27/09/2025
I got 3 reactions on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉
স্ট্রোক পরবর্তী রোগীর স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় কিছু পরিবর্তন ও নিয়মিত শারীরিক পরিচর্যা করা প্রয়োজন। একই সাথে, দ্বিতীয় বার স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য।
👉 স্ট্রোক পরবর্তী করণীয়:
স্ট্রোকের ফলে রোগীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটে। এজন্য স্ট্রোক পরবর্তী শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধারের জন্য দ্রুত ও সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ও করণীয় উল্লেখ করা হলো:
১। জরুরি চিকিৎসা ব্যবস্থা: স্ট্রোকের উপসর্গ দেখা গেলে রোগীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া।
২। পুনর্বাসন (Rehabilitation): স্ট্রোকের ফলে শরীরের যে কার্যকারিতা কমে যায়, তা পুনরুদ্ধারের জন্য দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:
#শারীরিক পুনরুদ্ধার:
✅ দুর্বল বা প্যারালাইজ এবং শরীরে শক্তি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে
✅ পেশী সংকোচন কমাতে সাহায্য করে
✅ স্ট্রোক পরবর্তী খাবার গিলতে অসুবিধা দূর করতে সাহায্য করে
✅ শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা দূর করে
#স্নায়বিক ও মানসিক উন্নতি:
✅ শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে
✅ স্ট্রোকের কারণে মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতির পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে
✅ স্ট্রোক পরবর্তী রোগীর হতাশা ও উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে।
খ) ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা: এটি দুর্বল পেশী ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কার্যকারিতা ব্যায়ামের মাধ্যমে পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে
গ) স্পিচ থেরাপি: এটি স্পষ্ট করে কথা বলতে ও খাবার গিলতে সমস্যা থাকলে তা দূর করতে সাহায্য করে
৩. নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা এবং উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস বা কোলেস্টেরলের মতো রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৪. নিয়মিত স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা
স্ট্রোক যেহেতু একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা, তাই সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও পুনরুদ্ধারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এর মাধ্যমে ক্ষতিকর প্রভাব কমানো এবং সুস্থ জীবনযাপন করা সম্ভব।
ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞ দ্বারা বাত, ব্যথা ও প্যারালাইসিস এর প্রাকৃতিক চিকিৎসা পেতে যোগাযোগ করুন-
☎ ফোন:০১৭৭৮২৭৯৭৮৯