Global Medi Service

27/08/2025

Indian medicine services Available

27/08/2025

মেডিক্যাল ভিসা প্রসেসিং
আয়ুশ লেটার
ইনভাইটেশন লেটার
এম্বুলেন্স সার্ভিস
দোভাষী সেবা প্রদান।
বিস্তারিত m.me/globalmediservice

Find & book appointments with doctors, diagnostic tests, clinics, hospitals. Order Medicine & Health

10/08/2025

ইন্ডিয়ান ভিসা করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র👉
1. মূল পাসপোর্ট ( ৮ মাস মেয়াদ থাকতে হবে)।
2. NID Card এর ফটোকপি।
3. 2/2 ইঞ্চি রঙিন ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)
4. ইউটিলিটি বিল এর ফটোকপি।
5. পেশা প্রমাণের জন্য-
ক. চাকরিজীবী হলে এন.ও.সি।
খ. ব্যাবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স।
গ. কৃষক হলে জমির পর্চা।
ঘ. স্টুডেন্ট হলে স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
6.ব্যাংক স্টেটমেন্ট ০৬ মাসের অথবা ডলার androcement ১৫০ ডলার সমপরিমাণ। অথবা এসবিআই ট্রাভেল কার্ড।
7. পূর্বের ভিসা থাকলে সেই ভিসার কপি।
8. লস্ট পাসপোর্ট থাকলে জি'ডি কপি, নোটারি এবং ল'স্ট সার্কুলেশন ( এটা পাবেন আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস থেকে অথবা আপনি যেখানে পাসপোর্ট করেছেন সেখানে গেলেও পাবেন।)।
9. পাসপোর্ট এর কোন তথ্য পরিবর্তন করলে যেমন নিজের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম অথবা বয়স যদি পরিবর্তন হয় তবে তার জন্য কোর্ট এফিডেভিট লাগবে।
10. মেডিকেল পেপারস

বি:দ্র: ইন্ডিয়ান ভিসা প্রসেসিং চার্জ ১৫৪৫ টাকা

10/08/2025

আজ থেকে ভারতীয় ভিসা প্রসেসিং চার্জ মাত্র ১৫৪৫ টাকা।
আমাদের মাধ্যমে আপনি পাবেন ভারতের বিভিন্ন হাসপাতালের চিকিৎসার সঠিক পরামর্শ। সঠিক ও নির্ভুল ফির্ম ফিলাপ করতে আজই যোগাযোগ করুন।
এছাড়া আমাদের কাছে পাবেন।
★আয়ুশ লেটার,
★ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট
★নার্সিং সেবা
★ভারতের অভ্যন্তরীণ এম্বুলেন্স সেবা
★এয়ার টিকেট
★ট্রেন টিকেট
★হোটেল বুকিং রিসার্ভেশন
★মাসিক বা সাপ্তাহিক রুগীর থাকার জন্য বাসা ব্যবস্থা।

10/08/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

01/07/2025

Do you want to get rid of FATTY LIVER?
Yes it is possible, if you follow healthy lifestyle and exercise..

If you want to consult me you can visit.
APOLLO CLINIC AIRPORT
SIGMA HEALTH CARE
APEX MEDICAL CENTER

For online consultation
Apollo 24/7app

25/06/2025

হেপাটাইটিস বি ভাইরাস (HBV)

হেপাটাইটিস বি ভাইরাস একটি হেপাটোট্রপিক ডিএনএ প্রজাতির ভাইরাস, যা মুলত মানুষের লিভারে প্রদাহ থেকে শুরু করে লিভার সিরোসিস এমনকি লিভার ক্যান্সারের মত মারাত্মক জটিলতা তৈরী করে।

➡️হেপাটাইটিস বি-ভাইরাস কিভাবে ছড়ায়?

- সংক্রমিত ব্যক্তির রক্ত বা শরীরের বডি ফ্লুইড সরাসরি সংস্পর্শে আসা
- দূষিত সিরিঞ্জ বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সরঞ্জাম ব্যবহারের মাধ্যমে
- সংক্রমিত মা থেকে নবজাতক শিশুর মধ্যে জন্মের সময়
- অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক

➡️হেপাটাইটিস বি-এর লক্ষণ কি?:

অনেকের ক্ষেত্রে প্রাথমিকভাবে লক্ষণ দেখা নাও যেতে পারে, কিন্তু কিছু সাধারণ লক্ষণ হলো:
- জ্বর
- দুর্বলতা এবং ক্লান্তি
- বমি এবং বমি বমি ভাব
- পেট ব্যথা, বিশেষ করে ডান পাশে
- গা হলুদ হয়ে যাওয়া (জন্ডিস)
- ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া
- প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হওয়া
- ক্ষুধা কমে যাওয়া
- মল হালকা রঙের হওয়া
- জটিল থেকে জটিলতর হলে পেটে পানি আসা, বমি মলের সাথে রক্ত যাওয়া মারাত্মক মৃত্যু ঝুঁকির মত অবস্থার সৃষ্টি করে।

➡️হেপাটাইটিস বি-এর প্রতিকার বা চিকিৎসা কি?

: একিউট বা একেবারে প্রাথমিক অবস্থায় হেপাটাইটিস বি নিজে থেকেই নিরাময় হতে পারে সেটা কোন চিকিৎসা ছাড়াই ,তবে ৬ মাসের বেশি সময় কারো শরীরে থাকলে সাধারণত সারাজীবন থেকে যায়। যাদের শরীরে ভাইরাস নিষ্ক্রিয় অবস্হায় থাকে তাদের ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না, শুধু বছরে কমপক্ষে একবার ফলোআপ করালেই চলে। যাদের শরীরে ভাইরাস একটিভ বা সক্রিয় থাকে তাদের জন্য ঔষধের কার্যকর ও নিরাপদ চিকিৎসা আছে।
-মারাত্মক জটিলতা যেমন ডিকমপেনসেটেড সিরোসিস, লিভার ক্যান্সার এগুলোর ক্ষেত্রে লিভার ট্রান্সপ্লান্ট পর্যন্ত করার প্রয়োজন হয় যা আমাদের দেশে এখনও প্রকৃত অর্থে শুরু হয়নি এবং অত্যন্ত ব্যায়বহুল এবং সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। এজন্যই আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে যেন এরকম জটিলতা তৈরী না হয়, সময়মত রোগ নির্নয় এবং সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এসব জটিলতা অনেকটাই রোধ করা সম্ভব।

➡️হেপাটাইটিস বি ভাইরাস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়?

- টিকা, টিকা, এবং টিকা হেপাটাইটিস বি প্রতিরোধের একমাত্র উপায় সার্বজনীন টিকা নিশ্চিত করা।
- সংক্রমিত ব্যাক্তির রক্ত ও অন্যান্য বডি ফ্লুইড এড়িয়ে চলা, সুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক এবং ইনজেকশন নেওয়ার সময় পরিচ্ছন্ন ও সুরক্ষিত সিরিঞ্জ ব্যবহার করা উচিত।

➡️উপসংহার:
হেপাটাইটিস বি ভাইরাস একাধিক উপায়ে ছড়ায় এবং এর কারণে লিভার দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তবে সঠিক প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা এবং দ্রুত চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

24/06/2025

1. অন্ধভাবে কাউকে বিশ্বাস করবেন না:
আবেগে ভেসে গিয়ে কারো কান্না বা মিষ্টি কথায় বিশ্বাস করা বিপজ্জনক হতে পারে। বিশ্বাস তৈরি হয় সময় ও প্রমাণের মাধ্যমে।

2. টাকা লেনদেন থেকে সাবধান থাকুন:
টাকা নেয়া বা দেয়া সহজ, কিন্তু পরে সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি থাকে। বন্ধুত্ব বা আত্মীয়তা টিকিয়ে রাখতে আর্থিক দূরত্ব জরুরি।

3. জীবনসঙ্গী বাছাইয়ে সতর্ক থাকুন:
শুধু ভালোবাসা নয়, মানসিক মিল, ভবিষ্যতের লক্ষ্য ও পারিবারিক মূল্যবোধ যাচাই করে সিদ্ধান্ত নিন।

4. সম্পর্ক নিশ্চিত না হলে পরিবারের সাথে পরিচয় নয়:
অস্থির বা অনিশ্চিত সম্পর্কে পরিবারকে জড়ালে জটিলতা বাড়ে। আগে সম্পর্ককে শক্ত ভিত্তিতে দাঁড় করান।

5. একাকিত্বকে গ্রহণ করুন:
একা থাকার অভ্যাস আপনাকে আত্মনির্ভর করে তোলে। এতে আপনি কারো উপর নির্ভরশীল না হয়ে নিজের শক্তি খুঁজে পান।

6. সময় ব্যয় করুন নিজের জন্য:
সময় সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। যেসব মানুষ আপনাকে অবহেলা করে, তাদের জন্য সময় নষ্ট না করাই শ্রেয়।

7. বিশ্বাসঘাতককে দ্বিতীয় সুযোগ নয়:
যারা একবার প্রতারণা করে, তারা স্বভাবতই আবারো করবে। অতএব, নিজেকে সেই যন্ত্রণার থেকে রক্ষা করুন।

8. গোপনীয়তা বজায় রাখুন:
আপনার ব্যক্তিগত জীবন, পরিকল্পনা এবং আর্থিক অবস্থা গোপন রাখলে আপনি নিরাপদ থাকবেন, অপব্যবহারের শিকার হবেন না।

9. অবিশ্বস্তদের হাতে ক্ষমতা দিবেন না:
যাদের নীতিগত সমস্যা আছে, তারা বিশ্বাসভঙ্গ করবে। তাদের পরিবর্তনের চেষ্টা না করে দূরত্ব বজায় রাখুন।

10. অসম্মান সহ্য করবেন না:
যেই হোক, যদি কেউ বারবার অসম্মান করে, তার থেকে দূরে সরে যাওয়াই আত্মসম্মানের পক্ষে সঠিক সিদ্ধান্ত।

11. পরিকল্পনা গোপন রাখুন:
আপনার স্বপ্ন ও কাজের পরিকল্পনা আগেভাগে প্রকাশ করলে অনেকে হিংসা বা বাধা সৃষ্টি করতে পারে। সাফল্য আসলে কথা বলবে।

12. না বলতে শিখুন:
সবকিছুতে "হ্যাঁ" বললে আপনি নিজের ক্ষতি করবেন। নিজের সীমা নির্ধারণ করা এবং দরকারে না বলা একান্ত প্রয়োজন।

13. অর্থ উপার্জনে মনোযোগ দিন:
টাকা আত্মবিশ্বাস বাড়ায়, সম্মান রক্ষা করে এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। স্বাবলম্বিতা জীবনের অন্যতম লক্ষ্য হওয়া উচিত।

এই প্রতিটি শিক্ষা বাস্তব জীবনের কঠিন পরিস্থিতি থেকে পাওয়া। এগুলো মেনে চললে আপনি হবেন আরও দৃঢ়, সজাগ ও আত্মবিশ্বাসী একজন মানুষ।

24/06/2025

ক্রিয়েটিনিন: পরিচিতি ও হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
ক্রিয়েটিনিন কী?

ক্রিয়েটিনিন হলো এক ধরনের বর্জ্য পদার্থ যা আমাদের পেশির বিপাকক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন হয়। সাধারণত, কিডনি এই বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়।

ক্রিয়েটিনিন বাড়লে কী হয়?

রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যায়, যা কিডনি রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদে এটি কিডনি বিকলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।

চিকিৎসা:

ক্রিয়েটিনিন নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ওষুধ রয়েছে। তবে, এগুলি ব্যবহারের আগে একজন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

24/06/2025

নবজাতক বাচ্চাদের জন্ডিস:-
৬০% সুস্থ নবজাতক,৮০% প্রিম্যাচিওর নবজাতকের বেলায় জন্মের ৩/৪ দিনের দিন পর জন্ডিস আসতে পারে।
আরও কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর আছে,যেটার কারণেও জন্ডিস আসতে পারে।
জন্ডিস বেশি বেড়ে গেলে ব্রেইন এ চলে গিয়ে কার্নিকটেরাস নামের রোগ হতে পারে,যেটা হলে বাচ্চার খিচুনী হতে পারে,খিচুনী হলে বাচ্চা সারাজীবনের জন্য প্রতিবন্ধী ও হয়ে যেতে পারে(আল্লাহ মাফ করুক)।তাই জন্ডিস মনে হলে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে।
জন্ডিস এর যথাযথ চিকিৎসা পদ্ধতি ২ টা।
১)ফটোথেরাপি(লাইট থেরাপি)
২)এক্সচেঞ্জ ট্রান্সফিউশন(বাচ্চার শরীরের সব রক্ত পাল্টানো।।

(নবজাতকের আইসিইউতে এমনই এক জন্ডিস রোগীর এক্সচেঞ্জ ট্রান্সফিউশন এর সময়।আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চাটি পরে সুস্থ হয়ে ঘরে চলে যায়)।