Treatment Support Community

  • Home
  • Treatment Support Community

Treatment Support Community যেসকল ভাই বোন ইন্ডিয়াতে চিকিৎসার জন্?

  post:-
27/12/2019

post:-

26/12/2019

//***// প্রতিবেদনটি পড়ার পর কোল্ড ড্রিংকস খাবার আগে ১০ বার ভাববেন

কোল্ড ড্রিংক বা ঠান্ডা পায় আমাদের অত্যন্ত পছন্দের৷ গরমের দিনে আরাম পেতে কিংবা অতিরিক্ত তেল ঝাল মশলাদার খাবার খাওয়ার পর শরীরের অস্বস্তিকর পরিস্থিতি এড়াতে কোল্ড ড্রিংক খেয়ে থাকি৷ নিমেষে শান্তি আসে৷ আবার কখনও তৃষ্ণা মেটানোর জন্যও ঠান্ডা পানীয় খেয়ে থাকি৷ এছাড়াও কোনো পার্টিতে বা অনুষ্ঠান বাড়িতেও কোল্ড ড্রিংক খাওয়াটা একটা ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে৷

কোল্ড ড্রিংক আমাদের শরীরে ক্ষতিকারক জেনেও আমরা কোল্ড ড্রিংকের প্রতি আকৃষ্ট হই৷ আর ধীরে ধীরে এর প্রভাবে শরীরে বাসা বাঁধে নানরকম দুরারোগ্য ব্যাধি৷ কোল্ড ড্রিংকে থাকা কার্বোনেটেড ওয়াটার, ফসফরিক অ্যাসিড, মিস্টি, অতিরিক্ত রং কোনোটাই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী নয়৷

কোল্ড ড্রিংক খাওয়ার পর প্রায় দেড় ঘন্টা ধরে সেটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে প্রতিক্রিয়া শুরু করে দেয়৷ বিশেষ করে কোল্ড ড্রিংকের ফসফরিক অ্যাসিড আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকারক৷ এটি আমাদের দাঁতের এনামেল পাতলা হতে শুরু করে৷ এবং তাড়াতাড়ি ক্ষয়ে যায়৷ পাশাপাশি কোল্ড ড্রিংকে থাকা মিস্টি দ্রব্য চিনির মতই কাজ করে৷

প্রায় তিনশো গ্রাম কোল্ড ড্রিংকে ত্রিশ গ্রাম চিনি থাকে৷ সেই চিনি আমাদের শরীরে প্রবেশ করা মাত্রই সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়৷ এবং গ্লুকোজের মাত্রাও বাড়িয়ে দেয়৷ ফলে আমাদের সারাদিনের প্রয়োজনীয় গ্লুকোজ কোল্ড ড্রিংক থেকে পাওয়া যায় এবং তা একেবারে শরীরে যাওয়া প্রচন্ড ক্ষতিকারক৷

ঠান্ডা পানীয়ের ক্ষতিকর প্রভাবঃ-
ফ্যাট জমাতে সাহায্য করে- ঠান্ডা পানীয় খাবার পর আমাদের শরীরে সুগারের মাত্রা এতটাই বেড়ে যায় যে লিভার একসঙ্গে অত পরিমান সুগার নিতে পারে না এবং তার সঠিক কার্য পরিচালনা করতে পারে না৷ এরফলে সেই সুগার ফ্যাটে পরিনত হয় এবং আমাদের শরীরে চর্বি জমাতে সাহায্য করে৷

চোখের মনি বড় হতে থাকে- কোল্ড ড্রিংকে ক্যাফেইন থাকে৷ পরিমানটা অত্যন্ত বেশি৷ তাই অতিরিক্ত পরিমানে বা নিয়মিত কোল্ড ড্রিংক খেলে চোখের মনির আকার বেড়ে যেতে থাকে৷ পাশাপাশি আমাদের ক্লান্তি দূর হয়ে সতেজ অনুভব করি৷ কিন্তু সেটি শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে ডায়াবেটিসের জন্ম দেয়।

ডোপামিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়- কোল্ড ড্রিংক খাওয়ার পর শরীরে ডোপামিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং আমরা বারে বারে সেই কোল্ড ড্রিং খাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করি৷

এছাড়াও কোল্ড ড্রিংকসে থাকা ফসফরিক অ্যাসিড ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও জিংকের মাত্রা কমিয়ে দেয় এর ফলে আমাদের শরীরে হাড়ের সমস্যা হতে পারে৷ এমনকি ওই সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদান ক্ষুদ্রান্তে পাঠানো শুরু করে৷ ফলে একসময় শরীর থেকে সমস্ত জল বাইরে বেরিয়ে যায়৷ এমনকি কোল্ড ড্রিংকের অতিরিক্ত কৃত্রিম রং আমাদের শরীরে ক্যান্সারের মত মারনাত্মক ব্যাধির জন্ম দেয়৷

হার্টের সমস্যাও দেখা দিতে পারে৷ এর ফলে আমরা নিরবে মৃত্যুর মুখে ঢলে পড়ি৷ তাই কোল্ড ড্রিংক খাওয়া শরীরের পক্ষে যতটা ভালো মনে করা হয় ঠিক ততটাই ক্ষতিকারক৷

 #ক্যাপসিকাম খেলে কী হয়?১০০ গ্রামের একটি ক্যাপসিকামে রয়েছে ৮৬০ মিলিগ্রাম প্রোটিন, ৪ দশমিক ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ দশমি...
25/12/2019

#ক্যাপসিকাম খেলে কী হয়?

১০০ গ্রামের একটি ক্যাপসিকামে রয়েছে ৮৬০ মিলিগ্রাম প্রোটিন, ৪ দশমিক ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১ দশমিক ৭০ মিলিগ্রাম চর্বি, ৮০ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি, ৩৭০ আইইউ ভিটামিন-এ। এ ছাড়া সামান্য পরিমাণ ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি৬, থায়ামিন, লেবোফ্লেবিস ও ফলিক এসিড পাওয়া যায়।

খনিজ উপাদানের মধ্যে ১০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, আয়রন ৩৮০ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৭৫ মিলিগ্রাম ও ফসফরাস ২০ মিলিগ্রাম পাওয়া যায়। এ ছাড়া জিংক, কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও ফ্লোরাইড সামান্য পরিমাণে পাওয়া যায়।

যেসব কাজ করে-

# চামড়া পরিষ্কার রাখতে ক্যাপসিকাম বেশ উপকারী, এটি চামড়ার র‍্যাশ হওয়া ও ব্রণ প্রতিরোধ করে।

# এর ক্যাপসাইসিনস নামক উপাদান ডিএনএর সঙ্গে যুক্ত হয়ে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের সংযুক্ত হওয়াতে বাধা দেয়। এভাবে এটি ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে।

# ক্যাপসিকাম যেকোনো ব্যথা থেকে মুক্তি দেয়। মাইগ্রেন, সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতে ব্যথা, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ইত্যাদি ব্যথা দূর করতে কাজ করে।

# ক্যাপসিকাম দেহের বাড়তি ক্যালরি পূরণে কাজ করে। ফলে উচ্চ চর্বি থেকে যে ওজন বৃদ্ধি পায়, তা হ্রাস করে।

# সি সিকনেস (সমুদ্রে যাওয়ার কারণে তৈরি অসুস্থতা), ম্যালেরিয়া, জ্বর ইত্যাদি রোধে ক্যাপসিকাম বেশ কার্যকর।

# এতে অ্যালকালোয়েড, ফ্লেবোনয়েড, ক্যানিন ইত্যাদি পাওয়া যায়। অ্যালকালোয়েড অ্যান্টি-ইনফ্লামেটোরি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। ক্যানিন আন্ত্রিক রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

# এর ভিটামিন-সি মস্তিষ্কের টিস্যুকে পুনরুজ্জীবিত করে; দেহের হাড়কে সুগঠিত করে। এটি বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে।

# লাইকোপিন প্রোস্টেট #ক্যানসার, সার্ভিক্যাল ক্যানসার ও ওভারিয়ান ক্যানসার প্রতিরোধে কাজ করে।

22/12/2019

আলহামদুলিল্লাহ, ভাইস চেয়ারম্যান ভাইয়ের চিকিৎসা সফলভাবে করাতে পারলাম সিএমসি থেকে।

19/12/2019

চিকিৎসা সেবায় এই উপমহাদেশের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে আছে ভারত। আর এই কারণেই বাংলাদেশ সহ অন্যান্য অনেক দেশ থেকে মানুষ চিকিৎসা নিতে এখানে আসছেন এবং চিকিৎসা নিচ্ছেন। আমরা একে অন্যকে সহযোগিতা করে এগিয়ে নিতে পারি এই মানবসেবার অসাধারণ সুযোগটুকু। সেই জন্যই এই : treatment support community এর সুচনা।
ধন্যবাদ,নিজেদের কাছের দূরের সবাইকে এড করি এখানে আর সত্যিকারের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি সবাই।
ভাল থাকুন, ভাল রাখুন ~ সেবার ও সহযোগীতার দরজা মেলেধরি সবাই সবার জন্য। আল্লাহ কবুল করুক আপনাকে আমাকে সবাইকে, আমীন।

Be careful :-
18/12/2019

Be careful :-

ভেলোরের CMC hospital সম্পর্কে কিছু কথা.......১/ ভেলোর:ভেলোর এর ট্রিটমেন্ট কতটা উপযোগী & উন্নতমানের সেটা বলার অপেক্ষা রাখ...
14/12/2019

ভেলোরের CMC hospital সম্পর্কে কিছু কথা.......

১/ ভেলোর:
ভেলোর এর ট্রিটমেন্ট কতটা উপযোগী & উন্নতমানের সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। আমরা সাধারনত কোন উপায় না পেলে অবশেষে ভেলোর যায়। ওখানে কিভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন, খরচ, মেডিসিন, যোগাযোগ, এপোয়েন্টমেন্ট এর বিস্তারিত নিয়ে লেখার চেষ্টা করছি যাতে সকলের সাহায্য হয়। প্রসেস খুব নিয়মানুযায়ী হয় যাস্ট একটু জটিল।

২/ভাষা :
হিন্দি/ইংরাজী ঠিকঠাক জানলে প্রব্লেম হওয়ার কথা নয়, তবে এখন পেসেন্ট এর ৭০% ই বাঙালী (bangladesh & westbengal er)... তাই বাংলা হলেও কাজ চলে যাবে।

৩/এপোয়েন্টমেন্ট:
এপোয়েন্ট মুলত দুই প্রকার এর হয়
{১.} জেনারেল এপোয়েন্টমেন্ট ( জুনিয়ার ডাক্তার দেখেন)
{২. }প্রাইভেট এপোয়েন্টমেন্ট(
সিনিয়ার ডাক্তার রা দেখেন)
এখান থেকে কেউ গেলে অবশ্যই প্রাইভেট এপোয়েন্টমেন্ট নেবেন।

৪/এপোয়েন্টমেন্ট পদ্ধতি:
সাধারনত অফলাইন & অনলাইন দুই রকমের এপোয়েন্টমেন্ট নেওয়া যায়। যেহেতু আমরা বাংলা থেকে যাচ্ছি তাই আমাদের ওখানে কোন লোক নেই ধরে নিয়ে অনলাইন এপোয়েন্টমেন্ট করাতে হবে।
অনলাইন এপোয়েন্টমেন্ট :- মোটামুটি যেহারে ভীড় হয়, তাতে কোন ডিপার্টমেন্ট এর প্রাইভেট এপোয়েন্টমেন্ট পেতে আপনাকে ১৫ দিন থেকে ৩ মাস অব্দি সময় লাগতে পারে।

৫/অফলাইন এপোয়েন্টমেন্ট:
ভেলোর এর মেন গেট এ ঢুকলেই দেখতে পাবেন SILVER GATE FOR NEW APPOINTMENT..
আপনি আপনার প্রব্লেম টা ওখানে জানালেই ওরা নিদিষ্ট ডিপার্টমেন্ট এ এপোয়েন্টমেন্ট দিয়ে দেবে। এক্ষেত্রে আপনি ৩-৩০ দিনের মধ্যে প্রাইভেট এপোয়েন্টমেন্ট পেয়ে যাবেন একপ্রকার নিশ্চিত।

৬/জরুরীকালীন ট্রিটমেন্ট:
এর জন্য আলাদা EMERGENCY বিভাগ রয়েছে, সেখানে যাবেন। ওরাই সব প্রসেস বলে দেবে।
জেনারেল এপোয়েন্টমেন্ট:- অনলাইন অথবা অফলাইন এ করা যায়। ১-৩ দিন এর মধ্যে এপোয়েন্টমেন্ট পেয়ে যাবেন।

৭/কোন ডিপার্টমেন্ট এ যাবেন???
আপনি অনলাইন এ আপোয়েন্টমেন্ট নিতে গেলে কোন ডিপার্টমেন্ট এ নেবেন সেটা জানা জরুরী, নাহলে টাইম & পয়সা নষ্ট। ধরুন- কানের প্রব্লেম- ENT, হরমোন প্রব্লেম- endocrinology, ক্যন্সার পেশেন্ট:- onchology etc..

যদি না বুঝতে পারেন তাহলে ওদের সাইট এ দেওয়া হেল্পলাইন এ ফোন করে জেনে নিতে পারেন। প্রব্লেম বললেই ওরা ডিপার্টমেন্ট বলে দেবে। আপনার রোগ এর লক্ষন অনুযায়ী ডিপার্টমেন্ট এর আন্ডারে CLINIC বাছতে হয়।

৮/থাকা :
এখানে রুম এর চাহিদা যেমন বেশি তেমন লজ ও আছে প্রচুর। ডবল বা ট্রিপল বেড এর রুম ১৫০-২০০ থেকে শুরু করে ১৫০০-২০০০ টাকা অব্দি। আপনি CMC থেকে যত দুরত্ব বাড়াবেন তত লজের রেট কমতে থাকবে। মোটামুটি ৭-৮ মিনিট হাঁটাপথের দুরত্বে আপনি ২০০-২৫০ টাকার রুম পেয়ে যাবেন। আপনি ২৪ ঘন্টা মানে একদিনের জন্য রুম বুক করে একটু খোজাখুজি করে কম দামে ভাল রুম ও দেখতে পারেন।

৯/খাওয়া-দাওয়া:
অজস্র বাঙ্গালী হোটেল আছে, আপনি ৪০-৬০ টাকা/মিল হিসাবে ভাত পেয়ে যাবেন। এছাড়া সাউথ ইন্ডিয়ান খাবার ও উপভোগ করতে পারেন তবে ৩-৪ দিন এর বেশি টানতে পারবেন না।

১০/CMC DETAILS:
সিএমসি এর মেন ৩-৪ টা বিল্ডিং।
১. OPD BUILDING (outdoor patients) - আপনাকে ডাক্তার দেখবেন মুলত এই বিল্ডিং এ। এর ৫ টা ফ্লোর এ কাজ হয় সাধারনত।

> গ্রাউন্ড ফ্লোর: এই ফ্লোর টা সমস্ত টেষ্ট এর জন্য বরাদ্দ। blood, x-ray,urine test সহ প্রায় সব টেষ্ট এখানে হয়। ডাক্তার যে টেষ্ট গুলো লিখে দিয়েছে, সেই স্লিপ টা নিয়ে পেমেন্ট ক্যাস কাউন্টার এ যেতে হয়। পেমেন্ট করার জন্য CASH / DEBIT -CREDIT-ATM CARD/ CRISS CARD ব্যাবহার করা হয়।(বিস্তারিত পরে দেওয়া আছে).।

পেমেন্ট করার স্লিপ এ লেখা থাকবে আপনাকে কোথায় কোন রুম এ যেতে হবে। ধরুন ব্লাড টেষ্ট এর জন্য - G20, XRAY- G11 এই রকম। আপনি সকাল সকাল এসে লাইন এ দাঁড়িয়ে টেষ্ট গুলো করিয়ে নিন। সকাল ৬ টা থেকে কাজ শুরু হয়ে যায়। আপনাকে ৫-৫:৩০ টা থেকে লাইন এ দাড়াতে হবে তাড়াতাড়ি এর জন্য।

> ফাস্ট ফ্লোর, সেকেন্ড ফ্লোর, থার্ড় ফ্লোর এ বিভিন্ন রুম এ বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এর প্রাইভেট & জেনারেল ডাক্তার রা দেখেন। আপনার এপোয়েন্টমেন্ট লেটার এ লেখা থাকবে আপনাকে কোথায় কোন ফ্লোর এ যেতে হবে।

উদাহরন স্বরুপ:
>OPD Building SECOND FLOOR 210, report to MRO at 10:30am... র মানে হল আপনাকে সেকেন্ড ফ্লোর এ ২১০ নং রুম এর সামনে গিয়ে MRO COUNTER E এপোয়েন্টমেন্ট কপি টা জমা দিতে হবে সকাল ১০:৩০এর সময়। ১ ঘন্টা আগে পিছু হলেও প্রব্লেম হয়না সাধারনত।
> ISSCC BUILDING:- এটাও OPD BUILDING এর মত গুরুত্ব পুর্ন। এখানে যেসব কাজ গুলো হয়, নিউ এপোয়েন্টমেন্ট, রিপিট এপোয়েন্টমেন্ট, ফার্মেসী, ক্রিস কার্ড, CASH PAYMENT, & অবশ্যই ডাক্তার রাও দেখেন উপরের ফ্লোর গুলিতে।

১১/ NEW APPOINTMENT:
সাধারনত ৪-১০ অব্দি কাউন্টার এ নিউ আপোয়েন্টমেন্ট, টেষ্ট, অনান্য কিছুর জন্য পেমেন্ট করা হয় নগদ টাকার মাধ্যমে।

১২/REPEAT APPOINTMENT :
11-13 নং কাউন্টার এ কোন ডাক্তার এর পুনরায় এপোয়েন্টমেন্ট করানো হয়। এক্ষেত্রে কাউন্টার এ বল্ললেই হবে ডাক্টার কবে দেখতে চেয়েছে, ওরা এপোয়েন্টমেন্ট দিয়ে দেবে।
ফার্মেসী :- সাধারনত ৩ মাসের জন্য ওষুধ দেয় রোগীদের। ফার্মেসী তএ পেমেন্ট করে ওষুধ নেবার জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয়।

১৩/ CRISS CARD:
এই কার্ড টা বানিয়ে নিলে আপনার হয়রানি অনেকখানি কম হয়ে যাবে। আপানার HOSPITAL NO.( PATIENT ID) দেখিয়ে বললেই ৪০২ নং কাউন্টার থেকে ক্রিস কার্ড বিষয়ক যাবতীয় সাহায্য করে দেবে। এই ক্রিস কার্ডে আপনাকে টাকা ভরতে হবে অগ্রিম ভাবে ( trhough cash transffer /atm transffer). তবে আমি ATM card ইউজ করেই কাজ চালিয়ে নিচ্ছি। ক্রিস কার্ডের মজা হল বেশি বড় লআইনে দাঁড়াতে হবে না পেমেন্ট এর জন্য কারন criss card payment counter আছে প্রায় সব জাইগায়।

১৪/APPOINTMENT DATE CHANGE:
এগিয়ে বা পিছিয়ে আনা....
ISSCC building e HELPDESK এ লম্বা লাইন দেবেন পেমেন্ট স্লিপ টা নিয়ে। অনেক ভীড় হয়। ওখানে আপনার প্রব্লেম বঅললেই ওরাই ডেট চেঞ্জ এর ব্যাবস্থা করে দেবে।(আগে যদি ডেট ফাকা থাকে তবেই)

১৫/ PMR BUILDING:
সাধারনত ফিজিওথেরাপি ডিপার্টমেন্ট বলা যেতে পারে। বিভিন্ন ফিজিওথেরাপি এর যন্ত্রপাতি, জুতা, ডুপ্লিকেট ব্রেস্ট( সিলিকন ব্রেস্ট), ইত্যাদি সকল জিনিস এর জন্য এই ডিপার্টমেন্ট এ যেতে হয়। পেমেন্ট স্লিপ অথবা এপোয়েন্টমেন্ট লেটার এ PMR BUILDING উল্লেখ থাকবে।

১৬/WARD BUILDING:
পেশেন্ট দের সার্জারি & ট্রিটমেন্ট এর প্রয়োজন এ এখানে পেশেন্ট দের ভর্তি করা হয়। এত পরিস্কার পরিছন্ন & জীবাণুমুক্ত জাইগা হয়ত আপনার বাড়ির রুমগুলিও নয়। DIAGONASIS এর উপর বেশি জোর দেয়। অনেক টেষ্ট দেয়। তারপর যখন রোগ ধরা পড়ে তখনই চিকিৎসা করে। (কোলকাতার চেয়ে এখানেই এগিয়ে)।
টেষ্ট গুলি মুলত ৩ জায়গায় করানো হয়।

১৭/OPD BUILDING:
সাধারণত ম্যাক্সিমাম জনের টেষ্ট এখানেই করানো হয়। তবে বিশেষ কিছু টেষ্ট এর জন্য যেমন USG এর জন্য ৩-৪ দিন ও লাগতে পারে। তাই যখন ডাক্টার এর সাথে কথা বলবেন ওনাকে রিকুয়েস্ট করবেন যেন আপনার টেষ্ট গুলি ALPHA CLINIC এ পাঠিয়ে দেয়। ওনাদের একটা কলমের খোচা দিলেই আপনার ৩-৪ দিনের কাজ টি ১ দিনেই হয়ে যাবে।

১৮/ EMERGENCY PATIENT:
এর জন্য এমার্জেন্সী টেষ্ট এর ব্যাবস্থা আছে।
এই টেষ্ট গুলোর কোন রিপোর্ট আপনি পাবেন না, টেষ্ট গুলো হয়ে গেলে অটমেটিক রিপোর্ট টা আপনার খাতায় চলে যাবে অর্থাৎ আপনার HOSPITAL NO. & যে ডাক্তারবাবু কে দেখবেন সেই ডাক্তারবাবুর এর কাছেও চলে যাবে। তাই, প্রব্লেম এর কিছু নেই। রিপোর্ট পেতে হলে আলাদা ভাবে এপ্লাই করতে হয় তা শুনলাম।

কোন রকম প্রশংশা পাবার জন্য পোষ্ট করিনি, যাতে সবার কাছে ভেলোর ট্রিটমেন্ট জলের মত পরিস্কার হয় সেই উদ্দ্যেশ্যেই করা।
সবাইকে জানাবেন এবং পোস্টটি অবশ্যই শেয়ার করবেন বন্ধুদের মধ্য।

Address

Sukkaiya Vadiyar Street, CMC

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Treatment Support Community posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Treatment Support Community:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Treatment Support Community কি?

আসসালামু আলাইকুম,

প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে হাজারো মানুষ ভাল চিকিৎসা সেবা পাওয়ার আশায় দেশের বাইরে যাচ্ছেন চিকিৎসার জন্য। কিন্তু অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না, কিভাবে সব কিছু সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করবেন। আমরা সেসব মানুষকে সহযোগিতা করার লক্ষ্য নিয়ে গড়ে তুলেছি মেডিকেল গাইড সার্ভিস ‘Treatment Support Community’. যারা বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়াতে চিকিৎসা সেবা নিতে আসতে চান, তাদের জন্য আমরা স্বল্প খরচে নিম্নোক্ত সেবা সমূহ প্রদান করে থাকি: ১। সমগ্র ইন্ডিয়ার ডাক্তারের অ্যাপয়েনমেন্ট। ২। ট্রেন টিকেট বুকিং। ৩। ফ্লাইট বুকিং। ৪। কম খরচে বাসা/লজ/হোটেল বুকিং। ৫। কার বুকিং। ৬। ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশে ওষুধ পাঠানো। ৭। অনলাইনে ভিসা এক্সটেনশন এবং FRRO. ৮। CMC হসপিটালের সকল রোগীকে সহযোগিতা প্রদান। ৯। মানি এক্সেঞ্জ সুবিধা এবং ব্যাংক ও বিকাশের মাধ্যমে টাকা লেনদেনের সুবিধা।

সর্বোপরি, ইন্ডিয়াতে উন্নত ও নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা সেবা পেতে আমরা মেডিকেল গাইড সার্ভিস দিয়ে থাকি। যোগাযোগ করুনঃ imo, whatapp: +917044268139