02/11/2025
"দৃষ্টি ফিরায় চক্ষুদান
রক্তদানে বাঁচে প্রাণ"
২রা নভেম্বর জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস৷
অভিনন্দন সকল রক্তদাতাদের,যাদের রক্তের বিনিময়ে বেঁচে যায় একটি প্রাণ৷ এক ব্যাগ রক্ত একটি প্রাণ নয় একটি পরিবারের প্রাণ। রক্তদানের মাধ্যমে শরীরে এইডস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, হেপাটাইটিস-বি ও সি-সহ সংক্রামক কোনো ঘাতক ব্যাধি রয়েছে কি না, তা বিনা খরচে জানা যায়।
২রা নভেম্বর জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস।
একজন দৃষ্টিহীন ব্যক্তির কাছে চোখের দৃষ্টির মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আর কিছুই নেই। দৃষ্টিহীন ব্যক্তি তার পরিবারের কাছে সীমাহীন এক কষ্টের নাম। জন্মান্ধ বা দৃষ্টিশক্তি হারানো ব্যক্তি কর্মক্ষমতা হারিয়ে পরিবার তথা সমাজের কাছে বোঝা হয়ে যায়। ব্যক্তিটি সব কাজের জন্য শারীরিকভাবে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও অসম্পূর্ণ জীবনযাপন করে। মানুষের করুণার পাত্রে পরিণত হয়।তাই আমরা মরণোত্তর চক্ষুদানের চেষ্টা করবো!
১৯৭২ সালের এই দিনে জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলাম দেশের প্রথম স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচিতে প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে রক্তদান করেন। তারপর ১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশে স্বেচ্ছায় রক্তদান কার্যক্রমকে উৎসাহিত করতে প্রতিবছর ২ নভেম্বর জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালন করা হয়।
"জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস" উপলক্ষে হিলফুল ফুযুল ইসলামী সংগঠন এর পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ❤️