Active Human

Active Human Products service

06/12/2022

#বা*ত ব্যা*থা সহ শরীরের স*ক*ল ব্যা*থার.
হাটুঁ, পায়ের গোড়ালি, কাঁধ, কনুই থেকে শুরু করে হাড় ক্ষয় জনিত ব্যথা নিয়ে অবহেলা না করে,

নিন আধুনিক প্রযুক্তির ইউনানি কার্যকরী চিকিৎসা...

যা আপনার শরীরের নিজস্ব গ্রোথ ফ্যাক্টরকে ব্যবহার করে ব্যথার স্থানে ক্ষয়পূরণ করে ফিরিয়ে দেয় হারানো শক্তি।

যোগাযোগ ঃ01616330782 ( হেলথ কনসালটেন্ট)
অথবা
সরাসরি ইনবক্সে মেসেজ করুন...

অস্থি মজ্জা, অস্থির ভিতরের নমনীয় টিস্যু।মানবদেহে দীর্ঘ অস্থির ঊর্ধ প্রান্তের অস্থি মজ্জা থেকে হেমাটোপয়েসিস প্রক্রিয়ার...
02/12/2022

অস্থি মজ্জা, অস্থির ভিতরের নমনীয় টিস্যু।মানবদেহে দীর্ঘ অস্থির ঊর্ধ প্রান্তের অস্থি মজ্জা থেকে হেমাটোপয়েসিস প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন হয়।গড়ে মানুষের দেহভারের ৪% অস্থিমজ্জা ।৬৫ কেজি ওজনের মানুষের অস্থি মজ্জার পরিমাণ প্রায় ২.৬ কেজি।অস্থি মজ্জার রক্ত উৎপন্নকারী অংশ প্রতিদিন প্রায় ৫০০ বিলিয়ন রক্ত কোষ উৎপন্ন করে,যা দেহের সিস্টেমিক রক্তপ্রবাহে যায়।[১] এটি লসিকা তন্ত্রের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা লসিকা উৎপন্ন করে দেহের রোগ প্রতিরোধ করে।

অস্থি মজ্জা স্থানান্তরের (Bone Marrow Transplantation) মাধ্যমে কিছু রোগ যেমন ক্যান্সারের কিছু প্রকরণের চিকিৎসা করা হয়।[৩][৪]

প্রকারভেদ

ফিমারের মস্তক।লাল এবং হলুদ অস্থি মজ্জা দৃশ্যমান
দুই ধরনের অস্থি মজ্জা- লাল অস্থি মজ্জা,যা রক্ত উৎপন্নকারি টিস্যু এবং হলুদ অস্থি মজ্জা,যা ফ্যাট কোষ দিয়ে গঠিত।লাল মজ্জা থেকে লোহিত রক্তকণিকা,অণুচক্রিকা এবং অধিকাংশ শ্বেত রক্তকণিকা উৎপন্ন হয়।জন্মের সময় সকল অস্থি মজ্জা লাল থাকে।বয়সের সাথে সাথে অধিকাংশ ফ্যাটের সাথে মিশ্রিত হয়ে হলুদ অস্থি মজ্জায় রূপান্তরিত হয়।লাল মজ্জা প্রধানত সমতল অস্থি যেমন শ্রোণী অস্থিচক্র,স্টার্নাম,মাথার খুলি,পর্শুকা,কশেরুকা,স্ক্যাপুলা ইত্যাদি এবং দীর্ঘ অস্থি যেমন ফিমার ও হিউমেরাস এর দুই প্রান্তে থাকে।হলুদ মজ্জা দীর্ঘ অস্থির মাঝামাঝিতে মেডুলারি গহ্বরে থাকে।অনেক রক্ত ক্ষরণ হলে শরীর হলুদ মজ্জাকে লাল মজ্জায় রূপান্তরিত করে রক্ত কণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে।..

Headache বা মাথা ব্যথার কারণ কী? মাথা ব্যথা হলে করণীয় কী? Headache বা মাথা ব্যথার কারণ কী? মাথা ব্যথা হলে করণীয় কী?মাথ...
02/12/2022

Headache বা মাথা ব্যথার কারণ কী? মাথা ব্যথা হলে করণীয় কী?

Headache বা মাথা ব্যথার কারণ কী? মাথা ব্যথা হলে করণীয় কী?
মাথা ব্যথায় ভুগে কষ্ট পান না, এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া যাবে না সম্ভবত। মাঝে মাঝে এমন হয় যে, মাথা ব্যথার কারণে কোনো কাজই করা সম্ভব হয় না। অনেক রকম ওষুধে তখন আমাদের অভ্যস্ততা তৈরি হয় যা সাময়িক মুক্তি দিলেও শরীরের অন্যান্য অঙ্গকে স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রায় দেড়শো প্রকার মাথা ব্যথা রয়েছে। প্রতিটি মাথা ব্যথার সুনির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। মাথা ব্যথা হলে অবহেলা করা ঠিক নয়। সামান্য কারণে যেমন মাথা ব্যথা হয় তেমন অনেক বড় রকমের অসুখের জন্যও মাথা ব্যথা হয়। তাই মাথা ব্যথার পুরো হিস্ট্রি নিয়ে এর কারণ সঠিকভাবে খুজে বের করা ও যথাযথ চিকিৎসা করা প্রয়োজন ।

মাথা ব্যথা কী ও কেন?

মাথা ও ঘাড়ের ব্যথাই মূলত আমাদের কাছে মাথা ব্যথা নামে পরিচিত। মস্তিষ্ক ও মাথার হাড়ের আবরণের চারপাশের রক্তনালি, নার্ভ ও তাদের আবরণ, মাথার চামড়ার নিচের মাংসপেশি, চোখ, সাইনাস, কান ও ঘাড়ের মাংসপেশি ইত্যাদির প্রদাহ এবং টানই মূলত মাথা ব্যথা। মাথা ব্যথা প্রধানত দুই প্রকার। তার মধ্যে একটি হলো প্রাইমারি হেডেক। মাইগ্রেন, দুশ্চিন্তার কারণে মাথা ব্যথা, ক্লাস্টার হেডেক ইত্যাদি হলো প্রাইমারি হেডেক। অন্যটি হলো সেকেন্ডারি হেডেক। সাইনোসাইটিস, মাসটয়ডাইটিস, স্ট্রোক, মাথার আঘাতজনিত কারণে ব্যথা, মস্তিষ্কের টিউমার ইত্যাদি হলো সেকেন্ডারি হেডেক।

আরো পড়ুন

ঘুম থেকে ওঠার পর হঠাৎ মাথা ব্যথা হয় কেন?

মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি

দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা ও চিকিৎসা

সবচেয়ে কমন মাথা ব্যথার নাম হলো দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা। আমাদের সবারই এই ধরণের মাথা ব্যথার সাথে পরিচয় আছে। কাজের চাপ, বিশ্রামের অভাব, কোনোকিছু নিয়ে দীর্ঘসময় চিন্তিত থাকলে, এমনকি ঘুমের সময় মাথার অবস্থানের হেরফেরের জন্য এ ধরনের ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা মাথাজুড়ে হয় এবং খুব একটা তীব্র না হলেও সারাক্ষণ থাকে। মনে হয় কে যেন একটি রশি বা গামছা দিয়ে পুরো মাথাটা শক্ত করে বেঁধে দিয়েছে। চলাফেরায় এ ব্যথা বাড়ে না। সকালের দিকে এই ব্যথা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর তীব্রতা বাড়তে থাকে। ক্লান্তি, অবসাদ, ঘুমের ব্যঘাতে এই ব্যথা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে সাধারণত প্রচলিত ব্যথার ওষুধ গ্রহণ করা যায়। সমস্যা দীর্ঘকালীন হলে এর প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
মাইগ্রেন ও চিকিৎসা

মাথা ব্যথার মধ্যে মাইগ্রেনের ব্যথা অধিকতর তীব্র থাকে। মেয়েরা এতে বেশি ভুগে থাকে। সাধারণত মাথার একপাশে এই ব্যথা অনুভূত হয়। এটি সারাক্ষণ চিনচিন করে নয় বরং থেমে থেমে হয় এবং তা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে ওঠে। মনে হয়, কে যেন কিছুক্ষণ পর পর হাতুড়ি দিয়ে মাথায় পেটাচ্ছে। আলো ও শারীরিক পরিশ্রমে এ ব্যথা বাড়ে তাই রোগী চুপচাপ অন্ধকার ঘরে শুয়ে থাকতে ভালোবাসে। কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত মাইগ্রেন থাকতে পারে। অনেক সময় শরীরের পরিপাক প্রক্রিয়া, মস্তিষ্কের রক্তসঞ্চালনে সমস্যা থেকেও এটি হতে পারে। কিছুটা জেনেটিক বলে পরিবারের কারো থাকলে মাইগ্রেন হওয়ার ঝুঁকি থাকে। মাইগ্রেনের পুরোপুরি নিরাময়ের কোনো চিকিৎসা এখনো নেই। তবে মাইগ্রেন এড়ানোর জন্য নিয়মিত কিছু ওষুধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া নিয়মিত কিছু ব্যায়ামের মাধ্যমে মাইগ্রেন থেকে দূরে থাকা যায়। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ গ্রহণ করা যাবে না।

ক্লাস্টার হেডেক ও চিকিৎসা

সাধারণত চোখের চারপাশে এই ব্যথা হয়। এই ধরণের মাথা ব্যথা হঠাৎ করে শুরু হয়ে বেশ তীব্র হয়। মাথার যেকোনো একপাশ থেকে ব্যথা শুরু হয়ে চোখের পেছনের দিকে যায়। একটি নির্দিষ্ট সময় হয় এবং দিনে কয়েকবার হয়। এর স্থায়িত্ব ৫-১০ মিনিট থেকে শুরু করে ৩ ঘণ্টা পর্যন্তও হতে পারে। ক্লাস্টার হেডেকে চোখ লাল হয়, চোখ দিয়ে পানি পড়ে, চোখের চারপাশ ফুলে যায়, নাক বন্ধ থাকতে পারে, চোখের দৃষ্টিতেও সামান্য ব্যঘাত হয়। তীব্র আলো, গন্ধ এবং শব্দে এই ধরনের মাথা ব্যথা বেড়ে যায়। দিনে-রাতে একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর হয়, নির্দিষ্ট সময় নিয়ে থাকে তাই একে ক্লাস্টার হেডেক বলে। ক্লাস্টার হেডেকের কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। শুধু ব্যথার তিব্রতা এবং স্থায়িত্বকাল কমানোর জন্য ওষুধ দেওয়া হয়। এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে যেকোনো পেইন কিলার খাওয়া যেতে পারে। নাকের স্প্রে ব্যবহার করলে খানিকটা আরাম হয়।

সাইনাস ও চিকিৎসা

নাকের দু’পাশের হাড় ও কপালের হাড়ের ভেতর ছোট ছোট কিছু ফাঁকা জায়গা থাকে। এগুলোকে সাইনাস বলে। এই ফাঁকা জায়গাগুলোতে বাতাস থাকে যা আমাদের মস্তিষ্কের ভারের সমতা বজায় রাখে। এসব সাইনাসের আবরণে প্রদাহ হলে বাতাস ও সর্দি জমে থাকে। এর ফলে সাইনাসগুলোর জায়গায় তীব্র ব্যথা হয়। এটাই সাইনোসাইটিস/সাইনাস হেডেক নামে পরিচিত। এই ব্যথার সঙ্গে নাক বন্ধ, সর্দি, হাঁচি-কাশি থাকে এবং জ্বরবোধ হয়। ব্যথার জন্য পেইন কিলার ছাড়াও অ্যান্টি হিস্টামিনজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও নাক বন্ধের জন্য ন্যাসাল স্প্রে ব্যবহার করা হয়। গুরুতর ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সেকেন্ডারি হেডেক ও চিকিৎসা

ব্রেইনের কোনো ধরণের সমস্যা যেমন- টিউমার, সিজার, ব্রেইনের রক্তনালিতে কোনো ইনফেকশনের কারণে এই ধরনের মাথা ব্যথা হতে পারে। এই ধরণের মাথা ব্যথায় দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। কারণ যত দেরি করবেন তত ক্ষতির হার বাড়ার সম্ভাবনা বেশি।

ক্রনিক ডেইলি হেডেক ও চিকিৎসা

মাসের প্রতিদিনই চিন চিন করে মাথাব্যথা হওয়াকে ক্রনিক ডেইলি হেডেক বলে। দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। ঘুমের একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলুন।

হরমোনাল হেডেক ও চিকিৎসা

মেয়েদের শরীরের হরমোনের তারতম্যের জন্যে প্রায়ই মাথা ব্যথা হয়। একে হরমোনাল হেডেক বলে। সাধারণত মাসিকের সময় বা আগে-পরে ইস্ট্রোজেন হরমোন কমে যায় বলে এই ব্যথা হয়। এছাড়া গর্ভাবস্থায়ও হরমোনের তারতম্যের জন্য মাথা ব্যথা হয়। এর জন্য আলাদা করে কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। তবে ব্যথা খুব বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে পেইন কিলার খেলে আরাম হবে।

সেক্সুয়েল হেডেক ও চিকিৎসা

স্বামী-স্ত্রীর মিলনের সময় বা আগে-পরে মাথা ব্যথা হতে পারে। এর নাম সেক্সুয়াল হেডেক। সাধারণত প্রচণ্ড এক্সারশনে ব্রেইনে রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে এ ধরনের ব্যথা হয়। এ ব্যথা খুব একটা তীব্র হয় না এবং সেরে যায় কিছুক্ষণের মধ্যে। এর অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপ। তাই এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খেতে হবে।

সাইকোজেনিক পেইন ও চিকিৎসা

কখনো কখনো কোনো কারণ ছাড়াই মাথাব্যথা হয়। এমনকি মন খারাপ থাকলেও মাথাব্যথা হয়। একে সাইকোজেনিক পেইন বলে এবং এই ব্যথার সাইকোলজিক্যাল কারণ থাকে। সাইকিয়াট্রিক কাউনসেলিং ব্যতীত কখনোই এই ব্যথা ভালো হবে না।

অতিরিক্ত চা বা কফি পানে যেমন মাথা ব্যথা হয় তেমন অনেক সময় চা বা কফি পান থেকে বিরত থাকলেও মাথা ব্যথা হয়। প্রতিটি মাথা ব্যথার কারণ বা ধরন যাই হোক, কষ্ট এক। তাই সঠিক কারণ খুঁজে তার প্রতিকারের ব্যবস্থা করা উচিত।

যাঁরা খুব উঁচু হিল পরেন, তাঁদের পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা হওয়ার তবু একটা কারণ আছে। কিন্তু যাঁরা তা পরেন না, তাঁদের অনেকেরও দ...
02/12/2022

যাঁরা খুব উঁচু হিল পরেন, তাঁদের পায়ের গোড়ালিতে ব্যথা হওয়ার তবু একটা কারণ আছে। কিন্তু যাঁরা তা পরেন না, তাঁদের অনেকেরও দীর্ঘ সময় চেয়ারে পা ঝুলিয়ে বসে থাকার পর বা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর পায়ের গোড়ালিতে খুব ব্যথা হয়। তার পর মাটিতে পা ফেলে হাঁটাচলা করতে করতে ব্যথাটা ক্রমশ কমে আসে বটে, কিন্তু অস্বস্তি থেকেই যায়। এই সমস্যার কারণ হচ্ছে গোড়ালির প্লান্টার ফাশিয়া নামক শক্তপোক্ত একটি লিগামেন্টের প্রদাহ। যখন আপনি দৌড়োচ্ছেন বা লাফাচ্ছেন, তখন পুরো শরীরের ওজন এই প্লান্টার ফাশিয়ার উপরেই এসে পড়ে। কোনও কারণে এই লিগামেন্টটিতে সমস্যা শুরু হলে তখনই পায়ে ব্যথা শুরু হয়।

পায়ের অ্যালাইনমেন্টে গন্ডগোল: আমাদের পায়ের পাতায় যে আর্চটি থাকে, সেটি খুব কম বা বেশি হলে প্লান্টার ফাশিয়ার উপর বাড়তি চাপ পড়তে আরম্ভ করে। এই সমস্যার সমাধানে আপনাকে সঠিক জুতো পরতে হবে সব সময়ে। তা হলে ব্যথাও কমে যাবে।

অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার ফল: আপনাকে কি কার্যক্ষেত্রে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয়? তা হলে আপনার লিগামেন্টের উপর বেশি চাপ পড়ে। যাঁরা আবার এর সঙ্গে উঁচু হিল পরতে বাধ্য হন, তাঁদের সমস্যা আরও বাড়ে। যদি একান্তই দাঁড়িয়ে থাকার প্রয়োজন হয়, তা হলে অন্তত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সঠিক জুতো পরার অভ্যেস করুন।

ওয়ার্কআউট করার আগে ভালো করে স্ট্রেচ করুন: যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, তাঁরা অতি অবশ্যই ব্যায়াম শুরু করার আগে ভালো করে স্ট্রেচ করে নিন। তা না হলে পায়ের লিগামেন্টে আচমকা আঘাত লাগতে পারে।

জুতোর তলার দিকটা ক্ষয় গেলে পরবেন না: জুতো পরতে পরতে ক্ষইতে আরম্ভ করে একটা সময়ে, সেই পরিস্থিতি এসে গেলে জুতো বাতিল করে দিন। ক্ষয়ে যাওয়া হিল পরলে পায়ের ক্ষতির বিপুল আশঙ্কা রয়ে যায়।

আচমকা ওজন বাড়ার কারণেও এমনটা হতে পারে: হঠাৎ করেই যদি ওজন বেড়ে যায়, তা হলে লিগামেন্টে বাড়তি চাপ পড়বে এবং সে ক্ষেত্রে ব্যথা হতে পারে।

এই সমস্যা সারাতে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতেই হবে। এমন জুতো পরুন যা আপনার পায়ে খুব ভালো সাপোর্ট জোগাতে পারবে। স্পোর্টস শ্যুজ় পরতে পারেন, ইনসোল ব্যবহার করলেও অনেক সময় ভালো কাজ দেয়। ব্যথা কমানোর জন্য ব্যবহার করতে পারেন আইস প্যাক। কাফের স্ট্রেচিং অভ্যেস করলেও ভালো ফল পাবেন।

 #7কারণে মাংস পেশির ব্যথা হতে পারে, কী করবেন? পেশির ব্যথাকোনো ব্যথাই শরীরের জন্য ভালো নয়। আর পেশির ব্যথা খুবই মারাত্মক। ...
19/11/2022

#7কারণে মাংস পেশির ব্যথা হতে পারে, কী করবেন?


পেশির ব্যথা

কোনো ব্যথাই শরীরের জন্য ভালো নয়। আর পেশির ব্যথা খুবই মারাত্মক। তাই এ বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। ভারী কিছু তুলতে গিয়ে, দীর্ঘক্ষণ একই জায়গায় বসে থাকা এবং রাস্তায় দীর্ঘক্ষণ হাঁটলে পেশিতে ব্যথা হতে পারে।

এসব কারণ ছাড়াই অনেক কারণেই হঠাৎ পেশিতে টান ধরতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, আচমকা টান ধরলে ব্যথা শুরু হয়ে যায়। অনেক সময় এই ব্যথা দীর্ঘ সময় ধরে হতে থাকে।

তবে এখন প্রশ্ন হলো– মাংসপেশিতে ব্যথার কারণ কী? আসুন জেনে নিই কেন মাংসপেশিতে ব্যথা হয়-

১. দীর্ঘক্ষণ হাঁটা, এক জায়গায় বসে কাজ করা, গাড়ি চালানো এবং কম্পিউটারে বসে অনেকক্ষণ কাজ করলে কাঁধ, ঘাড় ও পিঠের মাংসপেশিতে টান ধরতে পারে।

২. শরীরে পানির অভাব হলে মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে।

৩. ব্যায়াম, খেলাধুলো বা যে কোনো শারীরিক কসরতের আগে ওয়ার্মআপ না করলে ব্যথা হতে পারে।

৪. পেশি ক্লান্ত থাকাবস্থায় আকস্মিক নড়াচড়া করলে ব্যথা হতে পারে।

৫. হঠাৎ ভারী কিছু তুলতে গেলে টান লেগেও ব্যথা হয়।

৬. মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার কারণেও ব্যথা হতে পারে।

৭. শরীরে সোডিয়াম, পটাশিয়ামের অভাব হলে ব্যথা হতে পারে।

কী করবেন?

হঠাৎ মাংসপেশিতে ব্যথা হলে ভয়ের কিছু নেই।

ব্যথার জায়গায় বরফ লাগাতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয়। পিঠে, ঘাড়ে ও কোমরে ব্যথা হলে সেখানে ঠাণ্ডা পানির বোতল চেপে ধরে রাখলেও ফল পাওয়া যাবে।
ফিটনেস বিশেষজ্ঞ চিন্ময় রায় এই ব্যথা দূর করার জন্য চারটি ব্যায়ামের কথা বলেছেন। ব্যায়ামগুলো করলে সাময়িক আরাম পাওয়া যাবে।

ফিগার ফোর হিপ স্ট্রেচ

অনেকক্ষণ চেয়ারে বসে কাজ করার পর উঠতে গেলে কোমরে টান লাগতে পারে। এ সময় ফিগার ফোর হিপ স্ট্রেচ করা যায়।

হাঁটুর ওপরে এক পা তুলে বসতে হবে। ওই ভাবে হাঁটুর ওপরে পা তুললে দেখতে অনেকটা ইংরেজি চারের মতো লাগে (4)। এর পরে শরীর সামনের দিকে ঝোঁকাতে হবে। দেখা যাবে হিপের অংশে টান পড়ছে। এই ভাবে ১০ সেকেন্ড থাকতে হবে। পা পাল্টিয়ে পাল্টিয়ে তিন-চার বার ব্যায়ামটি করলে আরাম পাওয়া যাবে। নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে কোমরে টান ধরা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

কোমর ব্যথার কারণ এবং চিকিৎসা,,,কোমর ব্যথার কারণ এবং চিকিৎসাশতকরা ৯০ শতাংশ লোক জীবনের কোনো না কোনো সময়ে কোমর ব্যথায় ভোগে।...
19/11/2022

কোমর ব্যথার কারণ এবং চিকিৎসা,,,

কোমর ব্যথার কারণ এবং চিকিৎসা
শতকরা ৯০ শতাংশ লোক জীবনের কোনো না কোনো সময়ে কোমর ব্যথায় ভোগে। স্বল্পমেয়াদি ব্যথা এক মাসের কম সময় থাকে এবং দীর্ঘমেয়াদি বা ক্রোনিক ব্যথা এক মাসের অধিক সময় থাকে। উপযুক্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করলে ৯০ শতাংশ রোগী দুই মাসের মধ্যে ভালো হয়ে যায়।

কারণ

* লাম্বার স্পনডোলাইসিস : কোমরের পাঁচটি হাড় আছে। কোমরের হাড়গুলো যদি বয়সের কারণে বা বংশগত কারণে ক্ষয় হয়ে যায়, তখন তাকে লাম্বার স্পনডোলাইসিস বলে।

* পিএলআইডি : এটিও শক্তিশালী একটি কারণ। এটি সাধারণত ২৫ থেকে ৪০ বছরের মানুষের ক্ষেত্রে বেশি হয়। মানুষের হাড়ের মধ্যে ফাঁকা জায়গা থাকে। এটি পূরণ থাকে তালের শাঁসের মতো ডিস্ক বা চাকতি দিয়ে। এ ডিস্ক যদি কোনো কারণে বের হয়ে যায়, তখন স্নায়ুমূলের ওপরে চাপ ফেলে। এর ফলে কোমরে ব্যথা হতে পারে।

* বড় কোনো আঘাতের ইতিহাস থাকলে, কোমর ব্যথার পাশাপাশি বুকে ব্যথা হলে, রোগীর আগে কখনও যক্ষ্মা হয়ে থাকলেও বাড়তি গুরুত্ব দিতে হবে।

* ক্যান্সার, অস্টিওপোরোসিস, এইডস, দীর্ঘকাল স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ সেবনের ইতিহাস থাকলে কোমর ব্যথাকে অবহেলা করা চলবে না।

* ব্যথার পাশাপাশি জ্বর, শরীরের ওজন হ্রাস, অরুচি, অতিরিক্ত ঘাম ইত্যাদি উপসর্গ থাকলে এবং ব্যথাটা কোমর ছাড়িয়ে পায়ের দিকে বিশেষ করে এক পায়ের হাঁটুর নিচ পর্যন্ত ছড়ালে অথবা এক পায়ে তীব্র ব্যথা বা অবশভাব হলে সতর্ক হতে হবে।ধন্যবাদ

Address

Chittagong Division
Chittagong
4200

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Active Human posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Active Human:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram