কষ্টের শিকর

কষ্টের শিকর শিকর

20/03/2025
নিজাম হাসিনা মসজিদ,ভোলা।
10/01/2023

নিজাম হাসিনা মসজিদ,ভোলা।

07/03/2022

ঢাকাসহ সারাদেশের অনেক হোটেল মালিকরা নিজেদের হোটেলকে ফাইভ স্টার বা পাঁচ তারকা হোটেল বলে দাবি করে থাকেন। অনেকে আবার ‘ফাইভ স্টার সমমানের সেবা’ শব্দটিও ব্যবহার করেন। এ নিয়ে অনেক সময় গ্রাহকরা বিভ্রান্তিতে পড়েন।

তাই জনসাধারণের জন্য সরকার অনুমোদিত ১৭টি পাঁচ তারকা হোটেলের তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন।

পর্যটন করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা জিয়া হক ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সরকার অনুমোদিত বাংলাদেশে পাঁচ তারকা মানের হোটেল ১৭টি। অনেকে পাঁচ তারকা মানের না হয়েও দাবি করে। তাই অতিথিদের সুবিধার্থে এগুলোর নামের তালিকা দেওয়া হলো

সরকার অনুমোদিত ১৭ পাঁচ তারকা হোটেল

১. সোনারগাঁও হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড (১০৭ নং কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা।

২. ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকা (১ নং মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০)।

৩. রেডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেল (এয়ারপোর্ট রোড, জোয়ারসাহারা, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা)।

৪. ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট লিমিটেড (দ্য ওয়েস্টিন ঢাকা- প্লট নং ০১, সি ডব্লিউ এন, বি, রাস্তা-৪৫, গুলশান-২, ঢাকা)।

৫. হোটেল সারিনা লিমিটেড (হাউজ নং ২৭, রোড নং ১৭, বনানী বা/এ, ঢাকা-১২১৩)।

৬. ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট (এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ-২, ঢাকা-১২২৯)।

৭. লা মেরিডিয়ান ঢাকা (৭৯/এ বাণিজ্যিক এলাকা, এয়ারপোর্ট রোড, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকা-১২২৯)।

৮. রেনেসান্স হোটেলস (প্লট নং-৩, ব্লক সিইএস-এফ, ৭৮ নং গুলশান এভিনিউ, ঢাকা)

৯. সিগ্যাল হোটেল লিমিটেড (হোটেল-মোটেল জোন, কক্সবাজার বিচ, কক্সবাজার)।

১০. ওশান প্যারাডাইস লিমিটেড (প্লট নং ২৮ ও ২৯, কলাতলী রোড, কক্সবাজার)।

১১. সায়মন বিচ রিসোর্ট লিমিটেড (মেরিন ড্রাইভ রোড, কলাতলী, কক্সবাজার)।

১২. রেডিসন ব্লু বে ভিউ (এস এস খালেদ রোড, লালখান বাজার, চট্টগ্রাম)।

১৩. রয়্যাল টিউলিপ সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা (জালিয়া পালং, ইনানী, উখিয়া, কক্সবাজার)।

১৪. গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট অ্যান্ড গলফ (রাধানগর, বালিশীর, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার)।

১৫. মম ইন লিমিটেড (নওদাপাড়া রংপুর রোড, বগুড়া)।

১৬. হোটেল জাবীর প্যারাডাইস লিমিটেড (১২৫৬, এম এম আলী রোড, যশোর-৭৪০০)।

১৭. দি প্যালেস লাক্সারি রিসোর্ট (পুটিজুরী, বাহুবল, হবিগঞ্জ)।

11/09/2020

ব্যথার অভিজ্ঞতা হয় নাই এমন কেউ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আবার তা যদি হয় কমরে ব্যথা তাহলে তো কথাই নাই। আমরা যেসকল ব্যথায় ....

11/09/2020

হাঁটু ব্যথাঃ কারন ও চিকিৎসা পদ্ধতিঃ

হাটু ব্যথা শুধু আমাদের দেশেই না সারা পৃথিবীতে অনেক মানুষ এই সমস্যার ভুক্তভূগী। আমাদের প্রত্যেকের ঘরে আমাদের বৃদ্ধ বাবা, মা, দাদা, দাদী, নানা। নানী ও অন্যান্য কারো না কারো এই সমস্যা থাকতেই পারে। তাই আজকের লেখা টি এই বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করব।
হাটু আমাদের শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয়েন্ট।আমাদের পুরো শরীরের উপরিভাগের ওজন অভিকর্ষের টানে মাটিতে স্থানান্তরের একমাত্র মাধ্যম এই দুই হাঁটু।এর সাথে যদি মাথায় বা কাঁধে কোন বোঝা নেয়া হয় তাও এর সাথে যুক্ত হয়। এ কারনে হাঁটু অত্যন্ত গ্রু্রুত্বপূর্ন একটি অংগ। সম্ভবত এই কারনের আমাদের সৃষ্টিকর্তা এটাকে শরীরের সব থেকে শক্তিশালী জয়েন্ট বানিয়ে দিয়েছেন এবং দুটি দিয়েছেন। আমাদের শরীরের যে কোন অংশে ব্যথার জন্য চারটি বিষয় জড়িত। মাংশপেশি, লিগামেন্টস, হাড় ও স্নায়ু তে ইনজুরি বা ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া। এখানেও এর ব্যাতিক্রম নয়। শরীরের সব থেকে বড় দুটি হাড় বেশ কিছু মাংসপেশি ও লিগামেন্টস এই শক্তিশালী জয়েন্ট কে নিয়ন্ত্রণ করে। লিগামেন্টস গুলোর মধ্যে কিছু ভেতরের দিকে কিছু বাইরের দিকে থাকে।

হাঁটু ব্যথার কারন কি?

আঘাতঃ আঘাত হাটু ব্যথার অন্যতম একটি কারন। যে কোন বয়েসেই আঘাত জনিত ব্যথা হতে পারে। আঘাতের মাধ্যমে হাঁটু নিয়ন্ত্রণকারী মাংসপেশি, লিগামেন্টস, হাড় ও স্নায়ু ক্ষতগ্রস্থ হয়। যে সকল কারনে আঘাত জনিত কারনে হাঁটু ব্যথা হতে পারে।
1. একসিডেন্টঃ মোটরযান বা অন্যান্য যানবাহন একসিডেন্ট আমাদের দেশে হাঁটু সহ অন্যান্য ব্যথার কারন। কোন কোন সময় এটা তাৎক্ষণিক বোঝা না গেলেও পরে ব্যথা অনুভূত হয়।
2. অস্বাভাবিক ভার বহন করাঃ কুলি ও মজুরেরা যদি অস্বাভাবিক ওজন বহন করে সেক্ষেত্রেও হাটুর উপর চাপ পড়ে ভেতরের বা বাইরের লিগামেন্টস ক্ষতিগ্রস্থ
3. অনিয়ন্ত্রিত এক্সারসাইজঃ যে সকল এক্সারসাইজ হাঁটু র সাথে সম্পৃক্ত সে সকল ক্ষেত্রে অনিয়ন্ত্রিত এক্সারসাইজ জনিত অতিরিক্ত চাপে ছোট মাংসপেশি বা লিগামেন্টস ক্ষতিরস্থ হয়ে ব্যথা হতে পারে।
4. যারা খেলাধুলা করেন তাদের ক্ষেত্রে হাঁটুর ভেতরে ক্রুশিয়েট লিগামেন্ট থাকে সেটা ইনজুরি হতে পারে। এতে সঠিক ভাবে দাঁড়ানো যায় না ও সিড়িতে ওঠা যায় না। দাড়াতে বা সিড়িতে ওঠার সময় এই লিগামেন্টস গুলো লক করার কাজ করে।
5. ছোট খাটো ইনজুরি অবজ্ঞা করার কারনে অনেক সময় তা হাঁটু তে ক্রনিক ব্যথার কারন হতে পারে। যেহেতু এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ জয়েন্টস তাই অবজ্ঞা করা ঠিক না।
হাঁটুর বিভিন্ন রোগ যাতে হাঁটুর ব্যথা হয়ঃ
1. ওস্টিও আরথ্রাইটিস
2. রিউম্যটয়েড আরথ্রাইটিস
3. বাত
4. জয়েন্টে ইনফেকশন

অস্টিও আরথ্রাইটিসঃ

হাঁটু ব্যথার একটি খুব সাধারন একটি কারন। মাঝ বয়েসী থেকে শুরু করে অধিক বয়স্ক ব্যক্তিদের মাঝে এই সমস্যা বেশী দেখা যায়।বিভিন্ন কারনে এই রোগ হতে পারে।
কারন গুলোর মধ্যে এক নম্বর হলো জেনেটিক বিষয়। সাধারণত এটা জন্মগতভাবেই পেয়ে থাকেন বাবা-মায়ের কাছ থেকে। আর যাঁরা বিভিন্ন মেকানিক্যাল কাজ বেশি করেন, যেমন, ড্রিল মেশিন চালান, কাঠ কাটেন, করাতের কাজ করেন, ভারী জিনিস তোলেন এই ধরনের কারণে জয়েন্টগুলো একটু ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তা ছাড়া যাঁরা খেলাধুলা করেন তাঁদেরও অন্যান্য মানুষের থেকে অস্টিও আরথ্রাইটিসের আশঙ্কা বেশি। এরপর নারীর ৪৫ বছর পর, মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর, মেনোপোজ হয়ে যাওয়ার পর, অস্টিও আরথ্রাইটিসের আশঙ্কা থাকে। পুরুষের চেয়ে নারীর অস্টিও আরথ্রাইটিস হওয়ার আশঙ্কা বেশি। ধূমপান যাঁরা করেন, তাঁদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। যাঁদের ওজন বেশি, তাঁদেরও অস্টিও আরথ্রাইটিস হওয়ার প্রবণতা বেশি। আবার জন্মগত কতগুলো হাঁড়ের রোগ আছে তাদেরও অস্টিও আরথ্রাইটিস হতে পারে। এসব হাড়ের রোগের জন্য ১০ বছর বয়সেই এই রোগ কারো কারো ক্ষেত্রে হতে পারে।
অস্টিও আরথ্রাইটিস রোগে মূলত হাঁটুর মধ্যে যে দুটি হাড় সংযুক্ত থাকে তাদের মধ্যেকার দূরত্ব কমে যায় এবং দুটি হাড়ের মাথায় আরটিকুলার কারটিলেজ নামে এক ধরনের পদার্থ থাকে যা হাড় কে পিচ্ছিল করে ও জয়েন্টের মধ্যে ফ্রি মুভমেন্টে সাহায্য করে সেটি ক্ষয় হয় বা নষ্ট হয়। এতে তাদের মধ্যে ঘর্ষণ হয় এবং ব্যথা নিয়ন্ত্রণকারী স্নায়ু সক্রিয় হয়ে ব্যথা করে।

অস্টিও আরথ্রাইটিস থেকে বেচে থাকার উপায় কি?

আক্রান্ত হওয়ার আগে ওজন কমানো, ধূমপান বন্ধ করতে হবে। এরপর হাড়ের ঘনত্ব যেন ঠিক থাকে এ জন্য ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এগুলো ঠিকমতো খেতে হবে।নিয়োমিত হাঁটুর ব্য্যাম করা।খাদ্যভ্যাস সঠিক রাখা। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখা। সঠিক ভাবে রোগ নির্ণয় না করেই বার বার জয়েন্টের ভেতর বাহির থেকে ইনজেকশন নেয়ার কারনেও হাঁটু ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। যেসব জয়েন্ট আক্রান্ত হয় এসব জয়েন্টের জন্য ফিজিওথেরাপি, বিভিন্ন অকুপেশনাল থেরাপি আছে সেই সাহায্যকারী থেরাপিগুলো দিলে জয়েন্টগুলো ধীরে ধীরে কর্মক্ষম হয়ে যায়। এবং ভালোর দিকে থাকে। ব্যক্তির কাজ যদি ওজন তোলা, বা মেকানিক্যাল কঠিন কাজ হয়- এগুলো সাধারণত অস্টিও আরথ্রাইটিস হতে সাহায্য করে। প্রয়োজন হলে তাকে পেশা পরিবর্তন করতে হবে। তবে লেখাপড়া, সাধারণ ঘরের কাজ এসব করলে কোনো সমস্যা নেই।

রিউম্যাটয়েড আরথ্রাইটিস ও গাউটঃ

রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস একটি ক্রনিক ইনফ্লামেটোরি (জ্বালাপোড়া) ব্যাধি যা হাত ও পায়ের ক্ষুদ্রাকারের অস্থিসন্ধির (জয়েন্ট) ক্ষতি করে থাকে। অস্টিওআর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে অস্থিসন্ধির তরুণাস্থি ক্ষয় হতে থাকে এবং নষ্ট হয়ে যায়। অপরদিকে, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে হাড়ের সংযোগস্থলের আস্তরণের ক্ষতি হয় ও ব্যথা হওয়ার সাথে সাথে হাড় ফুলে যায়। যার ফলে হাড় ক্ষয় হতে শুরু করে ও হাড়ের গঠনে বিকৃতি দেখা দেয়। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস একটি অটোইমিউন ডিসঅর্ডার (Autoimmune Disorder), কারণ এই রোগের ফলে প্রতিরোধকারী কোষগুলো ভুলক্রমে শরীরের টিস্যুগুলোকে আক্রমণ করে থাকে। হাড়ের সংযোগস্থল ছাড়াও এ রোগ দেহের অন্যান্য অঙ্গ যেমন ত্বক, চোখ, ফুসফুস ও রক্তনালীরও ক্ষতি করে থাকে। রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস যে কোনো বয়সেই হতে পারে। তবে এটি ৪০ বছর বয়সের পর বেশি হয়। মহিলারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। চিকিৎসার সাহায্যে এ রোগের লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং হাড়ের সংযোগস্থল নষ্ট হওয়া প্রতিরোধ করা যায় ।
এছাড়াও গাউট নামের আরেকটি অবস্থা হয়ে হাঁটু তে ব্যথা হতে পারে। অস্থি সন্ধিতে ইউরিক এসিড জমা হয়ে এই রোগের উৎপত্তি হয়।মূত্রের মাধ্যমে প্রয়োজনের অধিক পরিমান ইউরিক এসিড আমাদের শরীর থেকে বের হয়ে যায়। কোন কারনে যদি আমাদের যকৃৎ অধিক পরিমানে ইউরিক এসিড তৈরি করে তখন রক্তে এর পরিমান বেড়ে যায়। আবার খাবারের মাধ্যমে যেমন লাল মাংশ, ক্রিম ও রেড ওয়াইন ইতাদি গ্রহনের মাধ্যমেও এটি রক্তে বেড়ে যায় আর কিডনি যদি তা অধিক পরিমানে ফিল্টার করতে না পারে এক্ষেত্রে ইউরিক আসিড শরীরে বেড়ে যায়। সময়ের সংগে ইউরিক এসিড অস্থি সন্ধিতে কিস্টাল রুপে জমা হতে থাকে। এতে ধীরে ধীরে জয়েন্ট ফুলে যায়, প্রদাহ হয় ও ব্যথা হয়। আর সেই সংগে অস্থি সন্ধি ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়।স্বাভাবিক মুভমেন্ট বাধাগ্রস্থ হয়। গাউট সাধারনত হাত ও পায়ের আংগুলের ছোট জয়েন্টস থেকে শুরু করে হাতের কব্জি, হাঁটু ও টাকনু গিড়া আক্রান্ত হয়।
নিয়োমিত ব্যায়াম, কিছু খাবার ( লাল মাংস, ক্রিম, লিভার, কমল পানীয়, এলকোহল, সামুদ্রিক মাছ) এ সতর্কতা ও চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুযায়ী ঔষধ সেবন এই রোগ থেকে আমাদের নিরাপদ রাখতে পারে।

হাঁটু ব্যথায় ব্যায়ামঃ

ব্যায়াম এর মাধ্যমে জয়েন্টে রক্ত চলাচল বাড়ে এবং জয়েন্ট নিয়ন্ত্রণকারী মাংস পেশী, লিগামেন্টস, স্নায়ু নিউট্রিশন পায় ও কর্ম ক্ষমতা বাড়ে। যে কারনে ব্যথা কমে যায়। ব্যায়ামের মাধ্যমে জয়েন্টস এর মুভমেন্ট এর ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও আমরা স্বাচ্ছন্দে সকল কাজ করতে পারি। ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরের মধ্যে এনডরফিন নামক পদার্থ নিঃসরণ বাড়ে যা আমাদের ব্যথা কমাতে সক্রিয় থাকে। হাঁটু ব্যথায় ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকরী। তবে খেয়াল রাখতে হবে ব্যথা অবস্থায় ব্যায়ম করা যাবে না।আর এমন ধরনের ব্যায়াম করা যবে না যাতে আমাদের হাঁটু ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। নিচে হাঁটুর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যায়াম দেয়া হলোঃ

1. স্ট্রেইট লেগ রাইজঃ ফ্লোরে শুয়ে আপনার এক পা সোজা করে উপরে উঠান এবং পায়ের পাতা উপরের দিকে বাকা করুন। এভাবে ১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এতে আপনার হ্যমেস্ট্রিংমাসল শক্তিশালী হবে। এভাবে প্রক্রিয়া টি উভয় পায়ে ৫-১০ বার করুন।
2. হ্যমেওস্ট্রিং কারলঃ চেয়ারের পেছনে দাড়ান। চেয়ারে হাত রাখুন। এক পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আরেক পায়ের হাঁটু পেছনের দিকে ভাজ করুন। ধীরে ধীরে পা বাটক বরাবর যতদূর পর্যন্ত আনা যায় অনুন এবং ধরে রাখুন ৫-১০ সেকেন্ড। প্রক্রিয়া টি উভয় পায়ে ৫-১০ বার করুন।
3. প্রন স্ট্রেইট লেগ রাইজঃ ফ্লোরে উপুর হয়ে শুয়ে পরুন। এবার যে কোন এক পা হাঁটু ভাজ না করে সোজা করে উপরের দিকে উঠান যতটুকু পারেন। পায়ের পাতা নিচের দিকে সোজা রাখুন।এভাবে ধরে রাখুন ৩-৫ সেকেন্ড। প্রক্রিয়াটি উভয় পায়ে ৩-৫ বার করুন।
4. ওয়াল স্কোয়াটঃ আপনার শরীরের পেছনের অংশ দিয়ে দেয়াল ঘেঁষে দাড়ান। হাঁটু ভাজ করে চেয়ারে বসায় মত অবস্থানে আসুন ও ধরে রাখুন ৫-১০ সেকেন্ড। এভাবে প্রক্রিয়াটি ৫-১০ বার করুন।
5. কাফ রেইজঃ সোজা হয়ে দাড়ান। এবার দুই পা এক সাথে শুধু পায়ের অংগুলের উপর ভর রাখে দাড়ান। ১০ -১৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন ও প্রক্রিয়াটি ৩-৫ বার করুন।
6. সাইড লেগ রাইজঃ ডান দিকে কাত হয়ে শুয়ে পরুন। বাম পা সোজা করে উপরে উঠান হাঁটু ভাজ না করে। পায়ের পাতা ডান পায়ের দিকে হালকা বাকিয়ে রাখুন। এভাবে উভয় পাশে ৩-৫ বার করুন ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন।
7. মনে রাখতে হবে ব্যথা অবস্থায় ব্যায়াম করা যাবে না। ব্যায়াম করার সময় ব্যথা হলে ব্যায়াম বন্ধ করুন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

হাঁটু ব্যথায় চিকিৎসা পদ্ধতি ও ইন্টারভেনশনঃ

হাটু ব্যথায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যথানাশক ঔষধ হিসাবে NSAID ব্যাবহার করা হয়। দীর্ঘ মেয়াদি এসকল ঔষধ সেবনে কিডনী সমস্যাগ্রস্থ হতে পারে। প্রেশার বেড়ে যেতে পারে। রক্ত ক্ষরন জনত সমস্যা ও আলসারের মত সমস্যাও হতে পারে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে NSAID এর বিকল্পও থাকে না। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে। এই সমস্যা গুলোর কারনে এখন হাঁটু ব্যথায় ইন্টারভেনশন চিকিৎসা খুবই কার্যকারী। এতে গুরুতর কোন সাইড ইফেক্ট নেই আবার দীর্ঘ মেয়াদে NSAID এর ব্যাবহার কমে যায়।এতে মূলত ব্যথার চক্র ভেংগে দেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একবারই যথেষ্ঠ হয়। তবে কিছু ক্ষেত্রে একাধিক প্রয়োজন হতে পারে। ইন্টারভেনশন গুলো প্রায় ব্যথা মুক্ত ভাবে করা হয়। ইন্টারভেনশনাল থেরাপির মধ্যে পি আর পি ( প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা) থেরাপি একটি অত্যাধুনিক পদ্ধত।
হাঁটু ব্যথার অত্যাধুনিক চিকিৎসা পি আর পিঃ
পি আর পি বা প্লাটিলেট রিচ প্লাজমা ইন্টারভেনশন চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে একটি অত্যাধুনিক ও কার্যকরী চিকিৎসা পদ্ধতি। বিভিন্ন চিকিৎসায় এখন এটি ব্যাবহার হচ্ছে। ব্যথার চিকিৎসায় বিশেষ করে হাঁটু ব্যথায় এটি খুবই কার্যকারী একটি পদ্ধতি।
পি আর পি চিকিৎসার ক্ষেত্রে রুগীর শরীর থেকে ২০ সিসি রক্ত নেয়া হয়। সেটি নির্দিষ্ট কনটেইনারে রেখে সেন্ট্রিফিউজ মেশিনে দিয়ে রক্ত থেকে প্লাজমা আলাদা করা হয়। যেটিতে প্রচুর পরিমানে প্লাটিলেট ও অন্যান্য ফ্যাক্টর থাকে। পরে এই প্লাজমা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থ স্থানে দেয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে আল্ট্রা সাউন্ড মেশিনের সাহায্যে আক্রান্ত স্থান দেখে এই পি আর পি দেয়া হয়। ব্যথার স্থানে এটি দেয়া হলে লোকাল গ্রোথ ফ্যাক্টর রিলিজ করে যা মাংস পেশী টেন্ডন বা লিগামেন্টস এর ক্ষত পূরনে সাহায্য করে ও ব্যথা কমিয়ে দেয়। এটি মূলত ব্যথার মূল কারনের চিকিৎসা করে তাই এটা খুবই কার্যকারী চিকিৎসা পদ্ধতি। পাশাপাশি ব্যথার ঔষধ শুধু ব্যথা কমিয়ে রাখে কিন্তু মূল কারন থেকেই যায় এবং আরো গভীর হয়। হাঁটু ব্যথার যে কোন ধরনের ইঞ্জুরির জন্য পি আর পি অত্যন্ত কার্যকরী।

অস্টিও আরথ্রাইটিস চিকিৎসায় পি আর পিঃ

অনেকের ধারনা অস্টিও আরথ্রাইটিস এর চিকিৎসা নেই। একবার হলে আর রক্ষা নেই। এটি ভূল ধারনা। বিভিন্ন গবেষনা দ্বারা এটি প্রমানিত যে পি আর পি চিকিৎসা অস্টিও আরথ্রাইটিস এ খুবই কার্যকারী। অস্টিও আরথ্রাইটিস এ হাড়ের সংযোগস্থলে আরটিকুলার কারটিলেজ এ যে ক্ষয় হয় পি আর পি দেয়ার ফলে তা সেই ক্ষত স্থানে লোকাল গ্রোথ ফ্যাক্টর রিলিজের মাধ্যমে ক্ষত পূরনে ভূমিকা রাখে। অস্টিও আরথ্রাইটিস এর প্রথম ও ২য় স্টেজে এটি খুবই কার্যকরী। ৩য় বা শেষ স্টেজে এটি ব্যথা কমিয়ে দেয় ও হাঁটু প্রতিস্থাপনের মত জটিল অপারেশন কে অনেক ক্ষেত্রে রহিত করে। হাঁটু ব্যথায় বিভিন্ন সময় স্টেরয়েড ইনজেকশন, ওজন ইনজেকশন ও পিচ্ছিল কারক পদার্থ হায়ালিউরনিক এসিড এঞ্জেকশন দেয়া হয়। এগুলোর মূল সমস্যা বার বার দেয়া লাগে ও দীরঘমেয়াদী ইঞ্জেকশনে কিছু ক্ষতিকর দিকও আছে। গবেষণায় দেখা গেছে পি আর পি এই সকল পদ্ধতি থেকে অধিক কার্যকরী পদ্ধতি। পি আর পি এর পাশা পাশি স্টেম সেল ইনজেকশন আরো একটি কার্যকরী পদ্ধতি।

শেষ কথাঃ
হাঁটু আমাদের শরীরের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংগ। এটি ক্ষতিগ্রস্থ বা ব্যথায় আক্রান্ত হলে আমরা শারীরিক ভাবে মানসিক ভাবে ও অর্থনৈতিক ভাবেও ক্ষতিগ্রস্থ হই। তাই এই হাঁটু ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার আগেই সতর্ক হোন। ব্যথায় আক্রান্ত বা ক্ষতি গ্রস্থ হওয়ার পর সঠিক পদ্ধতির চিকিৎসা গ্রহন করুন। চিকিৎসা শুরুর আগে সঠিক রোগ নির্নয় জরুরী। সঠিক রোগ নির্নয়ের জন্য চিকিৎসক এর হাঁটু দেখে পরীক্ষা করা ও কিছু ল্যাব পরীক্ষার( এক্স রে ও অন্যান্য কিছু রক্তের পরীক্ষা) দরকার হয়। এই সকল বিষয়ে দেরী করা ঠিক নয়। অসুস্থ্য হওয়ার আগেই সুস্থ্যতাকে প্রাধান্য দিন। সুস্থ্য থাকুন ভালো থাকুন।

ডাঃ মোহাম্মদ আহাদ হোসেন
কনসালটেন্ট ও পেইন ফিজিশিয়ান
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা।
ফেসবুক লিংক Dr.Ahad1980

11/09/2020
26/06/2020

বিগত কয়েকদিন ধরেই গণমাধ্যমে আলোচনায় রয়েছে প্রান্তিক পর্যায়ে বিদ্যুৎ বিল বিভ্রাটের খবর।

24/06/2020

বাংলা টাইপিং এ যারা দুর্বল তাদের কাজে লাগবে।

১. ক্ষ = ক+ষ
২. ষ্ণ = ষ+ণ
৩. জ্ঞ = জ+ঞ
৪. ঞ্জ = ঞ+জ
৫. হ্ম = হ+ম
৬. ঞ্চ = ঞ+চ
৭. ঙ্গ = ঙ+গ
৮. ঙ্ক = ঙ+ক
৯. ট্ট = ট + ট
১০. ক্ষ্ম = ক্ষ + ম = ‍ক + ষ + ম
১১. হ্ন = হ + ন
১২. হ্ণ = হ + ণ
১৩. ব্ধ = ব + ধ
১৪. ক্র = ক + ্র (র-ফলা)
১৫. গ্ধ = গ + ধ
১৬. ত্র = ত + ্র (র-ফলা)
১৭. ক্ত = ক + ত
১৮. ক্স = ক + স
১৯. ত্থ = ত + থ (উদাহরন: উত্থান,
উত্থাপন)
২০. ত্ত = ত + ত (উদাহরন: উত্তম, উত্তর,
সত্তর)
২১. ত্ম = ত + ম (উদাহরন: মাহাত্ম্য)
নিচের যুক্তবর্ণের
তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে ল
িখতে সহায়ক হতে পারে।
এখানে বাংলায় ব্যবহৃত
২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর
বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায়
প্রচলিত নয়।
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র,
অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য,
গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ,
ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম
(মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য:
অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই
যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/
বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব

স্ত্রী = n g k z Shift+d
বউ = n g+s
হৃদয় = i a l Shift+w
সর্ব = n h Shift+a
পর্ব = r h Shift+A
ঋতু = g+a k s
বর্ষা = h Shift+N Shift+A f
র‍্যাব = v Shift+z f h
কৃষক = j a Shift+n j
চাক = y f j g
সুগন্ধা = n s o b+g Shift+L f
পর্যন্ত = r w Shift+A b g k
বন্ধু = h b g Shift+L s
কম্পিউটার = j d m g r g s t f v
পৃথিবী = r a d Shift+K h Shift+D
চন্দ্রবিন্দু = y b g l z d h b g l s
সমৃদ্ধশালী = n m a l Shift+L Shift+m f Shift+v Shift+D
জ্ঞান = u g Shift+i f b
কৃষ্ণ = j a Shift+N g Shift+B
স্বপ্ন = n g h r g b

আজমিরা রহমান
প্রধান শিক্ষক,অভয়নগর,যশোর

09/06/2020

করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নানা ওষুধ নিয়ে গবেষণার খবরে বাংলাদেশ যেমন আশার আলো দেখে, এবার

31/05/2020

জন্ডিস (Jaundice) আসলে কোনো রোগ নয়, এটি একটি রোগের লক্ষণ মাত্র। জন্ডিস হলে রক্তে...

15/03/2020

চীনের ৮৭ বছর বয়সী বৃদ্ধ মানুষটি মারা গেছে..যিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করেছিলেন বিকালের সূর্যটি দেখানোর জন্য কোন খোলা যায়গায় নিয়ে গিয়ে!কর্তৃপক্ষ যথাযথ ভাবে সেই কাজটি করেছেন..

ইতালিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা যখন বাড়তেছে। তখন মানুষ সাহস যোগাড় করার জন্য গভীর রাতে একে অপরকে কল দেয়..কথা বলে।বাসার বারান্দায় উচ্চস্বরে গান গায়..মানুষ তো!জীবনের প্রতি অপরিসীম মায়া!

স্পেনের এক ব্যবসায়ী তার শপ বন্ধ করার পর সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রাতে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়!তারপরেই সরকার স্পেনে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করে আজকে!

ইরানী এক পরিবারের ৪ জনের ৩ জন মারা গেছে তেহরান শহরের!যে একজন বাকি আছে তার অবস্থা কি ভাবা যায়!!

কুয়েতে দেখলাম ফক্স নিউজে মারা যাওয়ার পর রশি দিয়ে বেঁধে মৃত মানুষটিকে মাটি চাপা দিচ্ছি..আপনি আমি বাংলাদেশী যারা এটা নিয়ে ট্রল করি ভাবতে পারেন!মৃত্যু কতটা নির্জীব করে দিচ্ছে..আপনজনের ইচ্ছে থাকলেও ছুঁড়ে আর দেখা হয়না!

ভাইরাস নিয়ে আমরা ট্রল করি..হাসি!মৃত্যু সবকিছুর পরের সত্য অস্ফুটস্বরে আমাদের সামনে দিয়ে নিয়ে চলে যায়..ফিরে আসবেনা তবুও মায়া থাকে অলিন্দে অমলীন!

করোনায় যিনি মারা যায়..প্রিয় মানুষটি তাকে জরিয়ে ধরে কাঁদতে ও পারেনা!অনেক দূর থেকে আর্শিবাদ দিয়ে যায়..ডুকরে কাঁদে!
মানুষ মাঝে মাঝে এতটা একাকিত্ব হয়ে পড়ে! এতটা জ্বলন্ত শিখায় পুড়তে পুড়তে ভূলে যায়!

20/01/2020

Blogসহজেই নেপালের ভিসা পাওয়ার পূর্ণ প্রক্রিয়াBy Ghuraghuri Blogভারতের টুরিস্ট ভিসা প্রত্যাখ্যাত না হবার টিপস Ghuraghuri - January 19, 20200 ভার....

Address

Chittagong
1207

Telephone

01818805920

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when কষ্টের শিকর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram