Doctors Rating

Doctors Rating would you like your doctor or not?

24/06/2018
25/02/2018

নারীদের হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারীদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো যেমন- বদহজম, হাঁপিয়ে ওঠা, বুক ধড়ফড় করা, ....

শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায় যেসব খাবারশক্তির বলেই আমরা যে কোন কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারি। অন্যথায় এর ঘাটতি হলে দুর...
16/02/2018

শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি জোগায় যেসব খাবার

শক্তির বলেই আমরা যে কোন কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পারি। অন্যথায় এর ঘাটতি হলে দুর্বল বোধ করি। তখন হালকা কাজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ি। কোন কাজেও মন বসে না। শক্তিই কেবল আমাদের সারাদিন কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। খাদ্য ও কৃষি সংস্থার মতে, প্রতিদিন একজন ব্যক্তির গড়ে এক হাজার ৮০০ ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন। এমন কতগুলো খাবার আছে যেগুলো আপনার শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তির জোগান দিয়ে থাকে। কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফাইবার সমৃদ্ধ এই খাবারগুলো আপনাকে তাত্ক্ষণিক শক্তির জোগান দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘বোল্ডস্কাই ডট কম’ অবলম্বনে জেনে নিন তাত্ক্ষণিক শক্তি জোগায় এমন কিছু খাবারের তালিকা-

চিংড়ি

চিংড়িতে ভিটামিন বি এবং কম পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে, যা হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে , যেটি শরীরের শক্তি বাড়িয়ে মেজাজ ভালো রাখতেও ভূমিকা রাখে।

ফলমুল

স্ট্রবেরি, কলা, কালোজাম প্রভৃতি ফলে প্রাকৃতিক চিনি বিদ্যমান রয়েছে, যা তাৎক্ষণিক শক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে। এসব ফলে তন্তু থাকায় তা রক্তে শর্করার মাত্রাও ঠিক রাখে। কাজেই শক্তি জোগাতে সকালের নাস্তায় সবজি এবং ফল রাখতেই পারেন।

বাদাম

বাদাম, আখরোট প্রভৃতি খাবারে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে, যা শরীরের চিনিকে শক্তিতে রুপান্তরিত করে। এ ছাড়া বাদামে তন্তু পূর্ণ থাকায় তা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখে। একই সঙ্গে ক্ষুধা দূর করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

দই

তাৎক্ষণিক শক্তি জোগাতে দইয়ের জুড়ি মেলার ভার। এতে ল্যাকটোজ রয়েছে, যা তাড়াতাড়ি শক্তিতে রুপান্তরিত হয়। এ ছাড়া দইয়ে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন রয়েছে, যেটি আপনার শক্তি দীর্ঘক্ষণ ধরে রাখতে সাহায্য করে।

ডিম

সকালের নাস্তায় ডিম হতে পারে ভালো একটি খাবার। এতে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন থাকায় তা দীর্ঘক্ষণ আপনার পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। ফলে আপনিও অনেকক্ষণ ধরে কর্মক্ষম থাকতে পারেন।

সিয়া সিডস

শক্তির স্থিতাবস্থা ধরে রাখতে সিয়া সিডসের বিকল্প নেই। এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, চর্বি এবং তন্তু রয়েছে, যা শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর এই খাবারটি শরীরে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না। আবার দীর্ঘক্ষণ আপনাকে খাবার খাওয়া থেকেও বিরত রাখে সিয়া সিডস।

কুমড়ো বীজ

স্বাস্থ্যকর চর্বি, তন্তু এবং প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস হলো কুমড়ো বীজ। এই খাবারটি শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত আপনার পেট ভরা রাখতেও সাহায্য করে। এই বীজে ম্যাঙ্গানিজ., ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক প্রভৃতি রয়েছে, যা দেহে অতিরিক্ত শক্তির জোগান দিতে ভূমিকা রাখে।

ডার্ক চকলেট

ডার্ক চকলেট স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভালো। এতে দিওব্রোমিন নামে প্রাকৃতিক উদ্দীপক বিদ্যমান থাকায় তা শক্তির পাশাপাশি আপনার মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে।

ওটমিল

ওটমিলে কার্বহাইড্রেট বিদ্যমান থাকায় তা শরীরের শক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়, এটি দীর্ঘক্ষণ ধরে শরীরের শক্তি ধরে রাখতেও ভূমিকা রাখে। এতে ভিটামিন বি বিশেষ করে নিয়াসিন, থায়ামিন এবং ফলেট রয়েছে, যেগুলো শরীরের শক্তি বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করে।

আপেল

তন্তু এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকায় শক্তির একটি সমৃদ্ধ উৎস হলো আপেল। তন্তু দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এতে বার বার খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। কাজেই সারাদিন কর্মক্ষম থাকতে প্রতিদিন সকালের নাস্তায় আপেল রাখার চেষ্টা করুন।

যে ৬টি খাবারে বমি বমি ভাব দূর করতে পারবেনবিভিন্ন কারণে বমি বমি ভাব হতে পারে। মানুষ সাধারনত কখনই ইচ্ছাকৃত ভাবে বমি করেনা ...
15/02/2018

যে ৬টি খাবারে বমি বমি ভাব দূর করতে পারবেন

বিভিন্ন কারণে বমি বমি ভাব হতে পারে। মানুষ সাধারনত কখনই ইচ্ছাকৃত ভাবে বমি করেনা বরং মানুষের পেটে অপাচ্য বা সংক্রামক কিছু পড়লেই মানুষ বমি করতে সক্ষম হয়। আবার অনেক সময় দেখা যায় যে বমি না আসলেও এই বমি ভাবটা থেকেই যায় আর তা অস্বস্তিকর।

বমি বন্ধ করা ওষুধ খেয়েও অনেক সময় কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যায় না। এই বমির সমস্যার কারণে অনেক আনন্দময় ভ্রমণও মাটি হয়ে যেতে পারে। অস্বস্তিকর এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে পারে কিছু খাবার।

তাহলে জেনে নিন কয়েকটি খাবার যা খেলে দূর করবে এই অস্বস্তিকর বমি বমি ভাব-

১। লবন এবং চিনির পানি

বমি হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের নুনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। তাছাড়া জলেরও অভাব দেখা দেয়। তাই নুন, চিনির জল খেলে সব সমস্যাই মিটবে।

২। লেবু ও মধুর পানি

ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস আর মধু মিশিয়ে খান। আরাম পাবেন। লেবু বেশ কিছু ভিটামিন আর খনিজের উৎস, যা বমি কমাতে সাহায্য করে।

৩। মৌরি

খাওয়ার পর একটু মৌরি খাবেন। বমিভাব দূর হবে। মুখের ভিতরটাও তরতাজা থাকবে।

৪। আদা

আদা কুচিয়ে পানিতে মিশিয়ে নিন আর সঙ্গে মধু। বমিভাব লাগলেই পান করুন। উপকার পাবেন।

৫। কমলালেবু

লেবুর মতোই কমলা লেবুও উপকারী। কমলার রসও খেতে পারেন।

৬। লবঙ্গ

লবঙ্গ কিন্তু নিমেষে বমি কমিয়ে দেয়। বমি পেলেই গালে একটা লবঙ্গ পুরে রাখুন।

স্তনের আকারের সাথে ক্যানসারের সম্পর্ক!নারীদের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গের অংশ হচ্ছে স্তন। অনেক সময় স্তন ক্যানসারে নারীদের ম...
14/02/2018

স্তনের আকারের সাথে ক্যানসারের সম্পর্ক!

নারীদের গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গের অংশ হচ্ছে স্তন। অনেক সময় স্তন ক্যানসারে নারীদের মৃত্যু পর্যন্ত হয়।

মানসিক চিকিৎসকদের মতে, স্তনের আকৃতি এক প্রকার মানসিক সমস্যার জন্ম দেয় নারীদের। এ কারণে রোগ থেকে অবসাদ অনেক ক্ষেত্রেই বক্ষ একটা ‘বিষয়’ হয়ে দাঁড়ায়। এ বিষয়ে সমীক্ষকরা, এর সঙ্গে ক্যান্সারেরও সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন।

সম্প্রতি অ্যাংলিয়া রাসকিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক বীরেন স্বামী ও ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের গবেষক অ্যাড্রিয়ান ফার্নহ্যাম দু’জনে একটি সমীক্ষা চালান, তাদের বক্তব্য অনুযায়ী, ‌যেসব নারীদের স্তন ‘আকারে ছোট’, তাদের মধ্যে নিজেদের স্তন পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে অনীহা প্রবল। ফলে স্তনে কোনো পরিবর্তন দেখা দিলেও, তারা চিকিৎসকের কাছে ‌যেতেও অনীহা প্রকাশ করেন।

গবেষক বীরেন স্বামী ও অ্যাড্রিয়ান ফার্নহ্যাম সম্প্রতি প্রায় ৪শত ব্রিটিশ নারীর উপর সমীক্ষা চালিয়েছেন। এই নারীদের মধ্যে অধিকাংশ নারীই তাদের ‘স্তনের আকার’ নিয়ে অসন্তুষ্ট। সমীক্ষা চালানো নারীদের ৩১ শতাংশ ‘ছোট স্তন’ চান। আবার ৪৪ শতাংশ নারী চান ‘বড় স্তন’।

এদিকে, ৩৩ শতাংশ নারীর দাবি, তারা নিয়মিত তাদের ‘স্তন পরীক্ষা’ করায় না। তাদের অধিকাংশই ‘আকারে ছোট স্তনে’র অধিকারী নারী।

গবেষকদের দাবি, কোনো নারীর নিজের স্তন সম্পর্কে স্পষ্ট ‘ধারণা’ থাকলে, সেখানে কোনো প্রকার পরিবর্তন ঘটলে সেটা তিনি সহজেই তা বুঝতে পারেন।

এ ব্যাপারে গবেষক বীরেন স্বামীর দাবি, নারীদের সাথে কথা বলে দেখা গেছে, স্তনের আকার নিয়ে কারো কোনো সমস্যা থাকলে তিনি নিজের স্তন পরীক্ষা করান সংখ্যায় খুবই কম। এমন কী কোনো পরিবর্তন হলেও চিকিৎসকের কাছে তারা অনেক দেরিতে যান।

এ কারণে ক্যানসারের মতো রোগ ধরা পড়তে অনেক টা সময় পার হয়ে যায়। ফলে বহু ক্ষেত্রেই প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে ব্রেস্ট ক্যানসার।

13/02/2018

ক্যান্সার থেকে বাঁচাবে আমড়া!

আমড়া দেশীয় ফলগুলোর মধ্যে টক-মিষ্টি স্বাদের গোলগাল এই ফলটি বেশ জনপ্রিয়। সবুজ রঙের এই ফলটি ভিটামিন সি-এর বড় উৎস। আমড়া খেলে নানারকম অসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। গবেষণা বলছে, এটি আপনাকে ক্যান্সার থেকেও দূরে রাখবে।

আমড়া খেলে মুখের অরুচিভাব দূর হয় এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পায়। তাই শুধু অসুস্থ নয়, সুস্থ ব্যক্তিরাও রুচি বাড়াতে নিয়মিত ফলটি খাওয়ার চেষ্টা করুন।

আমড়ায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ফলে সহজেই সুস্থ থাকা সম্ভব হয়।

আমড়া রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে স্ট্রোক ও হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।

আমড়াতে বিদ্যমান পেকটিন জাতীয় ফাইবার বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কাজেই প্রতিদিন এ ফলটি খাওয়ার চেষ্টা করুন।

বিভিন্ন প্রকার ভাইরাল ইনফেকশনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমড়া। এতে প্রচুর ভিটামিন সি থাকায় তা স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এমনকি সর্দি-কাশি-জ্বরের উপশমেও এটি উপকারী।

ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস আমড়া। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা শিশুর দৈহিক গঠনে সাহায্য করে। কাজেই শিশুদের নিয়মিত ফলটি খাওয়ান।

ভিটামিন সি রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এটি খাদ্যে থাকা ভিটামিন এ এবং ই সঙ্গে যুক্ত হয়ে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত থেকে রক্ষা করে।

ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে আমড়া। শুধু তাই নয়, ত্বক, নখ ও চুল সুন্দর রাখতে এর জুড়ি মেলা ভার। যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের জন্যও আমড়া খুবই উপকারী।

ডায়াবেটিসের ওষুধ দূর করবে অ্যালঝেইমারও!অ্যালঝেইমার বা মস্তিষ্কের স্মৃতিহীনতা রোগ হলে মানুষ স্মৃতিশক্তি হারাতে থাকে। এক ...
13/02/2018

ডায়াবেটিসের ওষুধ দূর করবে অ্যালঝেইমারও!

অ্যালঝেইমার বা মস্তিষ্কের স্মৃতিহীনতা রোগ হলে মানুষ স্মৃতিশক্তি হারাতে থাকে। এক সময় নিজের যাপিত জীবনের কিছুই আর মনে থাকে না তার। আবার টাইপ ২ ডায়াবেটিস অ্যালঝেইমারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ফ্যাক্টর এবং এটি এ রোগ বাড়াতে সহায়ক। এতোদিন নিদারুণ রোগটির তেমন কোনো চিকিৎসা না থাকলেও এখন চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলছেন, ডায়াবেটিসের ওষুধই অ্যালঝেইমারের উপসর্গগুলো দূর করতে সাহায্য করতে পারে।

বিজ্ঞানীরা সম্ভাব্য ওষুধ উদ্ভাবন করেছেন, অ্যালঝেইমারের উপসর্গে ব্যবহার করা যেতে পারে। ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় প্রাথমিকভাবে তৈরি ওষুধটি ইদুরের ওপর প্রয়োগ করে দেখা গেছে, এটি উল্লেখযোগ্যহারে স্মৃতিশক্তি হারানোর বিপরীতে কাজ করতে সমর্থ।

জার্নাল ব্রেইন রিসার্চ পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণাপত্রটিতে ল্যাঙ্কাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক অধ্যাপক ক্রিশ্চিয়ান হোলসকারের নেতৃত্বে চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা বলেছেন, ‘ওষুধটির অ্যালঝেইমার রোগের মতো দীর্ঘস্থায়ী নিউরোডিজেনরটি ডিসঅর্ডারের জন্য নতুন চিকিৎসা পদ্ধতিতে উন্নীত হওয়ার স্পষ্ট প্রতিশ্রুতি রয়েছে’।

‘এটি মস্তিষ্কের বৃদ্ধি ফ্যাক্টরের মাত্রা বাড়িয়েছে, যা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা রক্ষা করে, মস্তিষ্কের অ্যালজাইমার, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেনের সাথে সংযুক্ত অ্যাইয়াইলয়েড ফলকগুলোর পরিমাণ হ্রাস করে। ওষুধটি স্নায়ুকোষের ক্ষতির হারও নিচে নামিয়ে আনে’।

অ্যালঝেইমার রোগ ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশতার সবচেয়ে সাধারণ কারণ। এটি একটি বর্ধনশীল রোগ, যা স্মৃতিশক্তি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ মানসিক কার্যকারিতা ধ্বংস করে। ডিমেনশিয়া সংক্রান্ত গবেষণা দাতব্য প্রতিষ্ঠান অ্যালঝেইমার সোসাইটির মতে, ২০৫১ সালের মধ্যে ব্রিটেনের ২০ লাখের বেশি মানুষের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

অ্যালঝেইমার সোসাইটির গবেষণা ও উন্নয়ন পরিচালক ড. ডগ ব্রাউন বলেন, ‘এ ওষুধটি কাজ করলে আগামী ১৫ বছর কোনো নতুন চিকিৎসার সঙ্গে অ্যালঝেইমার মোকাবেলার নতুন উপায় খুঁজতে হবে না’।

‘ওষুধটিকে উন্নত করা গেলে এটি অ্যালঝেইমার ও ডিমেনশিয়ার অন্যান্য ফর্মগুলোর সঙ্গে মানুষের উপকার করতে পারে। গবেষণার এ পদ্ধতিটি তাদের প্রয়োজনে নতুন ওষুধের প্রতিশ্রুতিও লাভ করতে পারে’।

যদিও ডিমেনশিয়া বা অ্যালঝেইমারের কোনো নির্দিষ্ট প্রতিকার নেই। তবে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে পুষ্টিকর ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার ও শরীরচর্চা সহায়ক। বায়তানাথের ক্লিনিক্যাল অপারেশনস অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ম্যানেজার ড. আশুতোষ গৌতম বলেন, ‘অশ্বগন্ধা ও ব্রাহ্মীর মতো উদ্ভিদগুলো মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তির ফাংশনকে মনোযোগ ও ঘনত্বের মতো উন্নতি এবং স্নায়ুকোষের ক্ষতি প্রতিরোধে সাহায্য করে’।

শীতের কাশি সারাতে!!কনকনে শীতে-কুয়াশার চাদরে ঢাকা রয়েছে সারা দেশ। এই সময়ে ঠাণ্ডা লেগে, গলাব্যথা-শ্বাসকষ্ট ও সর্দি-কাশি হচ...
13/02/2018

শীতের কাশি সারাতে!!

কনকনে শীতে-কুয়াশার চাদরে ঢাকা রয়েছে সারা দেশ। এই সময়ে ঠাণ্ডা লেগে, গলাব্যথা-শ্বাসকষ্ট ও সর্দি-কাশি হচ্ছে আমাদের। সব থেকে বেশি ভোগাচ্ছে কাশি। কাজের মধ্যে, ফোনে কথা বলার সময় বা রাতে ঘুমাতে কিছুতেই স্বস্তি দিচ্ছে না।

এই বিরক্তিকর কাশি থেকে মুক্তি পেতে জেনে নিন কিছু ঘরোয়া উপায়:

মধু খান

মধু কাশি কমাতে সাহায্য করে, গলাব্যথাও কমায়। মধু শ্লেষ্মা কমাতে সাহায্য করে। কাশি কমাতে এক কাপ লেবু চায়ের মধ্যে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।

গার্গল

হালকা গরম পানিতে গার্গল করলে গলাব্যথা কমে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চা চামচ লবণ মিশিয়ে ১৫ মিনিট ধরে গার্গল করুন। এভাবে বিরতি দিয়ে কয়েকবার করুন। এটি কাশি কমাতে বেশ কার্যকর।

ডার্ক চকলেট

ডার্ক চকলেট খেয়ে দেখতে পারেন। এটি কাশি কমায়তে সাহায্য করে।

হলুদ

হলুদ বেশ কার্যকরভাবে কাশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এক গ্লাস গরম দুধের মধ্যে আধা চা চামচ হলুদের গুঁড়া এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

আদা-লেবুর শরবত

কাশি কমাতে লেবুর হালকা শরবতের মধ্যে আদা কুচি মিশিয়ে খেতে পারেন। আদা শ্লেষ্মা দূর করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এক চা চামচ মধুও মেশাতে পারেন।

এভাবে কয়েকদিন করেও যদি কাশি না কমে, তাহলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

21/07/2017

Address

Dhaka
1215

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctors Rating posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category