TSRM Health Care

TSRM Health Care Online Home Care & Diagnostic Service

30/09/2024

চট্টগ্রাম তেলবাহী জাহাজে আগুন.
কয়েকজন মারা গিয়েছে.

ধরুন আপনার বাবার রক্তশূন্যতা। হিমোগ্লোবিন কমে গেছে। জরুরী রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হবে। আপনার বাবা আর আপনি দুজনেই একই রক্তের...
01/03/2022

ধরুন আপনার বাবার রক্তশূন্যতা। হিমোগ্লোবিন কমে গেছে। জরুরী রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হবে। আপনার বাবা আর আপনি দুজনেই একই রক্তের গ্রুপ।

ধরা যাক বি" পজিটিভ। তাহলে নিশ্চয়ই আপনি বাবার জন্য রক্ত দেবেন। এবং সেটা করাই স্বাভাবিক।

আপনি বাবাকে রক্ত দিলেন। বাবা একটু সুস্থ। আপনার বেশ ভাল লাগছে। নিজেকে পরিতৃপ্ত মনে হচ্ছে।

১০-১৪ দিন পর আপনার বাবার জ্বর এলো। সাথে আবার রক্ত শূন্যতা, জন্ডিস,ডায়রিয়া,ত্বকে ফোস্কা।
ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলেন। চিকিৎসা চলছে। কিন্তু তাঁকে বাঁচানো গেলো না।

হঠাৎ এমন অসুস্থ হবার কারণটাও খুঁজে পাওয়া গেলো না।

বিষয়টি ভাবুন....

আপনজনের রক্ত পরিসঞ্চালন করার পর TA-GVHD হতে পারে। খুব কম সংখ্যক হয় কিন্তু হলে শতকরা ৯৫ ভাগ মৃত্যু হার। রোগীকে ফিরিয়ে আনা যায় না।

তবে ইরেডিয়েটেড করে রক্ত দিলে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। কিন্তু আমাদের দেশে এই ব্যবস্থা সবখানে নেই।

অতএব আপনজন ডোনার না হওয়াটাই শ্রেয়। যেমন বাবা,মা, ভাই,বোন,ছেলে,মেয়ে।

-------

স্ত্রীর রক্তশূন্যতা। রক্ত লাগবে। আপনি স্বামী। খুব ভালবাসেন স্ত্রীকে। যেহেতু রক্তের গ্রুপ এক,তাই আপনিই রক্ত দিলেন।

এবার আপনার স্ত্রী সন্তানসম্ভবা। বাচ্চাটা বেড়ে উঠছে জঠরে।

আপনি জানেনও না আপনার দেওয়া রক্তের অন্য কোনো এন্টিজেনের বিরূদ্ধে এন্টিবডি তৈরী হয়ে আছে আপনার স্ত্রীর শরীরে। প্লাসেন্টা দিয়ে সেই এন্টিবডি বাচ্চার শরীরে যাচ্ছে এবং লোহিত রক্ত কণিকা ভাঙছে।
এটা হিমোলাইটিক ডিজিজ অব নিউবর্ন।

বাচ্চা প্রসবের পর তার এক্সচেঞ্জ ট্রান্সফিউশন লাগছে। বাচ্চাটাকে নিয়ে টানাটানি চলছে।

অতএব প্রজনন বয়সে স্বামী স্ত্রীকে রক্ত দেওয়া থেকে বিরত থাকাই উপায়।

-----
আপনি জানেনও না আপনার শরীরে থ্যলাসেমিয়া নামক অসুখের জিন আছে। কারণ আপনি মাইনর বা ট্রেইট। আপনার বিয়ের সময় অবশ্যই যার সাথে বিয়ে তার থ্যালাসেমিয়া আছে কিনা জেনে নিন। কারণ আপনার একটু রক্তশূন্যতা হওয়ায় পরীক্ষায় পাওয়া গেছে আপনি এই জিন বহন করছেন।

বিপদটা কোথায়?

আপনি এবং আপনার স্ত্রী দুজনই যদি এই জিন বহন করেন তবে বংশধরেরা এটা পাবে। এবং কেউ না কেউ হয়তো রোগটাকে নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে।
তাকে ৩/৪ মাস পর পর রক্ত পরিসঞ্চালন করতে হবে। তার সাথে আরো কত বিষয় জড়িত!

-----
রক্তপরিসঞ্চালন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। তাই যৌক্তিক ব্যবহার নিশ্চিত করা জরুরী। এটা কোনো টনিক নয়, স্যালাইনও নয়।
শরীরের জীবিত কোষ প্রতিস্থাপন।

নানানরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। প্রয়োজন ছাড়া রক্ত পরিসঞ্চালন থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। আরো অনেকভাবে চিকিৎসা করা যায়।

©ফারহানা ইসলাম
সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
মহাখালী, ঢাকা
ডিএমসি কে -৪১

13/02/2022

এইচএসসি ও সমমানের পরিক্ষায় উত্তীর্ন সকল পরিক্ষার্থীদের জানাই TSRM পরিবারের পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

TSRM Health Careটিএসআরএম হেলথ কেয়ার।অনলাইন হোম কেয়ার সার্ভিসআপনার বাসা থেকে যদি পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্যাম্পল কালেকশন...
05/02/2022

TSRM Health Care
টিএসআরএম হেলথ কেয়ার।
অনলাইন হোম কেয়ার সার্ভিস

আপনার বাসা থেকে যদি পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্যাম্পল কালেকশন করতে হয় তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন চট্টগ্রামের প্রথমসারির কয়েকটা ল্যাব থেকে পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারবেন।

হেল্পলাইন 01645584499

পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন
https://www.facebook.com/tsrmhc/

29/12/2021

TSRM Health Care
টিএসআরএম হেলথ কেয়ার।
অনলাইন হোম কেয়ার সার্ভিস

আপনার বাসা থেকে যদি পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্যাম্পল কালেকশন করতে হয় তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন চট্টগ্রামের প্রথমসারির কয়েকটা ল্যাব থেকে পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারবেন।

হেল্পলাইন 01645584499

পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন
https://www.facebook.com/tsrmhc/

Online Home Care & Diagnostic Service

★★ যারা নরমাল ডেলিভারি করাতে আগ্রহী ★★আমি আমার ১২ বছরের প্রফেশনাল লাইফে প্রেগন্যান্সির শুরুতেই মেয়েদের মুখে সবচেয়ে বেশি ...
11/12/2021

★★ যারা নরমাল ডেলিভারি করাতে আগ্রহী ★★

আমি আমার ১২ বছরের প্রফেশনাল লাইফে প্রেগন্যান্সির শুরুতেই মেয়েদের মুখে সবচেয়ে বেশি যে কথাটা শুনেছি, তা হলো...
'আপু/ম্যাম, আমি কিন্তু নরমাল ডেলিভারি করাতে চাই।'

কিন্তু খুব মজার ব্যাপার হলো,
নিয়মিত চেক আপে থাকাকালীন ও সবকিছু স্বাভাবিক হলেও বহু মেয়েরা নরমাল ডেলিভারি প্রসেস এর সময় বোল্ড ডিসিশন থেকে ছিটকে পরে!

কি সেই সব কারন, জানবো আজ :)

★প্রথমে জেনে নিন স্বাভাবিক কিছু কারন যেসব অবস্থায় নরমাল ডেলিভারি করানো সঠিক নয় ★

★ মায়ের উচ্চতা ৪'১০" কিম্বা এর কম।
★ মায়ের জরায়ুতে কিম্বা মুখে টিউমার, সিস্ট, পায়ুপথে টিউমার।
★ মায়ের কোমরের হাড় অতিরিক্ত চাপা।
★ এজমা সমস্যা ভুক্তভোগী (যার প্রসব ব্যাথায় এটাক হতে পারে)
★ পিঠের, কোমরের হাড়ে কোনো রোগ, অপারেশন হয়েছে এমন রোগি।

★ পুরো প্রেগন্যান্সিতে সব রিপোর্ট স্বাভাবিক থাকবার পরেও ২৮-৩৫+ সপ্তাহের যেকোনো সময় ডায়বেটিস, হাই ব্লাড প্রেশার ধরা পরতে পারে, নিয়ন্ত্রণহীন থাকতে পারে, এবং নীচে উল্লেখিত যেকোনো ঘটনা ঘটতে পারে।

ডায়বেটিস ও ব্লাড প্রেশার অনিয়ন্ত্রিত থাকলে এসব ক্ষেত্রে...
★ প্রি-একলামশিয়া(ব্লাড প্রেশার বেশি+শরীরে পানি জমে ফুলে যাওয়া+ মাথা ঘাড় ব্যাথা)
★ একলামশিয়া(খিচুনি)
★ সময়ের তুলনায় কম ওজনের শিশু/বড় শিশু। ★জরায়ুর ভেতরের তরল অতিরিক্ত কমে/বেড়ে যাওয়া।
★ শিশুর মুভমেন্ট কমে যাওয়া।
★ ফুলের পজিশন সঠিক না থাকার কারনে অধিক রক্তপাত।
★ শিশুর জন্মগত ক্রুটি।

এছাড়া-
★ ডেলিভারি ডেট পার হয়ে যাবার পরেও স্বাভাবিক প্রসব ব্যাথা না ওঠা।
★ বাড়িতে প্রসবের চেষ্টা করে ব্যার্থ হওয়া।
★ মায়ের জ্বর/কোনো ইনফেকশন থাকা।
★ অতিরিক্ত পানি ভেংগে যাওয়া কিন্তু ব্যাথা না থাকা।
★ প্রসবকালীন সময়ে বেবি আটকে যাওয়া।
★ দীর্ঘ সময় ধরে প্রসব ব্যাথা থাকা কিন্তু ডেলিভারি না হওয়া।
★ বেবির মাথা জরায়ু মুখে না থেকে অন্য অংগ সামনে থাকা।
★ অতিরিক্ত সময় ধরে প্রসবের চেষ্টা করে বেবি মাথায় চাপ পড়া, অক্সিজেন এর অভাবে ডেলিভারির সময় কিম্বা পরবর্তীতে শিশু মৃত্যু।
★ টুইন কিম্বা মাল্টিপল প্রেগন্যান্সির ক্ষেত্রে বেবির পজিশন না বুঝেই ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি চেষ্টা করা।

উপরে উল্লেখিত সবগুলি কারন ও অবস্থার জটিলতা সম্পর্কে অবগত হয়েও যারা নরমাল ডেলিভারির জন্য জোর করে চেষ্টা করেন, তাদের মধ্যেই শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার বেশি।
................

এবার আসুন,
উপরে উল্লেখিত কারন এক্টিও যার নেই তার জন্য নরমাল ডেলিভারি করাবার ব্যাপারে কি কি বিষয় অবগত থাকতে হবে।

প্রথম বেবির ক্ষেত্রে--
★ প্রসব ব্যাথা স্বাভাবিক ভাবে শুরু হয় কোমরের পেছন থেকে, নীচে দুই থাই হয়ে তলপেটে ছড়ায়। এই ব্যাথা শুরুতে কম থাকবে, তীব্রতা ক্রমশ বাড়বে।
★ জরায়ু মুখ খোলার সাথে ব্যাথার ধরন, তীব্রতা বাড়তে থাকবে।
★ প্রসব স্বাভাবিক গতিতে এগোতে থাকলে, বেবি মুভমেন্ট স্বাভাবিক থাকলে এই ব্যাথা ২৪-৭২ অব্দি স্থায়ী হতে পারে। এবং জরায়ু মুখ পুরোপুরি খুলে গেলে প্রসব ব্যাথা অস্বাভাবিক ও অসহনীয় অবস্থায় চলে যায়।
★ ব্যাথা বাড়ার সাথে সাথে জরায়ুমুখ দিয়ে স্বাভাবিকভাবেই কিছু রক্ত ও তরল বের হতে থাকে।
★ চিকিৎসক কিম্বা নার্স প্রতি ৬ ঘন্টা পর জরায়ুমুখ চেক করেন, ডেলিভারি সঠিকভাবে এগোচ্ছে কিনা বোঝার জন্য। যা শেষ দিকে প্রতি ১০-৩০ মিনিট পর পর ও দেখা হয়।
★ প্রতি ঘন্টায় বেবি হারটবিট, মায়ের ব্লাড প্রেশার, প্রস্রাব সঠিক ভাবে হচ্ছে কিনা চেক করা হয়।
★ ডেলিভারি সময়ে বেবির মাথা বের হবার জন্য যথেস্ট জায়গা না থাকলে যোনিমুখ এর পাশে কিছু অংশ কেটে দেওয়া হয়, যা পরে সেলাই করে দেওয়া হয় (এপিশিওটোমি)
★ ডেলিভারি পেইন ও জরায়ু মুখ সময়ের সাথে সঠিকভাবে না বাড়লে প্রয়োজনীয় ইঞ্জেকশন, স্যালাইন, মেডিসিন দেওয়া হয়।
★ প্রসব ব্যাথা বাড়াবার জন্য মা'কে ডেলিভারি রুমে দ্রুত হাটতে বলা হয়, ব্যায়াম করানো হয়।
★ প্রচুর পানি ও তরল খেতে বলা হয়। ইউরিন ক্লিয়ার করতে বলা হয়।

★★ আগে নরমাল ডেলিভারি হয়ে থাকলে এই ব্যাথার সময়কাল কম হয় (সাধারণত ১০-১৮ ঘন্টা)
এবং জরায়ুমুখ প্রশস্ত থাকলে এপিসিওটোমি দেবার প্রয়োজন নাও হতে পারে।
(এর বাইরে সব ব্যাপার এক)
.................

এখন আসি মূল বক্তব্যে...
★ স্বাভাবিক প্রসবের ব্যাথার তীব্রতা হলো, পিরিয়ড এর ব্যাথার প্রায় ১০ গুন বেশী! অল্পবয়সী মেয়েরা, মনে করে অল্প ব্যাথাতেই ডেলিভারি হয়ে যাবে, যা ভুল।
★ প্রেগন্যান্ট মেয়ের সাথে থাকা মা-বোন-ভাবীরা তাকে সাহস ও উৎসাহ দেওয়ার বদলে তার থেকে বেশি অস্থির হয়ে যায়, কখন ডেলিভারি হবে!
★ ব্যাথার তীব্রতায় মেয়েটির খাওয়ার ইচ্ছা, রুচি কমে যায় কিন্তু তাকে জোর করে হলেও প্রচুর তরল খাবার খাওয়ানো উচিত। এতে সে শেষ মুহুর্ত অব্দি জোর পায়। যা কখনই করানো হয়না। অধিকাংশ মেয়েকে আমরা পানিশূন্য, অবশ, অভুক্ত অবস্থায় পাই!
★ স্বাভাবিক প্রসব ব্যাথা তীব্র ও অসহনীয়।
কিন্তু কাছের মানুষের সাহস যোগানো, পাশে থাকা তার কষ্ট কিছু হলেও লাঘব করে। যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই করা হয়না।
(ডাক্তার, নারস এর সব দায়িত্ব এখন বলে বসে সবাই আড্ডা মারে নাইলে পান চিবায়!)
★ প্রেগন্যান্সির শুরু থেকেই ঘরের বয়স্ক ও অভিজ্ঞদের কাছ থেকে নরমাল প্রসব কেমন হয় ইত্যাদি বিষয় এ কথা বলে ধারনা রাখতে হয়। যা করা তো হয়'ই না, বরং ভুল ধারনা দেওয়া হয়।
★ কখন ব্যাথা বাড়াবার মেডিসিন, ইঞ্জেকশন,স্যালাইন দিতে হবে, কখন ডেলিভারি রুমে নিতে হবে, কখন চেক আপ করতে হবে তা অবশ্যই রোগী ও তার স্বজন থেকে বেশি বুঝবেন দায়িত্বরত ডাক্তার কিম্বা অভিজ্ঞ নার্স।
তাদের মাথার কাছে গিয়ে প্রতি ৫ মিনিট অন্তর (কেনো কিছু করা হচ্ছে না!) কম্পলেন করতে থাকা হলো নিরবুদ্ধিতা!
★ প্রয়োজন মনে না হয়ে বারবার যোনিমুখে চেক করা রোগীর ইনফেকশন বাড়ানো কিম্বা বিরক্তি তৈরি করা। যা অধিকাংশ স্বজন বুঝতে অপারগ।
★ প্রসব সঠিকভাবে এগুচ্ছে কিনা বুঝবার জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী যোনিমুখে চেক করতে দিতে হবে। যে মেয়েরা এতে বিরক্ত ও অনেক ব্যাথা অনুভব করে, তার জন্য নরমাল ডেলিভারি নয়!
★ যথেস্ট শারীরিক ও মানসিক জোর ও ফিটনেস যার নেই, শেষ মুহুরতে যেয়ে "আমি আর পারবো না" বলার ব্যাপার হতে পারে, তার জন্য আগেই বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া ভালো।
প্রসব ব্যাথা সহ্য করে, বেবির অবস্থা খারাপ করে সিজারিয়ান এর সিদ্ধান্ত নেওয়া বোকামি।
...........

শেষ কথা,
নিজ চিকিৎসক এর উপর আস্থা, ভরসা রাখা।
স্বাভাবিক উপায়ে প্রসব হবে কি হবে না বোঝার জন্য অবশ্যই শুরু থেকে শেষ অবধি একজন অভিজ্ঞ গাইনোকলোজিস্ট এর তত্বাবধানে থাকতে হবে ও তার অভিজ্ঞতার আলোকে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

"এই তো হয়ে গেছে!
আরেকটু হলেই ডেলিভারি হয়ে যাবে"...
এমন আশা করতে করতে ২দিন কাটিয়ে বাচ্চা ও মায়ের অবস্থা খারাপ ও শোচনীয় করে প্রায় প্রতিটি গ্রাম, শহরতলিতে " পল্লী চিকিৎসক/আয়া/অনভিজ্ঞ নার্স/কোয়াক ইত্যাদির পাল্লায় অসচেতন ও জ্ঞানহীন সাধারণ মানুষ নিয়মিত ধোকা খাচ্ছে।
শেষ মুহুর্তে হস্পিটালে নিয়ে এসে নিজেদের বাচ্চা কিম্বা মায়ের জীবন নিয়ে টানাটানি হচ্ছে।

তাই,
পুরো প্রেগন্যান্সিতে "আপা, ভাবী, মাতব্বর স্বজন, অতি পন্ডিত অল্পজ্ঞানী কোয়াক" ইত্যাদির পাল্লায় না পড়ে, নিজেরা বেশি না বুঝে একজন চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী থাকুন।
"প্রতিদিন ড্রেস বদলের মতো ডাক্তার বদল" এর অভ্যাস ত্যাগ করুন!
চিকিৎসা বিদ্যায় আপনার চেয়ে আপনার ডাক্তার অবশ্যই বেশি জানেন ও বোঝেন, এই মানসিকতা রাখুন!

৯/১০ মাস নিজের শরীরে বহন করে আসা একটি প্রাণের প্রতি মায়া, ভালোবাসা রাখুন।
নিজের মেয়ে/বোন/স্ত্রী যিনি এই যন্ত্রনা সহ্য করবেন, তার প্রতি মানবিক হোন। তার মতামতের গুরুত্ব দিন।
শেষ সময়ে এসে,
নিজেদের নির্বুদ্ধিতা কিম্বা সিদ্ধান্তের ভুলে শিশু কিম্বা মা'কে হারানোর মতো শোক কিছুর সাথেই তুলনীয় নয়!

ভালোবাসার, আকাংখার সন্তান'টি আপনাদের।
সুস্থ মা ও সুস্থ বেবি ডেলিভারি হওয়াই হোক সঠিক উদ্দেশ্য।
পদ্ধতি যাই হোক।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা :)

ডাঃ নাজিয়া বিনতে আলমগীর।
গাইনি ও প্রসূতি বিদ্যা বিভাগ।

আপনার বাসা থেকে যদি পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্যে স্যাম্পল কালেকশন করতে হয় তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন চট্টগ্রামের প্রথমসারির কয়েকটা ল্যাব থেকে পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারবেন।

টিএসআরএম হেলথ কেয়ার।
অনলাইন হোম কেয়ার সার্ভিস

হেল্পলাইন 01645584499

পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন
https://www.facebook.com/tsrmhc/

Address

Chittagong
4216

Telephone

+8801645584499

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when TSRM Health Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to TSRM Health Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram