Yahia Amin

Yahia Amin MSc- Organisational Psychology, University of London
President- LifeSpring Foundation
Chairman- LifeSpring Consultancy Limited

05/11/2025

মুসলিম যুবক জোহরান মামদানির হাতে New York.
জায়নিস্টদের পরাজয়ে আমেরিকা কি গৃহযুদ্ধের পথে? মুসলমানদের জন্য ৩ টা গুরুত্বপূর্ণ মেসেজ

04/11/2025

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে টাকা, ক্ষমতা, বুদ্ধির | মুসলমানরা কী করবে?

03/11/2025

বাংলাদেশর জিডিপি ১০ গুণ বাড়ানো সম্ভব, যদি...🎙️Guest: ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ

🎯 কমেন্টে পুরো ভিডিওটি 👇🏽

এখনকার সময়ে “টাকা রোজগার” যতটা কঠিন, “টাকা বাঁচানো” তার চেয়েও কঠিন।সবাই বলছে “এটা হালাল”, “রিস্ক নাই”, “রিটার্ন গ্যারান্...
03/11/2025

এখনকার সময়ে “টাকা রোজগার” যতটা কঠিন, “টাকা বাঁচানো” তার চেয়েও কঠিন।

সবাই বলছে “এটা হালাল”, “রিস্ক নাই”, “রিটার্ন গ্যারান্টিড!” কারন তারা আপনার আমার ইমোশনের জায়গাটা বুঝে গেছে।

এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই যে ঢাকা শহরে এখন মানুষের জীবন অর্থনৈতিকভাবে ভীষণ কঠিন হয়ে গেছে। জিনিসপত্রের দাম প্রতিদিন বাড়তেছে, প্রচুর মানুষ চাকরি হারাইছে, অনেকের পরিবারে হঠাৎ করে অসুখ-বিসুখ যেমন ক্যান্সার, ডায়াবেটিস এসব খরচে সঞ্চয় শেষ হয়ে গেছে।

মানুষের জীবনযাত্রার খরচ এমনভাবে বেড়েছে যে স্কুলের বেতন থেকে শুরু করে বাজারের ঝুড়ি সবকিছুর দাম এখন অনেক বেশি। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এই সময়েই মানুষ সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক ভুল করে।

প্রতিদিনই নতুন নতুন ইনভেস্টমেন্ট স্কিম, হালাল বিজনেস”, রিয়েল এস্টেট অফার বা ক্রিপ্টো প্রজেক্ট এর কথা শুনছেন নিশ্চয়ই?

কিন্তু, প্রশ্ন হলো আপনার টাকা সত্যিই নিরাপদ তো?

বাংলাদেশে তো চোর-বাটপাড়ের অভাব নাই আপনার টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যাবে এমন লোকের ভিড় লেগে আছে। এই সুযোগটাই নেয় তারা। একদিকে হতাশ মানুষ মুক্তির পথ খোঁজে, আরেকদিকে কিছু “শিয়াল” আর “হায়েনা” নকল ব্যবসার নামে ফাঁদ পাতে।

যেমনঃ নকল সোনা। এখন দেশে নকল সোনার ব্যবসা কি ভয়ংকরভাবে যে বাড়ছে, আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। মানুষ ভাবে, “সোনা ভালো ইনভেস্টমেন্ট”, কিন্তু সে বুঝেই না, তারা যেটা কিনতেছে সেটা পিতল!

তারপর আরও আছে “হালাল ইনভেস্টমেন্ট” ট্র্যাপ। গত কয়েক বছরে সবাইকে শেখানো হইছে, “ব্যাংকে টাকা রাখলে হারাম, হালাল ইনভেস্টমেন্ট করো তাইলেই টাকা “safe” এই সুযোগে অনেকেই “জান্নাতে যাও হালাল কোম্পানি” খুলে বসছে।

এই কোম্পানিগুলো প্রথম বছর আপনাকে ২০% রিটার্ন দেয়, দ্বিতীয় বছরও দেয় তৃতীয় বছর পুরো টাকা উধাও। কারণ এত হাই রিটার্ন সাসটেইনেবল না। বাস্তবে কোনো হালাল বা নৈতিক ব্যবসা পাঁচ বছর ধরে ১৫% এর বেশি দিতে পারে না। আপনি যদি ২০%-২৫% রিটার্নের লোভে টাকা দেন, তাহলে আপনি নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারতেছেন।

⭕ কেন এমন ফাঁদে পড়ি আমরা?

সবচেয়ে বড় কারণ হলো, চাপের মধ্যে ভুল সিদ্ধান্ত।

যখন অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ে, তখন মানুষ ভয়, লোভ আর তাড়াহুড়োর মধ্যে পড়ে যায়।

“দ্রুত কিছু করতে হবে” এই মানসিকতা থেকেই ভুল ইনভেস্টমেন্ট হয়।

“অবাস্তব প্রতিশ্রুতি”র লোভ।

কেউ বলে, বছরে ২৫% রিটার্ন! কেউ বলে, এক বছরেই মূলধন দ্বিগুণ! কিন্তু বাস্তবে কোনো টেকসই, নৈতিক ও স্বচ্ছ ব্যবসা এমন রিটার্ন ধারাবাহিকভাবে দিতে পারে না।

আরেকটা ভুল হলো- যোগ্যতা যাচাই না করা।

অনেকে ভাবে “হালাল” মানেই “ঝুঁকিমুক্ত”, কিন্তু আসলে একজন অদক্ষ বা অভিজ্ঞতাহীন ব্যক্তিকে টাকা দেওয়া মানে

নিজের ইনভেস্টমেন্টকে জুয়া খেলার হাতে তুলে দেওয়া।

✅ তাহলে কী করবেন?
বিনিয়োগ করার আগে ৩ টা কথা মনে রাখুন-

সেফটি মার্জিন রাখুনঃ সবাই যখন হুড়োহুড়ি করে কিনছে, আপনি থামুন। বাজার যখন পড়ে যায়, তখন বুঝে কিনুন। লোন করে রিটার্নের লোভে সবকিছু একসাথে হাতছাড়া করবেন না।

ইমোশন বাদ দিনঃ ইনভেস্টমেন্ট কখনোই আবেগের জায়গা নয়। বন্ধুর পরামর্শ, হঠাৎ অনুপ্রেরণা বা “ফিল গুড” আইডিয়ায় টাকা ঢালবেন না।

খোঁজ খবর নিনঃ আপনি যে সেক্টরে ইনভেস্ট করছেন, সেটা আপনি নিজে বুঝেন তো? না বুঝে টাকা দিলে, সেটা ইনভেস্টমেন্ট নয়, ডোনেশন!

বেঞ্জামিন গ্রাহামের The Intelligent Investor বইয়ে একটা লাইন আছে,

“একজন ইনভেস্টরের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো সে নিজে।”
এই কথাটা শতভাগ সত্য। আমরা নিজেরাই নিজের লোভ, ভয় আর অজ্ঞতায় পড়ে ক্ষতি করি।

বাংলাদেশে এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে বাবা কষ্ট করে বিশাল ব্যবসা বানায়, কিন্তু ছেলে অযোগ্যতার কারণে কয়েক বছরের মধ্যে সব শেষ করে ফেলে।

কারণ সেই ছেলে টাকার ভ্যালু কখনও শেখে নাই, সে রিস্ক বোঝে না, আর ইনভেস্টমেন্টের বেসিক জানে না।

তাই আপনি ইনভেস্ট করার আগে শুধু একটা জিনিস মনে রাখবেন
জ্ঞানের অভাবে নয়, অনেক সময় আচরণের ভুলেই মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ধ্বংস হয়।

03/11/2025

ব্যারিস্টার ফুয়াদ ভাইয়ের সাথে পডকাস্ট করলে কেমন হয়?

02/11/2025

সাবধান! নিরাপদ ব্যবসায় লাভের আশায় সব হারাবেন

02/11/2025
আমরা প্রতিদিন স্ক্রিনের সামনে কত সময় কাটাই ভেবে দেখেছেন কখনও?Facebook, Netflix, YouTube, Instagram এগুলা এখন আমাদের চিন্...
02/11/2025

আমরা প্রতিদিন স্ক্রিনের সামনে কত সময় কাটাই ভেবে দেখেছেন কখনও?

Facebook, Netflix, YouTube, Instagram এগুলা এখন আমাদের চিন্তার অংশ হয়ে গেছে। আমরা ভাবি, আমরা এগুলা কন্ট্রোল করছি, কিন্তু আসলে এগুলাই আমাদের কন্ট্রোল করছে।

কেনিয়ার চলচ্চিত্র নির্মাতা Judy Kaben একটা কথা বলেছেন:
“You are what you watch.”

মানে, আপনি যা দেখেন, সেটাই ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা, রুচি, এমনকি ভালো লাগার জিনিস পর্যন্ত নির্ধারণ করে ফেলে।

Decolonizing media consumption মানে হলো আপনি বুঝে শুনে ঠিক করবেন, আপনি কী দেখবেন, কার গল্প শুনবেন, কাদের দৃষ্টিভঙ্গি আপনাকে প্রভাবিত করবে।

কারণ, মিডিয়া শুধুই বিনোদন না; এটা একটা psychological বিষয়। যদি আমরা শুধু Netflix বা Amazon Prime যা সাজেস্ট করে তাই দেখি, তাহলে আমরা বুঝতেও পারব না কখন এমন একটা জীবনে বিশ্বাস করতে শুরু করব যেখানে সুখ মানে ধনী হওয়া, নতুন পোশাক বা সুন্দর বাড়ি করা।

ধীরে ধীরে আমরা ভুলে যাব, সুখ মানে আসলে কি – সম্পর্ক, ভালোবাসা, বা এক কাপ চা হাতে নিজের সাথে একটু সময় কাটানো।

এই জায়গাটা থেকেই decolonization শুরু হয়।

আমাদের নিজেদের curiosity দিয়ে খুঁজে নিতে হবে নতুন গল্প, নতুন মানুষ, নতুন দৃষ্টিভঙ্গি। আমি প্রায়ই বলি “Gorilla research” করুন, মানে নিজের আগ্রহ দিয়ে অনুসন্ধান করুন, অ্যালগরিদম যা সাজেস্ট করে তা দিয়ে নয়।

🎬 What to Watch (and Read) Next

আমার প্রিয় একটা সিনেমা হলো Shoplifters, জাপানের পরিচালক Hirokazu Kore-eda’র বানানো। এই সিনেমাটা দেখলে বোঝা যায়, “family” মানে আসলে রক্তের সম্পর্ক না, বরং একে অপরের জন্য অনুভূতির জায়গা তৈরি করা।

আর বইয়ের মধ্যে আমি suggest করবো A Life of One’s Own – Joanna Biggs-এর লেখা। তিনি Mary Wollstonecraft, George Eliot, Zora Neale Hurston, আর Toni Morrison-এর জীবনের গল্প নিয়ে বলেছেন। এই নারীরা তাদের সময়ের “rules” ভেঙে নিজেদের পথ বানিয়েছেন।

আজ যখন আমরা Gaza’র মতো ভয়াবহ বাস্তবতা দেখি, তখন আমি ফিরে যাই bell hooks-এর বই All About Love-এর দিকে।

তিনি লিখেছেন:
“In a world anguished by rampant destruction, fear prevails. When we love, we no longer allow our hearts to be held captive by fear.”

এই লাইনটা যেন আমাদের মনে করিয়ে দেয়, সত্যিকারের ভালোবাসা মানে শক্তি না, বরং ভয় থেকে মুক্তি।

Bell hooks বলেন, ক্ষমতার প্রতি আকর্ষণ আসলে ভয়ের প্রতিক্রিয়া। আমরা ক্ষমতা চাই, কারণ আমাদের মনে হয় তাতে কেউ আমাদের আঘাত করতে পারবে না। কিন্তু আসলে তখনই আমরা ভালোবাসা হারিয়ে ফেলি।

তাই decolonizing মানে শুধু Netflix বা news filter করা না,
এটা মানে আমাদের নিজেদের মনের ভেতরকার ভয়, লোভ আর ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষাকে প্রশ্ন করা।

যখন আমরা ভালোবাসার জায়গা থেকে দেখি, তখন আর ভয় আমাদের বন্দি করে রাখতে পারে না।

01/11/2025

গৌরব আর ক্ষমতার অহংকার ভেঙে দেয় যে সূরা- "হাদীদ"

31/10/2025

মেজাজটা খারাপ লাগে

30/10/2025

ডলারের রাজত্ব শেষের দিকে, আমেরিকার আধিপত্যের কী হবে?

30/10/2025

"
ছয় বছর আগে, আমি যখন প্রথমবারের মতো নিউইয়র্ক স্টেট অ্যাসেম্বলির প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াই, তখন এক দয়ালু মুসলিম চাচা আমাকে আলাদা করে ডাকলেন।
নরম হাসিতে বললেন—
“বাবা, মুসলমান সেটা সবাইকে বলতে হয় না।”

তার চোখে মমতা ছিল, দাড়িতে গর্ব ছিল, মুখে ছিল নীরব ইতিহাসের ভার।
ইঙ্গিতটা পরিষ্কার—তিনি বারবার শিখেছেন একটাই শিক্ষা:
নিরাপত্তা কেবল শহরের ছায়ায় লুকিয়ে থাকে।
ছায়ার বাইরে বেরোলে, বিশ্বাসটা পিছনে ফেলে যেতে হয়।

এই শিক্ষা নিউইয়র্কের হাজারো মুসলমানের রক্তে লেখা।

আর গত কয়েক দিনে, সেই একই শিক্ষা আওড়াচ্ছেন অ্যান্ড্রু কুয়োমো, এরিক অ্যাডামস আর কার্টিস স্লিওয়া।
কেউ বলেছেন আমি 9/11 নিয়ে আনন্দ করব, কেউ বলেছেন আমি ইউরোপের সন্ত্রাসীদের মতো, কেউ বলেছেন আমি ‘গ্লোবাল জিহাদ’-এর সমর্থক।
রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনগুলো আমাকে ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখায়, আমার খাওয়ার ভঙ্গিকে উপহাস করে, এমনকি ভোটারদের জিজ্ঞেস করে- “আপনি কি চান হালাল খাবার বাধ্যতামূলক হোক?”

কিন্তু আজ আমি তাদের উদ্দেশ্যে কিছু বলব না।
আজ আমি বলব নিউইয়র্কের মুসলমানদের উদ্দেশ্যে।

আমি বলব সেই খালার কথা, যিনি 9/11-এর পর হিজাব পরে ট্রেনে ওঠা বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

আমি বলব সেই মুসলিম শিক্ষক, পুলিশ অফিসার বা সিটি-ওয়ার্কারদের কথা যারা শহরটিকে বাঁচিয়ে রাখে, অথচ তাদের মুখে থুতু ছোড়ে এই শহরের নেতারাই।

আমি বলব সেই বাচ্চার কথা, যে “র‌্যান্ডম চেক”-এর নামে প্রতিদিন অপমানিত হয়, এবং বুঝতে শেখে সে “অন্য”।

আমি জানি এই সন্দেহ নিয়ে বাঁচা কেমন লাগে।
আমার নাম উচ্চারণের পর বাতাসে কেমন ঠান্ডা নীরবতা নেমে আসে, আমি জানি।
আমি জানি এয়ারপোর্টে কাচের ঘরে বসে কেউ জিজ্ঞেস করে, “তুমি কি এই শহর আক্রমণ করতে যাচ্ছো?”

তবুও আমি জানি, আমি তুলনামূলকভাবে ভাগ্যবান।
আমাকে কখনও গোপন তথ্য দিতে বাধ্য করা হয়নি, আমার গ্যারেজে কখনও “Terrorist” লিখে দেওয়া হয়নি, আমার মসজিদ পুড়িয়ে দেওয়া হয়নি।

নিউইয়র্কে মুসলমান হয়ে বাঁচা মানেই অপমানের প্রত্যাশা।
কিন্তু সমস্যা অপমানে নয়, সমস্যা সেটাকে ‘সহ্য করা’-তে।

এক বছর আগে আমি মেয়র প্রার্থী হয়েছি, একজন মুসলিম হিসেবে নয়, বরং প্রত্যেক নিউইয়র্কারের প্রতিনিধি হিসেবে।
ভাবতাম, যদি সবার জন্য কাজ করি, যদি বিনয়ী থাকি, তবে আমাকে শুধু ধর্ম দিয়ে নয়, মানুষ হিসেবে দেখা হবে।

ভুল ভেবেছিলাম।
কোনো ব্যাখ্যা, কোনো নীরবতা যথেষ্ট নয়।

এই পথে আমি সেই শিশুটিকে ভুল শিক্ষা দিয়েছি- যে এখনো ছায়ায় থাকতে শিখছে।

আমি সেই “চাচা”-ই হয়ে গেছি, যিনি আমাকে একদিন সতর্ক করেছিলেন।

আর না।

আমরা ছায়ায় থাকব না।
আমরা আলোয় দাঁড়াব।

নিউইয়র্কে এক মিলিয়নেরও বেশি মুসলমান আছে, তবুও আমরা এখনও অতিথি বলে গণ্য হই নিজের শহরে।

ইসলামবিদ্বেষ এখনো “গ্রহণযোগ্য ঘৃণা”র তালিকায়।

আর না।

নির্বাচন আসছে, কিন্তু এই লড়াই নির্বাচনের জন্য নয়।
এই লড়াই সেই সংস্কৃতির বিরুদ্ধে, যে সংস্কৃতি বলে- “তুমি মুসলমান, তোমার স্থান ছায়ায়।”

আমি মুসলমান, আমি নিউইয়র্কার।
আমি আমার বিশ্বাস, পরিচয় বা খাওয়ার ধরন বদলাব না।

শুধু একটাই বদল আনব-
আমি আর ছায়ায় নিজেকে খুঁজব না।
আমি আলোয় দাঁড়াব।

"জোহরান মামদানী"
ইসলামিক কালচারাল সেন্টার, ব্রঙ্কস
24.10.2025

Address

Level # 6/Union Heights (extension Wing # 2, Square Hospitals), 55/2 Panthapath, Dhaka
Kalabaga
1205

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Yahia Amin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Yahia Amin:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category