Dr.ATM Rezaul karim khan

Dr.ATM Rezaul karim khan Dr.A.T.M.Rezaul Karim khan
D.H.M.S (BHB)Dhaka
B.H.M.S(on course)Dhaka University
Expert on Acute and chronic disease
Reg no:43395
Hijama therapist
(1)

04/12/2025

🍏দয়াকরে বয়স চল্লিশের পরে খাবারকে ঔষধের মতো হিসাব করে খান,
ন‌য়তো বাকী জীবন ঔষধকে খাবারের মতো খেতে হবে।

গর্ভধারণের জন্য উর্বর দিনগুলি গণনা করতে, আপনার মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য জানুন। ২৮ দিনের চক্রের ক্ষেত্রে, উর্বর দিনগুলি সাধার...
28/11/2025

গর্ভধারণের জন্য উর্বর দিনগুলি গণনা করতে, আপনার মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য জানুন। ২৮ দিনের চক্রের ক্ষেত্রে, উর্বর দিনগুলি সাধারণত মাসিক শুরু হওয়ার পর ১২ থেকে ১৪ দিন, বিশেষ করে ১৪ দিনটি সবচেয়ে উর্বর। ৩৫ দিনের চক্রের ক্ষেত্রে, ডিম্বস্ফোটন ২১তম দিনে হতে পারে, তাই ১৯, ২০ এবং ২১তম দিনগুলি উর্বর। ডিম্বস্ফোটনের পাঁচ দিন আগে থেকে শুরু করে ডিম্বস্ফোটনের দিন ও তার পরের দিন পর্যন্ত, অর্থাৎ প্রায় সাত দিন, আপনার উর্বর সময়কাল।
কীভাবে উর্বর দিন গণনা করবেন:
মাসিক চক্রের দৈর্ঘ্য গণনা করুন: আপনার শেষ মাসিকের প্রথম দিন থেকে পরবর্তী মাসিকের প্রথম দিন পর্যন্ত মোট দিনের সংখ্যা গণনা করুন।
ডিম্বস্ফোটনের দিন নির্ধারণ করুন: আপনার মাসিক চক্রের মোট দিনের সংখ্যা থেকে প্রায় ১৪ দিন বিয়োগ করুন। এই সংখ্যাটি আপনার ডিম্বস্ফোটনের দিনের কাছাকাছি হবে। যেমন, যদি আপনার চক্র ২৮ দিনের হয়, তবে ডিম্বস্ফোটন হবে প্রায় ১৪তম দিনে।
উর্বর উইন্ডো নির্ধারণ করুন: ডিম্বস্ফোটনের দিন এবং তার পাঁচ দিন আগে থেকে আপনার উর্বর সময়কাল। শুক্রাণু ৫ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে, তাই এই সময়কালে সহবাস করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
উদাহরণ:
২৮ দিনের চক্র: উর্বর দিনগুলি হবে ১২, ১৩, ১৪, ১৫, ১৬।
৩৫ দিনের চক্র: উর্বর দিনগুলি হবে ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩।
কিছু অতিরিক্ত টিপস:
অনলাইন ক্যালকুলেটর বা অ্যাপ ব্যবহার করুন: আপনার উর্বরতা নির্ধারণের জন্য আপনি অনলাইন ওভ্যুলেশন ক্যালকুলেটর বা স্মার্টফোন অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
শারীরিক লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন: ডিম্বস্ফোটনের সময় শরীরের কিছু লক্ষণ দেখা যায়, যেমন—যোনিপথে পিচ্ছিল স্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি।

অনিয়মিত মাসিক থাকলে: যদি আপনার মাসিক অনিয়মিত হয়, তবে উর্বরতা ট্র্যাক করার জন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে পারেন।

পুরুষদের যৌ*ন সমস্যা ৬টি হোমিও ঔষধ ৩৫০০/-যাদের একেবারে খুব খারাপ অবস্থা শুধু মাত্র তাদের জন্য, WhatsApp: 01934-888940 কু...
16/11/2025

পুরুষদের যৌ*ন সমস্যা ৬টি হোমিও ঔষধ ৩৫০০/-

যাদের একেবারে খুব খারাপ অবস্থা শুধু মাত্র তাদের জন্য,

WhatsApp: 01934-888940
কুরিয়ার ফি ১২০,সারা বাংলাদেশ

 #থ্যালাসেমিয়াথ্যালাসেমিয়া (ইংরেজি: Thalassemia) একটি অটোজোমাল মিউট্যান্ট প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত বংশগত রক্তের রোগ। এই রোগে ...
08/10/2025

#থ্যালাসেমিয়া

থ্যালাসেমিয়া (ইংরেজি: Thalassemia) একটি অটোজোমাল মিউট্যান্ট প্রচ্ছন্ন জিনঘটিত বংশগত রক্তের রোগ। এই রোগে রক্তে অক্সিজেন পরিবহনকারী হিমোগ্লোবিন কণার উৎপাদনে ত্রুটি হয়। থ্যালাসেমিয়া ধারণকারী মানুষ সাধারণত রক্তে অক্সিজেনস্বল্পতা বা “অ্যানিমিয়া”তে ভুগে থাকেন। অ্যানিমিয়ার ফলে অবসাদগ্রস্ততা থেকে শুরু করে অঙ্গহানি ঘটতে পারে। থ্যালাসেমিয়া দুইটি প্রধান ধরনের হতে পারে: আলফা থ্যালাসেমিয়া ও বেটা থ্যালাসেমিয়া। সাধারণভাবে আলফা থ্যালাসেমিয়া ß থ্যালাসেমিয়া থেকে কম তীব্র। আলফা থ্যালাসেমিয়াবিশিষ্ট ব্যক্তির ক্ষেত্রে রোগের উপসর্গ মৃদু বা মাঝারি প্রকৃতির হয়। অন্যদিকে বেটা থ্যালাসেমিয়ার ক্ষেত্রে রোগের তীব্রতা বা প্রকোপ অনেক বেশি; এক-দুই বছরের শিশুর ক্ষেত্রে ঠিকমত চিকিৎসা না করলে এটি শিশুর মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

বিশ্বে বেটা থ্যালাসেমিয়ার চেয়ে আলফা থ্যালাসেমিয়ার প্রাদুর্ভাব বেশি। আলফা থ্যালাসেমিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও চীনের সর্বত্র এবং কখনও কখনও ভূমধ্যসাগরীয় ও মধ্যপ্রাচ্যের লোকদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। প্রতিবছর বিশ্বে প্রায় ১ লক্ষ শিশু থ্যালাসেমিয়া নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।

# লক্ষণ --

১. অতিরিক্ত আয়রন:
২. সংক্রমণ:
৩. অস্বাভাবিক অস্থি:
৪. প্লীহা বড় হয়ে যাওয়া:
৫. অবসাদ অনুভব
৬. দুর্বলতা
৭. শ্বাসকষ্ট
৮. মুখ-মন্ডল ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া
৯. অস্বস্তি
৯. ত্বক হলদে হয়ে যাওয়া (Jaundice)
১০. মুখের হাড়ের বিকৃতি
১১. ধীরগতিতে শারীরিক বৃদ্ধি
১২. পেট বাইরের দিকে প্রসারিত হওয়া বা বৃদ্ধি পাওয়া
১৩. গাঢ় রঙের প্রস্রাব
১৪. হৃৎপিণ্ডে সমস্যা

#কারণ ----

থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রোগ
ত্রুটিপূর্ণ হিমোগ্লোবিন জিনের কারণে থ্যালাসেমিয়া হয়। বাবা অথবা মা, অথবা বাবা- মা উভয়েরই থ্যালাসেমিয়া জীন থাকলে বংশানুক্রমে এটি সন্তানের মধ্যে ছড়ায়।এক সমীক্ষায় দেখা যায়,বাবা এবং মা উভয়ের থ্যালাসেমিয়া জীন থাকলে ভূমিষ্ট শিশুর শতকরা ২৫ ভাগ থ্যালাসেমিয়া রোগে আক্রান্ত হয়।

#থ্যালাসেমিয়া দুইটি প্রধান ধরনের হতে পারে যথা
১. আলফা থ্যালাসেমিয়া
২. বিটা থ্যালাসেমিয়া।

১. আলফা থ্যালাসেমিয়া :এই রোগের জন্য 16 নং ক্রোমোজোমে উপস্থিত আলফা-শৃঙ্খল উৎপাদনকারী জিনের mutation বা deletion দায়ী।চারটি জিন দিয়ে আলফা থ্যালাসেমিয়া শিকল তৈরি হয়। বাবা-মা থেকে প্রাপ্ত চারটি জিনের মধ্যে এক বা তার অধিক ত্রুটিপূর্ণ হলে আলফা থ্যালাসেমিয়া হয়। যত বেশি জিন ত্রুটিপূর্ণ হবে তত বেশি মারাত্মক সমস্যা দেখা দিবে।যেমন :
একটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে থ্যালাসেমিয়ার কোন লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা যাবে না। তবে আক্রান্ত ব্যক্তির মাধ্যমে তার সন্তানের মধ্যে এই রোগ ছড়াবে।
দুইটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে হালকা উপসর্গ দেখা যাবে। এই অবস্থাকে বলে আলফা থ্যালাসেমিয়া মাইনর (Alpha-thalassemia minor) অথবা আলফা থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট ( Alpha-thalassemia trait).
তিনটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে এর উপসর্গগুলো মাঝারি থেকে মারাত্মক আকার ধারণ করে। এই অবস্থাকে বলে হিমোগ্লোবিন এইচ ডিজিজ (Hemoglobin H Disease)।
চারটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে একে বলে আলফা থ্যালাসেমিয়া মেজর (Alpha thalassemia major) অথবা হাইড্রপস ফিটালিস (Hydrops fetalis)। এর ফলে প্রসবের (delivery) পূর্বে অথবা জিনের পরপর ভ্রূণ নষ্ট হয়ে যায়।
বিটা থ্যালাসেমিয়া: বিটা থ্যালাসেমিয়া শিকল গঠিত (Chain) হয় দুইটি জিন দিয়ে। বাবা-মা থেকে প্রাপ্ত চারটি জিনের মধ্যে এক বা তার অধিক ত্রুটিপূর্ণ হলে বিটা থ্যালাসেমিয়া হয় এক্ষেত্রে :
একটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে হালকা উপসর্গ দেখা যায়। এই অবস্থাকে বলে বিটা থ্যালাসেমিয়া মাইনর (Beta-thalassemia minor) অথবা বিটা থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট (Beta-thalassemia trait).
দুটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে মাঝারি থেকে মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়। এ অবস্থাকে বলে বিটা থ্যালাসেমিয়া মেজর ( Beta-thalassemia major) অথবা কুলিস অ্যানিমিয়া (Cooley’s anemia)। নবজাতক যেসব শিশুর এই সমস্যা থাকে তারা জন্মের সময় বেশ স্বাস্থ্যবান থাকে। তবে জন্মের প্রথম দুই বছরের মধ্যেই এর উপসর্গ দেখা যায়।
বিশ্বের আনুমানিক ৬০-৮০ মিলিওন মানুষ বিটা থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করছে।থ্যালাসেমিয়া স্বল্প উন্নত দেশ যেমন নেপাল,বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে বেশি দেখা যায়।আশঙ্কা করা হচ্ছে,আগামী ৫০ বছরে থ্যালাসেমিয়া অনেক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে।

# চিকিৎসা ---

মাইনর থ্যালাসেমিয়াতে সাধারণত চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না।থ্যালাসেমিয়া মেজরে নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন প্রধান চিকিৎসা।বার বার রক্ত নেবার একটি বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে অতিরিক্ত লৌহ জমে যাওয়া।এর ফলে যকৃত বিকল হয়ে রোগী মারাও যেতে পারে।এধরণের জটিলতা প্রতিরোধে আয়রন চিলেশন থেরাপী দেয়া হয়,অতিরিক্ত লৌহ বের করে দেবার জন্য।

অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন থ্যালাসেমিয়ার একটি কার্যকরী চিকিৎসা।

#প্রতিরোধ ---

থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ করা খুবই সম্ভব। এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যদি স্বামী-স্ত্রী দুজনই থ্যালাসেমিয়া বাহক বা একজন থ্যালাসেমিয়া বাহক এবং একজন হিমোগ্লোবিন ই এর বাহক হয় তবে প্রতি গর্ভাবস্থায় –

এ রোগে আক্রান্ত শিশু জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ২৫ ভাগ ।
বাহক শিশু জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ৫০ভাগ।
আর সুস্থ শিশু জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা থাকে শতকরা ২৫ ভাগ।
স্বামী স্ত্রী দুজনের যেকোন একজন যদি সম্পূর্ণ সুস্থ থাকেন, তাহলে নবজাতকের থ্যালাসেমিক হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। তবে নবজাতক থ্যালাসেমিয়ার বাহক হতে পারে যা কোন রোগ নয়।

তাই এ রোগের বাহকদের মধ্যে বিয়ে নিরুৎসাহিত এবং প্রতিহত করার মাধ্যমে সমাজে নতুন থ্যালাসেমিক শিশুর জন্ম হ্রাস করা যায়। সুতরাং দেরী না করে আজই থ্যালাসেমিয়া নির্ণয় এর জন্য হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রোফোরেসিস নামক পরীক্ষাটি করান এবং আপনার শিশুকে এর অভিশাপ থেকে মুক্ত রাখুন ।

এছাড়া ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ন অর্থাৎ যেসব পরিবারে স্বামী ও স্ত্রী দুজনই এ রোগের বাহক অথবা যাদের এক বা একাধিক থ্যালাসেমিক শিশু আছে তারা গর্ভস্থ ভ্রুণ পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভাব্য থ্যালাসেমিক শিশু নির্ণয় এবং তা পরিহার (গর্ভপাত) করতে পারেন। গর্ভাবস্থার ১৬ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে পরীক্ষাটি করালে ভালো হয়।

#গর্ভস্থ সন্তানের থ্যালাসেমিয়া জানার জন্য যে পরীক্ষাগুলো করতে হবে :

# কোরিওনিক ভিলিয়াস স্যাম্পলিং (Chorionic villus sampling)

# অ্যামনিওসেনটিসিস (Amniocentesis)

# ফিটাল ব্লাড স্যাম্পলিং (Fetal blood sampling)

তাহলে আমাদের অনাগত প্রজন্ম যাতে থ্যালাসেমিয়ার মত একটি ভয়াবহ রোগ নিয়ে না জন্মায়, তার জন্য আমাদের প্রত্যেককে থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে সচেতন হতে হবে ।

থ্যালাসেমিয়া বংশগত রোগ। সক্রামক বা ছোঁয়াচে নয়। এটি পিতামাতার কাছ থেকে সন্তানের মধ্যে আসে।

ডাঃএ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।
ডি,এইচ,এম,এস,(বি,এইচ,বি)ঢাকা
বি,এইচ,এম,এস,(অন কোর্স) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন ও পুরাতন রোগে অভিজ্ঞ
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান
গভঃ রেজিঃ৪৩৩৯৫
হিজামা থেরাপিষ্ট

চীফ কনসালটেন্ট
বিসমিল্লাহ অল্টারনেটিভ হেল্থ কেয়ার।

ঠিকানাঃ নতুন রাস্তার মোড়, কাজলা, যাত্রাবাড়ী,ঢাকা .......….....…………………………………………
☎️সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করুন
+8801934888940

[আমরা কুরিয়ার এর মধ্যে সাড়া বাংলাদেশ ঔষধ পাঠিয়ে থাকি]
ঔষধ সংগ্রহ করতে হলে,,,বিস্তারিত ভাবে লিখে ইনবক্স করুন।
নাম:
বয়স:
কত দিন যাবৎ এই সমস্যা ভুগছেন :(বিস্তারিত বর্ণনা করুন)

Bismillah Alternative Health Care
বিসমিল্লাহ অল্টারনেটিভ হেল্থ কেয়ার

#বিসমিল্লাহ_অল্টারনেটিভ_হেল্থ_কেয়ার

#হোমিও

01/10/2025
23/09/2025

➤হরমোন বৃদ্ধি করতে
*খেজুর,*বাদাম*কিসমিস,*কলা,*দুধ এবং *ভিজানো ছোলা খেলেই যথেষ্ট❤️‍🔥

🔰🔰 চোখের নীচে কালি পড়ে কেন?অনেকেরই চোখের নীচে ডার্ক সার্কেল বা কালি পড়ে।কেন এমন হয় চলুন জেনে নিই➡️ বংশগত➡️ক্লান্তি ➡অতির...
23/09/2025

🔰🔰 চোখের নীচে কালি পড়ে কেন?

অনেকেরই চোখের নীচে ডার্ক সার্কেল বা কালি পড়ে।কেন এমন হয় চলুন জেনে নিই

➡️ বংশগত
➡️ক্লান্তি
➡অতিরিক্ত মানসিক চাপ
➡️ডিপ্রেশন
➡️নিদ্রাহীনতা
➡️বেশি রোদে থাকল
➡️বয়স বাড়ার সাথে
➡️মুখের রঙ এর অসামঞ্জস্যতা
➡️এলার্জি
➡️এটপিক ডার্মাটাইটিস
➡️কন্টাক্ট ডার্মাটাইটিস

চোখের নীচের ডার্ক সার্কেলের জন্য অনেক সময় চেহারার ঔজ্জ্বল্য নষ্ট হয়।চিকিৎসার মাধ্যমে একটা পর্যায় পর্যন্ত এই ডার্ক সার্কেল দূর করা যায়।

22/09/2025

🌿 ডা. এ.টি.এম. রেজাউল করিম খান 🌿
👉 অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার
👉 সকল প্রকার জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী রোগের চিকিৎসায়, অভিজ্ঞ

🩺 অনেকেই দীর্ঘদিনের ভোগা রোগ যেমন—
✔ পেটের সমস্যা (গ্যাস্ট্রিক, আলসার, আইবিএস)
✔ বাত, ব্যথা ও স্নায়বিক সমস্যা
✔ এলার্জি ও ত্বকের রোগ
✔ হরমোনজনিত জটিলতা
✔ শিশু ও নারীদের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা
✔ দুরারোগ্য ও ক্রনিক ডিজিজ

➡ এসব রোগে অনেক চিকিৎসা নিয়েও স্থায়ী সমাধান না পেলে, হোমিওপ্যাথি হতে পারে আপনার জন্য এক নিরাপদ ও কার্যকর সমাধান।

✨ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত, এবং রোগের মূল কারণ নিরাময়কেন্দ্রিক চিকিৎসা।

📍 ঠিকানা:
বিসমিল্লাহ অল্টারনেটিভ হেলথ কেয়ার
নতুন রাস্তার মোড়, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা

📞 যোগাযোগ: 01934-888940

🌿 সুস্থ জীবনের জন্য বেছে নিন হোমিওপ্যাথি 🌿

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সকল বয়সের জন্য নিরাপদ ।তাই,ভয়ের কোন করন নেই,,🩺
==========================================
ডাঃএ,টি,এম,রেজাউল করিম খান।
ডি,এইচ,এম,এস,(বি,এইচ,বি)ঢাকা
বি,এইচ,এম,এস,(অন কোর্স) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
নতুন ও পুরাতন রোগে অভিজ্ঞ
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক ফিজিশিয়ান
গভঃ রেজিঃ৪৩৩৯৫
হিজামা থেরাপিষ্ট

চীফ কনসালটেন্ট,
বিসমিল্লাহ অল্টারনেটিভ হেল্থ কেয়ার।
ঠিকানাঃ নতুন রাস্তার মোড়, কাজলা, যাত্রাবাড়ী,ঢাকা .......….....…………………………………………
☎️সিরিয়াল দিতে যোগাযোগ করুন
+8801934888940
[আমরা কুরিয়ার এর মধ্যে সাড়া বাংলাদেশ ঔষধ পাঠিয়ে থাকি]
ঔষধ সংগ্রহ করতে হলে,,,বিস্তারিত ভাবে লিখে ইনবক্স করুন।
নাম:
বয়স:
কত দিন যাবৎ এই সমস্যা ভুগছেন :(বিস্তারিত বর্ণনা করুন)

Bismillah Alternative Health Care
বিসমিল্লাহ অল্টারনেটিভ হেল্থ কেয়ার


#বিসমিল্লাহ_অল্টারনেটিভ_হেল্থ_কেয়ার

#হোমিও

22/09/2025
টেনশন কি সত্যিই শক্তি নষ্ট করে?”“স্ট্রেসের প্রভাব কেমন?”অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় শরীর কর্টিসল হরমোন ছাড়ে।এতে টেস্টোস্টেরন কম...
22/09/2025

টেনশন কি সত্যিই শক্তি নষ্ট করে?”

“স্ট্রেসের প্রভাব কেমন?”

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় শরীর কর্টিসল হরমোন ছাড়ে।
এতে টেস্টোস্টেরন কমে যায়, শক্তিও কমে যায়।
ধ্যান, প্রার্থনা, গান বা হাঁটার মাধ্যমে স্ট্রেস কমান।

“স্ট্রেসমুক্ত থাকুন, জীবন সুন্দর করুন।”

ক্যান্সার—এই একটা শব্দ আমাদের প্রিয়জনদের হারানোর ভয়, অসহ্য যন্ত্রণা আর অনিশ্চয়তার এক অন্ধকার জগতে ঠেলে দেয়। আমরা এই ...
20/09/2025

ক্যান্সার—এই একটা শব্দ আমাদের প্রিয়জনদের হারানোর ভয়, অসহ্য যন্ত্রণা আর অনিশ্চয়তার এক অন্ধকার জগতে ঠেলে দেয়। আমরা এই শব্দটা থেকে এত দূরে থাকতে চাই যে, এর সম্পর্কিত যেকোনো আলোচনা এড়িয়ে চলি।

নিজের শরীরে কোনো ছোটখাটো পরিবর্তন দেখলেও মনকে বোঝাই, "না, এটা তেমন কিছু না," "বয়স হচ্ছে তাই এমন হচ্ছে," বা "কাজের চাপে এমন হয়।"

এই যে এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা—এটা আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু। কারণ আমরা আসলে লক্ষণগুলোকে ভয় পাই না; আমরা ভয় পাই—যদি লক্ষণগুলো সত্যি হয়ে যায়।

একজন ডাক্তার হিসেবে আমি দেখেছি, সবচেয়ে বড় আফসোসটা হলো—"ইশ! যদি আর একটু আগে আসতাম!"

ক্যান্সার নিঃশব্দে আসে না। সে আসার আগে শরীরে ছোট ছোট সঙ্কেত পাঠায়। এই সঙ্কেতগুলো হলো আপনার শরীরের আত্মরক্ষার প্রথম চেষ্টা। আজ আমরা সেই ১০টি সাধারণ সঙ্কেত নিয়ে কথা বলব, যেগুলো দেখলে ভয় পেয়ে গুটিয়ে না গিয়ে সচেতন হতে হবে।

খেয়াল করুন, আপনার শরীর এই কথাগুলো বলছে না তো?

১. অকারণে ওজন কমে যাওয়া: কোনো ডায়েট বা ব্যায়াম ছাড়াই হঠাৎ করে ওজন কমতে থাকা। আমরা প্রায়ই ভাবি, "ভালোই তো, রোগা হচ্ছি!" কিন্তু এটা শরীরের ভেতরকার সমস্যার প্রথম লক্ষণ হতে পারে।

২. অস্বাভাবিক ক্লান্তি: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার পরেও যদি শরীর না চলে, সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগে যা আপনার স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করছে।

৩. শরীরের যেকোনো জায়গায় চাকা বা পিণ্ড: স্তন, গলা, বা শরীরের অন্য কোনো অংশে শক্ত মাংসপিণ্ড অনুভূত হওয়া, যা আগে ছিল না।

৪. ত্বকের পরিবর্তন: তিল বা আঁচিলের রঙ, আকার বা আকৃতিতে হঠাৎ পরিবর্তন আসা, অথবা এমন ক্ষত যা কিছুতেই সারছে না।

৫. দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙা: একটানা কয়েক সপ্তাহ ধরে কাশি থাকা বা গলার স্বর পরিবর্তন হয়ে যাওয়া, যা সাধারণ ঠান্ডার কারণে নয়।

৬. মল-মূত্রের অভ্যাসের পরিবর্তন: দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য থাকা, অথবা প্রস্রাবের সময় রক্ত আসা।

৭. অস্বাভাবিক রক্তপাত: কফ, মল-মূত্র বা শরীরের যেকোনো অঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ।

৮. খাবার গিলতে অসুবিধা বা হজমের সমস্যা: একটানা হজমের সমস্যা বা খাবার গেলার সময় গলায় কিছু আটকে যাওয়ার মতো অনুভূতি।

৯. দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা: শরীরের কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় একটানা ব্যথা, যার কোনো স্পষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

১০. মুখের ভেতরে সাদা বা লাল ছোপ: যা সহজে দূর হয় না, বিশেষ করে যদি আপনি ধূমপায়ী হন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটি হলো:
এই লক্ষণগুলোর এক বা একাধিক থাকা মানেই আপনার ক্যান্সার হয়েছে—এমনটা একেবারেই নয়। এর অধিকাংশই অন্য সাধারণ রোগের কারণেও হতে পারে।

কিন্তু এগুলোকে "কিছু না" বলে উড়িয়ে দেওয়াটাও সবচেয়ে বড় ভুল। সচেতনতাই ক্যান্সারের বিরুদ্ধে আমাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। ভয় পেয়ে চুপ করে থাকা নয়, বরং সঙ্কেত চিনে সঠিক সময়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

#ক্যান্সারসচেতনতা #স্বাস্থ্যটিপস #ডাক্তারেরপরামর্শ

Address

নতুন রাস্তার মোড়, কাজলা, যাত্রাবাড়ী
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.ATM Rezaul karim khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category