রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan

রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan Dr. Md. Sonologist at Life Care Clinic. BMDC Reg.No. A-123499

Fahad Khan
MBBS( DU ),CMU( USG )
Trained in Newborn & Child health
Ex-HMO at Sher-E-Bangla Medical College & Hospital,Barisal
General Physician at Upakul Diagnostic and Consultation Centre.

সকাল সকাল আনকমন রোগ দিয়ে চেম্বার শুরু হলো।রোগটির নাম সেলুলাইটিস।নিচে রোগটি সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা আছে।Cellulitis (সেলুল...
29/11/2025

সকাল সকাল আনকমন রোগ দিয়ে চেম্বার শুরু হলো।রোগটির নাম সেলুলাইটিস।নিচে রোগটি সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা আছে।

Cellulitis (সেলুলাইটিস) হলো ত্বকের গভীর স্তরের একটি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ, যা ত্বক লাল, গরম, ফোলা ও ব্যথাযুক্ত করে তোলে। এটি সাধারণত পা, হাত, মুখ বা শরীরের যেকোনো অংশেই হতে পারে, তবে পায়ের দিকে বেশি দেখা যায়।

---

🦠 কী কারণে হয়?

সাধারণত দুই ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে সেলুলাইটিস হয়—

Streptococcus

Staphylococcus aureus (কখনও MRSA)

ব্যাকটেরিয়া সাধারণত ত্বকের কোনো কাটা, চামড়া ঘষা, ইনজুরি, দগ্ধ হওয়া, একজিমা ফাটা ত্বক, ফাঙ্গাল ইনফেকশন ইত্যাদি দিয়ে শরীরে ঢোকে।

---

🎯 লক্ষণ

আক্রান্ত জায়গা লাল, ফোলা, গরম অনুভূত হয়

ব্যথা ও কোমলতা

কখনো জ্বর ও ঠান্ডা লাগা

লাল দাগ ছড়িয়ে পড়তে পারে

ত্বকের উপর টান টান অনুভূতি

---

⚠️ কখন বিপদজনক?

তাড়াতাড়ি চিকিৎসা নেওয়া জরুরি যদি—

লালচে ভাব দ্রুত ছড়ায়

তীব্র ব্যথা হয়

জ্বর আসে

চোখের চারপাশে হলে

ডায়াবেটিস রোগীর হলে

---

💊 চিকিৎসা

সেলুলাইটিস ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়, তাই অ্যান্টিবায়োটিক লাগে।

বাড়তি নির্দেশনা:

আক্রান্ত পা/হাত উঁচু করে রাখা

গরম পানির ভাপ/উষ্ণ কমপ্রেস ব্যবহার

ব্যথা হলে প্যারাসিটামল

---

🛡️ প্রতিরোধ

ত্বক পরিষ্কার রাখা

ছোট ক্ষত দ্রুত পরিষ্কার করে ব্যান্ডেজ করা

নখের কোণা বা ত্বক কামড়ানো এড়ানো

ডায়াবেটিস হলে পায়ের বিশেষ যত্ন

পোস্টটি লাইক ও শেয়ার করতে ভুলবেন না।

© ডা: মো: ফাহাদ খান

চলতি সিজনে হঠাৎ করেই বাচ্চাদের ঠান্ডার সমস্যা প্রকট আকার ধারন করেছে।প্রায় প্রতিদিন অনেক বাচ্চাকে হাসপাতালে রেফার করা লাগ...
21/11/2025

চলতি সিজনে হঠাৎ করেই বাচ্চাদের ঠান্ডার সমস্যা প্রকট আকার ধারন করেছে।প্রায় প্রতিদিন অনেক বাচ্চাকে হাসপাতালে রেফার করা লাগছে শ্বাসকষ্ট জনিত কারনে। যার অন্যতম কারন ইনফ্লুয়েঞ্জা জীবাণু।

Haemophilus influenzae বা Hib একটি ব্যাকটেরিয়া, যা বাচ্চাদের মাঝে নিউমোনিয়া, মেনিনজাইটিস, এপিগ্লটাইটিসসহ গুরুতর সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা এবং নিয়মিত সাবান দিয়ে হাত ধোয়া সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। ঘরের পরিবেশ পরিষ্কার রাখা, খেলনাসামগ্রী জীবাণুমুক্ত করা এবং বাচ্চাকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

বাচ্চার দীর্ঘস্থায়ী সর্দি–কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। সচেতনতা ও সঠিক সময়ে ভ্যাকসিন গ্রহণই Hib থেকে বাচ্চাদের সুস্থ ও নিরাপদ রাখার সর্বোত্তম উপায়।

© ডা: মো: ফাহাদ খান

এই তুই আমাকে ইনজেকশন দিবি নাতো??চেম্বারে বাচ্চাদের এমন কথা সব ডাক্তারকেই শুনতে হয়।বাচ্চাদের ইনজেকশানের ভয় খুবই স্বাভাবিক...
19/11/2025

এই তুই আমাকে ইনজেকশন দিবি নাতো??চেম্বারে বাচ্চাদের এমন কথা সব ডাক্তারকেই শুনতে হয়।

বাচ্চাদের ইনজেকশানের ভয় খুবই স্বাভাবিক। তবে কিছু সহজ কৌশল ব্যবহার করলে এই ভয় অনেকটাই কমানো যায়। নিচে সবচেয়ে কার্যকর উপায়গুলো দেওয়া হলো:

---

✅ ১. আগেই বুঝিয়ে বলুন (সহজ ভাষায়)

ইনজেকশন কেন দিতে হয়—সুস্থ থাকার জন্য, অসুখ ঠেকানোর জন্য—এভাবে খুব সহজ ভাষায় বুঝিয়ে বলুন।

✅ ২. ভয় দেখাবেন না

অনেক সময় বড়রা বলেন—“চুপ না করলে ইনজেকশন দেবে!”
এ ধরনের কথা শিশুর ভয় বাড়ায়। তাই ইনজেকশনকে কখনো শাস্তির মতো দেখাবেন না।

✅ ৩. মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে দিন

ইনজেকশন দেওয়ার সময় শিশুকে অন্য কাজে ব্যস্ত রাখুন:

প্রিয় কার্টুন দেখানো

মোবাইলে ছোট ভিডিও

তার সাথে কথা বলা

গভীর শ্বাস নিতে বলা

✅ ৪. রিওয়ার্ড বা পুরস্কার পদ্ধতি ব্যবহার করুন

ইনজেকশনের পরে ছোট স্টিকার, চকলেট বা প্রিয় খাবার দিলে শিশুর মনে ইতিবাচক অনুভূতি তৈরি হয়।

✅ ৫. ব্যথা কমানোর কৌশল

ইনজেকশনের জায়গায় আগে থেকে ICE PACK ৩০ সেকেন্ড লাগাতে পারেন

ডাক্তারকে বললে তারা numbing cream ব্যবহার করতে পারেন

ইনজেকশনের সময় শিশুকে জোরে শ্বাস নিতে বলুন—ব্যথা কম লাগে।

✅ ৬. আত্মবিশ্বাস বাড়ান

ইনজেকশন নেওয়ার পরে বলুন—

“তুমি তো সত্যি সাহসী!”

“দেখলে, তোমার কিছুই হয়নি!”

©ডা: ফাহাদ খান

বাচ্চাদের মাসিপিসি রোগ বা Erythema Toxicum Neonatorum (ETN)।নবজাতকদের মধ্যে খুব সাধারণ একটি ত্বকের রোগ হলো Erythema Toxi...
16/11/2025

বাচ্চাদের মাসিপিসি রোগ বা Erythema Toxicum Neonatorum (ETN)।
নবজাতকদের মধ্যে খুব সাধারণ একটি ত্বকের রোগ হলো Erythema Toxicum Neonatorum, সংক্ষেপে ETN। এটি সাধারণত জন্মের প্রথম ২–৫ দিনের মধ্যে দেখা যায় এবং শিশুর ত্বকে লালচে দাগের মাঝখানে ছোট সাদা বা হলুদ দানার মতো পাপুল বা পুস্টিউল তৈরি হয়। দেখতে কিছুটা চিন্তার মতো লাগলেও আসলে এটি সম্পূর্ণ নিরীহ এবং স্বাভাবিক একটি শারীরবৃত্তীয় প্রতিক্রিয়া।

ETN সাধারণত মুখ, গাল, কপাল, বুকে এবং পিঠে বেশি দেখা যায়। এর কোনো বিশেষ কারণ স্পষ্টভাবে জানা না গেলেও ধারণা করা হয় যে নবজাতকের ত্বক নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেওয়ার সময় ইমিউন সিস্টেমের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়ায় এর সৃষ্টি হয়। এই র‍্যাশে শিশুর কোনো অস্বস্তি, ব্যথা বা জ্বর থাকে না এবং এটি সংক্রামকও নয়।

ETN-এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—এটি নিজে থেকেই সেরে যায়। কোনো ধরনের ওষুধ বা বিশেষ চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। সাধারণত কয়েক দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে দাগগুলো মিলিয়ে যায়। পিতামাতা বা অভিভাবকদের করণীয় হলো শিশুর ত্বক পরিষ্কার ও শুকনো রাখা এবং অপ্রয়োজনীয় ক্রিম বা ওষুধ ব্যবহার না করা।

সুতরাং, ETN নবজাতকের জন্য সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ও সাময়িক ত্বকের পরিবর্তন, যা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কোনো প্রয়োজন নেই।

বাচ্চাদের কৃমি ভালো না হলে করণীয় —1. 🩺 চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: বারবার কৃমি হলে শিশুর বয়স ও ওজন অনুযায়ী সঠিক ওষুধ ও ডোজ জা...
13/11/2025

বাচ্চাদের কৃমি ভালো না হলে করণীয় —

1. 🩺 চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: বারবার কৃমি হলে শিশুর বয়স ও ওজন অনুযায়ী সঠিক ওষুধ ও ডোজ জানতে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

2. 💊 সঠিকভাবে কৃমিনাশক খাওয়ানো: বছরে অন্তত ২ বার (প্রতি ৬ মাসে একবার) কৃমিনাশক ওষুধ যেমন Albendazole বা Mebendazole খাওয়াতে হবে।

3. 🧼 পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা: শিশুর হাত খাবার আগে ও টয়লেটের পর সাবান দিয়ে ধোয়ার অভ্যাস করাতে হবে। নখ ছোট রাখতে হবে।

4. 🍽️ খাবারে সতর্কতা: ভালোভাবে ধোয়া ও রান্না করা খাবার খাওয়াতে হবে। কাঁচা শাকসবজি, অপরিষ্কার পানি বা রাস্তার খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।

5. 🛏️ পরিবারের সবাইকে চিকিৎসা দেওয়া: একাধিক সদস্যের মধ্যে কৃমি সংক্রমণ ছড়াতে পারে, তাই একসাথে সবাইকে কৃমিনাশক খাওয়ানো ভালো।

©ডা: ফাহাদ খান

06/11/2025

ইনজেকশন দেওয়ার পর অনেক সময় ইনজেকশন সাইটে ফোড়া বা অ্যাবসেস তৈরি হতে পারে। সাধারণত জীবাণু সংক্রমণই এর প্রধান কারণ। ইনজেকশন দেওয়ার সময় ত্বক ঠিকমতো পরিষ্কার না থাকলে বা অস্বচ্ছ সিরিঞ্জ ব্যবহৃত হলে ব্যাকটেরিয়া ত্বকের ভিতরে ঢুকে সংক্রমণ ঘটায়। আবার ভুল টেকনিকে ইনজেকশন দিলে, যেমন খুব গভীরে বা একই জায়গায় বারবার ইনজেকশন দেওয়া হলে টিস্যুর ক্ষতি হয়ে ফোড়া তৈরি হতে পারে। কিছু ওষুধ টিস্যুকে উত্তেজিত করে স্টেরাইল অ্যাবসেসও সৃষ্টি করতে পারে, যেখানে জীবাণু না থাকলেও ফোলাভাব ও ব্যথা থাকে। ডায়াবেটিস বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলেও ইনজেকশন সাইটে ফোড়া হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। সাধারণত ফোড়ার লক্ষণ হলো ব্যথা, লালভাব, গরম অনুভব এবং পুঁজ জমা। সঠিক পরিচ্ছন্নতা, সঠিক ইনজেকশন টেকনিক ও যত্নের মাধ্যমেই এই সমস্যা সহজে প্রতিরোধ করা যায়।

আজকের শিশুই আগামীর ভবিষ্যৎ। নতুন প্রজন্ম কে সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
01/11/2025

আজকের শিশুই আগামীর ভবিষ্যৎ। নতুন প্রজন্ম কে সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমে ভবিষ্যৎকে উজ্জ্বল করার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

যত্রতত্র এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফল। এখানে R লেখা এন্টিবায়োটিক গুলো এই রোগীর শরীরে কোনো কাজ করছে না। S লেখা গুলো শুধু কাজ...
23/10/2025

যত্রতত্র এন্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফল। এখানে R লেখা এন্টিবায়োটিক গুলো এই রোগীর শরীরে কোনো কাজ করছে না। S লেখা গুলো শুধু কাজ করবে যার দাম অনেক অনেক বেশি।

সতর্কতা: ৩ দিনের জ্বরে এন্টিবায়োটিক খাবেন না। প্যারাসিটামল খান। ৩ দিনের ভিতর জ্বর না কমলে টেস্ট করে নিশ্চিত হোন এটা ভাইরাস জ্বর নাকি অন্য কিছু।তারপর এন্টিবায়োটিক সেবন করুন।

17/10/2025

পিত্তথলির পাথর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি কমন অসুখ। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই এটি কোনো লক্ষন প্রকাশ করে না।অন্য কোনো কারনে আল্ট্রা-সনো করলে এটি হঠাৎ ধরা পড়ে। তবে লক্ষন প্রকাশ না করলেও ধরা পড়ার পর তাড়াতাড়ি অপারেশন করা উচিত নাহলে পরবর্তীকালে প্রচন্ড পেট ব্যাথা, বমিসহ নানা সমস্যা তেরি করে যা জীবনঘাতি হতে পারে।

ছবিটা লক্ষ করুন।গা গুলিয়ে আসতেছে? ভাবছেন আলহামদুলিল্লাহ বাচা গেল আমার হয় নাই।  ভাবুন তো  কয়েক দশক আগেও এই রোগে লাখ লাখ ম...
14/10/2025

ছবিটা লক্ষ করুন।গা গুলিয়ে আসতেছে? ভাবছেন
আলহামদুলিল্লাহ বাচা গেল আমার হয় নাই।

ভাবুন তো কয়েক দশক আগেও এই রোগে লাখ লাখ মানুষ মারা যেত।
চামড়ায় ফুসকুড়ি, জ্বর, শরীর ফুলে যাওয়া, চোখ নষ্ট হওয়া
এমন ভয়াবহ দৃশ্য ছিল প্রতিটি গ্রামে।

Smallpox হয় Variola virus দ্বারা, যা একবার হলে প্রায় নিশ্চিত মৃত্যু ডেকে আনতো।


হাঁচি-কাশির মাধ্যমে, বা আক্রান্ত ব্যক্তির ঘন সংস্পর্শে এলেই ভাইরাস ছড়িয়ে যেত।

প্রথমে জ্বর, মাথাব্যথা, শরীর ব্যথা

তারপর মুখ ও শরীরে ছোট ছোট ফুসকুড়ি
শেষে সেগুলো পুঁজে ভরে যায়, শুকিয়ে যায়, কিন্তু দাগ থেকে যায় সারাজীবন।

১৯৭৭ সালে বিশ্বের শেষ Smallpox রোগী শনাক্ত হয় সোমালিয়ায়।
এরপর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ঘোষণা দেয়

“Smallpox is eradicated from the world.”

ছোটবেলায় আমাদের অনেকে এই পক্সে আক্রান্ত হয়েছি,
আপনার হয়েছিল কি.?

আজকের প্রজন্ম যারা কখনো Smallpox-এর ভয় দেখেনি,
তাদের জন্য এটা এক ইতিহাস,
যা শেখায়
একটা ভ্যাক্সিন পুরো মানবজাতিকে বাঁচাতে পারে!

এত দিন পর এতো কথা কেন বলছি?
কারন আজ থেকে সরকারের পক্ষ থেকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে সকল ৯মাস বয়স থেকে ১৫ বছরর শিশুদের। আপনার শিশুকে টিকা দিন।ফেসবুকে কিছু মলম বিক্রেতা ইনফ্লুয়েসারদের কথায় আপনার শিশুর ক্ষতি করবেন নাহ।

©Copied

Betnovate N মলমের দীর্ঘস্থায়ী ব্যাবহার ব্রনের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।এটি স্বল্প সময়ের ভিতর ভালো কার্যকারিতা প্রদর্শন ক...
13/10/2025

Betnovate N মলমের দীর্ঘস্থায়ী ব্যাবহার ব্রনের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।এটি স্বল্প সময়ের ভিতর ভালো কার্যকারিতা প্রদর্শন করলেও অধিক সময় ব্যবহারে ক্ষতিই বেশি করে।

এটি একটি স্টেরয়েড যুক্ত মলম। যার ব্যবহারের নির্দিষ্ট কিছু ইন্ডিকেশন রয়েছে।চেহারার ফর্সা ভাব আনার জন্য অথবা ব্রন দুর করার জন্য এই মলম তৈরি হয়নি।

অধিকাংশ হাতুরে চিকিৎসক এটিকে ঢালাওভাবে চেহারার রং ফর্সাকারি ক্রিম হিসেবে প্রচার করছে যা সম্পূর্ণ অতিরঞ্জিত।

আজকের রোগী দীর্ঘ ১ বছর যাবত এই মলম ব্যাবহার করেছেন।বর্তমানে তার ব্রনের সমস্যা প্রকট আকার ধারন করায় আমার চেম্বারে এসেছিলেন।

সুস্থ থাকার জন্য নিজে সচেতন হন।যেকোনো স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ সম্পূর্ণ ফ্রী তে পাওয়ার জন্য পোস্টটি শেয়ার করে পেজে ফলো দিন।

© Dr.Fahad Kahn

অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায় — কিন্তু আসলে বিষয়টা এমন নয় 🙂🔹 ডিমে কোলেস্টেরল আছে সত্যি, বিশেষ করে কুসুমে।...
12/10/2025

অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যায় — কিন্তু আসলে বিষয়টা এমন নয় 🙂

🔹 ডিমে কোলেস্টেরল আছে সত্যি, বিশেষ করে কুসুমে।
কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, ডিম খাওয়া বেশিরভাগ মানুষের রক্তের কোলেস্টেরল খুব বেশি বাড়ায় না।

👉 কারণ, আমাদের শরীর নিজেই কোলেস্টেরল তৈরি করে। যখন আমরা খাবারের মাধ্যমে কিছু কোলেস্টেরল গ্রহণ করি, শরীর তখন নিজের উৎপাদন কিছুটা কমিয়ে দেয়।

তবে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হয়:

সুস্থ মানুষ (যাদের হৃদরোগ বা ডায়াবেটিস নেই) তারা প্রতিদিন ২টা ডিম খেলে কোনো সমস্যা হয় না।

ডায়াবেটিস বা হৃদরোগে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে কুসুম সীমিত রাখা ভালো (সপ্তাহে ২–৩টা কুসুম)।

সাদা অংশ (Egg white) প্রোটিনে ভরপুর এবং এতে কোলেস্টেরল নেই — তাই নিরাপদ।

✅ সংক্ষেপে:
পরিমিত পরিমাণে ডিম খেলে কোলেস্টেরল বাড়ে না বরং প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টি দেয়।
অতিরিক্ত খেলে বা সঙ্গে ফ্যাটযুক্ত খাবার (তেল, মাখন, ভাজা) খেলে ঝুঁকি বাড়তে পারে।

© Dr.Fahad Khan

Address

Upokul Diagnostic & Consultation Centre, Barguna
Barishal
8700

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801770614756

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to রোগ নিরাময় with Dr. Fahad Khan:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category