ফাষ্ট এইড এন্ড ফার্মেসী

ফাষ্ট এইড এন্ড ফার্মেসী all kinds of Medicine Retail and wholesaler. Prescription Point. Registered Pharmacist. Diploma Village Practitioner.

First aid service.

* Free Health Tips
* Free BP check
* Free Wight Check

মেডিসিনের প্রকার থেকে আজকে আমরা জানবো Parenteral Route – ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ:(According to Route of Administra...
09/08/2025

মেডিসিনের প্রকার থেকে আজকে আমরা জানবো Parenteral Route – ইনজেকশনের মাধ্যমে ওষুধ প্রয়োগ:

(According to Route of Administration)

ওষুধ প্রয়োগের বিভিন্ন পথের মধ্যে Parenteral Route হলো এমন একটি পদ্ধতি যেখানে ওষুধ সরাসরি শরীরের টিস্যু বা রক্তে ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এই পদ্ধতিটি দ্রুত কার্যকারিতা চায় এমন পরিস্থিতিতে বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়।

Parenteral Route-এর বৈশিষ্ট্য:

✅ ওষুধ সরাসরি সিস্টেমিক সার্কুলেশনে প্রবেশ করে।
✅ দ্রুত কাজ করে (Emergency ক্ষেত্রে উপকারী)।
✅ First-pass metabolism এড়ানো যায়।
✅ নিখুঁত ডোজ কন্ট্রোল সম্ভব।
✅ অসুস্থ বা অজ্ঞান রোগীকেও প্রয়োগযোগ্য।

Parenteral Route-এর প্রকারভেদ:

1. Intravenous (IV):

➡️ ওষুধ সরাসরি শিরায় (vein) প্রবেশ করানো হয়।
➡️ দ্রুত কাজ করে।
➡️ উদাহরণ: IV fluids, antibiotics, chemotherapy

2. Intramuscular (IM):

➡️ ওষুধ পেশিতে (muscle) ইনজেক্ট করা হয়।
➡️ ধীরে ধীরে শোষিত হয়।
➡️ উদাহরণ: Vitamin B12, Diclofenac, Vaccines

3. Subcutaneous (SC):

➡️ চামড়ার নিচে ফ্যাটি টিস্যুতে প্রবেশ করানো হয়।
➡️ ধীর শোষণ, দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতা।
➡️ উদাহরণ: Insulin, Heparin

4. Intradermal (ID):

➡️ চামড়ার সবচেয়ে উপরের স্তরে প্রয়োগ।
➡️ অল্প পরিমাণে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়।
➡️ উদাহরণ: Tuberculin test, Allergy test

5. Intra-articular / Intra-cardiac / Intra-thecal:

➡️ বিশেষ প্রয়োজনে সরাসরি জোড়, হৃদযন্ত্র বা স্পাইনাল ফ্লুইডে প্রয়োগ।
➡️ শুধুমাত্র বিশেষজ্ঞ দ্বারা প্রয়োগযোগ্য।

---

কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ যেগুলো Parenteral Route-এ দেওয়া হয়:

💉 Adrenaline

💉 Insulin

💉 Antibiotics (e.g., Ceftriaxone, Meropenem)

💉 Chemotherapy drugs

💉 Painkillers (e.g., Diclofenac, Ketorolac)

💉 Vaccines

---

⚠️ সতর্কতাসমূহ:

🔸 সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত পরিবেশে ইনজেকশন দিতে হবে।
🔸 ডোজ ও রুট নির্ভুল হতে হবে।
🔸 ইনজেকশনের আগে ও পরে এসেপটিক টেকনিক মেনে চলা বাধ্যতামূলক।
🔸 ইনজেকশন রিলেটেড রিঅ্যাকশন বা কমপ্লিকেশন বুঝতে পারা জরুরি।

#ক্যান্সার

08/08/2025

“ক্যান্সার” শব্দটা যতটা ভয়াবহ শোনায়, তার পেছনের গোপন খেলা তার চেয়েও ভয়ংকর। এটা কেবল একটা রোগ না, বরং একটি বহুজাতিক চিকিৎসা ও ফার্মাসিউটিক্যাল দানবের আখড়া, যেখানে মানুষকে রোগী বানিয়ে আজীবন শোষণ করা হয়।

ক্যান্সারের প্রকৃত কারণ গোপন করা হয় কেন জানেন?

কারণ ক্যান্সার হচ্ছে “দেহের প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া”ক্যান্সার কোষ অনেক সময় শরীরের ডিটক্স বা টক্সিন বের করে দেওয়ার প্রক্রিয়া হিসেবেও তৈরি হয়।
টক্সিন, রেডিয়েশন, হরমোনাল ইমব্যালেন্স, এবং বিষাক্ত খাদ্য শরীরের কোষগুলোকে মিউটেট করে তোলে।
কিন্তু এই root cause গুলো তারা সরিয়ে না দিয়ে শুধু লক্ষণ (symptoms) কন্ট্রোল করে।

ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ট্রিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে এই ক্যান্সার দিয়ে-

এক কথায় ক্যান্সার ট্রিটমেন্ট = ট্রিলিয়ন ডলার ব্যবসা।

একবার ক্যান্সার ধরলে রোগী অন্তত ১০–৫০ লাখ টাকায় শেষ হয়ে যায়। কেমো, রেডিওথেরাপি, ওষুধ, হসপিটাল বিল… সবই লাভের খনি।
তাদের দরকার ক্যান্সার সারানো না, রোগীকে বাঁচিয়ে রেখে ধীরে ধীরে শেষ করা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বড় বড় তারকারা, বিলিওনিয়ার, রাজনীতিকেরা ক্যান্সার হলে কেন তারা বেশিরভাগ সময় বেঁচে যায়? অথচ সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ক্যান্সার মানেই প্রায় মৃত্যু?

এর পেছনে ৩টা স্তরে লুকানো সত্য আছে

১-তারা মুলত Alternative গোপন চিকিৎসা পায় যা সাধারণ মানুষ জানে না।

বিশ্বের এলিটদের জন্য রয়েছে
Gerson Therapy > শরীরকে ডিটক্স করে, লিভার রিকভার করে, ক্ষারীয় খাবার দিয়ে ক্যান্সার কোষকে মারে।

Ozone Therapy > শরীরে অতিরিক্ত অক্সিজেন ঢুকিয়ে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস করে।

High-dose Vitamin C IV therapy > IV এর মাধ্যমে শরীরে বিশাল মাত্রার ভিটামিন C ঢুকিয়ে কোষকে শক্তিশালী করে।

Hyperbaric Oxygen Chamber > বায়ুচাপ ও অক্সিজেন দিয়ে ক্যান্সার কোষের পরিবেশ নষ্ট করে

Alkaline therapy + raw food > শরীরের pH এমন জায়গায় নিয়ে যায়, যেখানে ক্যান্সার টিকতেই পারে না।

এই থেরাপিগুলোকে FDA / WHO কখনো অনুমোদন দেয় না কারণ ফার্মা মাফিয়ারা এতে টাকা কামাতে পারে না। তাই এসব পদ্ধতি “unscientific” বলে দমন করা হয়।

২-তাদের Chemotherapy-ও হয় “customized & cleaner version”

আমরা যেটা পাই-
Toxic chemo যা ভালো কোষও ধ্বংস করে দেয়। চুল পড়ে যায়, ইমিউন সিস্টেম ভেঙে পড়ে।

তারা যা পায়-
Ultra-high tech personalized chemo + targeted therapy + stem cell support
Supplement + ইমিউন সিস্টেম বুস্টার দিয়ে side effect কমিয়ে ফেলে

৩. তারা জানে ক্যান্সার হলো “Metabolic Disease”Genetic না!
তারা বিশ্বাস করে না যে ক্যান্সার হলো “দুর্ভাগ্যজনিত জেনেটিক রোগ”।

তাদের চিকিৎসকরা জানে:
“ক্যান্সার কোষ = অস্বাভাবিকভাবে গ্লুকোজ খাওয়া কোষ”
তাই চিনি বন্ধ করে, ক্ষারীয় খাবার দিয়ে, শরীর ডিটক্স করে ফলে ক্যান্সার কোষ না খেয়ে মারা যায়।

অথচ সাধারণ মানুষকে শেখানো হয়:
“এটা কপাল, জেনেটিক, কেমো ছাড়া উপায় নাই।ক্যান্সার মানেই মৃত্যু। আপনাকে হতাশ করে তুলবে। আপনাকে চিন্তিত করে তুলবে। এবং এই সুযোগে ক্যান্সার আপনার শরীরে আরও ভয়ানক রুপ ধারন করে।”

তাহলে ক্যান্সার কি আসলেই “অপরিবর্তনীয় মৃত্যুদণ্ড?

না। প্রচলিত মেডিকেল সিস্টেম যে চিত্র তুলে ধরে ক্যান্সার মানেই মৃত্যু সেটা অনেকাংশে মিথ্যা।

ক্যান্সার থেকে বেঁচে যাওয়ার প্রকৃত পথ হচ্ছে

Alkaline Diet (pH ব্যালেন্স করে):
ক্যান্সার কোষ এসিডিক পরিবেশে বাড়ে, আলকালাইন খাদ্য এটা বন্ধ করে।
Dr. Sebi নামে এক হোলিস্টিক হিলার ছিলেন যিনি শুধু alkaline food খাইয়ে হাজারো ক্যান্সার রোগীকে সারিয়ে তুলেছিলেন। কিন্তু তাকে পরে “ভুয়া চিকিৎসক” বলে হঠাৎ করে May 2016 এ গ্রেফতার করে মেরে ফেলা হয়।

Vitamin B17 (Laetrile):
প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ক্যান্সার উপাদান, যা FDA নিষিদ্ধ করেছে।
Vitamin B17 নামে পরিচিত এই জিনিসটা আসলে একটুও ভিটামিন না।
এটি হলো একটি প্রাকৃতিক ক্যান্সার-নাশক যৌগ যার প্রকৃত নাম Amygdalin, এবং প্রক্রিয়াজাত রূপ হলো Laetrile।
এটি প্রাকৃতিকভাবে কিছু নির্দিষ্ট ফলের বীজ থেকে নেওয়া হয়। বিশেষ করে আপেল, খেজুর, তেঁতুল, আঙ্গুর, বিশেষ করে আবেগ বিচি (Apricot kernel) এ।
এটা শরীরে গিয়ে সায়ানাইড (cyanide) ছাড়ে। কিন্তু শুধু ক্যান্সার কোষের মধ্যেই।
তাই স্বাভাবিক কোষ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়ে শুধু ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়।

১৯৭০ দশকে Dr. Ernst Krebs নামে একজন গবেষক বলেন:
“B17 হচ্ছে প্রকৃত ক্যান্সার প্রতিরোধক। ক্যান্সার আসলে B17 ঘাটতির রোগ।”
তিনি Laetrile দিয়ে বহু ক্যান্সার রোগী সুস্থ করেছিলেন।কিন্তু পরে FDA এটাকে নিষিদ্ধ করে।
কারণ:
ক্যান্সার একটি ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা।
তারা ক্যান্সার সারাতে চায় না। চায় রোগীকে চিরস্থায়ী খদ্দর বানাতে।

#ক্যান্সার
collected..

এই ছবিতে দেখানো হয়েছে—X-ray, MRI, MRA, এবং PET Scan-এ আমাদের মস্তিষ্ক কেমন দেখায়। প্রতিটি স্ক্যান ভিন্নভাবে মস্তিষ্কের...
24/03/2025

এই ছবিতে দেখানো হয়েছে—X-ray, MRI, MRA, এবং PET Scan-এ আমাদের মস্তিষ্ক কেমন দেখায়। প্রতিটি স্ক্যান ভিন্নভাবে মস্তিষ্কের গঠন ও কার্যকলাপ উপস্থাপন করে:

১. X-ray (এক্স-রে)
এটি মূলত হাড় বা খোলস (স্কাল) স্পষ্টভাবে দেখায়। মস্তিষ্কের নরম টিস্যু এক্স-রেতে ভালোমতো দেখা যায় না। এটি মাথার হাড়ে ফ্র্যাকচার বা ট্রমা (আঘাত) বোঝার জন্য ব্যবহৃত হয়। দ্রুত এবং সস্তা পদ্ধতি।

২. MRI (Magnetic Resonance Imaging)
মস্তিষ্কের নরম টিস্যু ও গঠন (টিস্যু, গ্রে ম্যাটার, হোয়াইট ম্যাটার) বিস্তারিতভাবে দেখা যায়। বিভিন্ন স্তর ও কাটা ছবি (cross-section) দেখা যায়। টিউমার, ইনফেকশন, ব্রেইন স্ট্রোক, এমএস (Multiple Sclerosis), বা অন্যান্য গঠনগত সমস্যা নির্ণয়ে খুব কার্যকর।

৩. MRA (Magnetic Resonance Angiography)
এটি মস্তিষ্কের রক্তনালীগুলোকে স্পষ্টভাবে হাইলাইট করে। টিস্যু নয়, শুধু রক্ত প্রবাহ দেখায়। ব্রেইনের রক্তনালীতে ব্লকেজ, অ্যানিউরিজম (রক্তনালীর ফোলাভাব), বা রক্তপ্রবাহ সংক্রান্ত সমস্যা নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।

৪. PET Scan (Positron Emission Tomography)
এটি মস্তিষ্কের কার্যকলাপ বা বায়োকেমিক্যাল অ্যাক্টিভিটি রঙের মাধ্যমে দেখায় (যেমন: লাল, হলুদ, নীল)। রঙের মানে: কোথায় বেশি বা কম কাজ হচ্ছে। ব্রেইন ফাংশন বোঝার জন্য, যেমন: ডিমেনশিয়া, পারকিনসনস ডিজিজ, এপিলেপ্সি, বা ব্রেইন টিউমারের কার্যকলাপ বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া গবেষণার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ।

09/03/2025

ওষুধ খোলার পর কত দিন পর্যন্ত তা ব্যবহার করা যাবে💊

১) কৌটার ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল হলে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত সেটা ব্যবহার করা যাবে। তরল ওষুধ বা সিরাপ হলে সেটা ২ থেকে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন।

২) তরল অ্যান্টিবায়োটিকের বোতল খোলার পর ১ থেকে ২ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন।

৩) চোখের বা কানের ড্রপ ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়।

৪) ক্রিমজাতীয় ওষুধ হলে ৪ সপ্তাহ মানে ১ মাস ব্যবহার করা যায়।

৫) ভাঙা ওষুধ সেবন করা যাবে কি?
একান্ত বাধ্য না হলে ভাঙা ওষুধ সেবন না করাই ভালো। তবে বাধ্য হলে ভাঙা ওষুধ সেবন করা যাবে। এর আগে কিছু বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ওষুধ সেবনের আগে এর রং, গন্ধ, বাহ্যিক গঠন অপরিবর্তিত থাকতে হবে। ভাঙা ওষুধ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সেবন করতে হবে।

ডা. শিমু আক্তার
সহকারী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি অ্যান্ড থেরাপিউটিকস বিভাগ, জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ

ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্তর আসে ঠান্ডাতে এক...
21/02/2025

ফেসবুকে অনেক ফ্রেন্ড ইনবক্সে বলে ঠান্ডা লাগছে মোনাস ১০ খেয়েছে আর কি খাবে? জিজ্ঞেস করি মোনাস কেন ? উত্তর আসে ঠান্ডাতে একবার ডাক্তার খেতে দিয়েছেন তারপর থেকে ঠান্ডা লাগলে এটা খায়.. এটা ছাড়া নাকি তার ভালো হয় না। 😑😑

Stop irrational use of monteleukast....
মিসেস এক্স বয়স 55 বছর, হাইপারটেনশন ও ডায়াবেটিস এর রোগী। নিয়মিত প্রেসার ও ডায়াবেটিস এর ঔষধ খান। প্রেসার ও ডায়াবেটিস দুটোই কন্ট্রোল এ আছে। রোগীর নিজের কোন সমস্যা নেই, কিন্তু উনার বাসার লোকজন উনাকে নিয়ে আসছেন। উনার মেয়ে জানান- গত 5 মাস থেকে উনার মধ্যে একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করছেন, উনি কারো সাথে কথা বলেন না, শুধু কেউ কিছু বললে উত্তর দেন, সব সময় চুপচাপ থাকেন, বাসায় কোন আত্নীয় এমনকি উনার বোন বাসায় আসলেও বসতে বলেন না, খেতে বলেন না ইত্যাদি।
উনারা ইতিমধ্যে কয়েক জায়গায় কনসালটেশন নিয়েছেন। কিন্তু কোন চেঞ্জ নেই।

আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম কি অসুবিধা, উনার উত্তর কোন সমস্যা নেই। ক্লিনিক্যাল এক্সাম এ সব কিছু নরমাল। তবে উনার ফেস দেখে মনে হয় টিপিক্যাল ডিপ্রেসড ফেস। আমি রুটিন টেস্ট, FBS, 2ABF, থাইরয়েড টেস্ট করতে দিলাম।

সব রিপোর্ট নরমাল। এবার আমি রোগীর সাথে একা কথা বলতে চাইলাম। রোগীর এক ছেলে ও এক মেয়ে ভার্সিটিতে পড়ে। রোগীর সাথে একান্ত কথা বলায় কোন ধরনের ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক কনফ্লিক্ট নেই।

আমি রোগীর মেয়েকে ডেকে উনার সার্বিক অবস্থা জানালাম- রোগী ডিপ্রেশনে ভুগছেন, কিন্তু ডিপ্রেশনের কোন কারন পাওয়া যাচ্ছে না। আমি বললাম হয়ত উনার মেয়ে বড় হচ্ছে তার বিয়ে নিয়ে উনি চিন্তিত থাকেন, টেনশন করেন ইত্যাদি।

এবার রোগীর মেয়ে জানাল যে রোগী বিগত 5 বছর ধরে Monteleukast খান, একজন ডাক্তার এটি বন্ধ করে দেন। এরপর একদিন উনি এসি ছেড়ে রেস্ট নিচ্ছিলেন, সেই সময় উনার দম বন্ধ হয়ে আসে। উনি মনে করেন কে monteleukast বন্ধ করার কারনে এমন হয়, উনি আবারও এটি খাওয়া শুরু করেন। এরপর থেকেই তার সমস্যাগুলো শুরু হয়।

Monteleukast এর জন্য FDA black box warning দিয়েছে যে এটি ব্যবহারের পর রোগীর suicidal thought, agitation, anxiety, depression, behavioral change হতে পারে। এইজন্য যাদেরকে monteleukast দেয়া হবে তাদেরকে এগুলো মনিটর করতে হবে। কোন ধরনের চেঞ্জ পেলে বন্ধ করে দিতে হবে।

Take home message:
1. Use monteleukast only if it is absolutely indicated. Indications are asthma (as preventer), allergic rhinitis, allergic dermatitis.
2. Monitor the patient for any change of behavior and stop immediately if any.

ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মন্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল

16/03/2024

একটি আত্মবিধ্বংসী জাতির ধ্বংসের উপাখ্যানঃ
◑ দুধে: ফরমালিন।
◑ গরুর দুধ বৃদ্ধিতে: পিটুইটারী গ্ল্যান্ড ইনজেকশন।
◑ মাছে: ফরমালিন।
◑ শাকসবজি টাটকা রাখতে: কপার সালফেট।
◑ আম, লিচু জাম পাকাতে: কারবাইড।
◑ আম, লিচু, জাম সংরক্ষণে: ফরমালিন।
◑ ফল গাছে থাকতেই: হরমোন ও কীটনাশক।
◑ তরমুজে সিরিন্জ দিয়ে দেয়: পটাশিয়াম পার ম্যাঙ্গানেট।
◑ কলা পাকানো হয়: ক্যালসিয়াম কারবাইড।
◑ কফি পাউডারে: তেঁতুলের বিচির গুড়া।
◑ মসলায়: ইটের গুড়া।
◑ হলুদে: লেড ক্রোমেট/ লেড আয়োডাইড।
◑ মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে: হাইড্রোজ ও ইউরিয়া।
◑ দীর্ঘক্ষন মচমচে রাখার জন্য জিলিপি, চানাচুরে: পোড়া মবিল।
◑ আকর্ষণীয় করতে আইসক্রিম, বিস্কুট, সেমাই, নুডলস ও মিষ্টিতে: কাপড় ও চামড়ায় ব্যবহৃত রং।
◑ ফলের রস তৈরী: ক্যামিকেলস দিয়ে।
◑ বিদেশী মেয়াদোত্তীর্ণ খাদ্য/ঔষধ/ক্যামিকেলস: নতুন মেয়াদের স্টিকার লাগিয়ে।
◑ চাল চকচক করতে: ইউরিয়া।
◑ পিয়াজু, জিলাপিতে: এমোনিয়া।
(সূত্র: ইত্তেফাক, পৃষ্ঠা: 2, তারিখ: 26/05/2018)
আরও আছে...
◑ পানি-২০ লিটার (২ টাকা গ্লাস) অধিকাংশই অটোমেশিনে নয় হাতে ঢালা হয়। পারক্সাইড দিয়ে নয় নাম মাত্র পানিতে ধুয়া হয়।
◑ ফলে হরমোন প্রয়োগ করা হয়।
◑ সবুজ ফল ও শাকশব্জিতে কাপড়ের সবুজ রঙ ব্যাবহার হয়, সসেও তাই।
◑ খামারের মুরগিতে বিশাক্ত ক্রোমিয়াম, লেড আর এন্টিবায়োটিক তো আছেই, চাষের মাছেও তাই।
◑ জুস, লাচ্ছি তো উচ্চ মাত্রার প্রিজারভেটিভ।
◑ রুহ আফজাহ আর হরলিক্স তো প্রমানে অপারগ যে এতে আসলে কল্যাণকর কিছু আছে।
◑ মসল্লায় আলাদা রঙ (মেটালিক অক্সাইড)।
◑ সরিষার তেলে ঝাঁজালো ক্যামিকেল।
◑ সয়াবিনে পামওয়েল।
◑ শুটকিতে কিটনাশক।
◑ কসমেটিক্সে ক্যান্সারের উপাদান লেড, মারকারি ও ডাই।
কি খাবেন? কিভাবে খাবেন? একটু ভাবেন! অন্যকেও ভাবতে দিন। বাঙালির আরো অনেক আবিষ্কার আছে যা আমরা হয়তো জানি না। আমরা এক রাতে ধনী হতে চাই এই জাতিকে ধ্বংস করার বিনিময়ে। আসুন আমরা সবাই মিলে এই চক্রকে প্রতিহত করি। জাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাই...
সংগৃহিত

সারা শরীর ফর্সা হলেও যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধিস্থল কালো হয় কেন? যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধি কালো হওয়া নিয়ে অনেকের মধ্যেই হতাশা দে...
08/03/2024

সারা শরীর ফর্সা হলেও যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধিস্থল কালো হয় কেন?

যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধি কালো হওয়া নিয়ে অনেকের মধ্যেই হতাশা দেখা দেয়। বিশেষ করে এশীয়দের মধ্যে। যার কারণে দক্ষিণ এশিয়া এসব ক্রিম, মলম বেশি ব্যবসা চলে। তবে এটা মোটেই উদ্বেগজনক কিছু না। শরীরের অন্যান্য জায়গার তুলনায় যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধির রং তুলনামূলক গাঢ় হয়। অঞ্চলভেদে এর হার বেশি বা কম হতে পারে। যৌনাঙ্গ আশেপাশে মেলানিনের পরিমাণ বেশি হওয়ার কারণে, গায়ের রং ফর্সা হলেও যৌনাঙ্গ এবং উরুসন্ধি কালো হয়ে থাকে। তাই মুখের তুলনায় যৌনাঙ্গ কালো হওয়ায় চিন্তার কোনো কারণ নেই।

তবে পর্নে যা দেখানো হয় তার বেশিরভাগই এডিট করা এবং মেকাপ করা। তাই সেগুলো দেখে যৌনাঙ্গ ফর্সা করার জন্য উঠে পড়ে লাগার কোনো কারণ নেই। নিয়মিত পরিষ্কার করলে, শেভিংয়ের বদলে ট্রিমিং করলে ভালো থাকবে।

তাহলে বিভিন্ন ক্রিমের বিজ্ঞাপন দেয়, সেগুলো আসলে কী?

এগুলো আসলে ব্যবসায়িক ধান্দা ছাড়া কিছুই না। মনে রাখবেন, এখনো যৌনাঙ্গ ফর্সা করার কোনো সুস্থ্য পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়নি। আর ইউটিউবে / বিভিন্ন সাইটে দেখানো ঘরোয়া পদ্ধতি কোনো কাজে দেয় না। যদিও সম্প্রতি থাইল্যান্ডে যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ট্রিটমেন্ট চালু হয়েছে, তবে তাতে রয়েছে ক্যান্সারের সম্ভবনা।

তবে হঠাৎ করেই যৌনাঙ্গ রং ফর্সা/ পরিবর্তিত হয়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন, সেটা রোগের কারণে হতে পারে।

অনলাইনে অফলাইনে যত জায়গায় যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রীম, যৌনাঙ্গ ফর্সা করার ওষুধ, যৌনাঙ্গ ফর্সা করার উপায়, যৌনাঙ্গ ফর্সা করার টিপস, কীভাবে যৌনাঙ্গ ফর্সা করা যায়,ফর্সা যৌনাঙ্গ, গোপনাঙ্গ ফর্সা করার টিপস, গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রীম, গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ওষুধ টাইপের বিজ্ঞাপন দেখবেন সব আজাইরা। এগুলো ব্যবসায়িক ধান্দা ছাড়া কিছুই না। "ওই ধরণের গোপনাঙ্গ বৃদ্ধি যৌনাঙ্গ ফর্সা ইত্যাদি বিজ্ঞাপন থেকে সাবধান" এগুলোও ব্যবসায়িক ধান্দা।

সর্বোপরি, যৌনাঙ্গ ফর্সা/কালো হওয়াটা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক। এটা নিয়ে ডিপ্রেশনে যাওয়ার কিছু নেই।

-হায়াত মোহাম্মাদ ইমরান | সায়েন্স বী।

10/02/2024
10/02/2024
আমরা ঔষধের দোকানিরা কত ভাষা রপ্ত করতে হয় 😉
10/02/2024

আমরা ঔষধের দোকানিরা কত ভাষা রপ্ত করতে হয় 😉

10/02/2024

এ যেন ম্যাজিক৷ মাত্র ৫ সেকেন্ডেই থেমে যাবে যেকোনো শিশুর কান্না!

না আদতে এটা কোনো ম্যাজিক না। তবে বাস্তবেই ডাক্তার রবার্ট হ্যামিল্টনের দেখানো এই পদ্ধতি ব্যবহার করে মাত্র ৫ সেকেন্ডের যেকোনো শিশুর কান্না থামিয়ে দেওয়া সম্ভব৷

কীভাবে কাজ করে এই পদ্ধতি?

ডাক্তার হ্যামিল্টন বিশ্বাস করেন এই পদ্ধতি কাজ করে কারণ এটি অনেকটাই গর্ভাবস্থায় শিশু যেভাবে থাকে সেই পরিস্থিতিকে অনুকরণ করে৷ প্রথমে শিশুর হাতদুইটি বুকের কাছে এনে আগলে ধরার কারণে একটি নিয়ন্ত্রণমূলক পরিস্থিতি তৈরি হয়, যা শিশুদের কাছে খুবই পরিচিত। এরপর শিশুকে যখন ওপর নিচে নাড়ানো হয় তখন এটি গর্ভাবস্থায় শিশুর ভেসে থাকা অবস্থার অনুকরণ তৈরি করে৷

এছাড়া এই সময় শিশুটিকে ৪৫ ডিগ্রি এঙ্গেলে ধরা হয়। যা শিশুর কাছে সম্পূর্ণ নতুন। কারণ শিশুরা সবসময় শুয়ে বা পিঠের ওপর ভর করেই থাকে৷ সে ক্ষেত্রে ৪৫ ডিগ্রি কোণে পৃথিবী তাদের কাছ সম্পূর্ণ নতুন। এই গর্ভাবস্থার পরিচিত রূপ এবং কোণের কারণে সৃষ্টি নতুন পরিস্থিতির ফলে শিশুদের কান্না থেমে যায়৷

চাইলে আপনিও ট্রাই করে দেখতে পারেন৷ আশা করাই যায় আপনার শিশু কিংবা ভাই-বোনের ক্ষেত্রেও এটি কাজ করবে!
©️ Science Bee.

07/02/2024

Address

Supua, Chouddagram
Cumilla
3500

Telephone

+8801742229743

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফাষ্ট এইড এন্ড ফার্মেসী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ফাষ্ট এইড এন্ড ফার্মেসী:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram