Orpi Medical Hall অর্পি মেডিক্যাল হল

Orpi Medical Hall  অর্পি মেডিক্যাল হল We Have also Online Service and home delivery service And any Emergency Call us Any time we can service

Here provided Health and medical advice, Also All kind of Accurate Medical Related information is Provided here And good quality medicine is Available Our Shop, we try to give you our best service with care.

নিপলের চারপাশে সোরিয়াসিস একটি জটিল সমস্যা হতে পারে, কারণ এই এলাকায় ত্বক তুলনামূলকভাবে পাতলা এবং অতিরিক্ত ঘর্ষণ বা কাপড়ের...
04/12/2025

নিপলের চারপাশে সোরিয়াসিস একটি জটিল সমস্যা হতে পারে, কারণ এই এলাকায় ত্বক তুলনামূলকভাবে পাতলা এবং অতিরিক্ত ঘর্ষণ বা কাপড়ের চাপের কারণে এর অবস্থার অবনতি হতে পারে। সোরিয়াসিস এমন একটি ত্বকসংক্রান্ত রোগ, যা সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য নয়, তবে সঠিক চিকিৎসা ও যত্নের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। নিপল এলাকায় সোরিয়াসিসের উন্নতির সম্ভাবনা সাধারণত ভালো, তবে এর জন্য কিছুটা সময় লাগে এবং রোগীভেদে ফলাফল পরিবর্তিত হতে পারে।

সোরিয়াসিসের প্রকৃতি

সোরিয়াসিস কখনোই পুরোপুরি সারতে পারে না, তবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এটি একটি ইমিউন সিস্টেম–সম্পর্কিত রোগ, যা কখনো কমে, কখনো বেড়ে যেতে পারে। নিপলের মতো জটিল জায়গায় সোরিয়াসিস দ্রুত ভালো হতে না-ও পারে, কারণ এই অঞ্চলের ত্বক পাতলা এবং সেখানে ঘর্ষণ ও আর্দ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে।

সোরিয়াসিসের বাড়ার কারণ

নিপলের চারপাশে সোরিয়াসিসের সমস্যা বৃদ্ধির কিছু বাস্তব কারণ রয়েছে:

ত্বক পাতলা হওয়া: নিপলের ত্বক সাধারণত পাতলা হয়, ফলে স্টেরয়েড বা অন্য কোনো চিকিৎসা পদ্ধতি কম পরিমাণে ব্যবহার করা যায়।

ঘর্ষণ ও ঘাম: এই অঞ্চলে বারবার ঘর্ষণ হয়, যা ত্বকে ইরিটেশন সৃষ্টি করে এবং সোরিয়াসিসের ফ্লেয়ার-আপ বাড়াতে পারে।

আর্দ্রতা বা ঘাম: ঘাম বা আর্দ্রতা ত্বকের স্বাভাবিক প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে, যা সোরিয়াসিসের অবস্থাকে খারাপ করতে পারে।

হরমোনাল পরিবর্তন: বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি বা বাচ্চা জন্মের পর হরমোনাল পরিবর্তন সোরিয়াসিসের সমস্যা বাড়াতে পারে।

স্ট্রেস এবং অসুস্থতা: স্ট্রেসও সোরিয়াসিসের একটি বড় ট্রিগার হতে পারে, কারণ এটি ত্বকের প্রতিক্রিয়া খারাপ করে দিতে পারে।

সোরিয়াসিসের উন্নতি কিভাবে ঘটানো যায়?

সোরিয়াসিসের উন্নতির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম ও চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে, যা অনুসরণ করা উচিত:

স্টেরয়েড অয়েন্টমেন্ট: সোরিয়াসিসের চিকিৎসায় মাইল্ড বা মাঝারি স্টেরয়েড অয়েন্টমেন্ট ডাক্তারের পরামর্শে ব্যবহার করা যেতে পারে, তবে দীর্ঘদিন একটানা ব্যবহার করা যাবে না।

ভিটামিন D অ্যানালগ (Calcipotriol): এটি সোরিয়াসিসের উন্নতির জন্য কার্যকরী হতে পারে, তবে নিয়মিত ব্যবহার প্রয়োজন।

ঘর্ষণ কমানো: টাইট গেঞ্জি বা সিনথেটিক কাপড় পরিধান থেকে বিরত থাকা উচিত। নরম, শ্বাসপ্রশ্বাসযোগ্য কটন কাপড় ব্যবহার করা ভালো।

ত্বক শুষ্ক না রাখা: ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকবে এবং ফ্লেয়ার কমবে। গোসলের পর ত্বকে ময়েশ্চারাইজার লাগানোর অভ্যাস তৈরি করা উচিত।

ঘাম কমানো: অতিরিক্ত গরমে কাজ করলে জায়গাটি ভিজে যায়, ফলে ফ্লেয়ার বাড়ে। ঘাম কমানোর জন্য ঠাণ্ডা ও শুষ্ক পরিবেশে থাকুন।

স্ট্রেস কন্ট্রোল: সোরিয়াসিসের জন্য স্ট্রেস অনেক বড় ট্রিগার। তাই মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করা উচিত।

ফাঙ্গাল ইনফেকশন প্রতিরোধ: সোরিয়াসিসের উপর ফাঙ্গাল ইনফেকশন বসলে রোগের অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যেতে পারে, তাই প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

ব্রেস্টফিডিংয়ে সোরিয়াসিসের সমস্যা

ব্রেস্টফিডিংয়ের সময় কিছু ভুল টেকনিক নিপল এবং অ্যারিওলার ত্বককে বিরক্ত করে, যা সোরিয়াসিস বা একজিমা বাড়াতে পারে। এই সমস্যা সাধারণত চুলকানি, জ্বালা এবং ফাটল সৃষ্টি করে।

কেন চুলকানি হয়?

ব্রেস্টফিডিংয়ের সময় ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে এবং কিছু ভুল টেকনিকের কারণে চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে। এর মূল কারণগুলো হলো:

ভুল latch

ঘর্ষণ

দুধ বা লালার শুকিয়ে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া।

কোন কোন ব্রেস্টফিডিং টেকনিকে সমস্যা হতে পারে?

Shallow Latch: বাচ্চা যদি শুধু নিপল ধরে খায়, তাহলে নিপল ও অ্যারিওলার চারপাশের ত্বক বারবার টেনে ধরে, ফলে ফাটল বা চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে।

একই পজিশনে দীর্ঘ সময় খাওয়ানো: এক পজিশনে দীর্ঘ সময় খাওয়ালে ঘর্ষণ বাড়ে এবং ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।

বাচ্চার নিচের ঠোঁট ভিতরের দিকে ভাঁজ হয়ে থাকা: এই ভুল টেকনিকটি অনেক মা বুঝতেও পারেন না, কিন্তু এতে ছোট ছোট মাইক্রো-ট্রমা হতে পারে।

বারবার নিপল বের করে দেওয়া: এর ফলে ঘর্ষণ ও শুষ্কতা বৃদ্ধি পায় এবং ত্বক চুলকায়।

দুধ বা লালা শুকিয়ে থাকা: দুধ বা লালা শুকিয়ে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে ত্বকে বিরক্তিকর চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে।

Synthetic ব্রা বা টাইট ব্রা পরিধান: এগুলো ঘাম সৃষ্টি করে এবং নিপলের চারপাশে আর্দ্রতা রেখে চুলকানি বাড়ায়।

সোরিয়াসিস ও ব্রেস্টফিডিংয়ের সমাধান

Latch ঠিক করা: বাচ্চার মুখ যেন অনেকটা বড় করে খোলা থাকে এবং অ্যারিওলার বড় অংশটি বাচ্চার মুখে আসতে হয়।

Feeding শেষে নিপল পরিষ্কার করা: খাওয়ানোর পর নিপল পরিষ্কার করে শুকনো করতে হবে। কটন পেপার দিয়ে হালকা ট্যাপ করে শুকিয়ে নিলেই হবে।

Breast Milk মেখে শুকাতে দেওয়া: খাওয়ানোর পর কয়েক ফোটা দুধ নিপলে মাখিয়ে শুকাতে দেওয়া যেতে পারে। এতে প্রাকৃতিক "healing barrier" তৈরি হয়।

ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার: দিনে ২–৩ বার ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে ত্বক আর্দ্র থাকে এবং ফাটল কমে। বিশেষ করে ল্যানোলিন (Purelan, Lansinoh) সবচেয়ে ভালো।

টাইট ব্রা বাদ দেওয়া: শ্বাসপ্রশ্বাসযোগ্য, শুষ্ক কটন ব্রা ব্যবহার করা উচিত।

রাতে সুরক্ষা দেওয়া: রাতে নিপলে হালকা সুরক্ষা হিসেবে ভ্যাসেলিন ব্যবহার করলে ইরিটেশন কমে।

এইভাবে সঠিক ব্রেস্টফিডিং টেকনিক এবং নিয়মিত যত্নের মাধ্যমে নিপলের চারপাশে সোরিয়াসিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

কোলোরেক্টাল ক্যান্সার (Colorectal Cancer) একটি গুরুতর রোগ, যা বড় অন্ত্র (কোলন) বা মলাশয়ের (রেকটাম) ভেতরের স্তরের কোষের অ...
30/11/2025

কোলোরেক্টাল ক্যান্সার (Colorectal Cancer) একটি গুরুতর রোগ, যা বড় অন্ত্র (কোলন) বা মলাশয়ের (রেকটাম) ভেতরের স্তরের কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধির ফলে হয়। এই ক্যান্সার সাধারণত ছোট গাঁট বা পলিপস (polyps) থেকে শুরু হয়, যা সময়ের সাথে ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে। অধিকাংশ কোলোরেক্টাল ক্যান্সার হলো অ্যাডেনোকার্সিনোমা (adenocarcinoma), যা গ্ল্যান্ডুলার কোষ থেকে তৈরি হয়।

এই ক্যান্সার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় এবং বড় অন্ত্রের প্রাচীরের গভীর স্তর পর্যন্ত ছড়িয়ে যেতে পারে। পাশাপাশি এটি লিম্ফ নোড এবং দূরবর্তী অঙ্গ—যেমন লিভার বা ফুসফুসেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। এটি মূলত ৫০ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, তবে তরুণদের মধ্যেও এর হার বাড়ছে।

এ রোগের প্রধান ঝুঁকি-কারক হলো—

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস (বিশেষ করে অতিরিক্ত লাল মাংস ও প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া)

স্থূলতা

ধূমপান

অতিরিক্ত মদ্যপান

অন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত রোগ

পারিবারিক ইতিহাস

প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণত কোনো লক্ষণ দেখা যায় না। তবে পরবর্তী পর্যায়ে অন্ত্রের অভ্যাসে পরিবর্তন (যেমন ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, মলের আকার পরিবর্তন), মলে রক্ত, পেটে ব্যথা, ক্লান্তি ও ওজন কমে যাওয়া দেখা যেতে পারে।

ডান পাশের কোলনের ক্যান্সারে সাধারণত অ্যানিমিয়া ও ক্লান্তি বেশি দেখা যায়, আর বাম পাশ ও মলাশয়ের ক্যান্সারে মলে রক্ত ও মলত্যাগে বাধা বেশি দেখা যায়।

নিদানের জন্য কোলোনোস্কোপি করা হয়, যাতে পলিপ বা ক্যান্সার শনাক্ত করা যায় এবং বায়োপসির মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। ক্যান্সারের তীব্রতা জানার জন্য TNM স্টেজিং ব্যবহৃত হয়, যা টিউমার কতটা গভীরে ছড়িয়েছে, লিম্ফ নোডে গেছে কিনা, এবং দূরবর্তী অঙ্গে মেটাস্টেসিস হয়েছে কিনা তা নির্ধারণ করে।

চিকিৎসায় মূলত—

সার্জারি

কেমোথেরাপি

রেডিওথেরাপি (বিশেষ করে রেকটাল ক্যান্সারে)

টারগেটেড থেরাপি

ইমিউনোথেরাপি

ব্যবহার করা হয়, যা রোগীর অবস্থা এবং ক্যান্সারের পর্যায় অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়।

প্রাথমিক পর্যায়ে স্ক্রিনিংয়ের মাধ্যমে পলিপস অপসারণ করে ক্যান্সার হওয়ার আগেই প্রতিরোধ করা সম্ভব।

ছবির বাম পাশে দেখছেন মানুষের উরুর আসল হাড় (Femur), যা কোনো কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। আর ঠিক ডান পাশেই আছে টাইটানিয়াম দিয়ে তৈর...
29/11/2025

ছবির বাম পাশে দেখছেন মানুষের উরুর আসল হাড় (Femur), যা কোনো কারণে নষ্ট হয়ে গেছে। আর ঠিক ডান পাশেই আছে টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি হুবহু একই মাপের একটি কৃত্রিম হাড়।

এটা সাধারণ কোনো হিপ রিপ্লেসমেন্ট সার্জারি নয়। এটা অর্থোপেডিক্সের অন্যতম জটিল এক অপারেশন, যার নাম ‘টোটাল ফিমোরাল রিপ্লেসমেন্ট’ (Total Femoral Replacement)।

যখন উরুর হাড়ের শুধু ওপরের বা নিচের অংশ নয়, বরং পুরো হাড়টাই নষ্ট হয়ে যায়, তখন এই মেটাল হাড়টি বসানো হয়। সাধারণত তিনটি পরিস্থিতিতে ডাক্তাররা এই সিদ্ধান্ত নেন:

১. হাড়ে ক্যান্সার বা টিউমার হলে (যেমন: Osteosarcoma)।
২. হাড় এমন বাজেভাবে ভেঙে গেলে যা আর জোড়া লাগানো সম্ভব নয়।
৩. আগের কোনো অপারেশনের ইনফেকশন বা অন্য কারণে হাড়ের ব্যাপক ক্ষয় হলে।

এই কৃত্রিম হাড়টি রেডিমেড নয়। রোগীর সিটি স্ক্যান বা ৩ডি ইমেজিং (3D Imaging) করে একদম নিখুঁত মাপে এটি বানানো হয়। উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয় টাইটানিয়াম, যা শরীরের সাথে মানিয়ে নিতে পারে এবং প্রচণ্ড মজবুত।

কয়েক বছর আগেও এমন পরিস্থিতিতে রো/গীর পা কে/টে ফে/লা (Amputation) ছাড়া উপায় ছিল না। কিন্তু বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর এই অসামান্য উন্নতির ফলে এখন পা না হারিয়েও মানুষ আবার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারছে। ❤️

22/11/2025
মেডিক্যাল সায়েন্সের প্রিয় ৩টি মুখ, যাদের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ। ওনারা প্রমাণ করে দিয়েছেন সব কসাই ডাক্তার  হয় না।  😊😊এরা আপন...
20/11/2025

মেডিক্যাল সায়েন্সের প্রিয় ৩টি মুখ, যাদের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ। ওনারা প্রমাণ করে দিয়েছেন সব কসাই ডাক্তার হয় না। 😊😊

এরা আপনার মধ্যে এমন ভয় ঢুকাবে মনের মধ্যে যে আপনি সুস্থ থাকা সত্ত্বেও নিজেকে অসুস্থ বা অক্ষম মনে করবেন। যে পুরুষ ৩-৪ মিনিট পেনিট্রেশন করতে পারে সে সে*ক্স বেপসায়ী ডাক্তারদের ভাষায় অক্ষম। এস আর খান তো পোস্ট দিছে দেখলাম ওনার ট্রিটমেন্ট নিয়ে এক লোক নাকি চার ঘণ্টা ধরে করতে পেরেছে। ফাজলামির সীমা থাকা উচিত। এদের খপ্পরে পড়ে বেশিরভাগ পুরুষ performance anxiety তে ভুগে।

ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে কবে আবার মেডিকেল কলেজ হয়ে গেলো? না হলে উনি  সহকারী অধ্যাপক (গাইনী এন্ড অবস্)  এই নামে ক...
16/11/2025

ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে কবে আবার মেডিকেল কলেজ হয়ে গেলো? না হলে উনি সহকারী অধ্যাপক (গাইনী এন্ড অবস্) এই নামে কোন পদে আছেন বলে কারো কাছে জানা থাকলে বলবেন। .... ! ?

দাদ রোগে কখনোই Gacozema ব্যবহার করা যাবে না।
15/11/2025

দাদ রোগে কখনোই Gacozema ব্যবহার করা যাবে না।

সারকোমা হল এক ধরনের বিরল ক্যান্সার যা হাড় এবং শরীরের নরম সংযোগকারী টিস্যু (যেমন পেশী, চর্বি, রক্তনালী এবং তরুণাস্থি) থে...
14/11/2025

সারকোমা হল এক ধরনের বিরল ক্যান্সার যা হাড় এবং শরীরের নরম সংযোগকারী টিস্যু (যেমন পেশী, চর্বি, রক্তনালী এবং তরুণাস্থি) থেকে শুরু হয়। এর প্রধান দুটি প্রকার হলো হাড়ের সারকোমা (যেমন অস্টিওসারকোমা) এবং নরম টিস্যুর সারকোমা, যা শরীরের যেকোনো স্থানে হতে পারে। এটি শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক উভয়েরই হতে পারে এবং এর লক্ষণ ও চিকিৎসার ধরন নির্ভর করে ক্যান্সারের প্রকার ও ধাপের উপর।
সারকোমা সম্পর্কে বিস্তারিত
উৎপত্তি: সারকোমা হলো মেসেনকাইমাল কোষ থেকে উদ্ভূত ক্যান্সার, যা হাড়, পেশী, চর্বি, তরুণাস্থি এবং অন্যান্য সংযোগকারী টিস্যুতে গঠিত।
প্রকারভেদ:
অস্টিওসারকোমা: এটি হাড়ের ক্যান্সার, যা বিশেষ করে শিশুদের এবং তরুণদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
নরম টিস্যুর সারকোমা (Soft Tissue Sarcoma): এটি নরম টিস্যুতে বিকশিত হয় এবং প্রায়শই একটি ব্যথাহীন ভর হিসাবে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।
লাইপোসারকোমা: এটি চর্বি কোষ থেকে উদ্ভূত একটি বিরল নরম টিস্যুর সারকোমা।
কারণ: ঠিক কী কারণে সারকোমা হয় তা নির্দিষ্টভাবে বলা কঠিন, তবে কিছু ক্ষেত্রে জিনগত বা পারিবারিক রোগ এতে ভূমিকা রাখতে পারে।
লক্ষণ: প্রাথমিক পর্যায়ে এটি একটি ব্যথাহীন পিণ্ড (lump) হিসাবে দেখা দিতে পারে যা ধীরে ধীরে বড় হয়। ব্যথার অনুভূতি হতে পারে, বিশেষ করে যদি ক্যান্সার হাড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
চিকিৎসা: সারকোমার চিকিৎসা নির্ভর করে ক্যান্সারের ধরন, পর্যায় এবং শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়েছে কিনা তার উপর। এর মধ্যে অস্ত্রোপচার, রেডিয়েশন থেরাপি এবং কেমোথেরাপি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন
যদি আপনি আপনার শরীরে কোনো অস্বাভাবিক পিণ্ড বা ব্যথা অনুভব করেন, যা সময়ের সাথে সাথে বাড়তে থাকে, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে সারকোমা নিরাময় করা সম্ভব হতে পারে।

নরমাল ডেলিভারির সময় যদি পানি ভাঙার পর আমনিয়টিক ফ্লুইড  (পানি) হালকা সবুজ-কলা/হলদে-কলা বা ছত্রাছত্র দেখতে পান—তা মানে শিশ...
12/11/2025

নরমাল ডেলিভারির সময় যদি পানি ভাঙার পর আমনিয়টিক ফ্লুইড (পানি) হালকা সবুজ-কলা/হলদে-কলা বা ছত্রাছত্র দেখতে পান—তা মানে শিশুটি গর্ভে প্রথম পায়খানা (meconium) করেছে। এটা ছোটখাটো হতে পারে কিংবা শ্বাসনালি ঢুকলে শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে শিশুকে বিপদে ফেলতে পারে।

“পানি ভাঙলই—পানি সবুজ? থামুন, ডাক্তারকে বলুন! না করলে বাচ্চার শ্বাসে ঝুঁকি আছে।”

(স্টেপ বাই স্টেপ — সাধারণ মানুষের জন্য)

1. প্রথমেই দেখুন: পানি স্বচ্ছ নাকি সবুজ/হলদে/ময়লা-রঙ? যদি সবুজ/হলদে থাকে, সেটাকে হালকা মেনে নিবেন না।

2. পানি গন্ধ করে দেখবেন—ভাল টিউট না হলে আর ভেববেন না, ডাক্তার/মিডওয়াইফকে কল দিন (ফোনে বলবেন “ওয়ারটার রাং কালার, গ্রীন/ব্রাউন”) — দ্রুত হাসপাতালে যাওয়ার নির্দেশ নিন।

3. ঘরে ঢুকেই নিজে চেষ্টাই করবেন না — বিশেষ করে লম্বা অপেক্ষা না করে হাসপাতাল-অবস্থান যেখানে নবজাতক রিসাসিটেশন বা শিশুবিশেষজ্ঞ আছে, সেখানেই যাওয়া উচিত। কিছু ক্ষেত্রে জন্মের সঙ্গে সঙ্গে শিশুকে রেসাসিটেশন/এন্টিবায়োটিক/ইনটুবেশন দরকার হতে পারে।

4. একজন মিডওয়াইফ বা নার্স যদি পারভেজিনাল এক্সাম করে এবং তাদের গ্লাভসে সবুজ-হলদে ময়লা থাকে — এটা meconium stained liquor—এটা ঘরেই সাপোর্ট না করে হাসপাতালের অবস্থা বোঝানো সংকেত।

5. ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলবেন:

পানি কোন রঙ ছিল (স্ট্রিং/গ্রীন/ব্রাউন)

শিশুর নড়াচড়া কেমন (কম হলে তৎক্ষণাত বলা)

কোনো জ্বর/বদগন্ধ আছে কি না।

6. যাদের প্রথম বাচ্চা—সাহস হারাবেন না; কিন্তু ঝুঁকি থাকলে মুহূর্তে প্রস্তুত থাকুন: শিশুকে শিশুবিশেষজ্ঞ দেখানো বাধ্যতামূলক।

শিশু/মা-সংক্রান্ত তথ্য (সংক্ষেপে, ডাক্তারদের ভাষায়)

সব meconium-stained লিকরেই অবিলম্বে কিসু করা লাগে না—কিন্তু শিশু যদি ‘depressed’ (কম প্রাণবন্ত) হয়, তখন ট্রাকেয়া ইন্টুবেশন ও সাব-গ্লটিক সাকশন প্রয়োজন হতে পারে। নবজাতক রিসাসিটেশন টিম থাকা জরুরি।

যদি আপনার বাড়িতে কেউ পানি ভেঙে সবুজ/হলুদ/ব্রাউন পানি দেখেন—দেরি না করে হাসপাতাল।

ঘরে-ঘরে গুজব বা ‘শান্ত করে রাখবে’ আশা করে সময় নষ্ট করবেন না। বাচ্চার শ্বাস কাজেই ঝুঁকি থাকলে সময়ই সবচেয়ে বড় ভেক্টর।

“পানি ভাঙল—পানি যদি সবুজ/হলদে হলে, ফোন করুন: ‘গ্রীন লিকর, হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’ দু’শব্দেই বাঁচাতে পারে বাচ্চাকে।”
শেয়ার করে অন্যকে সচেতন করুন নিজে সচেতন হন

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যাগুলোর একটি হচ্ছে, "কোনো মা-ই তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে ডিব্বার দুধ খাওয়ায় না।" কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খা...
07/11/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মিথ্যাগুলোর একটি হচ্ছে, "কোনো মা-ই তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে ডিব্বার দুধ খাওয়ায় না।" কেউ কেউ বাধ্য হয়ে খাওয়ায়, সেটা ভিন্ন কথা। কিন্তু অনেক মা আছে যারা নিজেদের চেহারা সুরত ঠিক রাখতে আর বাচ্চাকে মোটাতাজা করতে কৌটার দুধ গেলায়। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলো মায়েদের এমনই ব্রেইনওয়াশ করেছে যে, একটা ইমার্জেন্সি খাবারকে অনেক মা বানিয়ে নিয়েছেন রেগুলার খাবার হিসেবে।

ফলশ্রুতিতে আমরা পেতে যাচ্ছি একটা মোটাসোটা অসুস্থ জেনারেশন। কিচ্ছু করার নেই। ডাক্তারদের নিষেধের তোয়াক্কা না করে এমনকি ডাক্তারদের গালাগালি করে হলেও তারা বাচ্চাকে ডিব্বার দুধই খাওয়াবেন। এরপর অসুস্থ বাচ্চাকে নিয়ে হাসপাতাল আর ক্লিনিকে দৌড়াদৌড়ি করবেন।

আমি বারবার বলি, ইমার্জেন্সি সিচুয়েশন (***) ছাড়া কৌটার দুধকে না বলুন। মায়ের বুকের দুধ বাড়ানোর কৌশল শিখুন। নিচের লেখাগুলো মন দিয়ে পড়ুন। অন্যদের সাথে শেয়ার করুন..

🔸যতদ্রুত সম্ভব নবজাতককে বুকের দুধ দেয়া শুরু করা। কমপক্ষে ১ ঘন্টার মধ্যে বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করতে হবে।

🔸নবজাতক ও তার মাকে একই রুমে এবং সম্ভব হলে একই বিছানায় রাখতে হবে। এর ফলে মা নবজাতকের স্পর্শ পাবে, গন্ধ পাবে, শব্দ শুনতে পাবে এবং দুধ বেশি বেশি তৈরি হবে। এবং বেশি বেশি নিঃসরণও হবে।

🔸শিশুকে একপাশের স্তন থেকে একবারে সম্পুর্ণ খাওয়াতে হবে। ফলে, স্তন খালি হবে। দুধকোষ খালি হলে প্রোল্যাকটিন নিঃসরণ বাড়ে এবং বেশি বেশি দুধ তৈরি হয়।

🔸মায়ের পুষ্টি ঠিক থাকতে হবে। যদি মা অপুষ্টির শিকার হন তাহলে অনেক ক্ষেত্রে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। একারণে প্রয়োজন ক্ষেত্রে মাকে চিকিৎসা করাতে হবে। একই সাথে মাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

সাধারণভাবে বলা যায় গড়পড়তা মানুষের ৩ বেলার বিপরীতে দুগ্ধদায়ী মাকে ৪-৫ বেলা খেতে হবে ( প্রতিদিন ৫০০ ক্যালরি অতিরিক্ত খেতে হবে)।

🔸দুধের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য কিছু খাবার (যেমন- লাউ, কালিজিরা ইত্যাদি) উপকার করতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কিছু ঔষধও ব্যবহার করা যেতে পারে।

Chikungunya .......চিকনগুনিয়া .......বর্তমানে ছড়িয়ে পড়েছে ChikungunyaVirus (চিকুনগুনিয়া) ... জেনে নেনChikungunya Virus স...
06/11/2025

Chikungunya .......চিকনগুনিয়া .......
বর্তমানে ছড়িয়ে পড়েছে Chikungunya
Virus (চিকুনগুনিয়া) ... জেনে নেন
Chikungunya Virus সম্পর্কে ..
®…………………… Chikungunya Virus কি ?
এইটা alpha virus type RNA virus. Ades
মশার
কামড়ের মাধ্যমে এই virus মানুষ থেকে
মানুষে ছড়ায় । তাছাড়া vertical
transmission এর মাধ্যমেও fetus এ এই virus
ছড়াতে পারে ।
® .......…………. লক্ষণসমূহ কি কি (S/S)
(1). High grade fever .... জ্বর 102° থেকে
104°
পর্যন্ত হতে পারে । এই জ্বরে সাধারণত
chills & rigor থাকে না । পাঁচ থেকে
সাত দিন পর্যন্ত এই জ্বর থাকে । আবার
দুই
দিন পর হঠাৎ করে জ্বর ভালো হয়ে
যেতে পারে ।
(2). Rash (40 - 50%) : Chikungunya তে
maculopapular rash দেখা দেয় জ্বরের
প্রথম
থেকে তৃতীয় দিনের মধ্যেই সাধারণত
মুখ, ঘাড় এবং পিঠে । আর Dengue তে rash
দেখা দেয় ষষ্ঠ দিনে । Rash এর সাথে
itching থাকতে পারে ।
(3). Arthralgia & Arthritis (80 - 90%) :
Chikungunya তে খুবই বেশি joint pain হয় ।
সাধারণত knee, ankle, back, hand, neck
এইসব
জায়গায় pain হয় বেশি । এমনকি জ্বর
ছেড়ে যাওয়ার এক মাস পর্যন্তও joint pain
থাকতে পারে।
(4). Extreme Fatigueness : Pt. এই জ্বরে
খুবই
দুর্বল হয়ে যায় ।
(5). বমি বমি ভাব, খাদ্যে অরুচি,
মাংসপেশীতে ব্যথা ।
(6). Eyeache, conjunctivitis, uveitis.
(7). Headache.
®………………………… Case diagnosis :
* Clinical Criteria : fever > 38.5° C & severe
arthralgia & arthritis.
* Epidemiological criteria: pt. has H/O
roaming
from endemic zone.
* Diagnostic criteria : positive chikungunya
antibody, PCR, isolation of virus from
culture.
® ………………………… INVESTIGATIONS :
Anti Chikungunya Antibody IgM. কিন্তু এই
antibody পজিটিভ হয় জ্বরের পঞ্চম
দিনের
পর থেকে এবং দুই মাস পর্যন্ত পজিটিভ
থাকতে পারে । আবার এর false positive
হওয়ার সম্ভাবনাও খুব বেশি । তাই এর
গুরুত্ব খুব কম ।
তাছাড়া CRP, Muscle kinase ও বেড়ে
যেতে পারে । তারপরও ঢাকার পপুলার,
ল্যাব এইড এ Chikungunya antibody IgG &
IgM
করা হচ্ছে । তবে প্রথম পাঁচ দিনের
জ্বরে Dengue exclude করতে হবে NS-1
antigen করে । Negative হলে তারপর ICT for
chikungunya করতে হবে ।

® ………………………… Mortality & Complications :
Chikungunya তে mortality rate 1 per 1000 pt
যা dengue র চেয়ে কম। তবে GBS,
Meningoencephalitis, flacid paraplegia,
chronic
arthritis হতে পারে ।
® ………………………… difference between dengue
&
chikungunya ... সহজ কথায় ধরে নেওয়া হয়
chikungunya তে joint pain তুলনামূলকভাবে
dengue র চেয়ে বেশি হয় । আর dengue তে
muscle pain এবং পিঠ ও ঘাড়ের দিকে
বেশি ব্যথা হয় । Chikungunya তে usually
Lymphopenia আর dengue তে usually
Thrombocytopenia এবং neutropenia থাকে

Dengue তে shock syndrome বা
haemorrhagic
menufestation থাকে যা Chukungunya তে
rare. আর chikungunya তে প্রথম দিনই rash
উঠতে পারে কিন্তু Dengue তে rash ওঠে
ষষ্ঠ দিনে ।
® …………………………… Prevention : মশার কামড়
থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে আর
মশার প্রজনন স্থানে মশা মারার স্প্রে
করতে হবে । আর মশারী ব্যাবহার করতে
ভুলবেন না কিন্তু ...
………………… খুব সংক্ষেপে বললাম ।
আমাদের বাংলাদেশ endemic zone এ
আছে । তবে আতংকগ্রস্ত না হয়ে সচেতন
হোন । তাই এই সময় যেকোন জ্বরকে
অবহেলা না করে নিকটস্থ ডাক্তারের
পরামর্শ নিন । আর পরিশেষে অনুরোধ,
জনস্বার্থে এই post টি share করুন
………………
( প্লিজ )
ভালো থাকবেন সবাই।
চিকিৎসা সংক্রান্ত সঠিক পরামর্শ এর জন্য যোগাযোগ অর্পি মেডিকেল হল
ফাঁশিবটগাছতল চৌদ্দগ্রাম কুমিল্লা
০১৮১৫৪৪৭১৫০

Address

Comilla
3583

Telephone

+8801815447150

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Orpi Medical Hall অর্পি মেডিক্যাল হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Orpi Medical Hall অর্পি মেডিক্যাল হল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram