Dr. Yousuf Miah

Dr. Yousuf Miah ডা. মো. ইউসুফ মিয়া
(স্বাস্থ্য সেবায় ৩৮ বছর)
স্বনামধণ্য প্রভাষক - মানিকগঞ্জ হোমিও মেডিকেল কলেজ
(1)

Health Queries
Health Complexities
Treatment
Counselling
Support Centre for common health queries
Medicines and Delivery

🗣️চিকিৎসায় সুস্থ একজন কিডনি জটিলতায় আক্রান্ত রোগীর মতামত💬👤মো. খলিলুর রহমানঅবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকবি বি সি বর্ডার সরক...
08/10/2025

🗣️চিকিৎসায় সুস্থ একজন কিডনি জটিলতায় আক্রান্ত রোগীর মতামত💬

👤
মো. খলিলুর রহমান
অবসর প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক
বি বি সি বর্ডার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সখিপুর, টাঙ্গাইল.......

✅হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় যে কিডনি রোগ নিরাময় সম্ভব তার একটি দৃষ্টান্ত✅

🩺কিডনি ক্ষতির জন্য চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি ছাড়া সমস্ত চিকিৎসা পদ্ধতিতে অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং চ্যালেঞ্জিং। কিডনি রোগ বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ প্রায়ই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা যায়। এমনকি ডায়ালাইসিস বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি ত্রুটিযুক্ত কিডনি রোগীরা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়ের আশা করতে পারেন। আমাদের ডাক্তার ডা. মো. ইউসুফ মিয়া অনেক রোগীকে কিডনি ব্যর্থতার লক্ষণ বা CKD থেকে পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করেছেন। এই ভিডিওতে আমরা এমন একজন রোগীকে উপস্থাপন করেছি যার কিডনি ফেইলিউর বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ ছিল। আশা করি কম খরচে সর্বোত্তম চিকিৎসা পাওয়ার জন্য মানুষ তাদের আশা ফিরে পাবে।

▶️ Video: https://www.youtube.com/watch?v=AGFBdaxJdB0

27/09/2025

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন আসা রোগীদের অত্যন্ত ধৈর্যের সাথে অপেক্ষার কিছু মূহুর্ত।

কেউ কেউ ধারণা পোষণ করেন যে হোমিওপ্যাথি ঔষধ বিজ্ঞানসম্মতভাবে প্রস্তুতকৃত নয়, তাদের সম্পর্কে বিশেষ কিছু বলার নেই। তবে এই ...
16/09/2025

কেউ কেউ ধারণা পোষণ করেন যে হোমিওপ্যাথি ঔষধ বিজ্ঞানসম্মতভাবে প্রস্তুতকৃত নয়, তাদের সম্পর্কে বিশেষ কিছু বলার নেই। তবে এই ধরনের মন্তব্য করার আগে অবশ্যই ন্যানো পার্টিকেল থিওরি এবং হোমিওপ্যাথি ওষুধের সূক্ষ্ম মাত্রার প্রয়োগ এই দুইটি বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন। ন্যানো পার্টিকেল হলো ১ থেকে ১০০ ন্যানোমিটার (nm) ব্যাসের কণা, যেখানে ১ ন্যানোমিটার হলো এক মিটারের এক বিলিয়নতম ভাগ (10⁻⁹ মি.) যা অত্যন্ত ক্ষুদ্র কনিকা এবং খালি চোখে দেখা সম্ভব নয়। এদের দেখতে বিশেষ যন্ত্র যেমন স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপ (STM) প্রয়োজন। এই পদার্থ যখন সূক্ষ অবস্থায় রূপ নেয়, তখন তার শক্তি বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। এর প্রধান কারণ হলো কণার আকার ছোট হলে তার পৃষ্ঠভাগের অনুপাত অনেক বেড়ে যায়। ফলে সামান্য পরিমাণ পদার্থও বহুলাংশে কার্যকর হয়ে ওঠে, কারণ বেশি পৃষ্ঠভাগ মানে পরিবেশ বা জীবদেহের সাথে ক্রিয়ার সম্ভাবনা বেশি। একই সঙ্গে সূক্ষ কণাগুলো অণুস্তরে অনেক বেশি সক্রিয় হয় এবং খুব সহজেই রাসায়নিক ও জৈবিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারে। এ ধরনের ক্ষুদ্র কণিকা সহজে কোষের ঝিল্লি ভেদ করে ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয় এবং অতি অল্প পরিমাণেও শরীরে গভীর প্রভাব সৃষ্টি করে যার যা রোগ শক্তিকে পরাজিত করতে সাহায্য করে।

হোমিওপ্যাথি এই ধারণা থেকে একদমই ব্যতিক্রম কিছু নয় বরং মহাত্বা স্যামুয়েল হ্যানিমেনের হাত ধরে প্রায় আড়াই শতাব্দীরও বেশী সময় ধরে এই ধারণাকে কাজে লাগিয়েই হোমিওপ্যাথি ওষুধ শক্তিকৃত করে প্রস্তুত করা হয় । এখানে ওষুধকে বারবার dilution ও succussion-এর মাধ্যমে অতি সূক্ষ মাত্রায় নিয়ে আসা হয়। যদিও প্রচলিতভাবে মনে করা হতো এত dilution-এর পর ওষুধে কার্যকর কিছু থাকে না, কিন্তু আধুনিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে যে এসব উচ্চ মাত্রার dilution-এও মূল পদার্থের ন্যানো-আকারের কণিকা থেকে যায়। এই সূক্ষ কণিকাই জীবদেহে শক্তিশালী প্রভাব সৃষ্টি করে এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকে উদ্দীপ্ত করতে পারে। তাই বলা যায়, একটি পদার্থ সূক্ষ অবস্থায় সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়, এবং সেই বৈজ্ঞানিক কারণেই হোমিওপ্যাথি ওষুধ সূক্ষ মাত্রায় থেকেও অভাবনীয় কার্যকারিতা প্রদর্শন করে।

বিঃদ্রঃ - কোন ধরনের ভুল ত্রুটি থাকলে, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইল।

Justicia Adhatoda (জাস্টিসিয়া আধাটোডা)∆ অন্যান্য নাম – বসাকা, আধাটোদা, বাসক, Malabar Nut, Vasaka। এটি Acanthaceae পরিবার...
14/09/2025

Justicia Adhatoda (জাস্টিসিয়া আধাটোডা)
∆ অন্যান্য নাম – বসাকা, আধাটোদা, বাসক, Malabar Nut, Vasaka। এটি Acanthaceae পরিবারের একটি ঔষধি উদ্ভিদ। ভারতীয় উপমহাদেশ, বাংলাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার স্থানীয় গাছ।

✓ হোমিওপ্যাথিতে এর মাদার টিংচার প্রধানত ব্যবহৃত হয়, বিশেষত শ্বাসকষ্ট ও রেসপিরেটরি সমস্যায়।

∆ লক্ষণ (Symptoms):
শ্বাসকষ্ট (Respiratory Trouble) – হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাস নিতে কষ্ট, বুকের ভেতরে চাপ।

কাশি (Cough) – দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি অথবা কফযুক্ত কাশি, ঘন সাদা/আঠালো কফ।

রক্তমিশ্রিত কফ (Haemoptysis) – বিশেষ করে যক্ষ্মাজনিত কাশিতে রক্ত আসা।

ফুসফুসের রোগ (Lung Affections) – টিউবারকুলোসিস, ব্রঙ্কাইটিস ও শ্বাসযন্ত্রের প্রদাহে।

গলা ও স্বরযন্ত্র (Throat & Voice) – গলা ব্যথা, স্বর ভাঙা, দীর্ঘস্থায়ী ল্যারিঞ্জাইটিস।

জ্বর (Fever) – শ্বাসকষ্টজনিত জ্বর বা যক্ষ্মাজনিত জ্বরে।

রক্তস্রাবের প্রবণতা (Haemorrhagic tendency) – ফুসফুস থেকে রক্তপাতের প্রবণতায়।

∆ ডোজ (Dose):
মাদার টিংচার (Q): ৫–১০ ফোঁটা সামান্য পানি মিশিয়ে দিনে ২–৩ বার।

দীর্ঘস্থায়ী কেসে, চিকিৎসকের পরামর্শে ডোজ সমন্বয় করা উচিত।

আজকের পার্সেলের চিত্র । আস্থা ও নির্ভরতার এক দীপ্তিমান নাম 'দেশ বাংলা হোমিও হল'। অত্যন্ত সতর্কতার সাথে প্যাকেজিং করবার প...
13/09/2025

আজকের পার্সেলের চিত্র । আস্থা ও নির্ভরতার এক দীপ্তিমান নাম 'দেশ বাংলা হোমিও হল'। অত্যন্ত সতর্কতার সাথে প্যাকেজিং করবার পর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঔষধ পৌঁছে যাচ্ছে। কোন রোগী চাইলে প্রথমবার সরাসরি যোগাযোগ করার পর থেকে অনলাইনে চিকিৎসা নিতে পারবেন এবং কুরিয়ারে ঔষধ সংগ্রহ করা যাবে।

সৌজন্যে
দেশ বাংলা হোমিও হল।

❤️ সিরিয়াল নেয়া হয় সকাল ১১টা হতে রাত ১১টা নাগাদ।

💥ঠিকানা - দেশ বাংলা হোমিও হল

১। আশকোনা শাখা - আশকোনা বাজার , হাজী ক্যাম্প রোড, দক্ষিনখান, ঢাকা ১২৩০।
যোগাযোগ - 01734440444

২। উত্তরা শাখা -রাজউক কমা: কমপ্লেক্স (৩য় তলা), উত্তরা ৭, ঢাকা
যোগাযোগ - 01734440400

৩। ফার্মগেট শাখা - গ্রীন সুপার মার্কেট, (২য় তলা) ফার্মগেট, ঢাকা
যোগাযোগ - 01711 478586

❤️ সময়সূচি :
1) উত্তরা শাখা
শনি,সোম, বৃহস্পতি - ১টা - ৫ টা

2) এয়ারপোর্ট শাখা -শনি,সোম, বৃহস্পতি - রাত ৮ টা - রাত ১১ টা
(বুধবার সকল শাখা বন্ধ)

3) ফার্মগেইট শাখা -
রবি,মঙ্গল, শুক্র - ১টা - ৫টা

❤️ সিরিয়ালের জন্যে -

১।01816-848 171

২।01816 533 280

৩।01400 69 80 80

ধন্যবাদ

স্বাভাবিক কোষ থেকে ক্যান্সার কোষে রূপান্তরমানবদেহ একটি অত্যন্ত জটিল ও সংগঠিত জীবন্ত যন্ত্র, যার প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ন...
12/09/2025

স্বাভাবিক কোষ থেকে ক্যান্সার কোষে রূপান্তর
মানবদেহ একটি অত্যন্ত জটিল ও সংগঠিত জীবন্ত যন্ত্র, যার প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালনে ব্যস্ত। এই সুসজ্জিত কাঠামোর মূল ভিত্তি হলো কোষ (Cell)। একটি কোষের জন্ম, বৃদ্ধি, বিভাজন ও মৃত্যু—সবই একটি নির্দিষ্ট ছকের মধ্যে ঘটে। কিন্তু যখন এই নিয়ন্ত্রিত প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে, তখনই শুরু হয় বিপত্তি। কখনো কখনো একটি স্বাভাবিক কোষ, নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ধীরে ধীরে এক ভয়াবহ রূপ ধারণ করে, যাকে আমরা চিনি ক্যান্সার কোষ নামে।
ক্যান্সার একটি প্রাণঘাতী রোগ, কিন্তু এটি হঠাৎ করেই সৃষ্টি হয় না। বরং এটি একধরনের ধাপে ধাপে পরিবর্তনের ফল।

🧬 ১. স্বাভাবিক কোষ (Normal Cells):
স্বাভাবিক কোষ নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে। তারা সুনির্দিষ্ট সময়ে বিভাজিত হয়, একে অপরের সাথে সংগঠিতভাবে থাকে এবং প্রয়োজনে মৃত্যু বরণ করে (যাকে বলে "অ্যাপটোসিস")। এই নিয়ন্ত্রিত আচরণের ফলে দেহ সুস্থ ও কার্যক্ষম থাকে।

📈 ২. অতিবৃদ্ধি বা হাইপারপ্লাসিয়া (Hyperplasia):
কোনো কারণে কোষগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সংখ্যায় বিভাজিত হতে শুরু করে। এ পর্যায়ে কোষের চেহারা বা গঠনে কোনো বড় পরিবর্তন দেখা যায় না, কিন্তু তারা অতিরিক্ত হয়ে যায়। এটি অনেক সময় ক্ষতিকর না হলেও, দীর্ঘমেয়াদে এটি ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ এই ধরণের কোষ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

⚠️ ৩. অস্বাভাবিক গঠন বা ডিসপ্লাসিয়া (Dysplasia):
এই পর্যায়ে কোষগুলোর গঠন ও বিন্যাস অস্বাভাবিক হতে শুরু করে। তারা স্বাভাবিক কোষের মতো আর দেখায় না। কোষের আকার, রঙ, নিউক্লিয়াসের আকৃতি ইত্যাদিতে পরিবর্তন আসে। এটি একটি পূর্ব-ক্যান্সার ধাপ, অর্থাৎ এখনো পুরোপুরি ক্যান্সার হয়নি, তবে ঝুঁকি অনেক বেশি।
এই পর্যায়ে দ্রুত চিকিৎসা না করা হলে পরবর্তী ধাপে রোগ অপ্রতিরোধ্য হতে পারে।

🔥 ৪. ক্যান্সার কোষ (Cancer):
সবশেষে, কোষগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বিভাজিত হতে থাকে। তারা নিজেদের বৃদ্ধির জন্য শরীরের নিয়ম মানে না এবং আশপাশের টিস্যুতে ঢুকে পড়ে। অনেক সময় এই কোষ রক্ত বা লসিকা (lymph) এর মাধ্যমে শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়ে যায়, যাকে বলে মেটাস্ট্যাসিস।

- এ ধরনের কোষ দেহের প্রাকৃতিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে যায় এবং ধ্বংসাত্মক প্রভাব সৃষ্টি করে।স্বাভাবিক কোষ থেকে ক্যান্সার কোষে রূপান্তর একটি জটিল ও ধাপে ধাপে ঘটে যাওয়া প্রক্রিয়া। এই রূপান্তরটি যদি প্রাথমিক পর্যায়েই শনাক্ত করা যায়, তবে ক্যান্সার প্রতিরোধ বা চিকিৎসা অনেক সহজ হয়। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং চিকিৎসা গ্রহণ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।

👉👉👉এই দূরারোগ্য মরণব্যাধি নিরাময়ে হোমিওপ্যাথির বিকল্প নেই। ক্যান্সারের রোগী জীবন যুদ্ধের টিকে থাকবার জন্য তার সকল সর্বাত্মক প্রয়াসের পরও যখন ব্যর্থ হন তখন প্রকৃত পক্ষে হোমিওপ্যাথি আশার আলো দেখাতে পারে। ক্যান্সার, কিডনি ও লিভার সিরোসিসের মতো চিকিৎসায় ডাঃ মোঃ ইউসুফ মিয়া উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো দীপ্তিমান যার চিকিৎসায় দেশ ও দেশের বাইরের বহু জটিল রোগী সুস্থ হচ্ছেন এই ধরনের জটিল সব রোগ থেকে। মাত্র এক থেকে দুই মাসে ক্যান্সারের চিকিৎসায় একটি সুস্পষ্ট পরিবর্তন বোঝা যায়।

আবহমান কাল ধরে অর্জুন গাছের ছাল (Terminalia arjuna) আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও লোকজ চিকিৎসায় বহু বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। নিচে ...
11/09/2025

আবহমান কাল ধরে অর্জুন গাছের ছাল (Terminalia arjuna) আয়ুর্বেদ, ইউনানি ও লোকজ চিকিৎসায় বহু বছর ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। নিচে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়া হলো।

🌳 সাধারণ পরিচিতি
বৈজ্ঞানিক নাম: Terminalia arjuna

পরিবার: Combretaceae

বাংলায় নাম: অর্জুন

ব্যবহারযোগ্য অংশ: মূলত ছাল (Bark), তবে ফল ও পাতা ওষুধি কাজে ব্যবহৃত হয়।

⚕️ অর্জুন ছালের প্রধান উপকারিতা

- হৃদরোগে উপকারী।

- অর্জুন ছালকে "হার্ট টনিক" বলা হয়।

- হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ও - হৃদপেশীকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে।

- হার্ট অ্যাটাক-পরবর্তী দুর্বলতা দূর করতে কার্যকর।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ :

- উচ্চ ও নিম্ন রক্তচাপের ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করে।

- রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।

- রক্তশোধক ও প্রদাহনাশক

- শরীর থেকে টক্সিন দূর করতে সহায়ক।

- চর্মরোগ, ফোঁড়া, ঘা-শুশ্রুষায় ব্যবহার করা হয়।

- ডায়রিয়া ও আমাশয়েও কার্যকর

- ছালের ক্বাথ খেলে আমাশয়, ডায়রিয়া ও রক্তপাত বন্ধে উপকারী।

হাড়-মাংসের শক্তি বৃদ্ধি :

- হাড় মজবুত করে এবং অস্থি-ভঙ্গুরতায় সাহায্য করে।

- শরীরের দুর্বলতা কমায়।

- রক্তপাত বন্ধে সাহায্যকারী

- ক্ষত, নাক দিয়ে রক্ত পড়া বা অতিরিক্ত মাসিক রক্তক্ষরণে ছাল ব্যবহার করা হয়।

🧪 প্রধান রাসায়নিক উপাদান
- ফ্ল্যাভোনয়েড (Flavonoids)

- ট্রাইটারপেনয়েড (Triterpenoids)

- গ্লাইকোসাইড

- ট্যানিন

📌 ব্যবহারের সাধারণ পদ্ধতি (লোকজ চিকিৎসায়) :
ক্বাথ (ডেকোশন): ছাল ভিজিয়ে খাওয়া হয় অথবা গরম পানিতে সেদ্ধ করে খাওয়া যায়।

- গুঁড়া: শুকনো ছাল গুঁড়া করে দুধ বা মধুর সঙ্গে খাওয়া হয়।

পেস্ট: ক্ষত বা ফোঁড়ায় বাহ্যিকভাবে লাগানো হয়।

⚠️ সতর্কতা
- দীর্ঘদিন অতিরিক্ত সেবনে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

- গর্ভবতী ও শিশুদের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা উচিত নয়।

- হৃদরোগে ওষুধ চলমান থাকলে অর্জুন ছাল খাওয়ার আগে ডাক্তার বা আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

09/09/2025

♥️ মিষ্টভাষী ডাক্তার অপেক্ষা স্পষ্টভাষী ডাক্তার উত্তম -
যিনি গ্যারান্টি দিলেন এবং যিনি সেটা বিশ্বাস করলেন উভয় সমান ভাবেই কুফুরী করলেন।

ধন্যবাদ

প্রকৃতির দান মানুষের জীবনে অপরিসীম। আমাদের খাদ্য ও স্বাস্থ্য রক্ষায় নানা উপাদান যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ভেষজ গুণাগুণসম্...
08/09/2025

প্রকৃতির দান মানুষের জীবনে অপরিসীম। আমাদের খাদ্য ও স্বাস্থ্য রক্ষায় নানা উপাদান যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ভেষজ গুণাগুণসম্পন্ন কিছু উপাদান বিশেষভাবে উপকারী। রসুন (Garlic) এমন এক প্রাকৃতিক ভেষজ যা খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধির পাশাপাশি ঔষধি গুণে ভরপুর।

উৎপত্তি ও পরিচয় :
রসুন একটি কন্দজাতীয় ফসল। এটি Alliaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। বৈজ্ঞানিক নাম - Allium Sativum . প্রাচীনকাল থেকেই ভারত, মিশর, চীনসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে রসুন ব্যবহার হয়ে আসছে। রসুনের কন্দে অনেকগুলো কোয়া থাকে, যা রান্না ও চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

পুষ্টিগুণ :
* রসুনে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘বি৬’, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, সেলেনিয়াম ও অ্যালিসিন নামক উপাদান থাকে। বিশেষ করে অ্যালিসিন রসুনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক উপাদান, যা শরীরে জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে।

* খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বহু বছর ধরেই নানা গবেষণা ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। রসুন (Garlic) শুধু একটি মসলা নয়, এটি একটি প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার হয়, বিশেষ করে খালি পেটে খেলে এর কার্যকারিতা আরও বেড়ে যায়। নিচে খালি পেটে রসুন খাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা তুলে ধরা হলো:

🔹 ১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:
রসুনে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল ও অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদান যা শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। খালি পেটে খেলে এই উপাদানগুলো আরও ভালোভাবে শরীরে কাজ করে।

🔹 ২. হজম শক্তি বৃদ্ধি করে:
রসুন পেট পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে এবং হজমশক্তি উন্নত করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়, যার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

🔹 ৩. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক:
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে, রসুন ব্লাড প্রেসার কমাতে সাহায্য করে। খালি পেটে রসুন খেলে এটি দ্রুত রক্তে মিশে কার্যকর হয়।

🔹 ৪. হৃদরোগ প্রতিরোধ করে:
রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও সালফার যৌগ রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত চলাচল উন্নত করে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

🔹 ৫. ডিটক্সিফিকেশন বা বিষাক্ত পদার্থ দূর করে:
রসুন লিভার পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। এটি লিভার ও কিডনির কার্যক্ষমতা উন্নত করে।

🔹 ৬. অ্যান্টিক্যান্সার বৈশিষ্ট্য:
রসুনে থাকা অ্যালিসিন নামক উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে, বিশেষ করে কোলন, পাকস্থলি ও প্রোস্টেট ক্যান্সার।

🔹 ৭. ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী কারণ এটি ইনসুলিন নিঃসরণে সহায়তা করে এবং রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

⚠️ সতর্কতা:
- খালি পেটে রসুন খাওয়ার আগে পেট আলসার বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

- অতিরিক্ত রসুন খেলে বদহজম, গ্যাস, অথবা শরীর গরম হয়ে যেতে পারে।

- একদিনে ১–২ কোয়া রসুনই যথেষ্ট।

Address

Chamber 01/636 Askona, Newairport, Chamber 02/Rajuk Commercial Complex, Floor/3, Shop/01, Uttara Chamber 03/Green Supermarket 1st Floor, Farmgate, Tejgaon Dhaka
Dhaka
1230

Opening Hours

Monday 10:00 - 22:00
Tuesday 10:00 - 22:00
Thursday 10:00 - 22:00
Friday 10:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 22:00
Sunday 10:00 - 22:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Yousuf Miah posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Yousuf Miah:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category