ইসরাত জাহান

ইসরাত জাহান This is my official page, Like, comment and stay tuned.

07/01/2023

বাচ্চাদের বুকে কফ জমলে বাচ্চা ঘুমাতে পারে না এবং শ্বাস-প্রশ্বাস এর সময় ঘড়ঘড় শব্দ হয়।
আজ কথা বলবো যদি আপনার বাচ্চার বুকে কফ জমে তাহলে কি করবেন সে বিষয়ে ? ...................................................

১. ঘুমানোর সময় আপনার বাচ্চার মাথা কিছুটা উঁচু করে রাখুন। এতে করে তার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

২. আপনার বাচ্চাকে গরম পানির সঙ্গে এক চামচ মধু এবং লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ান।এতে সে আরাম পাবে।

৩. আপনার বাচ্চাকে টমেটো এবং রসুন দিয়ে স্যুপ তৈরি করে খাওয়াতে পারেন।এটি কফ গলিয়ে বাচ্চাকে আরাম দেবে।

৪. দুটি রসুনের কোয়া এবং এক চামচ মৌরি ভালো করে ভেজে বেটে নিন।এবার এই মিশ্রণটি একটি পরিষ্কার কাপড়ে বেঁধে পুটলি বানিয়ে বাচ্চার ঘুমানোর স্থানে রেখে দিন। এটি গরম হয়ে এর থেকে বের হওয়া বাষ্প বাচ্চার বন্ধ নাক খুলে দেবে এবং কফ চলে যাবে। রসুন ও মৌরিতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ভাইরাল উপাদান থাকে যা বাচ্চার ঠাণ্ডা দূর করতে সাহায্য করে।

৫. অনেক বাবা-মায়েরা বাচ্চার সর্দি কাশি হলে গোসল করাতে চান না।এটা করবেন না। প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে আপনার বাচ্চাকে গোসল করানোর চেষ্টা করুন।এতে কফ বুকে বসতে পারে না।

৬. একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে সেটি দিয়ে বাচ্চাকে ভাপ দিন।এভাবে বাচ্চাকে কিছুসময় রাখুন। গরম পানির ভাপ বাচ্চার নাক পরিষ্কার করে দেয়। এতে বাচ্চা আরাম পায়।

এতেও যদি বাচ্চার উন্নতি না হয় তবে আপনাকে অবশ্যই একজন Child Physician এর পরামর্শ নিতে হবে।

💊 মা এবং বাচ্চাদের স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন পরামর্শ পেতে যোগাযোগ করুন।

ডাঃ ইসরাত জাহান
মা ও শিশু রোগে অভিজ্ঞ
বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ
ঢাকা

01/12/2022

মেয়েদের জন্য সর্ব রোগের মহাঔষধ

বিয়ে হইসে?
বাচ্চা নাও৷

হাসবেন্ড ভালো না?
বাচ্চা নাও, লাইনে
চলে আসবে৷

হাজবেন্ড ভালো?
আলহামদুলিল্লাহ,
পালতে সুবিধা হবে বাচ্চা নাও৷

হাজবেন্ডের সাথে ঝগড়া হয়?
বাচ্চা নাও,
সব ঠিক হয়ে যাবে৷

শাশুড়ির সাথে বনেনা?
বাচ্চা নাও,
নাতির ওপর মায়া পড়ে যাবে৷

শ্বাশুড়ি ভালো?
তাড়াতাড়ি বাচ্চা নাও,
হেল্প করবেন৷

শ্বাশুড়ি'র বয়স কম?
এখনই বাচ্চা নাও,
শক্তি সামর্থ্য থাকতে থাকতে৷

শ্বাশুড়ির বয়স বেশী?
আহারে এই বয়সে
নাতীর মুখ দেখবে, বাচ্চা নাও৷

মোটা তুমি?
বাচ্চা নাও, পরে হবেনা৷

চিকন তুমি?
তাড়াতাড়ি বাচ্চা নাও পরে
মোটা হয়ে গেলে সমস্যা৷

মন ঊড়ু ঊড়ু, সংসার ভাল্লাগেনা?
বাচ্চা
নাও,স্থির হয়ে যাবা৷

গোছগাছ প্রিয়?
যাক বাবা, বাচ্চা নাও
তোমার জন্য সুবিধা৷

বাচ্চা ভালো লাগে?
এখনো বসে আছো,
বাচ্চা নাও৷

বাচ্চা ভালো লাগেনা?
নিজের বাচ্চা
নাও, দেখবা৷

ভাইয়ের বাচ্চা এত আদর কর?
নিজে বাচ্চা
নাও, দেখবা নিজেরটা কি৷

দাওয়াতে আসছো, বাচ্চা নাও৷

বেড়াতে গেছ, বাচ্চা নাও।

আড্ডা মারছ, বাচ্চা নাও৷

ভাত খাচ্ছ, বাচ্চা নাও৷

ঘুমাইতেসো, বাচ্চা নাও৷

একটা বাচ্চা আছে?
আরেকটা নাও৷

ছেলে আছে?
মেয়ে নাও৷

মেয়ে আছে?
ছেলে নাও৷

বাচ্চা নিতে চাও না?
নিয়ে নাও!

একটি বাচ্চা হইতে পারে সর্বরোগের
মহৌষধ, সকল মুশকিলে আসান।

দলে দলে বাচ্চা নিন!!🙄🥴

যারা পোস্ট পড়ছেন তারাও বাচ্চা নেন 😒

30/11/2022

আজকের খেলায় কোন দল জয়লাভ করতে পারে?
আর্জেন্টিনা নাকি পোল্যান্ড 🙂
ব্যাক্তিগত Prediction Score সহ দিতে পারেন😊

,,,,,,,,,,,,,,,,,,, #ডেঙ্গু ও প্রাথমিক চিকিৎসা #,,,,,,,,,,,,,,,,ডেঙ্গু ভাইরাস জনিত রোগ৷ এটা এডিস মশা দ্বারা ডেঙ্গু রোগীর...
15/11/2022

,,,,,,,,,,,,,,,,,,, #ডেঙ্গু ও প্রাথমিক চিকিৎসা #,,,,,,,,,,,,,,,,

ডেঙ্গু ভাইরাস জনিত রোগ৷ এটা এডিস মশা দ্বারা ডেঙ্গু রোগীর থেকে সুস্থ মানুষের দেহে সংক্রমিত হয়৷ এডিস মশা দেখতে গাঢ় নীলাভ কালো রঙের, মশার সমস্ত শরীরে আছে সাদাসাদা ডোরাকাটা দাগ ৷এডিস মশা সাধারণত দিনের বেলায় কামড়ায় ৷ বেশিরভাগ ডেঙ্গু হয় বর্ষার সময় ৷ এই ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশের পর ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায়৷
☠️☠️ডেঙ্গু সাধারণত দুই ধরনের হতে পারে -

➡️ক্লাসিক্যাল জ্বর এবং
➡️হেমোরেজিক জ্বর

,,,,,,,,,,,,ক্লাসিক্যাল জ্বর( Classical fever)
লক্ষণ-

👉তীব্র জ্বরের সঙ্গে কাপুনি, জ্বর ১০৩ থেকে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট উঠতে পারে৷
👉মাথাব্যাথা ও গলা ব্যাথা
👉মাংসপেশি এবং গিঁটে প্রচন্ড ব্যাথা
👉খাওয়ায় অরুচি
👉বমিবমি ভাব বা বমি হওয়া
👉জ্বর শুরু হওয়ার তিন চার দিন পর ত্বকে র‌্যাশ (লাললাল ফুসকুড়ি) বের হয়।

,,,,,,,,,,,, #হেমোরেজিক জ্বর (Haemorrhagic fever) :,,,,,,,,,,

এটি ডেঙ্গুর মারাত্মক অবস্থা। এ ক্ষেত্রে রোগীর ত্বকের নিচে রক্ত জমাট বাধে এবং দেহের বিভিন্ন অঙ্গ যেমন পাকস্থলী ও অন্ত্রে রক্তক্ষরণ ঘটে। এ অবস্থায় রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে।

লক্ষণ-,,,,,,,..,,,,,,,

👉জ্বর ১০৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত উঠতে পারে৷
👉তীব্র জ্বরের সঙ্গে কাপুনি
👉মাথা ব্যাথা ও গলা ব্যাথা
👉মাংস পেশি এবং গিঁটে প্রচন্ড ব্যথা
👉খাওয়ায় অরুচি
👉রক্ত বমি
👉ত্বকে র‌্যাশ (লাললাল ফুসকুড়ি) বের হয়
👉নাক দিয়ে রক্ত পড়া,
👉পায়খানার ও প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত পড়া
👉শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে
👉রক্তের চাপ কমে যায় এবং লসিকা গ্রন্থি ফুলে যায়
👉চোখ লাল হয়ে যায় এবং নাড়ীর গতি বেড়ে যায়
👉রোগীর হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায় এবং পেটে তীব্র ব্যাথা হয়

,,,,,,,,, #ডেঙ্গু থেকে কী জটিলতা হতে পারে :,,,,,,,,,,,,,,,,

👉নিউমোনিয়া
👉অস্থিমজ্জার স্বাভাবিক ক্রিয়া ব্যাহত হওয়া
👉চোখের প্রদাহ
👉অন্ডকোষ এবং ডিম্বাশয়ের প্রদাহ
👉শক, রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে
👉রক্তপাত ফলে রক্তশূন্যতা

,,,,,,,,,,,,,,,, #প্রতিকার :,,,,,,,,,,,,,,,,,,

রোগীর লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে হবে ৷ রোগীকে বিশ্রামে থাকতে হবে ৷ প্রচুর তরল খাবার খেতে দিতে হবে ৷ ক্ল্যাসিক্যাল ডেঙ্গু সাধারণত ৭ থেকে ১০ দিনে ভালো হয়ে যায় ৷ হেমোরেজিক ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে ৷ ডেঙ্গুজ্বর আক্রান্ত রোগী কে মশারীর মধ্যে রাখতে হবে ৷

,,,,,,,,,,,,,, #প্রতিরোধ :

🙋‍♀️ মশার বংশ বিস্তারের স্থান গুলো নির্মূল করবেন কী ভাবে ?

🚸বাড়ির বাইরে গাছের টব ও জলাধার গুলো শুকনো, পানিশূন্য রাখতে হবে ৷ যেসব জিনিসে বৃষ্টি বা বৃষ্টির পানি জমা হয়, যেমন- পুরনো টায়ার, ডাবের খোসা ইত্যাদি বাসার আশে পাশে না ফেলে ডাস্টবিনে ফেলে দিবেন।
🚸টবে যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখুন
🚸ফ্রিজের নিচের ট্রেতে যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখুন
🚸ফুলদানিতে যেন পানি জমে না থাকে, সেদিকে লক্ষ রাখুন
🚸জনস্বাস্থ্য কর্মীরা যাতে স্থির জলাধার, জলাবদ্ধ এলাকা পরিস্কার করে, নির্মাণ স্থলে বা বর্জ্য পানি ট্রিটমেন্টের স্থানে স্থিরজল সরিয়ে যাতে পাড়ার লোকের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা দেন এজন্য সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে।

🙋‍♀️নিজেকে মশার কামড় থেকে রক্ষা করবেন কীভাবে?

🚸জানালা-দরজায় নেট এবং খাটে মশারি ব্যবহার করুন
🚸দিনের বেলা মশা তাড়াবার ক্রিম, মশারকয়েল, ভেপর ম্যাট ব্যবহার করতে পারেন।

,,,,,,,,,,, #কীভাবে বুঝবেন ডেঙ্গু হেমোরেজিক (রক্তক্ষরণী) জ্বরঃ,,,,,,,,,,

✍️রক্ত পরীক্ষায় যদি অণুচক্রিকাবা প্লেটলেটের সংখ্যা কমে যায়, তাহলে বুঝতে হবে এটি হেমোরেজিক বা রক্ত ক্ষরণী জ্বর। শকে চলে যাওয়া বা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, অস্থিরতা, অবসন্নতা, পেটে তীব্রব্যথা, হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, ত্বক কুঁচকে যাওয়া, রক্তচাপ কমে যাওয়া, বেশিবেশি প্রস্রাব হওয়া প্রভৃতি লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্র রোগীকে হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে। পুনরায় রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে।
✍️প্রচুর তরল খাওয়াতে হবে। বিশুদ্ধ পানি যথেষ্ট পরিমাণে পান করাতে হবে। সেই সঙ্গে প্রস্রাবের পরিমাণ পর্যবেক্ষণ করতে হবে। সময়মতো সঠিক ব্যবস্থাপনায় ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরও সারিয়ে তোলা যায়। বেশি রক্তক্ষরণ হলে ফ্রেশ ফ্রোজেন প্লাজমা কিংবা কনসেনট্রেটেড প্লেটলেট অথবা প্রয়োজনে পূর্ণ রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

,,,,,,,,,,,,,,,,,, রোগী কেন মারা যায় ?

অত্যধিক তাপ মাত্রার জ্বরের জন্য দেহে পানিশূন্যতা দেখা দেয় দ্রুত। কোষের অভ্যন্তরীণ তরল কমে যায়, আশপাশের রক্ত নালিতে চাপ পড়ে, শুরু হয় রক্তক্ষরণ।ইন্টারনাল ব্লিডিং। বেশিমাত্রায় রক্তক্ষরণ চলতে থাকলে অণুচক্রিকা বা প্লেটলেট সংখ্যায় কমে যায়। প্লেটলেট কমে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে পারে না, ফলে ধীরে ধীরে রক্ত ক্ষরণ আরও বাড়তে থাকে। দেখা দেয় শক সিনড্রম। শরীরের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। যথাযথ চিকিৎসা-ব্যবস্থাপনার অভাবে রোগীর দ্রুত অবনতি ঘটে।নেমে আসে অবাঞ্ছিত মৃত্যুর অন্ধকার।

,,,,,,ডেঙ্গুর অবস্থা বুঝতে পারলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করতে হবে,,,,,
🌹আবারও বিভিন্ন জেলায় ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে তাই সচেতন হওয়ার জন্য আপনার পরিচিত জনদের শেয়ার করুন এবং সচেতন হতে সাহায্য করুন,,,,,,,,,, 🌹

🎯বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো,...
30/10/2022

🎯বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো, এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই।
⭕কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
--------------------------------------------------------------
❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলোনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।
❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।
♦️এরপর-
----------
❒ বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু আপনি মারা যাননি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন।
❒ বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন।
❒ বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায় কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন।
❒ অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায় কিন্তু আপনার কিছুই হয়নি।
❒ বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিন্তু আপনি এখনো আছেন।
♦️আর আজ-
---------------
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।
♦️তাহলে_হতাশা_কেনো?
----------------------------
❒ কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে সেটা মেনে নিতে পারেন না?
❒ কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন?
❒ কেনো বলেন আমি আর বাঁচতে চাইনা?
❒ কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?
এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন? আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন-কি প্রতিভা আছে আপনার? মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় আল্লাহ কে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,
শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন, আপনি জিতবেনই।💝 ইনশাহআল্লাহ💖।

❎শিশুকে খাওয়ানোর পর বিছানায় শোয়াবেন না✅ওর বুক আপনার কাঁধের উপর রেখে ওর পিঠে কয়েকটি হালকা চাপড় দিন এবং কয়েক মিনিট ওকে নিয়...
04/09/2022

❎শিশুকে খাওয়ানোর পর বিছানায় শোয়াবেন না

✅ওর বুক আপনার কাঁধের উপর রেখে ওর পিঠে কয়েকটি হালকা চাপড় দিন এবং কয়েক মিনিট ওকে নিয়ে হাটাহাটি করুন

30/06/2022

সবাই কেমন আছেন?

আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।
আমি জানতে চেয়েছিলাম আমার পেইজের জন্য আপনাদের কোন ফিডবেক আছে কিনা। ওয়েবসাইট কী আপনাদের দেখা হয়েছে? কি মনে হয় আপনাদের?
আপনাদের কোন পরামর্শ থাকলে আমি সাদরে গ্রহণ করব। এমন কিছু কী আছে যা আপনারা শিখতে বা জানতে চান কিন্তু আমার ওয়েবসাইটে নেই? আপনি বা আপনারা কি মনে করেন দয়া করে আমাকে জানান।

যদি আপনার সন্তান থাকে, অনুগ্রহ করে তাদের সুরক্ষিত রাখার জন্য তাদের শরীর সম্পর্কে শেখান। বয়স ৩/ ৪ হলে তাদের শরীরের বিভিন...
08/06/2022

যদি আপনার সন্তান থাকে, অনুগ্রহ করে তাদের সুরক্ষিত রাখার জন্য তাদের শরীর সম্পর্কে শেখান। বয়স ৩/ ৪ হলে তাদের শরীরের বিভিন্ন অংশের নাম কী তা ব্যাখ্যা করুন। তাদের শেখান যে কেউই তাদের লিঙ্গ, তাদের যোনি, তাদের নিতম্ব বা বুকে স্পর্শ করতে পারবে না। আপনাকে অবশ্যই তাদের বোঝাতে হবে যে কিছু খারাপ লোক আছে যারা শিশুদের ব্যক্তিগত স্থানে স্পর্শ করতে চায়, তাই যদি কেউ আপনার সন্তানকে খারাপভাবে স্পর্শ করার চেষ্টা করে তাহলে আপনি শিশু বলতে না পারুক অন্তত চিৎকার করতে পারে বা পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারে। যদি কেউ আপনার সন্তানকে বিরক্ত করার চেষ্টা করে, অনুগ্রহ করে পুলিশের কাছে রিপোর্ট করুন।

19/05/2022

🤔
বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস
নিয়মিত চেক করুন।

১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।

চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।

পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।

পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।

মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।

ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন

সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি

পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,

সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন
সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন।

 #নিষিদ্ধ_হলো,  #এলোপ্যাথিকসবচেয়ে কমন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গুলি।Tab. KontabTab. FinixTab. Rabe 20Tab. Xorel 20Tab. Rebeca ...
18/05/2022

#নিষিদ্ধ_হলো, #এলোপ্যাথিক
সবচেয়ে কমন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গুলি।

Tab. Kontab
Tab. Finix
Tab. Rabe 20
Tab. Xorel 20
Tab. Rebeca 20
Tab. Acifix 20
Capsule Rabeprazole

নিষিদ্ধ করা হলো দেশের বহুল প্রচলিত গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ (RABEPRAZOLE 10mg 20mg)
কারণ
১. ৬০০০০ patients এর উপর trial এ দেখা গেছে Rabiprazole - Stomach cancer এর ঝুঁকি double করে দেয়।

২. ৬-৮ সপ্তাহের বেশী use করা যায়না।
৩. Rabiprazole এর Drug drug interection অনেক বেশী। এবং ASTAXANTHIN 2mg 4mg

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ০৯/০৫/২০২২ ইং তারিখে।
স্বারক নং ৮০৯১ মহাখালী ঢাকা।

Rabeprazole , Astaxanthin, ও Bromelain+Trypsin গ্রুপের তিনটি ঔষধ কে নিষিদ্ধ করেছে ঔষধ প্রশাসন।
ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ার কারনে এই নিষেধাজ্ঞা।

Finix, Acifix, Xorel, Rabepres, Rabeca, Rabepes, Prompton, Rasonix,ৎRabe, Paricel, Rabifast ইত্যাদি এই ঔষুধগুলো Rabeprazole গ্রুপের।

Zanthin, Aztacap, Astasoft, Avanza ইত্যাদি ঔষুধগুলো Astaxanthin গ্রুপের।

Kontab ঔষধ (Bromelain+Trypsin) এই গ্রুপের।

(তাই আপনি এই গ্রুপের কোন ঔষুধ খেয়ে থাকলে আজকে থেকে বন্ধ করে দিবেন)

#সূত্রঃ মহাপরিচালক, ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর॥

গর্ভাবস্থায় একজন মা  কী ধরনের খাবার ও মেডিসিন  খাবেন......? জানতে হলে পড়তে হবে। আজকের ছেলে আগামীদিনের বাবা, আজকের মেয়ে আ...
15/07/2020

গর্ভাবস্থায় একজন মা কী ধরনের খাবার ও মেডিসিন খাবেন......? জানতে হলে পড়তে হবে। আজকের ছেলে আগামীদিনের বাবা, আজকের মেয়ে আগামীদিনের মা হবেন। আর যারা বর্তমান গর্ভবতী তাদের জন্য তো পড়া জরুরী।আমার মতে ছেলে মেয়ে সবাই পোষ্ট পড়া উচিৎ।এমন পোষ্ট হয়তো আপনি আর কোন দিন নাও পেতে পারেন। ডাঃ রোকসানা ইয়াসমিন এর পক্ষহতে লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইলো। এই কথা গুলো আপনি ৫০০ টাকা ভিজিট দিয়েও পাবেন না।

একজন সন্তানসম্ভবা মায়ের সঠিক পুষ্টির চাহিদা পূরণ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভস্থ শিশুর সঠিক বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং মায়ের যথাযথ পুষ্টির চাহিদা বজায় রাখার জন্য যথাযথ ডায়েট অবশ্যই মেনে চলা উচিত।

গর্ভাবস্থায় প্রথম ১ থেকে ১২ সাপ্তাহ অর্থাৎ প্রথম এক থেকে তিন মাস অনেক মা-ই ঠিক মতো খেতে পারে না। মাথা ঘুরানো, বমি হওয়া, বমি বমি ভাব ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায়। কম খাবার গ্রহণ, শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের জন্যই এমনটা হয়। যদিও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খাবার বৃদ্ধি করলে এই অবস্থার উন্নতি হয়।

এই অবস্থায় কিছু মেডিসিন খেতে হয়
Tab Emenil plus
1+0+0 বমি হলে/বমি বমি ভাব থাকলে
Tab ESP
0+1+0
Tab visral 50 mg
2+2+2 পেটে ব্যথা থাকলে

প্রথম এই তিন মাস গর্ভবতী মায়ের ক্যালরির চাহিদা ২০০-৩৫০ পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। যা অবশ্য সন্তান সম্ভবা মায়ের বর্তমান ওজনের ওপর নির্ভরশীল। এ সময়টায় এমন খাবার বেছে নেওয়া উচিত যা খুব পুষ্টিকর যেনো অল্প পরিমাণ খাবার থেকেও অদিক পরিমান ক্যালরি পাওয়া যায়। যেমন : খিচুড়ি (যা চাল-ডাল-সবজি-মাংস- তেল সবকিছু দিয়ে রান্না করা), দই, চিড়া, কলা, রুটি, মাখন, জ্যাম, খেজুর, পুডিং, দুধ, ফল, মুরগি - সবজির স্যুপ, নুডলস (ডিম বা মাংস ও সবজি দিয়ে তৈরি) ইত্যাদি খাবার। এই ধরনের একটি খাবার থেকে অনেক রকমারি পুষ্টি পাওয়া যায়। বমি বমি ভাব এড়ানোর জন্য শুকনো খাবার খুব উপকারী। যেমন : টোস্ট বিস্কুট, ব্রেড টোস্ট, যেকোনো বিস্কুট, শুকনো হালুয়া, খেজুর, খোরমা ইত্যাদি। এগুলো দেহে শক্তি জোগাতেও সাহায্য করে।

সন্তানসম্ভবা মাকে অনেক পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। কেননা এ সময় পুষ্টির চাহিদা অনেক বৃদ্ধি পায়, যা সঠিক গর্ভধারণে জরুরি। খাবারে যে বিষয়গুলো থাকতে হয় :

"ক্যালরি"
আগেই বলা হয়েছে, এর চাহিদা মায়ের ওজনের ওপর অনেকটা নির্ভর করে, এই সময় বাড়তি ক্যালরির চাহিদা প্রোটিন ও শ্বেতসার জাতীয় খাবার থেকে পূরণ করতে হয়।

"প্রোটিন"
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। মায়ের পুষ্টি চাহিদা অনুযায়ী এ পরিমাণ ১৫-২০ গ্রাম বৃদ্ধি পায় গর্ভাবস্থায় । তাই প্রোটিনের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে দুধ, দই, ছানা, ডিম, মাছ ও মুরগি থেকে গ্রহণ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। মাছ খুব ভালো প্রোটিন যা থেকে অত্যাবশকীয় ফ্যাটি এসিডও পাওয়া যায়। যা গর্ভস্থ্য শিশুর চোখ, হার্ট ও মস্তিস্কের গঠনে অনেক জরুরি। এই সময় মাকে ঘন ডাল বা পাঁচমিশালী ডাল খেতে বলা হয়। মুরগি দৈনিক খাওয়া যাবে এবং দুধ বা দুধের তৈরি খাবার খেতে হবে। যা শুধু প্রোটিন নয় ক্যালসিয়ামের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

"ভিটামিন"
গর্ভবতী মায়ের প্রয়োজনীয় সব ভিটামিনের চাহিদা মোটামুটি বৃদ্ধি পায়। ফলিক এসিডের সাপ্লিমেন্ট যদিও ডাক্তারের পরামর্শে চলতে থাকে তার পরও ভিটামিন ও মিনারেলের চাহিদা পূরণে টক ফল, টকমিষ্টি ফল, রঙিন ফল ও শাক-সবজি অবশ্যই খেতে হবে। তবে শাক রাতে না খাওয়াই ভলো।

তবে সব চাহিদা কিন্তু আমারা আনিমাল অ্যান্ড প্লান্ট সউরস থেকে পূরন হয় না তাই কিছু মেডিসিন প্রয়জন
Tab vizicon
0+1+1 চলবে ১৩ থেকে ৩৮ সাপ্তাহ
Tab ostogen D চলবে ১৩ থেকে ৩৮ সাপ্তাহ
cap omeprazole 20 mg
1+0+1 খাবারের ৩০ মিনিট আগে খাবেন

উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও নিচের বিষয়গুলো একজন সন্তানসম্ভবা মায়ের মনে রাখা ভালো।

গর্ভবতী মাকে অল্প খাবার বাড়ে বাড়ে খেতে হবে।
বাইরের কেনা খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে।
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে। যা তার সঠিক বিপাকে সাহায্য করবে।

বাসি বা পঁচা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
খাবার ধীরে ধীরে চিবিয়ে গিলে খেতে হবে।
দীর্ঘ সময় খালি পেটে থাকা যাবে না।
খাবার আনন্দের সাথে উপভোগ করে খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় সঠিক ওজন বৃদ্ধির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

আরও বিস্তারিত জানতে আমার সাথে একদম ফ্রিতে কথা বলতে পারবেন প্রতি বৃহস্পতিবার হতে শনিবার রাত ৯ টা হতে ১০ টা পর্যন্ত।

ডাঃ ইসরাত জাহান

Address

Cumilla
3500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসরাত জাহান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram