https://www.facebook.com/108556204433170/

Nutritionist Moriommun Nesa Shemu, Dhaka (2025)

27/11/2025

🥬 পুষ্টির ভাণ্ডার: শীতকালীন সবজি

শীতকাল মানেই বাজার ভরপুর রঙিন সবজিতে! আর এই মৌসুমি সবজিগুলো শুধু স্বাদেই নয়—পুষ্টিতেও ভরপুর। নিয়মিত শীতকালীন সবজি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, ত্বক থাকে সতেজ, ওজন নিয়ন্ত্রণেও দারুণ সাহায্য করে।

🥕 শীতকালীন সবজির উপকারিতা
✅ ১. ভিটামিন-সমৃদ্ধ

গাজর, পালং শাক, মুলা, ফুলকপি—সব মিলিয়ে ভিটামিন A, C, K এবং ফলেটের চমৎকার উৎস।
➡ চোখের যত্ন
➡ ত্বকের উজ্জ্বলতা
➡ ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী

✅ ২. ফাইবারে ভরপুর

শীতের অনেক সবজিতেই থাকে উচ্চমাত্রার ফাইবার, যা
➡ হজম শক্তি বাড়ায়
➡ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
➡ ওজন কমাতে সাহায্য করে

✅ ৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ

বিট, ব্রকলি, শিমে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা
➡ শরীরে ইনফ্লামেশন কমায়
➡ বয়সের ছাপ কমাতে ভূমিকা রাখে
➡ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

🥦 শীতে কোন কোন সবজি বেশি খাবেন?

গাজর
ফুলকপি
ব্রকলি
শালগম
পালং শাক
বাঁধাকপি
বিট
মটরশুঁটি

🍲 কিভাবে খাবেন?

সালাদ
স্যুপ
ভাজি / স্টার ফ্রাই
ভাপা বা সেদ্ধ
স্মুদি (বিট/গাজর)

🌱 শেষ কথা

শীতের সবজি হচ্ছে প্রকৃতির দেওয়া এক অনন্য উপহার। প্রতিদিনের খাবারে শীতকালীন সবজি যুক্ত করুন—আপনার শরীর আপনাকে ধন্যবাদ দেবে!
সুস্থ থাকুন, পুষ্টি বেছে নিন। 🧡

17/11/2025

👶 সোনামণির পুষ্টি ঠিক আছে তো?
শিশুর সুস্থ বৃদ্ধি, মেধা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মূল ভিত্তি হলো সঠিক পুষ্টি। কিন্তু ব্যস্ততার মাঝে অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না—সোনামণি ঠিকমতো পুষ্টি পাচ্ছে কি না!

🍼 কীভাবে বুঝবেন শিশুর পুষ্টি ঠিক আছে?

✔ ওজন ও উচ্চতা বয়স অনুযায়ী বাড়ছে
✔ খাবারে আগ্রহ আছে
✔ রোগ কম হয়, শক্তি থাকে
✔ ঘুম ভালো হয়, মুড ফ্রেশ থাকে
✔ ত্বক, চুল ও চোখ স্বাভাবিক ও উজ্জ্বল থাকে

🍎 শিশুর বয়স অনুযায়ী পুষ্টির গুরুত্ব

🔹 ০–৬ মাস → শুধুই মায়ের দুধই সেরা
🔹 ৬–২৪ মাস → সলিড খাবার + মায়ের দুধ
🔹 ২ বছর+ → পরিবারে যা খাওয়া হয় সেটাই, তবে পুষ্টি ভারসাম্য জরুরি

🥗 সোনামণির Plate-এ যা থাকতে হবে
🥔 কার্বোহাইড্রেট (ভাত/সুজি/পাস্তা)
🍗 প্রোটিন (ডিম, মাছ, মুরগি, ডাল)
🥦 শাকসবজি (রঙিন সবজি)
🍌 ফল (প্রতিদিন ১–২ সার্ভিং)
🥛 দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার
💧 পর্যাপ্ত পানি

⚠️ পুষ্টির ঘাটতির লক্ষণ
খাওয়া কমে যাওয়া
বারবার অসুস্থ হওয়া
দুর্বলতা, মনোযোগ কম
চুল পড়ে যাওয়া/ত্বক রুক্ষ হওয়া
ওজন বা উচ্চতা কমে থাকা

এসব দেখলে দেরি না করে একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন।

13/11/2025

🙂ওজন কমাতে শুধু ব্যায়াম যথেষ্ট নয় — এটা একটি পুরো জীবনযাত্রার পরিবর্তনের বিষয়।

🔹 মূল কারণ:
ওজন বাড়ে তখনই, যখন আপনি যত ক্যালরি খরচ করেন তার চেয়ে বেশি ক্যালরি খাবারের মাধ্যমে গ্রহণ করেন।
ব্যায়াম ক্যালরি পোড়ায়, কিন্তু অনেক সময় সেটি খাবারের মাধ্যমে নেয়া ক্যালরির তুলনায় কম হয়।

👉 উদাহরণস্বরূপ:
৩০ মিনিট দৌড়ালে প্রায় ৩০০ ক্যালরি পোড়ে,
কিন্তু একটা বার্গারেই থাকতে পারে ৫০০–৬০০ ক্যালরি!

✅ওজন কমানোর জন্য যা দরকার:
👍সঠিক খাদ্যাভ্যাস – পরিমাণমতো, পুষ্টিকর ও কম ক্যালরির খাবার খাওয়া।
👍নিয়মিত ব্যায়াম – হাঁটা, জগিং, সাইক্লিং বা জিমের ব্যায়াম।
👍যথেষ্ট ঘুম ও স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ – ঘুম কম হলে হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়, ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
👍নিয়মিততা – হঠাৎ অনেক ব্যায়াম না করে, ধীরে ধীরে ধারাবাহিকভাবে করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

“ওজন কমাতে ব্যায়াম গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু খাদ্য নিয়ন্ত্রণ ছাড়া এটি অসম্পূর্ণ।”

11/11/2025

একজন পুষ্টিবিদের (Nutritionist) মূল কাজ হলো মানুষের খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি সম্পর্কে সঠিক পরামর্শ দেওয়া, যাতে তারা সুস্থ, সক্রিয় ও রোগমুক্ত জীবনযাপন করতে পারেন। নিচে বিস্তারিতভাবে একজন পুষ্টিবিদের প্রধান কাজগুলো তুলে ধরা হলো 👇

🥗 ১. পুষ্টি বিশ্লেষণ ও পরামর্শ দেওয়া

🟢ব্যক্তির বয়স, ওজন, উচ্চতা, জীবনযাপন, ও স্বাস্থ্য অবস্থার উপর ভিত্তি করে খাবারের পরিকল্পনা তৈরি করা।
🟢কোন খাবার বেশি বা কম খেতে হবে তা নির্ধারণ করা।
🟢সঠিক ক্যালোরি ও পুষ্টিগুণ নিশ্চিত করা।

🩺 ২. রোগভিত্তিক খাদ্য পরিকল্পনা তৈরি করা

🟢ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি সমস্যা, ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস ইত্যাদি রোগের জন্য বিশেষ খাদ্য তালিকা বানানো।

🟢চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাদ্য নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করা।

🧠 ৩. সচেতনতা ও শিক্ষা দেওয়া

🟢মানুষকে স্বাস্থ্যকর খাবার সম্পর্কে সচেতন করা।
🟢স্কুল, অফিস বা কমিউনিটিতে স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মসূচি পরিচালনা করা।

🍎 ৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করা

🟢ওজন কমানো বা বাড়ানোর জন্য বৈজ্ঞানিকভাবে সঠিক ডায়েট তৈরি করা।
🟢ক্ষতিকর “ক্র্যাশ ডায়েট” বা “ফ্যাড ডায়েট” থেকে মানুষকে বিরত রাখা।

📊 ৫. খাদ্য পরিকল্পনার ফলাফল পর্যবেক্ষণ করা

🟢নিয়মিতভাবে রোগী বা ক্লায়েন্টের অগ্রগতি দেখা।
🟢প্রয়োজন অনুযায়ী খাদ্যতালিকা পরিবর্তন করা।

🧬 ৬. বিশেষ ক্ষেত্রে কাজ করা

🟢শিশুপুষ্টি, গর্ভবতী নারী, ক্রীড়াবিদ বা বয়স্কদের জন্য আলাদা খাদ্য পরিকল্পনা তৈরি করা।
🟢হাসপাতাল, স্কুল, ফিটনেস সেন্টার বা গবেষণাগারে কাজ করা।

06/11/2025

🧁 চিনি বনাম গুড় — কোনটা ভালো?
অনেকে ভাবে গুড় মানেই স্বাস্থ্যকর, আর চিনি মানেই ক্ষতিকর — আসল সত্যিটা একটু ভিন্ন 🍯

🍬 চিনি (Refined Sugar):

প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি হয়
ফাইবার, মিনারেল বা ভিটামিন কিছুই থাকে না
রক্তে গ্লুকোজ দ্রুত বাড়িয়ে দেয়
দীর্ঘমেয়াদে স্থূলতা, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়

🍯 গুড় (Jaggery):

তুলনামূলকভাবে কম প্রক্রিয়াজাত
সামান্য পরিমাণে আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম থাকে
শরীরে এনার্জি ধীরে ছাড়ে
কিন্তু ক্যালরির দিক থেকে চিনির প্রায় সমান!

⚖️ তাহলে কোনটা ভালো?

➡️ গুড় তুলনামূলকভাবে ভালো, কারণ এতে কিছু মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট থাকে এবং কম প্রক্রিয়াজাত।
➡️ তবে অতিরিক্ত গুড়ও শরীরের জন্য ক্ষতিকর — ক্যালরি বেশি, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য নয়।

✅ পুষ্টিবিদের টিপস:

প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১–২ চা চামচের বেশি না
সম্ভব হলে চিনি-গুড় দুটিই কমিয়ে ন্যাচারাল সুইটনার ব্যবহার করুন (যেমন খেজুরের গুড়, ফল)
সবচেয়ে ভালো মিষ্টতা আসে ফল থেকেই 🍎

05/11/2025

🥚 ডিমের কুসুম খাওয়া কি নিরাপদ? সত্যটা জানুন!

অনেকেই ভাবে — “ডিমের কুসুমে চর্বি আর কোলেস্টেরল আছে, তাই এটা খাওয়া বিপজ্জনক!”
কিন্তু সত্য হলো 👉 পরিমাণ বুঝে খেলে ডিমের কুসুম একদমই ক্ষতিকর নয়, বরং এতে আছে শরীরের দরকারি অনেক পুষ্টি।

🍳 ডিমের কুসুমে যা থাকে:

✅ উচ্চমানের প্রোটিন

✅ ভিটামিন A, D, E, K

✅ B-Complex (বিশেষ করে B12, Folate)

✅ Iron, Zinc, Selenium

✅ Good fats (HDL)

✅ Choline – যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে
---
❤ তাহলে কবে সাবধানতা প্রয়োজন?

যদি আপনার হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল বেশি, বা ফ্যাটি লিভার থাকে —
👉 দিনে ৩–৪টি পুরো ডিম নয়, বরং ১টা কুসুম + ১–২টা সাদা অংশ যথেষ্ট।

সুস্থ মানুষ প্রতিদিন ১টা পুরো ডিম (সাদা + কুসুম) নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।
---

💡 মজার তথ্য:

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে,
👉 যারা প্রতিদিন ১টা ডিম খান, তাদের হার্টের ঝুঁকি কোনোভাবেই বাড়ে না, বরং শরীরের ভালো কোলেস্টেরল (HDL) বাড়ে।

---

🍽 পুষ্টিবিদের পরামর্শ:

ভাজা ডিম নয়, সেদ্ধ বা পোচ করা ডিম বেছে নিন 🥚

বাচ্চা, গর্ভবতী মা ও বৃদ্ধ — সবার জন্যই ডিম একটি আদর্শ খাবার

📘
মরিয়মমুন নেছা ( শিমু )
ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান এবং নিউট্রিশন কনসালটেন্ট
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।
সাভার,ঢাকা

04/11/2025

🌿 ডায়েট মানেই না খাওয়া নয় — বরং সঠিকভাবে খাওয়া 🥗

অনেকেই “ডায়েট” শব্দটা শুনলেই ভাবেন —
❌ প্রিয় খাবার বাদ
❌ অর্ধেক খাওয়া
❌ ক্ষুধা সহ্য করা

কিন্তু আসলে ডায়েট মানে খাওয়ার সঠিক পরিকল্পনা — যা শরীরের চাহিদা অনুযায়ী তৈরি হয়।
অর্থাৎ খাবার কম নয়, খাবার ঠিকভাবে খাওয়া।

🍎 তাহলে “সঠিকভাবে খাওয়া” বলতে কী বোঝায়?

1️⃣ সময়মতো খাওয়া:
দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে শরীর “স্টারভেশন মোডে” যায়, ফলে ওজন কমার বদলে বাড়ে!

2️⃣ সুষম খাবার বেছে নেওয়া:
প্লেটে রাখুন —
🥦 ½ সবজি +
🍚 ¼ কার্বোহাইড্রেট (ভাত/রুটি) +
🍗 ¼ প্রোটিন (মাছ/ডিম/ডাল)।

3️⃣ পরিমাণ বুঝে খাওয়া:
খাবার মানে শুধু ক্যালোরি নয়, পরিমাণও গুরুত্বপূর্ণ। অতিরিক্ত হেলদি খাবারও ওজন বাড়াতে পারে।

4️⃣ পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করুন:
অনেক সময় ক্ষুধা নয়, তৃষ্ণাকেই আমরা ক্ষুধা ভেবে খাই।

5️⃣ ক্র্যাশ ডায়েট নয়:
হঠাৎ করে কম খেলে পেশি কমে, শক্তি হ্রাস পায়, চুল-ত্বক খারাপ হয়।

💡 মনে রাখবেন:

👉 “ডায়েট” মানে নিজেকে বঞ্চিত করা নয়
👉 বরং নিজের শরীরকে যত্নে রাখা, তার প্রয়োজন অনুযায়ী খাওয়ানো।

03/11/2025

🍎 খাবার খাবেন, তবে জেনে খাবেন! 🥗
আমরা প্রতিদিনই খাই, কিন্তু কতটা জানি কী খাচ্ছি?
✨ সঠিক খাবারই দেয় শরীরকে পুষ্টি, শক্তি আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
🚫 ভুল খাবার শুধু ক্যালরি দেয়, পুষ্টি নয়।

👉 তাই খাওয়ার আগে একবার ভাবুন —
আপনার প্লেটে রঙ আছে তো? সবজি, ফল, প্রোটিন আর পর্যাপ্ত পানি? 💧

🍽 সঠিক খাবার = সুস্থ জীবন
নিজে জানুন, পরিবারকে জানাতে ভুলবেন না ❤

---
পুষ্টিবিদ মরিয়মমুন নেছা (শিমু)

23/10/2025

কাঁচা মরিচে ভিটামিন এ, সি, কে এবং বি৬ রয়েছে। এছাড়াও এতে ভিটামিন বি৯ (ফোলেট) এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যেমন ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, কপার এবং ফাইবারও পাওয়া যায়।

23/10/2025

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে

যেসব খাবার খাবেন না!
* অরগান মিট,কলিজা, মগজ, ফুসফুস, কিডনি, চামড়া ,পখনা খাওয়া যাবে না!
* সব রকমের ডাল, মটরশুটি, সিমের বিচি, কাঁঠালের বিচি
* মধু, চিনির সিরাপ, চিনিযুক্ত পানীয়, বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত পানীয় একেবারেই খাওয়া যাবেনা।
* চর্বিযুক্ত গরুর মাংস, খাসির মাংস, ভেড়ার মাংস বা মহিষের মাংস খাওয়া যাবে না।
* কিছু সামুদ্রিক মাছ (যেমন: ইলিশ, চিংড়ি, কাঁকড়া),
* কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, যেমন পাউরুটি, কেক, বিস্কুট ,চানাচুড় ইত্যাদি।
* মাশরুমও খাওয়া যাবে না।
* বেগুন, পালং শাক, ঢেঁড়স,বিচি সহ টমেটো ,ফুলকপি
* গ্রিলিং বা ব্রোইলিং এর মতো রান্নার পদ্ধতিগুলি পিউরিনের পরিমাণ আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
* প্রি-প্যাকেজ করা খাবার, স্ন্যাকস এবং ফাস্ট ফুডের মতো প্রক্রিয়াজাত খাবার।
*এলকোহল ,পান,সুপারি খাবেন না।

যেসব খাবার বেশি খাবেন:

*অধিক আঁশযুক্ত খাবার যেমন ওটস,লালআাটার রুটি,লাল চালের ভাত!
*সবুজ সবজি-শাক এবং ফলমূল
* চর্বিহীন মাংস, এক্ষেত্রে মুরগির মাংস উত্তম।
* মাছ এবং কুসুম ছাড়া ডিম খাওয়া যাবে।
* ননী ছাড়া দুধ বা স্কিম মিল্কও খেতে পারবেন।
* বেশি বেশি টক ফল বা ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে হবে।
* গ্রিন টি ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়তা করে।
* বেশি পরিমাণ পানি পান করতে হবে।
* শশা,গাজর, লেবু খাবেন প্রতিদিন!

09/09/2025

চিনির বিকল্প জিরো ক্যালরি বা কৃত্রিম মিষ্টি — আসলেই কি নিরাপদ?

ওজন কমাতে আসা রোগীর চা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে যখন বলি চিনি ছাড়া চা খাবেন ,রোগী বলে চিনি দেই না!
জিরো ক্যাল দিয়ে খাই!
আপনিও কি প্রতিদিন চায়ের সঙ্গে জিরো ক্যালরি চিনি ব্যবহার করেন?
*Aspartame, Sucralose-এর মতো কৃত্রিম মিষ্টিগুলো ইনসুলিন রেসপন্স ট্রিগার করে এতে টাইপ-২
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে।
*কৃত্রিম মিষ্টি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট করে, যা হজম ও শরীরের ক্ষতিকরে।
*এরিথ্রিটল, রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি বাড়ায় এরফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
*ওজন বাড়ার ঝুঁকি তৈরি করে, নিয়মিত জিরো ক্যাল খেলে খাবার গ্রহণের আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দেয় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করার পরিবর্তে ওজন বৃদ্ধির কারন হয়।
এছাড়া এর নাম জিরো ক্যাল হলেও এতে কিছুটা ক্যালরি রয়েছে (৪/৫ kcal)
তাই জিরো ক্যাল প্রতিনিয়ত গ্রহন করে অভ্যাস তৈরি করা উচিৎ না।

ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান
মরিয়মুন নেছা শিমু
ডায়েট এন্ড নিউট্রিশন কনসালটেন্ট
এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
থানা রোড, সাভার ,ঢাকা।

Nutritionist Moriommun Nesa Shemu

27/11/2025

17/11/2025

13/11/2025

11/11/2025

06/11/2025

05/11/2025

04/11/2025

03/11/2025

23/10/2025

23/10/2025

09/09/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category