Dr. Abida Sultana

Dr. Abida Sultana I am a Doctor. I will discuss about some disease. Want to create health awareness. www.drabidasultana.net
(1)

30/11/2025

শীতে গরম পানি পানের উপকারীতা:

শীতে গরম (ঈষদুষ্ণ) পানি পানের বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর উপকারিতা রয়েছে। নিচে সেগুলোর কয়েকটি তুলে ধরা হলো:

ঠান্ডা লাগা ও সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি: গরম পানি শ্বাসতন্ত্রকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এটি গলা ব্যথা, খুশখুসে কাশি, নাক বন্ধ এবং বুকে জমে থাকা কফ দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী।

হজম প্রক্রিয়া উন্নত করা: শীতকালে হজম শক্তি কিছুটা কমে যায়। হালকা গরম পানি পান করলে হজম প্রক্রিয়া সহজ হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা বা অ্যাসিডিটির মতো সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এটি খাবার দ্রুত ভাঙতে সাহায্য করে।

শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: ঠান্ডা আবহাওয়ায় শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে কুসুম গরম পানি পান করা সহায়ক। এটি শরীরকে ভেতর থেকে আরাম ও উষ্ণতা দেয়।

বিষাক্ত পদার্থ দূর করা (ডিটক্সিফিকেশন): হালকা গরম পানি পান করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে টক্সিন বা বিষাক্ত পদার্থ বের হতে সাহায্য করে। এটি কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতেও সহায়ক।

ওজন কমাতে সাহায্য: নিয়মিত হালকা গরম পানি পান করলে মেটাবলিজম বাড়ে, যা ক্যালরি পোড়াতে এবং শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি বা ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে।

রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি: গরম পানি রক্তনালীকে প্রসারিত করতে সাহায্য করে, ফলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। এটি পেশীর ব্যথা কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

ত্বক ভালো রাখা: শরীর থেকে টক্সিন বেরিয়ে গেলে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়লে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। নিয়মিত গরম পানি পান করলে ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

খুব বেশি গরম পানি পান করা উচিত নয়, কারণ এতে মুখ, গলা বা খাদ্যনালী পুড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। ঈষদুষ্ণ বা কুসুম গরম পানি পান করাই সবচেয়ে ভালো।

সকালে খালি পেটে এক গ্লাস হালকা গরম পানি পান করা বিশেষ উপকারী।

( কালেক্টেড )

29/11/2025
28/11/2025

Congratulations Shahriar Sohag for your new success❤️

টাইফয়েড টিকা নিয়ে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর এখানেটাইফয়েড জ্বর কী? কীভাবে এই রোগ ছড়ায়?বাংলাদেশে সংক্রমণজনিত রোগের অন্যতম প্...
12/10/2025

টাইফয়েড টিকা নিয়ে আপনার সব প্রশ্নের উত্তর এখানে

টাইফয়েড জ্বর কী? কীভাবে এই রোগ ছড়ায়?
বাংলাদেশে সংক্রমণজনিত রোগের অন্যতম প্রধান কারণ টাইফয়েড। টাইফয়েড জ্বর "স্যালমোনেলা টাইফি” নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। মূলত দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে এই রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে।

টাইফয়েড প্রতিরোধে টিসিভি (টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন) টিকা কি কার্যকর ও নিরাপদ?
হ্যাঁ, টিসিভি খুবই নিরাপদ ও কার্যকরী।
সারা বিশ্বব্যাপী এই টিকা বিরূপ প্রতিক্রিয়া ছাড়াই শিশুরা গ্রহণ করছে। পাকিস্তান, নেপাল ও বিভিন্ন দেশে এই টিকা প্রদান করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ব্যবহৃত টিসিভি টিকা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক যাচাইকৃত (প্রিকোয়ালিফাইড)। টিসিভি টিকা দেওয়ার পর সামান্য প্রতিক্রিয়া, যেমন: টিকা দেওয়ার স্থানে চামড়া লাল হওয়া, ফুলে যাওয়া, সামান্য ব্যথা, অল্প জ্বর, মাথা ব্যাথা, ক্লান্তি ভাব, এবং মাংসপেশিতে ব্যথা ইত্যাদি দেখা দিতে পারে; যেগুলি এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।

ক্যাম্পেইনে টাইফয়েড টিকা কারা নিতে পারবেন?
টিকাদান ক্যাম্পেইন চলাকালে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাক-প্রাথমিক থেকে নবম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীকে স্ব-স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত ০৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের বিদ্যমান ইপিআই স্থায়ী ও অস্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে এই টিকা প্রদান করা হবে।

টাইফয়েড টিকা শরীরের কোথায় প্রদান করা হয়?
০২ বছর এবং তার কম বয়সি শিশুদের ০.৫ এম.এল. পরিমাণ টিকা উরুর মধ্যভাগের বাইরের অংশের মাংসপেশিতে এবং ০২ বছরের অধিক বয়সিদের বাহুর উপরিভাগে বাইরের অংশে সমপরিমাণ ডোজ ডেল্টয়েড মাংসপেশিতে প্রদান করা হয়।

শুধুমাত্র শিশুদের কেন টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে?
বাংলাদেশে ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি শিশুরাই টাইফয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। টিসিভি ১ ডোজ টিকা এই বয়সে প্রদান করলে অধিক মাত্রায় রোগ প্রতিরোধ করে। সেজন্য এই ক্যাম্পেইনে ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সের শিশুদের এই টিকা দেওয়া হবে। পরবর্তীতে শুধুমাত্র ৯ মাস বয়সি শিশুদের নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচিতে এই টিকা দেওয়া হবে।

১৫ বছরের বেশি বয়সি কেউ কি এই টিকা গ্রহণ করতে পারবে?
সরকারি উদ্যোগে এই ক্যাম্পেইনে শুধুমাত্র ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের ০১ ডোজ টিকা প্রদান করা হবে। ১৫ বছরের অধিক বয়সি যেকোন ব্যক্তি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিজ ব্যবস্থাপনায় এই টিকা গ্রহণ করতে পারবে।

টিসিভি টিকা দিলে কি টাইফয়েড সংক্রমণ অথবা টাইফয়েড জ্বর হবে না?
সংক্রমণের পূর্বে এই টিকা গ্রহণ করলে পুনরায় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায় এবং পরবর্তীতে টাইফয়েড জ্বর হলেও জটিলতা সৃষ্টি হয় না।

একজন মা প্রশ্ন করলেন, আমার মেয়েকে এই টিকা দিলে বিয়ের পর সন্তান ধারণে কোন সমস্যা হবে কি?
টিসিভি টিকা অত্যন্ত নিরাপদ এবং কার্যকর। এই টিকা নারীর গর্ভকালীন জটিলতা, প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস কিংবা সন্তান ধারণে কোন প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না বরং এই টিকা টাইফয়েড জ্বর হতে সুরক্ষিত রাখে।

গর্ভবতী কিশোরী বা দুগ্ধদানকারী মা কি এই টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করতে পারবে?
না। গর্ভাবস্থায় বা দুগ্ধদানকারী মা-কে এই টিকা প্রদান করা যাবে না।

টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত অবস্থায় একজন রোগী এই টিকা গ্রহণ করতে পারবে কি?
না, টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত অবস্থায় এই টিকা গ্রহণ করা যাবে না। তবে জ্বর থেকে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে ওঠার পর এই টিকা গ্রহণ করা যাবে।

পূর্বে টাইফয়েড রোগে আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে কি টিকা গ্রহণ করা যাবে?
হ্যাঁ, গ্রহণ করা যাবে।

টাইফয়েড টিকা গ্রহণের সাথে অন্য টিকা গ্রহণের সম্পর্ক আছে কি?
টাইফয়েড টিকা গ্রহণের সময়, অর্থাৎ একইসাথে, পূর্বে কিংবা পরে অন্য যেকোন টিকা গ্রহণ করা যাবে।

পূর্বে টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করে থাকলে এই ক্যাম্পেইনে কি পুনরায় এই টিকা গ্রহণ করা যাবে?
০৯ থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি শিশুরা পূর্বে টাইফয়েড টিকা গ্রহণ করে থাকলেও ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ে তাদের ১ ডোজ টাইফয়েড টিকা অবশ্যই নিতে হবে।

টাইফয়েড ক্যাম্পেইন চলাকালীন নির্ধারিত এলাকার বাইরের কোন ছাত্র-ছাত্রী/শিশু যদি টিকা নিতে আসে, তবে তাকে টিকা দেওয়া যাবে কি?
হ্যাঁ, দেওয়া যাবে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত টিকাদান সেশনে কোন ছাত্র বা ছাত্রী অনুপস্থিত থাকলে সে কি আর টাইফয়েড টিকা নেওয়ার সুযোগ পাবে?
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট দিনে ছাত্র-ছাত্রী টাইফয়েড টিকা পাওয়া থেকে বাদ পড়লে ক্যাম্পেইন চলাকালীন যেকোনো নিয়মিত/স্থায়ী ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে পারবে।

কমিউনিটির নির্ধারিত টিকাদান সেশনে কোন শিশু টিকা নিতে পারেনি; তাহলে সে কি আর টাইফয়েড টিকা নেওয়ার সুযোগ পাবে?
হ্যাঁ, পাবে। ক্যাম্পেইন চলাকালীন সময়ের মধ্যে যে কোনো ইপিআই টিকাদান কেন্দ্র থেকে টিকা নিতে পারবে।

এই টিকা কি সরকারি উদ্যোগে প্রদান করা হবে?
হ্যাঁ। ১ ডোজ টাইফয়েড টিকা বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ইপিআই টিকাদান কেন্দ্রসমূহে বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।

টিকা গ্রহণের সময় হঠাৎ দেখা যায়- একইসাথে অনেক কিশোরী অসুস্থতা বোধ করে বা অজ্ঞান হয়ে যায়; অনেক ক্ষেত্রে তাদের হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়। এর কারণ কী? এটি কি ভয়ের কিছু?
না, আতঙ্কিত হওয়ার কোন কারণ নেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় একে Mass Psychogenic Illness বলে, যা মূলত টিকা প্রদানের পূর্বে বা পরে মানসিক ভীতিজনিত কারণে একটি প্রতিক্রিয়া হতে পারে। এর ফলে একজন কিশোরী অসুস্থ বোধ করলে অন্য অনেক কিশোরীও ভয় পেয়ে অসুস্থ বোধ করে, যা সম্পূর্ণ মানসিক কারণ; এর সাথে টিকাজনিত অসুস্থতার কোন সম্পর্ক নেই।

এই টিকা পেতে আজই জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য (১৭ ডিজিট) দিয়ে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করুন।
- স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) 'টাইফয়েড টিকা প্রদান সম্পর্কিত সচরাচর জিজ্ঞাসা' থেকে.

ছোট মাছ কেন খাবেন?
07/10/2025

ছোট মাছ কেন খাবেন?

আপনি কী কাগজের কাপে চা কফি পান করেন??
04/10/2025

আপনি কী কাগজের কাপে চা কফি পান করেন??

পাঙ্গাস মাছ খেলে কী উপকার জানেন?
03/10/2025

পাঙ্গাস মাছ খেলে কী উপকার জানেন?

অনেক দামি কথা জেনে নিন।।।
02/10/2025

অনেক দামি কথা জেনে নিন।।।

স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে যায় যেসব কারণে!
30/09/2025

স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে যায় যেসব কারণে!

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Abida Sultana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category