What are the opening hours?

Monday 04:00 - 10:00 Tuesday 04:00 - 22:00 Wednesday 04:00 - 22:00 Thursday 04:00 - 22:00 Saturday 04:00 - 22:00 Sunday 04:00 - 22:00

https://www.facebook.com/103611832009344/

Dr.Ibrahim Linkon, 36b, 1 Dinanath Sen Road, Ghuntighor, Gandaria, Dhaka (2025)

04/11/2025

আপনি জানেন কি মানুষ কোন হাড় থেকে আবার পুনজ্জীবিত হবে?

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন--

“মানুষের শরীরের প্রতিটি অঙ্গ মাটিতে মিশে যাবে,
কিন্তু লেজের হাড় (Coccyx) বিনষ্ট হবে না।
সেখান থেকেই মানুষকে পুনরায় সৃষ্টি করা হবে।”
(সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম).

এই ছোট্ট হাড়টি --Coccyx বা Tailbone--
যেটাকে অনেক সময় মানুষ অপ্রয়োজনীয় ভাবে,
আসলে সেটিই হবে আখিরাতে পুনর্জন্মের সূচনা বিন্দু

বিজ্ঞান আজ বলে, এই হাড়টি অদ্ভুতভাবে শক্ত ও অবিনশ্বর গঠনবিশিষ্ট।
আর ইসলাম ১৪০০ বছর আগেই জানিয়ে দিয়েছে —
মানুষকে মাটি থেকে আবার গড়ে তোলার আদেশ
এই হাড় থেকেই শুরু হবে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন —

“তিনি প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন, আর তিনিই তা পুনরায় সৃষ্টি করবেন।”
(সূরা আন-নাজিয়াত, ৭৯:১৩-১৪)

03/11/2025

অনেকে জানতে চান হোমিওপ্যাথিক ওষুধ আসলে কীভাবে হাড় মেরামতে কাজ করে?

বৈজ্ঞানিকভাবে বিষয়টি বোঝানো যায় যে হোমিওপ্যাথি হাড়ের উপর যেভাবে কাজ করে:

1. ভাইটাল ফোর্স সক্রিয় করে (Stimulating Vital Force):
হোমিওপ্যাথিক ওষুধ শরীরের প্রাকৃতিক নিরাময় শক্তি বা Vital Force-কে উদ্দীপিত করে। এই শক্তি শরীরের ভেতরের সেল বা কোষগুলোকে ভারসাম্যে আনে, যার ফলে হাড়ের কোষ (Osteoblast) নতুন করে তৈরি হতে শুরু করে এবং ক্ষতিগ্রস্ত অংশ পুনর্গঠিত হয়।

2. খনিজ শোষণ বাড়ায় (Improves Mineral Absorption):
অনেক সময় শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকলেও সেগুলো ঠিকভাবে শোষিত হয় না।
Calcarea phosphorica, Silicea, Calcarea carbonica ইত্যাদি ওষুধ শরীরকে এই উপাদানগুলোর শোষণ ও ব্যবহার করতে সাহায্য করে। ফলে হাড় স্বাভাবিকভাবে মজবুত হয়।

3. রক্তসঞ্চালন ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে:
Rhus tox, Bryonia, Ruta graveolens, Arnica ইত্যাদি ওষুধ প্রদাহ কমিয়ে রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক করে, যাতে হাড় ও আশেপাশের টিস্যুতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পৌঁছে যায় এবং ব্যথা দ্রুত কমে।

4. ফ্র্যাকচারের ক্ষেত্রে সেল রিপেয়ার ত্বরান্বিত করে:
Symphytum officinale হাড়ের কোষে কোলাজেন ফাইবার ও ক্যালসিফিকেশন প্রক্রিয়া সক্রিয় করে দেয়।
ফলে হাড়ের ফাটল বা ভাঙা অংশ দ্রুত জোড়া লাগে এবং শক্ত হয়ে ওঠে।

5. বৃদ্ধ বয়সেও হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে:
Silicea, Calcarea fluorica, Phosphorus হাড়ের ঘনত্ব (Bone density) ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত হাড়ক্ষয় (Osteoporosis) ধীর করে।

হোমিওপ্যাথি শরীরকে “বাইরে থেকে নয়, ভিতর থেকে” মেরামত করে।
এটি হাড়ের কোষ, খনিজ শোষণ ও রক্তপ্রবাহের ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করে,
ফলে হাড় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক শক্তি, স্থিতি ও স্থায়িত্ব ফিরে পায়।

03/11/2025

মনুষ্যত্বই মানুষের আসল পারফিউম যার সুগন্ধি মৃত্যুর পরেও থেকে-যায়!

01/11/2025

খাবার কীভাবে রক্তে পৌঁছায় — এক আশ্চর্য যাত্রা

আপনি কি জানেন, খাবার আমাদের পেটের ভেতরে কতটা ধাপ পেরিয়ে রক্তে পৌঁছায়?
অনেকেই মনে করেন খাবার খাওয়ার পরই তা সোজা রক্তে মিশে যায়,
কিন্তু আসল সত্যটা অনেক জটিল ও আকর্ষণীয়।
খাবার কখনোই সরাসরি রক্তে মিশে যায় না।
প্রথমে সেটি হজম, শোষণ এবং প্রক্রিয়াজাত হওয়ার জন্য
একাধিক ধাপ পেরিয়ে আসে — যার নিয়ন্ত্রণে থাকে শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর একটি, লিভার বা যকৃত।

হজমের প্রথম ধাপ: পাকস্থলী থেকে ক্ষুদ্রান্ত্র পর্যন্ত

আমরা যখন খাবার খাই, তা প্রথমে পাকস্থলীতে হজম হয় এবং তারপর ক্ষুদ্রান্ত্রে আসে।
ক্ষুদ্রান্ত্রের ভেতরের ফাঁকা পথ বা টানেলকে বলা হয় লুমেন (Lumen)।
এই লুমেনেই খাবার ভেঙে যায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুষ্টি কণায়—
যেমন গ্লুকোজ, অ্যামিনো অ্যাসিড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানে।
এখান থেকেই শুরু হয় পুষ্টির লিভারের দিকে যাত্রা।

দ্বিতীয় ধাপ: ভিলি (Villi) — শোষণের দরজা

লুমেনের পরের স্তরে থাকে মিউকোসা, যার দেয়ালে অসংখ্য আঙুলের মতো ভাঁজ থাকে—
এগুলোকে বলা হয় ভিলি (Villi)।
এই ভিলিই হলো পুষ্টি শোষণের প্রধান দরজা।
হজম হওয়া পুষ্টি এই ভিলির মাধ্যমে অন্ত্রের দেয়ালের ভেতরে প্রবেশ করে।

তৃতীয় ধাপ: সাবমিউকোসা ও কৈশিক জালিকা (Capillaries)

ভিলির নিচের স্তর সাবমিউকোসা,
যেখানে থাকে অসংখ্য ক্ষুদ্র রক্তনালী বা কৈশিক জালিকা (Capillaries)।
এই কৈশিক নালীগুলোই প্রথম পুষ্টিকে রক্তের ভেতরে প্রবেশ করায়।
এরপর এই ক্ষুদ্র নালীগুলো একত্র হয়ে গঠন করে একটি বড় শিরা—
পোর্টাল ভেইন (Portal Vein)।

চতুর্থ ধাপ: পোর্টাল ভেইন থেকে লিভার পর্যন্ত যাত্রা

ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে শোষিত সব পুষ্টি পোর্টাল ভেইনের মাধ্যমে সরাসরি লিভারে পৌঁছে যায়।
লিভার এই পুরো সিস্টেমের মূল নিয়ন্ত্রক বা প্রসেসিং হাব হিসেবে কাজ করে।

লিভারে “কোয়ালিটি কন্ট্রোল” প্রক্রিয়া

লিভারে পৌঁছে পুষ্টিগুলো undergo করে এক ধরনের গুণমান যাচাই (Quality Control) প্রক্রিয়া।
লিভার প্রথমে পরীক্ষা করে—

কোন উপাদানটি শরীরের জন্য দরকারি

কোনটি ক্ষতিকর বা বিষাক্ত

কোনটি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণযোগ্য

উদাহরণস্বরূপ --

যদি গ্লুকোজ শরীরের তাৎক্ষণিক প্রয়োজন হয়, লিভার তা রক্তে পাঠায়।

যদি অতিরিক্ত থাকে, তা গ্লাইকোজেন আকারে জমা রাখে।

ভিটামিন বা মিনারেল থাকলে লিভার তা সংরক্ষণ করে রাখে।

আর বিষাক্ত উপাদান থাকলে, লিভার তা ফিল্টার করে বের করে দেয়।

বিশেষ পথ: চর্বি বা ফ্যাটের যাত্রা

সব পুষ্টি একই পথে যায় না।
চর্বি বা ফ্যাট (Fat) — যেমন ঘি, তেল ইত্যাদি —
এই সাধারণ পথ ধরে লিভারে যায় না।
এগুলো যায় এক আলাদা রাস্তায়, যাকে বলা হয় লসিকা নালী (Lymphatic System)।
এই পথকে বলা যেতে পারে শরীরের “লাক্সারি লেন”,
কারণ এগুলো প্রথমে লিভারকে বাইপাস করে, পরে রক্তে মেশে।

আমাদের খাওয়া প্রতিটি খাবার রক্তে পৌঁছানোর আগে
একটি দীর্ঘ ও পরিকল্পিত পথ অতিক্রম করে —
লুমেন → ভিলি → সাবমিউকোসা → পোর্টাল ভেইন → লিভার → রক্ত।

লিভার এই পুরো প্রক্রিয়ার মূল নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র,
যা শরীরের জন্য পুষ্টি সংরক্ষণ, টক্সিন ফিল্টার,
এবং শক্তি সরবরাহের দায়িত্ব পালন করে।

এই চমৎকার ব্যবস্থা আমাদের শরীরের ভেতরের এক অদৃশ্য কিন্তু বিস্ময়কর “ডেলিভারি সিস্টেম”,
যা প্রতিটি খাবারের কণাকে নিরাপদ ও কার্যকরভাবে ব্যবহারযোগ্য করে তোলে।

30/10/2025

লিভারের (অনেকে কলিজা নামে ভালো করে চিনে🙄) কোষ ও তাদের কাজ হচ্ছে,

লিভার আমাদের শরীরের “কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি” প্রতিদিন শত শত কাজ করে, যেমন রক্ত পরিশোধন, পিত্ত তৈরি, টক্সিন ভাঙা ও শক্তি সংরক্ষণ।
এই বিশাল কাজগুলো করে ছোট ছোট ছয় প্রকার কোষ ::::

১/Hepatocyte – মূল কর্মী

লিভারের ৮০% কোষই এটা।
প্রোটিন, এনজাইম ও পিত্ত তৈরি করে, টক্সিন ভেঙে দেয়, গ্লুকোজ জমা রাখে — এক কথায় “মাল্টিটাস্কার” কোষ।

২/ Kupffer Cell – পরিষ্কারক সৈনিক

পুরনো রক্তকণিকা ধ্বংস করে, ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস খেয়ে ফেলে। লিভারের নিজস্ব “ইমিউন গার্ড” বলা যায়।

৩/ Stellate Cell – মেরামতকারী ইঞ্জিনিয়ার

লিভারে আঘাত লাগলে ক্ষত সারায়। তবে বেশি সক্রিয় হলে ফাইব্রোসিস বা সিরোসিসের কারণ হয়!

৪//Endothelial Cell – ফিল্টার মেশিন

রক্ত ও হেপাটোসাইটের মধ্যে পুষ্টি ও অক্সিজেন বিনিময় করে, যেন সবকিছু ঠিকভাবে ছাঁকা হয়।

৫/ Cholangiocyte – পিত্ত পরিবহনকারী

পিত্তনালী দিয়ে bile পরিবহন ও নিয়ন্ত্রণ করে। এর সমস্যা হলেই bile flow বন্ধ হয়ে যায় (cholestasis)।

৬//Pit Cell – প্রতিরোধ যোদ্ধা

ভাইরাস আক্রান্ত ও ক্যান্সার কোষকে চিনে মেরে ফেলে - লিভারের “ন্যাচারাল কিলার”

এছাড়াও ফাইব্রোব্লাস্ট, ডেনড্রাইটিক সেল ও প্রোজেনিটর সেল মিলে লিভারকে সারাতে ও নতুন কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে।

সংক্ষেপ বলতে গেলে;

হেপাটোসাইট কাজ করে, কুপফার পরিষ্কার রাখে, স্টেলেট মেরামত করে, এন্ডোথেলিয়াল ছাঁকে, চোলানজিওসাইট পিত্ত চালায়, আর পিট সেল লিভার পাহারা দেয় --এভাবেই তারা একসাথে আমাদের শরীরকে টক্সিনমুক্ত ও সুস্থ রাখে💚

29/10/2025

দুধ খেলে পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি কেন হয়?

27/10/2025

প্রায় তিন বছর আগে একজন মহিলা পেশেন্ট তার প্রচণ্ড হাঁটু ও কোমর ব্যথার জন্য আমার কাছ থেকে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। আল্লাহর রহমতে এতদিন তিনি ভালো ছিলেন। আজ তিনি আবার এসেছেন পেটের সমস্যার জন্য।
ইনশাআল্লাহ, এবারও আল্লাহর অনুগ্রহে খুব দ্রুত আরোগ্য লাভ করবেন।

25/10/2025

প্রকৃতি শুধু সুন্দর নয় — সে এক নীরব ওষুধও..

24/10/2025

Just us and the ocean 🌅

23/10/2025

মধ্যরাতে মা অসুস্থ হওয়ায় ভোরের আলো ফুটতেই দুই ছেলে এভাবেই মাকে কাঁধে করে নিয়ে ছুটে চলছে হাসপাতালে।

কালীগঞ্জ, লালমনিরহাট তিস্তা চর এলাকার চিত্র এটি।

"বর্ষায় নাও, শুকনায় পাও"
এভাবেই যেন চলছে তিস্তার মানু্ষের জীবনযাত্রা। শুকনো ও বর্ষা দুই মৌসুমেই তিস্তা যেন এ অঞ্চলের মানুষের অভিশাপ!

লেখা : শামসুর রহমান সুমন

22/10/2025

পুরুষ অন্ডকোষ ও এর আশেপাশের অংশে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এগুলোকে কয়েকটি প্রধান ভাগে সহজে বোঝানো হলো : : :

১. সংক্রমণ ও প্রদাহজনিত সমস্যা

এপিডিডাইমাইটিস (Epididymitis)

এপিডিডাইমিসের প্রদাহ, সাধারণত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে।

লক্ষণ: অন্ডকোষে ব্যথা, স্পর্শকাতরতা, ফোলা, জ্বর এবং বমি বমি ভাব।

অর্কাইটিস (Orchitis)

সরাসরি অন্ডকোষের প্রদাহ, প্রায়শই মাম্পস ভাইরাস দ্বারা হয়ে থাকে।

লক্ষণ: তীব্র ব্যথা, ফোলা, জ্বর এবং কাঁপুনি।

২. রক্তসংবহনজনিত সমস্যা

অন্ডকোষের মোচড় বা টেস্টিকুলার টরশন (Testicular Torsion)

শুক্ররজ্জু (Spermatic Cord) মোচড় খেয়ে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।

লক্ষণ: হঠাৎ তীব্র ব্যথা, বমি, ফোলাভাব। এটি একটি জরুরি মেডিকেল অবস্থান।

ভেরিকোসিল (Varicocele)

অন্ডকোষের শিরাগুলো ফুলে ও মোটা হয়ে যায় (শিরা-প্রসারণ)।

লক্ষণ: সাধারণত বাম পাশে বেশি হয়, ভারী ভাব, অস্বস্তি, এবং বন্ধ্যত্বের সম্ভাবনা।

৩. তরল জমা ও সিস্ট সংক্রান্ত সমস্যা

হাইড্রোসিল (Hydrocele)

অন্ডকোষের চারপাশের পাতলা পর্দায় তরল জমে ফুলে যাওয়া।

লক্ষণ: ব্যথাহীন ফোলাভাব, যা আলোয় দেখলে স্বচ্ছ মনে হতে পারে।

স্পার্মাটোসিল (Spermatocele)

এপিডিডাইমিসে সিস্ট বা তরল ও শুক্রাণুপূর্ণ থলের সৃষ্টি।

লক্ষণ: সাধারণত ব্যথাহীন, ছোট ও গোলাকার পিণ্ড।

৪. আঘাত বা ট্রমাজনিত সমস্যা

টেস্টিকুলার ট্রমা

খেলাধুলা, দুর্ঘটনা বা সরাসরি আঘাতের কারণে অন্ডকোষে ক্ষতি, রক্তজমাট (হিমাটোসিল) বা ফেটে যাওয়া হতে পারে।

৫. শুক্রাণু উৎপাদন ও বাহক নালীর সমস্যা

বন্ধ্যত্ব (Infertility)

সেমিনিফেরাস টিউবুল বা রেটে টেস্টিসে সমস্যার কারণে শুক্রাণু উৎপাদন বা পরিবহন ব্যাহত হয়।

কারণ: জন্মগত বাধা, সংক্রমণ, ভেরিকোসিল, বা বয়সজনিত।

অন্ডকোষ না নামা (Cryptorchidism)

জন্মের সময় একটি বা উভয় অন্ডকোষ স্ক্রোটামে না নেমে পেটের ভিতর থাকা।

৬. হরমোনজনিত সমস্যা

হাইপোগোনাডিজম (Hypogonadism)

অন্ডকোষ পর্যাপ্ত টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন করতে ব্যর্থ হয়।

লক্ষণ: যৌন ইচ্ছা হ্রাস, অবসাদ, পেশী দুর্বলতা, এবং বন্ধ্যত্ব।

৭. ক্যান্সার সংক্রান্ত সমস্যা

অন্ডকোষের ক্যান্সার (Testicular Cancer)

সাধারণত ১৫–৩৫ বছর বয়সী যুবকদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।

লক্ষণ: অন্ডকোষে শক্ত পিণ্ড বা ফোলাভাব, আকারে পরিবর্তন, ভারীভাব, বা ব্যথাহীন ফুলে যাওয়া। পেটের ভিতর বা কুঁচকিতে ব্যথা হতে পারে।

***um

21/10/2025

কেন কিডনিতে পাথর হয় ?

1. পর্যাপ্ত পানি না খাওয়া:
শরীরে পানিশূন্যতা হলে প্রস্রাব ঘন হয়ে যায়, এতে লবণ ও খনিজ জমে পাথর তৈরি হয়।

2. অতিরিক্ত লবণ, প্রোটিন ও চর্বিযুক্ত খাবার:
লাল মাংস, অতিরিক্ত লবণ, ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবার কিডনিতে ক্যালসিয়াম ও ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়।

3. কম পরিমাণে প্রস্রাব হওয়া:
প্রস্রাব কম হলে খনিজ পদার্থ বের হতে পারে না, ফলে জমে পাথর হয়।

4. জেনেটিক বা পারিবারিক কারণ:
পরিবারে কারো কিডনিতে পাথর থাকলে আপনার ঝুঁকিও বেশি।

5. হরমোন ও মেটাবলিক সমস্যা:
শরীরের ক্যালসিয়াম বা ইউরিক অ্যাসিডের ভারসাম্য নষ্ট হলে পাথর গঠনের প্রবণতা বাড়ে।

6. ভিটামিন D বা ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্টের অতিরিক্ত ব্যবহার:
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এসব সাপ্লিমেন্ট নিলে পাথর তৈরি হতে পারে।

7. অতিরিক্ত ঘাম বা গরম পরিবেশে কাজ করা:
ঘামের মাধ্যমে পানি বেরিয়ে যায়, ফলে প্রস্রাব ঘন হয়ে যায় এবং পাথর তৈরি হয়।

Dr.Ibrahim Linkon

04/11/2025

03/11/2025

03/11/2025

01/11/2025

30/10/2025

29/10/2025

27/10/2025

25/10/2025

24/10/2025

23/10/2025

22/10/2025

21/10/2025

Address

Opening Hours

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category

Monday	04:00 - 10:00
Tuesday	04:00 - 22:00
Wednesday	04:00 - 22:00
Thursday	04:00 - 22:00
Saturday	04:00 - 22:00
Sunday	04:00 - 22:00