Cow Guard Mosquito Coil

Cow Guard Mosquito Coil "PAIN GUAD" Ayurvedic Pain Relief Oil. Cow Guard Mosquito Coil, a product of MS Enterprise, China Bangla Joint venture Company, established in 2016.

a unique ayurvedic pain relief oil made entirely of 50+ herbal ingredients,highly effective and controlling all types of body pain and stress,use everyone on body pain affected area and say good bye all types of pain its also sister concern of P&D Group of Companies. The company available service in agriculture, consumers and engineering sector.

ক্লান্তিময় জীবনে শারীরিক যেকোন ব্যথা বেদনার সুরক্ষায় ব্যবহার করুন শতভাগ বিশুদ্ধ এবং কার্যকরী আয়ুর্বেদিক "পেইন গার্ড অয়েল...
01/11/2025

ক্লান্তিময় জীবনে শারীরিক যেকোন ব্যথা বেদনার সুরক্ষায় ব্যবহার করুন শতভাগ বিশুদ্ধ এবং কার্যকরী আয়ুর্বেদিক "পেইন গার্ড অয়েল"। বিস্তারিত:০১৯৭৯৭৯১৭৩৮

#আয়ুর্বেদ #আয়ুর্বেদিক #চিকিৎসা #বাংলাদেশ

31/10/2025
31/10/2025

রক্তচাপ মাপার সঠিক উপায়:
ডা. শরদিন্দু শেখর রায়।
হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞ।

উচ্চ রক্তচাপকে বলা হয় নীরব ঘাতক। কারণ, এ সমস্যার প্রাথমিক পর্যায়ে কোনো উপসর্গ থাকে না। রোগী দীর্ঘদিন অজান্তে বয়ে বেড়ান সমস্যাটি। তবে এটি নীরবে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যেমন হৃদ্‌যন্ত্র, কিডনি, মস্তিষ্ক, রক্তনালি ও চোখের ক্ষতি করতে থাকে। তাই সবারই উচিত নিয়মিত রক্তচাপ সঠিকভাবে পরিমাপ করা। এতে জটিলতা সৃষ্টির আগেই উচ্চ রক্তচাপ শনাক্ত সম্ভব।

উচ্চ রক্তচাপ কী?

একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের স্বাভাবিক রক্তচাপ ১২০/৮০ মিলিমিটার পারদের নিচে থাকে। কারও রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিলিমিটার পারদ বা তার বেশি হলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলে বিবেচনা করা যায়। যাঁদের রক্তচাপ এই দুই মাত্রার মাঝামাঝি থাকে, তাকে বলে প্রাক্-উচ্চ রক্তচাপ।

রক্তচাপ পরিমাপের সঠিক উপায়:

রক্তচাপ পরিমাপ করা হয় স্ফিগমোম্যানোমিটার দিয়ে। এটি খুব পরিচিত একটি যন্ত্র। হাসপাতালে, ক্লিনিকে বা চিকিৎসকের চেম্বারে এই যন্ত্র দিয়েই রক্তচাপ পরিমাপ করা হয়। অবশ্য বর্তমানে অটোমেটেড রক্তচাপ মাপার যন্ত্রও পাওয়া যায়। বাড়িতে এটি ব্যবহার করাও সহজ।

■ রক্তচাপ মাপার আগে অন্তত আধা ঘণ্টা চা, কফি পান বা ধূমপান করা যাবে না।

■ কমপক্ষে ৫ মিনিট বিশ্রাম নেওয়ার পর রক্তচাপ মাপতে হবে।

■ বাসায় রক্তচাপ মাপার সময় পা দুটো মেঝেতে রেখে দুই হাত সামনের টেবিলে অথবা চেয়ারের হাতলে রাখুন।

■ বাহুর কাপড় সরিয়ে রক্তচাপ মাপার যন্ত্রটির কাফ কনুইয়ের ভাঁজের কমপক্ষে এক ইঞ্চি ওপরে বাঁধুন। ঢিলা করে বাঁধবেন না। স্টেথোস্কোপের ইয়ার পিস কানে লাগিয়ে ডায়াফ্রাম কনুইয়ের ভাঁজ থেকে একটু ওপরে স্থাপন করুন।

■ হাতের কবজির সামান্য ওপরে (সাধারণত যেখানে নাড়ির গতি পরীক্ষা করা হয়) ধমনির কম্পন আঙুলে অনুভব করে কাফটি পাম্প করতে হবে। মিটারের যে দাগে ধমনির কম্পন আর অনুভূত হবে না, সেখান থেকে আরও ৩০ মিলিমিটার ওপরের দাগ পর্যন্ত মিটারের কাঁটা তুলতে হবে। তারপর ধীরে ধীরে এমনভাবে কাফের চাপ কমাতে হবে, যেন মিটারের কাঁটা প্রতি সেকেন্ডে ২ থেকে ৩ মিলিমিটারের বেশি না নামে।

■ স্টেথোস্কোপে মনোযোগ দিয়ে শব্দ শুনতে হবে। যে দাগে প্রথম শব্দ শোনা যাবে, সে দাগই হলো সিস্টোলিক রক্তচাপের মাত্রা। আর যেখানে শব্দ আর শোনা যাবে না, সেটি হলো ডায়াস্টলিক রক্তচাপের মাত্রা।

রক্তচাপ কি বাড়ে-কমে?

দিনের বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন কাজকর্ম, খাওয়া-ঘুম-বিশ্রাম বা পরিশ্রম-উত্তেজনার সঙ্গে রক্তচাপ পরিবর্তিত হতে পারে। দৈনন্দিন এই ওঠানামার পরিমাণ সিস্টোলিক ১০-১৫ মিলিমিটার এবং ডায়াস্টোলিক ৫-১০ মিলিমিটার পারদের বেশি হওয়ার কথা নয়।

কিছু পরামর্শ

রক্তচাপের মাত্রা কখনো একটু বেশি পেলে অস্থির বা উদ্বিগ্ন হবেন না। দুই মিনিট বিশ্রাম নিয়ে আবার মেপে দেখুন। পরপর অন্তত দুই দিন মেপে উচ্চ রক্তচাপ পেলে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন। দুই মিনিটের ব্যবধানে সিস্টোলিক ১৮০ ও ডায়াস্টোলিক ১২০ মিলিমিটার পারদের ওপর পেলে সঙ্গে সঙ্গেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে বা হাসপাতালে যেতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কিছুতেই নিজে নিজে রক্তচাপের ওষুধের মাত্রা পরিবর্তন বা বন্ধ করা যাবে না।

প্রতিদিন বা বারবার রক্তচাপ মাপার দরকার নেই। তবে মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, ঝাপসা দেখা, দম আটকে আসা ইত্যাদি সমস্যা হলে রক্তচাপ পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে।

সচেতনতায়: Pain Guard Ayurvedic Pain Relief Oil

31/10/2025

আজ ৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি। ৩০শে অক্টোবর ২০২৫, ১৪ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ।
শুক্রবার,পবিত্র জুম্মাবার।
Pain Guard Ayurvedic Pain Relief Oil পরিবারের পক্ষ থেকে বিশ্বের সমগ্র মুসলিম উম্মাহকে জানাই পবিত্র জুম্মা মোবারক।
আজকের এই পবিত্র জুম্মার দিনে মহান আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা, তিনি যেনো আমাদের জীবনের সকল রোগ ব্যাধি, দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। আজকের এই বরকতময় দিনটি যেনো হয় আমাদের জীবনের গুনাহ সমূহ মাফ পাওয়ার দিন। আল্লাহ সকলকে হেদায়াত দান করুন।আমীন।।
#জুম্মারনামাজ #কাবাশরীফ #নামাজ #দোয়া #মক্কামদীনা #জুম্মাবার #মসজিদ

হাঁটা বন্ধ করবেন না যেন ------------------------মস্তিষ্ক নয়, ডিমেনশিয়া শুরু হয় আপনার পা থেকে! বিশ্বজুড়ে বয়স্ক মানুষের অক...
28/10/2025

হাঁটা বন্ধ করবেন না যেন
------------------------
মস্তিষ্ক নয়, ডিমেনশিয়া শুরু হয় আপনার পা থেকে!
বিশ্বজুড়ে বয়স্ক মানুষের অক্ষমতা ও নির্ভরশীলতার প্রধান কারণ হিসেবে ডিমেনশিয়া এখন এক ভয়াবহ বাস্তবতা। ২০২১ সালের হিসাব অনুযায়ী, বিশ্বে প্রায় ৫ কোটি ৭০ লাখ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত ছিলেন, এবং প্রতিবছর নতুন করে আরও প্রায় ১ কোটি মানুষ এতে ভোগেন। অধিকাংশ মানুষই মনে করেন, মস্তিষ্ক সচল রাখাই ডিমেনশিয়া প্রতিরোধের মূল চাবিকাঠি। কিন্তু ভারতের অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস (এইমস) প্রশিক্ষিত স্নায়ুশল্য বিশেষজ্ঞ ডা. অরুণ এল. নাইক জানালেন চমকপ্রদ তথ্য—ডিমেনশিয়ার সূত্রপাত নাকি মস্তিষ্কে নয়, পা থেকেই!

ডিমেনশিয়া কী?

ডিমেনশিয়া কোনো একক রোগ নয়; এটি স্মৃতি, চিন্তাশক্তি ও দৈনন্দিন কাজের সক্ষমতাকে ধীরে ধীরে ক্ষয় করে এমন একাধিক স্নায়ুরোগের সামষ্টিক নাম। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি আরও জটিল হয়ে ওঠে এবং জীবনের মান নষ্ট করে দেয়। তবে সময়মতো নির্ণয়, যত্নশীল পরিচর্যা, জীবনযাপনে পরিবর্তন ও চিকিৎসার মাধ্যমে রোগীর অবস্থা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ডিমেনশিয়া শুরু হয় পা থেকে

ডা. নাইক এক ভিডিও বার্তায় বলেন, “আপনি কি জানেন, ডিমেনশিয়া আসলে শুরু হয় আপনার পা থেকে? শারীরিক নিষ্ক্রিয়তা পায়ের পেশিকে দুর্বল করে, যার ফলে স্যারকোপেনিয়া বা পেশি ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে। এখানেই শুরু হয় বিপদ। গবেষণায় দেখা গেছে, দুর্বল পায়ের কারণে জ্ঞানগত ক্ষমতা দ্রুত হ্রাস পায় এবং ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।”

তিনি ব্যাখ্যা করেন, শরীরের সক্রিয় পেশি এমন রাসায়নিক উৎপাদন করে যা মস্তিষ্ককে সচল রাখে। এই
রাসায়নিকগুলোর নাম ব্রেইন-ডিরাইভড নিউরোট্রফিক ফ্যাক্টর (BDNF), যা মস্তিষ্কের স্মৃতিনির্ভর অংশ হিপোক্যাম্পাসে সংযোগ বৃদ্ধি করে। শক্তিশালী পা শুধু ভারসাম্য বজায় রাখে না, বয়স বাড়লেও পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমায়। “৬৫ বছরের পর পড়ে যাওয়াই সবচেয়ে বিপজ্জনক,” বলেন ডা. নাইক।

তিনি ২০২০ সালের Neurology সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণার উদাহরণ দেন, যেখানে দেখা গেছে, যাদের হাঁটার গতি কম, তাদের মস্তিষ্কের আকারও ছোট এবং জ্ঞানীয় ক্ষমতা হ্রাসের ঝুঁকি বেশি। “হাঁটা শুধু শরীরচর্চা নয়, এটি পুরো মস্তিষ্কের এক অনুশীলন,” যোগ করেন তিনি।

কীভাবে হাঁটা মস্তিষ্ককে সুরক্ষিত রাখে

হাঁটা এমন এক সহজ ব্যায়াম যা শরীর ও মস্তিষ্ক দুটিকেই সক্রিয় রাখে। ডা. নাইক বলেন, “প্রতিটি পদক্ষেপের সঙ্গে যুক্ত থাকে মস্তিষ্কের ফ্রন্টাল লোব, সেরিবেলাম, স্পাইনাল কর্ড ও স্নায়ু প্রতিক্রিয়ার সমন্বয়।” হাঁটা রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, যা মস্তিষ্কে অক্সিজেন ও গ্লুকোজ সরবরাহ করে এবং টক্সিন দূর করে।

তিনি আরও বলেন, “হাঁটার ধরনে বা ভারসাম্যে পরিবর্তন দেখা গেলে সেটি মস্তিষ্কের আগাম সতর্ক সংকেত। এটি প্রায়ই স্মৃতি সমস্যার বছরখানেক আগেই দেখা দেয়।”

হাঁটা নিউরোপ্লাস্টিসিটির এক জীবন্ত উদাহরণও বটে। “হাঁটার সময় শরীরে BDNF সক্রিয় হয়, যা নিউরনগুলোর সংযোগ শক্তিশালী করে,” বলেন ডা. নাইক।

কীভাবে ডিমেনশিয়া প্রতিরোধ করবেন
ডা. নাইক কয়েকটি সহজ অভ্যাসের পরামর্শ দিয়েছেন, যা নিয়মিত চর্চা করলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বজায় থাকে এবং ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটুন।

ভারসাম্য রক্ষার ব্যায়াম যেমন এক পায়ে দাঁড়ানো বা সরলরেখায় হাঁটার অভ্যাস করুন।

হাঁটার সময় কথা বলা বা হালকা মানসিক কাজ করুন—এটি মস্তিষ্কের সমন্বয় ক্ষমতা বাড়ায়।

নিয়মিত পায়ের পেশির ব্যায়াম করুন, এটি মস্তিষ্কের জন্য একপ্রকার ‘বিমা’।

দীর্ঘ সময় বসে থাকা পরিহার করুন; প্রতি ঘণ্টায় কিছুটা নড়াচড়া করুন।

তিনি বলেন, “যখন আপনার পা ধীরে ধীরে কাজ হারায়, তখন মস্তিষ্কও তার পথ অনুসরণ করে। আপনার হাঁটার গতি বজায় রাখুন, তাহলেই সুরক্ষিত থাকবে মস্তিষ্ক।”

ডা. নাইক আরও পরামর্শ দেন, পেশির গঠন রক্ষায় প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা জরুরি। তার মতে, কখনোই দেরি হয়ে যায় না। “গবেষণায় দেখা গেছে, ষাট বছর বয়সেও হাঁটা ও ব্যায়াম শুরু করলে ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি অনেক কমে যায়। মনে রাখবেন, শক্ত পা মানেই তীক্ষ্ণ মস্তিষ্ক। স্যারকোপেনিয়া মাথা পর্যন্ত পৌঁছানোর আগেই সচেতন হোন—চল্লিশের কোঠা থেকেই শুরু করুন।”

সর্বোপরি, সক্রিয় থাকা শুধু চলাফেরার বিষয় নয়; এটি মস্তিষ্ককে তরুণ রাখার সবচেয়ে কার্যকর উপায়। নিয়মিত হাঁটা, ব্যায়াম ও সুষম খাদ্য—এই তিন অভ্যাসই হতে পারে বার্ধক্যের ডিমেনশিয়ার বিরুদ্ধে সবচেয়ে শক্তিশালী প্রতিরোধ।
World Vision (বিশ্ব দর্শন)
সৌজন্য : "পেইনগার্ড" আয়ুর্বেদিক ব্যথা নাশক তেল।

🩸 লিম্ফোমা: রক্তের এক নীরব ক্যান্সারলিম্ফোমা হলো এক ধরনের রক্তের ক্যান্সার, যা আমাদের দেহের লিম্ফোসাইট নামের প্রতিরোধী ক...
26/10/2025

🩸 লিম্ফোমা: রক্তের এক নীরব ক্যান্সার
লিম্ফোমা হলো এক ধরনের রক্তের ক্যান্সার, যা আমাদের দেহের লিম্ফোসাইট নামের প্রতিরোধী কোষ থেকে তৈরি হয়। এই কোষগুলো স্বাভাবিকভাবে সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে, কিন্তু কখনো কখনো জিনগত পরিবর্তনের ফলে এরা অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করে এবং টিউমার তৈরি করে—এটাই লিম্ফোমা।

লিম্ফোমা মূলত দুই ধরনের—হজকিন (Hodgkin) ও নন-হজকিন (Non-Hodgkin)। হজকিন লিম্ফোমা তুলনামূলকভাবে তরুণ বয়সে দেখা যায় এবং সঠিক চিকিৎসায় সম্পূর্ণ নিরাময় সম্ভব। নন-হজকিন লিম্ফোমার ধরন অনেক রকম; কিছু ধীরে বাড়ে (indolent), আবার কিছু দ্রুত ছড়ায় (aggressive)।

রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—গলায়, বগলে বা কুঁচকিতে ব্যথাহীন ফোলা গাঁট, অকারণে জ্বর, ওজন কমে যাওয়া, রাতের ঘামে ভেজা, এবং দুর্বলতা। এসব লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত হেমাটোলজিষ্ট বা রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

বর্তমানে কেমোথেরাপি, ইমিউনোথেরাপি ও বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টের মাধ্যমে অধিকাংশ লিম্ফোমা নিয়ন্ত্রণযোগ্য ও অনেক ক্ষেত্রেই নিরাময়যোগ্য। সচেতনতা, সময়মতো নির্ণয় ও নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণই লিম্ফোমা মোকাবিলার মূল চাবিকাঠি।

👉 বার্তা: “লিম্ফোমা মানেই মৃত্যু নয়—সঠিক সময়ে চিকিৎসা নিলে আশার আলো জ্বলে।” কিছু লিম্ফোমা সম্পূর্ণ curable, আবার কিছু non-curable (chronic বা indolent) — যেগুলো দীর্ঘমেয়াদে কন্ট্রোল করা যায়, কিন্তু পুরোপুরি সারানো যায় না।

Kamruzzaman Haematologist
ডা: মো: কামরুজ্জামান
রক্তরোগ ও ব্লাড ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ

26/10/2025

Address

Shyampur
Dhaka
1204

Telephone

+8801894918217

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cow Guard Mosquito Coil posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Cow Guard Mosquito Coil:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram