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব। আপাতত দেশের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (IEDCR) নামের সরকারি গবেষণাগারে PCR নামের একটি পরীক্ষার মাধ্যমে এটা জানা যাবে যে নমুনায় ভাইরাসটির আরএনএ উপস্থিত আছে কি না।

#বাঁচার_উপায়_কি?
ব্যাকটেরিয়ার কাজ করে যেসব ওষুধ, অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক, আমাদের মতো বহুকোষী জীবের তুলনায় ভিন্ন রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে বংশবৃদ্ধি করে বলে এদের টার্গেট করা সহজ। তবে ভাইরাসবিরোধী ওষুধ তথা অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগসমূহ ততটা নিবিড়ভাবে কাজ করতে পারে না, কেননা ভাইরাস তার বংশবৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করে আমাদেরই কোষের কলকবজাগুলো। তাই দেহের কোষের ভেতরে ভাইরাসের বংশবৃদ্ধি ঠেকাতে গেলে অনেক সময় নিজের কোষীয় যন্ত্রপাতিগুলোকেই আক্রমণ করতে
হয়। তারপরও চেষ্টা করা হচ্ছে ভাইরাসের জীবনচক্রের সেই রাসায়নিকগুলোকে আক্রমণ করার, যেগুলো আমাদের দেহের অংশ নয়। যেমন করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে স্পাইক প্রোটিন, আরএনএ ডিপেন্ডেন্ট আরএনএ পলিমারেজ, বিশেষ প্রোটিয়েজ এনজাইম ইত্যাদি। তবে সেই প্রচেষ্টা এখনো আলোর মুখ দেখেনি। করোনাভাইরাস দ্রুত বিবর্তিত হয় বলে এর বিরুদ্ধে কার্যকর টিকা তৈরি করাও খুব কঠিন। টিকা কাজ করে ভাইরাসের বিভিন্ন প্রোটিনের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলার মাধ্যমে। কিন্তু সেই প্রোটিনগুলোর গঠনই যদি হুটহাট পাল্টায় তাহলে টিকা কোনো কাজে লাগে না।
তাই covid-19 থেকে বাঁচার নিশ্চিত উপায় আপাতত একটাই, আক্রান্ত না হওয়া। নিয়মিত হাত সাবান দিয়ে ধুতে হবে,পারলে সাবান দিয়ে। অন্তত ৩০ সেকেন্ড ধরে। রোগাক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি যাওয়া যাবে না। রোগাক্রান্ত হয়ে কেউ বাড়িতে চিকিৎসাধীন থাকলে তার ঘরে শুধু সেবাদানকারী ব্যক্তি ছাড়া আর কেউ যাবে না, তাও সব সতর্কতা মেনে। নিতান্ত প্রয়োজন না হলে রোগীও বের হবেন না। এর ইনকিউবেশন পিরিয়ড বা সুপ্তিকাল ২-১৪ দিন পর্যন্ত। অর্থাৎ ভাইরাস শরীরে ঢোকার পর থেকে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত কেউ কোনো প্রকার লক্ষণ প্রকাশ না-ও করতে পারে। অথচ তখনো কিন্তু ভাইরাসটি তার থেকে ছড়ায়। তাই বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন আগমনস্থলে শুধু স্বর্দিজ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিকে নয় বরং রোগটির প্রাদুর্ভাব আছে এমন এলাকা থেকে আসা সব যাত্রীকে পরীক্ষার আওতায় আনতে হবে। সম্ভব হলে তাকে দুই সপ্তাহ পৃথক করে (অর্থাৎ কোয়ারেন্টাইন) রাখতে হবে। না হলে অন্ততপক্ষে প্যাসেঞ্জার লোকেটর ফর্ম নামের একটি পদ্ধতি ব্যবহার করে তার গতিবিধি নজরদারিতে রাখতে হবে। ইতিমধ্যে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিকটবর্তী কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালসহ দেশের বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে করোনাভাইরাস সন্দেহভাজন যাত্রী বা ব্যক্তিদের জন্য পৃথক ইউনিট খোলা হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় রোগটি মোকাবিলায় স্বাস্থ্যসেবাদাতাদের জন্য গাইডলাইন প্রস্তুত করছে।

#মাস্ক_ব্যবহার_করে_লাভ_হবে_কি?
সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার পরলে ধুলোবালি থেকে বাঁচা যায় ঠিকই, তবে ভাইরাস থেকে নয়। অবশ্য আক্রান্ত ব্যক্তি এটি পড়তে পারেন, যাতে তার শ্বাসতন্ত্র থেকে বাতাসে ভাইরাসটি কম ছড়ায়। আর সুস্থ ব্যক্তি, যিনি ভাইরাস থেকে বাঁচতে চান তিনি N95 রেসপিরেটর মাস্ক পরলে আংশিক সুরক্ষা পাবেন। এটি ০.৩ মাইক্রন ব্যাসের ৯৫ শতাংশ কণা আটকে দেয়। তার চেয়ে বড় আকারের কণা তো আটকাতে পারেই। এজন্য এর নামের একটি অংশ N95। করোনা ভাইরাসের আকার প্রায় ০.১২মাইক্রন হলেও সাধারণত বাতাসে এটি গড়ে ৫ মাইক্রন আকারের জলকণায় চেপে ভেসে বেড়ায় বলে N95 মাস্ক একে ফিল্টার করতে পারে। আর তেলজাতীয় পদার্থ আটকাতে পারে না(Not resistant to oil)।সেজন্য মাস্কের নামের প্রথম অংশটি N। দুইয়ে মিলে N95। এতে থাকা অনুবীক্ষণিক ছিদ্রগুলো ময়লা জমে বন্ধ হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত শ্বাসকার্য বা রেসপিরেশনের জন্য বিশুদ্ধ বাতাস সরবরাহ করে বলে নামের সঙ্গে রেসপিরেটরি শব্দ জুড়ে দেয়া হয়েছে। আসলেই কোনো মাস্ক রেসপিরেটর তকমার উপযুক্ত কিনা, তা নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর অকুপেশনাল সেফটি অ্যান্ড হেলথ (NIOSH)। এই সংস্থা কর্তৃক অনুমোদনের বৈধ সিল না থাকলে ধরে নিতে হবে মাস্কটি নকল।
N95 আঁটসাঁটভাবে না পরলে কোনো লাভ নেই। আর কিছুক্ষণ পরে থাকলে গুমোট ভাব হয় বলে অনেকে তা আলগা করে পরেন, যা না পড়ারই সমতুল্য। একটা মাস্ক, সেটা N95 হোক বা সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্ক, অবশ্যই কয়েক ঘন্টা থেকে কয়েক দিনের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে মাস্কটি ময়লা হয়ে গিয়ে বরং রোগাক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। করোনাভাইরাস যেহেতু চোখের সংস্পর্শে এসেও সংক্রমণ ঘটাতে পারে, সেহেতু মাস্ক সেক্ষেত্রে কোনো সুরক্ষা দেয় না। যাঁরা এই ভাইরাসের নমুনা নিয়ে গবেষণাগারে কাজ করেন কিংবা সরাসরি রোগীকে চিকিৎসা দেন, তাঁদের বেলায় অবশ্য শুধু মাস্ক নয়, বিশেষ চশমাসহ সব ধরনের সুরক্ষামূলক উপকরণ ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক।

#লেখক
#সৌমিত্র_চক্রবর্তী
#সহকারী_অধ্যাপক
#বঙ্গবন্ধু_শেখ_মুজিব_মেডিক্যাল_বিশ্ববিদ্যালয়

নোট: লেখাটি "মাসিক চলতি ঘটনা বাংলাদেশ ও বিশ্ব" মার্চ ২০২০ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
ছবি: বণিক বার্তা

আলহামুলিল্লাহ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে  " ডিভাইস কসমেটিক খৎনা " চালু হলো।এই পদ্ধতিতে খৎনা/ ম...
13/12/2019

আলহামুলিল্লাহ,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে
" ডিভাইস কসমেটিক খৎনা " চালু হলো।

এই পদ্ধতিতে খৎনা/ মুসলমানি করালে -

★ কোন প্রকার সেলাই লাগে না

★ ব্যান্ডেজ লাগেনা,যেহেতু সেলাই বা ব্যান্ডেজ হয়না তাই কসমেটিক আউটপুট অনেক সুন্দর হয় ।

★ রক্তপাত হয় না।

★ কোনো প্রকার কাটা চিহ্ন থাকে না ।

★ সব সময় প্যান্ট পরা যায়।

★ পরের দিন থেকেই গোসল করা যায়।

★ খৎনা করার পরেরদিন থেকেই স্কুল/ মাদ্রাসায় যেতে পারবে,ইনশাআল্লাহ।

★ এই পদ্ধতিতে খৎনা করালে শীত,গ্রীষ্মে কোনো প্রভাব পড়েনা অর্থাৎ সব ঋতুতে খতনা করা যায় ।

★ পেনিসের গ্ল্যান্ডকে নিরাপদ রাখতে বিশেষ টেকনিক প্রয়োগ করা হয়।

★ অন্যান্য পদ্ধতির চেয়ে সর্বাধিক নিরাপদ।

★ এটা বর্তমান বিশ্বের অত্যাধুনিক পদ্ধতি।

★ সম্পূর্ণ ইউরোপীয় পদ্ধতি।

★ বিশ্বের প্রায় সব দেশে স্বীকৃত।

★ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক অনুমোদিত।

★ সর্বোপরি ইসলামী শরীয়ত সম্মত।

আপনার সন্তানকে ডিভাইস কসমেটিক খৎনা করানোর জন্য যোগাযোগ করুন -

যোগাযোগ এর ঠিকানাঃ
🏡কান্দি পাড়া,ব্রাহ্মণবাড়ীয়া,
পাওয়ার হাউস রোড,
সুন্দরবন কুরিয়ার সারভিসের একটু সামনে হাতের বামের রাস্তা দিয়ে ,কান্দিপাড়া জামে মসজিদ সংলগ্ন।
☎01763–582438
বিঃদ্রঃ আসার আগের কল (call) দিয়ে সময় নিয়ে আসবেন।

---------------------------------------------
খৎনার ফি
বাচ্চার বয়স অনুযায়ী খৎনা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে

✅ ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে হলে - ৩৫০০৳

✅ ৬ থেকে ১৩ বছর হলে ৪৫০০৳

✅ ১৩ বছরের উপরে যেকোন বয়সের হলে ৮০০০৳

18/11/2019

♥♥♥ Alisklamp Bangladesh ♥♥♥
New circumcission device alisklamp available in Brahmanbaria
👉 Advantage of this device are ....
♥ No postoperative pain
♥ No bleeding
♥ No infection
♥ No need dressing
♥ No stutures
♥ No scar
♥ No chance of transfer HIV HAPATITS B virus during surgery
♥ No need frequent follow up ..
So let's practise safe circumcision device and make happy to all children.
♦our contact no-01763 582438

খতনা বিজ্ঞান সম্মত একটি সুন্নতের আমল। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসুলও এ সুন্নত পালন করেছেন। সর্বপ্রথম এ সুন্নত পালন করেছেন হজ...
18/11/2019

খতনা বিজ্ঞান সম্মত একটি সুন্নতের আমল। যুগে যুগে বড় বড় নবী-রাসুলও এ সুন্নত পালন করেছেন। সর্বপ্রথম এ সুন্নত পালন করেছেন হজরত ইবরাহিম (আ.)।

হজরত সাইদ ইবনে মুসাইয়াব (রহ.) থেকে বর্ণিত, হজরত ইবরাহিম (আ.) হলেন খতনার সুন্নত পালনকারী সর্বপ্রথম ব্যক্তি। (মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ২৬৪৬৭)

পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, যখন ইবরাহিম (আ.)-কে তাঁর রব কয়েকটি বাণী দিয়ে পরীক্ষা করেন, অতঃপর তিনি তা পূর্ণ করেন। তিনি বলেন, আমি তোমাকে মানুষের জন্য নেতা বানাব। সে বলল, আমার বংশধরদের থেকেও? তিনি বলেন, জালিমরা আমার ওয়াদাপ্রাপ্ত হয় না। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১২৪)

এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) ইমাম আবদুর রাজ্জাক (রহ.)-এর সূত্রে বর্ণনা করেন, ইবরাহিম (আ.)-এর পরীক্ষাগুলোর মধ্য থেকে একটি শারীরিক পরীক্ষা হলো খতনা করা। (তাফসিরে ইবনে কাসির : ১/৪০৬)

খতনা নবীদের সুন্নত :

হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পর সব নবী-রাসুল খতনা করিয়েছিলেন। অনেক হাদিস শরিফে এ সুন্নত পালনের প্রতি উৎসাহ প্রদান করা হয়েছে।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, ফিতরাত, অর্থাৎ মানুষের জন্মগত স্বভাব পাঁচটি : খতনা করা, নাভির নিম্নদেশে ক্ষুর ব্যবহার করা, বগলের পশম উপড়ে ফেলা, নখ কাটা ও গোঁফ খাটো করা। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৮৮৯)

খতনার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা :

খতনার দ্বারা শরীর অধিক পাকপবিত্র ও পরিচ্ছন্ন থাকে। খতনা করালে শিশুদের মূত্রপথের সংক্রমণ প্রতিরোধ হয়। এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, জ্বর, খাবারে অনীহা এবং স্বাস্থ্য ভালো না হওয়া ইত্যাদি রোগ থেকে ঝুঁকিমুক্ত থাকে। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে খতনা করালে লিঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় ও যৌনবাহিত রোগের ঝুঁকি কমে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী। লিঙ্গের মাথায় প্রদাহ, চুলকানি ও জ্বালাপোড়া করলেও খতনা করালে তা সেরে যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পুরুষের খতনা এইচআইভি বা এইডস প্রতিরোধে একটি কার্যকর ভূমিকা রাখে, এটি আংশিক সুরক্ষা দেয়। আফ্রিকার যেসব দেশে খতনার হার বেশি, সেসব দেশে এইডসের হার তুলনামূলক কম।

খতনার বৈজ্ঞানিক সুফল :

পুরুষের খতনাকে আধুনিক স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীরা অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত বলে মনে করেন। খতনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ছত্রাকজাতীয় (ব্যাকটেরিয়া) রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। খতনার প্রধান সুবিধা হলো, এর ফলে লিঙ্গের অগ্র ত্বকে যে তরল জমে নোংরা অবস্থার সৃষ্টি করে, তা থেকে রেহাই পেতে পারে। দেড় হাজার বছর আগে মহানবী (সা.) খতনার কথা বলেছেন, ব্যাপক গবেষণা শেষে আজকের আধুনিক বিজ্ঞান স্বীকার করেছে, খতনার ব্যাপক উপকারিতা আছে।
খতনার সুফল নিয়ে অস্ট্রেলীয় মেডিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ড. ব্রায়ান মরিস চমৎকার গবেষণা করেছেন। তাতে উল্লেখ করা হয়, যেসব বালকের সারকামসিশন (খতনা) করা হয়নি, তাদের অপেক্ষাকৃত কিডনি, মূত্রথলি ও মূত্রনালির ইনফেকশন চার থেকে ১০ গুণ বেশি হয়। তিনি মনে করেন, সারকামসিশনের (খতনা) মাধ্যমে অন্তত এক-চতুর্থাংশ মূত্রনালির ইনফেকশন হ্রাস করা যায়।
ওয়াশিংটনের সৈনিক মেডিক্যাল কলেজের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. বিজবেল বলেন, ‘আমি প্রথমে খতনার বিরোধী ছিলাম, পরে দীর্ঘ গবেষণার ফলে প্রমাণিত হলো যে মূত্রথলি ও মূত্রনালিবিষয়ক অনেক জটিল রোগের সমাধান হলো খতনা। ’
ডা. রুবসন তাঁর গবেষণাপত্রে উল্লেখ করেন, ১৯৩০ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ হাজার মানুষ আমেরিকায় মূত্রনালির ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছে, এর মধ্যে কেবল ১০ জন খতনাকৃত রয়েছে, বাকি সব খতনাবিহীন ব্যক্তি। এ ব্যাপারে ইউরোলজি জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূত্রনালির প্রদাহ শিশুদের বেশি হয় এবং এতে কিডনির সমস্যা, জ্বর ও রক্তের ইনফেকশন পর্যন্ত হতে পারে। এমনকি খতনা মরণব্যাধি এইডস ও যৌনরোগ প্রতিরোধে সহায়ক। সাধারণ অর্থে লিঙ্গের ক্যান্সার হলো অপরিচ্ছন্নতার ব্যাধি। পুরুষাঙ্গের শীর্ষে ঘা হয়ে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে একসময় ক্যান্সারে রূপ নেয়, এমন রোগীর ওপর গবেষণা করে দেখা গেছে, খতনা করানো পুরুষের চেয়ে খতনা না করানো পুরুষ এ ধরনের ক্যান্সারে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।
যৌনবিজ্ঞানীরা বহুকাল আগে থেকেই বলে আসছেন যে পুরুষের খতনা করালে স্পর্শকাতরতা বেড়ে যায়। এতে যৌন মিলনে অধিক আনন্দ উপভোগ করে নারী-পুরুষ উভয়ই। বর্তমানে ইংল্যান্ড, আমেরিকাসহ ইউরোপেও প্রচুর পরিমাণে খতনা করানো হয়। সেখানে গুরুত্বের সঙ্গে এটা দেখা হয়।
কার্টেসিঃ ডাঃ মোঃ ইউসুফ ফারুকি পারভেজ

আলহামুলিল্লাহ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে সেলাই,ব্যান্ডিজ বিহীন " ডিভাইস কসমেটিক খৎনা " চালু হল...
01/11/2019

আলহামুলিল্লাহ,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এই প্রথম বিশ্বের সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে সেলাই,ব্যান্ডিজ বিহীন " ডিভাইস কসমেটিক খৎনা " চালু হলো।
এই পদ্ধতিতে
★ কোন প্রকার সেলাই লাগে না
★ ব্যান্ডেজ লাগেনা
★ রক্তপাত হয় না
★ সব সময় প্যান্ট পরা যায়
★ পরের দিন থেকেই গোছল করা যায়
★ খৎনা করার পরেরদিন থেকেই স্কুল/ মাদ্রাসায় যেতে পারবে,ইনশাআল্লাহ।
★ গ্ল্যান্ড পেনিসকে নিরাপদ রাখতে বিশেষ টেকনিক প্রয়োগ করা হয়
★ ১০০% নিরাপদ
★ এই পদ্ধতি গোটা বিশ্বের অত্যাধুনিক কসমেটিক খৎনা
★ সম্পূর্ণ ইউরোপীয় পদ্ধতি
★ বিশ্বের প্রায় সব দেশে স্বীকৃত
★ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কতৃক অনুমোদিত
★ সর্বোপরি ইসলামী শরীয়ত সম্মত

01/11/2019

Address

Brahmanbaria, Chittagong

3400

Telephone

+8801763582438

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Device Cosmetic Circumcision Center Brahmanbaria posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram