NOOR E jannat

NOOR E jannat Each of our beauty cosmetics and health care products has passed the test to solve various skin & pe Your skin is very important to us.

Only we guarantee the original product. Order before the stock runs out. We only get original products,
Imported products at the lowest prices,
Home delivery in maximum 48 hours,
Opportunity to pay after receiving the product,
Inbox with address mobile number to order.

কে কে তার ছেড়া আছো সাড়া দাও 😁😁
06/12/2024

কে কে তার ছেড়া আছো সাড়া দাও 😁😁

নিজের পছন্দ মতো বাজার করি, যা খেতে ইচ্ছা করে রান্না করি, সব্জি সেদ্ধ হোক বা মাংস সব বিছানায় বসে আয়েস করে খাই। কোনও এঁটো,...
06/12/2024

নিজের পছন্দ মতো বাজার করি, যা খেতে ইচ্ছা করে রান্না করি, সব্জি সেদ্ধ হোক বা মাংস সব বিছানায় বসে আয়েস করে খাই। কোনও এঁটো, শকরি, ঠেকাঠেকি, বাঁ হাত ডান হাতের নিয়ম নেই। একলা থাকি, নিজের নিয়মে থাকি। সিনেমা দেখি, গান শুনি, রান্না করি, বাসন মাজি, কাপড় কাচি, ঘর পরিষ্কার করি, ঘর সাজাই, বই পড়ি, কাজে যাই, গোটা বিছানা জুড়ে একলা হাত পা ছড়িয়ে ঘুমাই।
লোকে বলে একাকিত্ব। আমি বলি নিজের সঙ্গ নিজে উপভোগ করতে শিখে গেলে জীবন ভীষণ মজার।

এটা আদিম যুগ ধরে হয়ে আসছে মেয়েদের কেন দোষ না  পেলে ও তাদের চরিত্র নিয়ে কথা বলা হয়,,,,,,,,,,,,"ইয়ে মানে আপনি নোবেল পাচ্ছে...
29/11/2024

এটা আদিম যুগ ধরে হয়ে আসছে মেয়েদের কেন দোষ না পেলে ও তাদের চরিত্র নিয়ে কথা বলা হয়,,,,,,,,,,,,

"ইয়ে মানে আপনি নোবেল পাচ্ছেন বটে, কিন্তু প্রাইজটা নিতে আসবেন না প্লিজ। এমন চরিত্রহীনা নারী পুরস্কার নিতে এলে খুব বদনাম হবে আমাদের! আমরা.... আমরা আপনাকে বাড়িতে পৌঁছে দেব প্রাইজ।"

১৯১১ সাল। সারা দুনিয়াকে চমকে দিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য নোবেল প্রাইজ ঘোষণা হল বিজ্ঞানী মাদাম মেরি কুরির নামে। তার আগে দ্বিতীয়বার নোবেল কেউ পাননি। তাও আবার দুটো আলাদা বিভাগে!

অথচ কী আশ্চর্য, নাম ঘোষণা করেই স্টকহোমের নোবেল কমিটি তড়িঘড়ি মেরি কুরিকে চিঠি লিখল,“দয়া করে আপনি কিন্তু পুরস্কার নিতে আসবেন না। আমরা আমাদের বদনাম চাইছি না। প্লিজ মাদাম! আমরা আপনাকে পুরস্কারটি পাঠিয়ে দেব যথাসময়ে।"

মেরি কুরি বিস্মিত। আহতও। আটবছর আগে স্বামী পিয়েরের সঙ্গে যৌথভাবে যখন প্রথম নোবেল প্রাইজটি পেয়েছিলেন, অসুস্থতায় দুজনের কেউই যেতে পারেননি, এবার কেন যাবেন না? তিনি তো কোন অন্যায় করেননি! দৃঢ়ভাবে তিনি জানিয়ে দিলেন,“আমি পুরস্কার নিতে যাব। যাবই। ধন্যবাদ।”

নোবেল কমিটি পড়ল মহা ফ্যাসাদে। মেরি কুরির নাম যখন ইন্টারনাল কমিটিতে চূড়ান্ত হয়েছে, তখনো অবধি যে তাঁদের হাতে এসে পড়েনি হাতে গরম ফরাসী সংবাদপত্রগুলো! কিন্তু সেগুলোয় যে এখন ছেয়ে যাচ্ছে কেচ্ছা। বিশ্বের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী মাদাম মেরি কুরি নাকি পরকীয়ায় লিপ্ত! তাও আবার মৃত স্বামীর ছাত্র পলের সঙ্গে।

নানারকম কাল্পনিক প্রতিবেদনে তখন ফরাসী মিডিয়া লাগাতার আক্রমণ করে চলেছে দেশের সবচেয়ে প্রতিভাবান নারীটিকে। দেশের নাগরিকরা জঘন্যতম বিশেষণে ছিছিক্কার করছে। সবার মনেরই চাপা অসন্তোষ ফেটে বেরোচ্ছে এখন উল্লাসে। আহা, গত কয়েকদশক ধরে যতই দেশের নাম উজ্জ্বল করুক, মেয়ে হয়ে এত বাড়বাড়ন্ত কি ভাল বাপু? মেয়ে হয়েছ, আর্ট পড়ো, তা নয় সায়েন্সে গেছে। দেশের পুরুষগুলো বসে আছে, আর যত রাজ্যের পুরস্কার থেকে বড় বড় বিজ্ঞান সংস্থার মাথায় কিনা একটা মেয়েমানুষ …!

বিখ্যাত প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ে তাবড় তাবড় অধ্যাপকরা পড়ানোর সুযোগ পান না। সেখানে কিনা প্রথম মহিলা অধ্যাপক হিসেবে জয়েন করেছেন। না, এতটা মেনে নেওয়া যায় না। সুযোগ যখন একটা পাওয়া গেছে, সেটা কেউ ছাড়ে? তার ওপর মেরি ফ্রান্সের ভূমিকন্যা নন, পোল্যান্ডে জন্ম তাঁর। অন্য দেশ থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসায় জনসাধারণের আক্রোশ হয়ত আরো বেশি।

নিজের জগতে এমনিই বহু পুরুষ বিজ্ঞানী সহ্য করতে পারতেন না মেরিকে, তাঁরাও পরোক্ষ সমর্থনে তাতাতে লাগলেন জনতাকে। কেউ পল মেরির পরকিয়া নিয়ে আজগুবি সাক্ষাতকার দিয়ে লাইমলাইটে আসতে চাইছিলেন, কেউ অন্য কোনভাবে। বিংশ শতকের গোড়ার রক্ষণশীল ইউরোপীয় সমাজ ফুঁসছিল। এই মেয়েই কিনা আগে গর্বোদ্ধত সুরে বলেছিল, "মানুষ হওয়ার যাবতীয় অধিকার আমাদের সমাজে পুরুষরাই মনোপলি নিয়ে রেখেছে।"

উদ্ধত মেয়েটাকে এবার বাগে পাওয়া গেছে।

মেরির স্বামী পিয়ের শুধু তাঁর জীবনসঙ্গী ছিলেন না, ছিলেন গবেষণার সহকর্মী থেকে সবচেয়ে কাছের বন্ধু। সেই পিয়েরের হঠাৎ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হলে মেরি একেবারে ভেঙে পড়েছিলেন। কাজে হারিয়ে ফেলেছিলেন উৎসাহ।

সেই সাংঘাতিক মানসিক বিপর্যয়ে তিনি হয়ত মানসিক আশ্রয় খুঁজে পেয়েছিলেন পদার্থবিদ পল লজেভঁ-র কাছে। পল ছিলেন পিয়ের কুরিরই ছাত্র, মেরির চেয়ে বছরপাঁচেকের ছোট। পলের সঙ্গে মানসিক আদানপ্রদানে মেরি ক্রমশই জীবনের মূল স্রোতে ফিরে আসছিলেন। পল নিজেও বিবাহিত ছিলেন, যদিও স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়ে গেছে আগেই। আলাদা থাকেন বহুদিন।

দুই একাকীত্বে ভোগা বিজ্ঞানীর বন্ধুত্ব হয়ত দুজনকেই শান্তি দিচ্ছিল। কিন্তু পলের প্রাক্তন স্ত্রী জেনি কী করে যেন পেয়ে গেলেন দুজনের কিছু চিঠিপত্র! রাগে ক্ষোভে উন্মত্ত জেনি মেরিকে খুনের হুমকি তো দিলেনই, দেশের কাছে দেবীস্বরূপা মেরির ইমেজ একেবারে টুকরো টুকরো করে দিতে সেই চিঠিগুলো তুলে দিলেন মিডিয়ার হাতে।

© 𝗗𝗲𝗯𝗮𝗿𝗮𝘁𝗶 𝗠𝘂𝗸𝗵𝗼𝗽𝗮𝗱𝗵𝘆𝗮𝘆

ব্যাস, আর কি! মিডিয়া লুফে নিল। সাধারণ চিঠির ওপর ক্রমাগত রঙ চড়িয়ে পরিবেশিত হতে লাগল রগরগে কেচ্ছা। এমনকি কিছু কিছু কাগজে কিস্তিতে ছাপা হতে শুরু করল মেরি – পলের কাল্পনিক প্রেমকাহিনী। প্রকাশিত হতে লাগল পলের স্ত্রী ও শ্বাশুড়ির সাক্ষাৎকারও। পল যে আগে থেকেই বিবাহবিচ্ছিন্ন, সেই তথ্যটাকে ‘ফুটেজ’ এর লোভে ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হতে লাগল, বারবার বলা হতে লাগল, মেরি পলের সংসার ভাঙছেন।

সাংবাদিক গুস্তেভ টেরি আরো একধাপ এগিয়ে গিয়ে লিখলেন,“আসলে পিয়ের বেঁচে থাকতেই এই পরকীয়া শুরু। পিয়েরের মৃত্যু মোটেই অ্যাক্সিডেন্ট নয়, স্ত্রীর এই বিশ্বাসঘাতকতায় পিয়ের নিজেই ঘোড়ার গাড়ির তলায় ঝাঁপ দিয়ে সুইসাইড করেন।”

এমন জলজ্যান্ত মিথ্যাচারে মেরি হতবাক। স্বামী পিয়ের জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিলেন মেরির প্রিয়তম বন্ধু। তিনি জীবিত থাকার সময়ে পলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তো দূর, ভালভাবে পরিচয়ও ছিল না মেরির।

কিন্তু উত্তেজিত জনতা আর কবে যুক্তি দিয়ে কিছু বুঝতে চেয়েছে? যুক্তির চেয়ে গুজবের শক্তি বরাবরই বেশি। সাংবাদিক গুস্তেভ টেরির ওই প্রতিবেদনে আগুনে ঘি পড়ল যেন। জ্যান্ত মানুষের সম্মানের চেয়ে মরা পিয়েরকে ছদ্ম সমবেদনা জানানোর লোক কয়েকশো গুণ বেশি।

যে মানুষটা বিশ্বদরবারে দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন, সেই মেরি কুরিরই বাড়ি ঘেরাও করে চলল উন্মত্ত জনতার বিক্ষোভ আর তাণ্ডব। সঙ্গে অশ্রাব্য গালিগালাজ আর হুমকি। সন্তানদের নিয়ে তখন ভয়ে কুঁকড়ে রয়েছেন নোবেলজয়ী কিংবদন্তী বিজ্ঞানী মেরি। মানসিকভাবে একেবারে তলানিতে তিনি।

ওদিকে বিজ্ঞানী পলের কাজ রিসার্চ সবই গেছে। দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যেতে যেতে ঘুরে দাঁড়ালেন তিনি, বললেন,“সাংবাদিক গুস্তেভ টেরি সাংবাদিকতার লজ্জা। উনি সংবাদ নয়, মিথ্যে রগরগে কেচ্ছা পরিবেশনে সিদ্ধহস্ত। আমি ওঁকে আমার সঙ্গে ডুয়েল যুদ্ধে লড়ার জন্য আহ্বান করছি।”

মুখোমুখি দাঁড়ালেন সাংবাদিক ও বিজ্ঞানী। দুজনের হাতেই আগ্নেয়াস্ত্র। কিন্তু শেষমেশ ডুয়েল লড়া হল না। সাংবাদিক টেরি অবজ্ঞাভরে লিখলেন,“চাইলেই আমি এক গুলিতে পলকে হারাতে পারতাম, কিন্তু আমি চাই না দেশ একজন বরেণ্য বিজ্ঞানীকে অকালে হারাক!”

তারই মাঝে এল মেরির দ্বিতীয়বারের নোবেল প্রাপ্তির সংবাদ। লোকজন গর্বিত হওয়ার বদলে আরো ক্ষেপে উঠল। বাইবেলে আছে, চরিত্রহীনা নারী হল ঘোর পাপিষ্ঠা, এমন একজন কিনা সুইডেনের রাজার হাত থেকে পুরস্কার নেবেন? তাতে বুঝি রাজার হাতের পবিত্রতা থাকবে? হতেই পারে না।

কাগজে ছেয়ে যেতে লাগল শ্লোগান। ‘মেরি কুরিকে কিছুতেই নোবেল প্রাইজ নিতে দেওয়া যাবে না। ব্যান করা হোক মেরি কুরিকে। এখুনি। আমাদের রাজার হাত অপবিত্র হতে দেওয়া যাবে না।'

এদিকে নোবেল সংগঠকরা মহা ফ্যাসাদে। ভেতরে ভেতরে পুরোপুরি ভেঙে গিয়েও ঘুরে দাঁড়িয়েছেন মেরি। ছোট থেকে ভয়াবহ দারিদ্র্যের সঙ্গে সংগ্রাম করে উঠে এসেছেন তিনি। এত সহজে নিজেকে ফুরিয়ে যেতে দেবেন না। জ্যেষ্ঠা কন্যা আইরিন ও দিদি ব্রোনিয়াকে নিয়ে মাথা উঁচু করে স্টকহোম পৌঁছলেন তিনি। যাবতীয় বিক্ষোভকে হাওয়ায় উড়িয়ে দিয়ে সুইডেনের রাজার হাত থেকে বিশ্বের সর্বপ্রথম মানুষ হিসেবে নিলেন দ্বিতীয় নোবেল পুরষ্কার। নোবেল প্রাইজ বক্তৃতায় বারবার বললেন স্বামী পিয়েরের কথা।

ফরাসী মিডিয়া যদিও পাত্তাই দিল না এতবড় গৌরবটিকে। মেরির ওপর জঘন্য আক্রমণ চলতেই থাকত। নারী, তার ওপর সফল নারীকে চারিত্রিক দোষ দিয়ে টুকরো করে দেওয়ার মত বিজয়োল্লাস আর কিছুতেই নেই।

চরম মানসিক জোর থাকা মানুষগুলোর শরীর কখনো কখনো তাঁদের মানসিক দৃঢ়তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারে না। মন লড়ে গেলেও শরীর বিদ্রোহ করে। প্রবল প্রতিবাদের মধ্যে দেশে ফিরে মেরিরও তাই হল। ফেরার সঙ্গে সঙ্গে এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়লেন, ভর্তি হতে হল হাসপাতালে।

দিনরাত তেজস্ক্রিয় পদার্থের সংস্পর্শে থাকতে থাকতে মেরির শরীরের অনেক কোষ তখন ক্ষতিগ্রস্থ, লিভার সাংঘাতিকভাবে ড্যামেজড। মিডিয়াকে এড়াতে অন্য নামে কেবিন বুক করতে হল।

কিন্তু সাংবাদিকরা আর দেশের জনতা তাতেও তাঁকে রেহাই দিল না। রটিয়ে দেওয়া হল, মেরি আসলে পলের অবৈধ সন্তানের মা হতে যাচ্ছিলেন, তাই গর্ভপাত করাতে গোপনে ভর্তি হয়েছেন হাসপাতালে। ছি ছি কী লজ্জা!

এতকিছুর পরও ভগ্নদেহে বাড়ি ফিরলেন মেরি। ধীরে ধীরে ফিরলেন কাজেও। রেডিয়াম ইন্সটিটিউটের ভবন তৈরি করা শুরু করলেন। ধীরে ধীরে যেতে লাগলেন নানা দেশের কনফারেন্সে। চলতে লাগল তাঁকে নিয়ে আজকের ভাষায় ট্রোলও।

তারপর শুরু হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। যে ফরাসী জনতা তাঁকে ছিঁড়ে খেয়েছে, সেই ফরাসী সেনাদেরই সেবাশুশ্রূষায় আঠেরোটি ভ্যানে এক্স রে মেশিন নিয়ে মেরি পড়ে রইলেন যুদ্ধক্ষেত্রে। এ মাথা থেকে ও মাথা ছুটোছুটি করে দ্রুত রেডিওঅ্যাক্টিভ এক্স রে মেশিনে নির্ণয় করতে লাগলেন অসুখ, বাঁচাতে লাগলেন তাঁদের। কিন্তু এই লাগাতার নোংরা আক্রমণে ভেতরে ভেতরে প্রচণ্ডভাবে অবসাদগ্রস্থ হয়ে পড়ছিলেন তিনি। একেই ভীষণ দরিদ্র পরিবারে জন্মেছিলেন, ছোট থেকে অকল্পনীয় সংগ্রাম করে উঠে এসেছিলেন। তারপর আর শরীর নিতে পারছিল না।

মেরির যুদ্ধক্ষেত্রে অত কর্মকাণ্ডে মিডিয়া একটু থমকাল বটে, কিন্তু থামল না। বলল, "লোকের কাছে ভাল সাজতে চাইছে এসব করে।"

এরপর যতদিন বেঁচেছিলেন, মনের দিক থেকে কোনদিনও স্বাভাবিক হতে পারেননি মেরি কুরি। মৃত্যুর আগে মেয়েদের বলে গিয়েছিলেন, তাঁকে যেন কবর দেওয়া হয় স্বামী পিয়েরের কবরের ওপরেই। তাই হয়েছিল। বিস্ময়ের ব্যাপার, পল ও মেরির প্রেম পূর্ণতা পায়নি, কিন্তু কয়েকদশক পরে পলের নাতি মাইকেল ও মেরি কুরির নাতনি হেলেন একে অন্যকে বিবাহ করে সুখী দম্পতি হয়েছিলেন।

এই নভেম্বরেই সেই বিশ্ববরেণ্য বৈজ্ঞানিক মাদাম মেরি কুরির জন্মদিন। ৭ই নভেম্বর। তাঁর যুগান্তকারী আবিষ্কারগুলোর ওপর দাঁড়িয়ে আছে আজকের বিজ্ঞান। চারিত্রিক দোষে প্রত্যক্ষভাবে দুষ্ট কত পুরুষ তাঁর কর্মজগতে নন্দিতই হয়েছেন। হয়ে চলেন। ক্রেডিটও নেন কেউ কেউ। অথচ ভাবতেও আশ্চর্য লাগে, এত বড় বিজ্ঞানীও মহিলা হওয়ার 'অপরাধ' এ কতবড় যাতনা সহ্য করেছেন।

সব ধর্মগ্রন্থেই চরিত্রহীনা নারীর জন্য কড়া শাস্তির বিধান রয়েছে। কিন্তু চরিত্রহীন পুরুষের জন্য নেই যে!

শুভ জন্মদিন মাদাম মেরি কুরি। আপনি লড়াইয়ের দ্বিতীয় নাম। তখনকার পুরুষ শাসিত সমাজে এক মেধাবিনীর রাজত্ব করার দ্যোতক। আপনি যদি অতবছর আগে পেরে থাকেন, আমরা তার ১ শতাংশ হলেও পারব।

আরো একটা কথা। তাঁর কাজ, প্রথম মানুষ হিসেবে দুবার নোবেলজয়ের কৃতিত্বই রয়ে গেছে ইতিহাসে, সেইসব কুৎসা, আঘাত, গুজব মুছে গেছে, ঝরে গেছে আবর্জনাময় মেদের মত। এটাই হয়। আঘাত পেলেও থামবেন না, জানবেন, আপনার কাজগুলো ঠিক রয়ে যাবে। বাকি সব হারিয়ে যাবে।

তথ্যসূত্রঃ
১. Marie Curie: the woman who changed the course of science, Philip Steele.
২. Madame Curie: A Biography, Eve Courie.
৩. Marie Curie: A life, Susan Quinn.
৪. Obsessive Genius, inner life of Marie Curie, Barbara Goldsmith ইত্যাদি।
© Debarati Mukhopadhyay

এই মেসেজ গুলো একজন স্বামী তার স্ত্রী কে দেয় প্রতিদিন 😍😍 সুন্দর না ❤️❤️❤️
25/11/2024

এই মেসেজ গুলো একজন স্বামী তার স্ত্রী কে দেয় প্রতিদিন 😍😍
সুন্দর না ❤️❤️❤️

24/11/2024

আসেন সবাই সবার গোপন কথা জানি😁 আমার গোপন কথা হলো কড়াইতে ও ভাত খাই আমি প্লেট ধুয়ার ভয়ে🙈

গায়েস!!!!  যারা এতদিন অপু ভাইরে নিয়ে ট্রল করতা তারা কি এখন অপু শেখ রে দেখছো😱😱😱 সে তো দুবাইয়ের শেখ হয়ে গেছে সাথে ঝাক্কাস ...
23/11/2024

গায়েস!!!! যারা এতদিন অপু ভাইরে নিয়ে ট্রল করতা তারা কি এখন অপু শেখ রে দেখছো😱😱😱 সে তো দুবাইয়ের শেখ হয়ে গেছে সাথে ঝাক্কাস গার্লফ্রেন্ড ও 😱😱 আর তোমরা গায়েস ই রয়ে গেলা 😏

একবার একজন বিদেশি প্রফেসর বলেছিলেন আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে বিশ্বস্ত লাইফ পার্টনার। ভালো রেজাল্ট করলে, টাকা ...
13/09/2024

একবার একজন বিদেশি প্রফেসর বলেছিলেন আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে বিশ্বস্ত লাইফ পার্টনার।

ভালো রেজাল্ট করলে, টাকা পয়সা হলে, গাড়ি বাড়ি করতে পারলে সেটাকে আমরা জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন মনে করি, সেলিব্রেট করি। অথচ জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে ভালো একজন জীবনসঙ্গী। ভালো রেজাল্ট, টাকাপয়সার জন্য আমরা যেরকম মরিয়া হয়ে থাকি তারচেয়ে বেশি মরিয়া হওয়া উচিত একজন ভালো জীবনসঙ্গী পাওয়ার জন্যে।

দুনিয়াবি সকল চাওয়া পাওয়ার চেয়ে সৃষ্টিকর্তার কাছে সবচেয়ে বেশি চাওয়া উচিত একজন বিশ্বস্ত, ভালো জীবনসঙ্গী। কেননা আপনার জীবনসঙ্গীর উপরই নির্ভর করবে আপনার বাকি জীবনটা ফুলের মত স্বচ্ছ ও সুন্দর হবে নাকি কষ্টের হবে।

লিখা : Ibrahim Khalil Shawon

ভালোবাসলে যত্নে রাখতে হয়, জানো তো?গা ছাড়া ভাব নিয়ে কাউকে ধরে রাখা যায় না। যেখানে সম্মান মিলে না, আদর মিলে না, সেখানে মান...
04/09/2024

ভালোবাসলে যত্নে রাখতে হয়, জানো তো?
গা ছাড়া ভাব নিয়ে কাউকে ধরে রাখা যায় না। যেখানে সম্মান মিলে না, আদর মিলে না, সেখানে মানুষ কস্মিনকালেও থাকতে পারে না।

যে থাকার সে এমনিতেই থাকে না, তাকে আগলে রাখতে হয়। যত্ন করে বুকের কাছে রাখতে হয়, সময় দিতে হয়, মানুষটার মন বুঝতে হয়।

প্রভুভক্ত কুকুরকে তিনবেলা ঠিকঠাক খাবার খাইয়ে তাকে অবহেলা করলে, সেও তার চিরচেনা স্থান পাল্টায়। সেখানে আমি তো মানুষ মাত্র।

অযত্নে অবহেলায় দূরে ঠেলে দেয়ার পরেও মানুষটা থেকে যাবে, এই আশা করাটা যে বড্ড বোকামী, জানো তো?

আজকাল মানুষকে সবকিছু উজার করে দিয়েও যেখানে ধরে রাখা যায় না, সেখানে অবহেলা আর অসম্মান করে কীভাবে রাখবে? বলো...

আগ্রহ কমে গেলে, বলে দিতে হয়। মুখে না বলে আচরণে বোঝালে, মানুষ যে কষ্ট পায়! যাকে ভালো লাগে না আর, যার মুখের দিকে তাকিয়ে মায়া লাগে না আর, তাকে মুখে বলে দিতে হয়।

অন্তরে অবহেলা, ঘৃণা লুকিয়ে কাউকে “ ভালোবাসি ” বলাটা যে অন্যায়। যাকে মন দিতে পারোনি, তাকে ভালোবাসবে কী করে? বলো...

ভালোবাসা কী আর এমনি এমনি হয়? মানুষ কী আর এমনিতেই থেকে যায়? যাকে ভালোবাসো, তাকে আগলে রাখতে হয়, বুকের কাছে যত্নে রাখতে হয়। এতটা ভালোবাসতে হয়, যতটা ভালোবাসলে কেউ কখনো ছেড়ে যাওয়ার চিন্তাও করে না কখনোই।

মানুষ যেখানে আদর, যত্ন, ভালোবাসা আর সময় পায়, সেখান থেকে সে কখনোই সরে যেতে চায় না– সরে যেতে পারে না। মানুষ সেখানে আমৃ ত্যু থেকে যায়, থেকে যেতে বাধ্য হয়।

28/08/2024

১০ বছর ধরে আমার সাথে বাটপারি করে আসার পর আর বাটপারি করতে না পেরে আমাকে বাটপার বলার যে বিষয় টা ☺️

একটা মেয়ে ৩ টা স্টেপে আপনার থেকে দূরে সরে যায়।প্রথমে সে আপনাকে নিজের মনের সব কথা খুলে বলবে কিন্তু আপনি হয়তো ব্যাপার টাকে...
25/08/2024

একটা মেয়ে ৩ টা স্টেপে আপনার থেকে দূরে সরে যায়।
প্রথমে সে আপনাকে নিজের মনের সব কথা খুলে বলবে কিন্তু আপনি হয়তো ব্যাপার টাকে সিরিয়াসলি নেবেন না।
দ্বিতীয়ত সে অল্পতেই Emotional হয়ে যাবে, অভিমান করবে, রাগ করবে ! এইবারও হয়তো আপনি বিষয়টা পাত্তা দিবেন না।
তারপরের স্টেপটা খুবই ভয়ানক। সে আপনার প্রতি অল্পতেই বিরক্ত হবে। আপনাদের মধ্যে প্রচুর ঝগড়া/ঝামেলা হবে। একটা সময় পর সে একদম চুপ হয়ে যাবে। কোনো কিছুই পাত্তা দিবে না।

আপনি ভাববেন সব ঠিক হয়ে গিয়েছে আপনাদের মধ্যে কিন্তু না! হুট করে একদিন দেখবেন ছোট্ট কোনো ব্যাপারে সে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে। আপনি ভাববেন কি হলো কিন্তু কোনো উত্তর খুঁজে পাবেন না। 😅 ©

ফেনী,নোয়াখালী,লক্ষীপুর,চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, কুমিল্লা প্রত্যেকটা বন্যাকবলিত জেলাকে উপজেলা ভিত্তিক ভাগ করুন।এরপর ইউনিয়ন ভি...
25/08/2024

ফেনী,নোয়াখালী,লক্ষীপুর,চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, কুমিল্লা প্রত্যেকটা বন্যাকবলিত জেলাকে উপজেলা ভিত্তিক ভাগ করুন।এরপর ইউনিয়ন ভিত্তিক ভাগ করে স্বেচ্ছাসেবীদের দায়িত্বে দিন।প্রত্যেকটা ইউনিয়নে খুব বেশী হলে দশ জন ভলান্টিয়ার পাঠান।এক এক টা গ্রামে সর্বোচ্চ দুজন কে নিয়ে ধীরে ধীরে ত্রাণ ভর্তি বোট পাঠান।অতিরিক্ত মানুষ পাঠাবেন না। বিশেষ করে মস্তিষ্ক হীন টিকটকার এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটর দের তো যেতেই দিবেন না।তারা যদি সাহায্য করতেই চায় তাহলে ফাউন্ডেশনে দিয়ে দিক।এদের কারনে আমাদের স্বেচ্ছাসেবী ভাইগুলো জনগণের আক্রোশ এবং আক্রমণের শিকার হচ্ছে।দেখুন,বর্তমান পরিস্থিতি মোতাবেক চলতে থাকলে ক্ষুধার্ত জনগণ হিংস্র হয়ে উঠবে।সবাই এক জায়গায় যাচ্ছেন তাও বন্যাকবলিত শহর গুলোতে।অথচ এর মধ্যে যে অজস্র উপজেলা,ইউনিয়ন, গ্রাম রয়েছে সেগুলো যেন একদম বাদ ই পড়ে যাচ্ছে।

বন্যার্ত দের জন্য প্রচুর সাহায্য এবং নগদ অর্থ উঠেছে।ত্রাণ ও যাচ্ছে প্রচুর।কিন্তু সঠিকভাবে বন্টন হচ্ছে না।অনেকেই ত্রাণের জন্য হাহাকার করছেন।

~সিমরান মিমি

(পোস্ট টা কপি অথবা শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন প্লিজ!এই মুহূর্তে এটা খুবই প্রয়োজন।)

বন্যা দুর্গত এলাকার অনেকেই জানিয়েছেন, ভিডিও-ক্যামেরার ভয়ে বা লজ্জায় অনেকেই ত্রাণ নিতে আসছেন না। তাই বন্যার্তদের ত্রান দি...
24/08/2024

বন্যা দুর্গত এলাকার অনেকেই জানিয়েছেন, ভিডিও-ক্যামেরার ভয়ে বা লজ্জায় অনেকেই ত্রাণ নিতে আসছেন না।

তাই বন্যার্তদের ত্রান দিতে যাচ্ছেন। যারা যাচ্ছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ, ত্রান দেওয়ার সময় ছবি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড দিবেন না। 🙏

মনে রাখা দরকার, বন্যার্তরা পরিস্থিতির শিকার!

ভিউ ব্যাবসায়ী পাইলে চুবাবেন নিজ দায়িত্তে।

23/08/2024

বন্যার্তদের জন্য ফান্ড কালেকশন করে রাখুন কেননা বন্যা পরবর্তী অবস্থা আর ও ভয়াবহ হবে তখন অনেক বেশি সাহায্যর দরকার হবে।

আমিন
23/08/2024

আমিন

وَقِیلَ یَـٰۤأَرۡضُ ٱبۡلَعِی مَاۤءَكِ وَیَـٰسَمَاۤءُ أَقۡلِعِی..."আদেশ হল, হে জমীন তোমার পা‌নি গি‌লে ফেল, হে আকাশ, পা‌ন...
23/08/2024

وَقِیلَ یَـٰۤأَرۡضُ ٱبۡلَعِی مَاۤءَكِ وَیَـٰسَمَاۤءُ أَقۡلِعِی...
"আদেশ হল, হে জমীন তোমার পা‌নি গি‌লে ফেল, হে আকাশ, পা‌নি বর্ষণ বন্ধ ক‌রো!"
(সূরা হূদ : ৪৪)
-
হে আল্লাহ! আপ‌নি হযরত নূহ আ.-এর প‌ক্ষে আকাশ ও জমীন‌কে যেভা‌বে আদেশ ক‌রে‌ছেন, আমা‌দের প‌ক্ষেও সেরূপ রহম করুন!
আমিন।

22/08/2024

🔺রেড এলার্ট 🔺

হালদার বাদ ভেঙে গেছে !! মাইকিং হচ্ছে..📢📣

সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী কিছুক্ষণ আগে নাজিরহাট নতুন ব্রিজের পশ্চিম পাশে হালদার পাড় ভেঙ্গে গেছে। রাতের মাঝে পানিতে তলিয়ে যেতে পারে ফরহাদাবাদের ৪,৫,৬,৭,৮ ও ৯নং ওয়ার্ড।
যাদের পক্ষে সম্ভব অনতিবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যান।
এ ব্যাপারে অবহেলা করবেন না। উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় নৌকা বা স্পিড বোট খুবই অপ্রতুল। রাতের বেলায় উদ্ধার কাজ চালানোও অনেকটা অসম্ভব। যারা আশংকায় আছেন, দ্রুত নিরাপদ স্থানে কিংবা নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় গ্রহণ করুন।

ফটিকছড়ির আশ্রয়কেন্দ্রসমূহের তালিকা পোস্টে যুক্ত করে দেয়া হলো।
ফরহাদাবাদের আশ্রয়কেন্দ্র- ফরহাদাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়।

পেট্রোল পাম্পের মালিক বলছে উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত বোটের জন্য তেল ফ্রি, অপারেটর বলছে নেট ফ্রি, বিকাশের সকল কর্মচারী তাদের এ...
22/08/2024

পেট্রোল পাম্পের মালিক বলছে উদ্ধারকার্যে নিয়োজিত বোটের জন্য তেল ফ্রি, অপারেটর বলছে নেট ফ্রি, বিকাশের সকল কর্মচারী তাদের একদিনের বেতন অনুদান দিয়েছে।

শুকনো জায়গার মালিক আশ্রয় দিয়ে বলছে থাকা ফ্রি- সাধারন মানুষ বলছে খাবার ভাগ করে খাবো।

জেগে উঠেছে নতুন বাংলাদেশ - সারা দেশের মানুষের মাঝে আজ তৈরী হয়েছে এক অভূতপূর্ব ঐক্য।🇧🇩🫡

Address

Begum Rokeya Saroni, Mirpur
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NOOR E jannat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to NOOR E jannat:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram