Green Life

Green Life Our all products are herbal type. Tested by Bangladesh science lab and approved by the Government of Bangladesh and 100% effective product.

আসসলামু আলাইকুম✨🎉অফার🎉অফার🎊অফার🎉☕ও"জন ক"মান সম্পূর্ণ প্রা'কৃ'তিকভাবে☕✅কোন রকম ব্যা''য়াম এবং ডা"য়েট এর ঝা'মেলা ছাড়া ৫-২৫ক...
23/07/2022

আসসলামু আলাইকুম✨
🎉অফার🎉অফার🎊অফার🎉
☕ও"জন ক"মান সম্পূর্ণ প্রা'কৃ'তিকভাবে☕
✅কোন রকম ব্যা''য়াম এবং ডা"য়েট এর ঝা'মেলা ছাড়া ৫-২৫কে'জি ও'জন ক'মান গ্রীন কফি সেবনের মধ্যেমে।

🧉এটি বাংলাদেশ বিসি'এস'আই'আর কতৃক স্বী'কৃত ও অনু'মোদিত অর্থাৎ সম্পুর্ন প্রাকৃতিক🧉

☕আপনার পে'টের অতিরিক্ত ও'জন মে'দ (ভুঁ'ড়ি) ও চ'র্বি খুব সহজেই ক'মানোর জন্য আমরা আপনার জন্য নিয়ে এসেছি
ন্যাচা'রাল গ্রীন ক'ফি ✅১০০% গ্যারা'ন্টি আপনার অতি'রিক্ত ও'জন মে'দ (ভুঁ'ড়ি) ও চ'র্বি কমিয়ে আপনাকে স্লি'ম ও আক'র্ষণীয় করে তুলবে,ইনশাআল্লাহ। ☕

✅প্রোডাক্ট সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন ইনবক্স-এ,,প্রোডাক্ট অর্ডার করতে মেসেজ করুন অথবা কল করুন :☎️01876763639

♻ চিক'ন ও দুর্ব'ল স্বা'স্থ্য নিয়ে ভাবছেন আর নয় ভাবনা ~~গ্যারান্টি শতভাগ।♻ বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত প্রডাক্ট।🍓সুস্বা'স্থ...
21/07/2022

♻ চিক'ন ও দুর্ব'ল স্বা'স্থ্য নিয়ে ভাবছেন আর নয় ভাবনা ~~গ্যারান্টি শতভাগ।♻ বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত প্রডাক্ট।
🍓সুস্বা'স্থ্য সব সময়।

♻যাদের ওয়ে'ট একেবারেই কম বা দু'র্বলতাদের
ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা একেবারেই কমে যায়।

🍃 প্রা'কৃতিক উপাদানে
তৈরি বলে এর কোনো পার্শ্ব'প্রতিক্রিয়া নেই।
♻️100% কার্যকর 100% অরজিনাল পণ্য।
এটি বাংলাদেশ বিসিএসআইআর সাইন্সল্যাবে পরিক্ষিত, কোনো ধরনের সা'ইড এ'ফেক্ট নেই।

✅ এটি নারী ও পুরুষ উভয়ের
জন্যই সমান কার্য'করী।

✅ খাওয়ার আগে ও'জন মেপে নিবেন
কোর্স শেষে ও'জন মেপে রিভিউ দিবেন।

♻ এছাড়াও বিশেষ কার্যকারীতা :-
১। স্থায়ীভাবে সুস্বা'স্থ্য প্রদান করে।
২। ক্যালসিয়াম এর অ'ভাব পূরণ করে।
৩। শরীরের দুর্ব'লতা দূর করে।
৪। বডিশেল উন্নত ও মা'শেল তৈরি করে।
৫। রুচি বর্ধ'ক ও পুষ্টি'কারক।

সরাসরি হটলাইন---
☎ 018 76763639

অথবা -------------
ইনবক্সে মেসেজ করুন

#বিঃ #দ্রঃ- ডেলিভারি চার্জ অবশ্যই
অগ্রিম পাঠিয়ে অর্ডার কনফার্ম করতে হবে।

আমাদের প্রোডাক্ট টি বাংলাদেশ বিসিএসআইআর সাইন্সল্যাবে পরিক্ষিত ও অনুমোদন প্রাপ্ত,, ইনশাআল্লাহ কোনো ধরনের সাইড এফেক্ট নাই,...
21/07/2022

আমাদের প্রোডাক্ট টি বাংলাদেশ বিসিএসআইআর সাইন্সল্যাবে পরিক্ষিত ও অনুমোদন প্রাপ্ত,, ইনশাআল্লাহ কোনো ধরনের সাইড এফেক্ট নাই,, ১০০% নিশ্চিন্তে সেবন করতে পারবেন কারণ এটি সম্পুর্ণ প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি।

শরীরের ওজন বা মে,দ এবং ভু-ড়ি কমাতে চান? ওয়ার্ল্ড ফেমাস কোম্পানি এলিট নিয়ে এলো এমন একটি ন্যাচারাল উপাদানে তৈরি প্রোডাক্ট ...
21/07/2022

শরীরের ওজন বা মে,দ এবং ভু-ড়ি কমাতে চান?

ওয়ার্ল্ড ফেমাস কোম্পানি এলিট নিয়ে এলো এমন একটি ন্যাচারাল উপাদানে তৈরি প্রোডাক্ট যা আপনার হরমোন ব্যালেন্সের মাধ্যমে শরীরের সব চর্বি-বার্ন করে মলের সাথে বের করে দিবে এবং সম্পূর্ণ পাশ্ব-প্রতিক্রিয়া মুক্তভাবে।যা আপনাকে ১০০%স্থায়ী সমধান দিবে ইনশাআল্লাহ।

ব্যবহার করুন আমেরিকা ফর্মুলায় তৈরি Weight Loss প্রোডাক্ট।

অর্ডার করার জন্যে ইনবক্স করুন।

১/ওয়েটলস প্রোডাক্ট কেনো নিব? ২/এটার কি কোনো সাইড এফেক্ট আছে / ইনগ্রিডিয়েন্ট কি সেইফ? ?৩/কোর্স শেষ করার পর আবার ওজন বেড়ে ...
21/07/2022

১/ওয়েটলস প্রোডাক্ট কেনো নিব?
২/এটার কি কোনো সাইড এফেক্ট আছে / ইনগ্রিডিয়েন্ট কি সেইফ? ?
৩/কোর্স শেষ করার পর আবার ওজন বেড়ে যাবেনা তো ?
৪/ন্যাচেরাল প্রোডাক্ট কাজ হবে?

১. ওয়ে'টলস প্রোডাক্ট এই জন্য কিনবেন কারণ এটা কোনো ক্যা'মিকালাইজড জাদুকরি প্রডাক্ট না। ন্যাচে'রাল ভে'ষজ যে'সকল উপা'দান আদিযুগ থেকে ও'জন কমানোর জন্য চিকিৎসক রা ব্যবহার করে আছেন সে সকল উ'পাদান পরিমিত ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি। যা প্রকৃত পক্ষে আপনার ও"জন কমাবে৷

২. আমাদের প্রোডাক্ট টি সম্পুর্ন ন্যাচে'রাল ও ভে'ষজ উপা'দান দিয়ে তৈরি। আর এটি বাংলাদেশ বিসিএস সা'ইন্সল্যাব পরিক্ষিত,কোন সাইড এ'ফেক্ট নাই, ১০০% সে'ইফ। একদম নিশ্চিত খেতে পারবেন।
চ্যালেঞ্জ দিয়ে বললাম। তবু..প্রতিটি প্রডাক্ট এর উপা'দান আপনি গুগলে সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন আসলেই কি আমাদের জন্য এই উপা'দান গুলো সে'ইফ কিনা।

৩.সাধারণ ক্যা'পসুল,নানান ওষু'ধ এ বাড়ার কারণ আপনার বডিতে এসব হাই'ডোজড রাসা'য়নিক উপাদা'ন গুলো যখন খাবেন ওজ'ন কমাবে বাট অফ করে দিলে বডি"তে সাডেনলি চ্যাঞ্জ এসে তা আবার স্পিড ওয়ে"ট গেই'ন ঘটাবে। যেহেতু ১০০% চ্যালেঞ্জ, আমাদের কোনো পন্যে কোনো প্রকার ক্যামিক্যা"ল আছে এটা আপনি প্রুভ করতে পারবেন না। সুতরাং এই ওজ"ন ব্যাক আসার কোনো চান্স ইন'শাআল্লাহ নেই।তবে হ্যা আপনি যদি ওয়ে"টলস খেয়ে ও"জন কমিয়ে পরে প্রতিদিন বিরিয়ানী খান তাহলে আমরা দুঃখিত

৪.আদিম যুগে যখন চাইনিজ ৩ দিনে ফ'র্সা আর ৪ দিনে স্লি'ম করার প্রডাক্ট ছিলোনা মানুষ সে'ইফ্লি হ্যালথ কেয়ার ন্যাচেরা'ল প্রডাক্ট দিয়েই করতো

ওয়ে'টলস প্রোডাক্ট এভেইলেবল আছে। অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।

লেবু একটি জনপ্রিয় ফল যা ব্যবহারে খাবারের স্বাদে ভিন্নতা অনুভব হয়। লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল একটি 58 গ্রামের লেবু 30 মি...
21/07/2022

লেবু একটি জনপ্রিয় ফল যা ব্যবহারে খাবারের স্বাদে ভিন্নতা অনুভব হয়। লেবু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল একটি 58 গ্রামের লেবু 30 মিলিগ্রাম এর বেশি ভিটামিন সি সরবরাহ করতে পারে ।ভিটামিন-সি সুস্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য যার অভাবে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই নিবন্ধটিতে লেবুর পুষ্টিকর বিষয়বস্তু, লেবুর সম্ভাব্য স্বাস্থ্য উপকারিতা, খাবারের লেবুর ব্যবহারের উপায় এবং অতিরিক্ত লেবু ব্যবহারের সম্ভাব্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

লেবুর উপকারিতা
লেবু ভিটামিন সি এবং ফ্লেভোনয়েডর একটি দুর্দান্ত উৎস, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস সমৃদ্ধ।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলি রেডিক্যাল সরিয়ে ফেলতে সহায়তা করে যা শরীরের কোষের ক্ষতি করতে পারে। এই পুষ্টি উপাদান গুলি রোগ প্রতিরোধে এবং সুস্বাস্থ্য ও সুস্থ্যতা বজায় রাখতে সহায়তা করে। নিচে লেবু সেবন করার সম্ভাব্য কয়েকটি সুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হলো

স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে
২০১২ সালের এক গবেষণা অনুসারে, সাইট্রাস ফলের ফ্ল্যাভোনয়েডগুলি মহিলাদের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে।70,000 মহিলাদের উপর 14 বছরের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা সবথেকে বেশি সাইট্রাস ফল খেয়েছেন তাদের মধ্যে ইস্কেমিক স্ট্রোকের ঝুঁকি 19 শতাংশ কম ছিল, ইসকেমিক স্ট্রোক সবচেয়ে সাধারণ ধরণের স্ট্রোক। যখন রক্ত ​​জমাট বাঁধা মস্তিস্কে রক্তের প্রবাহকে বাধা দেয় তখন এটি হতে পারে।2019 সালে আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে দীর্ঘমেয়াদী, ফ্লেভোনয়েডযুক্ত খাবারের নিয়মিত ব্যবহার ক্যান্সার এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। তবে সমীক্ষায় ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে, যে ব্যক্তিরা প্রচুর ধূমপান করেন বা মদ পান করেন তাদের উপকারের সম্ভাবনা কম।

রক্তচাপ
2014 সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, যে মহিলারা নিয়মিত হাঁটাহাঁটি করেন এবং প্রতিদিন লেবু পানি পান করেন তাদের রক্তচাপ কম ছিল তাদের তুলনায় যে মহিলারা নিয়মিত হাটেন না এবং লেবুর পানি পান করেন না । তবে রক্তচাপ কমাতে লেবুর ভূমিকা নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা উচিত কারন হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

সুস্বাস্থ্য এবং সুন্দর ত্বকের জন্য লেবু
ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন সিস্টেম গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।সূর্যের এক্সপোজার, দূষণ, বয়স এবং অন্যান্য কারণে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। বেশ কিছু গবেষণায়

শীতের সবজির মধ্যে গাজর অন্যতম। গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও আঁশসমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি। এ সবজিতে আছে বিটা ক্যারোটিন, য...
21/07/2022

শীতের সবজির মধ্যে গাজর অন্যতম। গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও আঁশসমৃদ্ধ শীতকালীন সবজি। এ সবজিতে আছে বিটা ক্যারোটিন, যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কাঁচা গাজর, সালাদ, জুস বা তরকারিতেও খাওয়া যায়। চোখ, ত্বক, চুল ও শরীরের নানা অঙ্গের জন্য গাজরের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না।
১. গাজরে প্রচুর ভিটামিন সি থাকে, যা শরীরে কোলাজেন তৈরি হওয়া বৃদ্ধি করে। ফলে শরীরে কোথাও ক্ষত হলে তা দ্রুত ভালো হয়। এ ছাড়া গাজর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

২. গাজর আঁশে পরিপূর্ণ। গবেষণা অনুযায়ী, ডায়াবেটিসে আক্রান্তরা বেশি পরিমাণে ফাইবার খেলে গ্লুকজ মেটাবলিজম উন্নতি লাভ করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের গাজর খাওয়া আবশ্যক।

৩. গর্ভাবস্থায়ও খেতে পারেন গাজর। গর্ভাবস্থায় গাজরের রস পান খুবই উপকারী। এতে শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব হয় না। যেসব মা শিশুকে দুধপান করান, তাদের নিয়মিত গাজরের রস পান করা উচিত।

৪. গাজর হজম ক্ষমতা বাড়ায়। গাজর খেলে দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া, বদহজম ইত্যাদি নিরাময় হয়। লিভারের রোগে আক্রান্ত রোগীর গাজরের রস, গাজরের স্যুপ পান করলে উপকার হয়।

৫. গাজরের উপকারী উপাদানগুলো ফুসফুসের সংক্রমণ প্রতিরোধে অংশ নেয়। এ ছাড়া শ্বাসনালির প্রদাহ ভালো করে।

৬. গাজর দাঁতের সুরক্ষা দেয়। দাঁত পরিষ্কারক হিসেবে যেমন কাজ করে, তেমনি দাঁতের গোড়ায় ক্যালকুলাস বা পাথর জমতেও বাধা দেয়।

৭. গাজরে ক্যারোটিনয়েড রঞ্জক পদার্থ রয়েছে। এ উপাদানটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

আসুন দেখে নেয়া যাক কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা।কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়।শু...
21/07/2022

আসুন দেখে নেয়া যাক কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা।

কিসমিস শরীরে আয়রনের ঘাটতি দূর করার পাশাপাশি রক্তে লাল কণিকার পরিমাণ বাড়ায়।

শুকনো কিসমিস খাওয়ার পরিবর্তে ভিজিয়ে খেলে উপকার বেশি। কিসমিস ভেজানো পানি রক্ত ​​পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।

প্রতিদিন কিশমিশের পানি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাবেন ওষুধ ছাড়াই।

এছাড়া কিসমিস হৃদয়/ হার্ট ভালো রাখে।

নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল।

কিসমিসে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ আছে।

আছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা সহজে রোগমুক্তির কারণ।

আর আছে প্রচুর আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার।

অনেকেই হয়তো জানেন না যে, কিসমিস ভেজানো জলও শরীরের পক্ষে খুবই উপকারি। কিসমিসের জল লিভার

পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, কিস ভেজানো জল খেলে শরীরে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়া শুরু হয়।

কিসমিশের উপকারিতার মধ্যে আরো রয়েছে-
যার ফলে রক্ত পরিশোধিত হতে শুরু করে। সপ্তাহে কমপক্ষে চারদিন এই কিসমিস ভেজানো জল খেলে তা পেট পরিষ্কার রাখতে বিশেষভাবে সাহায্য করে।

যাঁরা প্রায়শই পেটের গণ্ডগোলে ভোগেন তাঁদের জন্য এই টনিক বিশেষ উপকারি। উপরন্তু এর থেকে পাওয়া যায় ভরপুর এনার্জি, যা সারাদিন আপনাকে রাখবে প্রাণবন্ত।

শুধু তাই নয়, কিশমিশ ভেজানো জল খেলে লিভারের পাশাপাশি কিডনিও খুব ভাল থাকে। আর কিডনি ও লিভার যদি ভাল থাকে তাহলে তা পরোক্ষভাবে হজমে সাহায্য করে।

শীতের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধ...
21/07/2022

শীতের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। যকৃৎ থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান দূর করে এটি সুস্থ রাখতে পারে ফুলকপি। ফুলকপির বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা সবার জেনে রাখা ভালো:

১. কোলস্টেরল কমায়: এতে প্রচুর ফাইবার আছে, যা শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

২. ওজন কমাতে: গবেষণায় দেখা গেছে, ফুলকপি মস্তিষ্ক ভালো রাখে, ওজন কমায় এবং সর্দি-কাশিসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে।

৩. হাড় ও দাঁত শক্ত করে: ফুলকপিতে রয়েছে দাঁত ও মাড়ির উপকারী ক্যালসিয়াম ও ফ্লোরাইড। এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।

৪. ক্যানসার প্রতিরোধ করে: মারাত্মক ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে ফুলকপি। এতে আছে সালফোরাপেন, যা ক্যানসার কোষকে মেরে টিউমার বাড়তে দেয় না। স্তন ক্যানসার, কোলন ও মূত্রথলির ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতাও আছে ফুলকপির।

৫. হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য উপকারী: ফুলকপি হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য ভালো। এতে যে সালফোরাপেন আছে, তা হৃদ্‌রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।

৬. রোগ প্রতিরোধ করে: ফুলকপিতে আছে ভিটামিন ‘বি’, ‘সি’ ও ‘কে’, যা এ সময়ের সর্দি, ঠান্ডা, কাশি জ্বর ভাব, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গা-ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফুলকপির আরও সব প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধেও অংশ নেয়।

৭. শক্তি জোগায়: এই সবজিতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্ত তৈরিতে আয়রন রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গর্ভবতী মা ও অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের জন্য ফুলকপি অত্যন্ত জরুরি।

৮. চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী: কম ক্যালরিযুক্ত ও উচ্চমাত্রার আঁশসমৃদ্ধ ফুলকপি চুল ভালো রাখে। ত্বকের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে।

৯. পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে: ফুলকপি পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

১০. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: চোখের যত্নে ফুলকপির কোনো তুলনা হয় না। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখতে বেশি করে ফুলকপি খাওয়া উচিত।

বাঁধাকপি আমাদের অতি পরিচিত শীতকালীন সবজি।এটি ফুলকপি নিকট প্রজাতি।এখানেবাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছেঃ বাঁধাকপিকে মা...
21/07/2022

বাঁধাকপি আমাদের অতি পরিচিত শীতকালীন সবজি।এটি ফুলকপি নিকট প্রজাতি।এখানে

বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছেঃ বাঁধাকপিকে মাংসের সাথে তুলনা করা হয় কারন মাংসে যে পরিমাণে আয়রন আছে বাঁধাকপিতে তার চেয়ে বেশি আয়রন আছে।আপনার ডায়েটের তালিকায় পরিমাণগত আয়রন না থাকলে আপনার শরীরে রক্তস্বল্পতা, ক্লান্তি, ও মস্তিষ্কের সমস্যা হবে।আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় আয়রন এই বাঁধাকপি থেকে পাবেন,। আলাদা করে মাংস খাওয়ার প্রয়োজন নেই।

বাঁধাকপি কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করেঃ বিজ্ঞানীরা বাঁধাকপি নিয়ে অনেক গবেষণা শুরু করেছেন। এতে যে বাইল অ্যাসিড রয়েছে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে।

যখন এই বাইল অ্যাসিড পেটে ছড়ায় তখন কোলেস্টেরল এর পরিমান কমতে থাকে।

প্রতিদিনের ১০% অমেগা-৩ এর চাহিদা মেতায়ঃ আমরা সকলেই জানি, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এ প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। ওমেগা-৩ তে দুই ধরনের উপাদান রয়েছে।যথা-ডিএইচএ ও ইপিএ এগুলো হার্টের সমস্যা ও ক্যান্সার দূর করে।ডিএইচএ উপাদান বিষণ্ণতা ও স্মৃতিভ্রংশ দূর করতে সাহায্য করে।আপনি ইচ্ছা করলে অনেক বেশি মাছ খেতে পারেন, কিন্তু এতে টক্সিন এর পরিমান বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই আপনি চিন্তামুক্ত হয়ে বাঁধাকপি খেতে পারেন।

চোখের ছানি পরা রোগ দূর করেঃ বর্তমানে বিশ্বে ছোট-বড় অনেকের চোখের সমস্যা দেখা দেয়।বাঁধাকপিতে রয়েছে লুটেন ও জিক্সান্থিন।এই পুষ্টিকর উপাদানগুলো চোখের ছানি পরা রোগ দূর করে।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ ওজন কমানোর জন্য খাদ্য তালিকায় কম ক্যালোরির খাবার এবং অনেক বেশি পুষ্টির প্রয়োজন হ্য়। যা বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে বিদ্যামান।এক কাপ বাঁধাকপিতে মাত্র ৩৩ ক্যালোরি থাকে।এতে ভিতামিন, ফাইবার, ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।

মধুমাস মানে রসে মাখামাখি করে আম খাওয়ার দিন। হিমসাগর, গোপালভোগ, ল্যাংড়া, খিরসাপাতি; নামেই যেন অর্ধেক প্রশান্তি। এরপরও যাদ...
21/07/2022

মধুমাস মানে রসে মাখামাখি করে আম খাওয়ার দিন। হিমসাগর, গোপালভোগ, ল্যাংড়া, খিরসাপাতি; নামেই যেন অর্ধেক প্রশান্তি। এরপরও যাদের গপাগপ আম খাওয়া চাই, তাদের জন্য একগাদা কারণ হাজির করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্যান্সার যোদ্ধা

কোয়েরসেটিন, ফাইসেটিন, আইসোকোয়েরসেটিন, অ্যাস্ট্রাগ্যালিন, গ্যালিক অ্যাসিড ও মিথাইল গ্যালেট নামের কঠিন নামওয়ালা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো আছে আমে। স্তন ক্যান্সার থেকে শুরু করে কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার ও লিউকেমিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে এগুলো বেশ কাজের।



কোলেস্টেরল ঠিকঠাক

উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি, ফাইবার ও প্যাকটিন থাকায় রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে রসালো আম।



ত্বকের জন্য

ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে আম। বিশেষ করে ত্বকের ফুসকুড়ি দূর করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এটি।



অ্যালকালাইন লেভেল

আমে আছে টারটারিক অ্যাসিড ও ম্যালিক অ্যাসিড। আছে সাইট্রিক অ্যাসিডও। শরীরের অ্যালকালি নামের রাসায়নিকের ভারসাম্য ঠিক রাখে এটি।



ওজন কমাতে

আমে এতো এতো ভিটামিন আছে যে একটা আম খেলেই কিন্ত শরীরে রোজকার ভিটামিনের চাহিদা মিটে যাওয়ার কথা। আবার এতে ফাইবারও যোগাবে পুষ্টি ও শক্তি। তাই এই মৌসুমে যারা ওজন কমানোর কথা ভাবছেন তারা বার্গার, কোল্ড ড্রিংকস বা সাব-স্যান্ডউইচের বিকল্প খাবার হিসেবে বেছে নিন আম।



লাভ ফ্রুট

ইংরেজিতে কঠিন একটা শব্দ আছে- আফ্রোডিজিয়াক। এর বাংলা হতে পারে এমন, যাহা খাইলে মনে ভালোবাসার উদ্রেক হয়। আম কিন্তু এমনই একটা ফল। সুতরাং মৌসুম থাকতেই প্রিয়জনকে বেশি বেশি আম উপহার দিন।



চোখের জন্য

এটা তো ছোটবেলা থেকেই পড়ে এসেছেন। আমের ভিটামিন এ আমাদের রাতকানা থেকে বাঁচাবে। যদিও এ রোগ এখন নেই বললেই চলে তবে চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বেশি বেশি আম খেলে ক্ষতি নেই। বিশেষ করে ড্রাই আই সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা আম খেয়ে উপকার পেতে পারেন।



হজমের জন্য

স্বাস্থ্য যদি সুখের মূলে থাকে, তবে স্বাস্থ্যের মূলে আছে হজম। আমে থাকা এনজাইমগুলো প্রোটিন উপাদানগুলোকে সহজে ভেঙে ফেলতে পারে। এতে খাবার হজম হয় দ্রুত, বাঁচা যায় পাকস্থলী সংক্রান্ত অনেক রোগ থেকেও।



হিট স্ট্রোক ঠেকাবে

এই গরমের হিট স্ট্রোক সাধারণ ঘটনা। আম আমাদের ভেতরটা শীতল রাখে ও শরীরকে অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়া থেকে শরীরের ভেতরের অঙ্গগুলোকে বাঁচায়।



রোগ-প্রতিরোধ

এই করোনাকালে আমে থাকা ক্যারোটেনয়েড ব

Address

Nasirabad
Chittagong
4016

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Green Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram