Mannan Nur Digital Homeo Clinic

Mannan Nur Digital Homeo Clinic Mannan Nur Digital Homeo Clinic

 #কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ===============================কোষ্ঠকাঠিন্য একটি মারাত্মক রোগ, এই রোগ থেকে পাইলস...
01/08/2025

#কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ
===============================
কোষ্ঠকাঠিন্য একটি মারাত্মক রোগ, এই রোগ থেকে পাইলস ভগন্দর তৈরি হয়,পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্তপড়ে। শিশু থেকে বৃদ্ধ যেকোন বয়সী মানুষের এমন কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ যাদের আছে, তাদেরকে নরম ও তরল খাবারের পরামর্শ দেয়া হয়। এর পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই কার্যকর হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য (ইং: Constipation) একটি অস্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা যখন একজন ব্যক্তি সহজে মলত্যাগ করতে সক্ষম হন না। সাধারণত: এক-দুই দিন পরপর মলত্যাগের বেগ হওয়া এবং শুষ্ক ও কঠিন মল নিষ্কাশন কোষ্ঠকাঠিন্য বলে পরিচিত।

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
(হোমিওপ্যাথিক কনসালট্যান্ট)
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভঃ রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ৩৪৪৫৬
মান্নান নূর-ডিজিটাল হোমিও ক্লিনিক
চাম্বল বাজার,এস আলম কাউন্টারের সামনে,ফকির মিয়ার নতুন বাড়ি,বাঁশখালী,চট্টগ্রাম।

📱01816232395📱

★★★কুরিয়ারের মাধ্যমে কন্ডিশনে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।

04/09/2024
কম-বেশি অনেকেরই ঘাড়,পিঠ বা কোমর ব্যথার অভিজ্ঞতা রয়েছে । মেরুদন্ড, ঘাড়, পিঠ ও কোমরের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন বিভিন্ন বয়সের না...
03/06/2024

কম-বেশি অনেকেরই ঘাড়,পিঠ বা কোমর ব্যথার অভিজ্ঞতা রয়েছে । মেরুদন্ড, ঘাড়, পিঠ ও কোমরের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ । বিষেশত বয়ষ্কা মহিলারা ব্যথায় বেশি কষ্ট পায়। আঘাতহীন ব্যথার জন্য প্রাথমিক মেরুদন্ডে হালকা ব্যথা হলেও পরবর্তী সময়ে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায় শরীরের অন্য অংশে। তাই মেরুদন্ডের ব্যথায় সবার আগে প্রয়োজন রোগ নির্ণয় ও সঠিক-কার্যকর চিকিৎসা। তা না হলে বাড়তে থাকে রোগীর যন্ত্রনা।
মেরুদন্ড সমস্যার লক্ষন :
দাঁড়ানো বা বসা অবস্থায় ঘাড়ে ব্যথা অনুভ’ত হওয়া, ব্যথা ঘাড় থেকে উৎপত্তি হয়ে হাতের দিকে ছড়িয়ে যায়। পর্যায়ক্রমে কাধে ও হাতে ব্যথা ও হাতের বিভিন্ন অংশে ঝিন ঝিন, শিন শিন করা। হাতের বোধশক্তি কমে আসা, পর্যায়ক্রমে হাতের অসারতা ও ধীরে ধীরে হাত দুর্বল হয়ে কার্যক্ষমতা লোপ পায়, চুড়ান্তপর্যায়ে পঙ্গুত্বের দিকে ধাবিত হয়। চলার ও হাটার স্বাভাবিক ভঙ্গির পরিবর্তন হয়ে যায়।
কোমর ব্যথার লক্ষন:
দাঁড়ানো বা বসা অবস্থায় কোমরে ব্যথা অনুভূত হওয়া, ব্যথা কোমর থেকে আরাম্ভ হয়ে পায়ের দিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং নিতম্ব ও পায়ের মাংসোপেশিসহ ব্যথা অনুভূত হয়, পায়ের বিভিন্ন অংশে ঝিন ঝিন, শিন শিন করা,পায়ের বোধশক্তি কমে আসা ও পর্যায়ক্রমে পা দুর্বল হয়ে পায়ের কার্যক্ষমতা লোপ পায়।
পরামর্শ: ব্যথার নিরাময়ের জন্য রোগীরা সাধারনত ব্যথানাশক ঔষধের ওপর নির্ভর করে তা উপশমরে চেষ্টা করে। নিয়মিত ব্যথানাশক খাওয়ার ফলে কিডনি বিকল হয়ে যাওয়ার ঝুকি বেড়ে যায়। তাই ঘাড় পিঠ বা কোমর ব্যথায় অবহেলা না করে দ্রত চিকিৎসকের কাছে সরনাপন্ন হওয়া উচিত। ব্যথা বাড়তে থাকলে প্রচলিত অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে।
চিকিৎসা:হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা লক্ষণ ভিত্তিক রোগীর ভাল-মন্দ অবায়ব, সর্বদৈহিক, শারীরিক ও মানসিক কাতরতাসহ যাবতিয় দিক বিবেচনা করে চিকিৎসা করা হয়। হোমিও চিকিৎসার মাধ্যমে কাটা ছেড়া-রক্তপাতহীন উপায়ে কোমর ও হাড় ক্ষয়ের ব্যথা আরোগ্য করা সম্ভব।

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
(হোমিওপ্যাথিক কনসালট্যান্ট)
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভঃ রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ৩৪৪৫৬
মান্নান নূর-ডিজিটাল হোমিও ক্লিনিক
চাম্বল বাজার,এস আলম কাউন্টারের সামনে,ফকির মিয়ার নতুন বাড়ি,বাঁশখালী,চট্টগ্রাম।

📱01816232395📱

★★★কুরিয়ারের মাধ্যমে কন্ডিশনে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।

টিউমার কি চলুন জেনে নেই-দেহ কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকেই টিউমার বলা হয়। বিস্তারিতভাবে যদি বলি তাহলে বলা যায়, শরীরের যেকোন ...
02/06/2024

টিউমার কি চলুন জেনে নেই-

দেহ কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকেই টিউমার বলা হয়। বিস্তারিতভাবে যদি বলি তাহলে বলা যায়, শরীরের যেকোন স্থানের (মাথা, হাত, বুক, পিঠ ইত্যাদি) কোষসমুহ যদি ধীরে ধীরে বা দ্রুততার সাথে অস্বাভাবিক (সাধারণত গোল আকৃতির) ও অসামঞ্জস্যভাবে বেড়ে ওঠে তাকে টিউমার বলা হয়।

টিউমারের প্রকারভেদঃ
টিউমারকে আমরা সাধারণত তিনভাগে ভাগ করতে পারি। যথাঃ (১) হিস্টোমা বা কানেকটিভ টিস্যু টিউমার, (২) সাইটোমা এবং (৩) টেরাটোমা বা মিক্সড সেল টিউমার।

হিস্টোমা টিউমারের প্রকারভেদঃ
হিস্টোমা টিউমার আবার দু’প্রকার। যথাঃ (১) বিনাইন ও (২) মালিগন্যান্ট

বিনাইন টিউমারঃ
এই টিউমারগুলো সাধারণত তুলতুলে ও নরম আকৃতির হয়। খুব একটা শক্ত হয় না। এর বৃদ্ধি ঘটে খুব আস্তে-ধীরে। উপরে কোনো বিশেষ আবরণ থাকে না। এই টিউমারের উপরের চামড়া বা চর্ম আলাদা বা পৃথক মনে হয়। টিউমারের পার্শ্বে অবস্থিত গ্রন্থিসমুহ আক্রান্ত হয় না। এই টিউমারে আঘাত করলে বা কিংবা চাপ প্রয়োগ করলে কোনো যন্ত্রণা অনুভূত হয় না।

ম্যালিগন্যান্ট টিউমারঃ
এই টিউমার নিরেট আকৃতির বা শক্ত হয়। খুব দ্রুত বেড়ে ওঠে। এই টিউমারের আবরণ থাকে। এটার উপরের চর্ম আলাদা মনে হয় না। এই টিউমার সংলগ্ন গ্রন্থিসমুহ আক্রান্ত হয়। টিউমারটিতে চাপ দিলে যন্ত্রণা অনুভূত হয়। এই টিউমারে আঘাত করলে কিংবা অপারেশন করা হলে ক্ষতি হয়। অপারেশন করলে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে প্রায়ই ক্যান্সার হতে দেখা যায়।

শরীরের একেক স্থানের টিউমার যে নামে পরিচিতঃ
১। নাক, জরায়ু প্রভৃতি শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির টিউমারের নাম প্যাপিলোমা।

২। জরায়ু ও পাকস্থলী প্রভৃতি স্থানের মাংস পেশির টিউমারের নাম মাইওমা।

৩। চর্মের উপরে যে টিউমার হয় তার নাম এপিথেলিওমা।

৪। পিঠ, কাঁধ প্রভৃতি স্থানে ফ্যাটি টিস্যু টিউমারের নাম লিপোমা।

৫। হাড়ের কার্টিলেজ এর টিউমারের নাম কনড্রমা।

৬। মাথার খুলি, মুখ-মণ্ডল ও নাসিকা গহ্বর প্রভৃতি স্থানে হাড়ের অস্থি টিউমারের নাম অস্টিওমা।

৭। মস্তিষ্ক কোষের টিউমারের নাম গ্লাইওমা।

৮। মস্তিষ্ক, লিভার প্রভৃতি স্থানের লসিকা নালীর টিউমারের নাম লিমফ্যানজিওমা। সাধারণত কম বয়সে সার্কোমা টিউমার দেখা দেয়। সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পরে কার্সিনোমা টিউমার দেখা দেয়।

টিউমারের চিকিৎসা :- অপারেশন ছাড়া হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় টিউমার সম্পূর্নরুপে আরোগ্যলাভ সম্ভব। যারা এই সমস্যায় ভুগছেন তারা একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করতে পারেন।
___________________________________
যোগাযোগ করুন ঃ

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভ রেজি- ৩৪৪৫৬
মোবাইল - ০১৮১৬২৩২৩৯৫

কুরিয়ারের মাধ্যমে কন্ডিশনে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।

15/12/2023
কিডনি পাথুরির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-কিডনি পাথুরি কি ? কেন হয়?কিডনি আমাদের শরীরের তরল, খনিজ, লবণ এবং অন্যান্য পদার্থের মা...
06/05/2023

কিডনি পাথুরির হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ-

কিডনি পাথুরি কি ? কেন হয়?

কিডনি আমাদের শরীরের তরল, খনিজ, লবণ এবং অন্যান্য পদার্থের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। যখন এই যৌগগুলির ভারসাম্য পরিবর্তন হয়, কিডনিতে পাথর তৈরি হতে পারে। কিডনিতে চার ধরণের পাথর রয়েছে, প্রত্যেকটি বিভিন্ন পদার্থ দিয়ে তৈরি। ইউরিকএসিড এবং সিস্টাইস্টিন দুটি যৌগ যা কিডনিতে পাথর সমন্বিত করতে পারে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ানোর জন্য পরিচিত কারণগুলির মধ্যে রয়েছে ডিহাইড্রেশন, পারিবারিক ইতিহাস, জিনেটিক্স এবং কিছু মেডিকেল অবস্থার উপস্থিতি। কিডনিতে পাথরের ইতিহাস নিয়ে পরিবারের এক বা একাধিক সদস্যের অবস্থান শঙ্কার ঝুঁকি বাড়ায়।

কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালির পাথর অনেকেরই হয়। এ নিয়ে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। পাথর ধরা পড়লে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। কেননা এ সমস্যা চিকিৎসা নিলে সহজেই সেরে যায়।
কিডনি বা মূত্রপাথুরির লক্ষণ

কিডনি, মূত্রথলি বা মূত্রনালিতে পাথর হলে সাধারণত কোমরে ব্যথা হয়ে থাকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তলপেট বা ঊরুর ভেতরের দিকেও ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ব্যথা সাধারণত বেশ তীব্র এবং ক্ষণে ক্ষণে ওঠে। এ ছাড়া পাথরের কারণে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। প্রস্রাবে সংক্রমণও হতে পারে।

কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাব্য কারণসমুহ

গত ৩০ বছর ধরে কিডনিতে পাথর যুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে চলেছে।

আমেরিকাতে কিডনিতে পাথর বিকাশকারী মানুষের হার বাড়ছে এই প্রবণতার কারণগুলি জানা যায়নি। ১৯ kidney০ এর দশকের শেষভাগে কিডনিতে পাথরের প্রকোপ ছিল ৩.৮%। ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৫.২%। ককেশীয় জাতি এবং পুরুষ লিঙ্গ কিডনিতে পাথরের উচ্চ হারের সাথে সম্পর্কিত rates পুরুষরা ৪০ থেকে ৭০ বছর বয়সী লোকের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝোঁক থাকে, বয়সের সাথে সাথে হারও বৃদ্ধি পায়। মহিলারা সম্ভবত ৫০ এর দশকে কিডনিতে পাথর অনুভব করতে পারেন। যে ব্যক্তির একটি কিডনিতে পাথর আক্রান্ত হয়েছে সে অন্যের বিকাশ ঘটাতে পারে।

কিডনিতে পাথরের লক্ষণগুলি ঃ

কিডনিতে পাথরের লক্ষণগুলির মধ্যে হ’ল উদ্দীপনা, তলদেশে এবং / বা পাশের ঘা, ব্যথা বা তলপেটের পাশাপাশি প্রস্রাবের রক্ত ​​pain

কিডনি থেকে অনেকটা ইউরেটারের নীচে এবং মূত্রাশয় পর্যন্ত ভ্রমণ না করা অবধি অনেক কিডনিতে পাথর বেদনাবিহীন থাকে। পাথরের আকারের উপর নির্ভর করে মূত্রনালীর মাধ্যমে পাথরের চলাচল হঠাৎ শুরু হওয়ার সাথে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে। কিডনিতে পাথরযুক্ত লোকেরা প্রায়শই ব্যথাটিকে উদ্দীপক হিসাবে বর্ণনা করে। নীচের পিঠ, পেট এবং পাশগুলি ঘন ঘন ব্যথা এবং ক্র্যাম্পিংয়ের সাইট sites যাদের কিডনিতে পাথর রয়েছে তারা প্রস্রাবে রক্ত ​​দেখতে পারেন। যখন কোনও সংক্রমণ হয় তখন জ্বর এবং সর্দি উপস্থিত থাকে। এই লক্ষণগুলির ঘটনায় চিকিংসা করার চেষ্টা করুন।

কিডনিতে পাথর কিভাবে নির্ণয় করা হয়?

কন্ট্রাস্ট উপাদান ছাড়া একটি হেলিকাল সিটি স্ক্যান মূত্রনালীর মধ্যে পাথর বা বাধা সনাক্ত করার জন্য সবচেয়ে সাধারণ পরীক্ষা।

পেটের ব্যথার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণগুলি এবং সম্পর্কিত লক্ষণগুলি বাদ দিয়ে কিডনির পাথর নির্ণয় করা হয়। কোনও কিড-কে ভিউ (কিডনি, ইউরেটার, মূত্রাশয়), বা হেলিকাল সিটি স্ক্যান নামে পরিচিত একটি এক্স-রে সহ ইমেজিং পরীক্ষাগুলি কিডনিতে পাথর নির্ণয়ের জন্য প্রায়শই ব্যবহৃত হয়। যদিও এই পরীক্ষাগুলির সাথে সম্পর্কিত তেজস্ক্রিয়তার সংস্পর্শের পরিমাণ ন্যূনতম হলেও গর্ভবতী মহিলা এবং অন্যদের এমনকি এই নিম্ন স্তরের বিকিরণ এড়াতে হবে। এই ক্ষেত্রে কিডনিতে পাথর নির্ণয়ের জন্য আল্ট্রাসাউন্ড ব্যবহার করা যেতে পারে।

কিডনিতে পাথরের চিকিংসা কী?

আকারের উপর নির্ভর করে, বেশিরভাগ পাথরগুলি শেষ পর্যন্ত 48 ঘন্টার মধ্যে তাদের নিজস্ব হয়ে যায়।

কিডনিতে পাথরযুক্ত বেশিরভাগ লোকেরা প্রচুর পরিমাণে তরল পান করে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে এগুলি তাদের নিজেই পাস করতে সক্ষম হন। ব্যথার ওষুধ অস্বস্তি লাঘব করতে পারে। পাথর যত ছোট হবে, হস্তক্ষেপ ছাড়াই পাস হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। অন্যান্য বিষয়গুলি যা পাথর পেরিয়ে যাওয়ার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে তার মধ্যে রয়েছে গর্ভাবস্থা, প্রোস্টেটের আকার এবং রোগীর আকার। ৯ মিমি বা তার চেয়ে বড় স্টোনগুলি সাধারণত তাদের নিজস্ব হয় না এবং হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হয়। ৫ মিমি আকারের স্টোনগুলির নিজস্ব পাস করার ২০% সম্ভাবনা রয়েছে এবং ৮০ মিমি আকারের ৮০% পাথর চিকিংসা ছাড়াই পাস করার সম্ভাবনা রয়েছে।

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভ রেজি- ৩৪৪৫৬
মোবাইল - ০১৮১৬২৩২৩৯৫

 #কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ===============================কোষ্ঠকাঠিন্য একটি মারাত্মক রোগ, এই রোগ থেকে পাইলস...
03/05/2023

#কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঃ
===============================
কোষ্ঠকাঠিন্য একটি মারাত্মক রোগ, এই রোগ থেকে পাইলস ভগন্দর তৈরি হয়,পায়খানার রাস্তা দিয়ে রক্তপড়ে। শিশু থেকে বৃদ্ধ যেকোন বয়সী মানুষের এমন কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ যাদের আছে, তাদেরকে নরম ও তরল খাবারের পরামর্শ দেয়া হয়। এর পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা খুবই কার্যকর হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য (ইং: Constipation) একটি অস্বাভাবিক শারীরিক অবস্থা যখন একজন ব্যক্তি সহজে মলত্যাগ করতে সক্ষম হন না। সাধারণত: এক-দুই দিন পরপর মলত্যাগের বেগ হওয়া এবং শুষ্ক ও কঠিন মল নিষ্কাশন কোষ্ঠকাঠিন্য বলে পরিচিত।

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভ রেজি- ৩৪৪৫৬
মোবাইল - ০১৮১৬২৩২৩৯৫

কুরিয়ারের মাধ্যমে কন্ডিশনে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।

আসসালামু আলাইকুম।। "মান্নান নূর-ডিজিটাল হোমিও ক্লিনিক " এ সবাই কে স্বাগতমযেকোনো তথ্য পরামর্শ পেতে সরাসরি ফোন করে জেনে নি...
15/10/2022

আসসালামু আলাইকুম।।

"মান্নান নূর-ডিজিটাল হোমিও ক্লিনিক " এ সবাই কে স্বাগতম

যেকোনো তথ্য পরামর্শ পেতে সরাসরি ফোন করে জেনে নিন....

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
(হোমিওপ্যাথিক কনসালট্যান্ট)
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভঃ রেজিষ্ট্রেশন নম্বর ৩৪৪৫৬
মান্নান নূর-ডিজিটাল হোমিও ক্লিনিক

চেম্বার ১ :➡️
চাম্বল বাজার,এস আলম কাউন্টারের সামনে,ফকির মিয়ার নতুন বাড়ি,বাঁশখালী,চট্টগ্রাম।

চেম্বার ২ :➡️
অক্সিজেন বঙ্গবন্ধু এভিনিউ রোড,বায়তুছ সালাম জামে মসজিদ সংলগ্ন ১নং গলি শীতল ঝর্ণা আবাসিক,বায়েজিদ,চট্টগ্রাম।

📱01816232395/01835555112📱

ব্রেস্ট টিউমার ➡️------------------------ব্রেস্ট টিউমার বর্তমান সময়ে আমাদের মা-বোনদের অতি পরিচিত একটা মরণঘাতী রোগ। এটার ...
14/10/2022

ব্রেস্ট টিউমার ➡️
------------------------

ব্রেস্ট টিউমার বর্তমান সময়ে আমাদের মা-বোনদের অতি পরিচিত একটা মরণঘাতী রোগ। এটার কারনে অনেক সময় মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে থাকে। চিন্তার কোন কারন নেই।

স্তনে ফাইব্রোএডেনোমা টিউমার, নির্ণয় ও হোমিও চিকিৎসা। Easy Lifestyle & Homeo
=================================

ফাইব্রোএডেনোমা(Fibroadenoma) স্তনের খুব কমন একটি টিউমার, যা ক্যান্সার জাতীয় নয় এবং সাধারণত অল্প বয়সী (১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী) মেয়েদের এ টিউমার বেশি হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি স্তনে একটি ব্যথাবিহীন চাকা হিসেবে ধরা পড়ে যা অনেকটা গোল, রাবারের মতো অনুভূত হয় এবং স্তনের ভিতর সহজে নাড়ানো যায়। যদিও এটি সাধারণত ব্যথাবিহীন, তবে অনেক সময় এতে ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে মাসিকের আগে।

# কাদের ও কেন হয় : ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱেৱ
সঠিক কারণ এখনও জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হয়ে থাকে, এটি ইস্ট্রোজেন নামক হরমোনের অতিরিক্ত সেনসিটিভিটি কারণে হয়ে থাকে। প্রজনন বছরের যে কোনো সময় এ টিউমার হতে পারে, তবে বয়োসন্ধির সময়ে এটি সবচেয়ে বেশি হয়, পুরুষদেরও এই টিউমার হতে পারে কিন্তু তা বিরল।

# কি কি ধরনের হয়ে থাকে :

নৱমাল ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ- এ ধরনের টিউমার সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে, যা সাধারণত ১-৩ সেন্টিমিটার সাইজের হয়। এতে স্তন ক্যান্সারের কোনো অতিরিক্ত ঝুঁকি থাকে না।

(২) জটিল ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ- এ টিউমারটি দ্রুত সাইজে বাড়ে। হিসটোপ্যাথোলজিস্ট এই টিউমারের ধরনটি নির্ণয় করে থাকেন। এই টাইপের টিউমারে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কিছুটা বেড়ে যায়।

(৩) আকাৱে বড় ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ - অনেক সময় টিউমারের সাইজটি বেড়ে গিয়ে ৫ সেন্টিমিটার বেশি হতে দেখা যায় বলে এই টিউমার সাধারণত অপারেশন করে নিতে হয়।

(৪) কিশোরী ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ - এ টিউমার সাধারণত Teenage/ কিশোরী বয়সে হয়ে থাকে (১০ বছর থেকে ১৮ বছর)। এগুলো সময়ে সঙ্গে সাইজে ছোট বা বড় হতে পারে।

# কীভাবে নির্ণয় করা যায় : ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱ ডাক্তার পরীক্ষা করার সময় সাধারণত স্তনে চাকা হিসেবে হাতে লাগে। এছাড়া ৪০ বছরের নিচে মহিলাদের আল্ট্রাসনোগ্রাম ও ৪০ ঊর্ধ্বে মহিলাদের ম্যামোগ্রাম করা হয়। পরবর্তী ধাপ হিসেবে টিউমার ধরনটি নির্ণয় ও নিশ্চিত করার জন্য সুইয়ের মাধ্যমে (FNAC) বা মাংস কেটে পরীক্ষা করা হয়ে থাকে।

# চিকিৎসা : ভয়ের তেমন কিছু নেই। অনেক ক্ষেত্রে ফাইব্রোএডেনোমা টিউমাৱেৱ জন্য কোন চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। এ টিউমার অনেক ক্ষেত্রে সাইজে বড় বা ছোট হতে পারে এবং অনেক সময় তা একই সাইজ থেকে যেতে পারে। প্রেগন্যান্সি, ব্রেস্ট ফিডিং বা হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নিচ্ছেন এমন রোগীদের ক্ষেত্রে সাধারণত সাইজটা বড় হয়। বাকি অন্যগুলো ছোট বা মাঝারি হয়ে থাকে। যেকোন আকারের ফাইব্রোএডিওনোমা টিউমারের ক্ষেত্রে ক্লাসিক্যাল হোমিও চিকিৎসা খুবই কার্যকরী। কাটাছেঁড়া ছাড়াই খুব সহজেই ফাইব্রোএডেনোমা টিউমারেৱ সমাধান হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ইনশাআল্লাহ সম্পূর্ণ রুপে সুস্থ হওয়া সম্ভব। তবে বিশেষ ক্ষেত্রে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে।

ডাঃ আবিদা সুলতানা কচি
এম.বি.এ,ডি,এইচ,এম,এস.বি,এইচ,বি-(ঢাকা)
গভ রেজি- ৩৪৪৫৬
মোবাইল - ০১৮১৬২৩২৩৯৫ # #০১৮৩৫৫৫৫১১২

কুরিয়ারের মাধ্যমে কন্ডিশনে সারা দেশে ঔষধ পাঠানো হয়।

মস্তিষ্কের টিউমার ( Brain tumor )  কী :🔜মস্তিষ্কের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকে ব্রেনে টিউমার বলা হয়। টিউমার ক্ষতিকর নাও (...
13/10/2022

মস্তিষ্কের টিউমার ( Brain tumor ) কী :🔜

মস্তিষ্কের কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধিকে ব্রেনে টিউমার বলা হয়। টিউমার ক্ষতিকর নাও (noncancerous / benign ) হতে পারে বা ক্যান্সার প্রবণ (cancerous / malignant).) হতে পারে। মস্তিষ্কের ভিতরে যে ব্রেন টিউমার গঠিত হয় তাকে প্রাথমিক বা প্রাইমারি ব্রেন টিউমার বলা হয়।

প্রকার (Types of Tumours) :-

1. অ্যাকাস্টিক নিউরোমা (Acoustic neuroma )
2. অ্যাস্ট্রোসাইটোমা (Astrocytoma )
3. মস্তিষ্কের মেটাস্টেসেস (Brain metastases)
4. কোরিড প্লেক্সাস কার্সিনোমা (Choroid plexus carcinoma)
5. ক্র্যানোফেরেঙ্গিওমা (Craniopharyngioma)
6. ভ্রূণ টিউমার (Embryonal tumors)
7. এপেন্ডিমোমা (Ependymoma )
8. গ্লিওব্লাস্টোমা (Glioblastoma )
9. গ্লিওমা (Glioma)
10. মেডুলোব্লাস্টোমা (Medulloblastoma )
11. মেনিনিংওমা (Meningioma )
12. অলিগোডেনড্রোগলিওমা (Oligodendroglioma )
13. পেডিয়াট্রিক ব্রেন টিউমার (Pediatric brain tumors)
14. পাইনোব্লাস্টোমা (Pineoblastoma)
15. পিটুইটারি টিউমার (Pituitary tumors)

প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ব্রেইন টিউমারগুলির সবচেয়ে দেখতে পাওয়া যায় গ্লিওমা এবং মেনিনিংওমা।

ব্রেইন টিউমার কেন হয় /ব্রেইন টিউমার হওয়ার কারণগুলি কী কী:-

1. প্রাথমিক ভাবে ব্রেইন টিউমারের কারণ এখন পর্যন্ত অজানা।
2. খারাপ টিউমার শরীরের অন্য জায়গা থেকে ক্যান্সারের রূপ নিয়ে ব্রেইনের মধ্যে চলে যায়।
3. বংশগত কারণেও ব্রেইন টিউমার হতে পারে।
4. তবে কিছু ধরনের বিকিরণ, মাথায় আঘাত, এবং হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি এক্সপোজার, ব্রেইন টিউমারের ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
5. সেল ফোন ব্যবহার করার ঝুঁকিটি হঠাৎ বিতর্কিত হয়েছে।
6. যাঁদের রেডিয়েশনের মধ্যে থাকতে হয় তাঁদের ব্রেন টিউমারের ঝুঁকি তুলনামূলক ভাবে বেশি, ।
7. সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মোবাইল টাওয়ার ও ইয়ার ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহারে ব্রেন টিউমারের ঝুঁকি বাড়ে।
8. কিছু কিছু রাসায়ানিকের প্রভাবেও ক্যানসার-যুক্ত ব্রেন টিউমার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
9. বিশেষ করে যাঁদের কাজের সূত্রে নিয়মিত রাসায়ানিকের সংস্পর্শে থাকতে হয়, তাঁদের এই রোগের ঝুঁকি অনেক বেশি।

ব্রেইন টিউমারের লক্ষণঃ-

নির্দিষ্ট লক্ষণগুলি টিউমারের আকার, অবস্থান, আক্রমণের ডিগ্রী এবং সম্পর্কিত সূত্রের উপর নির্ভর করে। মাথাব্যাথা, জীবাণু, শরীরের এক অংশের দুর্বলতা, এবং ব্যক্তির মানসিক ফাংশনগুলির পরিবর্তন সর্বাধিক দেখা যায়। লক্ষণগুলি হল-

1. .দীর্ঘ মেয়াদে মাথাব্যথা। মাথাব্যথা যা ধীরে ধীরে আরও ঘন এবং আরও তীব্র হয়ে ওঠে।
2. খিঁচুনি হওয়া, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। মাথা ঘোরা বা ভার্টিগো
3. বমির ভাব বা বমি হওয়া , হজমের সমস্যা না থাকলেও হাঠাৎ বমি পায় ।
4. জ্বর বা অন্য কোনও কারণ ছাড়া হঠাৎ হঠাৎ কাঁপুনি শুরু হতে পারে। কিছু ক্ষণ পর আপনা থেকেই কমে যায়।
5. দৃষ্টিশক্তি নষ্ট হয়ে যাওয়া ,যেমন ঝাপসা দৃষ্টি, দ্বিগুণ দৃষ্টি বা পেরিফেরিয়াল দৃষ্টিশক্তি হ্রাস।
6. কথা জড়িয়ে যাওয়া, কথা বলতে অসুবিধা।
7. ব্যক্তিত্ব এবং আচরণের পরিবর্তন।
8. মানসিক অস্থিরতা, দ্রুত মানসিক পরিবর্তন।
9. বেশি গন্ধ অনুভূত হওয়া।
10. শরণশক্তির হ্রাস, দুর্বল বিচার ক্ষমতা,
11. হাত দিয়ে কোনও জিনিস শক্ত করে ধরতে সমস্যা হয় (Paralysis) ।
12. ভারসাম্য নিয়ে অসুবিধা, হাত পা নাড়াচাড়া করতে সমস্যা ও হাঁটা চলায় ভারসাম্য রক্ষা করার অসুবিধা হতে পারে।
13. খুব ক্লান্ত লাগছে, সারা দিন ঘুম ঘুম ভাব থাকে, ঘুম পায়। কোনও কাজ করতে ইচ্ছে করে না।
14. দৈনন্দিন বিষয়ে বিভ্রান্তি
15. সিদ্ধান্ত নিতে অসুবিধা
16. মেজাজ, ব্যক্তিত্ব, আবেগ এবং আচরণের পরিবর্তন
17. শ্রবণ সমস্যা ।
18. অনেক সময় টিউমার খুব বড় না হওয়া পর্যন্ত সে রকম কোনও উপসর্গ থাকে না, ইত্যাদি।

ব্রেইন টিউমার নির্ণয়ঃ-

ওপরের লক্ষণগুলো দেখা দিলে যথাসম্ভব দ্রুত চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। রোগ নির্ণয়ে নিচের পরীক্ষাগুলো সহায়কঃ
1. মাথার নরমাল এক্স-রে।
2. ব্রেনের সিটিস্ক্যান ও এমআরআই।
3. স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা দেখার জন্য ইলেকট্রো এনকেফালোগ্রাফি বা ইইজি।
4. স্নায়ুতন্ত্রের পরিবহন ক্ষমতা বা নার্ভ কন্ডাকশন টেস্ট বা ইলেকট্রোমায়োগ্রাফি।
5. সিটি গাইডেড এফএনএসি।

কী কী লক্ষণ দেখলে সাবধান হতে হবে:-

1. খুব সাধারণ ও সাম্প্রতিক ঘটনার কথা বেমালুম ভুল হয়ে যায়। কিছুতেই মনে পড়ে না
2. মস্তিষ্কের কোন অংশে টিউমার হয়েছে তার উপরেও কিছু কিছু লক্ষণ নির্ভর করে। যেমন সেরিব্রামের টেম্পোরাল লোবে টিউমার হলে দেখতে অসুবিধে হয়।
3. ভাবনা ও বলার কো-অর্ডিনেশনে অসুবিধে হতে পারে।
4. আচার-ব্যবহার বদলে যেতে পারে। চেনা মানুষকেও অচেনা মনে হতে পারে।
5. ইয়ার ফোন ও মোবাইল টাওয়ার থেকে সাবধান
6. সুস্থ-স্বাভাবিক জীবন যাপন, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ও নিয়মিত শরীরচর্চা করে ব্রেন টিউমার ঠেকানো যায়।
7. অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
8. রেডিয়েশনের ব্যপারেও সতর্ক থাকতে হবে।
9. কোনও সমস্যা হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

❤️ জনসচেতনতার জন্য ❤️"ভারনিক্স" নামক শব্দটির সঙ্গে আমরা কতটা পরিচিত? বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে...
13/10/2022

❤️ জনসচেতনতার জন্য ❤️

"ভারনিক্স" নামক শব্দটির সঙ্গে আমরা কতটা পরিচিত?

বাচ্চা জন্ম নেওয়ার পরে প্রায় সকল বাচ্চার শরীরে যে সাদা ময়লার মত পদার্থ দেখা যায় সেটাকে "ভারনিক্স "বলে। "ভারনিক্স " নামের পদার্থটি প্রায় সকল বাচ্চার শরীরেই দেখা যায়। কোন কোন বাচ্চা শরীরে এত ভারনিক্স নিয়ে জন্মগ্রহণ করে আবার কোন কোন বাচ্চা একেবারে পরিষ্কার থাকে।

এই ভারনিক্স টা সম্পর্কে অনেকে অবগত নয়, বাচ্চাকে মুছে যখন অভিভাবকদের কাছে দেওয়া হয় তখন শরীরে ভারনিক্স থাকলে তারা ভাবেন বাচ্চাকে ক্লিয়ারলি ক্লিন করা হয়নি বা নিজেরাই মুছতে বসে যান।

সৃষ্টির সবকিছুর পিছনেই গভীর রহস্য লুকায়িত আছে, তাঁর অসীম জ্ঞান বুঝার ক্ষমতা আমাদের কারোরি নেই!

সদ্যজাত শিশুর শরীরে ভারনিক্স নামের এক ধরণের তেল জাতীয় পদার্থ থাকে যা মায়ের গর্ভে থাকাকালীন তরল পদার্থ থেকে শিশুর ত্বককে রক্ষা করে। এটি অ্যান্টিবডির মত শিশুর রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।

জন্মের পর পরই শিশুকে পরিষ্কার বা মোছার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন ভারনিক্স ওঠে না যায়। (WHO) এর মতে শিশুর শরীরে ভারনিক্স কমপক্ষে ৬ ঘন্টা রাখা এবং সবচেয়ে ভালো হয় ২৪ ঘন্টা রাখলে।

Address

Chittagong

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mannan Nur Digital Homeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mannan Nur Digital Homeo Clinic:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram