Dr. Mumtahena Afroz Nisha

Dr. Mumtahena Afroz Nisha Dr. Mumtahena Afroz Nisha is a General Physician & Nutrition Consultant at Millennium Specialized Hospital Ltd. For Online counselling : 01867262901(WhatsApp)

She also works as a Lecturer Department of Anatomy at Dhaka National Medical College.

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (Glycemic Index) এবং রক্তে শর্করার মাত্রাগ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) হলো একটি মানদণ্ড, যা নির্ধারণ করে কো...
02/11/2025

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (Glycemic Index) এবং রক্তে শর্করার মাত্রা

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) হলো একটি মানদণ্ড, যা নির্ধারণ করে কোনো খাবার খাওয়ার পর সেটি কত দ্রুত রক্তে শর্করার (গ্লুকোজ) মাত্রা বৃদ্ধি করে। সাধারণত খাবারগুলিকে গ্লুকোজ বা সাদা পাউরুটির সঙ্গে তুলনা করে ০ থেকে ১০০ স্কেলে র‍্যাংক দেওয়া হয়।

উচ্চ GI যুক্ত খাবার দ্রুত হজম হয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায়।

নিম্ন GI যুক্ত খাবার ধীরে হজম হয় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের শ্রেণিবিন্যাস

👉 নিম্ন GI (৫৫ বা তার কম):
রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে বাড়ায়।
উদাহরণ: বেশিরভাগ ফল, সবজি, ডাল, বাদাম, পূর্ণ শস্য (whole grains)।

👉মধ্যম GI (৫৬–৬৯):
মাঝারি হারে শর্করা বাড়ায়।
উদাহরণ: পূর্ণ গমের রুটি, ব্রাউন রাইস, মিষ্টি আলু।

👉উচ্চ GI (৭০ বা তার বেশি):
দ্রুত রক্তে শর্করা বাড়ায়।
উদাহরণ: সাদা রুটি, সাদা ভাত, চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার, সফট ড্রিঙ্কস।

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও রক্তে শর্করার সম্পর্ক

খাবার খাওয়ার পর বিশেষ করে উচ্চ GI খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায়।

তখন অগ্ন্যাশয় থেকে ইনসুলিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়, যা রক্তের গ্লুকোজকে কোষে প্রবেশ করিয়ে শক্তিতে রূপান্তর করে।

নিয়মিত উচ্চ GI খাবার খাওয়া রক্তে শর্করার ওঠানামা ঘটায়, যা দীর্ঘমেয়াদে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ও টাইপ–২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়।

অপরদিকে নিম্ন GI খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখে, যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ ও দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

বাস্তব জীবনে গুরুত্ব

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য:
নিম্ন GI খাবার খেলে হঠাৎ রক্তে শর্করা বেড়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

ওজন নিয়ন্ত্রণে:
নিম্ন GI খাবার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং দীর্ঘ সময় পেট ভরা রাখে।

01/11/2025

অনেকেই ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন জুস কিনে কিনে খেয়ে থাকেন।অথচ ঘরে থাকা ইনগ্রেডিয়েন্ট্স দিয়েই আপনি বানিয়ে নিতে পারেন আপনার "ফ্যাট মেল্টার " বা চর্বি কমানোর টোটকা!🫰

যা লাগবে:

👉কাঁচা হলুদ-আধ ইঞ্চি
👉আদা-আধ ইঞ্চি
👉কালো জিরা -১চা চামচ

একসাথে পেস্ট করে গরম পানি তে ঢেলে নিন। এবার কয়েক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিন!
হয়েই গেলো!🫰😄

🫁 টিবি (ক্ষয়রোগ): সচেতনতা মানেই প্রতিরোধটিবি বা ক্ষয়রোগ একটি সংক্রামক রোগ, যা Mycobacterium tuberculosis নামের জীবাণু ...
27/10/2025

🫁 টিবি (ক্ষয়রোগ): সচেতনতা মানেই প্রতিরোধ

টিবি বা ক্ষয়রোগ একটি সংক্রামক রোগ, যা Mycobacterium tuberculosis নামের জীবাণু দ্বারা হয়। এটি সাধারণত ফুসফুসে আক্রমণ করে, তবে শরীরের অন্য অংশেও (যেমন হাড়, কিডনি, মস্তিষ্ক, গ্রন্থি ইত্যাদি) হতে পারে।

---

⚠️ টিবির লক্ষণগুলো

তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি

কফে রক্ত আসা

জ্বর (বিশেষ করে বিকেল বা রাতে)

ঘাম হওয়া (রাতে বেশি)

অকারণে ওজন কমে যাওয়া

দুর্বল লাগা, ক্ষুধামন্দা

---

🧬 রোগ ছড়ানোর উপায়

টিবি-রোগীর কাশি, হাঁচি, বা থুতুতে জীবাণু ছড়ায়। আশেপাশের মানুষ সেই জীবাণু শ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করলে সংক্রমিত হতে পারে।

---

💊 চিকিৎসা

টিবি পুরোপুরি সুস্থ হওয়া সম্ভব — তবে শর্ত হলো ডাক্তার নির্দেশিত সম্পূর্ণ ওষুধের কোর্স শেষ করা।
অসম্পূর্ণ চিকিৎসা করলে জীবাণু শক্তিশালী হয়ে ড্রাগ-রেজিস্ট্যান্ট টিবি হতে পারে, যা চিকিৎসা করা অনেক কঠিন।

---

🛡️ প্রতিরোধের উপায়

টিবি রোগীকে আলাদা বিছানা ও ঘরের ব্যবস্থা করা

কাশির সময় মুখ ঢেকে রাখা

রোগীর কফ ঢেকে ফেলা বা পুড়িয়ে ফেলা

পর্যাপ্ত রোদ ও বাতাস ঢোকে এমন বাসস্থান রাখা

শিশুকে জন্মের পর বিসিজি (BCG) টিকা দেওয়া

---

💚 বার্তা

> “টিবি লজ্জার নয়, চিকিৎসাযোগ্য রোগ।”
সময়মতো শনাক্ত করুন, সম্পূর্ণ চিকিৎসা নিন —
নিজে বাঁচুন, সমাজকে বাঁচান

24/10/2025
  Cancer awareness 🌷
23/10/2025

Cancer awareness 🌷

নবজাতকের জন্ডিস: ভয় নয়, জানা চাই সঠিক তথ্য ও সচেতনতা! 💛​জন্মের পর আপনার সোনামণির ত্বক বা চোখের সাদা অংশ হলুদ দেখেছেন? ঘা...
20/10/2025

নবজাতকের জন্ডিস:

ভয় নয়, জানা চাই সঠিক তথ্য ও সচেতনতা! 💛

​জন্মের পর আপনার সোনামণির ত্বক বা চোখের সাদা অংশ হলুদ দেখেছেন? ঘাবড়ে যাবেন না! প্রায় ৬০% শিশুর মধ্যেই এমনটা দেখা যায়। একে নবজাতকের স্বাভাবিক জন্ডিস (Physiological Jaundice) বলে, যা সাধারণত নিরীহ।

​🌤️ জন্ডিস কেন হয়? [কারণ জানুন]
​শিশু যখন মায়ের গর্ভে থাকে, তখন তার রক্তে এক ধরনের বিশেষ রক্তকণিকা থাকে।
🟢​বিলিরুবিনের সৃষ্টি: জন্মের পর এই অতিরিক্ত রক্তকণিকা ভেঙে যায় এবং 'বিলিরুবিন' নামে একটি হলুদ রঙের পদার্থ তৈরি হয়।
🟢​অপরিণত লিভার: নবজাতকের লিভার (যকৃৎ) তখনো পুরোপুরি পরিপক্ক না হওয়ায় শরীর থেকে এই বিলিরুবিন দ্রুত বের করতে পারে না।
​ফলাফল: বিলিরুবিন শরীরে জমা হয়ে ত্বক ও চোখে হালকা হলুদ ভাব সৃষ্টি করে।
​⚠️ কখন সতর্ক হবেন? []
​সাধারণ জন্ডিস সাধারণত ২-৩ দিন পর দেখা দেয় এবং এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে কমে যায়। কিন্তু নিচের যেকোনো একটি লক্ষণ দেখলেই দেরি না করে তাৎক্ষণিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন:
লক্ষণ গুরুত্ব
🟢২৪ ঘণ্টার মধ্যে শুরু --জন্মের প্রথম দিনেই জন্ডিস দেখা দিলে।
🟢দ্রুত বিস্তার জন্ডিস মুখ থেকে বুক, পেট ও পা পর্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে গেলে।
🟢শিশুর আচরণ বাচ্চা খুব দুর্বল, নিস্তেজ, অতিরিক্ত ঘুমায়, বা দুধ টানতে না চাইলে।
🟢বিপাক ক্রিয়া প্রস্রাব গাঢ় হলুদ বা বাদামি রঙের হলে, অথবা মল ফ্যাকাশে (সাদাটে) হলে।
🟢জ্বর জন্ডিসের সাথে যদি জ্বর আসে।

💡 চিকিৎসা পদ্ধতি কী?
​বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শুধুমাত্র বুকের দুধ খাওয়ানোই যথেষ্ট। তবে বিলিরুবিনের মাত্রা বেশি হলে ডাক্তার নিম্নলিখিত চিকিৎসাগুলো দিতে পারেন:
🟢​বুকের দুধ: পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘন ঘন বুকের দুধ পান করানো।
🟢​ফোটোথেরাপি: শিশুকে নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের নীল আলোর নিচে রাখা হয়, যা বিলিরুবিনকে শরীর থেকে সহজে বের করে দিতে সাহায্য করে।
🟢​রক্ত পরিবর্তন (Exchange Transfusion): বিলিরুবিন অত্যন্ত বেড়ে গেলে এবং মারাত্মক ঝুঁকির আশঙ্কা থাকলে বিশেষ ব্যবস্থায় রক্ত পরিবর্তন করা হতে পারে।

​🧡 আপনার করণীয়:
​✅ নিয়মিত দুধ পান: জন্মের পর থেকেই বাচ্চাকে প্রতি ২-৩ ঘণ্টা পর পর বা দিনে অন্তত ৮-১২ বার বুকের দুধ দিন। পর্যাপ্ত দুধ শরীর থেকে বিলিরুবিন বের করতে সাহায্য করে।
✅ পর্যবেক্ষণ: প্রতিদিন দিনের আলোয় বাচ্চার ত্বক ও চোখ পরীক্ষা করুন।
✅ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ: কোনো অস্বাভাবিকতা দেখলে বা জন্ডিস বাড়লে নিজে

19/10/2025

খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রোগীর ডায়েট চার্ট, মেদ কমানো, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি, পুষ্টিজনীত বিকলঙ্গতা সহ মাতৃকালীন পুষ্টি ও পুষ্টির অভাবজনীত রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। শুধুমাত্র মেডিসিন এর উপর নির্ভর না করেও সুস্থ্য ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে একজন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

সিরিয়াল নিতে ফোন করুন-
09639206020, 01920151757, 01409982033, 01409982037

মিলেনিয়াম স্পেশালাইজ্ড হসপিটাল লিমিটেড
ঠিকানাঃ ৪/১ ওয়াল্টার রোড, সূত্রাপুর (থানার পাশে), ঢাকা - ১১০০।

19/10/2025
🫁 সিওপিডি (Chronic Obstructive Pulmonary Disease) একটি দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, যেখানে ফুসফুসের বায়ুনালী সংকুচিত হ...
17/10/2025

🫁 সিওপিডি (Chronic Obstructive Pulmonary Disease) একটি দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, যেখানে ফুসফুসের বায়ুনালী সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয় এবং ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাসের ক্ষমতা কমে যায়।

---

🔍 কারণ

ধূমপান (সবচেয়ে প্রধান কারণ) 🚬

ঘরের বা বাইরের ধোঁয়া ও ধূলাবালি

রান্নার সময় কাঠ, কয়লা বা গ্যাসের ধোঁয়া

বায়ুদূষণ ও পেশাগত ধুলা বা রাসায়নিক পদার্থ

---

⚠️ উপসর্গ

বারবার কাশি হওয়া

কফসহ কাশি

শ্বাসকষ্ট, বিশেষ করে পরিশ্রমে

ঘন ঘন শ্বাসনালির সংক্রমণ

ক্লান্তি বা দুর্বলতা

---

💡 প্রতিরোধ

ধূমপান সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করুন 🚭

ধোঁয়া ও ধুলাবালি থেকে নিজেকে রক্ষা করুন

পরিষ্কার রান্নার ব্যবস্থা ব্যবহার করুন (যেমন চুলায় এক্সহস্ট ফ্যান, জানালা খোলা রাখা)

নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

প্রয়োজন হলে ইনহেলার বা ওষুধ নিয়মিত ব্যবহার করুন

---

❤️ মনে রাখুন

সিওপিডি সম্পূর্ণরূপে নিরাময়যোগ্য না হলেও প্রতিরোধ ও চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণযোগ্য।
প্রতিদিন একটু সচেতনতা, সুস্থ শ্বাস নেওয়ার অধিকার ফিরিয়ে দিতে পারে! 🌤️

🌷 অনিয়মিত মাসিক ও PCOS🔹 PCOS কী?PCOS মানে হলো Polycystic O***y Syndrome — এটি নারীদের একটি সাধারণ হরমোনজনিত সমস্যা। এতে ...
14/10/2025

🌷 অনিয়মিত মাসিক ও PCOS

🔹 PCOS কী?

PCOS মানে হলো Polycystic O***y Syndrome — এটি নারীদের একটি সাধারণ হরমোনজনিত সমস্যা। এতে ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট অনেকগুলো সিস্ট তৈরি হয় এবং হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।

---

🔹 অনিয়মিত মাসিকের সাথে সম্পর্ক:

PCOS এ শরীরে পুরুষ হরমোন (androgen) বেড়ে যায় এবং ডিম্বস্ফোটন (ovulation) নিয়মিত হয় না।
ফলে মাসিক অনেক সময় —

দেরিতে আসে

মাস বাদ দিয়ে আসে

অনেক সময় একদম বন্ধও হয়ে যায়

👉 তাই অনিয়মিত মাসিক হলো PCOS-এর সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গগুলোর একটি।

---

🔹 PCOS-এর অন্যান্য উপসর্গ:

মুখে ও শরীরে অতিরিক্ত লোম গজানো

মুখে ব্রণ

চুল পড়ে যাওয়া বা টাকের মতো অবস্থা

ওজন বৃদ্ধি, বিশেষ করে পেটের চারপাশে

সন্তান ধারণে সমস্যা

মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতা

---

🔹 প্রতিকার বা করণীয়:

✅ জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনুন:

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা ব্যায়াম করুন

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন

তেলযুক্ত ও মিষ্টি খাবার কমান

✅ খাবারের অভ্যাস ঠিক করুন:

শাকসবজি, ফল, ডাল ও আঁশযুক্ত খাবার খান

পরিমাণমতো পানি পান করুন

✅ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:

প্রয়োজন হলে ওষুধ বা হরমোন থেরাপি নেওয়া যেতে পারে

নিয়মিত মাসিক বজায় রাখতে ডাক্তার প্রদত্ত ওষুধ ব্যবহার করা হয়

✅ মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন:

পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখুন

---

🌸 মনে রাখবেন:

> PCOS পুরোপুরি সারানো না গেলেও ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
নিয়মিত জীবনযাপন ও সময়মতো চিকিৎসা নিলে আপনি একদম স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন। 💪

---⚖️ BMI (Body Mass Index) কী?BMI বা শরীরের ভর সূচক হলো এমন একটি সংখ্যা, যা দিয়ে বোঝা যায় আপনার ওজন আপনার উচ্চতার তুলনা...
11/10/2025

---

⚖️ BMI (Body Mass Index) কী?

BMI বা শরীরের ভর সূচক হলো এমন একটি সংখ্যা, যা দিয়ে বোঝা যায় আপনার ওজন আপনার উচ্চতার তুলনায় স্বাভাবিক আছে কিনা।

---

📏 BMI হিসাবের সূত্র:

\text{BMI} = \frac{\text{ওজন (কেজি)}}{(\text{উচ্চতা (মিটার)})^2}

উদাহরণ:
যদি কারও ওজন ৬০ কেজি এবং উচ্চতা ১.৬ মিটার হয়,
তাহলে

BMI = \frac{60}{1.6^2} = 23.4

---

📊 BMI এর মান অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস:

BMI মান অবস্থা

১৮.৫ এর নিচে ওজন কম (Underweight)
১৮.৫ – ২৪.৯ স্বাভাবিক ওজন
২৫ – ২৯.৯ অতিরিক্ত ওজন (Overweight)
৩০ বা তার বেশি স্থূলতা (Obesity)

Address

Sutrapur
Dhaka
1100

Telephone

+8801867262901

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mumtahena Afroz Nisha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Mumtahena Afroz Nisha:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category