Dr Abul Faisal Md. Nuruddin Chowdhury

Dr Abul Faisal Md. Nuruddin Chowdhury Dr. A.F.M Nuruddin Chowdhury
MBBS, BCS (Health), FCPS (MEDICINE) FACP(USA).

✅✅আজ ১৪ নভেম্বর—বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসপ্রতিপাদ্য: “কর্মস্থলে ডায়াবেটিস বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন”ডায়াবেটিস এখন এক নীরব মহা...
14/11/2025

✅✅আজ ১৪ নভেম্বর—বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস
প্রতিপাদ্য: “কর্মস্থলে ডায়াবেটিস বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করুন”

ডায়াবেটিস এখন এক নীরব মহামারি। শুধু বাংলাদেশেই আক্রান্ত ১ কোটি ৩৮ লাখ মানুষ—যার অর্ধেকই নারী। রোগীর সংখ্যায় আমরা এখন বিশ্বের সপ্তম স্থানে।

🤔ভয়ের বিষয়? হ্যাঁ।

সমাধান আছে? অবশ্যই!👌

👉 দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ
👉 অস্বাস্থ্যকর খাবার
👉 মানসিক চাপ
👉 কম শারীরিক পরিশ্রম
—এসবই ঝুঁকি বাড়ায়। তাই কর্মস্থলেই সচেতনতা সবচেয়ে জরুরি।

✔ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
✔ অফিসে পুষ্টিকর খাবার
✔ প্রতি ঘণ্টায় কিছুক্ষণ হাঁটা
✔ ব্যায়ামের সুযোগ
✔ ডায়াবেটিস সচেতনতা সেশন

ডায়াবেটিস প্রতিরোধের শুরু হোক আপনার কর্মস্থল থেকেই।
সুস্থ কর্মী—সুস্থ প্রতিষ্ঠান—সুস্থ দেশ। 🌿💙
https://dainikpurbokone.net/health/560479/

✅✅ Don’t sacrifice your health to a high salt diet.
12/11/2025

✅✅ Don’t sacrifice your health to a high salt diet.

,,✅✅অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (Antimicrobial Resistance – AMR) একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা।🔬...
11/11/2025

,,✅✅অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (Antimicrobial Resistance – AMR) একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা।

🔬 অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স কী

অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স বা AMR হলো এমন একটি অবস্থা, যখন ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ছত্রাক বা পরজীবী (microbes) কোনো ওষুধের (যেমন অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল ইত্যাদি) প্রতি প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে ফেলে।
ফলে সেই ওষুধ আর ঐ জীবাণুকে মারতে বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।

👉 উদাহরণ: আগে পেনিসিলিন দিয়ে যেসব সংক্রমণ সহজে সেরে যেত, এখন অনেক ব্যাকটেরিয়া তাতে সাড়া দেয় না — কারণ তারা “রেজিস্ট্যান্ট” হয়ে গেছে।

⚡⚡ কেন হয় (কারণসমূহ):

১. অতিরিক্ত বা ভুলভাবে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার

সর্দি, কাশি, ভাইরাল জ্বরের মতো রোগে অপ্রয়োজনীয়ভাবে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া।

২. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ গ্রহণ-

নিজে থেকে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু করা বা বন্ধ করা।

৩. অসম্পূর্ণ ডোজ-

ওষুধের পুরো কোর্স শেষ না করে মাঝপথে বন্ধ করে দেওয়া।

৪. পশুপালন ও কৃষিক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার-

প্রাণীর দ্রুত বৃদ্ধি বা রোগ প্রতিরোধে ওষুধের অতিরিক্ত ব্যবহার।

৫. অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের অভাব-

হাসপাতাল, ল্যাব বা কমিউনিটিতে সঠিক স্যানিটেশন না থাকা।

৬. দূষিত পানি ও খাবার-

রেজিস্ট্যান্ট জীবাণু ছড়ায় খাবার, পানি বা মলের মাধ্যমে।

🩺 এর ফলে কী হয়-

👉সাধারণ সংক্রমণও মারাত্মক রূপ নিতে পারে।

👉চিকিৎসা ব্যয় বেড়ে যায়।

👉হাসপাতালের থাকার সময় বাড়ে।

👉মৃত্যু ঝুঁকি বেড়ে যায়।

👉নতুন কার্যকর ওষুধ খুঁজে বের করা কঠিন হয়ে পড়ে।

✅ কি করণীয়:

১. ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ

নিজে থেকে অ্যান্টিবায়োটিক শুরু বা বন্ধ করবেন না।

2. অ্যান্টিবায়োটিকের সম্পূর্ণ কোর্স শেষ করুন।

3. সঠিক রোগ নির্ণয়ের পরই ওষুধ দিন বা নিন।

4. স্যানিটেশন ও হাত ধোয়ার অভ্যাস বজায় রাখুন।

5. টিকা নিন – যাতে সংক্রমণ কমে যায়।

6. পশু ও কৃষিতে ওষুধের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন।

7. জনসচেতনতা বৃদ্ধি করুন।

✅✅ Life is not always about urgency; it’s about balance.
10/11/2025

✅✅ Life is not always about urgency; it’s about balance.

✅Keep showing up — that’s what matters most.
02/11/2025

✅Keep showing up — that’s what matters most.

❤️❤️Happy Internal Medicine Day!Today we celebrate the physicians who bring science, compassion, and critical thinking t...
28/10/2025

❤️❤️Happy Internal Medicine Day!
Today we celebrate the physicians who bring science, compassion, and critical thinking together to care for the whole patient.
Thank you to all internists who dedicate their lives to prevention, diagnosis, and the art of healing.
Happy Internal Medicine Day to all the dedicated internists making a difference every day! 💙

26/10/2025
22/10/2025
Healing begins not just with medicine, but with a positive mindset.True care goes beyond treating illness; it’s about up...
12/10/2025

Healing begins not just with medicine, but with a positive mindset.True care goes beyond treating illness; it’s about uplifting the person as a whole. Positivity is, after all, one of the greatest medicines.Good Morning❤️

▪️▪️▪️সিওপিডি রোগীর চিকিৎসা নিয়ে কিছু কথা:➡️সিওপিডি হচ্ছে সম্মিলিত রোগ, যা ক্রনিক ব্রংকাইটিস, এমফাইসিমা ও ক্রনিক অ্যাজম...
05/10/2025

▪️▪️▪️সিওপিডি রোগীর চিকিৎসা নিয়ে কিছু কথা:

➡️সিওপিডি হচ্ছে সম্মিলিত রোগ, যা ক্রনিক ব্রংকাইটিস, এমফাইসিমা ও ক্রনিক অ্যাজমা—এই তিনটির যেকোনো একটি, দুটি বা তিনটির সহাবস্থান। একসঙ্গে একে সিওপিডি বলে।

বর্তমানে সিওপিডিতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০ লাখ। এ রোগে বছরে মারা যায় প্রায় ৬৩ হাজার মানুষ। সিওপিডি একটি জটিল ও জীবনব্যাপী সমস্যা। কাজেই এ রোগ প্রতিরোধে প্রয়োজন ব্যাপক সচেতনতা

✔️প্রথম কথা রোগীকে সিওপিডি রোগ সম্পর্কে , রোগের উপসর্গগুলো সম্পর্কে ধারণা দেয়া এবং ছোট ছোট সমস্যাগুলো মোকাবেলা করতে শেখানো।

✔️ধূমপান বন্ধ ও ধোঁয়ামুক্ত কাজের পরিবেশ তৈরি করা।

✔️নিয়মিত ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন দেয়া।

✔️নিয়মিত ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ওষুধের ব্যবহার নিশ্চিত করা

✔️ইনফেকশনের কারণে উপসর্গগুলো বেড়ে গেলে যেমন- কফের পরিমাণ বেড়ে গেলে, কফের রং পরিবর্তন হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

✔️রোগীর অন্যান্য অসুখ যেমন- ডায়াবেটিস, হার্টের সমস্যা, উচ্চরক্তচাপ, দুশ্চিন্তা-হতাশা, ঘুমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি ইত্যাদির ক্ষেত্রে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া।

✔️ শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম (Breathing exercises):
রোগীকে নিয়মিত পিউরসড লিপ ব্রিদিং (Pursed-lip breathing) এবং ডায়াফ্র্যাগমেটিক ব্রিদিং (Diaphragmatic breathing) শেখানো উচিত। এটি ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ায় ও শ্বাসকষ্ট কমায়।

✔️ শরীরচর্চা ও হালকা ব্যায়াম:
প্রতিদিন ২০–৩০ মিনিট হাঁটা, সিঁড়ি ওঠানামা, বা হালকা ফিজিওথেরাপি রোগীর সহনশক্তি বাড়ায়। তবে অতিরিক্ত ক্লান্তি হলে বিশ্রাম নিতে হবে।

✔️ পুষ্টিকর ও ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস:

কম চর্বিযুক্ত ও উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার (যেমন মাছ, ডিম, ডাল) খাওয়া উচিত।

অতিরিক্ত লবণ, তেল ও মিষ্টিজাত খাবার এড়িয়ে চলা দরকার।

✔️ ওজন নিয়ন্ত্রণ:
অতিরিক্ত ওজন শ্বাস নিতে কষ্ট বাড়ায়, আবার অতিরিক্ত ওজন কমে গেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই সঠিক ওজন বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

✔️ পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও মানসিক প্রশান্তি:
ঘুমের ঘাটতি, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ সিওপিডির উপসর্গ বাড়াতে পারে। মেডিটেশন, হালকা সংগীত, বা শ্বাস প্রশ্বাসের ধ্যান চর্চা মানসিক শান্তি দেয়।

✔️ নিয়মিত ফলো-আপ:
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ফলো-আপে থাকা উচিত, যাতে ওষুধের ডোজ, ইনহেলার বা অক্সিজেন থেরাপি সঠিকভাবে চলছে কি না তা নিশ্চিত করা যায়।

✔️ ইনহেলার বা নেবুলাইজারের সঠিক ব্যবহার শেখানো:
অনেক রোগী ইনহেলার ঠিকভাবে ব্যবহার না করায় ওষুধের কার্যকারিতা কমে যায়। তাই চিকিৎসকের কাছ থেকে সঠিক কৌশল শেখা জরুরি।

✔️ অক্সিজেন থেরাপির সঠিক ব্যবহার:
যাদের রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কম থাকে, তাদের চিকিৎসকের পরামর্শে নির্দিষ্ট সময় অক্সিজেন ব্যবহার করতে হবে। নিজে থেকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে ফেলা বিপজ্জনক হতে পারে।

✔️ পরিবারের সদস্যদের প্রশিক্ষণ:
রোগীর পরিবারকে রোগের প্রকৃতি, জরুরি পরিস্থিতিতে করণীয় ও ইনহেলার ব্যবহারের নিয়ম শেখানো দরকার।

✔️ জরুরি অবস্থায় করণীয় জানা:
যদি রোগীর হঠাৎ শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়, ঠোঁট বা আঙুল নীলচে হয়ে যায়, অজ্ঞান বা বিভ্রান্ত লাগে—তাহলে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

➡️ফুসফুসের পুনর্বাসন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করানো:

ফুসফুসের পুনর্বাসন কার্যক্রম হল ফুসফুসের কার্যক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস, রোগ সম্পর্কে অবহিতকরণ ইত্যাদির সম্মিলিত প্রয়াস, যার মাধ্যমে রোগী তার শারীরিক ও মানসিক উদ্যম ফিরে পায়।
ডা:আবুল ফয়সাল মো: নুরদ্দীন চৌধুরী, এফসিপিএস (মেডিসিন), এফএসিপি( ইউ এস এ), মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ।

27/09/2025

Address

Chittagong

Opening Hours

Monday 17:00 - 21:30
Tuesday 17:00 - 21:30
Wednesday 17:00 - 21:30
Thursday 17:00 - 21:30
Friday 18:30 - 20:00
Saturday 17:00 - 21:30
Sunday 17:00 - 21:30

Telephone

+8801886479565

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Abul Faisal Md. Nuruddin Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Abul Faisal Md. Nuruddin Chowdhury:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram