Dr. Robiul Hossen Chowdhury

Dr. Robiul Hossen Chowdhury নবজাতক,শিশু-কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ;
মেডিসিন,বাতব্যথা,এলার্জি-চর্মরোগ অভিজ্ঞ।
রক্তপাতহীন ও ব্যথামুক্ত ডিভাইস কসমেটিক খৎনা করা হয়।

🛑 আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা...✅ এমন টিপের ও কাজলের প্রচলন আমাদের দেশে অহরহ✅ বদনজর বা কুদৃষ্টি থেকে বাঁচাবে — এমন ধারণা...
31/10/2025

🛑 আয় আয় চাঁদ মামা টিপ দিয়ে যা...
✅ এমন টিপের ও কাজলের প্রচলন আমাদের দেশে অহরহ
✅ বদনজর বা কুদৃষ্টি থেকে বাঁচাবে — এমন ধারণা থেকেই এর প্রচলন খুব সম্ভবত।
👉 গবেষণায় বলে, এক ধরনের কেমিক্যাল বাচ্চার নরম ও নাজুক ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
➡ সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন।

30/10/2025

বাংলাদেশের বাজারে প্রচলিত সকল ভোজ্যতেলে সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় ২০ গুন হেভি মেটাল পাওয়া গিয়েছে। স্নায়ুরোগ, কিডনি, লিভার, ক্যান্সার কেন বেড়েই চলেছে সেই প্রশ্নের উত্তর কিছুটা মিলছে!

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র ( প্রায় জিতে গেছে বলা যায়) যোহরান মামডানী হাত দিয়ে খাবার খাচ্ছে, এটা নিয়ে ট্রাম্প থেকে শুরু ক...
29/10/2025

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র ( প্রায় জিতে গেছে বলা যায়) যোহরান মামডানী হাত দিয়ে খাবার খাচ্ছে, এটা নিয়ে ট্রাম্প থেকে শুরু করে সকল ইয়াহু গুষ্টি মিডিয়া তাকে তুলা ধুনা করছে!
বলছে সে এখনো সভ্য হয়নাই, বর্বর রয়ে গেছে, টারজানের মত এখনো হাত দিয়ে খাবার খায়, ওকে জঙ্গলে পাঠিয়ে দাও ইত্যাদি।

অবশ্য ভারত উপমহাদেশের ১.৪ বিলিয়ন লোক, সাথে সমগ্র আরব দেশের লোকজন তাকে সাপোর্ট দিচ্ছে কারণ, এরা সবাই হাত দিয়ে খায়, এবং এটাই এশিয়ানদের কালচার।‌

কিন্তু জায়োনিস্ট গোষ্ঠী একজন মুসলিম মেয়র হোক সেটা চায়না, তাই একযোগে এটাক করছে।

মামডানী পক্ষেও অনেক কমেন্ট পরেছে।

যেমন একজন লিখছে, আমেরিকা এত সভ্য হয়েছে যে পিজ্জাও কাঁটা চামচ দিয়ে খাইতে চায়!

আরেকজন লিখেছে, হট ডগ কী ফর্ক দিয়ে খায় নাকি হাত দিয়ে?

- তাহলে এখন থেকে চিপস ( ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজ ) ফর্ক দিয়ে খাইও বন্ধু!

তবে সবচেয়ে বেশি যেটা ভালো লেগেছে, একজন লিখছে - পশ্চিমারা ফর্ক দিয়ে খাবার খায়, কারণ তোমরা হেগে হাত ধও না !
ফলে তোমাদের গান্ধা হাত, নাক মুখের থেকে দূরে রাখার জন্যই তোমাগো কাটা চামচ লাগে ! 😜

এই হাত দিয়ে খাবার খাওয়া নিয়ে বিলাতের রাণী যখন মারা যায় তখন এক জায়গায় আফসোস করে লিখেছিলাম - আহা, বেচারী আজ মরে গেল, কিন্তু ৯৬ বছর বেঁচেও কোন খাবারের সম্পূর্ণ স্বাদ নিতে পারে নাই, কারণ সে কোনদিন হাত দিয়ে খাবার খায় নাই।‌
এমনকি কলাও কাটা চামচ দিয়ে খেয়েছেন সারাজীবন। 😁
একটি পাকা কলা হাত দিয়ে ধরতে কেমন সেই অনুভূতি কোনদিন পায় নাই রাণী ।

স্পর্শ বিহীন খাবারে কোন টেস্ট নেই।
হাত দিয়ে বিরিয়ানী না খেলে বিরিয়ানীর আসল স্বাদ কোনদিন পাওয়া যায় না রে পাগলা।

নরম মোলায়েম কেক যে হাত দিয়ে না খেয়েছে তার জীবন বৃথা ।
আমি সিওর রাণীর জীবন বৃথা ছিল নির্ঘাত! 😁

মানুষের পঞ্চম ইন্দ্রিয়ের মধ্যে অন্যতম হলো স্পর্শ।
মানুষ যখন কাউকে ভালোবাসে বা আপন মনে করে তখন তাকে স্পর্শ করে তার ফিলিংস গ্রহণ করে এবং প্রকাশ করে।
কেউ তার সঙ্গীর সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে হাতে গ্লাভস পরে না, কারণ স্পর্শ না হলে কেউ আকাশে উঠতে পারে না! 😁

তেমনি হাতের স্পর্শ ছাড়া খাবারের আসল স্বাদ পাওয়া যায় না রে পাগলা।

এক সময় আমার রুমমেট ছিল দুজন পশ্চিমা।
নতুন নতুন বিদেশে এসেছি, তাই তাদের সামনে হাত দিয়ে খাবার খেতে পারতাম না ( বাংলাদেশের ইজ্জত রক্ষার স্বার্থে! 😁) !

কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পর বুঝতে পারলাম আমি দিন দিন শুকায়া যাচ্ছি! বুঝলাম হাত দিয়ে ভালো করে খেতে পারছিনা বলে! 😁
তখন এক বুদ্ধি বের করলাম।

তাদের সামনে ডিনার করতাম না, তবে তখন যদি তারা ডাইনিং রুমে ঘুরা ঘুরি করতো বা বসে টিভি দেখতো, তখন আমি তাদের দিকে পিছন ফিরে বসে খাবার খেতাম, এবং
বা-হাতে একটি ফর্ক দিয়ে প্লেটে শব্দ করতাম ।

ঐ শব্দ শুনলে মনে হতো আমি খাবার খাচ্ছি। কিন্তু আসলে আমি ডান হাত দিয়ে বাঙালি স্টাইললে কব্জি ডুবিয়ে ভাত খাচ্ছি! 😜

নবজাতকের জন্ডিস — সব সময় কি রোদে রাখলেই ভালো হয়? 🌞 আমাদের আউটডোরে এক মা এলেন ৪৫ দিনের শিশুকে নিয়ে। শিশুটির জন্মের কয়েকদি...
28/10/2025

নবজাতকের জন্ডিস — সব সময় কি রোদে রাখলেই ভালো হয়? 🌞

আমাদের আউটডোরে এক মা এলেন ৪৫ দিনের শিশুকে নিয়ে। শিশুটির জন্মের কয়েকদিনের মধ্যেই জন্ডিস ধরা পড়ে। মা ভেবেছিলেন সূর্যের আলোয় রাখলেই ভালো হয়ে যাবে। কিন্তু ৪৫ দিন পেরিয়ে গেলেও জন্ডিস ভালো হয়নি।

পরীক্ষা করে দেখি—
👉 বাচ্চার পায়খানার রঙ সব সময় সাদা,
👉 পেটে লিভার বড় হয়ে গেছে (প্রায় ৭ সেমি),
👉 পরে রক্ত পরীক্ষা, লিভার বায়োপসি করে জানা গেল রোগের নাম Biliary Atresia — জন্মগতভাবে পিত্তনালীর সমস্যা।

এ রোগে পিত্ত শরীর থেকে বের হতে পারে না, ফলে লিভার নষ্ট হতে থাকে।
চিকিৎসা একটাই — লিভার ট্রান্সপ্লান্ট,
যা আমাদের দেশে হয় না, ভারতে খরচ প্রায় ৪০–৫০ লাখ টাকা।

🌞 কিন্তু কেন সবাই ভাবে রোদেই জন্ডিস সারে?

কারণ অনেক সময় নবজাতকের স্বাভাবিক (physiological) জন্ডিস সূর্যের আলো বা ফটোথেরাপিতেই ভালো হয়ে যায়।
তবে সব জন্ডিস এক রকম নয়।

জন্ডিসের আরও অনেক কারণ থাকতে পারে 👇

মায়ের রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ, বাচ্চার পজিটিভ হলে

প্রিমেচিউর কম ওজনের বাচ্চা

থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি

ইনফেকশন

রক্তকণিকা ভেঙে যাওয়া

জন্মগত এনজাইমের ঘাটতি

পিত্তনালি বা লিভারের জন্মগত ত্রুটি

⚠️ কখন সতর্ক হবেন:

জন্ডিস ১৪ দিনের পরও ঠিক না হলে

পায়খানার রঙ ফ্যাকাশে/সাদা হলে

প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হলে

বাচ্চা নেতিয়ে থাকলে হয়ে পড়লে

এমন হলে অবশ্যই শিশু ও নবজাতক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

💡 মনে রাখবেন:

সব জন্ডিস সূর্যের আলোতে ভালো হয় না।
অনেক সময় ফটোথেরাপি বা অন্যান্য চিকিৎসা প্রয়োজন হয়।
সঠিক সময় বাচ্চাকে চিকিৎসা না করলে জন্ডিসের বিলিরুবিন মস্তিষ্কে জমে গিয়ে
শিশুর স্থায়ী প্রতিবন্ধকতা বা ব্রেইন ড্যামেজ ঘটাতে পারে।

তাই,
👉 অযথা ঝাড়ফুঁক নয়,
👉 রোদে রাখলেই হবে না,
👉 দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

☀️ “সব জন্ডিস রোদে সারেনা” — সময়মতো চিকিৎসা নিন, আপনার শিশুর ভবিষ্যৎ বাঁচান 💛

ছবির বাচ্চা টা জন্ডিসের জন্য নীল আলোতে ফটোথেরাপি পাচ্ছে।

সংগৃহীত



শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করুন।

26/10/2025

তিন দশক আগে উনারা স্বামী স্ত্রী আমেরিকা পাড়ি দেন। এখন বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। ইতিমধ্যে পাচ সন্তানের মধ্যে চারজন আমেরিকায় জব ও ব্যবসা বাণিজ্য করে প্রতিষ্ঠিত।একজন শিক্ষা দীক্ষা করেনি। রেস্টুরেন্টে চাকরি করে।

মা বাবা বৃদ্ধ হওয়ার পর শিক্ষিত সকল সন্তান তাদেরকে ছেড়ে চলে যায়। এমনকি মা বাবা যে বাড়িতে থাকতেন, সেটা ছিলো বড়ো ছেলের। ছেলে মা বাবাকে সরানোর জন্য নিজের বাড়িটাও বিক্রি করে ফেলে৷

বাধ্য হয়ে মা বাবা আরেকটা ভাড়া বাড়ীতে দিনযাপন করছেন। মা কে বললাম, আপনার সন্তান তো পাচজন। আরেকজন সন্তান কি করে?

বললেন, সবচেয়ে ছোটো যে, সে মিশিগানে একটি রেস্টুরেন্টে চাকরি করে। কম শিক্ষিত। এবং সে ই মাসে মাসে খরচের জন্য প্রয়োজনীয় টাকার যোগান দেয়৷

মা আক্ষেপ করে বললেন, আরেকবার মা হওয়ার সুযোগ নেই। সুযোগ হলে সকল সন্তানকেই অশিক্ষিত রাখতাম। অশিক্ষিত রাখলে আর যা ই হোক ছোটো ছেলের মতো মা বাবার জন্য সন্তানের দরদ থাকে।

🚨 শিশুর স্তনের গুটি টিপে বা ভেঙে দেওয়া — একটি ভয়ংকর কুসংস্কার 🚨হয়তো অনেকেই  জানেনই না!!!!! আমিও শিশু সার্জারি বিশেষজ্ঞ ...
25/10/2025

🚨 শিশুর স্তনের গুটি টিপে বা ভেঙে দেওয়া — একটি ভয়ংকর কুসংস্কার 🚨

হয়তো অনেকেই জানেনই না!!!!! আমিও শিশু সার্জারি বিশেষজ্ঞ না হলে হয়তো জানতামই না .....
এই ঘটনাগুলো সবাইকে শেয়ার করে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অনুরোধ রইল।

আজ আমার হাসপাতালে মাত্র ২৪ দিনের এক নবজাতককে অপারেশন করা লাগলো । শিশুটির ডান পাশের স্তন ফুলে গিয়ে পুঁজে ভরে গেছে — কারণ, পরিবারের মুরুব্বিরা শিশুর স্তনের গুটি টিপে ভেঙে দিয়েছে। 😔!!!!!

আমার মনে হচ্ছে এখন আমরা, কুসংস্কার আচ্ছন্ন বসবাস করি।।

👉 আমাদের দেশে এখনো গ্রাম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেকেই মনে করেন —
“শিশুর স্তনের গুটি যদি টিপে ভেঙে না দেওয়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে মেয়েদের স্তন বড় হয়ে যাবে।”

???অথবা শিশুর, স্তন্য ভেঙ্গে দিলে শিশু সুস্থ থাকবে!

👉 এটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা ও কুসংস্কার ❌

---

🧠 আসলে শিশুর স্তনের গুটি কী?

জন্মের পর মায়ের হরমোন শিশুর শরীরে যাওয়ার কারণে অনেক শিশুর স্তনের নিচে ছোট গুটি বা ফোলা দেখা দেয়।

এটি ছেলেশিশু ও মেয়েশিশু উভয়ের ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক ঘটনা।

সাধারণত ২–৬ সপ্তাহে নিজে থেকেই চলে যায় — কোনো চিকিৎসা বা টিপে ভাঙা লাগে না।

⚠️ গুটি টিপে ভাঙলে যা হতে পারে:

🦠 ইনফেকশন → পুঁজ জমে ফুলে যায় (breast abscess)

🤒 শিশুর জ্বর ও ব্যথা হয়

🏥 অনেক সময় অস্ত্রোপচারের দরকার হয়

🧬 ভবিষ্যতে স্তনের টিস্যু নষ্ট হয়ে বিকৃতি ঘটতে পারে

---

🛡️ করণীয়:

✅ শিশুর স্তনের গুটি বা ফোলা থাকলে টিপবেন না, ভাঙবেন না
✅ জায়গা পরিষ্কার ও শুকনা রাখুন
✅ ব্যথা, লালভাব বা পুঁজ হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যান
✅ পরিবারের মুরুব্বিদের বুঝিয়ে বলুন — এটি অস্থায়ী ও প্রাকৃতিক

---

📢 সচেতনতা বার্তা:

> ❌ “শিশুর স্তনের গুটি ভাঙলে ভবিষ্যতে স্তন ছোট থাকবে” — এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল।
✅ গুটি নিজে থেকেই সেরে যায়। টিপে দিলে ক্ষতি হয়, শিশুর জীবনও বিপন্ন হতে পারে।

---

👉 আসুন, কুসংস্কার নয় — চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রতি আস্থা রাখি।
👉 শিশুকে সঠিকভাবে যত্ন করি, অকারণে কষ্ট না দিই।

#শিশুস্বাস্থ্য #সচেতনতা #শিশুর_স্তন_গুটি #ভ্রান্ত_ধারণা #জনসচেতনতা #স্বাস্থ্য_বার্তা

অপারেশন করার পূর্ব মুহূর্তের ছবি। ছবিটি সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। শিশুর পরিচয় গোপনীয়।

EPI (expanded programme on immunization) schedule কি অনেকেই জানেন না!!আমাদের দেশে সরকারিভাবে জন্ম থেকে ১৪ মাস বয়স পর্যন্...
24/10/2025

EPI (expanded programme on immunization) schedule কি অনেকেই জানেন না!!

আমাদের দেশে সরকারিভাবে জন্ম থেকে ১৪ মাস বয়স পর্যন্ত শিশুদের বিনামূল্যে যে ভ্যকসিনগুলো দেওয়া হয় তাকে ইপিআই শিডিউল ভ্যাকসিন বলা হয়।

গুরুত্বপূর্ণ ১০ টা রুগ এ টিকাগুলোর মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

আপনি কি আপনার শিশুকে এ টিকাগুলো দিচ্ছেন?

🛑হারাম রিলেশন  মানুষকে পাপের অতল সমুদ্রে ডুবিয়ে দেয়।এটি শয়তানের মরিচীকা, যা তাকে আল্লাহর রহমত থেকে অনেক দূরে নিয়ে যা...
24/10/2025

🛑হারাম রিলেশন মানুষকে পাপের অতল সমুদ্রে ডুবিয়ে দেয়।এটি শয়তানের মরিচীকা, যা তাকে আল্লাহর রহমত থেকে অনেক দূরে নিয়ে যায়। আর বেশির ভাগ হারাম রিলেশনশীপের শেষ পরিণতিই হয় বিচ্ছেদ, ধোঁকা!🛑
বিবাহের মাধ্যমে ছেলে-মেয়েদের রিলেশন হালাল রিলেশন হিসেবে স্বীকৃত। বিবাহ বহির্ভূত রিলেশন হারাম এবং তা যিনার শামিল।বিবাহ ছাড়া অবৈধ পন্থায় যৌন তৃপ্তি লাভ করা যিনা।
বিবাহ সমন্ধ তৈরির পরের রিলেশন পবিত্র ও ছাওয়াব অর্জন হয়।

যিনা বা ব্যভিচার বলতে বুঝায় ইসলামী শরীয়াহ মোতাবেক বিবাহ ছাড়া অবৈধ পন্থায় যৌন তৃপ্তি লাভ করাকে।যি'না বা জি'না ( আরবি: زِنَاء, زِنًى, زِنًا) হল বিবাহের সম্পর্ক ছাড়া দুইজন মানুষের (পুরুষ এবং মহিলা) মধ্যে যৌ'নক্রি'য়া। ব্যুৎপত্তিগতভাবে: যি'না হলো ইসলামি বৈবাহিক নিয়ম অনুযায়ী পরস্পর বিবাহের সম্পর্ক স্থাপন না করে দুই মুসলিম নারী-পুরুষের মাঝে অবৈধ যৌ'ন সম্পর্ক বিষয়ক একটি ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা।

পবিএ কুরআনে আছে,
وَلا تَقرَبُوا الزِّنا إِنَّهُ كانَ فاحِشَةً وَساءَ سَبيلًا

আর যিনা-ব্যভিচারের কাছেও যেও না, তা হচ্ছে অশ্লীল কাজ আর অতি জঘন্য পথ।
(সূরা বানী ইসরাঈল – ৩২)

হাদিসে পাকে আছে –
রাসূল (সা) বলেছেন, ‘মানুষ তার সমগ্র ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে জিনা করে। দেখা হচ্ছে চোখের জিনা, ফুঁসলানো কণ্ঠের জিনা, তৃপ্তির সাথে কথা শোনা কানের জিনা, হাত দিয়ে স্পর্শ করা হাতের জিনা, কোনো অবৈধ উদ্দেশ্যে পথ চলা পায়ের জিনা, এভাবে ব্যভিচারের যাবতীয় ভূমিকা যখন পুরোপুরি পালিত হয়, তখন লজ্জাস্থান তার পূর্ণতা দান করে অথবা পূর্ণতা দান থেকে বিরত থাকে’।
(বুখারি, মুসলিম ও আবু দাউদ)

আরেকটিতে "মহানবি বলেন, আমি স্বপ্নে জা'হা'ন্নামে একটি চুলা দেখতে পেলাম যা উপরের দিকে সরু এবং নিচের দিকে প্রশস্ত ছিল। যেখান থেকে নর নারীর প্রবল চিৎকার ভেসে আসছিল। কিছুক্ষণ পর দেখলাম সেই চুলা'র উত্তপ্ত শিখার সাথে তারাও উপরে উঠছে আর নিচে নামছে। আমি আগন্তুক কে বললাম, এদের এমন বিভৎস শাস্তি দেওয়া হচ্ছে কেন? আগন্তুক বললো, এরা অবৈধ সম্পর্ককারী নারী পুরুষ"
[বুখারি: হাদিস নং ৭০৪৭ এর অংশ ]

একটা বেগানা নারী/পুরুষের সাথে দিনের পর দিন হারাম রিলেশনে থেকে আপনার "দুনিয়া ও আখি'রাত" উভয়ই বরবাদ হয়ে যাচ্ছে। আর এই আল্লাহর অবাধ্যতায় ডুবে থেকে আপনি কখনো ভালো থাকতে পারবেন না। আপনার ঈমান,
আমল, সময় , বর্তমান, ভবিষ্যৎ সব ধ্বংস হয়ে যাবে।শেষ পর্যন্ত যে হারাম রিলেশনে থাকা মানুষটিকে তুমি জীবন সঙ্গী হিসেবে পাবে তারও কোনো গ্যারান্টি নেই। আর পাপগুলো আপনার 'আমাল নামায় ঠিকই যুক্ত হচ্ছে।

অধিকাংশ হারাম রিলেশনের শেষ পরিনতি হয় বিচ্ছেদ ও ধোঁকা। এগুলো তো আপনাকে নতুন করে গেলানো লাগবে না আশা করি কেননা আপনি কচি শিশু নন যে আপনাকে মুখে তুলে খাওয়ানো লাগবে।চারপাশের পরিস্থিতি দেখে বুঝতেই তো পারছেন এর ভয়াবহ পরিণতি। কত যুবক পাগল হয়ে গেছে,কতো নারী তার সতীত্ব হারিয়েছে, কতো যুবক -যুবতীর মুখে চুলকানি লেগেছে সাথে পরিবারের মুখেও লেগেছে। আর কতো যুবক-যুবতী এসব ডিপ্রেশন সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছে তার হিসেব নেই।
এখন আপনি যদি এটা ভাবেন যে বিয়ের করার উদ্দেশ্যে আপনি তার সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছেন,কোনো বেপর্দা মেয়েকে পর্দাশীল করার জন্য প্রেম করা, গাঞ্জাখোর ছেলেকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার জন্য প্রেম করা, ওর সাথে প্রেম না করলে সে হাত-পা কেটে নিজের ক্ষতি করবে তাই ওর ভালোর জন্য একটু-আধটু রিলেশন করা, প্রেম না করলে কষ্ট পাবে সে ইত্যাদি যতো বাহানা এগুলো সব শয়তানের ধোঁকা। আপনি মনে করতে পারেন আপনার সাদা মনে তো আর কাঁদা নেই। কিন্তু না, এগুলো হলো সবই শয়তা'নের জাল। মানুষের উপকার করার বহু উপায় আছে । তবুও হারাম রিলেশনে জড়িয়ে নিজেকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবেন না।।

এটা মনে রাখবেন_ হজ্বের উদ্দেশ্যে যেমন ডাকাতি করা জায়েয নেই, কোরবানির উদ্দেশ্যে যেমন গরু চুরি করা জায়েয নেই।ঠিক তেমন বিবাহের উদ্দেশ্য হারাম রিলেশনে থাকাও জায়েজ নেই। আপনি মদের সাথে জমজম কূপের পানি মিশালেও তা হারামই থাকবে, হালাল হবে নাহ।কেউ যদি বিসমিল্লাহ বলে ম'দ পান করে হালাল মনে করে তাহলে সে কাফের হয়ে যায়। আপনি যদি হারামকে হালাল মনে করেন তাহলে আপনিও কাফের হয়ে যাবেন। আল্লাহ ও তার রাসূল স: যা নিষেধ করেছেন কারো বাপের সাধ্য নাই সেটাকে হালাল করবে।

"বিয়ে হচ্ছে দ্বীনের অর্ধেক " নবীর সুন্নাহ। তাই হালাল সম্পর্ককে হারামের মাধ্যমে পূর্ণতা দেয়া ইসলাম সমর্থিত নয়।

বয়ফ্রেন্ড হলো ছদ্মবেশী দর্শক। আর গার্ল'ফ্রেন্ড হলো ছদ্মবেশী পতিতা।বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ড কখনো দ্বীনদার হয় না আর দ্বীনদার ছেলে কখনো বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ড হয় না।বিয়ের আগে যতো নন মাহরাম ছেলে-মেয়ের রিলেশন ও বন্ধুত্ব আছে তা সবই হারাম।এর নাম হারাম রিলেশনশিপ যার অপর নাম যিনা।আর যিনার শান্তি দুনিয়া ও আখিরাতে অত্যন্ত ভয়াবহ। যাকে দেখে আপনার (ছেলে-মেয়ে উভয়েরই) চোখ সরিয়ে নেওয়া আবশ্যক সেখানে তার সাথে কিভাবে এসবে জড়াতে পারেন❓

আপনি মনে করছেন, এতেদিনের রিলেশন সে তো কষ্ট পাবে❓
যিনি তোমাকে সৃষ্টি করলেন, তার আদেশের
চেয়ে হারাম সঙ্গীর সাময়িক কষ্ট তোমার
কাছে বড় হয়ে গেলো? এই ঈমান নিয়ে
কিভাবে চির'স্থায়ী জান্না'তের স্বপ্ন দেখছেন❓

💥হারাম রিলেশন ছাড়তে পারছেন না❓
নিজেকে প্রশ্ন করুন, "এখন আমার মৃত্যু চলে আসলে, যার মোহে জড়িয়ে রব্বের অবাধ্য হচ্ছি সেই হারাম সঙ্গী কি আমার সঙ্গে কবরে যেতে চাইবে? নাকি আমার কবরে আমাকেই থাকতে হবে। রব্বের অবাধ্যতার কাজে লিপ্ত থাকলে আমার কবরের প্রথম রাত কেমন হতে পারে?"

এখনো সময় আছে, একবার ভাবুন...
আপনি কী শয়তা''নের হারাম রিলেশনশীপের ফাঁদে পড়ে দুনিয়া ও আখিরাত বিপন্ন ও বরবাদ করবেন নাকি আপনার প্রিয় প্রতিপালক আল্লাহর আদেশ ও নবীর সুন্নতের আলোয় নিজেকে সাজিয়ে দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জাহানে সাফল্য ও কল্যান চাইবেন!

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, "তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ; আল্লাহর অনুগ্রহ থেকে হতাশ হয়ো না, নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু" (সুরা জুমা, আয়াত: ৫৩)। এছাড়াও সুরা আলে ইমরান, আয়াত ১৩৫-এ বলা হয়েছে, "যারা নিজেদের প্রতি যুলুম করে এবং নিজেদের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে—আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ মাফ করবে—তাদেরকে আল্লাহ ক্ষমা করেন, যদি তারা সে পাপের দিকে ফিরে না যায়"।

يا أَيَّتُهَا النَّفسُ ال

24/10/2025
23/10/2025

বিশ্বাস করেন বাচ্চার সাথে কাটানো সময় গুলোই আপনার জীবনের সেরা মুহুর্ত। ব্যাস্ততা কখনোই শেষ হবে না কিন্তু দেখবেন চোখের সামনেই বাচ্চাটা আস্তে আস্তে বড় হয়ে যাবে। তখন খুব আফসোস হবে। তাই ব্যাস্ততার মাঝেও বাচ্চাকে সময় দিন৷ এটাই আসলে জীবনের সেরা বিনিয়োগ .

 #তিতা_কথন এই আফার নাম স্নেহা। সে ভিকারুননিসা কলেজের সম্ভবত দ্বিতীয় বর্ষে পড়ালেখা করে। গতকাল তার একটা ইন্টারভিউ ভাইরাল হ...
20/10/2025

#তিতা_কথন
এই আফার নাম স্নেহা। সে ভিকারুননিসা কলেজের সম্ভবত দ্বিতীয় বর্ষে পড়ালেখা করে।

গতকাল তার একটা ইন্টারভিউ ভাইরাল হয়, যেখানে সে কলেজের ইউনিফর্ম গায়ে দিয়েই অবলিলায় তাহার প্রেমের বর্ণনা দিচ্ছে।

তার ভাষ্যমতে, সে ক্লাস ১০ থেকে প্রেম করে। তার বাবা-মা সব জানে। তাহারা খুশিতে গদগদ। বিএফ তাকে কি গিফট দেয়, কোন ছেলেবন্ধু নেই ইত্যাদি ইত্যাদি হা হা হু হু করতে করতে অবলিলায় ক্যামেরার সামনে হাত পা হেলেদুলে বলে গেলো।

একপক্ষ ছি ছি করছে ভিকারুননিসার যা সম্মান ছিল সব গেলো গেলো।

অন্যপক্ষ ইঁচড়েপাকা মেয়েকে তুলোধুনো করছে।

আমি একটু অন্য দিক সম্পর্কে বলি, আমি দীর্ঘ দিন স্টুডেন্ট পড়াই। টিনেজার ছেলেমেয়েদের খুব কাছ থেকে দেখার যেমন সুযোগ হয়, তেমনি এদের অভিভাবকদেরও দেখার সুযোগ হয়।

সেই অভিজ্ঞতায় দেখেছি অবিশ্বাস্য হলেও সত্য বর্তমানে কিছু অভিভাবক তাদের ছেলেমেয়েদের প্রেম করাটা ডাল ভাতের মত মেনে নেয়। ক্লাস ৮/৯/১০ বা কলেজের একটা মেয়ে বা ছেলে সারাদিন তার বিএফ জিএফ নিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রাম ঘুরে বেড়াচ্ছে তাদের কোন চিন্তা নেই। শুনতে খারাপ লাগলেও বিষয়টা এমন, "ঘুরোফিরো, লাইফ ইনজয় করো শুধু প্রেগন্যান্ট না হলেই হল। বাকি যা পারিস কর ।"

মেয়ে তার বিএফের কাছ থেকে গিফট নিচ্ছে মা আহ্লাদিত হচ্ছে৷ ছেলে জিএফের সাথে সেক্সুয়াল কথপোকথন করছে বিষয় না, ও বয়সে একটু এমন করেই।

মেয়ে প্রাইভেট এ যাবে অভিভাবক চিন্তা করছেন কার সাথে যাবে। মেয়ে আহ্লাদিত হয়ে বিএফকে কল দিচ্ছে তাকে পৌঁছে দিয়ে আসতে। মাও নিশ্চিন্তে যেতে দিচ্ছে। হা হা হা..
..শেয়ালের কাছে মুরগি নাকি মুরগির কাছে শেয়াল? কে যে কার কাছে বেশি নিরাপদ? হা হা.. "

কয়দিন পর ব্রেকাপ হচ্ছে। মেয়েকে স্বান্তনার বাক্য শুনিয়ে কিংবা বকাবকি করে নেক্সট প্রজেক্টে পাঠাচ্ছে।

আমরা বর্তমান প্রজন্ম নিয়ে আফসোস করি কিন্তু আফসোস করা উচিৎ বর্তমান প্রজন্মের অভিভাবকদের নিয়ে। বর্তমানে অধিকাংশ অভিভাবক কতটা নিচে নামতে পারেন বা নেমেছে বাহিরে থেকে আপনি ধারণাও করতে পারবেন না।

সন্তানের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক রাখতে হবে তার মানে এই না তাকে হারাম সম্পর্কে যেতে দিতে হবে। ধর্ম, সংস্কৃতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জেনা করতে দিতে হবে।

আপনার বাচ্চার এতই পেয়ারকা আঁকুপাঁকু থাকলে বিয়ে দিয়ে দিন। বিএফের গিফট না বরের গিফট নিয়ে গর্ব করুক সমস্যা কি? ঈদে চান্দে আপনিও কিছু গিফট পেলেন। সোনায় সোহাগা। হা হা

আজ তিতা কথন একটু বেশি তিতা তাদের লাগবে যারা জানে তাদের সন্তানেরা এসব জেনার সম্পর্কে আছে আর তিনি পর্দানশীল, ধার্মিক, সৎ জীবন যাপনের নাটক করেন নিজের সাথেই।

আমি এমন মেয়েকেও দেখেছি বাবা-মার প্রশ্রয়ে প্রেম করতে গিয়ে কনসিভ করেছে। সেই অনাগত ভ্রুনকে হ..ত্যা করতেও এদের বিবেকে বাঁধেনি।

আমার খুব শত্রুর কপালেও যেনো এমন অভিভাবক না জোটে যে এসব অপ্রাপ্ত বয়সী ছেলেমেয়েকে হারাম সম্পর্কে জড়াতে এবং চালিয়ে যেতে সাহায্য করে, উৎসাহিত করে।

আমার তিতা কথনের সাথে যারা দ্বিমত হবেন। তারা চারপাশে একটু নজর রাখবেন। ওপরের কথাগুলোর যথার্থতা প্রমাণ পেয়ে যাবেন।

#সেলিনা_রহমান_শেলী

চেম্বারে প্রচুর Hand Foot And Mouth Disease (HFMD) এর রুগী পাচ্ছি! !আপনারা আবার এটার সাথে স্ক্যাবিস মিলিয়ে ফেলবেন না!🦠 এ...
20/10/2025

চেম্বারে প্রচুর Hand Foot And Mouth Disease (HFMD) এর রুগী পাচ্ছি! !আপনারা আবার এটার সাথে স্ক্যাবিস মিলিয়ে ফেলবেন না!

🦠 এ রুগের কারণঃ

HFMD সাধারণত Coxsackievirus A16 বা Enterovirus 71 দ্বারা হয়।
এটি একটি সংক্রামক ভাইরাসজনিত রোগ, যা মূলত ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

🤒 লক্ষণ সমূহঃ

রোগের শুরুতে:

হালকা জ্বর,ক্লান্তি এবং ক্ষুধামন্দা থাকবে।

এরপর দেখা যায়:

মুখের ভেতরে ছোট ঘা/ফুসকুড়ি (painful ulcers)

হাতের তালু ও পায়ের পাতায় লাল ফুসকুড়ি বা ফোস্কা

কখনও নিতম্ব বা হাঁটুর আশেপাশেও র‍্যাশ হতে পারে

শিশু খেতে চাইবেনা একদম, কান্না ও অস্বস্তি বোধ করবে।

⏳ সময়কাল

সাধারণত ৭–১০ দিনের মধ্যে নিজে নিজে সেরে যায়।

💊 করণীয়ঃ

HFMD-এর জন্য নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই।

চিকিৎসা লক্ষণভিত্তিক (symptomatic) হয়:

জ্বরের জন্য Paracetamol (acetaminophen)

মুখের ঘা থাকলে ঠান্ডা তরল খাবার (দুধ, দই, স্যূপ ইত্যাদি)

পর্যাপ্ত পানি ও তরল খাবার

ফোস্কাগুলো ফাটাবেন না

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে হবে।

🚨 কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

শিশু পানি বা খাবার একদম খেতে না পারলে।

ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ দেখা দিলে (মুখ শুকিয়ে যাওয়া, প্রস্রাব কম হওয়া)।

হাই গ্রেড ফিভার থাকলে

শ্বাসকষ্ট, খিঁচুনি, বা ঘাড় শক্ত হয়ে গেলে।

🧼 প্রতিরোধঃ

নিয়মিত হাত ধোয়া

আক্রান্ত শিশুকে অন্য শিশুদের থেকে দূরে রাখা

খেলনা, থালা-বাসন পরিষ্কার রাখা

শিশুর নখ ছোট রাখা

অতিরিক্ত লোকসমাগমযুক্ত স্থানে শিশুদেরকে কম নিয়ে যাওয়া।

Address

Chittagong

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Robiul Hossen Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category