আলোর পথে

আলোর পথে আল্লাহর সন্তুষ্টিই আমাদের লক্ষ্য �
হাদীস ও কুরআনের আলো ছড়িয়ে দিন আপনার জীবনেও �

11/25/2025
জুমআর দিন আসর থেকে মাগরিবের সময়টুকু দুআ কবুলের বিশেষ সময়! ✨🌷দুআ করার পূর্বে কিছু আদব মেনে দুআ করলে ইনশাআল্লাহ দুআ দ্রুত ...
09/05/2025

জুমআর দিন আসর থেকে মাগরিবের সময়টুকু দুআ কবুলের বিশেষ সময়! ✨🌷

দুআ করার পূর্বে কিছু আদব মেনে দুআ করলে ইনশাআল্লাহ দুআ দ্রুত কবুল হবে।

১) দুআ করার পূর্বে কিছুক্ষণ ইস্তেগফার করবেন। ইস্তেগফার করলে দুআ কবুলের সম্ভাবনা বাড়ে।
২) তারপর দুরুদে ইবরাহীম পড়বেন কিছুক্ষণ। দিল দিয়ে বুঝে বুঝে, অনুধাবন করে পড়বেন।
৩) দুআ করার শুরুতে আল্লাহর প্রশংসা করবেন। সূরা ফাতিহার প্রথম তিন আয়াত পড়লে হবে।
৪) দুআ ইউনুস পড়বেন কয়েকবার। ইজমে আজম পড়বেন।
৫) আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো দিয়ে আল্লাহকে ডাকবেন। বিনয়ের সাথে ডাকবেন। যেমন-ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম, ইয়া হাইয়্যু ইয় কাইয়্যুম! আমার দুআগুলো আফিয়াতের সাথে কবুল করো।
৬) নিজের পাশাপাশি মা-বাবার জন্য,অন্যের জন্য, উম্মাহর জন্য দুআ করবেন৷
৭) নিজের যে জিনিসটা প্রয়োজন,তা অন্যের জন্যও দুআ করবেন। যেমন- ইয়া আল্লাহ, আমাকে উত্তম জীবনসঙ্গী মিলিয়ে দাও। অবিবাহিত বোনদেরও দাও। আমার রিজিকে বারাকাহ্ দাও। তোমার বান্দাদের মধ্যে যারা রিজিকের পেরেশানিতে আছে, তাদের পেরেশানি দূর করে দাও।
৮) দুআর শেষেও দুরুদে ইবরাহীম পড়বেন। শুধুই দুআর শুরুতে ও শেষে না, দুআর মাঝে বারবার দুরুদে ইবরাহীম পড়বেন।

ইয়াক্বিনের সাথে আল্লাহর কাছে চাইলে তিনি অবশ্যই দিবেন। আল্লাহ তো তাঁর বান্দাকে কখনোই ফেরান না।
🌸🤍
~ Tahia Islam
Collected

ইস্তিগফার—জীবনের সকল সমস্যার একমাত্র পরিপূর্ণ সমাধানআপনার কি চাকরির দরকার? ব্যবসার মূলধন নেই? রিজিকের চিন্তায় অস্থির? বি...
08/24/2025

ইস্তিগফার—জীবনের সকল সমস্যার একমাত্র পরিপূর্ণ সমাধান

আপনার কি চাকরির দরকার? ব্যবসার মূলধন নেই? রিজিকের চিন্তায় অস্থির? বিয়ে হচ্ছে না? সন্তান না হওয়া, ফসল ভালো না হওয়া, দুঃখ-কষ্ট, বিপদ-আপদ, দুশ্চিন্তা—সব সমস্যার একটাই সহজ ও নিশ্চিত সমাধান: ইস্তিগফার।

ইস্তিগফার মানে—আল্লাহর কাছে নিজের গুনাহের জন্য ক্ষমা চাওয়া, অনুতপ্ত হওয়া, ও তার দিকে ফিরে যাওয়া। এটি শুধু গুনাহ মোচনের আমল নয়, বরং কুরআন ও হাদীস অনুযায়ী, জীবনের জটিলতম সমস্যার চাবিকাঠি।

ইস্তিগফারের উপকারিতা হাদীস ও কুরআনের আলোকে:

রাসূল (সা.) বলেছেন—

“যে ব্যক্তি ইস্তিগফারকে অভ্যাসে পরিণত করবে, আল্লাহ তার জন্য প্রতিটি সংকট থেকে মুক্তির পথ খুলে দেবেন, তার দুশ্চিন্তা দূর করবেন এবং এমন উৎস থেকে রিজিক দেবেন যা সে কল্পনাও করতে পারেনি।”
[আবু দাউদ: ১৫১৭]

হাসান বসরী (রহ.)-এর ঘটনা:

এক ব্যক্তি খরার কারণে ফসলহানির অভিযোগ করলে, তিনি বললেন: “ইস্তিগফার করো।”
আরেকজন রিজিক না পাওয়ার কথা বললে, বললেন: “ইস্তিগফার করো।”
তৃতীয়জন সন্তান না হওয়ার কথা বললে, তাকেও বললেন: “ইস্তিগফার করো।”
ছাত্ররা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেন, "আমি কিছু বলিনি; আল্লাহই কুরআনে এ শিক্ষা দিয়েছেন।" তারপর তিনি সুরা নূহ এর এই আয়াত তিলাওয়াত করলেন:

> فَقُلْتُ اسْتَغْفِرُوا رَبَّكُمْ إِنَّهُ كَانَ غَفَّارًا...
“তোমরা তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও। তিনি অতি ক্ষমাশীল। তিনি আকাশ থেকে প্রচুর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, ধন-সম্পদ, সন্তান-সন্ততি দেবেন, তোমাদের জন্য বাগান সৃষ্টি করবেন, নদীনালা প্রবাহিত করবেন।”
[সূরা নূহ: ১০-১২]

ইস্তিগফারের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দোআ:

১.
আরবি: أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লাহ
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই।
[মিশকাত: ৯৬১]

২.
আরবি: أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া আতূবু ইলাইহি
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই এবং তাঁর দিকেই ফিরে যাচ্ছি।
[বুখারী: ৬৩০৭]

৩.
আরবি: رَبِّ اغْفِرْ لِيْ وَتُبْ عَلَيَّ إِنَّكَ أَنْتَ التَّوَّابُ الرَّحِيمُ
উচ্চারণ: রাব্বিগফিরলী, ওয়া তুব আলাইয়্যা...
অর্থ: হে প্রভু, আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, নিশ্চয় আপনি ক্ষমাকারী ও করুণাময়।
[আবু দাউদ: ১৫১৬]

৪.
আরবি: أَسْتَغْفِرُ اللّٰهَ الَّذِي لَا إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
উচ্চারণ: আস্তাগফিরুল্লাহ... হাইয়্যুল কাইয়্যুম
অর্থ: আমি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, তিনি ছাড়া কোনো মা‘বূদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী।
[তিরমিযি: ৩৫৭৭]

৫. সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার (ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দোআ):
আরবি ও উচ্চারণ:
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي... إلى آخره
অর্থ: হে আল্লাহ, তুমিই আমার রব। তুমি ছাড়া উপাস্য নেই। আমি তোমার বান্দা... (সম্পূর্ণ দোআ পূর্বোক্ত অংশে আছে)
ফজিলত: কেউ সকাল-বিকাল এ দোআ অর্থসহ পড়ে যদি সেদিন/রাতে মারা যায়, সে জান্নাতে যাবে।
[বুখারী: ৬৩০৬]

শেষ কথা:

ইস্তিগফার কেবল গুনাহ মাফের উপায় নয়—এটা জীবনের সকল অশান্তি, রিজিক সংকট, দাম্পত্য জটিলতা, সন্তান-সন্ততির অভাব, এমনকি দুনিয়াবি অগ্রগতির জন্যও এক অলৌকিক অস্ত্র। আজ থেকেই এই বরকতময় আমলটি নিয়মিত করে ফেলুন। ইস্তিগফারকে বানিয়ে ফেলুন জীবনের স্থায়ী অভ্যাস।

ইস্তিগফার করুন, আল্লাহর রহমত ডেকে আনুন।

সংগৃহীত ©️

08/03/2025

🕋 সূরা ওয়াকিয়ার ফজিলত,দারিদ্র্য থেকে মুক্তির এক অমূল্য আমল।

::রিযিক সংকট? বরকতের অভাব? জীবনে অর্থনৈতিক অস্থিরতা?
✨ প্রতিরাতে মাত্র কয়েক মিনিটের একটি আমল আপনাকে এনে দিতে পারে চিরস্থায়ী রিযিকের নিশ্চয়তা, ইনশাআল্লাহ।

🌟 রাসূলুল্লাহ ﷺ এর ঘোষণা:
📗 হাদিস: সুনান ইবনে মাজাহ, হাদিস: ৪১০০
রাবি: হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু)বর্ণিত তিনি বলেন।
> قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ﷺ‏:‏ مَنْ قَرَأَ سُورَةَ الْوَاقِعَةِ كُلَّ لَيْلَةٍ لَمْ تُصِبْهُ فَاقَةٌ أَبَدًا
অর্থ:
রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
“যে ব্যক্তি প্রতিদিন রাতের বেলায় সূরা ওয়াকিয়াহ পাঠ করবে, সে কখনো দারিদ্র্যে পতিত হবে না।”

:: হাদিস বর্ণনার ঘটনা।
➡️ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) তাঁর মৃত্যুশয্যায় ছিলেন। খলিফা উসমান (রাঃ) তাঁর আর্থিক সাহায্য পাঠাতে চাইলেন। তখন তিনি বললেন:

❝আমার রিযিকের ব্যবস্থা আমার প্রভু করেছেন। আমি রাসূলুল্লাহ ﷺ কে বলতে শুনেছি —
“যে ব্যক্তি প্রতিরাতে সূরা ওয়াকিয়াহ তিলাওয়াত করে, তার উপর কখনো দারিদ্র্য আসবে না।”❞
📚 (তাহযিবুল কামাল, মুসনাদে আহমদ)

🕰️ কোন সময় পড়লে উপকার বেশি?
✅ রাতে পড়াই সর্বোত্তম, কেননা হাদীসে এসেছে "كل ليلة" অর্থাৎ প্রতিদিন রাত।
✅ অনেক মাদ্রাসা ও ইসলামি প্রতিষ্ঠানেও মাগরিবের পর সূরা ওয়াকিয়াহ পড়ার আমল চালু আছে।
✅ যদি মাগরিবের পর,খুব বেশি ব্যস্ত থাকা হয়, তাহলে অন্তত ঘুমানোর আগে অথবা ইশার নামাজের পরও পড়া যায়।

📌 সুতরাং, মাগরিবের পর নিয়মিত এই আমল শুরু করুন। বরকতের দ্বার খুলে যাবে ইনশাআল্লাহ।

🧠 এই আমল কেন করবেন?
✔️ রিযিকের সংকট থেকে বাঁচতে
✔️ দারিদ্র্য, দেনা ও অভাব দূর করতে
✔️ ঘরে বরকত ও শান্তি আনতে
✔️ কুরআনের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে

📖 ছোট্ট কিছু টিপস:
🔸 প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে নিজে পড়ুন অথবা শুনুন
🔸 পরিবারের সবাইকে নিয়েই আমল করুন
🔸 শুরুতে অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করুন
🔸 চাইলে সূরাটি মুখস্থ করে নিন, প্রতিদিন সহজ হবে

✅ উপসংহার:
➡️ শুধু একটি আমল —
➡️ দিনে মাত্র একবার —
➡️ সময় মাত্র ৭-৮ মিনিট —
➡️ ফলাফল: জীবনের দারিদ্র্য চিরতরে বিদায়!

🕌 সূরা ওয়াকিয়াহ-প্রতিরাতের আমল, রিযিকের নিরাপত্তা।

হাত বাড়ান কুরআনের দিকে, ফিরিয়ে দিন দারিদ্র্য — আল্লাহর কথা কখনো মিথ্যা হয় না।

🔁 শেয়ার করুন প্রিয়জনের সাথে।
Collected©️

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলত : চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।১...
07/17/2025

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলত :

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন,
আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনার নাম জানেন!

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওপর যখন আপনি দুরুদ পাঠ করেন, তখন একজন বিশেষ ফেরেশতা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে গিয়ে আপনার নাম উল্লেখ করে এই দুরুদের সংবাদ পৌঁছে দেন।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তোমাদের দুরুদ আমার কাছে পৌঁছায়।"
(সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ২০৪২; মুসনাদ আহমদ: ১০৫৯৪)

অন্য হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের দুরুদ ফেরেশতারা আমার কাছে পৌঁছে দেয় এবং তোমাদের নাম উল্লেখ করে।"
(মুসনাদ আহমদ: ১৬৩০৩, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯১০, হাদিস সহিহ)

২) একবার দুরুদ পড়লে আল্লাহ দশগুণ রহমত বর্ষণ করেন!

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:
"যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করেন, তার দশটি গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।"
(সুনান আন-নাসায়ি: ১২৯৭, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৮, সহিহ হাদিস)

আর আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম প্রেরণ করো।"
(সুরা আল-আহযাব: ৫৬)

৩) দুরুদ শরীফ সমস্যার সমাধান এনে দেয়

যে ব্যক্তি দুরুদ শরীফ বেশি বেশি পড়ে, আল্লাহ তার জীবনের সকল সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়ে নেন, এমনকি সে যদি আলাদাভাবে দোয়া নাও করে।

হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের সমস্যার সমাধান ও গুমাহ মাফের জন্য দুরুদকে অধিক পরিমাণে নিজের উপর আবশ্যক করো।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৩৮১, সহিহ হাদিস)

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে এসে বলল:
"হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার দোয়ার একাংশকে আপনার জন্য দুরুদে নির্ধারণ করেছি।"
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন:
"তাহলে তোমার চিন্তা-ভাবনা থেকে দুঃখ-কষ্ট দূর করে দেওয়া হবে এবং তোমার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৪৫৭, সহিহ হাদিস)

৪) তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে জীবন উৎসর্গ করেছেন

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য কত কষ্ট সহ্য করেছেন! তাঁর সামনে তাঁর প্রিয় সাহাবীদেরকে নির্যাতন করা হয়েছে, তবুও তিনি উম্মতের জন্য দোয়া করেছেন।

কিয়ামতের দিনও তিনি আমাদের জন্য দোয়া করবেন:
"আমার উম্মত! আমার উম্মত!"
(সহিহ মুসলিম: ২০২, তিরমিজি: ২৪৪৩)

তিনি বলতেন:
"হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো, হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো।"
(সহিহ মুসলিম: ২৪৯)

অতিরিক্ত আমল: দুরুদের সাথে ইস্তেগফার ও দোয়া ইউনুস

দুরুদের পাশাপাশি বেশি বেশি ইস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়লে এবং দোয়া ইউনুস (لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ) পাঠ করলে জীবন থেকে বিপদ দূর হয়।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি দোয়া ইউনুস পড়বে, আল্লাহ তাকে সমস্ত সংকট থেকে মুক্তি দেবেন।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ৩৫০৫, সহিহ হাদিস)

দুরুদ শরীফ শুধু একটি আমল নয়, এটি আমাদের জীবনের জন্য রহমত, সমস্যার সমাধান এবং জান্নাতের সুসংবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দুরুদ পড়ার তাওফিক দান করুন, আমিন!
(সংগৃহীত)©️

Address

Uttara
Temecula, CA
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলোর পথে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to আলোর পথে:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram