DR.Md.Kaosar Ahmmed Khan

DR.Md.Kaosar Ahmmed Khan This is my official page.People can contact with me for any kind of treatment & health related infor

18/01/2025
21/03/2023

চিকিৎসা ও চিকিৎসক সম্পর্কিত কিছু এটিকেটঃ

ইনবক্সে রিপোর্ট পাঠিয়ে ব্যাখ্যা জানতে চাওয়া একটি অনুচিত কাজ। চিকিৎসা একটি সেনসিটিভ বিষয়।ডাক্তাররা ডাক্তারদের সাথে ইনবক্সে চিকিৎসা বিষয়ক আলাপ করলে সেটা ভিন্ন বিষয়, কারণ সেক্ষেত্রে কমিউনিকেশনটা সহজ ও নিরাপদ হয়।

আমি ইনবক্সে কোন ক্যান্সার বা রক্তরোগের বিষয়ে মতামত দিতে পারিনা। মাঝে মাঝে একান্ত নিকটজনদের সাধারণ Seasonal অসুখ বিসুখে কিছু ওষুধ দিয়ে থাকি। যেগুলো মূলত Over the counter. এর বেশি চিকিৎসা বা মতামত জানানো ঝুঁকিপূর্ণ।

যেকোন চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাথে পেশাদারি আচরণ করা ভাল। এখানে ভিজিট মূখ্য বিষয় নয়, ফিজিক্যালি দেখা করাটা খুব জরুরি।

বিশেষ পরিস্থিতিতে অনেক সময় অনলাইনে রোগী দেখি। কিন্তু তার জন্য যথাযথ পরিবেশ, প্রযুক্তি ও মানসিক প্রস্তুতি রাখতে হয়। সব রোগীও এভাবে দেখা হয় না।

আরেকটি কথা, সামাজিক অনুষ্ঠানে বা পথেঘাটে কোন চিকিৎসককে দেখলে চিকিৎসা নিতে না চাওয়াই ভাল।

একজন শিল্পীকে যেমন যেখানে সেখানে গান গাইতে বলা যায় না, একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে বিয়ের বাড়িতে পেলেই যেমন বলা যায় না আমার ছেলেকে একটু পড়াটা দেখিয়ে দেন, তেমনি ডাক্তারকে দেখলেই রোগের কথা বলাটা উচিত না।

সবচেয়ে বিব্রতকর ব্যাপার হলো, একজন চিকিৎসককে আরেকজন চিকিৎসকের প্রেস্ক্রিপশন দেখিয়ে জিজ্ঞেস করা "ঠিক আছে কিনা"!

পথে ঘাটে, বিয়েবাড়িতে, আত্মীয়-স্বজনের গেট টুগেদারে একজন ডাক্তার দেখা মাত্রই আপনার যদি এদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার বেহাল দশা ও চিকিৎসকদের ন্যায়নীতি সম্পর্কে বলতে ইচ্ছে করে তাহলে বুঝবেন আপনি মানসিকভাবে যথেষ্ট পরিপক্ক হয়ে ওঠেন নি, you should be grown up.

কারণ, চাইলে আপনার সামনে থাকা চিকিৎসকও আপনার পেশা সংক্রান্ত বেহাল দশার বর্ণনা দিতেই পারে। এই দেশের কোনো ব্যবস্থাপনাই ১০০ ভাগ নিঁখুত নয়।

মানবিক চিকিৎসক সবাই চান। কিন্ত তার প্রতি আপনার আচরণটি মানবিক হচ্ছে কিনা ভেবে দেখবেন।
Collected
Courtesy : Rakanuzzaman Suman

13/07/2022

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরেরবেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

৮. বাচ্চাদের এসিডিটি কম হয়, তাই একদম সম্ভব না হলে, খালিপেটে জ্বরের ঔষধ দিতে পারবেন।

৯. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।

ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে।কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।

সুস্বাস্থ্য বলতে আমরা শুধু একটা ফিটফাট দেহকে বুঝি।সেক্ষেত্রে আমরা সবাই মানসিক স্বাস্থ্যের কথা ভুলে যাই।💟😞আপনি দিন শেষে স...
13/07/2022

সুস্বাস্থ্য বলতে আমরা শুধু একটা ফিটফাট দেহকে বুঝি।সেক্ষেত্রে আমরা সবাই মানসিক স্বাস্থ্যের কথা ভুলে যাই।💟😞

আপনি দিন শেষে সুখী তখনি, যখন আপনার এই মানসিক প্রশান্তি থাকবে।বিষন্নতা ক্যান্সারের থেকেও খারাপ।কারন আপনাকে এটা তিলে তিলে মেরে ফেলবে।💔🥺

তাই সময় থাকতে নিজেকে সময় দিন।আপনার মনের চাহিদাকে বুঝতে শিখুন।মনে রাখবেন, জীবনটা আপনার,তাই আপনাকেই সমাধান খুজতে হবে।🤔

ভাল থাকুন আপনি, ভাল থাকুক আপনার মন।🤗💞💕

করোনা'র নতুন আতঙ্কের নাম 'নিওকভ'করোনার জন্মস্থান চীনের ইউহান এ ফের আতঙ্ক। এবার এই মারণ ভাইরাসের আরও বিপজ্জনক স্ট্রেনের খ...
29/01/2022

করোনা'র নতুন আতঙ্কের নাম 'নিওকভ'

করোনার জন্মস্থান চীনের ইউহান এ ফের আতঙ্ক। এবার এই মারণ ভাইরাসের আরও বিপজ্জনক স্ট্রেনের খোঁজ দিলেন চীনের ইউহান শহরের গবেষকরা। ইউহানের বিজ্ঞানীরা দক্ষিণ আফ্রিকায় ‘নিওকভ’ নামের নতুন করোনার স্ট্রেনের হদিশ পেয়েছেন। যা কিনা আগের সব স্ট্রেনের থেকে বিপজ্জনক এবং সংক্রামক।

যদিও এই নিওকভ নতুন ভাইরাস নয়। এটা মিডল-ইস্ট রেসপিরেটারি সিনড্রোম বা মার্স-কোভ ভাইরাসের সঙ্গে যুক্ত। ২০১২ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এই ভাইরাসের সংক্রমণ চোখে পড়ত। এই ভাইরাসটি সাধারণত মানুষের শরীরে সংক্রমণ ঘটায় না। মূলত, পশু পাখির শরীরেই এর সংক্রমণ দেখা যেত।

প্রথমে এই ভাইরাসটি বাদুড়ের শরীরে সংক্রমণ ঘটায়। কিন্তু বায়োআরজিভ জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ইউহানের গবেষকরা দাবি করেছেন, এই নিওকভ এবং এর ‘নিকটাত্মীয়’ পিডিএফ-২১৮০-কোভ মানুষের শরীরেও সংক্রমণ শুরু করেছে। বাদুড় থেকে উটের শরীর হয়ে এই ভাইরাসটি মানুষের শরীরের সংক্রমিত হচ্ছে এই 'নিওকভ’।

ইউহান বিশ্ববিদ্যালয় এবং চাইনিজ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের গবেষকদের দাবি আর মাত্র একবার মিউটেশন হলেই এই ভাইরাসটি মানুষের শরীরে বাসা বাঁধতে পারে।
ভয়ংকর সমস্যা হল, এই ভাইরাস মানুষের শরীরে সংক্রমণ শুরু করলে করোনার কোনও অ্যান্টিবডি বা কোনও ভ্যাকসিন সেটাকে রুখতে পারবে না। চীনা বিজ্ঞানীদের ধারণা, এই নতুন ভাইরাসের স্ট্রেনটির মধ্যে মার্স-হাই-কোভ এর মারণ ক্ষমতা এবং করোনার মতো সংক্রমণ ক্ষমতা থাকবে।

নিওকভ স্ট্রেনের সবচেয়ে ভয়ংকর দিক হল এর মারণক্ষমতা। বিজ্ঞানীদের দাবি, এই ভাইরাসে মৃত্যুহার ৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ প্রতি তিনজন সংক্রমিতের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়। এর উপসর্গও করোনার সাধারণ উপসর্গের মতো। নতুন এই ভাইরাসে সংক্রমিত হলেও সাধারণ জ্বর, সর্দি এবং শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা যেতে পারে।

(তথ্যসূত্র: আউটলুক ইন্ডিয়া)

আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমীন।

ডা. আফরোজা আকবর সুইটি
সহকারী অধ্যাপক
ভাইরোলজী বিভাগ
ঢামেক।

আলহামদুলিল্লাহ
21/11/2021

আলহামদুলিল্লাহ

বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় কোথাও করোনায় সংক্রমিত কারোর মৃত্যু হয়নি বলে জানাচ্ছে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

29/10/2021

কোভিড ১৯ সতর্কতাঃ

সবাই আবার সাবধান হই।কিছুদিন ধরেই জ্বর,নাকে গন্ধ নেই,মাথা ব্যাথা,বমি,ডায়রিয়া,কাশি এমন উপসর্গের রোগী পাচ্ছি।টেস্ট করতে অনিচ্ছুক তাই বোঝা যাচ্ছে না কোভিড নাকি না।

মাস্ক এর ব্যাবহার ক্রমশই কমেছে।মসজিদে, বাজারে সবখানেই মাস্ক পড়া মানুষ খুব কমই চোখে পড়ে।

তাই আরেক ঢেউ যাতে আমাদের প্রিয়জনকে কেড়ে না নেয় আগেভাগেই সতর্ক হই।

টিকা নিন।মাস্ক পড়ুন।স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন, পরীক্ষা করান।

নিজে সচেতন হোন।অন্যকে সচেতন করুন।

ভ্যাক্সিন নিয়ে কোন প্রকার সংশয় নয়।নির্ভয়ে গ্রহণ করুন।নিজে সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করুন।উল্লেখ্য ভ্যাক্সিন নিলেও অবশ্যই ম...
08/09/2021

ভ্যাক্সিন নিয়ে কোন প্রকার সংশয় নয়।নির্ভয়ে গ্রহণ করুন।নিজে সচেতন হোন, অন্যকে সচেতন করুন।
উল্লেখ্য ভ্যাক্সিন নিলেও অবশ্যই মাক্স ব্যবহার করবেন।

Address

Wari
Dhaka

Telephone

+8801727523288

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DR.Md.Kaosar Ahmmed Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DR.Md.Kaosar Ahmmed Khan:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category