ডাক্তারখানা - বিএমটিএফ গেইট, বিআইডিসি বাজার,জয়দেবপুর,গাজীপুর

  • Home
  • Bangladesh
  • Bidc Bazar
  • ডাক্তারখানা - বিএমটিএফ গেইট, বিআইডিসি বাজার,জয়দেবপুর,গাজীপুর

ডাক্তারখানা - বিএমটিএফ গেইট, বিআইডিসি বাজার,জয়দেবপুর,গাজীপুর এখন হাত বাড়ালেই ডাক্তারখানা
সল্প খরচ?

21/12/2020

জ্বর কি? জ্বর হলে কি করবেন? কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন?.............................................................................................................................
#জ্বর
মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা 97.7–99.5 °F, সকালে বেলা সাধারনত তাপমাত্রা কম থাকে আর বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে তাপমাত্রা বেশি হয়। জ্বর বলতে সাধারনত শরীরের সাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি তাপমাত্রা হওয়াকে বুঝায়। যদি কারো সকালে বেলা তাপমাত্রা ৯৯°F বা তার বেশি এবং সন্ধ্যার দিকে ১০০°F বা তার বেশি হয় এবং সেটা যদি পারসিস্টেন্ট (persistent) হয় তবে তাকেই জ্বর বলে।
#জ্বর এর কারন সমুহঃ
জ্বরের অনেক কারন আছে। সাধারন ভাইরাল জ্বর থেকে শুরু করে শরীরের ক্যান্সারের কারনেও জ্বর হতে পারে। তবে জ্বরের যত কারন আছে তার বেশীর ভাগ কারনই হল ভাইরাল জ্বর (যা সাধারনত ভাইরাসের কারনে হয়ে থাকে)।
#ভাইরাল জ্বর কি?
এ জ্বর হঠাত করে শুরু হয় (কাল বৈশাখীর ঝরের মত), প্রচন্ড কাপুনি দিয়ে জ্বর আসে, শরীরে প্রচন্ড ব্যাথা, মাথা ব্যাথা হয়, সাথে সর্দি থাকে। এ জ্বর সাধারনত ৩ দিন বা কোন কোন ক্ষেত্রে ৭ দিন পর্যন্ত থাকতে পারে।

এ জ্বরের জন্য কোন প্রকার এ্যন্টিবায়োটিক লাগে না। এমনিতেই ছেড়ে যায়। শুধু জ্বর কমানোর জন্য প্যারাসিটামল জাতীয় ঔষধ খেলেই চলে। এই ভাইরাল জ্বরেই এ্যন্টিবায়োটিক বেশি অপচয় হয়। দেখা যায় জ্বর শুরু হলে প্রথম বা ২য় দিনে ঔষধের দোকান থেকে Zimax, ovel, Cef-3, Kilbac ইত্যাদি ঔষধ কিনে খায়, ১ দিন বা ২ দিন খাবার পর জ্বর ছেড়ে যায় (যেটা ভাইরাল জ্বর এ এমনি এমনি ৩ দিন পর ছেড়ে যায়), নাম হয় এ্যান্টিবায়োটিক এর।
#জ্বর হলে করনীয়?
প্যারাসিটামল বড়ি ৫০০ মিগ্রা দিনে ৩ বার খেতে পারেন। জ্বর অনেক বেশি হলে সাপোজিটরি পায়খানার রাস্তায় ব্যাবহার করতে পারেন।কুসুম গরম পানিতে গামছা ভিজিয়ে সারা শরীরের মুছতে পারেন, যাদের এসি আছে তারা এসি ছাড়তে পারেন, এতে করে জ্বর ছেড়ে যাবে। এভাবে ৩ দিন অপেক্ষা করতে পারেন ৩ দিন থেকে জ্বর কমা শুরু না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
#কখন জ্বর থাকলেও প্যারাসিটামল বড়ি খাবেন না?
যদি জ্বরের সাথে চোখ আর প্রসাব হলুদ থাকে তবে প্যারাসিটামল খাবেন না। এতে মারাত্নক অসুবিধা হতে পারে। আর রোগীর যদি লিভারের কোন সমস্যা থাকে তবে প্যারাসিটামল খাবেন না। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
#জ্বরের জন্য কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
১। জ্বর ৩ দিন থাকার পরো কমা শুরু না হলে বা বেড়ে গেলে।
২। জ্বরের সাথে যদি কাশি ও বুক ব্যথা থাকে।
৩। জ্বরের সাথে যদি প্রসাবে জালাপোড়া থাকে।
৪। জ্বরের সাথে রোগী যদি ভুল বকে বা অজ্ঞান হয়ে যায়।
৫।জ্বরের সাথে যদি শরীরের কোথাও লাল দাগ হয় বা কোন জায়গা (যেমন দাতের মাড়ি) থেকে রক্ত পড়লে।
৬। জ্বরের সাথে পেটের ডান দিকে ব্যাথা হলে।
৭। এছাড়াও যে কোন সমস্যা হলে।
জ্বর হলে নিজে নিজে এ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না, অপ্রয়োজনে এ্যান্টিবায়োটিক খেলে প্রয়োজনের সময় এ্যান্টিবায়োটিক শরীরে কাজ নাও করতে পারে। তাই নিজে সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করুন।
#সারাদেশে ডাক্তারখানার ১৩০ টি শাখায় চিকিৎসা নিন। এছাড়াও ডাক্তারখানার টেলিমেডিসিন এপের মাধ্যমেও ঘরে বসে চিকিৎসা নিতে পারেন।

সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🇧🇩
16/12/2020

সবাইকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা 🇧🇩

 #গ্যাস্ট্রিক_আলসার_ওষুধের_কিছু_ক্ষতিকারক_দিক১.কিডনি পাথরের ঝুঁকি বাড়ায় নিয়মিত অ্যান্টাসিড সেবন।২.বেশিদিন ওমিপ্রাজল খেলে...
20/11/2020

#গ্যাস্ট্রিক_আলসার_ওষুধের_কিছু_ক্ষতিকারক_দিক

১.কিডনি পাথরের ঝুঁকি বাড়ায় নিয়মিত অ্যান্টাসিড সেবন।

২.বেশিদিন ওমিপ্রাজল খেলে হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে।

পেপটিক আলসারের ওষুধ আমাদের দেশের মানুষ অনেক বেশি গ্রহণ করে।অনেকেই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেয়েই চলেছেন দিনের পর দিন। দিনে দুই তিনবার গ্রহণ করেন এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়।

পেট একটু ফেঁপে গেলে, বুকে অস্বস্তি হলে, পেট ভারি হলে, ঢেকুর উঠলে, পায়খানায় একটু সমস্যা হলে আলসারের ওষুধ খেয়ে নেন এমন মানুষ অগণিত।

বিভিন্ন আলসারের ওষুধ আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়, অ্যান্টাসিড এবং পিপিআই। পিপিআই এর মধ্যে আছে ওমেপ্রাজল, র‍্যাবিপ্রাজল, প্যান্টপ্রাজল এবং ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি।

এই দুই ধরণের ওষুধ গ্রহণের ফলে নানা শারীরিক সমস্যা হয়। যেমনঃ
১.সাধারণ আলসারের ওষুধ ওমিপ্রাজল বেশিদিন একটানা খাওয়ার ফলে অস্টিওপোরোসিস বা হাড় ক্ষয়ের ঝুঁকি বাড়ে বলে বর্তমানে প্রমাণিত হয়েছে৷
২.ডায়রিয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।
৩.কমে যেতে পারে রক্তে ক্যালসিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম।
৪.হতে পারে বিভিন্ন সংক্রমণ।

পেটের সমস্যায় অনেকে অ্যান্টাসিড-জাতীয় বড়ি বা সিরাপ খেয়ে থাকেন৷ অ্যান্টাসিডের বিভিন্ন উপাদান ভেদে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হতে পারে৷ হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা ডায়রিয়া।

অন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ অনেক উপাদানের শোষণ কমে যেতে পারে। অ্যান্টাসিড নিয়মিত খেলে কিডনি পাথরের ঝুঁকি বাড়ে। বয়স্ক ও হৃদরোগীদের জন্য বেশি ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ অ্যান্টাসিড ভালো নয়৷যেকোনো অ্যান্টাসিডই অন্য ওষুধের কার্যক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

আলসারের ওষুধ বা অ্যান্টাসিড নিজে নিজে বা দীর্ঘদিন খাওয়া ঠিক নয়।এতে হতে পারে নানা সমস্যা। আশা করি সবাই সচেতন হবেন।

আপনার পরিবারের সবার যেকোন স্বাস্থ্য পরামর্শ এর জন্য ডাক্তারখানার জয়দেবপুর, গাজীপুর শাখায় যোগাযোগ করুন।

 #ইউরিক_এসিড_ও_গেটে_বাত_বিষয়ক_সংক্ষিপ্ত_আলোচনাইউরিক এসিড এক প্রকার খাদ্যরস। অনেক সময় খাবারের মাধ্যমে বেশি পরিমাণ ইউরিক এ...
02/10/2020

#ইউরিক_এসিড_ও_গেটে_বাত_বিষয়ক_সংক্ষিপ্ত_আলোচনা

ইউরিক এসিড এক প্রকার খাদ্যরস। অনেক সময় খাবারের মাধ্যমে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিড গ্রহণ করা হয়। লাল মাংস, ক্রিম, রেড ওয়াইন ইত্যাদি গ্রহণ করলে এবং কিডনি রক্ত থেকে যথেষ্ট পরিমাণে তা ফিল্টার করতে না পারলে বাতের উপসর্গগুলো দেখা দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে হাঁটু সহ বিভিন্ন অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিড জমা হতে থাকে এবং তাতে অস্থিসন্ধি ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়।

স্বাভাবিকভাবে ইউরিক এসিড, পিউরিন সমৃদ্ধ গৃহীত খাদ্য থেকে আমাদের দেহের যকৃতে উৎপন্ন হয়ে রক্তে মিশে যায় এবং রক্তের মাধ্যমে বাহিত হয়ে কিডনিতে পৌছায়। কিডনি একে দেহ থেকে বের করে দেয়।মূলতঃ আমাদের দেহের অভ্যন্তরে তিন ভাগের দুই ভাগ ইউরিক এসিডই যকৃত বা লিভারে তৈরি হয়। বাকিটা অর্থাৎ এক ভাগ খাবার থেকে গৃহীত হয়। যকৃতে উৎপন্ন বাড়তি ইউরিক এসিড কিডনির কার্যকারিতায় মূত্রের মাধ্যমে দেহ থেকে অপসারণ হয়। কিন্তু মূত্রের মাধ্যমে যা বের হয় এবং যকৃতে যা উৎপন্ন হয়, খাবার থেকে অতিমাত্রায় পিউরিন গৃহীত হলে, এর ঘনত্ব বেড়ে, বেশি মাত্রায় উৎপন্ন হলে তখন রক্তে ইউরিক এসিড এর মাত্রা বেড়ে যায়।

মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক এসিড আমাদের দেহে কি কি ক্ষতি করে? ১.ইউরিক এসিড বেড়ে গেলে দেহের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অংগ বিশেষ করে কিডনির উপরে দীর্ঘদিন জমলে রেনাল স্টোন হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। ফলে কিডনি ঠিক মত কাজ করে না এবং মুত্রের মাধ্যমে ইউরিক এসিড ও অন্যান্য বর্জ্য শরীর থেকে বের হতে পারে না।কিডনির কার্যক্ষমতা নষ্ট হয় এবং কিডনি ড্যামেজ ও হয়।
২.বাড়তি ইউরিক এসিড শরীরের হাড়ের বিভিন্ন জয়েন্টে ক্রিস্টাল এর মত হয়ে জমে যায়, যাতে করে অনেক রোগীর হাড়ের সন্ধিস্থলে ফুলে যায় এবং খুব ব্যাথা হয়। এই রোগের নামই গাউট বা গেটে বাত।
৩.সোডিয়াম এর মাত্রা নিয়ন্ত্রনে এর ভুমিকা থাকায় হাইপ্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৪.অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতাসহ হার্ট ডিজিজ এর সম্ভাবনা ও বেড়ে যায়।

আমাদের শরীরে ইউরিক এসিড কতটুকু থাকা প্রয়োজন? সাধারণত এর পরিমাণ পূর্ন বয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ৭ মিলিগ্রাম এবং নারীদের ৬ মিলিগ্রাম থাকা উচিত। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে এর মাত্রা জেনে নেয়া উচিত। স্বাভাবিক এর চাইতে মাত্রাটা বেড়ে গেলে শীঘ্রই ডাক্তার দিখিয়ে ওষুধ গ্রহন করতে হবে এবং অবশ্যই খাবার গ্রহনে কিছু বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে।

বিভিন্ন কারণে শরীরে ইউরিক এসিড জমা হতে থাকে। যেমন- অতিরিক্ত ওজন, অনেকবেশি অ্যালকোহল পান করা, পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, হাইপোথাইরয়ডিজম, মূত্রের অপ্রতুলতা, ইমিউন-সাপ্রেসিং ড্রাগ, কিছু মূত্রবর্ধক ইত্যাদি।
রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা অনেক বেশি হলে তাকে হাইপারইউরেসেমিয়া বলে। ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে গেটে বাত এবং আরথ্রাইটিসের মত রোগ হতে পারে। ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধির প্রধান খারাপ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। কম পিউরিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করাই এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকার প্রধান উপায়।

এমন কিছু খাবার আছে যা ইউরিক এসিডের মাত্রাকে কমতে সাহায্য করে,যেমনঃ-
(i) অ্যাপল সাইডার ভিনেগার:তাজা আপেল খেলেও একই রকম ফল পাওয়া যায়।
(ii) অলিভ অয়েল
(iii) বাদাম: কাজুবাদাম, কাঠবাদাম ও আখরোটের। কারণ এ বাদামগুলোতে ৪০ মিলিগ্রামের ও কম পিউরিন থাকে। তবে চিনাবাদাম খাওয়া এড়িয়ে যেতে হবে, কারণ ১ কাপ চিনাবাদামে ৮০ মিলিগ্রামের কাছাকাছি পিউরিন থাকে।
(iv) লেবুর রস
(v) পানি:দৈনিক ১০-১২ গ্লাস পানি পান করুন। এছাড়াও তরল খাবার ও পানি বেশি আছে এমন ফল বেশি করে খান।
(vi) বেকিংসোডা
(vii) ভিটামিন সি:ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল যেমন- পেয়ারা, কিউই, কমলা, টমেটো ইতাদি।

কোন কোন খাবার থেকে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায়?
যদি দেহে অতিমাত্রায় পিউরিনযুক্ত প্রানীজ প্রোটিন এর বিশ্লেষণ বেশি হয় এবং বিশেষ করে লাল মাংস যেমনঃ গরু, খাসী, ষাড় এর মাংস, মাছের ডিম, কলিজা ইত্যাদি। এছাড়াও পিউরিন সমৃদ্ধ শাক-সবজি ও বীচি জাতীয় খাবার যেমনঃ বিভিন্ন ডাল, বীচি, মাশরুম, পালং শাক, সীম, বরবটি, ফলের মধ্যে আম, কলা, সফেদা, খেজুর, কিসমিস, আখ, তাল ইত্যাদি।

এছাড়াও অতিরিক্ত চিনি খেলেও ইউরিক এসিড বেড়ে যাওয়ার প্রবনতা ত্বরান্বিত হয়। তাছাড়াও যারা ওবেসিটি স্টেজে আছেন তাদের ক্ষেত্রে ও ইউরিক এসিড বাড়ার সম্ভাবনা প্রবল।ক্যান্সারের রোগীদেরও ইউরিক এসিড বেড়ে যেতে পারে। যারা খুব অনিয়মের মধ্যে খাওয়া দাওয়া করেন এবং অনেক বেশি সময় না খেয়ে থাকেন, তাদেরও ইউরিক এসিড বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ডাক্তারখানা থেকে এখন অনলাইনেও সেবা নেয়া যাবে।নিচে অ্যাপটির লিংক দেয়া হলো।সাইন আপ করে রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন।আর ডাক্তারখা...
29/09/2020

ডাক্তারখানা থেকে এখন অনলাইনেও সেবা নেয়া যাবে।নিচে অ্যাপটির লিংক দেয়া হলো।সাইন আপ করে রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন।আর ডাক্তারখানার টেলিমেডিসিনের সেবা ঘরে বসেই গ্রহণ করুন।

যে কোন অসুস্থতায় স্বল্পমূল্যে ডাক্তারখানার চিকিৎসা নিন, অপচিকিৎসা থেকে নিজে বাঁচুন এবং অন্যকে বাঁচতে সহযোগীতা করুন...*কি...
18/09/2020

যে কোন অসুস্থতায় স্বল্পমূল্যে ডাক্তারখানার চিকিৎসা নিন, অপচিকিৎসা থেকে নিজে বাঁচুন এবং অন্যকে বাঁচতে সহযোগীতা করুন...

*কিভাবে ডাক্তারখানার সেবা নিতে পারবেন?

আপনি সরাসরি অথবা মোবাইলে সিরিয়াল নিয়ে, আপনার জন্য নির্ধারিত সময়ে ডাক্তারখানার সেবা নিতে পারবেন।

*এই সেন্টারে কারা কারা চিকিৎসা নিতে পারবেন?

এটি একটি জেনারেল প্র্যাকটিস সেন্টার, সুতরাং এখানে নবজাতক, শিশু, গর্ভবতী মা, নারী-পুরুষ, হাইপ্রেসার, ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসা নিতে পারবেন। এছারাও হার্টের, কিডনীর রোগীর চিকিৎসার ফলোআপ এখানে করতে পারবেন।

*এই সেন্টারে চিকিৎসার ফি কেমন?

এখানে চিকিৎসকের ফি (ভিজিট) মাত্র ২০০ টাকা।

*এই সেন্টারে কেন চিকিৎসা নিতে আসবেন?

১) এই সেন্টার আপনার হাতের কাছেই।

২) স্বল্পমূল্যে চিকিৎসা।

৩) এখানে যত্ন সহকারে সময় নিয়ে রোগী দেখা হয়, রোগীর কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা হয়।

৪) রোগীকে তার রোগ সম্পর্কে, চিকিৎসা সম্পর্কে, ঔষধ ও খাদ্য বিষয়ক বিভিন্ন পরামর্শ দেয়া হয়। এবং যে কোন ধরণের স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ ও সেবা অভিজ্ঞ এমবিবিএস ডাক্তার দ্বারা সেবা দেওয়া হয়।

৫) যেহেতু এই ডাক্তারের কাছ থেকে আপনি সবসময় পরামর্শ নেবেন সেহেতু এই ডাক্তার আপনার সকল তথ্য জানবেন যেমন-কোন ঔষধ, কোন খাবার এ আপনার এলার্জি আছে, কোন ঔষধ আপনাকে দেয়া যাবে না ইত্যাদি।

৬) ডাক্তারখানার চিকিৎসক আপনার পারিবারিক চিকিৎসক হবে, তাই আপনার পরিবারের সকলের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ নিতে পারবেন।

৭) সব রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র জটিল রোগের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রয়োজন হয়। আপনাকে কখন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে সে পরামর্শও আপনি ডাক্তারখানা থেকে পাবেন।

আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত মোট ৯০টির ও অধিক ডাক্তারখানার শাখা আছে। আপনাদের হাতের কাছের ডাক্তারখানায় সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।

এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য কল করুনঃ ০১৭১৫৯৬৬০৫০

রোগী দেখার সময়ঃ বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা।শনিবার,রবিবার,মঙ্গলবার,বুধবার ও বৃহস্পতিবার
(শুক্রবার ও সোমবার বন্ধ)

১. কানাডাকানাডার টরেন্টোতে এক কেজি গরুর মাংস বাংলাদেশী টাকায় ২৫৬ টাকা। এক লিটার দুধের দাম ৮৫ টাকা। কানাডার মানুষের মাথাপ...
12/09/2020

১. কানাডা
কানাডার টরেন্টোতে এক কেজি গরুর মাংস বাংলাদেশী টাকায় ২৫৬ টাকা। এক লিটার দুধের দাম ৮৫ টাকা। কানাডার মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ৪৫ হাজার ডলার।
২. আমেরিকা
নিউইয়র্কে এক কেজি গরুর মাংস ৫০০ টাকা। দুধের লিটার ৬৫ টাকা। ডিমের ডজন ১৬০ টাকা। এক লিটার সয়াবিন তেল ১০০ টাকা। আমেরিকানদের মাথাপিছু আয় প্রায় ৬০ হাজার ডলার।
৩. অষ্ট্রেলিয়া
সিডনিতে এক কেজি গরুর মাংস ৪৮৮ টাকা। এক লিটার দুধ ৬১ টাকা। ডিমের ডজন ২৪৪ টাকা। অস্ট্রেলিয়ানদের মাথাপিছু আয় প্রায় ৫৪ হাজার ডলার।
৪. সুইজারল্যাণ্ড
সুইজারল্যাণ্ডে এক কেজি গরুর মাংস ৬০০ টাকা। দুধের লিটার ৫০ থেকে ৬৫ টাকা। ডিমের ডজন ১৮০ টাকা। সুইজারল্যাণ্ডের মাথাপিছু আয় প্রায় ৮০ হাজার ডলার।
৫. জার্মানী
জার্মানীর বন শহরে এক লিটার দুধ ৬০ টাকা। এক ডজন ডিম ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। রান্নার তেল ৯০ থেকে ৯৫ টাকা লিটার। জার্মানির মাথাপিছু আয় প্রায় ৪৭ হাজার ডলার।
৬. ইংল্যাণ্ড
লন্ডনে গরুর মাংসের কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। এক ডজন ডিম ৯০ টাকা। রান্নার তেল ১০০ থেকে ১১০ টাকা লিটার। দুধের লিটার ৯০ টাকা।
ইংল্যাণ্ডের মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ৪০ হাজার ডলার।
৭. ইতালী
ইতালীর ভেনিসে গরুর মাংসের কেজি ৫৫০ টাকা। এক লিটার দুধ ৫০ টাকা। ডিমের ডজন ১২০ টাকা। তেল ১০০ থেকে ১১০ টাকা লিটার। দেশটির মাথাপিছু আয় প্রায় ৩২ হাজার ডলার।
৮. জাপান
জাপানের টোকিওতে গরুর মাংসের কেজি ১ হাজার ২০০ টাকা। ডিমের ডজন ২০০ টাকা, দুধের লিটার ২০০ টাকা। মাথাপিছু আয় প্রায় ৪০ হাজার ডলার।
৯ কোরিয়া
সিউল শহরে গরুর মাংস ৭৫০ টাকা কেজি, দুধের লিটার ১১৫ টাকা, ডিমের ডজন ৯৫ টাকা, খাসির মাংস ৭১৫ টাকা কেজি। কোরিয়ার মানুষের মাথাপিছু আয় প্রায় ৩৩ হাজার ডলার।
১০. সিঙ্গাপুর
সিঙ্গাপুরে প্রায় সব জিনিসই আমদানি করা। এখানে ফ্রোজেন গরুর মাংসের কেজি ৫৫৮ টাকা। এক ডজন ডিম ১০৮ টাকা। সিঙ্গাপুরের মাথাপিছু আয় প্রায় ৫৮ হাজার ডলার।
১১. ভারত
কলকাতায় গরুর মাংসের কেজি ২১০ থেকে ২৪০ টাকা, খাসির মাংস ৭০০ থেকে ৭২০ টাকা। দুধের লিটার ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। এক ডজন ডিম ৬০ টাকা। ভারতের মাথাপিছু আয় প্রায় ২২০০ ডলার।
১২. বাংলাদেশ
বাংলাদেশে এক কেজি গরুর মাংস প্রায় ৬০০ টাকা। এক কেজি প্যাকেট তরল দুধ ৭০ টাকা। ফ্রেশ দুধ ৮০ থেকে ১০০ টাকা লিটার। এক ডজন ডিম ১০০ থেকে ১১০ টাকা। এক লিটার সয়াবিন তেল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। মাথাপিছু আয় প্রায় ১৮০০ ডলার।
মনে রাখি, কানাডার একজন শ্রমিক ঘণ্টায় আয় করেন ৭ হাজার ৬০০ টাকা, বাংলাদেশি শ্রমিকের ঘণ্টায় আয় ৩৩ টাকা, দিনে ২৬৭ টাকা।
ফলাফল
১.
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, পর্যাপ্ত প্রোটিন ও ক্যালোরী না পাওয়ায় বাংলাদেশে অপরিণত শিশু জন্মহার সবচেয়ে বেশি।
২.
আয় এবং প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যে সমঞ্জস্য না থাকায় বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের সুস্থ-স্বাভাবিক মেধার বিকাশ ঘটছে না।
এভাবেই বাংলাদেশ তার জনসম্পদকে ধ্বংস করে পৃথিবীর মধ্যে রোল মডেল হয়ে চলেছে!
[সূত্র: ডেইলী ষ্টার, বাংলা]

 োলেস্টেরল_ক্ষতিকর_নয়আসলেই কোলেস্টেরল আমাদের কাছে একটা আতঙ্কের নাম। তাহলে এটার কি কোনই উপকারিতা নেই?জেনে নেয়া যাক কিছু গ...
10/09/2020

োলেস্টেরল_ক্ষতিকর_নয়

আসলেই কোলেস্টেরল আমাদের কাছে একটা আতঙ্কের নাম। তাহলে এটার কি কোনই উপকারিতা নেই?

জেনে নেয়া যাক কিছু গুরুত্বপূর্ণ #উপকারিতা-

মানব দেহ তৈরী হয়েছে এক একটা কোষ সাজিয়ে। কোষগুলোকে বিল্ডিংয়ের একেকটা ইটের সাথে তুলনা করা যায়। প্রায় চল্লিশ ট্রিলিয়ন সেল দিয়ে তৈরি হয়েছে মানব দেহ। এই সেলের ওয়াল তৈরি হয় কোলেস্টেরল দিয়ে।

১. দেহের বিভিন্ন হরমোন তৈরি হয় এই কোলেস্টেরল দিয়েই। যেমন- ইস্ট্রোজেন, টেস্টোস্টেরন, এড্রেনাল হরমোন।

২. ভিটামিন ডি তৈরি হয় কোলেস্টেরল দিয়ে।

৩. নিউরোট্রান্সমিটার তৈরি হয় কোলেস্টেরল দিয়ে।

৪. কোলেস্টেরল বেশি কমে গেলে এতসব প্রয়োজনীয় উপাদান সৃষ্টি ব্যহত হয়।

৫. কোলেস্টেরল বেশি কমে গেলে ব্রেইনের রক্তনালী ছিড়ে স্ট্রোক হতে পারে।

৬. এর অভাবে সেক্স হরমোন কমে যেতে পারে।

৭. চিন্তাশক্তি কমে যেতে পারে। বিষন্নতা দেখা দিতে পারে। আত্মহত্যা প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

তাছাড়া সব কোলেস্টেরলই খারাপ নয়, কিছু ভালো কোলেস্টেরলও আছে। যেমন- #এইচডিএল। যাকে বন্ধু কোলেস্টেরল বলা হয়। এটা হার্ট থেকে চর্বি বের করে আনে।

সুতরাং ঢালাওভাবে সব খাবার বাদ দিয়ে দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ নয়। ইদানিং অনেক নিরামিষভোজী আসছেন হার্ট অ্যাটাক নিয়ে। গরু, ছাগল কখনো একটা মাংসের টুকরো বা একটু চর্বিও খায়নি অথচ তাদের শরীরে কত চর্বি!

মেডিকেল সায়েন্স এতদিন পর আবিষ্কার করেছে কোলেস্টেরল তৈরীতে খাবারের ভুমিকা মাত্র ২০%, বাকি ৮০% ভিতরের কারসাজি।

বংশগতি আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। তাই বলে চিন্তামুক্ত থাকা, মাত্রাতিরিক্ত ও অখাদ্য খাওয়া বর্জন করা, ট্রান্সফ্যাট বর্জন করা, কায়িক পরিশ্রম করা এগুলোতো আমরা করতে পারি। তবে অবস্থা বুঝে কাউকে কাউকে চর্বিযুক্ত খাবারও বাড়িয়ে দিতে হবে।

সর্বোপরি, কোলেস্টেরলের ভয়ে আতঙ্কিত হবার প্রয়োজন নেই। হালাল সব খাবারই খেতে হবে, তবে পরিমিত, ব্যলেন্স ডায়েট।

আপনার পরিবারের সবার যেকোন স্বাস্থ্য পরামর্শ এর জন্য ডাক্তারখানার জয়দেবপুর, গাজীপুর শাখায় যোগাযোগ করুন।
সিরিয়ালের জন্য ফোন দিনঃ ০১৭১৫৯৬৬০৫০

 #মূত্রতন্ত্রের_প্রদাহ_বা_Urinary_Tract_Infection(UTI) সাধারণত মূত্রথলী এবং মূত্রনালীর প্রদাহকেই UTI বলা হয়।খুব অহরহ এই ...
06/09/2020

#মূত্রতন্ত্রের_প্রদাহ_বা_Urinary_Tract_Infection(UTI)

সাধারণত মূত্রথলী এবং মূত্রনালীর প্রদাহকেই UTI বলা হয়।খুব অহরহ এই রোগটিতে মানুষ আক্রান্ত হয়।

সবচেয়ে বেশি এ রোগটি হয় যে জীবাণু দিয়ে তা হলো Escherichia coli।

এটি নারীদেরই সাধারণত হয়। পুরুষদের কমই দেখা যায়।যে কোন বয়সেই এই রোফ হতে পারে তবে ষাটোর্ধ্বদের ক্ষেত্রে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

#কেন_নারীদের_বেশি_হয়?

-তাদের মূত্রনালী আকারে ছোট হয়।

-এটি মলদ্বারের নিকটবর্তী, তাই সেখান থেকে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে।

-প্রোস্টেট গ্লান্ড থেকে পুরুষদের এক ধরনের তরল নিঃসৃত হয় যা ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রে তার অনুপস্থিতি।

এছাড়া যৌনমিলনের সময় মূত্রনালীতে আঘাত লাগতে পারে তখন পেরিনিয়াম থেকে মূত্রথলীতে জীবাণু প্রবেশ করে এ রোগটি হতে পারে।

#ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়:

-যারা বিভিন্ন কারণে মূত্রথলী পরিপূর্ণভাবে খালি করতে পারেন না।

- মূত্রনালীতে যদি ক্যাথেটার করা থাকে। কিডনি, মূত্রথলি কিংবা মূত্রনালীতে যদি পাথর জমা হয়।

- যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, যেমনঃ মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া নারী ও ডায়াবেটিস রোগী।

#লক্ষণসমূহ:

১। হঠাৎ করে ঘনঘন প্রস্রাব পাওয়া।

২। প্রস্রাব করার সময় খুব জ্বালাপোড়া হওয়া ।

৩। প্রস্রাব করার সময় অথবা শেষে তলপেটে ব্যথা অনুভব করা।

৪। প্রস্রাব করা শেষে পুরোপুরিভাবে প্রস্রাব হয়নি, কিছু থেকে গিয়েছে এরকম অনুভব করা।

৫। প্রস্রাব কখনও কখনও ধোঁয়াচ্ছন্ন হতে পারে, দুর্গন্ধযুক্ত হতে পারে।

৬। কখনও কখনও প্রস্রাবের সাথে রক্ত যেতে পারে।

#চিকিৎসা

উপযুক্ত এন্টিবায়োটিক এক্ষেত্রে প্রধান চিকিৎসা। তবে বলে রাখা ভালো, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজেরা কিংবা ফার্মেসিওয়ালাদের কাছ থেকে যেকোনো এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করা বিপজ্জনক হতে পারে। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে বলা হয়ে থাকে।

যাদের বারবার এই রোগটি হয় তারা এটি #প্রতিরোধের জন্য যা করতে পারেঃ

- দিনে অন্ততপক্ষে ২ লিটার তরল পান করা।

- প্রস্রাব চেপে না রেখে নিয়মিত মূত্রথলী খালি করা।

- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে খেয়াল রাখা।

- যৌনমিলনের আগে ও পরে প্রস্রাব করে নেয়া।

আপনার পরিবারের সবার যেকোন স্বাস্থ্য পরামর্শ এর জন্য ডাক্তারখানার জয়দেবপুর, গাজীপুর শাখায় যোগাযোগ করুন।
সিরিয়ালের জন্য ফোন দিন -০১৭১৫৯৬৬০৫০

 #যানবাহনে_বমি_হওয়ার_কারণ_ও_প্রতিকারমোশন সিকনেস খুব পরিচিত সমস্যা। বাসে উঠলেই কারো না কারো এই সমস্যা দেখা যায়। আমাদের প্...
03/09/2020

#যানবাহনে_বমি_হওয়ার_কারণ_ও_প্রতিকার

মোশন সিকনেস খুব পরিচিত সমস্যা। বাসে উঠলেই কারো না কারো এই সমস্যা দেখা যায়। আমাদের প্রতিদিনের সমস্যা হচ্ছে মোশন সিকনেস। কিন্তু এই বিষয় নিয়ে অনেকেই সচেতন নয়। মোশন সিকনেস কি এবং তার সহজ চিকিৎসা কি আমাদের সবারই জানা দরকার।

যানবাহনে চড়লে চলন্ত অবস্থায় অনেকের বমি বমি লাগে বা বমি হয়। বাসে সাধারণত বেশি হয়। অন্য গাড়িতেও হতে পারে। ট্রেনে সাধারণত হয়না। কোন কোন ক্ষেত্রে এটি মাত্রাতিরিক্তভাবে হতে পারে। একেই মোশন সিকনেস বলে। এর আরও কয়েকটি নাম আছে। একে ট্রাভেল সিকনেস বা গতি জনিত অসুস্থতাও বলা হয়।

আমাদের কানের একেবারের ভেতরের অংশকে বলে ল্যাবিরিন্থ। ভেতরের কানকে বার বার উত্তেজিত করলে এ ধরনের মোশন সিকনেস দেখা যায়। আমাদের চোখ থেকে বিভিন্ন সিগন্যাল ব্রেনে যায়। আবার কান থেকেও যায়। এই যাওয়ার মধ্যে একটা ছন্দ থাকে। এই ছন্দ ব্যাহত হলেই দেখা দেয় মোশন সিকনেস।

বিভিন্ন উপসর্গ হতে পারে মোশন সিকনেস হলে। যেমন-

১. বমি বমিভাব
২. শরীর ঘামা
৩. মুখে লালা বেড়ে যাওয়া
৪. মাথা ঘোরা
৫. প্রচুর বমি হওয়া।
৬. মাথা ঝিম ঝিম করা
৭. অস্বস্তি
৮. পেটে ব্যাথা

মোশন সিকনেস এড়াতে আগেভাগেই বমি প্রতিরোধক ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। যেমন- হাইওসসিন, প্রমেথাজিন, সাইক্লিজিন, সিনারিজিন ও মেকলিজিন ইত্যাদি। হাইওসসিন টেবলেট যাত্রা শুরুর আধা ঘণ্টা আগে এবং পরে পুনরায় ব্যবহার করা যেতে পারে। উল্লেখ্য অনেকে ডমপেরিডন, মেটোক্লপ্রামাইড ইত্যাদি ওষুধ খায়। এসব ওষুধ মোশন সিকনেসে কোন কাজ করে না।

বাসের সহযাত্রীর বমি হলে আশেপাশের সবারই কষ্ট হয়।সময়োচিত পদক্ষেপ নিলে কষ্ট থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে। সবারই সচেতন হতে হবে।

আপনার পরিবারের সবার যেকোন স্বাস্থ্য পরামর্শ এর জন্য ডাক্তারখানার জয়দেবপুর, গাজীপুর শাখায় যোগাযোগ করুন।

 #ডাক্তারখানা আমাদের দেশের প্রথম জিপি সেন্টার। এখন পর্যন্ত সারাদেশে ৮৭ টি ডাক্তারখানার শাখা আছে। এই ডাক্তারখানার পক্ষ থে...
01/09/2020

#ডাক্তারখানা আমাদের দেশের প্রথম জিপি সেন্টার। এখন পর্যন্ত সারাদেশে ৮৭ টি ডাক্তারখানার শাখা আছে। এই ডাক্তারখানার পক্ষ থেকে করোনা রোগীদের উপর গবেষনাটি করা হয়। মোট ৩০৫ জন করোনা রোগী এতে অংশগ্রহন করে।
->আমাদের দেশের করোনা রোগীদের ৪৮% এর পরিবারের সদস্যগন আক্রান্ত হন। গড়ে প্রতি রোগীর পরিবারের ২.২ জন আক্রান্ত হন।
->করোনা রোগীদের মধ্যে ৩৭.৩৭% এর অক্সিজেন নেবার প্রয়োজন হয়। গড়ে প্রায় ৫ দিন অক্সিজেন নিতে হয়েছিল।
->২০.৩% রোগীকে হাঁসপাতালে ভর্তি হতে হয়। গড়ে ৯ দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন করোনা রোগীরা।
->আইসিইউ এর প্রয়োজন হয় ২% রোগীর এবং কৃতিম শ্বাসপ্রশ্বাস নেবার প্রয়োজন হয় ১.১% রোগির।
->করোনামুক্ত হতে (পিসিআর টেস্ট নেগেটিভ) গড়ে ১৫ দিন সময় লাগে।
->করোনা থেকে সুস্থ হয় গড়ে ১৭ দিন পর।
বিস্তারিতঃ

Abstract Background: Clinical presentation hospital admission and outcome of COVID-19 pandemic are different from one country to another. So every country should have their own data regarding COVID-19. Subjects and Methods: This was an online cross-sectional survey carried out in RT-PCR positive COV...

Address

B. M. T. F Gate
Bidc Bazar
1703

Opening Hours

Tuesday 16:00 - 20:00
Wednesday 16:00 - 20:00
Thursday 16:00 - 20:00
Saturday 16:00 - 20:00
Sunday 16:00 - 20:00

Telephone

+8801715966050

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তারখানা - বিএমটিএফ গেইট, বিআইডিসি বাজার,জয়দেবপুর,গাজীপুর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডাক্তারখানা - বিএমটিএফ গেইট, বিআইডিসি বাজার,জয়দেবপুর,গাজীপুর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category