মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম

মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম Official page of Maa Kalyaneswari Shaktipeeth Ashram.

13/11/2025

মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম

কাল ভৈরব জয়ন্তী১. উৎপত্তি ও তাৎপর্যশাস্ত্রে বর্ণিত মতে, ভগবান শিব যখন দেবলোক‑ব্রহ্মলোকে অধিষ্ঠিত “ব্রহ্মা”‑বিষয়ক বিতর্ক...
12/11/2025

কাল ভৈরব জয়ন্তী

১. উৎপত্তি ও তাৎপর্য

শাস্ত্রে বর্ণিত মতে, ভগবান শিব যখন দেবলোক‑ব্রহ্মলোকে অধিষ্ঠিত “ব্রহ্মা”‑বিষয়ক বিতর্ক স্থির করছেন, তখন তিনি ক্রোধে রূপান্তর হয়ে কাল ভৈরব রূপ ধারণ করেন।

এই রূপে “কালের” (সময়‑মৃত্যু) দিক, বিচার, নিষ্ক্রিয়া শক্তি প্রতীকীভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। যারা শত্রুপ্রভাব, অদৃশ্য ভয়, গ্রহদোষ, কাজের বাধায় ভোগে — তাঁদের কাছে কাল ভৈরবের উপাসনা বিশেষভাবে ফলদায়ক বলে বিবেচিত।

তাই, এই দিনটি শুধুই উৎসব নয় — আত্ম‑শুদ্ধি, ভয়হরণ এবং সৃষ্টিকর্তার সিদ্ধি‑প্রচেষ্টার সময়ও বলা হয়।

২. সময় ও শুভ মুহূর্ত

জয়ন্তী সাধারণত কৃষ্ণপক্ষ অষ্টমী তিথিতে পালন করা হয়।

পূজার মূল মুহূর্ত হলো ব্রহ্ম মূহূর্তে (ভোর অতি প্রারম্ভিক), প্রস্তুতি শেষে প্রাদোষ বা নিশা‑কাল।

শাস্ত্র অনুসারে, সময় ও তিথি নিশ্চিত হলে পূজা বেশি ফলপ্রসূ হয় — ভ্রুযুক্তি, নিরীক্ষণ সবকিছু মনোযোগ দিয়ে করা ভালো।

৩. পূজা‑বিধি (ধাপ‑ধাপে)

নিচে যেসব ধাপ দেওয়া হলো, সেগুলো আপনি নিজ বাড়িতে বা মন্দিরে প্রয়োগ করতে পারেন — তবে স্থানভেদে কিছু নিয়ম ভিন্ন হতে পারে, তাই স্থানীয় পুরোহিত বা যোগ্য साधক‑পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম।

ধাপ ১: প্রস্তুতি

ব্রহ্মমূহূর্তে উঠে স্নান ও পরিষ্কার লেবাস পরিধান করুন।

পূজাস্থল, মন্দির বা ঘরের প্রসিদ্ধ কোণ পরিষ্কার ও শুদ্ধ করুন। গঙ্গাজল বা শুদ্ধ জল দিয়ে ছিটিয়ে দিন।

একটি শুদ্ধ वेदी (ফলক) স্থাপন করুন যেখানে কাল ভৈরবের মূর্তি বা ছবি থাকবে। পাশাপাশি যদি ইচ্ছে হয়, শিব ও পার্বতী‑র ছবি বা মূর্তিও রাখতে পারেন।

ধাপ ২: প্রতিষ্টা ও অর্ঘ্য

মূর্তিতে চন্দন, কংকালিকা তিলকরূপে লাগান। ফুল‑মালা দিয়ে সাজান।

এক চারমুখী বা সাধারণ দীপ (বিশেষ করে সরষের তেলে) জ্বালান ও ধূপ দেওয়া শুরু করুন।

ধাপ ৩: মূল উপাসনা

“ॐ कालभैरवाय नमः” ইত্যাদি মূল মন্ত্র উচ্চারিত করুন।

পাঠ করুন भैरवाष्टकम् বা যে কোনো বিশিষ্ট স্তোত্র যা কাল ভৈরব‑সম্বন্ধিত।

नैবद्य (ভোগ) অর্পণ করুন — সরষের তেলে জ্বালানো দীপ, ফল, গুলি, মিষ্টি, নারকেল ইত্যাদি। উদাহরণস্বরূপ: জুঁলে (জলেবি), কালে তিলের মিষ্টি, উড়দ ডালের পাকাওয়া (উড়দ ডাল পকোড়া) ইত্যাদি।

ধাপ ৪: বিশেষ আচরণ ও দান

এক প্রচলিত রীতি হিসেবে, কুকুরকে (বিশেষ করে কালো বা দাম্পত্য নয় এমন সাধারণ কুকুরকে) রুটি বা দুধ খাওয়ানো হয়। কারণ কাল ভৈরবের বাহন কুকুর।

দান করুন — যেমন: সরষের তেল, কালো কাপড়, কালো তিল, উড়দ, যারা দরিদ্র তাদের জন্য খাদ্য, কুড়তা圾 etc. এই দান বিশেষভাবে শুভ বলে বিবেচিত।

ধাপ ৫: আরতি ও সমাপ্তি

পূজার শেষে আরতি উঠান। “जय भैरव देवा…” ইত্যাদি আরতি‑গান পড়া হয়।

তারপর সংক্ষেপে ভ্রতের ফলার্থে মনন করুন — “আমি ভ্রত রাখি, আপনার করুণায় মুক্কাম পাই” ইত্যাদি ভাবনাসহ।

পরদিন ভ্রমণ বা কঠোর কাজ উদ্বিগ্নভাবে করা এড়িয়ে শান্তমনা হোন।

৪. নিষেধ ও সতর্কতা

পূজার সময় মাংস বা মদ্যপান এড়িয়ে চলা উত্তম।

পূজা‑কার্য মাঝে বিবাদ, কুটকিনা বা অশান্তি না করা উত্তম — শান্ত ও দয়া‑মূলক মনোভাব রাখুন।

তন্ত্রীয় বা অজ্ঞ মত সঞ্চালিত কার্যক্রম (যেমন শক্তিহীন বা অপরিষ্কৃত সাধনা) করলেও ঝুঁকি থাকতে পারে — বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধান ছাড়া পরিচালনা করা ঠিক নয়।

৫. ফল ও উপকারিতা

বিশ্বাস অনুযায়ী, এই পূজা করলে সব‑ধরনের ভয়, গ্রহদোষ, শত্রুপ্রভাব, কালবৈশাখী প্রভৃতি থেকে মুক্তি মিলতে পারে।

জীবনে সাহস ও প্রতিরোধশক্তি বৃদ্ধি পায়; সময় ও মৃত্যুর ভয়ের বিমোচন হয়।

ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা ও মানসিক শান্তি আসে — বিশেষ করে যারা বাধা‑সম্বন্ধিত সমস্যায় ভোগে।

মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম
মাতৃ সাধক সপ্তদ্বীপানন্দ জ্ঞানাচার্য

১১/১১ দিন নিজেই সংখ্যাতান্ত্রিকভাবে (Numerology) অত্যন্ত শক্তিধর। এর ওপরে ১১:১১ সময়কে বলা হয় সংযোগ-দ্বার (Gateway Hour)।...
11/11/2025

১১/১১ দিন নিজেই সংখ্যাতান্ত্রিকভাবে (Numerology) অত্যন্ত শক্তিধর। এর ওপরে ১১:১১ সময়কে বলা হয় সংযোগ-দ্বার (Gateway Hour)। এ সময় মানসিক ভাব, সংকল্প, সাধনার ইচ্ছে, অটুট মনোযোগ—সবচেয়ে দ্রুত মহাশক্তির সঙ্গে সংযুক্ত হয়।

এখন ১১ নভেম্বর ২০২৫ কী ধরনের দিন?
২০২৫ কে যোগ করলে: 2+0+2+5 = 9
সুতরাং ২০২৫ হল ৯-শক্তির বছর → সমাপনী, পুরনো বন্ধন কাটানো, নতুন পথ তৈরি করা।
১১ মাস + ১১ তারিখ → ১১/১১ = ২২, যা মহাশক্তির কাজ পূরণ করে।

🌞 ১১ নভেম্বর ২০২৫ | সকাল ১১:১১ (AM)

এটা সক্রিয় শক্তি (Active Energy) বা সূর্য-সিদ্ধি মুহূর্ত।

যা করলে সবচেয়ে বেশি ফল পাওয়া যায়:

নতুন কাজের সংকল্প নেওয়া,
বাণিজ্য/ক্যারিয়ার উন্নতির প্রার্থনা,
নিজস্ব শক্তি বৃদ্ধির জপ বা ধ্যান,
নিজের ভয়, জড়তা কাটানোর প্রতিজ্ঞা,
মন্দিরে বা দেবীর সামনে প্রণাম ও মনোসংযোগ।

এ ছাড়াও যা করা উচিত:

১) অর্থ / ক্যারিয়ারের জন্য

সংকল্প:
“আমি আমার নিজের যোগ্যতায় উন্নতি পাচ্ছি।
সম্ভাবনার দরজা খুলছে।
আমার পরিশ্রমের ফল আমাকে প্রাপ্ত হচ্ছে।”

মন্ত্র (১১ মিনিট ধ্যান):

ওঁ হ্রীং নমঃ

২) প্রেম / সম্পর্কের উন্নতির জন্য

সংকল্প:
“আমার হৃদয় নির্মল।
আমি ভালোবাসা গ্রহণ করি এবং ভালোবাসা দিই।
বিশ্বাস ও সম্মানের সম্পর্ক আমার জীবনে স্থাপন হচ্ছে।”

মন্ত্র (১০৮ বার):

ওঁ ক্লীং

৩) মানসিক শান্তি / নিজের ভেতরের ভারসাম্যের জন্য

সংকল্প:
“আমি নিজের ভিতরেই স্থির।
কেউ আমাকে ভেতর থেকে টলাতে পারবে না।
আমার মন পরিষ্কার, স্থির, শান্ত।”

ধ্যান নির্দেশ:
শ্বাস ৪ গণনা করে নাও → ৪ এ ধরে রাখো → ৬ এ ছাড়ো
এভাবে ১১ বার।

৪) তন্ত্র / আধ্যাত্মিক সাধনার জন্য

সংকল্প:
“আমার চেতনা উন্মুক্ত।
আমি শক্তিকে গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত।
আমি ভয়হীন।”

মন্ত্র (১১ মিনিট):

ওঁ হ্রীং ক্রীং কালী

🌙 ১১ নভেম্বর ২০২৫ | রাত ১১:১১ (PM)

এটা নিস্তব্ধ শক্তি (Receptive Energy) বা চাঁদ-শক্তির মুহূর্ত।

যা করলে বেশি ফল পাওয়া যায়:

আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন (Manifestation) ধ্যান,
জপ, তন্ত্র, উপাসনা, কুণ্ডলিনী চেতনার সাধনা,
কারো সঙ্গে হৃদয়ের বন্ধন সুদৃঢ় করার প্রার্থনা,
প্রেম, মিলন, সংযোগ, মানসিক শান্তির জন্য প্রার্থনা।

এ ছাড়াও যা করা উচিত:

১) অর্থ / ক্যারিয়ারের জন্য

সংকল্প:
“যা আমার, তা আমার কাছেই আসছে।
আমি সঠিক সুযোগকে টেনে আনছি।”

মনে চিত্র কল্পনা করো:
তোমার হাতে দরজা খুলছে।

২) প্রেম / সম্পর্কের উন্নতির জন্য

সংকল্প:
“আমার হৃদয় ও যার জন্য আমি ডাকছি তার হৃদয়ের মধ্যে পথ পরিষ্কার।
সে আমার দিকে এগিয়ে আসছে।”

মন্ত্র (১১০ বার):
ॐ क्लीं कृष्णाय नमः

৩) মানসিক শান্তি / স্বসমর্পণের জন্য

সংকল্প:
“আজ রাতে আমি সব চাপ ছেড়ে দিচ্ছি।
আমি নিজেকে ঈশ্বরের ইচ্ছায় সমর্পণ করছি।
আমি ভেতর থেকে শান্ত।”

শরীর ঢিলা করে শোয়া অবস্থায় ধ্যান করো।

৪) তন্ত্র / সাধনা / চেতনার দরজা খোলার জন্য

সংকল্প:
“আমার চেতনা গভীরে প্রবেশ করছে।
রাত্রির নীরবতা আমাকে শক্তির কাছে নিয়ে যাচ্ছে।”

মন্ত্র (ধীরে, সুরে):
ॐ काली काली काली
বা
নিঃশব্দে নিঃশব্দের সঙ্গেই বসে থাকা।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ:

কোনও ভয় নয়,
কোনও সন্দেহ নয়,
সংকল্প নিতে হবে স্পষ্টভাবে।

যা বলবে তাই হবে → এই বিশ্বাসটা জোরে স্থির করতে হবে।

এ দুই সময়েই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

১. মনকে শান্ত করা,
২. যা চাইছো তা পরিষ্কারভাবে মনে কল্পনা করা,
৩. ভয় বা সন্দেহ না রাখা,
৪. “আমি পাবই” এমন বিশ্বাস রাখা।

এটা “ইচ্ছে” নয়, বরং স্থির সিদ্ধান্ত হতে হবে।

এক লাইনের সারাংশ:

১১:১১ AM: নতুন পথ শুরু, সিদ্ধান্ত, শক্তি বাড়ানো।

১১:১১ PM: ধ্যান, প্রেম, টান, চেতনাকে গভীরে নামানো।

দুই সময়ই সংকল্প সবচেয়ে দ্রুত নিজের ভাগ্যে কাজ করে।

আরো বিস্তারিত জানতে নিচে দেওয়া হোয়াটস্যাপ এ যোগাযোগ করুন।

10/11/2025
আজ অর্থাৎ ১০ই নভেম্বরের পর ভাগ্য খোলার প্রকৃত কারণএই সময়টায় তিনটি প্রধান গ্রহ একসাথে মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে:১) সূর্য...
10/11/2025

আজ অর্থাৎ ১০ই নভেম্বরের পর ভাগ্য খোলার প্রকৃত কারণ

এই সময়টায় তিনটি প্রধান গ্রহ একসাথে মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলছে:

১) সূর্য বৃশ্চিকে

এতে মানুষের ভিতরে আত্মবিশ্বাস, সত্য প্রকাশ এবং গোপন শক্তি জাগে।

২) বৃহস্পতি বক্রী বৃষে

বৃহস্পতি যখন বক্রী থাকে তখন সে অতীতের কাজগুলোকে বর্তমানের দিকে ফেরায়
যাদের পরিশ্রম আগে ফল দেয়নি, এখন সেই ফল ফিরে আসতে শুরু করে।

৩) শনি স্থির কুম্ভে

শনি এই সময়ে পরীক্ষা নেয়, কিন্তু
যে টিকে যায়, তাকে দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সফলতা দেয়।

সৌভাগ্য কোথায় কিভাবে খুলছে

এটা ধাপে ধাপে বুঝুন:

১. আটকে থাকা কাজ খুলছে

জমির কাগজের সমস্যা,

চাকরি নিয়ে দুশ্চিন্তা,

ব্যবসা থেমে থাকা,

মামলা কেস টানাটানি।

যা দীর্ঘদিন ধরে আটকে ছিল,
সেই কাজ এখন ধীরে ধীরে মুক্ত হতে শুরু করছে।

কেন?

কারণ:

সূর্য গোপন বাধা কাটায়,

বৃহস্পতি পুরনো সৎ পরিশ্রমের ফল দেয়।

২. সত্য-মিথ্যার স্পষ্ট বিচার হবে

সম্পর্কে, বন্ধুত্বে, কাজে মুখোশ খুলে যাবে।

যে মানুষ সত্যিকারের আপনার, সে আরও কাছে আসবে।
যে মানুষ মিথ্যে ছিল, সে দূরে সরে যাবে বা নিজেই ধরা পড়বে।

এটি ভাগ্য খুলবার সবচেয়ে বড় চিহ্ন:

যেখানে মন শান্তি পায়, সেই দিকেই এগোতে হবে।

৩. আর্থিক অবস্থার পরিবর্তন

এখন টাকা আসে এবং আবার যেতে থাকে
কারণ এটি বিনিয়োগের সময়, সঞ্চয়ের সময় নয়।

যে ব্যক্তি:

ভয় না পেয়ে,
সুযোগ দেখতে পারে,
সামান্য ঝুঁকি নিতে পারে,

তারই আর্থিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হবে।

৪. মানসিক শক্তি বাড়ে

মনের মধ্যে একটি স্পষ্ট অনুভূতি জন্মায়: “আমি পারবো।”
এই আত্মবিশ্বাসই ভাগ্য খোলার সবচেয়ে গভীর শক্তি।

কাদের ভাগ্য সবচেয়ে দ্রুত খুলবে?

যারা:

1. নিজের ভুল স্বীকার করতে পারে,

2. ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারে,

3. ভেতরের ভয়কে চুপ করাতে পারে,

4. সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়,

ভাগ্য চাকা ঘুরিয়ে দেয় সেই মানুষকেই।

কী করলে ভাগ্য দ্রুত খুলবে (সর্বোচ্চ কার্যকর)

এগুলো খুব সহজ, কিন্তু অত্যন্ত শক্তিশালী:

১) প্রতিদিন ১ বার আগুন দেখা (দীপ বা ধুপ)

এতে মনের নেতিবাচকতা কাটে।

২) সন্ধ্যায় লবণ-জল দিয়ে পা ধোও

সারা দিনের দুর্বল শক্তি বেরিয়ে যায়।

৩) প্রতিদিন ২১ বার জপ:

ওঁ নমঃ শিবায়
এটি মনের ভয় কমিয়ে স্থিরতা দেয়।

৪) নিজের সাথে প্রতিদিন ৫ মিনিট নীরব থাকা

যতক্ষণ মন শান্ত হবে, তত দ্রুত ভাগ্য খুলবে।

09/11/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars – they help me earn money to keep making content that you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars.

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram