Talk To Health

Talk To Health Dr.Shukdeb Das,Dr.Arpita Das
Talk to health YouTube channel টি প্রধানত মা ও বাচ্চাদের জন্য Bengali baby care & gynecologist advic

20/10/2025

১টি ব্যথার লক্ষণ দেখে ১০০% বুঝে যাবেন ! আপনি গর্ভধারণ করেছেন! Single Pain Confirms 100% Pregnancy! Talk To Health

#গর্ভধারণ #গর্ভাবস্থা

12/10/2025

মা হওয়ার লক্ষণ থাকা সত্ত্বেও মাসিকের ৭ থেকে ৮ দিনের মাথায় মাসিক হয়ে যায় কেন?Period after 7/8 day

🙏🏻শুভ বিজয়া দশমী 🙏🏻ইউটিউবে নতুন ভিডিও আসছে আজকে।
02/10/2025

🙏🏻শুভ বিজয়া দশমী 🙏🏻

ইউটিউবে নতুন ভিডিও আসছে আজকে।

সাদা স্রাব / লিউকোরিয়া কেন হয়?হলে করণীয় কি? Talk To Health Arpi's Home Arpita Das Sid সাদা স্রাব, যা লিউকোরিয়া (Leuk...
29/09/2025

সাদা স্রাব / লিউকোরিয়া কেন হয়?
হলে করণীয় কি? Talk To Health Arpi's Home Arpita Das Sid

সাদা স্রাব, যা লিউকোরিয়া (Leukorrhea) নামে পরিচিত, এটি মহিলাদের একটি স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা হতে পারে। এটি কেন হয় এবং এর প্রতিকারে আপনার কী করা উচিত, নিচে তা আলোচনা করা হলো।
সাদা স্রাব/লিউকোরিয়া কেন হয়?
সাদা স্রাব হওয়ার দুটি প্রধান কারণ রয়েছে—স্বাভাবিক (শারীরবৃত্তীয়) এবং অস্বাভাবিক (সংক্রমণজনিত)।
১. স্বাভাবিক (শারীরবৃত্তীয়) কারণ
এই স্রাবটি হলো যোনিপথের সুস্থতার একটি লক্ষণ। এটি যোনিপথকে আর্দ্র রাখে, পরিষ্কার করে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এটি সাধারণত স্বচ্ছ বা হালকা সাদা রঙের হয়, পাতলা হয় এবং এতে কোনো দুর্গন্ধ থাকে না।
* হরমোনের পরিবর্তন: মাসিকের বিভিন্ন পর্যায়ে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রার ওঠানামার কারণে স্রাবের পরিমাণ বাড়ে। যেমন, ডিম্বাণু নিঃসরণের (Ovulation) সময় স্রাব বেড়ে যায়।
* গর্ভাবস্থা: গর্ভাবস্থায় হরমোনের মাত্রা বাড়লে স্রাবের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বাড়তে পারে।
* যৌন উত্তেজনা: যৌন উত্তেজনার সময় যোনিপথ আর্দ্র রাখার জন্য স্রাব নিঃসৃত হয়।
* জন্মনিয়ন্ত্রক পিল সেবন: কিছু হরমোনাল জন্মনিয়ন্ত্রক পদ্ধতি ব্যবহার করলে স্রাব বাড়তে পারে।
২. অস্বাভাবিক (সংক্রমণজনিত) কারণ
যদি স্রাবের রঙ, গন্ধ বা গঠনে পরিবর্তন আসে, তবে এটি সাধারণত কোনো সংক্রমণ বা সমস্যার কারণে হয়। একেই অতিরিক্ত সাদা স্রাব বা অস্বাভাবিক লিউকোরিয়া বলা হয়।
| সংক্রমণের ধরন | স্রাবের বৈশিষ্ট্য | অতিরিক্ত লক্ষণ |
|---|---|---|
| ইস্ট ইনফেকশন (ছত্রাক/ফাঙ্গাস) | ঘন, সাদা এবং জমাট বাঁধা, দুধের ছানার মতো। | যোনিপথে তীব্র চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া। |
| ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস (BV) | পাতলা, ধূসর বা সাদা রঙের। | মাছের মতো তীব্র দুর্গন্ধ (সহবাসের পর দুর্গন্ধ বাড়ে)। |
| ট্রাইকোমোনিয়াসিস (যৌনবাহিত) | হলুদ বা সবুজাভ, ফেনাযুক্ত স্রাব। | দুর্গন্ধ, প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালাপোড়া। |
| অন্যান্য কারণ | | দুর্বল স্বাস্থ্য, অপুষ্টি, ডায়াবেটিস, দীর্ঘকাল অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ বা পরিচ্ছন্নতার অভাব। |
সাদা স্রাব হলে করণীয় কি?
স্বাভাবিক স্রাবের জন্য বিশেষ কিছু করার প্রয়োজন নেই, তবে অস্বাভাবিক স্রাব দেখা দিলে অবশ্যই দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।
১. যখন চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি
যদি আপনার স্রাব অস্বাভাবিক হয় এবং নিচের কোনো লক্ষণ দেখা যায়, তবে দেরি না করে একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন:
* স্রাবের রঙ, গন্ধ বা গঠনে পরিবর্তন।
* স্রাবের সাথে তীব্র চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা ব্যথা অনুভব করা।
* তলপেটে ব্যথা বা জ্বর থাকা।
* যৌন মিলনের সময় ব্যথা বা রক্তপাত হওয়া।
চিকিৎসক শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষার মাধ্যমে সঠিক কারণটি নির্ণয় করে সংক্রমণ অনুযায়ী চিকিৎসা (যেমন: অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিফাঙ্গাল ঔষধ) দেবেন। নিজের ইচ্ছামত দোকান থেকে ঔষধ কিনে খাওয়া উচিত নয়।
২. জীবনযাত্রা ও স্বাস্থ্যবিধি পরিবর্তন
সংক্রমণ এড়াতে এবং যোনিপথের সুস্থতা বজায় রাখতে এই বিষয়গুলো মেনে চলুন:
* পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: যোনিপথ সব সময় পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন। মৃদু সাবান ও হালকা গরম জল ব্যবহার করুন।
* সঠিকভাবে পরিষ্কার করা: টয়লেট ব্যবহারের পর সব সময় সামনের দিক থেকে পেছনের দিকে (যোনিপথ থেকে মলদ্বারের দিকে) পরিষ্কার করুন, যাতে মলদ্বার থেকে জীবাণু যোনিপথে প্রবেশ না করে।
* অন্তর্বাস: সুতির (Cotton) অন্তর্বাস পরিধান করুন, কারণ এটি আর্দ্রতা শুষে নেয় এবং যোনিপথকে শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে।
* ডুচিং এড়িয়ে চলুন: যোনিপথের ভেতরের অংশ জল বা অন্যকিছু দিয়ে ধোয়ার (Douching) প্রয়োজন নেই। এতে প্রাকৃতিক উপকারী ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট হয়।
* সুষম খাদ্য: পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার, যেমন - টক দই, শরীরের ভালো ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
* পর্যাপ্ত বিশ্রাম: সঠিক ঘুম এবং বিশ্রাম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে।

গুরুত্বপূর্ণ কথা:
যদি স্রাব হলুদ, সবুজ বা ধূসর হয়, দুর্গন্ধ থাকে, চুলকানি বা জ্বালাপোড়া হয়, বা স্রাব ঘন ও জমাট বাঁধা প্রকৃতির হয়, তবে নিজে নিজে চিকিৎসা না করে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। কারণ, সঠিক রোগ নির্ণয় না হলে ভুল চিকিৎসায় সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।

21/09/2025

ভ্রুণ জড়ায়ুতে বসেছে কিনা বুঝবেন কি লক্ষণ গুলো দেখে? Early Pregnancy symptoms?

#গর্ভাবস্থা #প্রেগনেন্সি #প্রাথমিকলক্ষণ #ইমপ্লান্টেশন #গর্ভধারণ #মাসিক_মিস #হেলথটিপস #নারীরস্বাস্থ্য #বেঙ্গলি_হেলথ #প্রেগনেন্সি_টেস্ট

নরমাল ডেলিভারি এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি পার্থক্য সময় থাকলে অবশ্য একবার পরুন।   নরমাল ডেলিভারি এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি (C...
18/09/2025

নরমাল ডেলিভারি এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি পার্থক্য সময় থাকলে অবশ্য একবার পরুন।

নরমাল ডেলিভারি এবং সিজারিয়ান ডেলিভারি (C-section) হলো সন্তান প্রসবের দুটি প্রধান পদ্ধতি। দুটো পদ্ধতির মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে, যা নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
নরমাল ডেলিভারি (Vaginal Delivery)
নরমাল ডেলিভারি হলো সন্তান প্রসবের প্রাকৃতিক পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে কোনো ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয় না। যখন প্রসব ব্যথা শুরু হয়, তখন মায়ের জরায়ুর সংকোচন ও প্রসারণের ফলে শিশু প্রসবের নালি (birth canal) দিয়ে যোনিপথের মাধ্যমে বাইরে আসে।
* সুবিধা:
* দ্রুত সুস্থতা: এই পদ্ধতিতে মায়ের শরীর দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে এবং তিনি কয়েক দিনের মধ্যেই স্বাভাবিক কাজকর্ম শুরু করতে পারেন।
* হাসপাতালে কম থাকা: সিজারিয়ানের তুলনায় হাসপাতালে কম সময় থাকতে হয়।
* কম ঝুঁকি: অস্ত্রোপচারের কোনো ঝুঁকি না থাকায় সংক্রমণ, রক্তপাত বা অ্যানেস্থেশিয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
* শিশুর জন্য উপকারী: প্রসব নালীর মধ্যে দিয়ে আসার সময় শিশুর ফুসফুস থেকে তরল বের হয়ে যায়, যা শ্বাস-প্রশ্বাসকে সহজ করে। এছাড়া, যোনিপথে থাকা কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে আসার কারণে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
* অসুবিধা:
* প্রচণ্ড ব্যথা: প্রসবের সময় মায়ের অনেক কষ্ট ও ব্যথা সহ্য করতে হয়।
* সময়সাপেক্ষ: প্রসব প্রক্রিয়া কয়েক ঘন্টা বা তার বেশি সময় ধরে চলতে পারে।
* শারীরিক ক্ষতি: কিছু ক্ষেত্রে যোনিপথে হালকা ছেঁড়া বা সেলাইয়ের প্রয়োজন হতে পারে।
সিজারিয়ান ডেলিভারি (C-section)
সিজারিয়ান ডেলিভারি একটি অস্ত্রোপচার। এই পদ্ধতিতে মায়ের পেটের নিচের অংশে এবং জরায়ুতে একটি ছেদ করে শিশুটিকে বাইরে বের করে আনা হয়। এটি সাধারণত তখনই করা হয়, যখন নরমাল ডেলিভারিতে মা বা শিশুর জীবনের ঝুঁকি থাকে অথবা নরমাল ডেলিভারি সম্ভব হয় না।
* সুবিধা:
* ব্যথা কম: প্রসবের তীব্র ব্যথা সহ্য করতে হয় না।
* পরিকল্পিত: এটি একটি পরিকল্পিত অস্ত্রোপচার হওয়ায় ডেলিভারির তারিখ ও সময় আগে থেকে নির্ধারণ করা যায়।
* নিরাপদ বিকল্প: কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে (যেমন: গর্ভফুল নিচে থাকলে, শিশুর অবস্থান স্বাভাবিক না হলে বা মায়ের কোনো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে) এটি মা ও শিশুর জন্য নিরাপদ বিকল্প।
* অসুবিধা:
* অস্ত্রোপচারের ঝুঁকি: যেহেতু এটি একটি বড় অস্ত্রোপচার, তাই সংক্রমণ, অতিরিক্ত রক্তপাত, এবং অ্যানেস্থেশিয়ার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি থাকে।
* দীর্ঘস্থায়ী সুস্থতা: মায়ের সুস্থ হতে নরমাল ডেলিভারির চেয়ে বেশি সময় লাগে। অস্ত্রোপচারের ব্যথা কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।
* পরবর্তী গর্ভাবস্থায় ঝুঁকি: সিজারিয়ানের পর পরবর্তী গর্ভধারণে কিছু জটিলতার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
* বেশি খরচ: নরমাল ডেলিভারির তুলনায় খরচ বেশি হয়।
নরমাল ও সিজারিয়ান ডেলিভারির মধ্যে প্রধান পার্থক্য
| পার্থক্যর বিষয় | নরমাল ডেলিভারি | সিজারিয়ান ডেলিভারি |
|---|---|---|
| পদ্ধতি | প্রাকৃতিক, যোনিপথ দিয়ে প্রসব | অস্ত্রোপচার করে পেট ও জরায়ু কেটে প্রসব |
| সুস্থ হওয়ার সময় | দ্রুত (১-২ দিনের মধ্যে) | দীর্ঘস্থায়ী (কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত) |
| ব্যথা | প্রসবের সময় তীব্র ব্যথা | অস্ত্রোপচারের পর ব্যথা হয় |
| হাসপাতালে থাকার সময় | কম (সাধারণত ১-২ দিন) | বেশি (সাধারণত ৩-৪ দিন বা তার বেশি) |
| ঝুঁকি | তুলনামূলকভাবে কম | অস্ত্রোপচারজনিত ঝুঁকি বেশি |
| খরচ | সাধারণত কম | বেশি |
কোন পদ্ধতিটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো, তা আপনার স্বাস্থ্য, গর্ভাবস্থার অবস্থা এবং চিকিৎসকের পরামর্শের উপর নির্ভর করে। তাই, কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই আপনার চিকিৎসকের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করে নেওয়া উচিত।
#নরমালডেলিভারি #সিজারিয়ান #প্রসব #গর্ভাবস্থা #মাতৃত্ব #স্বাস্থ্য #শিশুজন্ম

মাসিকের রক্ত দীর্ঘদিন ধরে যাওয়া এটি ক্যান্সারের কারণ নয় তো? দীর্ঘদিন ধরে জরায়ু থেকে রক্তপাত হওয়া সরাসরি ক্যান্সারের ...
16/09/2025

মাসিকের রক্ত দীর্ঘদিন ধরে যাওয়া এটি ক্যান্সারের কারণ নয় তো?
দীর্ঘদিন ধরে জরায়ু থেকে রক্তপাত হওয়া সরাসরি ক্যান্সারের কারণ নয়, তবে এটি জরায়ু বা জরায়ুমুখের ক্যান্সারের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হতে পারে। এটি বোঝা জরুরি যে, রক্তপাত নিজেই ক্যান্সার সৃষ্টি করে না, বরং ক্যান্সারের মতো কোনো গুরুতর রোগের কারণে এই রক্তপাত হতে পারে।
জরায়ু থেকে দীর্ঘস্থায়ী রক্তপাতের সাধারণ কারণ:
* হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: এটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ, যা এন্ডোমেট্রিয়াল হাইপারপ্লাসিয়া (জরায়ুর আস্তরণের অত্যধিক বৃদ্ধি) ঘটাতে পারে। এই অবস্থাটি যদি চিকিৎসা না করা হয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি জরায়ু ক্যান্সারে রূপান্তরিত হতে পারে।
* ফাইব্রয়েড বা পলিপ: জরায়ুতে ছোট, সাধারণত নিরীহ টিউমার।
* সংক্রমণ: জরায়ু বা জরায়ুমুখের সংক্রমণ।
* পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম (PCOS): এই হরমোনজনিত সমস্যাও দীর্ঘস্থায়ী রক্তপাতের কারণ হতে পারে।
জরায়ু ও জরায়ুমুখের ক্যান্সারের লক্ষণ হিসেবে রক্তপাত:
জরায়ু বা জরায়ুমুখের ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে অস্বাভাবিক যোনি রক্তপাত অন্যতম। এই রক্তপাত বিভিন্নভাবে প্রকাশ পেতে পারে, যেমন:
* মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত বা দীর্ঘ সময় ধরে রক্তপাত হওয়া (Menorrhagia)।
* দুই মাসিকের মধ্যবর্তী সময়ে রক্তপাত বা স্পটিং হওয়া।
* যৌন মিলনের পর রক্তপাত হওয়া।
* মেনোপজের পর রক্তপাত হওয়া। এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, যা কখনোই উপেক্ষা করা উচিত নয়।
ক্যান্সার সৃষ্টির মূল কারণ:
জরায়ুমুখের ক্যান্সারের প্রধান কারণ হলো হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (HPV) সংক্রমণ, যা সাধারণত যৌন মিলনের মাধ্যমে ছড়ায়। HPV ভাইরাসের কিছু নির্দিষ্ট স্ট্রেন (বিশেষত HPV 16 এবং 18) জরায়ুমুখের কোষগুলোর অস্বাভাবিক পরিবর্তন ঘটায়, যা ধীরে ধীরে ক্যান্সারে পরিণত হতে পারে।
কিছু বিষয় যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়:
* HPV সংক্রমণ
* ধূমপান
* দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
* অল্প বয়সে যৌন জীবন শুরু করা
* একাধিক যৌন সঙ্গী থাকা
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
যদি আপনার দীর্ঘস্থায়ী বা অস্বাভাবিক রক্তপাত হয়, তবে ভয় না পেয়ে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সময়মতো রোগ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিৎসা জরায়ু ও জরায়ুমুখের ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখবেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অস্বাভাবিক রক্তপাত ক্যান্সারের কারণে হয় না, কিন্তু এটি একটি সতর্কীকরণ লক্ষণ হতে পারে।

(মনে রাখবেন, সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে অনেক বড় সমস্যা এড়ানো যায়।)

গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
"এই পোস্টটি শুধুমাত্র সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য। যেকোনো স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।"
আশা করি এই এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে আপনি আপনার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে শেয়ার করে দেবেনন
ধন্যবাদ Talk To Health Arpi's Home

Address

Kolkata

Opening Hours

Monday 10pm - 11pm
Tuesday 10pm - 11pm
Wednesday 10pm - 11pm
Thursday 10pm - 11pm
Friday 10pm - 11pm
Saturday 10pm - 11pm
Sunday 10pm - 11pm

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Talk To Health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram