Anan Specialized Oro Dental Surgery

Anan Specialized Oro Dental Surgery We have both male and female dental surgeon. We have best & experienced BDS dentist from "Conservative & Maxillofacial" department.

ANAN SPECIALIZED ORO DENTAL SURGERY is one of best dental clinics at Uttara, Dhaka,
having best & experienced BDS doctor from "Conservative & Maxillofacial" department. ANAN SPECIALIZED ORO DENTAL SURGERY is one of best dental clinics located at Sector: 11, Road:12, House:5; Uttara, Dhaka. We have special environment for child and female patients. We have male and female dentist. We practice modern dentistry using modern technology and information. We always aware about our patient’s privacy. We ensure private counselling and treatment specially for female patients. Our dental doctor are professional and responsible. In Uttara, Dhaka we are offering the best family environment for having oral health treatment with proper hygiene and guidance. Our Location is very easy , Just 5 Minute walking way from "ZAM ZAM TOWER" and 10 minutes driving distance from "HOUSE BUILDING",near Zafran Restaurant & ১১ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতি।


Our Services:
Consultation of patients
Routine dental checkup and diagnosis
Scaling
Polishing
Tooth Whitening
Extraction
Surgical Extraction
Apicectomy
Hemisection
Operculectomy
Abscess Drainage
Gingivectomy
Porcelain Cap, Bridge
Metallic Cap, Bridge
Golden Cap, Bridge
Zirconia Cap, Bridge
E max Cap, Bridge
Cyst Operation
Minor Surgery
Treatment Filling
Cosmetic Filling
Root Canal Treatment
Temporary Cap
Diastema Closure by direct 'Composite'
Diastema Closure by 'Veneer' teeth
Post Core
Implant
Removable Orthodontic Appliance
Fixed Orthodontic Appliance
Pediatric Treatment Filling
Pediatric Cosmetic Filling
Removal Partial Denture
Removal Complete Denture
Flexible Denture
Fixed Denture
Pulpectomy
Apexification
Pediatric Operculectomy
Deciduous Tooth Extraction
Pediatric Temporary Cap
Pediatric Permanent Cap

গর্ভাবস্থায়_দাঁত_ও_মুখের_সমস্যা 🤰🏻 গর্ভকালীন সময়ের বিশেষ যত্ন সম্পর্কে আজকাল সবাই বেশ সচেতন হয়ে উঠছেন। গর্ভধারণের আগে ডা...
10/04/2022

গর্ভাবস্থায়_দাঁত_ও_মুখের_সমস্যা 🤰🏻

গর্ভকালীন সময়ের বিশেষ যত্ন সম্পর্কে আজকাল সবাই বেশ সচেতন হয়ে উঠছেন। গর্ভধারণের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো, প্রয়োজনমত প্রতিষেধক ও সাপ্লিমেন্ট নেওয়া তো বটেই; গর্ভে সন্তান আসার পরেও নিয়মিত চেকআপে গিয়ে শিশুর অবস্থা যাচাই করা, মা ও সন্তানের যথাযথ পুষ্টি, পরিমিত বিশ্রাম, ব্যায়াম, মানসিক যত্ন নিশ্চিত করা, কুসংস্কার এড়িয়ে চলা - ইত্যাদি সব ব্যাপারেই এখনকার হবু মা ও তার দুই পরিবারকে খেয়াল রাখতে দেখা যায়। কিন্তু আনন্দ, উৎকণ্ঠায় ঘেরা এই সময়টায় এত সব যত্নআত্তি আর চেকআপের মাঝে কেউ কেউ মুখ ও দাঁতের চেকআপটা করিয়ে নিতে বেমালুম ভুলে যান।

❓এই চেকআপ করালে লাভ কী? আর তা ভুলে গেলেই বা ক্ষতি কী?
সেসব জানার আগে চলুন দেখে নিই গর্ভাবস্থায় মুখে সচরাচর কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মুখে কোনও রোগ সৃষ্টির জন্যে গর্ভধারণ সরাসরি দায়ী নয়। বরং এ সময় যেসব স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটে, সেগুলোই মুখগহ্বরে কিছু সমস্যার উদ্ভব ঘটায় কিংবা পুরাতন সমস্যার উপসর্গকে বাড়িয়ে তোলে! যেমন-

🔹মাড়ির প্রদাহ:
গর্ভাবস্থায় হরমোন নিঃসরণে ব্যাপক পরিবর্তন আসে। এর মধ্যে বিশেষত ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরনের প্রভাবে মাড়ি থেকে রক্ত বেরোনো, ফুলে যাওয়া, মাড়ি ব্যথা, দাঁত শিরশির- এ ধরণের উপসর্গ দেখা দেওয়া খুবই কমন। এছাড়া গর্ভধারণের আগে থেকেই যদি কারও মাড়িতে প্রদাহ থাকে এবং তার চিকিৎসা না করানো হয়, তাহলে গর্ভাবস্থার ২য় মাস থেকেই তা তীব্রতর রূপ নিতে থাকে!

🔹দাঁত ক্ষয়:
গর্ভাবস্থায় দাঁত ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কারণ-
১) দাঁত ব্রাশ করার সময় বমি ভাব হওয়ার কারণে কেউ কেউ প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করতে চান না। অনেকে আবার এ সময় শারীরিক, মানসিক ও পারিপার্শ্বিক ধকলে অতিমাত্রায় ক্লান্তি বোধ করার কারণে মুখ ও দাঁতের যত্নে অবহেলা করে বসেন। এতে দাঁতে caries এবং মাড়ির প্রদাহ দু'টোরই প্রবণতা বেড়ে যায়।
২) এ সময় অল্প বিরতিতে বারবার খাবার খাওয়া হয়। অনেকের টক (অ্যাসিডিক) বা মিষ্টিজাতীয় খাবারের প্রতি আসক্তি বাড়তে পারে। এসব খাদ্যকণা দীর্ঘসময় দাঁতে লেগে থাকলে দাঁত ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
৩) সকালে বমি হলে তার সাথে পাকস্থলীর অ্যাসিড মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসার ফলে দাঁতের বহিরাবরণ (এনামেল) ক্ষয় (erosion) হতে পারে।

🔹 Pregnancy epulis, pregnancy granuloma:
এগুলো সাধারণত দুই দাঁতের মাঝ বরাবর মাড়িতে লাল বর্ণের, নরম পিণ্ড হিসেবে দেখা দিতে পারে। সাধারণত সন্তান জন্মদানের পর এগুলো নিজে থেকে সেরে যায়। না সারলে সার্জিক্যাল চিকিৎসার মাধ্যমে অপসারণ করা হয়।

🔹 দাঁত নড়ে যাওয়া:
হরমোন নিঃসরণে ব্যাপক তারতম্যের প্রভাব পড়তে পারে চোয়ালের হাড়ের মিনারেলস ও পেরিওডন্টাল লিগামেন্টের ওপর। যার ফলে দাঁত সাময়িকভাবে নড়বড়ে মনে হতে পারে।

🔹 আস্বাদনে সমস্যা:
গর্ভাবস্থায় কারও কারও মুখ তেতো মনে হতে পারে। মিষ্টি স্বাদ বুঝতে পারি না, মুখে ধাতব মুদ্রা (coin) নিলে যেমন লাগবে সেরকম স্বাদ পাই- এমন অভিযোগও থাকতে পারে। তবে এটি সাময়িক, সন্তান প্রসবের পর এটি নিজে থেকেই সেরে যায়।

🔹লালা নিঃসরণ বেড়ে যাওয়া:
এ সময় মুখে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণে লালা নিঃসরণ হচ্ছে বলে মনে হতে পারে, বিশেষত বমি বমি ভাব হওয়ার মুহূর্তে।

🔹 চোয়ালের জয়েন্টে সমস্যা:
গর্ভকালীন বা প্রসবোত্তর মানসিক চাপের কারণে কারও কারও চোয়ালের পেশী বা জয়েন্টে (temporomandibular joint) সমস্যা দেখা দিতে পারে।

❓মুখ ও দাঁতের চেকআপ এক্ষেত্রে কীভাবে উপকারী হতে পারে?

✅ আমরা জানলাম যে, মাড়িতে আগে থেকেই প্রদাহ থেকে থাকলে গর্ভাবস্থায় হরমোনের প্রভাবে তা প্রকট আকার ধারণ করে। তাহলে কেউ যদি আগেই এর চিকিৎসা করিয়ে নেন, তাহলে গর্ভবতী অবস্থায় এই প্রদাহজনিত ভোগান্তি অনেক কম হবে বলে আশা করা যায়।

✅ কিছু ঔষধ গর্ভবতী মা ও গর্ভস্থ শিশুর ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। আবার কিছু ঔষধ মাতৃদুগ্ধের মাধ্যমে শিশুর শরীরে চলে যেতে পারে বিধায় স্তন্যদানকারী মায়েদের জন্যেও ঔষধ সেবনে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে।
ধরুন কোনও গর্ভবতী নারীর একটি আক্কেল দাঁত বাঁকা হয়ে আংশিক উঠে বেকায়দা অবস্থানে আটকে আছে। সার্জারি করে দাঁত তুলে ফেলাই যার সমাধান। কিন্তু দাঁতটি তেমন সমস্যা করেনি বলে ডাক্তারকেও কখনও দেখানো হয়নি। এখন, গর্ভবতী অবস্থায় যদি হঠাৎ এতে তীব্র ব্যথা শুরু হয়, তিনি ব্যথানাশক নিতেও পারবেন না, আবার শরীরের এই নাজুক অবস্থায় হয়তো একটি স্ট্রেসফুল সার্জারির মধ্য দিয়েও যেতে চাইবেন না। তাহলে উপায়?
এমন পরিস্থিতি এড়াতে হলে তাই গর্ভধারণে ইচ্ছুক মহিলাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসাগুলো আগেভাগেই সেরে ফেলা ভাল।

✅ মায়ের মুখের স্বাস্থ্য সন্তানের ভবিষ্যৎ সুস্থতার ওপর প্রভাব ফেলে। যেমন- মায়ের periodontitis থাকলে শরীরে এমন কিছু inflammatory mediators release হয়, যার ফলে শিশুর pre term birth এবং low birth weight নিয়ে জন্মানোর ঝুঁকি বাড়তে পারে। আবার মায়ের দাঁতে caries থাকলে সন্তানেরও caries হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই সুস্থ স্বাভাবিক শিশুর জন্ম এবং তার রোগমুক্ত দাঁত নিশ্চিত করতে মায়েরও মুখের যত্ন জরুরী।

✅ শুধু গর্ভধারণের আগেই নয়, গর্ভকালীন সময়েও নিয়মিতভাবে মুখ ও দাঁতের চেকআপ করানো উচিত। এতে করে এ সময়ে মুখে যে সমস্যাগুলো দেখা দেয়, তার প্রতিরোধ ও প্রতিকার সম্পর্কে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা এবং পরামর্শ পাওয়া যাবে। পাশাপাশি শিশুর জন্মের পর থেকেই কীভাবে তার মুখের যত্ন নিতে হবে, সেই সম্পর্কেও জেনে নেওয়া যাবে।

✅ অন্তঃসত্ত্বা এবং প্রসবোত্তর অবস্থায় মানসিকভাবে প্রফুল্ল থাকাটা বিশেষভাবে জরুরী। কল্পনা করুন তো, প্রতিনিয়ত যে মুখ দিয়ে কথা বলছেন, খাবার খাচ্ছেন, সেই মুখে সারাক্ষণ কোনও ব্যথা বা রোগযন্ত্রণা বয়ে নিয়ে কি মন-মেজাজ আদৌ প্রফুল্ল রাখা সম্ভব? কখনোই না। তাই অন্তত প্রতিরোধযোগ্য রোগগুলোতে ভুগে যেন কষ্ট পেতে না হয়, সেই চেষ্টাটা আমাদের থাকা উচিত।

✅ জেনে রাখা ভাল, ঐচ্ছিক দন্ত চিকিৎসাগুলো গর্ভাবস্থায় না করিয়ে আগে বা পরে করাতে বলা হলেও, এ সময় "বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করে" "অতি জরুরী" কিছু দন্তচিকিৎসা করানো সম্ভব, বিশেষত দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারে।

📌শেষে দু'টি গুরুত্বপূর্ণ কথা:
(১) মুখ ও দাঁতের চেক আপের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হয়ে নেবেন আপনার চিকিৎসক ন্যুনতম BDS ডিগ্রিধারী এবং BMDC কর্তৃক রেজিস্টার্ড ডেন্টাল সার্জন কিনা।
(২) ডেন্টাল সার্জনকে আপনার গর্ভাবস্থা সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করবেন।

সাওম পালনকারীর শ্বাসকষ্ট উপশমকারী স্প্রে (Inhaler/ইনহেলার বা Puffer/পাফার) ব্যবহারের বিধান___বিবরণ: অনেক মানুষ এ্যাজমা ব...
05/04/2022

সাওম পালনকারীর শ্বাসকষ্ট উপশমকারী স্প্রে (Inhaler/ইনহেলার বা Puffer/পাফার) ব্যবহারের বিধান

___

বিবরণ: অনেক মানুষ এ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টে ভোগে এবং তাদের অনেকেই স্প্রে ব্যবহার করে। এই স্প্রের বোতলের মধ্যে থাকে তরল ঔষধ, রাসায়নিক পদার্থ, ঔষধি অন্যান্য উপাদান এবং অক্সিজেন। স্প্রে চেপে ধরে জোরে নিঃশ্বাস নেওয়ার মাধ্যমে এই ঔষধ গ্রহণ করতে হয়। মুখ দিয়ে এটি গলনালীতে প্রবেশ করে এবং সেখান থেকে শ্বাসনালী হয়ে যকৃতে চলে যায়। এর কিছু অংশ গলনালীতে থেকে যায়। আবার এর খুব সামান্য পরিমাণ পেটের ভেতরেও প্রবেশ করে। এক্ষণে রামাযানের দিবসে সাওম পালনকারীর জন্য এই স্প্রে ব্যবহারের বিধান কী?

পর্যালোচনা: আধুনিক যুগের ওলামায়ে কেরাম এই মাসআলায় দুই ধরণের মতামত পেশ করেছেন:

প্রথম মত: রমযানের দিনের বেলায় সাওম পালনকারীর এই স্প্রে ব্যবহারে কোনো দোষ নেই। এটি সাওম ভঙ্গকারী হিসাবে গণ্য হবে না। কেননা স্প্রের যে অংশ পাকস্থলী পর্যন্ত পৌঁছে, তা খুবই সামান্য। ফলে কুলি করলে ও নাকে পানি দিলে যেমন খুব সামান্য পরিমাণ পানি ভেতরে গেলেও সাওম ভেঙ্গে যায় না, ঠিক তেমনি স্প্রের এই সামান্য অংশও সাওম ভঙ্গকারী গণ্য হবে না।

আরেকটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক, শ্বাসকষ্ট উপশমকারী একটি স্প্রের বোতলে সব মিলিয়ে ১০ মি. লি. তরল থাকে, যা দিয়ে ২০০ বার স্প্রে করা যায়। দেখা যায়, প্রত্যেক বার স্প্রেতে এক ফোটারও কম তরল পদার্থ থাকে। এই এক ফোটারও কম তরল পদার্থ কয়েকটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। সবচেয়ে বড় ভাগটি প্রবেশ করে শ্বাসনালীতে, ছোট ভাগটি থেকে যায় গলনালীতে এবং খুব সামান্য পরিমাণ পেটে প্রবেশ করতে পারে। এই অতি সামান্য পরিমাণ তরল পদার্থ কোনো ব্যাপার না, যেমনিভাবে কুলি ও নাকের সামান্য অংশ পানি ব্যাপার না, বরং কুলি করলে ও নাকি পানি দিলে যে পরিমাণ পানি ভেতরে প্রবেশ করে, তা স্প্রের ভেতরে প্রবেশকারী অংশের চেয়ে বেশি। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, স্প্রের কিছু অংশ যে পাকস্থলীতে প্রবেশ করবেই তা কিন্তু নিশ্চিত নয়; প্রবেশ করতেও পারে, নাও পারে। নিয়ম হচ্ছে, নিশ্চিত কোনো বিষয় সন্দেহপূর্ণ কোনো বিষয়ের দ্বারা বিদূরিত হবে না (اليقين لا يزول بالشك)। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, ডাক্তারগণ বলে থাকেন, আরাক গাছের মিসওয়াকে আট প্রকার রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যা দাঁত ও মাঢ়িকে রোগ-বালাই থেকে রক্ষা করে। পদার্থগুলো লালার সাথে মিশে গলনালীতে প্রবেশ করে। আমের ইবন রবী‘আহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বলেন,

«رَأَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «يَسْتَاكُ وَهُوَ صَائِمٌ» مَا لاَ أُحْصِي أَوْ أَعُدُّ»

“আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সাওম পালন অবস্থায় অসংখ্য বার মিসওয়াক করতে দেখেছি”।[1] মিসওয়াকের ঐ পদার্থ খুব সামান্য পরিমাণ হওয়ার কারণে এবং উদ্দিষ্ট না হওয়ার কারণে পাকস্থলীতে পৌঁছা সত্ত্বেও তা সাওমের কোনো ক্ষতি করে না। অনুরূপভাবে ঠিক একই কারণে স্প্রের যে সামান্য অংশ ভেতরে প্রবেশ করে, তাও সাওমের কোনো ক্ষতি করবে না।
তবে যদি ইনহেলার ব্যাবহার না করে রোজা রাখতে পারেন তাহলে ব্যবহার না করাই উত্তম।

সঊদী আরবের ফাতওয়া বোর্ডের স্থায়ী কমিটি এই মত গ্রহণ করেছেন।

দ্বিতীয় মত: শ্বাসকষ্ট উপশমকারী স্প্রে (ইনহেইলার) গ্রহণে সাওম ভেঙ্গে যাবে। সুতরাং যরূরী প্রয়োজনে যদি সাওম অবস্থায় রোগীকে এই স্প্রে গ্রহণ করতে হয়, তাহলে তাকে ঐ দিনের সাওম কাযা আদায় করতে হবে। মুহাম্মাদ তাক্বীউদ্দীন উসমানী এবং ড. ওয়াহবা যুহায়লী এই মতের পক্ষাবলম্বন করেছেন।তাদের দলীল হচ্ছে, যেহেতু এই স্প্রের উপাদান পাকস্থলী পর্যন্ত পৌঁছে, সেহেতু তা সাওম ভঙ্গ করবে। তাদের মতে, যারা বলছেন যে, এটি পাকস্থলীতে যায় না; বরং শ্বাসনালীতে সীমাবদ্ধ থাকে, তাদের বক্তব্য সঠিক নয়। ফলে, এর সামান্য অংশ হলেও যেহেতু পাকস্থলীতে যায়, সেহেতু তা সাওম ভঙ্গ করবে।



__

[1] তিরমিযী, হাদীস নং ৭২৫। তিনি হাদীসটিকে ‘হাসান সহীহ বলেছেন।

____________

` সাওম বিষয়ক আধুনিক কিছু মাসআলা` বই থেকে সংগৃহীত ।

প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়াপ্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চ...
31/03/2022

প্রসঙ্গঃ রোজা অবস্থায় দাঁতের চিকিৎসা নেয়া

প্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি রমজানের দিনের বেলায় রোজা রেখে দন্ত চিকিৎসকের কাছে যাই- এর হুকুম কি? যদি কোন কিছু গলার ভিতরে চলে যায় এবং আমি গিলে ফেলি?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

শাইখ আব্দুল আযিয বিন বাযকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যদি কোন ব্যক্তি দাঁতে ব্যথা নিয়ে দন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁতে স্কিলিং করে, অথবা ফিলিং করে অথবা কোন একটি দাঁত ফেলে দেয়- এতে করে কি তার রোজার ক্ষতি হবে? যদি ডাক্তার তার দাঁত অবশ করার জন্য ইনজেকশন দেয় সেক্ষেত্রে রোজার উপর এর কোন প্রভাব আছে কি?

উত্তরে তিনি বলেন: প্রশ্নে যা উল্লেখ করা হয়েছে তাতে রোজার উপর এর কোন প্রভাব নেই। বরং এটি করা যেতে পারে। তবে এ রোগীকে ঔষধ বা কোন কিছু গিলে ফেলা থেকে সাবধান থাকতে হবে। অনুরূপভাবে যে ইনজেকশনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোজার শুদ্ধতার ক্ষেত্রে সেটারও কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ইনজেকশন পানাহারের পর্যায়ে পড়ে না এবং যেহেতু রোজাভঙ্গকারী কিছু সাব্যস্ত না হলে রোজা শুদ্ধ হওয়াটাই মূল বিধান।( সমাপ্ত)

[আজওয়িবা মুহিম্মা তাতাআল্লাকু বি আরকানিল ইসলাম]

আর যদি রাতের বেলায় ডাক্তার দেখানো সম্ভব হয় তাহলে সেটাই ভাল।

আল্লাহই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/answers/13767

__________

রোজা অবস্থায় এক্সট্রাকশন বা ফিলিং সম্পর্কেঃ

রোযা অবস্থায় অবশকরণ ইনজেকশন দেয়া ও দাঁত স্কেলিং করা কিংবা দাঁত ফিলিং করা বা তুলে ফেলার হুকুম কি?

প্রশ্ন

যদি কারো দাঁতে ব্যথা হয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হয় এবং ডাক্তার তার দাঁত স্কেলিং করে কিংবা ফিলিং করে কিংবা কোন একটি দাঁত তুলে ফেলে— এগুলো কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে? যদি ডাক্তার তার দাঁতকে অবশ করার জন্য কোন ইনজেকশন দেয় সেটা কি তার রোযার ওপর কোন প্রভাব ফেলবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

প্রশ্নে যে বিষয়গুলোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে রোযার শুদ্ধতার ওপর এসব কর্মের কোন (নেতিবাচক) প্রভাব নেই। বরং এগুলো ক্ষমার্হ। তবে তাকে সাবধান থাকতে হবে যাতে করে কোন ঔষধ বা রক্ত যেন গিলে না ফেলে। অনুরূপভাবে উল্লেখিত ইনজেকশনেরও রোযার শুদ্ধতার ওপর (নেতিবাচক) কোন প্রভাব নেই। যেহেতু এ ধরণের ইনজেকশন পানাহারের আওতায় পড়ে না। মূলবিধান হলো—রোযার শুদ্ধতা।[উদ্ধৃতি সমাপ্ত]

মাননীয় শাইখ আব্দুল আযিয বিন বায (রহঃ)

মাজমুউ ফাতাওয়া ও মাকালাত মুতানাওয়িআ (১৫/২৫৯)

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/106495

______

লোকাল এ্যানেসথেসিয়ার কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

প্রশ্ন

অ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশনের কারণে কি রোযা ভাঙ্গবে?

উত্তর

আলহামদু লিল্লাহ।.

আলহামদুলিল্লাহ।

লোকাল এ্যানেসথেসিয়া (শরীরের অংশবিশেষ অবশকরণ) ইনজেকশন দিলে রোযা ভাঙ্গবে না। যেহেতু এটি পানাহার নয় কিংবা পানাহারের স্থলাভিষিক্তও নয়।

শাইখ ইবনে উছাইমীন (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল: রমযানের দিনের বেলায় দাঁত অবশ করার জন্য যে এ্যানেসথেসিয়া দেয়া হয় সে সম্পর্কে? জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করলে সে দিনের রোযা কি কাযা পালন করতে হবে?

জবাবে তিনি বলেন: না; কেননা এ্যানেসথেসিয়া রোযা ভঙ্গ করে না। লোকাল এ্যানেসথেসিয়া যে স্থানে দেয়া হয় শুধু সে স্থানটিকে অবশ করে; এটি পাকস্থলিতে পৌঁছে না। সুতরাং কেউ নফল রোযাদার হন কিংবা ফরয রোযাদার হন তিনি যদি এ্যানেসথেসিয়া গ্রহণ করেন তার রোযা শুদ্ধ।[ফাতাওয়া নুরুন আলাদ-দারব থেকে সংকলিত]

দেখুন: ফাতাওয়াস শাইখ বিন বায (১৫/২৫৯)

কিন্তু, জেনারেল এ্যানেসথেসিয়া (পুরোপুরি অজ্ঞান করা) প্রয়োগ করা হলে এবং এতে রোগী গোটা দিন সম্পূর্ণ অজ্ঞান থাকলে তার উপর সে দিনের রোযা কাযা পালন করা আবশ্যক হবে।

ইবনে কুদামা (রহঃ) বলেন: “যদি কেউ সম্পূর্ণ দিন অজ্ঞান অবস্থায় থাকে; কিছু সময়ও সজ্ঞান অবস্থায় না কাটায় তাহলে আমাদের ইমাম ও শাফেয়ির অভিমত অনুযায়ী তার রোযা শুদ্ধ হবে না।” এরপর বলেন: “অজ্ঞান ব্যক্তি যদি দিনের অংশ বিশেষে জ্ঞান ফিরে পান, দিনের প্রথমাংশে হোক কিংবা শেষাংশে হোক তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে।”[আল-মুগনি (৩/১২)]

এ আলোচনার ভিত্তিতে বলা যায় যে, রোযাদার যদি দিনের বেলায় এ্যানেসথেসিয়া ইনজেকশন গ্রহণ করে তবুও তার রোযা শুদ্ধ হবে। এ ইনজেকশন নেয়ার কারণে তার রোযা বাতিল হবে না। আর যদি এ ইনজেকশন ফজরের আগে গ্রহণ করে এবং ইনজেকশনের প্রভাবে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ঘুমিয়ে কাটায় তাহলে তার ঐ দিনের রোযা শুদ্ধ হবে না।

আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

সূত্রঃ ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

https://islamqa.info/bn/95062

_____

ডেন্টাল প্রসিডিওর এর সময় ব্লিডিং হওয়া প্রসংগেঃ

প্রশ্ন:

রোজা অবস্থায় শরীর থেকে রক্ত বের হলে বা সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলে রোজা ভেঙ্গে যায় কি না? অনেকের দাঁতের সমস্যা থাকে। রোজা অবস্থায় দাঁত দিয়ে রক্ত বের হলে কি রোজা নষ্ট হয়ে যাবে?

উত্তর:

শরীর থেকে রক্ত বের হলে রোজার কোনো ক্ষতি হয় না এবং সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত বের করলেও রোজা ভাঙ্গে না। তবে ইচ্ছা করে এ পরিমাণ রক্ত দেওয়া ঠিক নয়, যার কারণে রোজা রাখার শক্তি হারিয়ে ফেলার আশংকা হয় বা রোজা রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। আর দাঁত থেকে রক্ত বের হওয়া রোজা ভঙ্গের কারণ নয়। তবে রোযা অবস্থায় রক্ত বের হলে তা যেন গলায় চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কেননা গলায় রক্তের স্বাদ পাওয়া গেলে রোজা ভেঙ্গে যাবে।

আরও দেখুন:

খুলাসাতুল ফাতাওয়া ১/২৫৪;

ফাতাওয়া হিন্দিয়া ১/২০৩;

ফাতাওয়া বায্যাযিয়া ৪/৯৮;

আদ্দুররুল মুখতার ২/৩৯৬



উত্তর দিয়েছেন: মুফতি মুহাম্মাদ শোয়াইব

সম্পাদক, মাসিক আলহেরা (আরবি ম্যাগাজিন)

মুহাদ্দিস, জামিয়া রহমানিয়া সওতুল হেরা, টঙ্গী, গাজীপুর।

(সংগৃহীত)

প্রশ্ন: রোজাদারের জন্য কি দন্ত-চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জায়েয আছে? আমার দাঁতের চিকিৎসা করা একান্ত জরুরী। আমি যদি র....

আনন স্পেশালাইজড ওরো ডেণ্টাল সার্জারি🦷🦷➡️হাউস #২,রোড #১২,সেক্টর #১১,উত্তরা,ঢাকা ১২৩০আপনি যে কোন চিকিৎসার খরচ ও বিস্তারিত ...
08/03/2022

আনন স্পেশালাইজড ওরো ডেণ্টাল সার্জারি🦷🦷
➡️হাউস #২,রোড #১২,সেক্টর #১১,উত্তরা,ঢাকা ১২৩০
আপনি যে কোন চিকিৎসার খরচ ও বিস্তারিত জানতে সরাসরি ফোন করুন
☎️☎️01303967961📲📱📞

👉🏻 ভাঁঙা ও খয় হওয়া সামনের দাঁতের
চিকিৎসা (১ দিনে)🌐
দাঁত সম্পুর্ন ধবধবে সাঁদা করা (টিথ হোয়াইটেনিং)
➡️ দাঁতের গর্তের বিভিন্ন ফিলিং🌐
➡️ রুট ক্যানেল. ক্যাপ এবং ব্রিজ।🌐
➡️ আক্কেল দাঁত তোলা।📍
➡️ বাচ্চাদের ও অন্যান্য দাঁত তোলা।📍
🦷 দাঁতের ব্যাথার চিকিৎসা।📍
🦷 দাঁত ক্লিন, দাঁতের দাঁগ দূর করা (স্কেলিং পলিশিং)🌶


আমাদের বৈশিষ্টঃ
শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত অত্যন্ত মনোরম পরিবেশ।
সর্বাধুনিক ডেন্টাল ইন্সট্রুমেন্ট।
দক্ষ, অভিজ্ঞ এবং অন্তরিক ডেন্টাল সার্জন দ্বারা পরিচালিত।
সকল যন্ত্রপাতি অটোক্লেভে জীবাণুমুক্ত করে UV স্টোরে সংরক্ষণ করা হয়।
মহিলা রোগীদের জন্য রয়েছে মহিলা ডাক্তার।
ব্যাথামুক্ত ভাবে সকল চিকিৎসা করা হয়।

Address

House:2, Road:12, Sector:11, Uttara
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 17:00 - 22:00
Tuesday 17:00 - 22:00
Wednesday 17:00 - 22:00
Thursday 17:00 - 22:00
Friday 17:00 - 22:00
Saturday 17:00 - 22:00
Sunday 17:00 - 22:00

Telephone

+8801303967961

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anan Specialized Oro Dental Surgery posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Anan Specialized Oro Dental Surgery:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category