Natural Ayurved LTD

  • Home
  • Natural Ayurved LTD

Natural Ayurved LTD Natural Ayurved Ltd - স্বাস্থ্য সেবায় অঙ্গীকারবদ্ধ Natural Ayurveda LTD is one of the most popular & top class leading Ayurveda company In Bangladesh..

For more than 12 years, Natural Ayurveda LTD has been working in this sector & carving own success path.. Natural Ayurveda LTD is unique For Some extra specializing - We have developed expertise in-depth knowledge of traditional herbs with modern science.. We are offering varied range of safe, efficacious & economical healthcare products made by our own developing Ayurveda formula.. Our mission at Natural Ayurveda LTD has been given best Healthcare solution by Using Natural remedies.. We Are Always committed to providing the best quality & service satisfaction guarantee With competitive pricing guarantee also..

অনিদ্রা সমস্যা আসলে আমাদের কিছু বাজে অভ্যাসের কারণেই সৃষ্টি। আর দিনের পর দিন অনিদ্রা সমস্যা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রাত্যাহিক...
27/09/2025

অনিদ্রা সমস্যা আসলে আমাদের কিছু বাজে অভ্যাসের কারণেই সৃষ্টি। আর দিনের পর দিন অনিদ্রা সমস্যা প্রতিনিয়ত আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনকে ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্ত করে তুলছে।

তাই আমাদের আজকের আলোচনা এমন কিছু অভ্যাস সম্পর্কে, যা মূলত রাতের ঘুম নষ্ট করার জন্য দায়ী :-

১. ঘুমানোর আগে ফোন চালানো - রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোবাইল বা ল্যাপটপের নীল আলো (Blue Light) আমাদের ঘুম আসার জন্য প্রয়োজনীয় মস্তিষ্কের 'মেলাটোনিন' হরমোন উৎপাদনে বাধা দেয়, যার ফলে চোখে ঘুম না আসা, অস্থিরতা এবং গভীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

২. অতিরিক্ত চা-কফি খাওয়া - রাতে চা, কফি কিংবা অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে তা স্নায়ুতন্ত্রকে উদ্দীপিত করে। যার ফলে শরীর চাঙ্গা থাকে, গভীর ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। ক্যাফেইনের প্রভাব দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাই রাতের খাবারের পর থেকে এটি এড়িয়ে চলা উচিত।

৩. কায়িক শ্রম না করা - যদি আপনার শরীর পর্যাপ্ত পরিশ্রম না করে, তাহলে রাতে ঘুম আসতে সমস্যা হয়। দিনের বেলায় শরীরকে সচল রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরি। তবে ঘুমানোর ঠিক আগে কঠিন ব্যায়াম করলে তা শরীরের তাপমাত্রা ও হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যা ঘুমের জন্য ক্ষতিকর।

৪. ভারী খাবার খাওয়া - ঘুমানোর ঠিক আগে অতিরিক্ত ভারী খাবার খেলে হজম প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে, যা ঘুম নষ্ট করে দিতে পারে।

৫. মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা করা - বিছানায় শুয়ে যদি আপনি দিনের সব দুশ্চিন্তা বা সমস্যার কথা ভাবতে থাকেন, তাহলে আপনার মস্তিষ্ক শান্ত হতে পারে না। এটি স্ট্রেস হরমোন নিঃসরণ করে, যা আপনার মনকে সজাগ রাখে এবং ঘুমকে দূরে ঠেলে দেয়।

পরিশেষে, শরীরকে কর্মক্ষম রাখতে প্রয়োজন মস্তিস্কের সচল থাকা, আর মস্তিস্কের সচল রাখতে প্রয়োজন নিয়মমাফিক ঘুমের, এক কথায় সুস্বাস্থ্যের জন্য গভীর ও নিরবচ্ছিন্ন ঘুম অপরিহার্য। তাই আপনিও যদি অনিদ্রা সমস্যায় ভুক্তভোগী হয়ে থাকেন, তাহলে উপরের অভ্যাসগুলো আজই ত্যাগ করুন।

জয়েন্টের সুস্থতায় তরুণ বয়সেই আমাদের করনীয় -বয়সের সঙ্গে সঙ্গে অস্থিসন্ধি বা বিভিন্ন জয়েন্টের ক্ষয়জনিত ব্যথায় ভোগেন অনেকেই...
07/09/2025

জয়েন্টের সুস্থতায় তরুণ বয়সেই আমাদের করনীয় -

বয়সের সঙ্গে সঙ্গে অস্থিসন্ধি বা বিভিন্ন জয়েন্টের ক্ষয়জনিত ব্যথায় ভোগেন অনেকেই। কিছু জয়েন্টে জড়তা চলে আসে, নড়াচড়া করলে কষ্ট হয়। তাই সন্ধি ভালো না থাকলে স্বাভাবিক চলাফেরা ও কাজকর্ম বাধাগ্রস্ত হয়।

সন্ধির সমস্যার কারণে বয়স্ক ব্যক্তিদের স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত হয়। তাই সচেতন হতে হবে তরুণ বয়স থেকেই।

চলুন জেনে নিন, জয়েন্টের সুস্থতায় তরুণ বয়স থেকেই আমাদের করনীয় সম্পর্কিত তথ্যাদি -

গতিশীল ও সচল থাকুন - জয়েন্ট সুস্থ রাখার সেরা উপায় হলো গতিশীলতা। সচল ও সক্রিয় থাকা। আপনি যত সচল থাকবেন, ততই আপনার জয়েন্টে জড়তা আসার ঝুঁকি কমবে। তাই দীর্ঘ সময় বসে থাকা এড়িয়ে চলুন। ডেস্ক বা চেয়ার ছেড়ে উঠুন, সামান্য হাঁটাহাঁটি করুন।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন - অতিরিক্ত ওজন হিপ জয়েন্ট, হাঁটু এবং মেরুদণ্ডের বিভিন্ন অস্থিসন্ধির ওপর বাড়তি চাপ ফেলে। ফলে এই সব জয়েন্টে ক্ষয় শুরু হয়। তাই ওজন রাখুন নিয়ন্ত্রণে। এমনকি জয়েন্টের ব্যথা বা আর্থ্রাইটিসে ভুগতে শুরু করার পরও যদি কিছুটা ওজন কমানো যায়, তাতেও উপকার মিলবে। যদিও ব্যথা শুরু হওয়ার পর ওজন কমানোর কাজটা বেশ চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। তাই তরুণ বয়স থেকেই সচেতন হোন।

ওয়ার্ম আপ ছাড়া স্ট্রেচিং নয় - সপ্তাহে অন্তত তিনবার স্ট্রেচিং করা প্রয়োজন। তবে তার আগে সামান্য ওয়ার্ম আপ করে নিতে ভুলবেন না। অন্তত মিনিট দশেক হালকা হাঁটাচলা করার পর স্ট্রেচিং করুন। নইলে জয়েন্ট, লিগামেন্ট কিংবা টেন্ডনে আঘাত পেতে পারেন।

ব্যায়াম করুন বুঝেশুনে - শরীরচর্চা নিঃসন্দেহেই আপনার জয়েন্টের জন্য ভালো। তবে এমন ব্যায়াম বেছে নিন, যা করতে গিয়ে আপনার জয়েন্টের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। ব্যায়াম শুরুর আগে নিজের শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় রাখুন। দিনে দিনে অভ্যস্ত হয়ে উঠলে তবেই ভারী ব্যায়াম করুন। সাঁতার দারুণ ব্যায়াম, এতে জয়েন্টের ওপর চাপ পড়ে না।

দেহভঙ্গি ঠিক রাখুন - বসা, দাঁড়ানো ও হাঁটার সময় শরীর সোজা রাখুন। ঝুঁকে থাকবেন না। অনেকের ক্ষেত্রে খানিকটা ঝুঁকে থাকাই অভ্যাস হয়ে ওঠে। দেহভঙ্গির বিষয়ে সচেতন থাকা আবশ্যক। বসার সময় আর্গোনমিক চেয়ার ব্যবহার করা ভালো। তাতে দেহভঙ্গি ঠিক থাকে। সাঁতার কাটলে কিংবা দ্রুতগতিতে হাঁটলে দেহভঙ্গি ঠিক করা সহজ হয়।

ওজন ওঠান সাবধানে - ভারী জিনিস ওঠানো ও বহন করার সময় সতর্ক থাকুন। ওজন ওঠানোর সময়ও দেহভঙ্গি ঠিক রাখুন। হাতে ভারী ব্যাগ বহন করার চেয়ে ব্যাকপ্যাক ভালো। অন্যান্য ব্যাগও হাতে না নিয়ে কাঁধে নিতে চেষ্টা করুন।

আজকের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় আমরা শুধু কিছু কোমলমতি বাচ্চাদেরই হারাই নি, হারিয়েছি দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ অনেক সম্ভাবনাকে!প...
21/07/2025

আজকের এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় আমরা শুধু কিছু কোমলমতি বাচ্চাদেরই হারাই নি, হারিয়েছি দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ অনেক সম্ভাবনাকে!

পরম করুনাময়ের নিকট নিহত সকলের আত্মার মাগফিরাত এবং আহত সকলের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি।

আমীন!

👅 জিভ বলছে শরীরের গোপন কথা, তাই অবহেলা নয় বরং জানা প্রয়োজন এখনই! সুস্থ জিভ সাধারণত হালকা গোলাপি রঙের হয়। যদি রঙের ভিন্ন...
29/06/2025

👅 জিভ বলছে শরীরের গোপন কথা, তাই অবহেলা নয় বরং জানা প্রয়োজন এখনই!

সুস্থ জিভ সাধারণত হালকা গোলাপি রঙের হয়। যদি রঙের ভিন্নতা দেখা যায়, তবে তা শরীরের ভেতরের কোনো সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে!

* সাদা জিভ

- মুখে ফাঙ্গাস সংক্রমণ (oral thrush)

- খারাপ ওরাল হাইজিন

- লিউকোপ্লাকিয়া (precancerous অবস্থা)

* লাল জিভ

- ভিটামিন B12 বা ফলেটের ঘাটতি

- স্কারলেট ফিভার বা কাওয়াসাকি ডিজিজ

- কিছু ওষুধ বা খাবারে এলার্জিক রিঅ্যাকশন

* হলুদ জিভ

- খারাপ মুখগহ্বর পরিষ্কার

- ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ

- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

* কালো জিভ

- ধূমপান

- ওরাল হাইজিনের অভাব

- জিভের papillae লম্বা হয়ে ব্যাকটেরিয়া আটকে রাখে

* নীল বা বেগুনি জিভ

- রক্ত চলাচলের সমস্যা

- অক্সিজেন ঘাটতি

- হার্ট বা রক্তের রোগ

* ধূসর জিভ

- হজমের সমস্যা

- পেপটিক আলসার

- অপরিচ্ছন্নতা

* কমলা / সবুজ / বাদামি জিভ

-খাদ্যাভ্যাস, কিছু ওষুধ বা রঙিন পানীয়ের প্রভাবে হতে পারে

- এছাড়াও কিছু নির্দিষ্ট রোগের লক্ষণও হতে পারে।

যদি আপনার জিভের রঙ দীর্ঘ সময় ধরে অস্বাভাবিক থাকে, অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ জিভের রঙ আপনার শরীরের আয়না হতে পারে।

নারীদের অতিরিক্ত সাদাস্রাব, অনিয়মিত মাসিক, জরায়ু চুলকানি, ঘন প্রসাব, প্রসাবে ইনফেকশন ও জ্বালাপোড়া, তলপেট ও কোমরে ব্যাথা,...
28/06/2025

নারীদের অতিরিক্ত সাদাস্রাব, অনিয়মিত মাসিক, জরায়ু চুলকানি, ঘন প্রসাব, প্রসাবে ইনফেকশন ও জ্বালাপোড়া, তলপেট ও কোমরে ব্যাথা, মানসিক অস্থিরতা সমস্যার শতভাগ কার্যকরী এবং স্থায়ী সমাধানসমূহ জানতে ভিজিট করুন উক্ত লিংকে - https://naturalayurvedltd.com/step/female-care/

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক একটি ক্ষুদ্রাকৃতি পরজীবী (mites) এর কারণে হয়ে থাকে।...
08/05/2025

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক একটি ক্ষুদ্রাকৃতি পরজীবী (mites) এর কারণে হয়ে থাকে। এটি ত্বকের নিচে গর্ত করে ডিম পাড়ে, ফলে তীব্র চুলকানি (বিশেষ করে রাতের বেলায়)এবং ফুসকুড়ির সৃষ্টি হয়।

✅ স্ক্যাবিস কীভাবে ছড়ায়?

সরাসরি ত্বক-ত্বক সংস্পর্শে: দীর্ঘসময় ধরে আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ শারীরিক সংস্পর্শে (যেমন একসাথে ঘুমানো বা আলিঙ্গন করা) স্ক্যাবিস সহজেই ছড়াতে পারে।

পোশাক, বিছানাপত্র বা তোয়ালে শেয়ার করলে: আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত সামগ্রী থেকে পরজীবী অন্য ব্যক্তির শরীরে চলে যেতে পারে।

সংক্রমিত পরিবেশে বসবাস: পরিবারের একাধিক সদস্য বা হোস্টেলে, জেলে, নার্সিং হোমে ও মাদ্রাসায় দ্রুত ছড়ায়।

✅ স্ক্যাবিসের উপসর্গ:

স্ক্যাবিসের উপসর্গগুলো সাধারণত সংক্রমণের ২ থেকে ৬ সপ্তাহ পর শুরু হয় (প্রথমবার আক্রান্ত হলে)। তবে যদি আগে কখনো স্ক্যাবিস হয়ে থাকে, তাহলে উপসর্গ ১–৪ দিনের মধ্যেই দেখা দিতে পারে।

✅ স্ক্যাবিসের প্রধান উপসর্গগুলো:

তীব্র চুলকানি (প্রধান উপসর্গ):
বিশেষ করে রাতে বেশি হয়।

শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

ত্বকে ফুসকুড়ি বা গুটি (Papules, Vesicles):

ছোট ছোট গুটি বা ফোঁড়ার মতো দেখা যায়।

ঘষাঘষির কারণে র‍্যাশ আরও খারাপ হতে পারে।

ত্বকে সরু সরু সুড়ঙ্গ বা গর্তের মতো দাগ (Burrows):

মাইটস গর্ত করে এগুলো তৈরি করে।

সাধারণত আঙুলের ফাঁকে, কব্জি, কনুই, স্তনের নিচে, নাভি, পেট, কোমর, পাছা, পুরুষদের যৌনাঙ্গ, মহিলাদের স্তনের চারপাশে দেখা যায়।

ঘা বা ইনফেকশন:

অতিরিক্ত চুলকানোর কারণে ত্বকে ক্ষত তৈরি হয়ে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হতে পারে (যেমন ইম্পেটিগো)।

ঘুমের ব্যাঘাত :

চুলকানির কারণে ঘুমানো কষ্টকর হয়ে পড়ে।

✅ শিশুদের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত লক্ষণ:

তালু, পা, মুখমণ্ডলে স্ক্যাবিস হতে পারে (প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় ব্যতিক্রম)।

অতিরিক্ত কাঁন্না , খিটখিটে স্বভাব, খাওয়ায় অনীহা দেখা দিতে পারে।

আল্লাহর রহমত, আমরা উছিলা, আপনাদের সুস্থতা = অকৃতিম ভালোবাসা।
29/04/2025

আল্লাহর রহমত, আমরা উছিলা, আপনাদের সুস্থতা = অকৃতিম ভালোবাসা।

যাদের দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা রয়েছে, তারা বেশ কিছু পন্থা অবলম্বন করে খুব সহজেই সহবাসের সময় বাড়াতে পারেন। আর এই পন্থাগুলো...
25/04/2025

যাদের দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা রয়েছে, তারা বেশ কিছু পন্থা অবলম্বন করে খুব সহজেই সহবাসের সময় বাড়াতে পারেন। আর এই পন্থাগুলোর নিয়মিত চর্চা স্থায়ীভাবে মিলনকালীন সময় বাড়াতে অত্যন্ত সহায়ক।

১. ডিপ ব্রিদিং (Deep Breathing) - গভীর শ্বাস নিলে মস্তিস্ক ও নার্ভ শান্ত থাকে, উত্তেজনা কমে। তাই সহবাসের পূর্বে কিছুক্ষন ডিপ ব্রিথিং পরবর্তী যৌনমিলনকে দীর্ঘয়িত করতে সহায়তা করে।

২. স্কুইজ" টেকনিক - সহবাসের সময় বীর্যপাতের আগে পুরুষাঙ্গের গোড়ার দিকে হাত দিয়ে হালকা চাপ দিলে উত্তেজনা কমে যায়, উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হলে পরবর্তীতে পুনরায় শুরু করতে পারেন। এটা নিয়মিত অভ্যাস করলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

৩. ফোরপ্লের সময় বাড়ান - সহবাসের চেয়ে ফোরপ্লেতে বেশি সময় দিন। এতে নারীর পরিপূর্ণ তৃপ্তি হবে এবং আপনার উপর চাপ কমে যাবে, সময়ও বাড়বে।

৪. নিয়মিত ব্যায়াম করুন - দেহ সুস্থ রাখলে রক্তসঞ্চালন ভালো থাকে, যা যৌনক্ষমতা বৃদ্ধি ও সহবাসে সময় বাড়াতে সহায়তা করে।

৫. মাস্টারবেশন নিয়ন্ত্রণে রাখুন - খুব বেশি হস্তমৈথুন করলে অন্যান্য শারীরিক সমস্যা ছাড়াও দ্রুত বীর্যপাতের অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়, যার কারনে সহবাসের সময় কমে যেতে পারে।

৬. খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনুন - রসুন, আদা, ডিম, কলা, বাদাম, মধু এসব যৌনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো। পাশাপাশি অ্যালকোহল, ধূমপান, চর্বিযুক্ত খাবার কমান।

৭. মনোযোগ ও কল্পনার নিয়ন্ত্রণ - অতিরিক্ত কল্পনা বা উত্তেজক চিন্তা বাদ দিন - এই অভ্যাস সহবাসে সময় বাড়াতে সহায়তা করে।

৮. যোগ ও মেডিটেশন - স্ট্রেস ও টেনশন কমালে সহবাসের সময় বেড়ে যায়। নিয়মিত যোগ বা মেডিটেশন করলে মানসিক প্রশান্তি বাড়ে, যা সহবাসে সমউ দীর্ঘস্থায়ী করতে সহায়তা করে।

দোয়া করবেন, মানব সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রাখার তওফিক আল্লাহ যেন সর্বদা আমাদের দান করেন।ইমেজ ১ - আমাদের প্রোডাক্ট (ন্যাচারা...
22/04/2025

দোয়া করবেন, মানব সেবায় নিজেদের নিয়োজিত রাখার তওফিক আল্লাহ যেন সর্বদা আমাদের দান করেন।

ইমেজ ১ - আমাদের প্রোডাক্ট (ন্যাচারাল কিউর প্লাস) সম্পর্কিত রিভিউ।

ইমেজ ২ - আমাদের প্রোডাক্ট (ন্যাচারাল কিউর প্লাস) খেয়ে উপকার পেয়ে পরবর্তীতে অন্য সমস্যা সমাধানে আমাদের পরামর্শ গ্রহন।

দাম্পত্য জীবন মানে শুধু যৌনতা নয়, দাম্পত্য জীবন মানে দুটি দেহের এক আত্মাতে বসবাস। আর দাম্পত্য বিবাহিত জীবন সুন্দর করতে র...
18/04/2025

দাম্পত্য জীবন মানে শুধু যৌনতা নয়, দাম্পত্য জীবন মানে দুটি দেহের এক আত্মাতে বসবাস।

আর দাম্পত্য বিবাহিত জীবন সুন্দর করতে রইল ১০টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

১. একসাথে কখনো রেগে যাবেন না - বিবাহিত জীবনে রাগ আসতেই পারে, তবে কখনোই একসাথে রেগে যাবেন না। একজন যদি রেগে যান, আরেকজন যেন শান্ত থাকেন। এতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।

২. একসাথে সময় কাটানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন - দুজন একসাথে সিনেমা দেখা, রান্না করা, ঘুরতে যাওয়া বা দিনে অন্তত একবেলা একসাথে টেবিলে খাওয়া—এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো সম্পর্ককে দৃঢ় করে। সময় দিন এবং সময় উপভোগ করুন।

৩. ইগো বাদ দিয়ে ক্ষমা চাইতে শিখুন - ইগো অনেক সম্পর্কেরই শত্রু। নিজের ভুল হলে তা স্বীকার করুন এবং আন্তরিকভাবে ক্ষমা চান। ক্ষমা চাওয়াতে ছোট নয়, বরং সম্পর্ককে বড় করার ইচ্ছা প্রকাশ পায়।

৪. অতীত নিয়ে টানাটানি নয় - পুরনো ভুল বারবার মনে করিয়ে দেওয়া বা খোঁটা দেওয়া সম্পর্ককে বিষাক্ত করে তোলে। বরং বর্তমান ঠিক রাখুন, ভবিষ্যৎ আপনাতেই সুন্দর হবে।

৫. পার্টনারকে সম্মান দিন - কখনো সঙ্গীকে ছোট করে কথা বলবেন না, বিশেষ করে অন্যের সামনে। বরং তার প্রশংসা করুন, মজা করলেও যেন অপমান না হয়। ভালোবাসা মানে সম্মান।

৬. মনে রাখুন, আপনারা একটি টিম - দুজনের লক্ষ্য আলাদা হলেও লক্ষ্যপানে যাওয়ার পথ এক। একে অপরের স্বপ্নে উৎসাহ দিন, সাহায্য করুন। পার্টনারের সাফল্যে খুশি হন—তাহলেই সম্পর্ক আরও গভীর হবে।

৭. ঝগড়া হলে দিনের শেষটা ভালোভাবে শেষ করুন - ঝগড়া হতেই পারে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু দিনের শেষে সব ভুলে ভালোভাবে দিনের সমাপ্তি করুন। ঠান্ডা মাথায় কথা বলুন, একে অপরকে বুঝুন।

৮. দোষ চাপানোর খেলা বন্ধ করুন - সবকিছুতেই পার্টনারকে দোষারোপ না করে আগে নিজের দিকটাও দেখুন। ভুল স্বীকার করার মানে সম্পর্কের প্রতি দায়িত্ববোধ।

৯. সম্পর্কের প্রতি প্রতিশ্রুতি রাখুন - একই মানুষের সাথে সারাজীবন কাটানোর ইচ্ছা থাকতে হবে। বারবার মন অন্যদিকে গেলে সম্পর্ক টেকানো সম্ভব নয়। সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন আপনার সঙ্গীর প্রতি।

১০. গোপন কিছু রাখবেন না - সম্পর্কে স্বচ্ছতা খুব জরুরি। একে অপরের কাছে খোলা বইয়ের মতো থাকুন। সত্য গোপন রাখলে বিশ্বাসে ফাটল ধরে। প্রতিটি কথা, অনুভূতি শেয়ার করুন।

শেষ কথা: বিবাহিত জীবন একটি সুন্দর যাত্রা, যেখানে দুটি মানুষ একে অপরের হাতে হাত রেখে পথচলা শুরু করে। সেই পথচলা

সুস্থ যৌনজীবনে বীর্যের ঘনত্বের রয়েছে ব্যাপক প্রভাব, আর বীর্য ঘন এবং সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং সঠিক খাদ্যাভ্যা...
28/01/2025

সুস্থ যৌনজীবনে বীর্যের ঘনত্বের রয়েছে ব্যাপক প্রভাব, আর বীর্য ঘন এবং সুস্থ রাখতে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তাই আমাদের পক্ষ হতে আপনাদের জন্য রইল কিছু পরামর্শ -

১. পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন

জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার: যেমন বাদাম, বীজ, ডিম, দুধ।

ফল ও সবজি: বিশেষ করে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল (লেবু, কমলা, আমলকি) এবং সবুজ শাকসবজি।

প্রোটিন: মাছ, মাংস, ডাল এবং ডিম।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: যেমন সামুদ্রিক মাছ (স্যালমন, সারডিন), আখরোট।

২. পর্যাপ্ত পানি পান করুন

শরীর হাইড্রেটেড রাখলে বীর্যের গুণগত মান উন্নত হয়। প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।

৩. পর্যাপ্ত ঘুম

প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম নিশ্চিত করুন। ঘুমের অভাবে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে।

৪. ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন

ধূমপান ও অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ বীর্যের গুণমান কমিয়ে দেয়।

৫. ব্যায়াম করুন

নিয়মিত ব্যায়াম রক্তপ্রবাহ বাড়ায় এবং টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে, যা বীর্যের মান উন্নত করতে সাহায্য করে।

৬. স্ট্রেস কমান

স্ট্রেস এবং উদ্বেগ হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে। মেডিটেশন এবং রিলাক্সেশন টেকনিক ব্যবহার করুন।

৭. ডাক্তারের পরামর্শ নিন

যদি কোনো স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে, যেমন হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বা স্পার্ম কাউন্ট কম থাকে, তবে একজন ইউরোলজিস্ট বা এন্ডোক্রাইনোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

৮. পরিপূরক গ্রহণ

ডাক্তারের পরামর্শে জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, বা ভিটামিন সি/ই এর মতো সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন।

অবাক হলেও সত্যি – শীতকালীন সবজি খেতেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা! বিস্তারিত প্রথম কমেন্টে -
08/12/2024

অবাক হলেও সত্যি – শীতকালীন সবজি খেতেও রয়েছে নিষেধাজ্ঞা!

বিস্তারিত প্রথম কমেন্টে -

Address


Opening Hours

Monday 11:00 - 21:00
Tuesday 11:00 - 21:00
Wednesday 11:00 - 21:00
Thursday 11:00 - 21:00
Saturday 11:00 - 21:00
Sunday 11:00 - 21:00

Telephone

+8801837505555

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Natural Ayurved LTD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Natural Ayurved LTD:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

About Us

Natural Ayurveda LTD is one of the most popular & top class leading Ayurveda company In Bangladesh. For more than 12 years, Natural Ayurveda LTD has been working in this sector & carving own success path. Natural Ayurveda LTD is unique For Some extra specializing - We have developed expertise in-depth knowledge of traditional herbs with modern science. We are offering varied range of safe, efficacious & economical healthcare products made by our own developing Ayurveda formula. Our mission at Natural Ayurveda LTD has been given best Healthcare solution by Using Natural remedies. We Are Always committed to providing the best quality & service satisfaction guarantee With competitive pricing guarantee also.

Some of our popular products are listed here & You can see the product details by clicking on the product name -


  • Natural Mazun Sanjibani

  • Natural Peni Sanjibani