ডা: কে এ মুনসুর হেলাল । Dr. K A Monsur Helal

ডা: কে এ মুনসুর হেলাল । Dr. K A Monsur Helal মেডিসিন, বাতজ্বর, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। ডা: খোন্দকার আল মুনসুর হেলাল

এম.বি.বি.এস; ডি.কার্ড.

(বি.এস.এম.এম.ইউ); এমপিএইচ (ইপিডিমিওলজী); এফআইসিসি (ইংল্যান্ড); এফএনএম (সুইজারল্যান্ড)

মেডিসিন, বাতজ্বর, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

সহকারী অধ্যাপক - ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজী,
জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল, শের-ই-বাংলা নগর, ঢাকা।
প্রাক্তন সহকারী অধ্যাপক-কার্ডিওলজী, কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ, কুমিল্লা।
প্রাক্তন এসোসিয়েট ফিজিশিয়ানস, বারডেম।

Become nostalgic 😅😁 !Memorable moment in London !
15/09/2025

Become nostalgic 😅😁 !
Memorable moment in London !

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:আমরা প্রায়ই শুনত...
14/09/2025

যারা রাত্রে বা ভোরে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম থেকে ওঠেন তাদের জন্য ডাক্তারদের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ:

আমরা প্রায়ই শুনতে পাই একেবারে সুস্থ্য একজন মানুষ রাতের বেলা হঠাৎ মারা গেছেন। এটার একটা কারন হচ্ছে রাতে বাথরুমে যাবার জন্য ঘুম ভেঙ্গে গেলে আমরা তাড়াহুড়ো করে
হঠাৎ উঠে দাঁড়িয়ে পড়ি যা ব্রেইনে রক্তের প্রবাহ হঠাত কমিয়ে দেয়। এটা আপনার ইসিজি প্যাটার্নও বদলে দেয়।
হুট করে ঘুম থেকে উঠেই দাঁড়িয়ে পড়ার দরুন আপনার ব্রেইনে সঠিক ভাবে অক্সিজেন পৌছাতে পারেনা, যার ফলে হতে পারে হার্ট এ্যাটাকের মত ঘটনাও।
ডাক্তাররা ঘুম থেকে উঠে বাথরুমে যাবার আগে সবাইকে 'দেড় মিনিট' সময় নেয়ার একটি ফর্মুলা দিয়েছেন।
এই দেড় মিনিট সময় নেয়াটা জরুরি কারন এটা কমিয়ে আনবে আপনার আকস্মিক মৃত্যুর সম্ভাবনা।
হঠাৎ এই উঠে পড়ার সময়ে এই দেড় মিনিটের ফর্মুলা বাঁচিয়ে দিতে পারে আমাদের জীবন।

১। যখন ঘুম থেকে উঠবেন, হুট করে না উঠে মিনিমাম তিরিশ সেকেন্ড বিছানায় শুয়ে থাকুন।

২। এরপর উঠে বিছানায় বসে থাকুন তিরিশ সেকেন্ড।

৩। শেষ তিরিশ সেকেন্ড বিছানা থেকে পা নামিয়ে বসুন।

এই দেড় মিনিটের কাজ শেষ হবার পর আপনার ব্রেইনে পর্যাপ্ত পরিমানে অক্সিজেন পৌছাবে যা আপনার হার্ট এ্যাটার্ক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি একদম কমিয়ে আনবে।

খুবই গুরুত্বপুর্ন এই স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তথ্যটি ছড়িয়ে দিন আপনার পরিবার,বন্ধু এবং পরিচিত লোকজনের মাঝে। নিজে এই ফর্মুলাটি মেনে চলুন এবং অন্যদেরকেও মানতে বলুন।
মনে রাখবেন যেকোন বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই এমন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সাবধান থাকতে হবে সবাইকেই।
ইনশাআল্লাহ সবাই ভালো থাকবেন, সবাই সবাইকে ভাল রাখবেন ! ফি-আমানিল্লাহ !
জনস্বার্থে শেয়ার করুন !

ধন্যবাদান্তে,

ডা. খোন্দকার আল মুনসুর হেলাল,
সহকারি অধ্যাপক- ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি,
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল (NICVD), শেরে বাংলা নগর, ঢাকা !
🌹🌹🌹❤️❤️ ❤️

14/09/2025
12/09/2025
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু !সবার উপকারার্থে !  যদি আপনাদের বিন্দুমাত্র উপকারে আসে;  সেই প্রত্যা...
12/09/2025

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু !
সবার উপকারার্থে ! যদি আপনাদের বিন্দুমাত্র উপকারে আসে; সেই প্রত্যাশায় !

" জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই এই চার বন্ধুকে গুরুত্ব দিন। মমতার সাথে লালন করুন।"

জীবনের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বন্ধুটির নাম হলো 'এন্ডোরফিনস '। হাসপাতালের বিছানায় একাকী শুয়ে না থাকা পর্যন্ত অনুধাবন করা যায়না- সুস্বাস্থ্য জীবনে কত দরকার। সুস্বাস্থ্যের জন্য দিনে চব্বিশ ঘন্টায় কমপক্ষে আধঘন্টা সময় এই বন্ধুর জন্য ব্যয় করতে হয়। ব্যয়াম করলে শরীর এণ্ডোরফিনস ডিসচার্জ করে। প্রিয় মানুষ ভালবাসলে, প্রিয় মানুষকে ভালবাসলে শরীরে এনডরফিন নিঃসৃত হয় ! এই এন্ডোরফিনস দেহ-মনে এক বিশাল সুখানুভূতি আনয়ন করে ! দুঃখের স্মৃতি ভুলে, সুখময় স্মৃতি স্মরণ করলে, শরীর-মনে একটা হাসিখুশী- হালকা- ভাব আসে। ভালো একটা বই পড়লে , ভালো মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রাখলেও শরীরে জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। তাই, হঠাৎ করে একদিন না। এই বন্ধুটিকে প্রতিদিনই দরকার। মন খারাপ থাকলে প্রিয়জন কাছে আসলে যেমন মন ভালো হয়ে যায়। ঠিক তেমনি- মন যখন খারাপ একটু দৌড়ে আসুন। হেঁটে আসুন। এই এণ্ডোরফিনস নামক বন্ধুটি তখন আপনার ভরসা হয়ে সাথে থাকবে।

অতি প্রয়োজনীয় দ্বিতীয় বন্ধুটির নাম হলো 'ডোপামিন'! প্রথম বন্ধু আপনার শরীরকে লাইনে রাখে। কিন্তু শরীর শুধু লাইনে রাখলে হয়না। পাশাপাশি আপনাকে সৎ একটা জীবনও যাপন করতে হয়। কোটি কোটি টাকা থাকলেও অসৎ মানুষের চেহারা দেখলে বুঝবেন- কি যেন একটা অশান্তি ওদের মাঝে বিরাজ করে। কিন্তু সৎ মানুষের চেহারায় দেখবেন একটা অন্য রকমের দীপ্তি ছড়িয়ে আছে। যখনই সৎভাবে কোনো একটা কাজ আপনি করবেন তখন শরীরে ডোপামিন তৈরি হয়। আপনি পরিকল্পনা করলেন- আজকে ঠিক সময়ে অফিসে যাবেন। অফিসের সব কাজ ভালোভাবে শেষ করবেন। এক টাকাও ঘুষ খাবেন না। ফাইল আটকে রাখবেন না। কোনো রকমের চিটিং করবেন না। কাউকে ফাঁকি দিবেন না। প্রতিদিন যখন এই টার্গেট আপনি পূর্ণ করবেন- শরীরে ডোপামিনের আগমন ঘটবে। ফুলে যেমন প্রজাপতির আগমণ ঘটে। কারো ভালো কাজে অনুপ্রেরণা দিলেও শরীরে ডোপামিন আসে। স্ত্রী যখন স্বামীর পরিশ্রমকে উৎসাহ দেয়, স্বামী যখন ঘরে গিয়ে দিনের যাবতীয় নানা কাজের জন্য স্ত্রীর প্রশংসা করে- দেখবেন স্ত্রীর চেহারায় একটা লাবণ্য আসে। আপনার কাজ যখন বস এ্যপ্রিশিয়েট করে কিংবা নিজের ছেলেমেয়েকে কোনো কিছু ভালোভাবে শেষ করার জন্য আপনি সাবাশ বলেন- তখন একটা বাড়তি আনন্দ, উৎসাহ তৈরি হয়। এর সবগুলোই হলো- শরীরের অকৃত্রিম বন্ধু ডোপামিনের কাজকারবার। ভালো কিছু অর্জন করুন-ভালো কাজে একজন আরেকজনকে উৎসাহ দিন আর শরীরের ডোপামিনের কলোনি গড়ে তুলুন।

তৃতীয় বন্ধুটি হলো 'সেরোটোনিন '। এই বন্ধুটি হলো- কামিনী রায়ের কবিতার এই দুই লাইন "আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী 'পরে, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।" কারো কল্যাণের জন্য যাই করিনা কেন তাতে সেরোটোনিন নামক এই অদৃশ্য বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। পথের মাঝ থেকে একটা কাঁটা ফেলে দিলেন- কাউকে সুপরামর্শ দিলেন- বৃদ্ধ, মহিলা, রোগী , দূর্বল কাউকে বাসের সীটটা ছেড়ে দিলেন। দেখবেন- মনে সুখ পাচ্ছেন। শরীরে এই সুখ এনে দেয় সেরোটোনিন নামক এই অদেখা বন্ধুটি। একাগ্রচিত্তে ধ্যান করলেও শরীরে প্রশান্তি আসে। লোক দেখানো না বরং আধ্যাত্মিক সম্পৃক্ততার তাগিদে কেউ যদি কারো ধর্ম বিশুদ্ধ পালন করে - মনে প্রশান্তি আসে। এই প্রশান্তির যোগান দেয়- বন্ধু সেরোটোনিন।

আমাদের শেষ বন্ধুটি হলো-' অক্সিটোসিন '। প্রিয়জনের সান্নিধ্যে আসলে কিংবা কোনো সুন্দর জায়গা ভ্রমন করলে শরীরে একটা সুখ আসে। কোলাকুলি করলে- কারো সাথে করমর্দন করলে- অদেখা বন্ধুকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরলে -বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকলে - এমনকি আপনজনের কন্ঠস্বর শুনলে- পরিবারের সবাইকে ভালোবাসায় জড়িয়ে রাখলে দেহ মনে একটা আনন্দের ভাব আসে। কেউ যখন খুব কষ্টে থাকে তখন কোনো প্রিয়জন যদি বুকের সাথে শুধু জড়িয়ে ধরে- তখন মনটা অনেক হালকা হয়ে আসে। মনকে হালকা করে দেয়া এই আনন্দময়ী বন্ধুটি হলো অক্সিটোসিন। দুগ্ধপোষ্য শিশু যখন মায়ের দিকে তাকায় এবং মা যখন শিশুর দিকে পরম মমতায় তাকান তখন মায়ের ব্রেইন থেকে এই অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয় এবং এই অক্সিটোসিন হরমোনের প্রভাবে মা পরম সন্তুষ্টচিত্তে তার শিশুকে দুগ্ধ পান করিয়ে স্বর্গীয় প্রশান্তি লাভ করেন এবং শিশুও পরম প্রশান্তি লাভ করে !

তাই, 'এন্ডোরফিনস ' নামক বন্ধুকে পেতে প্রতিদিন ব্যায়াম করা, 'ডোপামিন ' কে পেতে প্রতিদিন সৎভাবে জীবনযাপন করে ছোট ছোট কাজ সম্পাদনা করা, 'সেরোটোনিন 'কে পেতে পরোপকার করা- বিশুদ্ধ মনে নিজ নিজ ধর্ম পালন করা আর ' অক্সিটোসিন ' নামক অকৃত্তিম বন্ধুকে পেতে শিশুদের আদর-সোহাগ করা- সুযোগ পেলেই বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকা এবং আপনজনের সাথে সময় কাটানোর কোনো বিকল্প নেই। প্রতিটি পরিবারেরই উচিত শিশুরা যেন এই চারবন্ধুকে সাথে নিয়ে বড় হতে পারে-সেটা খেয়াল রাখা। একাডেমিক পড়ালেখার চেয়ে শিশুদের আরো বেশী দরকার এই চার বন্ধুর। মোবাইল, ভিডিও গ্যেমে-ডিজিটাল ফ্রেমে ঘরে বন্দি হয়ে না থেকে শিশুদের উচিত ঘরের বাইরে প্রকৃতির ফ্রেমে নজর দেয়া। শারীরিক নানা রকমের খেলাধূলায় সম্পৃক্ত করা। এটা হলো- এণ্ডারফিনস। প্রতিটি ভালো কাজে শিশুদের উৎসাহিত করা- শিশুদের যেকোনো ছোট অর্জনকেও অনুপ্রেরণা দেয়া- এটা হলো- ডোপামিন। সহপাঠির সাথে প্রতিযোগিতা না সহযোগিতা শিখা। খাবার ভাগ করে খাওয়া- একসাথে বসে একটা অংকের সমাধান করা- স্কুলের টেবিল -চেয়ার সাজিয়ে রাখা- বৃষ্টিতে ভেজা কোনো সহপাঠিকে নিজ ছাতার নীচে নিয়ে আসা। এইসব ছোট ছোট পরোপকারই হলো- সেরোটোনিন। আর কাজে যত ব্যস্ততাই থাকুক-জীবন যত পেরেশানই থাকুক ঘরে গিয়ে প্রশস্ত হৃদয়ে শিশুকে বুকে জড়িয়ে ধরা- বৃদ্ধ বাবা-মায়ের খোঁজ খবর নেয়া- অল্প সময়ের জন্যও সুযোগ পেলে তাদের পাশে বসে থাকাই হলো-নিজের-শিশুর-পিতামাতার সবার অকৃত্রিম বন্ধু অক্সিটোসিন।"

-ডা: খোন্দকার আল মুনসুর হেলাল,
সহকারী অধ্যাপক (কার্ডিওলজি),
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা।

09/08/2025

Really a thought provoking publication !

শুধু বয়স্করাই নয়, বরং তামিম ইকবালের মতো অ্যাথলেটদের মধ্যেও বর্তমানে হার্ট অ্যাটাক এর ঘটনা দেখা যাচ্ছে, এবং এটি খুবই সা...
08/08/2025

শুধু বয়স্করাই নয়, বরং তামিম ইকবালের মতো অ্যাথলেটদের মধ্যেও বর্তমানে হার্ট অ্যাটাক এর ঘটনা দেখা যাচ্ছে, এবং এটি খুবই সাধারণ একটি ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণ-তরুণীদের মাঝেও হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে, যা সত্যিই চিন্তার বিষয়।

🫀হার্ট অ্যাটাক কী?
আমাদের হার্ট ঠিকভাবে কাজ করতে হলে সেটার পেশিতে নিয়মিত রক্ত যেতে হয়। কিন্তু অনেক সময় রক্ত সরবরাহকারী ধমনীগুলোর ভেতরে কোলেস্টেরল জমে “প্লাক” নামে এক ধরনের আস্তরণ তৈরি হয়।

এই প্লাক থেকে সেখানে রক্ত জমাট বাঁধে, আর সেটা রক্ত চলাচলের পথ আটকে দিতে পারে। তখন হার্টের যে অংশটায় রক্ত যায় না, সেটা অক্সিজেনের অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এটাই হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক।

✨ চিকিৎসা কী?

দুইটা প্রধান উপায় আছে;
১) অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি: ধমনীর ব্লক খুলে দেওয়া হয়, অনেক সময় সেখানে স্টেন্ট বসানো হয় যেন আবার ব্লক না হয়।
২) ইনজেকশন দিয়ে জমাট রক্ত গলিয়ে দেওয়া হয়, যাতে রক্ত চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়।

হার্ট অ্যাটাকের জন্য লাইফস্টাইল, স্ট্রেস, খাবার ও অনিয়মিত রুটিন এসবের একটা বড় প্রভাব আছে বলেই ধারণা করা হয়। সঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করলে অনেক সময় জীবন বাঁচানো সম্ভব হয়।

🩺 ডা. কে. এ. মুনসুর হেলাল
(হৃদরোগ, মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ)
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।

ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালেরবিশিষ্ট হৃদরোগ, মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ-ডা. কে. এ. মুনসুর হেলালএখন থেকে...
08/08/2025

ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের
বিশিষ্ট হৃদরোগ, মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ-
ডা. কে. এ. মুনসুর হেলাল
এখন থেকে নিম্নোক্ত ঠিকানায় রোগী দেখেন:

চেম্বার:
লাকসাম ডায়াবেটিস এন্ড হার্ট কেয়ার সেন্টার,
৬৩, মধ্য লাকসাম, লাকসাম বাইপাস,
লাকসাম, কুমিল্লা।

সময়: প্রতি শুক্রবার সকাল ৯টা - দুপুর ৩টা।

হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও বাতজ্বরজনিত যেকোনো সমস্যার জন্য চিকিৎসা সেবা নিতে আজই সিরিয়ালের জন্য ফোন করুন: 01823157700

🔴 আপনার হৃদয় নিয়ে আর অবহেলা নয়!প্রতিদিন একটু চাপ, অল্প হেঁচকি, বা মাঝে মাঝে বুক ধড়ফড় করাকেও আমরা অবহেলা করি বা গুরু...
07/08/2025

🔴 আপনার হৃদয় নিয়ে আর অবহেলা নয়!

প্রতিদিন একটু চাপ, অল্প হেঁচকি, বা মাঝে মাঝে বুক ধড়ফড় করাকেও আমরা অবহেলা করি বা গুরুত্ব দেই না।
কিন্তু জানেন কি, এই সামান্য উপসর্গগুলোই হতে পারে হৃদরোগের প্রাথমিক সংকেত?

👉 হৃদরোগ অনেক সময় নীরবে আসে।
👉 সঠিক সময়ে পরামর্শ ও পরীক্ষা আপনাকে দিতে পারে একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ।

আপনার হার্ট আপনার জীবনের ইঞ্জিন। সুস্থ থাকুন, নিরাপদ থাকুন।

🩺 ডা. কে. এ. মুনসুর হেলাল
(হৃদরোগ, মেডিসিন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ)
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল।

আলহামদুলিল্লাহ ! আলহামদুলিল্লাহ !! ষ্টেন্টের মূল্য কমেছে (প্রচলিত ভাষায় হার্টের রিং) !* হার্টের রোগীদের জন্য ভালো বিষয় ক...
05/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ ! আলহামদুলিল্লাহ !!


ষ্টেন্টের মূল্য কমেছে (প্রচলিত ভাষায় হার্টের রিং) !

* হার্টের রোগীদের জন্য ভালো বিষয় করোনারী ষ্টেন্টের দাম তৃতীয় দফায় কমলো।
* আমেরিকান ৩য় জেনারেশন সবচেয়ে ভালো ষ্ট্যান্টের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা।
* ৪/৫ বছর আগে ও এগুলোর দাম ছিলো ২ লাখের উপরে।
* ৩য় ধাপে কমে এই মুল্যে এসে ঠেকেছে।
* আমেরিকান ২য় জেনারেশন ষ্ট্যান্ট এর মুল্য ৭০ থেকে ৭২ হাজার টাকা।
* ইউরোপীয়, জাপান, কোরিয়া, সিংগাপুর, ভারতীয় ষ্ট্যান্টের মুল্য ৪৫ হাজার থেকে ৬৮ হাজার টাকা।

" জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই এই চার বন্ধুকে গুরুত্ব দিন।  মমতার সাথে লালন করুন।"জীবনের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বন্ধুটির...
21/08/2023

" জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই এই চার বন্ধুকে গুরুত্ব দিন। মমতার সাথে লালন করুন।"

জীবনের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বন্ধুটির নাম হলো 'এন্ডোরফিনস '। হাসপাতালের বিছানায় একাকী শুয়ে না থাকা পর্যন্ত অনুধাবন করা যায়না- সুস্বাস্থ্য জীবনে কত দরকার। সুস্বাস্থ্যের জন্য দিনে চব্বিশ ঘন্টায় কমপক্ষে আধঘন্টা সময় এই বন্ধুর জন্য ব্যয় করতে হয়। ব্যয়াম করলে শরীর এণ্ডোরফিনস ডিসচার্জ করে। প্রিয় মানুষ ভালবাসলে, প্রিয় মানুষকে ভালবাসলে শরীরে এনডরফিন নিঃসৃত হয় ! এই এন্ডোরফিনস দেহ-মনে এক বিশাল সুখানুভূতি আনয়ন করে ! দুঃখের স্মৃতি ভুলে, সুখময় স্মৃতি স্মরণ করলে, শরীর-মনে একটা হাসিখুশী- হালকা- ভাব আসে। ভালো একটা বই পড়লে , ভালো মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রাখলেও শরীরে জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। তাই, হঠাৎ করে একদিন না। এই বন্ধুটিকে প্রতিদিনই দরকার। মন খারাপ থাকলে প্রিয়জন কাছে আসলে যেমন মন ভালো হয়ে যায়। ঠিক তেমনি- মন যখন খারাপ একটু দৌড়ে আসুন। হেঁটে আসুন। এই এণ্ডোরফিনস নামক বন্ধুটি তখন আপনার ভরসা হয়ে সাথে থাকবে।

অতি প্রয়োজনীয় দ্বিতীয় বন্ধুটির নাম হলো 'ডোপামিন'! প্রথম বন্ধু আপনার শরীরকে লাইনে রাখে। কিন্তু শরীর শুধু লাইনে রাখলে হয়না। পাশাপাশি আপনাকে সৎ একটা জীবনও যাপন করতে হয়। কোটি কোটি টাকা থাকলেও অসৎ মানুষের চেহারা দেখলে বুঝবেন- কি যেন একটা অশান্তি ওদের মাঝে বিরাজ করে। কিন্তু সৎ মানুষের চেহারায় দেখবেন একটা অন্য রকমের দীপ্তি ছড়িয়ে আছে। যখনই সৎভাবে কোনো একটা কাজ আপনি করবেন তখন শরীরে ডোপামিন তৈরি হয়। আপনি পরিকল্পনা করলেন- আজকে ঠিক সময়ে অফিসে যাবেন। অফিসের সব কাজ ভালোভাবে শেষ করবেন। এক টাকাও ঘুষ খাবেন না। ফাইল আটকে রাখবেন না। কোনো রকমের চিটিং করবেন না। কাউকে ফাঁকি দিবেন না। প্রতিদিন যখন এই টার্গেট আপনি পূর্ণ করবেন- শরীরে ডোপামিনের আগমন ঘটবে। ফুলে যেমন প্রজাপতির আগমণ ঘটে। কারো ভালো কাজে অনুপ্রেরণা দিলেও শরীরে ডোপামিন আসে। স্ত্রী যখন স্বামীর পরিশ্রমকে উৎসাহ দেয়, স্বামী যখন ঘরে গিয়ে দিনের যাবতীয় নানা কাজের জন্য স্ত্রীর প্রশংসা করে- দেখবেন স্ত্রীর চেহারায় একটা লাবণ্য আসে। আপনার কাজ যখন বস এ্যপ্রিশিয়েট করে কিংবা নিজের ছেলেমেয়েকে কোনো কিছু ভালোভাবে শেষ করার জন্য আপনি সাবাশ বলেন- তখন একটা বাড়তি আনন্দ, উৎসাহ তৈরি হয়। এর সবগুলোই হলো- শরীরের অকৃত্রিম বন্ধু ডোপামিনের কাজকারবার। ভালো কিছু অর্জন করুন-ভালো কাজে একজন আরেকজনকে উৎসাহ দিন আর শরীরের ডোপামিনের কলোনি গড়ে তুলুন।

তৃতীয় বন্ধুটি হলো 'সেরোটোনিন '। এই বন্ধুটি হলো- কামিনী রায়ের কবিতার এই দুই লাইন "আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে আসে নাই কেহ অবনী 'পরে, সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।" কারো কল্যাণের জন্য যাই করিনা কেন তাতে সেরোটোনিন নামক এই অদৃশ্য বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। পথের মাঝ থেকে একটা কাঁটা ফেলে দিলেন- কাউকে সুপরামর্শ দিলেন- বৃদ্ধ, মহিলা, রোগী , দূর্বল কাউকে বাসের সীটটা ছেড়ে দিলেন। দেখবেন- মনে সুখ পাচ্ছেন। শরীরে এই সুখ এনে দেয় সেরোটোনিন নামক এই অদেখা বন্ধুটি। একাগ্রচিত্তে ধ্যান করলেও শরীরে প্রশান্তি আসে। লোক দেখানো না বরং আধ্যাত্মিক সম্পৃক্ততার তাগিদে কেউ যদি কারো ধর্ম বিশুদ্ধ পালন করে - মনে প্রশান্তি আসে। এই প্রশান্তির যোগান দেয়- বন্ধু সেরোটোনিন।

আমাদের শেষ বন্ধুটি হলো-' অক্সিটোসিন '। প্রিয়জনের সান্নিধ্যে আসলে কিংবা কোনো সুন্দর জায়গা ভ্রমন করলে শরীরে একটা সুখ আসে। কোলাকুলি করলে- কারো সাথে করমর্দন করলে- অদেখা বন্ধুকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরলে -বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকলে - এমনকি আপনজনের কন্ঠস্বর শুনলে- পরিবারের সবাইকে ভালোবাসায় জড়িয়ে রাখলে দেহ মনে একটা আনন্দের ভাব আসে। কেউ যখন খুব কষ্টে থাকে তখন কোনো প্রিয়জন যদি বুকের সাথে শুধু জড়িয়ে ধরে- তখন মনটা অনেক হালকা হয়ে আসে। মনকে হালকা করে দেয়া এই আনন্দময়ী বন্ধুটি হলো অক্সিটোসিন। দুগ্ধপোষ্য শিশু যখন মায়ের দিকে তাকায় এবং মা যখন শিশুর দিকে পরম মমতায় তাকান তখন মায়ের ব্রেইন থেকে এই অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয় এবং এই অক্সিটোসিন হরমোনের প্রভাবে মা পরম সন্তুষ্টচিত্তে তার শিশুকে দুগ্ধ পান করিয়ে স্বর্গীয় প্রশান্তি লাভ করেন এবং শিশুও পরম প্রশান্তি লাভ করে !

তাই, 'এন্ডোরফিনস ' নামক বন্ধুকে পেতে প্রতিদিন ব্যায়াম করা, 'ডোপামিন ' কে পেতে প্রতিদিন সৎভাবে জীবনযাপন করে ছোট ছোট কাজ সম্পাদনা করা, 'সেরোটোনিন 'কে পেতে পরোপকার করা- বিশুদ্ধ মনে নিজ নিজ ধর্ম পালন করা আর ' অক্সিটোসিন ' নামক অকৃত্তিম বন্ধুকে পেতে শিশুদের আদর-সোহাগ করা- সুযোগ পেলেই বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকা এবং আপনজনের সাথে সময় কাটানোর কোনো বিকল্প নেই। প্রতিটি পরিবারেরই উচিত শিশুরা যেন এই চারবন্ধুকে সাথে নিয়ে বড় হতে পারে-সেটা খেয়াল রাখা। একাডেমিক পড়ালেখার চেয়ে শিশুদের আরো বেশী দরকার এই চার বন্ধুর। মোবাইল, ভিডিও গ্যেমে-ডিজিটাল ফ্রেমে ঘরে বন্দি হয়ে না থেকে শিশুদের উচিত ঘরের বাইরে প্রকৃতির ফ্রেমে নজর দেয়া। শারীরিক নানা রকমের খেলাধূলায় সম্পৃক্ত করা। এটা হলো- এণ্ডারফিনস। প্রতিটি ভালো কাজে শিশুদের উৎসাহিত করা- শিশুদের যেকোনো ছোট অর্জনকেও অনুপ্রেরণা দেয়া- এটা হলো- ডোপামিন। সহপাঠির সাথে প্রতিযোগিতা না সহযোগিতা শিখা। খাবার ভাগ করে খাওয়া- একসাথে বসে একটা অংকের সমাধান করা- স্কুলের টেবিল -চেয়ার সাজিয়ে রাখা- বৃষ্টিতে ভেজা কোনো সহপাঠিকে নিজ ছাতার নীচে নিয়ে আসা। এইসব ছোট ছোট পরোপকারই হলো- সেরোটোনিন। আর কাজে যত ব্যস্ততাই থাকুক-জীবন যত পেরেশানই থাকুক ঘরে গিয়ে প্রশস্ত হৃদয়ে শিশুকে বুকে জড়িয়ে ধরা- বৃদ্ধ বাবা-মায়ের খোঁজ খবর নেয়া- অল্প সময়ের জন্যও সুযোগ পেলে তাদের পাশে বসে থাকাই হলো-নিজের-শিশুর-পিতামাতার সবার অকৃত্রিম বন্ধু অক্সিটোসিন।"

-ডা: খোন্দকার আল মুনসুর হেলাল,
সহকারী অধ্যাপক (কার্ডিওলজি),
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ঢাকা।

Sharing our previous exiting post:
09/08/2023

Sharing our previous exiting post:

Address

Cumilla

Opening Hours

Monday 15:00 - 17:00
Tuesday 16:00 - 20:00
Wednesday 16:00 - 20:00
Thursday 16:00 - 20:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 16:00 - 20:00
Sunday 16:00 - 20:00

Telephone

+8801711962585

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা: কে এ মুনসুর হেলাল । Dr. K A Monsur Helal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram