Back In Motion: American Health & Wellness Center

Back In Motion: American Health & Wellness Center Back in Motion Ltd, specializes in Manual therapy, a distinct art supported by scientific knowledge

02/12/2025

অতিরিক্ত হাই কমাতে করনীয়

আমরা যখন ওজন নিয়ন্ত্রণ, সুস্থ জীবনযাপন,  ডায়েট নিয়ে ভাবি তখন সবার প্রথমে খাবারের দিকেই নজর দেই। মিষ্টি, ফাস্টফুড, ভাত, র...
02/12/2025

আমরা যখন ওজন নিয়ন্ত্রণ, সুস্থ জীবনযাপন, ডায়েট নিয়ে ভাবি তখন সবার প্রথমে খাবারের দিকেই নজর দেই। মিষ্টি, ফাস্টফুড, ভাত, রুটি এই খাবারগুলোই সাধারণত আমাদের ক্যালরি ক্যালকুলেশনের মধ্যে আসে। তবে যেটা আমরা জানিনা তা হলো, অনেক সময় ওজন বাড়ার বড় কারন থাকে এমন কিছু ক্যালরি যেগুলোকে আমরা খাবার হিসেবে কাউন্টই করিনা। এগুলোকে বলা হউ লিক্যুইড ক্যালরি।

যেসব তরল খাবারে ক্যালরি থাকে কিন্তু খাওয়ার পরে পেট ভরার অনুভূতি হয়না সেগুলোই মূলত লিক্যুইড ক্যালরি। এগুলো খাওয়ার ফলে অজান্তেই আমরা প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি ক্যালরি গ্রহন করে ফেলি। আমরা যখন খাবার চিবিয়ে খাই মস্তিষ্ক তখন একটা পূর্নতার সংকেত পায়। কিন্তু তরল খাবার যেহেতু গিলে খেয়ে ফেলি সেহেতু মস্তিষ্কে এরকম কোনো সংকেত তৈরি হয়না।

লিক্যুইড ক্যালরির ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বেশ কিছু কারন রয়েছে যেমন:

▪️ তরল খাদ্য দ্রুত হজম হয়ে যায়। ফলে পেট ভরে গেলেও মস্তিষ্ক তেমন কোনো সংকেত পায়না। তাই আমরা আবারো খাবার খেতে থাকি।

▪️ সফট ড্রিংকস ও জুসে থাকা ফ্রুক্টোজ লিভারে চর্বি জমাতে পারে। যা ফ্যাটি লিভার ও ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়ায়।

▪️ চিবানো খাবার হরমোন নিঃসরণে সাহায্য করে। কিন্তু লিক্যুইড খাবারে এই হরমোন রেসপন্স অনেক কম।

লিক্যুইড ক্যালরির তালিকা, যেগুলোকে আমরা সাধারণ পানীয় মনে করে খেয়ে থাকিঃ-

▪️ এনার্জি ড্রিংকস
▪️ আইসড কফি
▪️ চিনিযুক্ত চা, কফি
▪️ প্যাকেট/বোতলজাত ফলের জুস
▪️ মিল্কশেক, স্মুদি
▪️ সফট ড্রিংকস
▪️ অ্যালকোহল
▪️ ফ্লেভার্ড দই, ফ্লেভার্ড দুধ

এসব খাবারে প্রচুর মাত্রায় চিনি থাকে। এক গ্লাস ড্রিংকস কম মনে হলেও, দিনে যদি ২ - ৩ বার খাওয়া হয় তাহলে অনেক বেশি ক্যালরি যোগ হয়ে যায়। অতিরিক্ত চিনি মেদ জমার প্রবনতা বাড়ায় ও ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন নিঃসরণে ব্যাঘাত ঘটায়। বিশেষ করে PCOS, থাইরয়েড সমস্যা, ডায়াবেটিস ও মেটাবলিক সিনড্রোমে লিক্যুইড ক্যালরি আরো ক্ষতিকর ভূমিকা রাখে।

ডা. মো: আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

অনেকেরই ধারণা বারবার হাই তোলা মানেই শরীর খুব ক্লান্ত। তবে বাস্তবে বিষয়টা একটু ভিন্ন। হাই তোলা খুবই স্বাভাবিক এবং অনৈচ্ছি...
01/12/2025

অনেকেরই ধারণা বারবার হাই তোলা মানেই শরীর খুব ক্লান্ত। তবে বাস্তবে বিষয়টা একটু ভিন্ন। হাই তোলা খুবই স্বাভাবিক এবং অনৈচ্ছিক একটা বিষয়। এটা যে শুধু মানবজাতিই করে থাকে তা না বিভিন্ন পশু ও পাখির মধ্যেও দেখা যায়।

আগে মনে করা হতো শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলে আমরা হাই তুলে থাকি অতিরিক্ত অক্সিজেন গ্রহনের জন্য। কিন্তু আধুনিক গবেষণা এই ধারণাকে অযৌক্তিক বলছে। এমনকি মানবদেহে অতিরিক্ত অক্সিজেন দিলেই হাই বন্ধ না হওয়ার প্রমান পাওয়া গেছে। তাই হাই তোলার প্রধান কারন অক্সিজেনের ঘাটতি নয়।

তাহলে অতিরিক্ত হাই তোলার পেছনে আসল কারণটা কি? অনেক কারণেই অতিরিক্ত হাই তোলার প্রবণতা তৈরী হতে পারে যার মধ্যে অন্যতম হলো----

🔹 মস্তিষ্কের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ

হাই মস্তিষ্কের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্যে করে। যখন মস্তিষ্কে অতিরিক্ত কাজের প্রেশার বা ক্লান্তিতে তাপমাত্রা বেড়ে যায় তখন গভীর শ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে মস্তিষ্কে ঠান্ডা বাতাস প্রবেশ করে। এতে করে মস্তিষ্কের রক্তপ্রবাহ বাড়ে, কর্মক্ষমতা উন্নত হয় এবং মস্তিষ্ক কিছুটা ঠান্ডা হয়। এই কারণেই খেয়াল করলে দেখবেন একঘেয়েমি একঘেয়েমি হলে বা ক্লান্তিতে হাই বেশি আসে।

🔹 ঘুমের ঘাটতি ও ক্লান্তিঃ

অনিয়মিত ঘুমের সময়, অপর্যাপ্ত ঘুম, গভীর ঘুমের অভাবে স্নায়ুতন্ত্র শিথিল হয়ে যায় যাতে হাই বেড়ে যায়। এখানে মেইন ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে ক্লান্তি। তবে সেটা শুধুমাত্র শারীরিক ক্লান্তি নয়, মানসিক ক্লান্তিও।

🔹 মস্তিষ্কের সতর্কতা কমে গেলেঃ

হাই মূলত একটি ব্রেইন এক্টিভিটিং রিফ্লেক্স। যখন দীর্ঘ সময় একনাগাড়ে কাজ করা হয়, মিটিংয়ে বসে থাকা, ঘুম ঘুম লাগে তখন মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কিছু সময়ের জন্য কমে যায়। হাই তোলা মস্তিষ্ককে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

🔹 ইমোশন/মানসিক অবস্থাঃ

হাই শুধুমাত্র ক্লান্তিতে নয় দুশ্চিন্তা, বিরক্তি, মানসিক চাপ, একঘেয়েমিতে শরীর নিকে একধরণের সিগনাল দেয় হাই-এর মাধ্যমে।

সবসময় হাই তোলা স্বাভাবিক নাও হতে পারে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে হাই তোলা রোগের লক্ষন হতে পারে। যেমন: নার্ভের সমস্যা, ঘুমের সমস্যা, হৃদরোগ, কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। হাই তোলার পাশাপাশি যদি নিচের লক্ষনগুলো থাকে তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

🔹 দিনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি সময় হাই তুলতে থাকা

🔹 অত্যধিক ঘুম ভাব থাকা

🔹 মাথা ঘোরা বা অজ্ঞান ভাব হওয়া

🔹 নতুন কোনো ওষুধ শুরু করার পরে হাই এর মাত্রা বেড়ে যাওয়া

🔹 বুক ব্যথা/শ্বাসকষ্ট

ডা. মো: আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

"সব সময় স্ট্রং থাকতে হবে" এই সামাজিক চাপের ফলে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ভয়ংকর প্রভাব পরে।আমাদের সমাজে কাঁদবে না, এত দূর্বল...
30/11/2025

"সব সময় স্ট্রং থাকতে হবে" এই সামাজিক চাপের ফলে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ভয়ংকর প্রভাব পরে।

আমাদের সমাজে কাঁদবে না, এত দূর্বল হলে চলবে?, স্ট্রং থাকো, সবাই পারলে তুমিও পারবে, এই কথাগুলো ভালো উদ্দেশ্যে বলা হলেও দীর্ঘদিন ধরে এগুলো শুনে শুনে মানুষ নিজেকে এমন একটা পর্দায় ঢেকে ফেলে যেখানে কষ্ট দেখানো, ভেঙে পড়া, সাহায্য চাওয়া অপরাধ মনে করেন। বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এই চাপ মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

🔸 স্ট্রং থাকার চাপ থেকে নানান মানসিক সমস্যা তৈরি হয়, যার মধ্যে অন্যতম হলো----

▪️ Hidden Depression: বাইরে সব ঠিকঠাক থাকলেও ভেতরে একধরনের শূন্যতা কাজ করে। ব্যক্তি ধীরে ধীরে অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা হাড়িয়ে ফেলে।

▪️ Burnout Syndrome: এ সমস্যায় ব্যক্তি কাজে আগ্রহ হারিয়ে ফেলে, আশেপাশের সবকিছু বোঝা মনে হয়, ধীরে ধীরে অনুভূতিহীন হয়ে যায়।

🔸 আবেগ চেপে রাখার ফলে------

▪️ মস্তিষ্কের ইমোশনাল প্রসেসিং দুর্বল হয়ে যায়। আমাদের amygdala আবেগ ও ভয় নিয়ন্ত্রণ করে। আবেগ চেপে রাখলে এই সিস্টেম সেনসিটিভ হয়ে পড়ে ফলে অকারনে চোখে পানি, ছোট কথায় হঠাৎ রেগে যাওয়া, নিজেকে নাম্ব মনে হতে থাকে।

▪️ ক্রমাগত আমি ঠিক আছি বলার ফলে শরীর বুঝে নেয় আমি আসলে নিরাপদ নই। এতে কর্টিসল বেড়ে গিয়ে এংজাইটি বাড়ে, ইমিউনিটি কমে যায়, ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়।

মানসিক এই যন্ত্রনা ধীরে ধীরে শারিরীক উপসর্গের মাধ্যমেও প্রকাশ পায় যেমন:
▪️ ঘাড়-কাঁধ ব্যথা
▪️ গ্যাস সমস্যা/IBS
▪️ অনিয়মিত ঘুম
▪️ মাথাব্যথা
▪️ বারবার অসুস্থতা

বেশিরভাগ সময়েই এসব অসুস্থতার জন্য পরীক্ষা নিরীক্ষা করেও তেমন কিছুই ধরা পড়েনা। কারন মূল সমস্যা তো মস্তিষ্কে আটকে থাকা আবেগ। গবেষনায় দেখা গেছে, সাহায্য চাইতে দেরি করলে রোগ জটিল হয়, Emotional suppression মানসিক অসুস্থতার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। কাঁদা, সাহায্য চাওয়া, কথা বলা এসব মানসিক রোগ প্রতিরোধের অংশ।

🔺 মনে রাখবেন যদি একটা ২সপ্তাহের বেশি মন খারাপ থাকে, ঘুম ও খাবারে পরিবর্তন আসে, নিজেকে সবসময় একা মনে হয়, "আমি যথেষ্ট নই" এমন ভাবনা আসে তবে দেরি না করে প্রফেশনাল হেল্প নিতে হবে।

ডা. মো: আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

শীত শুরু হতে না হতেই শরীরের সব ব্যথা দলবেঁধে চলে এসেছে। গত ২দিন আগেও যে ব্যথা সহনীয় ছিলো সেই ব্যথাই আজ ঠান্ডা পড়ায় তীব্র...
29/11/2025

শীত শুরু হতে না হতেই শরীরের সব ব্যথা দলবেঁধে চলে এসেছে। গত ২দিন আগেও যে ব্যথা সহনীয় ছিলো সেই ব্যথাই আজ ঠান্ডা পড়ায় তীব্র হয়ে উঠছে না? কখনো হাত টা ব্যথা করছে, কখনো পা টা ঝিনঝিন করছে, কখনো বা আবার মনে হচ্ছে জয়েন্ট নাড়াতেই পারছেন না। এর পেছনে আসল কারন হলো ঠান্ডা আবহাওয়া শরীরের ভেতরে আগে থেকেই থাকা সমস্যাগুলোকে নতুন করে জাগিয়ে তোলে। এখন প্রশ্ন হলো শীতকালের সাথে ব্যথা বেড়ে যাওয়ার সম্পর্ক কি? চলুন সেটাই জানার চেষ্টা করি।

✔️ জয়েন্টের তরল ঘন হয়ে যাওয়াঃ

আমাদের জয়েন্টে থাকে Synovial fluid যা লুব্রিকেন্টের মতো কাজ করে। তাপমাত্রা কমে গেলে synovial fluid কিছুটা ঘন হয়ে যায়। যা জয়েন্টের নড়াচড়া করা কিছুটা কঠিন করে দেয়, স্টিফনেস ও ব্যথা বেড়ে যায়। এতে হাঁটু, কোমর, কাঁধ বেশি আক্রান্ত হয়।

✔️ পেশি শক্ত হয়ে যাওয়াঃ

ঠান্ডায় পেশির সংবেদনশীলতা কমে যায়। এতে ফ্লেক্সিবিলিটি কমে গিয়ে ট্রিগার পয়েন্ট সক্রিয় হয়ে যায়। যার ফলে হঠাৎ নড়াচড়া করলে ব্যথা খুব বেশি মনে হয়।

✔️ নার্ভের সিগন্যাল বেশি সেনসিটিভ হয়ঃ

ঠান্ডায় নার্ভের কন্ডাক্টিভিটি পরিবর্তিত হয়। যাতে ব্রেইনে ব্যথার সিগন্যাল তীব্রভাবে পৌঁছায়। এতে করে আগের হালকা ব্যথাও তীব্রমাত্রায় অনুভব হয়।

✔️ রক্তনালির সংকোচনঃ

ঠান্ডা লাগলে শরীর তাপ ধরে রাখতে রক্তনালি সরু করে দেয়। যা পেশি ও জয়েন্টে অক্সিজেন পৌঁছাতে বাঁধা দেয়। এতে টিস্যু শক্ত হয়ে ব্যথা বেশি অনুভব হয়। যাদের আগেই ব্যথা আছে তাদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব আরো বেশি।

✔️ তাপমাত্রার পরিবর্তনঃ

শীতকালে এনভায়রনমেন্ট প্রেশার পরিবর্তিত হয়। জয়েন্ট ও আশেপাশের টিস্যুতে থাকা চাপের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে আগের ইনফ্লামেশন বা ব্যথা বেড়ে যায়।

✔️ চলাফেরা কমে যাওয়াঃ

ঠান্ডায় মানুষ সাধারণত কম হাঁটাচলা করে, বেশি সময় শুয়ে/বসে থাকে, যা পেশিকে দুর্বল করে দেয় এবং রক্তসঞ্চালন কমিয়ে দেয়। এতে স্টিফনেস ও ব্যথা বাড়ে।

🚫 ব্যথা যদি হঠাৎ খুব বেড়ে যায়, তীব্র মাত্রায় অসাড়তা বা ঝিনঝিন হয়, ব্যথার কারনে রাতে ঘুম ভেঙে যায় তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মাথাঘোরানো এমন একটি উপসর্গ যা খুব ছোট মনে হলেও এর পেছনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক সমস্যার সংকেত লুকিয়ে থাকতে পারে। অনেক ...
26/11/2025

মাথাঘোরানো এমন একটি উপসর্গ যা খুব ছোট মনে হলেও এর পেছনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক সমস্যার সংকেত লুকিয়ে থাকতে পারে। অনেক সময়েই এটি শরীরের প্রাথমিক সতর্ক সংকেত, যে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিলে ভবিষ্যতের ভয়াবহ জটিলতা এড়ানো যায়।

মাথাঘোরা আসলে কি? মাথাঘোরা বলতে রোগীরা কয়েক ধরনের অনুভূতি পেয়ে থাকেন যেমন: চারপাশ ঘুরছে, পা দুর্বল হয়ে আসা, শরীর হালকা লাগা, মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়ে যাব, ভারসাম্য হাড়ানোর মতো অনুভূতি হওয়া। এগুলো একটাও কিন্তু স্বাভাবিক কোনো লক্ষন নয়। এগুলো সবকিছুই শরীরের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা যা দ্বারা বোঝা যায় রক্ত, অক্সিজেন বা নার্ভে কোনো সমস্যা হচ্ছে।

✅ হঠাৎ মাথা ঘোরানোর সম্ভাব্য কারনঃ-

▪️ রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া
▪️ মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়া
▪️ রক্তে গ্লুকোজের পরিমান কমে যাওয়া
▪️ পানিশূন্যতা
▪️ কানের ভেতরের ভেস্টিবুলার সিস্টেমে সমস্যা
▪️ ভয়, স্ট্রেস, প্যানিক এট্যাক
▪️ স্ট্রোক, হার্ট এট্যাক, নিউরোলজিক্যাল সমস্যার আগাম সংকেত
▪️ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

✅ যখন মাথাঘোরানোর সমস্যাকে অবহেলা করা ঠিক নয়

▪️ বারবার ঘোর লাগা
▪️ মাথাঘোরানোর সাথে দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা
▪️ কথা আটকে আসা
▪️ ডায়াবেটিস রোগীদের গ্লুকোজ কমে গেছে মনে হওয়া
▪️ বুকে ব্যথা বা শ্বাসকষ্ট
▪️ দাঁড়াতে নিলে বারবার পরে যাওয়া
▪️ মাথায় কোনো ধরনের আঘাতের পরে মাথা ঘোরানো

✅ মাথা ঘোরানোর সময় তাৎক্ষণিক যা করবেনঃ-

▪️ দাঁড়িয়ে থাকলে বসে বা শুয়ে পড়ুন
▪️ চোখ বন্ধ রেখে স্থির থাকার চেষ্টা করুন
▪️ হালকা কিছু খাবার খান
▪️ পানি খান
▪️ গভীর শ্বাস নিন
▪️ ব্লাড প্রেশার, ব্লাড সুগার মাপুন

✅ মাথাঘোরানো প্রতিরোধের উপায়ঃ-

▪️ স্ট্রেস কমানো
▪️ নিয়মিত ঘুম
▪️ হঠাৎ দাঁড়ানো বা বসা এড়িয়ে চলা
▪️ পর্যাপ্ত পানি পান
▪️ নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার
▪️ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাবেন না

হঠাৎ মাথাঘোরানো সবসময় সাধারণ নয়। যদি মাথাঘোরা বারবার হয় এবং সাথে অন্যান্য উপসর্গ থাকে তবে দেড়ি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

মেটাবলিজমের বর্জ্য, অস্বাস্থ্যকর খাবার, দূষন, অতিরিক্ত চিনি, চর্বি, প্রসেসড ফুড এমনকি মানসিক স্ট্রেস এর ফলেও মানবদেহে প্...
25/11/2025

মেটাবলিজমের বর্জ্য, অস্বাস্থ্যকর খাবার, দূষন, অতিরিক্ত চিনি, চর্বি, প্রসেসড ফুড এমনকি মানসিক স্ট্রেস এর ফলেও মানবদেহে প্রতিনিয়ত নানান রকম টক্সিন জমে। আমাদের লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম, লিভার, কিডনি, ফুসফুস, ত্বক এই টক্সিনকে ভেঙে বের করে দেয়। ডিটক্স মানে শরীরকে শুধু পরিষ্কার করা নয় বরং শরীরের স্বাভাবিক ডিটক্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করা। তবে এই ডিটক্সিফিকেশনের জন্য বাজারে কিনতে পাওয়া রঙ বেরঙের জুস, ট্যাবলেট খাওয়া মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং এতে রয়েছে আরো ক্ষতিকর ক্যামিকেল, যা লিভার কিডনিকে ধীরে ধীরে ড্যামেজ করে দেয়।

চলুন কিছু প্রাকৃতিক ডিটক্স ড্রিংকস, তাদের কার্যকারিতা ও বিজ্ঞানসম্মত উপকারিতা সম্পর্কে জানি।

✅ কুসুম গরম পানিতে লেবুর রসঃ

লেবুতে থাকা ভিটামিন সি একটি শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট যা লিভারের ডিটক্স এনজাইম কার্যকর রাখে। সাইট্রেট কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
অতিরিক্ত এসিডিটি থাকলে বা আলসার থাকলে লেবু পানি খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিবেন।

✅ আদা+হলুদ দিয়ে ড্রিংকসঃ

Gingerol থাকায় আদা এন্টিইনফ্লেমেটরি, হজম এনজাইম বাড়ায়। Curcumin থাকায় হলুদ লিভারের টক্সিন ব্রেকডাউন বাড়ায়, এন্টিঅক্সিডেন্টের সাপোর্ট দেয় এবং গাটের মাইক্রোবায়োম ঠিক রাখে। তবে অতিরিক্ত পরিমানে খেলে গ্যাস্ট্রিক বাড়তে পারে।

✅ শসা+পুদিনা ড্রিংকসঃ

শসায় থাকা ৯৬% পানি কিডনিকে বর্জ্য বের করতে সাহায্য করে। পুদিনায় থাকা মেন্থল হজম শক্তি বাড়ায়, ব্লোটিং কমায়। গরমে ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধেও দিনে ২-৩ বার এই ড্রিংকসটি খেতে পারেন।

✅ আপেল+দারুচিনি ড্রিংকসঃ

আপেলের পলিফেনল লিভারের ফ্যাট জমা কমাতে সাহায্য করে, দারুচিনি ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায় ও ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে।

✅ গ্রিন টিঃ

গ্রিন টিতে থাকা EGCG নামের শক্তিশালী এন্টিঅক্সিডেন্ট লিভারের ডিটক্স এনজাইম বাড়ায়, ফ্যাট মেটাবলিজম বুস্ট করে ওজন কমায়, ফ্রি র‍্যাডিক্যাল কমিয়ে স্কিনের গ্লো বাড়ায়। তবে অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহন শরীরের জন্য ক্ষতিকর তাই দিনে সর্বোচ্চ ২ কাপের বেশি খাবেন না।

24/11/2025

বাবা-মায়ের প্র‍্যাকটিক্যাল টিপস

ব্যস্ত জীবন, কাজের চাপ, পরিবারের প্রতি-সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করে আমরা ভুলেই যাই নিজের জন্য সময় রাখতে। অথচ নিজেকে সময়...
24/11/2025

ব্যস্ত জীবন, কাজের চাপ, পরিবারের প্রতি-সমাজের প্রতি দায়িত্ব পালন করে আমরা ভুলেই যাই নিজের জন্য সময় রাখতে। অথচ নিজেকে সময় দেওয়া, নিজের যত্ন নেওয়া মানে স্বাস্থ্যে বিনিয়োগ করা। সেলফ কেয়ার শুধু স্পা, ঘুম কিংবা ভ্রমনের বিলাসিতা নয়। শরীর, মন ও মস্তিষ্কের সঠিক কার্যকারিতার জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

চলুন নিজের যত্ন নেওয়া, নিজের জন্য সময় রাখা বা self care কেনো এত জরুরী সেটা বোঝার চেষ্টা করি।

✅ ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী রাখে:

নিয়মিত সেলফ কেয়ার দীর্ঘস্থায়ী ইনফ্লামেশন কমায়, টি-সেল ও বি-সেলের কার্যকারিতা বাড়ায়, ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত করে। আমরা যখন অতিরিক্ত স্ট্রেস নেই তখন কর্টিসল ইমিউন সিস্টেমকে দমিয়ে দেয়। পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন, সঠিক মাত্রায় পানি পান ও পুষ্টিকর খাবার কর্টিসল কমিয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়।

✅ ঘুমের গুনগত মান উন্নত করে:

মস্তিষ্কের ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়া ঘুমের সময় কাজ করে। তাই ঘুমকে শুধু বিশ্রাম ভাবলে ভুল হবে। সেলফ কেয়ার যেমন স্ক্রিন টাইম কমানো, ব্যায়াম, এউটিন মেনে চলা, মানসিক বিশ্রাম এগুলো ঘুমকে গভীর করে, হরমোন ব্যালেন্স ঠিক রাখে এবং শক্তি বাড়ায়।

✅ শরীর-ব্রেইনের স্ট্রেস সিস্টেম নিয়ন্ত্রণে রাখে:

মানবদেহে একটি স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম আছে। যেটিকে Hypothalamus Pituitary Adrenal Axis, সংক্ষেপে HPA Axis বলা হয়। ঘুমের অভাব, বিরতিহীন কাজ, দুশ্চিন্তা এই সিস্টেমকে ওভারএক্টিভ করে। যার ফলে কর্টিসল বেড়ে যায়, ইনফ্লামেশন বাড়ে, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে, রক্তচাপ ও গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়। সেলফ কেয়ার এই বাড়তি HPA Axis কে স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনে।

✅ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও হাই প্রেশারের ঝুঁকি কমায়:

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত সেলফ কেয়ার ব্লাড প্রেশার ৭ - ১০ mmHg পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে, ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায়, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। সেলফ কেয়ার মানে শুধুই রিল্যাক্স করা নয়, এটি preventive medicine এর মতো কাজ করে।

✅ এংজাইটি কমাতে কার্যকর:

বিশ্রাম, জার্নালিং, মাইন্ডফুলনেস, খোলা পরিবেশে ঘুরে বেড়ানো, শখের কাজ করা মস্তিস্কে সেরোটোনিন, এন্ডোরফিন, অক্সিটোসিন এর নিঃসরণ বাড়ায় যা প্রাকৃতিক মুড স্ট্যাবিলাইজার হিসেবে কাজ করে। বহু গবেষণায় দেখা গেছে, এসব কাজ এংজাইটি ৩০-৪০% পর্যন্ত কমাতে সাহায্য করে।

সেলফ কেয়ার মানে সেলফিশ হওয়া নয়। নিজের যত্ন নেওয়া বিলাসিতাও নয় বরং এটি একটি বৈজ্ঞানিক স্বাস্থ্যসম্মত প্রক্রিয়া। নিজের জন্য প্রতিদিন অন্তত ১৫-২০ মিনিট সময় রাখুন। আপনি ভালো থাকলে পরিবার, সমাজ, আপনার কাজ সব ভালো থাকবে।

আমি প্রায়ই একটা বিষয় লক্ষ্য করি। আমার চেম্বারে রোগী আসলে সাথে যদি ছোট বাচ্চা থাকে, যতটা সময় তারা চেম্বারে যতসময় থাকেন বা...
23/11/2025

আমি প্রায়ই একটা বিষয় লক্ষ্য করি। আমার চেম্বারে রোগী আসলে সাথে যদি ছোট বাচ্চা থাকে, যতটা সময় তারা চেম্বারে যতসময় থাকেন বাচ্চা পুরো সময়টা ফোন নিয়ে ব্যস্ত। হয় রিলস দেখেন, না হয় গেমস খেলছেন। এটা শুধু একদিনের বা আমার চেম্বারের চিত্র নয়। আজকাল শিশুদের একমাত্র কাজই হলো ফোন স্ক্রল করা। কিন্তু দীর্ঘক্ষন স্ক্রিনের সামনে থাকা শিশুদের শরীর ও মস্তিষ্কে ভয়ংকর ক্ষতি করে। বৈজ্ঞানিক গবেষণা গুলো বলছে, স্ক্রিন টাইম শুধু চোখেরই ক্ষতি করেনা পাশাপাশি শারীরিক বিকাশ, আচরন, মনোযোগ ও মানসিক স্বাস্থ্য সবকিছুতেই প্রভাব ফেলে।

☑️ মস্তিষ্কের উপর প্রভাব

▪️ প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সের বিকাশ কমে যায়। মস্তিষ্কের এই অংশটি মনোযোগ ধরে রাখা, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার মতো সিদ্ধান্ত নেয়। অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম শিশুর মধ্যে হঠাৎ রেগে যাওয়ার মতো আচরন তৈরি করে।

▪️ গবেষণায় দেখা গেছে, দিনে ২ ঘন্টার বেশি স্ক্রিন টাইম থাকা শিশুদের ভাষা শেখার দক্ষতা ৩০-৪০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়। ২-৫ বছর সময়টাকে শিশুর ভাষা শেখার গোল্ডেন পিরিয়ড বলা হয়। এই বয়সটায় অতিরিক্ত সময় মোবাইল নিয়ে থাকা শিশুর শব্দ শেখা কমায়, কথা বলার গতি ধীর হয়, শব্দ সাজিহে বাক্য গঠন করতে পারেনা।

▪️ স্ক্রিনের নীল আলো মেলাটোনিন নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। যার ফলে শিশুর ঘুম আসতে দেরি হয়, ঘুম গভীর হতে পারেনা, সকালে ঘুম থেকে বিরক্তি নিয়ে ওঠে।

☑️ শরীরের উপর প্রভাব

▪️ স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার কারনে চোখ জ্বালাপোড়া করা, ব্যথা হওয়া, শুষ্ক হয়ে যাওয়া, মাথাব্যথা এমনকি দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার ঝুঁকিও তৈরি হয়।

▪️ অনেক শিশুই ওবেসিটিতে ভুগে থাকে এই স্ক্রিন টাইমের ফলে। গবেষণায় দেখা গেছে, দিনে ৩ঘন্টার বেশি স্ক্রিন টাইম থাকা শিশুদের ওবেসিটির ঝুঁকি দ্বিগুণ।

▪️ শিশু বয়স আমাদের হাড় গঠনের জন্য সবচেয়ে জরুরি একটা সময়। একটানা স্ক্রিন ব্যবহার ঘাড় এ পিঠে ব্যথা, ঘাড়ের হাড় অস্বাভাবিকভাবে বেঁকে যাওয়া, কাঁধে চাপ তৈরি করে।

এছাড়াও অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইমের ফলে শিশুর আচরনগত নানান পরিবর্তন আসে। বদমেজাজি, অসামাজিক, উগ্র আচরণের অধিকারী হয়ে থাকে অতিরিক্ত স্ক্রিন এক্সপোজারে থাকা শিশুরা।

ডা. মো: আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

শরীরের ভেতর থেকে আসা বিভিন্ন শব্দ (ক্র‍্যাক, পপ, গড়গড়, ক্লিকিং, বাবলিং) আমাদের মাঝে মাঝে বিভ্রান্ত করে। কিন্তু সব শব্দই ...
22/11/2025

শরীরের ভেতর থেকে আসা বিভিন্ন শব্দ (ক্র‍্যাক, পপ, গড়গড়, ক্লিকিং, বাবলিং) আমাদের মাঝে মাঝে বিভ্রান্ত করে। কিন্তু সব শব্দই ভয়ের নয়। কিছু কিছু শব্দ শরীরের স্বাভাবিক কাজের অংশ, আবার কিছু শব্দ রোগের আগাম সংকেত।

চলুন জেনে নেই সেরকম কিছু শব্দ বা সিগনাল সম্পর্কে।

✅ জয়েন্টের ক্র‍্যাকিং বা পপিংঃ

▪️ স্বাভাবিক
আঙুল, পিঠ, ঘাড়, হাঁটু মুভ করার সময় যদি এরকম শব্দ শোনা যায়। সাধারণত এই শব্দের সাথে ব্যথা, ফোলা বা লকিং না থাকলে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক।

▪️ অস্বাভাবিক
শব্দের সাথে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, জয়েন্ট লক হয়ে যাওয়া, হাঁটার সময় বা ভারি কিছু বহনে ব্যথা বাড়ে, পূর্বে ইনজুরির জায়গায় ক্রমাগত ক্রাঞ্চিং। সাধারণত অস্টিওআর্থ্রাইটিস, মেনিস্কাস টিয়ার, লিগামেন্ট ইনজুরিতে হয় এই ধরনের শব্দ।

✅ বুকের ভিতর ক্লিকিং বা পপিং

▪️ স্বাভাবিক
বুকের মাংসপেশি স্ট্রেস করলে হালকা ক্লিক শব্দ

▪️ অস্বাভাবিক
শব্দের সঙ্গে টান-টান অনুভূতি, বুকে ব্যথা, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া। কস্টোকন্ড্রাইটিস, রিব ইনজুরি বা ফ্র‍্যাকচারের জন্য এমন হতে পারে। ব্যথা ছড়িয়ে পরলে দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন।

✅ পেটের ভিতর গড়গড় বা বাবলিং

▪️ স্বাভাবিক
ক্ষুধা লাগলে, গ্যাস জমলে, পেটে লিকুইড এর মুভমেন্টে এরকম শব্দ হতে পারে, বেশি পানি খেলে বেশি শব্দ শোনা যায়

▪️ অস্বাভাবিক
শব্দের সাথে অসহনীয় পেটে ব্যথা, তিব্র গ্যাস, ডায়রিয়া। এগুলো ইনফেকশন, IBS এর সংকেত হতে পারে। দীর্ঘদিন পেটের ভেতর অস্বাভাবিক টিংটিং শব্দ হলে অবহেলা করবেন না।

✅ কানের মধ্যে পপ বা ক্লিক শব্দ

▪️ স্বাভাবিক
লিফটে ওঠা, বিমানে ওঠা-নামা, ঠান্ডা থেকে গরমে যাওয়া এসময়ে পপ শব্দ হওয়া স্বাভাবিক।

▪️ অস্বাভাবিক
শব্দের পাশাপাশি দীর্ঘদিন কান বন্ধ থাকা, কানে কম শোনা, ব্যথা বা পুঁজ থাকা এগুলো হতে পারে মিডল ইয়ার ইনফেকশন, Eustachian Tube Dysfunction এর লক্ষন।

ডা. মো: আবদুল্লাহ ইউসুফ
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ইউএসএ

Address

Zaraa Convention Center Building (4th Floor), House 7, Road 14, Gulshan-1
Dhaka
1212

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Friday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801313717272

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Back In Motion: American Health & Wellness Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Back In Motion: American Health & Wellness Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

OUR TREATMENT PHILOSOPHY

Back in Motion Ltd, specializes in Manual therapy, a distinct art supported by scientific knowledge and based on the philosophy and principles of Osteopathic Manual Medicine. Its philosophy embraces the concept that structure influences function. This system of manual diagnostic and treatment techniques includes soft tissue massage, myofascial release, joint mobilization/manipulation, and is used to relieve pain and restore normal musculoskeletal function, thereby enhancing the body’s capacity to heal. Our highly specialized level of treatment is at its best in finding and correcting the source of both acute and chronic conditions, rather than repeatedly treating the symptoms without correcting the underlying musculoskeletal dysfunctions.

Back In Motion clientele will receive the utmost in individualized, tailored treatment programs that immediately address each individual’s personal needs and goals.