Dr Saifullah Rasel

Dr Saifullah Rasel Consultant
Department of Paediatrics

TodayPaediatrics ward250 Bed General Hospital,Sador,Noakhali
03/12/2025

Today
Paediatrics ward
250 Bed General Hospital,Sador,Noakhali

 # #এক চামচ প্যারাসিটামল কেঁড়ে নিল ১০ বছরের দাম্পত্য জীবনের একমাত্র স্বপ্ন—এক বছরের ছোট্ট সোনামণিকে ।🌍 পৃথিবী সত্যিই কখন...
29/11/2025

# #
এক চামচ প্যারাসিটামল কেঁড়ে নিল ১০ বছরের দাম্পত্য জীবনের একমাত্র স্বপ্ন—এক বছরের ছোট্ট সোনামণিকে ।

🌍 পৃথিবী সত্যিই কখনো কখনো বড় নিষ্ঠুর ।

একজন মা সন্তানের প্রতিটি কাশিতে বুকের ভেতর মোচড় অনুভব করেন ।
নিজের কথা ভাবার সময় কোথায় তার ? দিনরাত সন্তানের দেখভাল করতে করতে ক্লান্ত শরীরেও মাতৃত্বের টান কখনো কমে না ।
সন্তানের কান্না থামাতে না পেরে কত রাত যে তিনি নিঃশব্দে চোখের পানি ফেলেছেন—তার হিসেব নেই ।

আজ বলতে হচ্ছে সেই মায়েরই কথা—
একজন চিকিৎসক মায়ের, যার সন্তানের জ্বর কমানোর চেষ্টাতেই ঘটে গেল বিভীষিকা ।
এক চামচ প্যারাসিটামল খাওয়ানোর সময় হঠাৎ ওষুধটি শিশুর গলায় না গিয়ে ফুসফুসে চলে যায় ।
এরপর শুরু কাশি, শ্বাসকষ্ট, জ্বর… হাসপাতালে আইসিইউ…
আর শেষে নিথর দেহ সাদা কাপড়ে ঢেকে ঘরে ফেরা ।

শিশুকে সিরাপ খাওয়ানোর সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকুন—

1.. ঘুমন্ত অবস্থায় কখনো ওষুধ খাওয়াবেন না ।
2.. একসাথে বেশি পরিমাণ ওষুধ মুখে দেবেন না ।
3.. কয়েকটি ওষুধ একসাথে বা খুব কাছাকাছি সময়ে দেবেন না ।
4.. কাশির মাঝখানে ওষুধ খাওয়ানো ঝুঁকিপূর্ণ—এড়িয়ে চলুন ।
5..বাচ্চা খুব বেশি কাঁদলে একটু শান্ত হওয়ার পরই ওষুধ দিন ।

শিশুর নিরাপত্তা আমাদের সবার আগে ।

(Collected)

Today...  Paediatrics  Intern Ending Program.Noakhali Medical College Hospital
26/11/2025

Today...

Paediatrics Intern Ending Program.
Noakhali Medical College Hospital

 # #ভূমিকম্প? দৌড়াবেন না—বাঁচার চেষ্টা করুন!ঢাকার অধিকাংশ আবাসনই ৫–৭ তলার অ্যাপার্টমেন্ট। এ ধরনের ভবনে ভূমিকম্পে বাঁচা ব...
22/11/2025

# #
ভূমিকম্প? দৌড়াবেন না—বাঁচার চেষ্টা করুন!
ঢাকার অধিকাংশ আবাসনই ৫–৭ তলার অ্যাপার্টমেন্ট। এ ধরনের ভবনে ভূমিকম্পে বাঁচা বা মারা যাওয়ার সবচেয়ে বড় পার্থক্য তৈরি করে—আপনার প্রথম ১০–২০ সেকেন্ডে নেওয়া সিদ্ধান্ত।
ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কে দৌড়ে সিঁড়ির দিকে যাওয়াই সবচেয়ে সাধারণ ভুল—এবং এটিই সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণ।

❌ কম্পন শুরু হলে যে ভুলগুলো প্রাণঘাতী হতে পারে
১. সিঁড়ির দিকে দৌড়ানো
বিশ্বের বিভিন্ন স্ট্রাকচারাল রিসার্চ অনুযায়ী—
নিচের তলা ধসে পড়লে ওপরের তলা সরাসরি সিঁড়ির উপর ভেঙে পড়ে।

ধাক্কাধাক্কি, ভিড়, আলো নিভে যাওয়া—
৯০% মৃত্যু বা গুরুতর আঘাত সিঁড়িতেই ঘটে।

২. বারান্দায় যাওয়া
বারান্দার রেলিং ভূমিকম্পে একাধিক দিক থেকে চাপ পায়, যা সহজেই ভেঙে নিচে পড়ে যেতে পারে।
৩. লিফট ব্যবহার
কম্পনে লিফট জ্যাম, দড়ি ছিঁড়ে যাওয়া, মাঝপথে আটকে পড়া—সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি করে।

✔️ বাঁচার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়: Drop – Cover – Hold On
১. বেডরুমে থাকলে
খাটের নিচে ঢুকে মাথা–ঘাড় ঢেকে রাখুন। খাট ভেঙে পড়লেও ভেতরে “লাইফ ট্রায়াঙ্গেল” তৈরি হয়, যা নিরাপদ।
২. ড্রয়িং/ডাইনিং
মজবুত টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
কাঁচ, জানালা, বড় ফ্রেম, শোকেস থেকে দূরে থাকুন।
৩. কিছুই না পেলে
দেয়ালের কোণে বসে মাথা ও ঘাড় ঢেকে রাখুন।
একে বলা হয় “সেফ কর্নার পজিশন”—ভবন ধসে পড়লেও সাধারণত কোণার অংশ সম্পূর্ণ চাপে ভাঙে না।
৪. বাথরুম
অনেক সময় সবচেয়ে শক্ত অংশ। বালতি/হেলমেট মাথায় দিলে আঘাত কমে।
৫. মাথা রক্ষার ব্যবস্থা
হেলমেট, বালতি, ঝুড়ি, ব্যাগ—যা পাবেন তাই মাথার ওপর চেপে ধরুন।
ভূমিকম্পে যেকোনো ভাঙা বস্তু মাথা লক্ষ্য করে পড়ে।

🏠 ১ম বা ২য় তলায় থাকলে আপনি সবচেয়ে ভাগ্যবান
এই দুই তলায় থাকা মানুষদেরই নিরাপদে বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।
✔️ কম্পন শুরু হওয়ার সাথে সাথেই দরজা খুলে রাখুন, জ্যাম হয়ে গেলে বের হতে পারবেন না।
✔️ প্রথম ১৫–২০ সেকেন্ডে দ্রুত সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামুন।
✔️ বাইরে এসে ভবন থেকে অন্তত ১০০ ফুট দূরে দাঁড়ান।
✔️ বিদ্যুতের খুঁটি, তার, গাছের নিচে দাঁড়ানো ❌
✔️ সম্ভব হলে খোলা মাঠে অবস্থান নিন।

🆘 ধ্বংসস্তূপে আটকে গেলে কী করবেন? (ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ প্রোটোকল)
✔️ চিৎকার করবেন না → ধুলো ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসনালী বন্ধ করে দিতে পারে
✔️ হুইসেল থাকলে বাজান → দূর থেকে সহজে শোনা যায়
✔️ না থাকলে, দেয়াল বা পাইপে ৩ বার করে টোকা দিন → এটি আন্তর্জাতিক “SOS Rescue Signal”
✔️ মোবাইলের টর্চ অন রাখুন, কিন্তু কথা বলবেন না → ব্যাটারি বাঁচাতে হবে
✔️ মুখে কাপড় চেপে রাখুন → ধুলো কম ঢুকবে, শ্বাস নেওয়া সহজ হবে

আজ থেকেই ন্যূনতম কিছু প্রস্তুতি নিন
🔸 বিছানার পাশে জুতা, হেলমেট, হুইসেল রাখুন
🔸 ভারী আলমারি, ফ্রিজ, টিভি—দেয়ালে স্ক্রু দিয়ে ফিক্স করে রাখুন
🔸 গ্যাস সিলিন্ডার চেইন বা স্ট্যান্ড দিয়ে বেঁধে রাখুন
🔸 ঘরের দরজা যেন অটো-লক না হয়
🔸 চাবি সবসময় হাতের কাছে রাখুন
🔸 জরুরি নম্বর পরিবারে সবার ফোনে সেভ করুন

একটি লাইন মনে রাখুন:
🔸 ৪র্থ তলা বা তার উপরে থাকলে — দৌড়ানো মানে মৃত্যুর ঝুঁকি। আশ্রয় নিন।
🔸 ১ম–২য় তলায় থাকলে — প্রথম ২০ সেকেন্ডই আপনার জীবন। দ্রুত বের হন।

শেষ কথা
প্রস্তুতি ছাড়া বাঁচা ভাগ্যের উপর।
প্রস্তুতি থাকলে বাঁচা আমাদের হাতে।
প্রকৃতি আমাদের বারবার মনে করিয়ে দেয়—
মানুষ ভঙ্গুর, কিন্তু সচেতনতা আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।
একটু প্রস্তুতি, একটু জ্ঞান— অনিশ্চিত এক মুহূর্তেও জীবন বাঁচাতে পারে।

(Collected)
#ভূমিকম্প

আলহামদুলিল্লাহ সহকারী অধ্যাপক (শিশু)পদে প্রমোশন পাওয়ায় প্রাইম হাসপাতাল, মাইজদী, নোয়াখালী এর পক্ষে থেকে  অভিনন্দন
19/11/2025

আলহামদুলিল্লাহ
সহকারী অধ্যাপক (শিশু)
পদে প্রমোশন পাওয়ায় প্রাইম হাসপাতাল, মাইজদী, নোয়াখালী এর পক্ষে থেকে অভিনন্দন

17/11/2025

Alhamdulillah
Assistant Professor
(Paediatrics)
holam

 # #লিভারকে নষ্ট করতে না চাইলে আজই এই ৩টি খাবার আজীবনের জন্য বাদ দিন। পরে আফসোস করে লাভ হবে না।আমাদের শরীরের সবচেয়ে নীরব...
14/11/2025

# #
লিভারকে নষ্ট করতে না চাইলে আজই এই ৩টি খাবার আজীবনের জন্য বাদ দিন। পরে আফসোস করে লাভ হবে না।

আমাদের শরীরের সবচেয়ে নীরব কিন্তু পরিশ্রমী অঙ্গের নাম লিভার।
এটি প্রতিদিন আমাদের দেহের রক্ত থেকে টক্সিন, ওষুধ, রাসায়নিক, হরমোন এবং খাদ্যবর্জ্য ফিল্টার করে।
কিন্তু দুঃখের বিষয়, আমরা যেভাবে প্রতিদিনের খাবারে বিষ ঢালছি, তা অজান্তেই লিভারের মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠছে।

একটা সময় ছিল যখন লিভারের অসুখ মানেই ছিল মদ্যপান বা হেপাটাইটিস ভাইরাস।
কিন্তু আজকের দিনে সেই কারণ পাল্টে গেছে।
এখন লিভার নষ্ট হচ্ছে ঘরের রান্নাঘরেই — আমাদের প্রতিদিনের খাবারের টেবিলে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর পঞ্চম প্রধান কারণ হলো লিভারজনিত রোগ।
আর এর ৬০ শতাংশেরও বেশি মানুষ জানেনই না, তাদের লিভার নীরবে ক্ষয়ে যাচ্ছে।

লিভার এমন এক অঙ্গ যা ব্যথা দেয় না, তাই এর সমস্যা বোঝা যায় না প্রথম দিকে।
যখন চোখ হলুদ হয়, পেট ফুলে যায়, অথবা ত্বকে চুলকানি শুরু হয়, তখন লিভারের অর্ধেকেরও বেশি কোষ নষ্ট হয়ে গেছে।

কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই ভয়াবহ ক্ষতি অনেক সময় ঘটে কিছু সাধারণ খাবারের কারণে।
যেগুলো আমরা প্রতিদিন খাই, এমনকি “স্বাভাবিক” ভাবেই খাই, কিন্তু সেগুলিই ধীরে ধীরে আমাদের লিভারকে নষ্ট করে দেয়।

প্রথমেই বুঝে নিতে হবে, লিভার এমন এক অঙ্গ যা দিনে ২৪ ঘণ্টা কাজ করে।
এটি একসাথে রক্ত পরিষ্কার, পিত্ত তৈরি, গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ এবং হরমোন ব্যালান্সের দায়িত্ব পালন করে।
যদি এই অঙ্গ একবার ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তবে পুরো শরীরই অসুস্থ হয়ে পড়ে।

গবেষণায় দেখা গেছে, লিভার নষ্ট হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো আমাদের খাদ্যাভ্যাস।
বিশেষ করে তিনটি খাবার — যা এখন শহর থেকে গ্রাম, স্কুল থেকে অফিস, সর্বত্রই প্রচলিত হয়ে গেছে।

এই তিনটি খাবার সরাসরি লিভারের কোষে প্রদাহ, চর্বি জমা ও টক্সিন তৈরি করে।
এগুলোর উপস্থিতি যতদিন থাকবে আমাদের ডায়েটে, ততদিন লিভার পুনরুজ্জীবিত হতে পারবে না।

এই খাবারগুলো হলো —
১.অতিরিক্ত চিনি,
২.প্রক্রিয়াজাত তেল,
৩. রাসায়নিক মিশ্রিত ফাস্টফুড।

অতিরিক্ত চিনি বা ফ্রুকটোজ লিভারের সবচেয়ে বড় শত্রু।
চিনি শুধু মিষ্টি নয়, এটি লিভারের ভেতরে চর্বি হিসেবে জমা হয়।
যখন আপনি প্রতিদিন সফট ড্রিংকস, মিষ্টান্ন, কেক, বেকারি আইটেম বা প্যাকেটজাত জুস খান, তখন এই চিনি সরাসরি লিভারের গ্লাইকোজেন ভাণ্ডারে ঢুকে পড়ে।
ধীরে ধীরে লিভার চর্বিতে ভর্তি হয়ে যায়, যাকে বলে “ফ্যাটি লিভার”।

এই ফ্যাটি লিভার প্রথমে ক্ষতি করে নিঃশব্দে।
তারপর তা সিরোসিস, এমনকি ক্যান্সারে পরিণত হয়।
গবেষণা বলছে, যাদের প্রতিদিন চিনি থেকে পাওয়া ক্যালোরি ২০ শতাংশের বেশি, তাদের লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি দ্বিগুণ।

দ্বিতীয় শত্রু হলো প্রক্রিয়াজাত বা রিফাইনড তেল।
আমরা যেসব তেল বারবার ভেজে খাই, সেগুলো লিভারের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
কারণ গরম তেলে তৈরি হয় “অ্যালডিহাইড”, “ট্রান্স ফ্যাট” ও “পলিমারাইজড কম্পাউন্ড” নামের বিষাক্ত রাসায়নিক।
এই রাসায়নিকগুলো লিভারের কোষে প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং রক্তের টক্সিন ফিল্টারিং প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়।

যখনই আপনি তেল ধোঁয়া উঠা পর্যায়ে গরম করেন, সেই মুহূর্ত থেকেই তেল বিষে পরিণত হয়।
এই বিষ লিভারের কোষে জমে থেকে ধীরে ধীরে কোষ ভেঙে দেয়।

তৃতীয় শত্রু হলো ফাস্টফুড ও রাসায়নিক মিশ্রিত প্রক্রিয়াজাত খাবার।
এই খাবারগুলো শুধু পেট ভরে, শরীর নয়।
বার্গার, পিজা, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, প্যাকেট চিপস, সস, কোল্ড ড্রিংক — এগুলোর মধ্যে থাকে হাইড্রোজেনেটেড তেল, কৃত্রিম রঙ, সোডিয়াম বেঞ্জোয়েট, মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট (MSG) ও ফসফেট।
এসব রাসায়নিক উপাদান সরাসরি লিভারের কোষে প্রদাহ তৈরি করে।

গবেষণায় দেখা গেছে, ফাস্টফুড খাওয়ার পর ৩০ মিনিটের মধ্যেই রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে যায়।
আর এই ফ্যাট লিভারের মধ্যে জমে “নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD)” তৈরি করে।
বিশ্বজুড়ে এখন এই রোগে আক্রান্ত ১২০ কোটিরও বেশি মানুষ।

এছাড়া ফাস্টফুডের লবণ লিভারের উপর বাড়তি চাপ তৈরি করে।
কারণ অতিরিক্ত সোডিয়াম শরীরে পানি ধরে রাখে, ফলে লিভার ফুলে যায় এবং কোষে অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়।

আপনি যদি প্রতিদিন এই তিন ধরনের খাবার খান, তাহলে আপনার লিভারকে ২৪ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে হয়।
প্রথমে শরীর ক্লান্ত হয়, তারপর হজম সমস্যা, মুখে তিক্ত ভাব, ত্বকে চুলকানি, পেট ফোলা এবং পরে লিভার এনজাইম বেড়ে যায়।
এই অবস্থায় ওষুধ খেয়ে কোনো লাভ হয় না, কারণ লিভার তখন নিজেই তার কাজ বন্ধ করে দেয়।

এখন হয়তো ভাবছেন—এই খাবার বাদ দিলে বিকল্প কী?
চিনি বাদ দিয়ে মিষ্টি পেতে পারেন ফল থেকে।
তেল ব্যবহার করতে পারেন ঠান্ডা প্রেসড সরিষা বা অলিভ অয়েল।
আর ফাস্টফুডের জায়গায় বেছে নিতে পারেন বাড়ির টাটকা রান্না, ডাল, সবজি ও ব্রাউন রাইস।

লিভার আবারও নিজে নিজে সুস্থ হতে পারে—এটাই এর সবচেয়ে বড় সৌন্দর্য।
শুধু প্রয়োজন তাকে বিশ্রাম দেওয়া, পরিষ্কার খাবার দেওয়া এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা।

যদি এখন থেকেই সচেতন না হন, কয়েক বছরের মধ্যে আপনার লিভার স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
তখন হয়তো ডাক্তার বলবেন—“এখন কেবল ট্রান্সপ্লান্টই একমাত্র উপায়।”

তবে সেই সময় আফসোস করেও আর লাভ হবে না।
কারণ লিভার প্রতিদিন যা সহ্য করছে, তার হিসাব আপনি রাখতে পারছেন না।

তাই আজই এই সিদ্ধান্ত নিন—চিনি, প্রক্রিয়াজাত তেল ও ফাস্টফুড আজীবনের জন্য বাদ দেবেন।
প্রতিদিনের খাবারে রাখবেন ফল, সবজি, অল্প তেল, পর্যাপ্ত পানি ও ভালো ঘুম।

একবার এই অভ্যাস গড়ে তুললে, শুধু লিভার নয়—আপনার ত্বক, হজম, মানসিক স্বাস্থ্য ও শক্তি সবই পাল্টে যাবে।
লিভার যখন পরিষ্কার থাকে, পুরো শরীরই নবজীবন পায়।

মনে রাখবেন, সুস্থ লিভারই সুস্থ জীবনের ভিত্তি।
তাই আজ থেকেই যত্ন নিন, কারণ পরে আফসোস করে আর কিছুই ফেরানো যায় না।

(collected)

 # #নবজাতকের মাথার জন্মগত চুল (Lanugo hair বা Neonatal hair) নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে অনেক প্রচলিত ধারণা আছে — বিশেষ করে “চ...
13/11/2025

# #
নবজাতকের মাথার জন্মগত চুল (Lanugo hair বা Neonatal hair) নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে অনেক প্রচলিত ধারণা আছে — বিশেষ করে “চুল ফেলে দেওয়া” বা “মুণ্ডন করা” নিয়ে। নিচে আমি বিষয়টির বৈজ্ঞানিক ভিত্তি, গাইডলাইন ভিত্তি ও ব্যবহারিক ভিত্তিতে বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের জন্য সঠিক কি কাজ করতে পারেন সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করছি।

১. নবজাতকের মাথার চুলের প্রকৃতি

🔹 জন্মের সময়ের চুলকে বলে “Lanugo hair”
এটি ভ্রূণ অবস্থায় (প্রায় ২০ সপ্তাহের পর থেকে) গজায় এবং জন্মের সময় অনেক শিশুর মাথায় কিছুটা বা অনেক বেশি থাকে।
🔹 সাধারণত এই চুল জন্মের পর ৩–৬ মাসের মধ্যে নিজে থেকেই পড়ে যায় এবং তার জায়গায় “terminal hair” নামে ঘন, স্থায়ী চুল গজাতে শুরু করে।

২. চুল ফেলে দেয়ার (মুণ্ডন করার) প্রচলিত কারণ

• বাংলাদেশ ও ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ায় অনেক পরিবারে জন্মের পর বা ১ম মাসে শিশুর চুল ফেলে দেয়ার রীতি আছে, যেমন—
• ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক আচার (মুন্ডন, চূড়াকর্ম ইত্যাদি)
• বিশ্বাস যে চুল ফেলে দিলে নতুন চুল ঘন হবে
• মাথা পরিষ্কার থাকবে বা চুলে ঘাম/দাদ হবে না
•কিন্তু এই বিশ্বাসগুলির অনেকটাই বৈজ্ঞানিক ভিত্তিহীন।

৩. বিজ্ঞানভিত্তিক দৃষ্টিকোণ

🔹 বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO), UNICEF, AAP (American Academy of Pediatrics) বা IAP (Indian Academy of Pediatrics) কোনোটিই নবজাতকের চুল ফেলে দেয়ার পরামর্শ দেয় না।

কারণ:

• জন্মের চুল নিজে থেকেই স্বাভাবিকভাবে পড়ে যায়
• জন্মের চুল শিশুর মাথার ত্বককে (স্কাল্পকে) সুরক্ষা দেয়
• কোনো প্রমাণ নেই যে চুল ফেলে দিলে নতুন চুল বেশি বা ঘন হয়।

৪. চুল সাফ করার (মুণ্ডন করার) সম্ভাব্য সুবিধা

• যদি সঠিকভাবে, নিরাপদে করা হয় (যেমন প্রশিক্ষিত ব্যক্তির দ্বারা, জীবাণুমুক্ত যন্ত্রে):
• মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখা সহজ হয়
• কোনো মল বা জন্মের সময়ের vernix residue থাকলে সরানো যায়
• ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক তৃপ্তি পাওয়া যায় (মনস্তাত্ত্বিক দিক)।

⚠৫. চুল ফেলে দেয়ার অসুবিধা ও ঝুঁকি কি কি?

• বিশেষত যদি নবজাতক বা ১–২ মাস বয়সে চুল ফেলে দেয়া হয়:

# স্কাল্পে ইনফেকশন (Folliculitis, Impetigo) হতে পারে
# কাটা বা ক্ষত হলে tetanus বা bacterial infection-এর ঝুঁকি বাড়ে
# হাইপোথারমিয়া (ঠান্ডা লেগে যাওয়া) হতে পারে, কারণ নবজাতকের ত্বক পাতলা
# Sebaceous glands সক্রিয় থাকায় চুল কাটা পর ত্বক অতিরিক্ত তেলতেলে হয়ে র‍্যাশ হতে পারে
# চুল ফেলে দিলে চুল ঘন হয় না — এটি সম্পূর্ণ মিথ।

� ৬. চুল না ফেলে দেয়ার সুবিধা কি কি?

• স্কাল্পের প্রাকৃতিক সুরক্ষা বজায় থাকে
• ইনফেকশন বা ঠান্ডা লাগার ঝুঁকি কম
• চুলের প্রাকৃতিক বৃদ্ধি ও ত্বকের তেল গ্রন্থির ভারসাম্য অক্ষুণ্ণ থাকে
• নবজাতকের আরাম বেশি থাকে

৭. WHO/IAP গাইডলাইন অনুযায়ী চুল ও স্কাল্পের যত্ন

নির্দেশনা ব্যাখ্যা

Mild baby shampoo দিয়ে সপ্তাহে ১–২ বার চুল ধোয়া প্রাকৃতিক তেল পরিষ্কার হবে, স্কাল্পে ফাঙ্গাস জমবে না
চুল শুকনো রাখুন ভেজা মাথায় টুপি দিলে ইনফেকশন ঝুঁকি বাড়ে
কোনও কেমিক্যাল, তেল বা হারবাল পেস্ট ব্যবহার নয় অ্যালার্জি বা স্কাল্প বার্ন হতে পারে
✂ চুল কাটা হলে নিরাপদে, জীবাণুমুক্ত যন্ত্রে করুন ন্যূনতম ২–৩ মাস বয়সের পর করা ভালো।

৮. উপসংহার (Evidence-based Summary)

প্রশ্ন : বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে উত্তর

• চুল ফেলে দিতে হবে কি? না, বাধ্যতামূলক নয়; বৈজ্ঞানিকভাবে প্রয়োজন নেই
• চুল ফেলে দিলে ক্ষতি আছে কি? সঠিকভাবে না করলে ইনফেকশন ও স্কাল্প ক্ষতি হতে পারে
• চুল না ফেললে কেনো সমস্যা হবে কি? না, স্বাভাবিকভাবে চুল নিজে থেকেই ঝরে ও নতুন গজায়
• চুল কখন ফেলা যেতে পারে (ইচ্ছা থাকলে)? অন্তত ২–৩ মাস বয়সের পর, শিশু সম্পূর্ণ সুস্থ থাকলে।

রেফারেন্স:

1. WHO. Newborn Care Guidelines (2023 Update)

2. AAP. Guidelines for Perinatal and Newborn Care (2022)

3. Indian Academy of Pediatrics: Care of Newborn (2021)

4. Nelson Textbook of Pediatrics, 22nd ed. — Newborn Skin and Hair Chapter

সারসংক্ষেপ:

নবজাতকের চুল ফেলে দেয়া ধর্মীয় বা পারিবারিক রীতির অংশ হতে পারে, কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে এটি অপ্রয়োজনীয়। শিশুর মাথার ত্বক পরিষ্কার, শুকনো ও সংক্রমণমুক্ত রাখাই মূল বিষয়।

দয়াকরে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।

(C)

Courtesy by

ডা. মানিক মজুমদার

It's time to raise awareness about the proper  use of antibiotics.....
11/11/2025

It's time to raise awareness about the proper use of antibiotics.....

 # #আজকের বাচ্চাদের কেন আগের প্রজন্মের মতো শক্ত ইমিউন সিস্টেম নেই, ভেবে দেখেছেন কখনও  কারণটা লুকিয়ে আছে “Hygiene Hypothe...
11/11/2025

# #
আজকের বাচ্চাদের কেন আগের প্রজন্মের মতো শক্ত ইমিউন সিস্টেম নেই, ভেবে দেখেছেন কখনও

কারণটা লুকিয়ে আছে
“Hygiene Hypothesis”-এ।
এlটা এক ধরনের বৈজ্ঞানিক ধারণা, যেখানে বলা হয়—অতিরিক্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন পরিবেশ, জীবাণুর খুব কম সংস্পর্শ এবং খুব বেশি স্যানিটাইজেশন—এগুলো শিশুদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতার (immune system) স্বাভাবিক গঠনকে বাধা দিতে পারে। ফলাফল—শিশুরা তুলনামূলক বেশি এলার্জি, অ্যাজমা, সর্দি-কাশি বা সংক্রমণে ভুগতে পারে।

এটা কেন হতে পারে?

1. ইমিউন সিস্টেম প্রশিক্ষণ চায়
শিশুর জন্মের পর তার ইমিউন সিস্টেম অপরিণত থাকে। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ধুলা-মাটি, বিভিন্ন পরিবেশগত উপাদান—এগুলো ইমিউন সিস্টেমকে শেখায় কোনটা “বিপদ”, কোনটা “নিরাপদ”। যখন সবই খুব বেশি পরিষ্কার থাকে, এই শেখার প্রক্রিয়া দুর্বল হয়।

2. অতিরিক্ত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল/স্যানিটাইজার ব্যবহার
ঘরের প্রতিটা জিনিস জীবাণুমুক্ত করার প্রবণতা শিশুকে ভালো জীবাণুগুলোর (beneficial microbes) সংস্পর্শ থেকেও বঞ্চিত করে, যেগুলো আসলে ইমিউন সিস্টেমকে ব্যালেন্স রাখে।

3. আধুনিক ঘরবন্দী জীবনযাপন
বাচ্চারা এখন তুলনামূলক কম খোলা মাঠে খেলে, কম মাটিতে গড়াগড়ি খায়, প্রকৃতির কম সংস্পর্শে থাকে, ফলে মাইক্রোবিয়াল ডাইভারসিটি কম তৈরি হয়।

4. অল্প ভাইরাল/ব্যাকটেরিয়াল exposure = বেশি এলার্জি
গবেষণায় দেখা যায়—গ্রামে বড় হওয়া বা পোষা প্রাণীর সঙ্গে থাকা শিশুরা অনেক রোগে কম ভোগে, কারণ তাদের ইমিউন সিস্টেম “এক্টিভ লার্নিং” করে।
অন্যদিকে এখনকার মায়েরা বাচ্চাকে মাউথিং বা হাত চোষা এগুলোতেও বাধা দেন হাত সব সময় পরিষ্কার করে রাখেন

🔴লেখাটা পড়ে অনেকে আবার ভাববেন -তাহলে কি সবকিছু নোংরা রাখতে হবে?

না—এটা ভুল ধারণা। "অতিরিক্ত পরিষ্কার" ক্ষতিকর, কিন্তু "কোন পরিষ্কার না"—এটাও বিপজ্জনক।

✅ নর্মাল পরিমাণে পরিষ্কার
✅ হাত ধোয়া
✅ খাওয়ার আগে-পরের স্বাস্থ্যবিধি
✅ টয়লেট ব্যবহারের পর হাত ধোয়া
✅ ভিড়ে সংক্রমণের মৌসুমে সতর্কতা

❌ কিন্তু ঘর-খাওয়া-পানীয়-খেলনা সব সময় স্যানিটাইজে ভরিয়ে ফেলা ঠিক নয়।
এখনকার বাচ্চারা কেন বেশি ভোগে—কিছু বাস্তব কারণও আছে-
1. জনসমাগম বেশি → ভাইরাস দ্রুত ছড়ায়
2. নতুন ভাইরাসের প্রকারভেদ
3. স্কুল/ডে-কেয়ারে সংক্রমণ উচ্চ
4. পরিবেশ দূষণ → শ্বাসযন্ত্র দুর্বল
5. খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন → জাঙ্ক/কমফর্ট ফুড বেশি
6. ঘরে সবসময় AC/বন্ধ পরিবেশ

“শিশুর ইমিউন সিস্টেমকে শেখানোর জন্য কিছু জীবাণু দরকার। সব জীবাণুকে বাদ দিলে সমস্যা বাড়ে। তাই ব্যালান্সই সঠিক।”

(Collected)

 # #মায়ের শরীরে সন্তানের কোষ সারাজীবন থাকেগর্ভাবস্থায় মা এবং সন্তানের মধ্যে শুধু খাবার আর অক্সিজেনই আদান প্রদান হয় না...
08/11/2025

# #
মায়ের শরীরে সন্তানের কোষ সারাজীবন থাকে

গর্ভাবস্থায় মা এবং সন্তানের মধ্যে শুধু খাবার আর অক্সিজেনই আদান প্রদান হয় না। তাদের কোষও একে অপরের শরীরে প্রবেশ করে।

সন্তান জন্মের পর মায়ের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, কিন্তু কোষগুলো থেকে যায়। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন, মায়ের মস্তিষ্ক, হৃদপিণ্ড, ফুসফুস এমনকি ত্বকেও ছড়িয়ে থাকে সন্তানের কোষ। কখনো কখনো মৃত্যু পর্যন্ত।

এই ঘটনাকে বলা হয় মাইক্রোচিমেরিজম। গ্রিক পুরাণের কাইমেরা নামক প্রাণীর মতো, যার শরীরে ছিল বিভিন্ন প্রাণীর অংশ।

আরও অবাক করা বিষয় হলো, এই বিদেশি কোষগুলো নিষ্ক্রিয় নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মায়ের শরীরে কোনো ক্ষত হলে সন্তানের কোষগুলো সেখানে ছুটে যায় এবং সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে। মায়ের হৃদরোগ হলে সন্তানের কোষ হৃদযন্ত্রের টিস্যু মেরামতে অংশ নেয়।

প্রকৃতি যেন নিশ্চিত করতে চায়, মা এবং সন্তানের বন্ধন শুধু আবেগের নয়, শারীরিকভাবেও তারা চিরকাল সংযুক্ত।

মাতৃত্ব আসলেই এক অলৌকিক বিজ্ঞান।

(Collected)

 # #নেবুলাইজেশন সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণা আমাদের সমাজে প্রচলিত। অনেকে মনে করেন একবার নেবুলাইজেশন দিলে তারপর বারবার দিতে হয়...
07/11/2025

# #
নেবুলাইজেশন সম্পর্কে অনেক ভুল ধারণা আমাদের সমাজে প্রচলিত। অনেকে মনে করেন একবার নেবুলাইজেশন দিলে তারপর বারবার দিতে হয়, যেন এটি একটি life time dependency তৈরি করে। বাস্তবে এমন কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। নেবুলাইজেশন কেবল প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দেয়া হয়।

অনেকেই ভাবেন নেবুলাইজেশন বাচ্চার ক্ষতি করে বা এতে বাচ্চা কষ্ট পায়। কিন্তু শিশুরা সাধারণত যন্ত্রের শব্দে ভয় পায় বলে কান্না করে, এতে তাদের শারীরিক কোনো ক্ষতি হয় না। বরং নেবুলাইজেশনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে সঠিকভাবে ওষুধকে gas form এ সরাসরি শ্বাসনালী ও ফুসফুসে পৌঁছে দেয়া। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট, wheeze ইত্যাদি পরিস্থিতিতে এটি অনেক দ্রুত কাজ করে, যা শুধুমাত্র oral medicine দিয়ে একই গতি পাওয়া সবসময় সম্ভব হয় না।

নেবুলাইজেশনের side effect তুলনামূলকভাবে অত্যন্ত কম। Antibiotic বা steroid এর মতো systemic বড় সাইড ইফেক্টের ঝুঁকি এখানে থাকে না (যদিও steroid based nebulizationও হয়, তবে তা চিকিৎসকের indication অনুযায়ী ব্যবহার করা হয় এবং সময় সীমিত থাকে)। তাই proper guideline অনুযায়ী ব্যবহার করলে নেবুলাইজেশন একটি নিরাপদ ও কার্যকর supportive treatment।

সংক্ষেপে, নেবুলাইজেশন হল একটি therapeutic delivery system। ভয়, গুজব বা ভুল ধারণার কারণে প্রয়োজনীয় সময়ে এটি avoid করা উচিত নয়। সঠিক অবস্থায়, সঠিক সময়ে, সঠিক ডোজে—চিকিৎসকের নির্দেশমতো নেবুলাইজেশন অনেক শিশুর জন্য অত্যন্ত কার্যকর এবং scientifically beneficial।

(Collected)

Address

Institute Of Child And Mother Health
Dhaka
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Saifullah Rasel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Saifullah Rasel:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category