As-sunnah hijama and ruqyah centre Uttara

As-sunnah hijama and ruqyah centre Uttara assalamuaikum wa rahmatullahi wa barakatuh

দুশ্চিন্তা-ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির পাথেয় হিসেবে আমরা রাসুল সা: এর শিখানো একটি  দোয়াকে মাধ্যম বানাতে পারি। ١. لا اله الا ...
15/10/2025

দুশ্চিন্তা-ডিপ্রেশন থেকে মুক্তির পাথেয় হিসেবে আমরা রাসুল সা: এর শিখানো একটি দোয়াকে মাধ্যম বানাতে পারি।

١. لا اله الا الله العظيم الحليم٠ لا اله الا الله رب العرش العظيم٠ لا اله الا الله رب السماوات ورب الارض٠ورب العرش الكريم٠٠٠

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল আযিমুল হালিম,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুল আরশিল আযিম,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়াল আরজ,ওয়া রাববুল আরশিল কারিম।....
دليل هذا الدعاء عند الكرب٠
١. عن عبد الله بن عباس رض٠ان النبي ص٠ كان يقول عند الكرب : لا اله الا الله العظيم الحليم٠ لا اله الا الله رب العرش العظيم٠ لا اله الا الله رب السماوات ورب الارض٠ورب العرش الكريم٠٠٠رواه البخاري ٦٣٤٦

অর্থ :আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা:থেকে বর্ণিত, রাসুল সা:পেরেশানির সময় এই দোয়া করতেন -
(আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, যিনি মহান, সহনশীল ও ক্ষমা প্রিয়। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, যিনি মহান আরশের অধিপতি। আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, যিনি আসমান সমূহ ও জমিনের প্রভু। এবং মহান আরশের অধিপতি।) সহিহ বুখারী:(৬৩৪৬)

التعلق مع هذا الدعاء قصة عجيبة جدا٠
كما ذكر في فتح الباري ٠جلد ١١ صفحة ١٤٧

(قال ابن بطال رح: حدثني ابوبكر الرازي قال:كنت باصبحان عندابي نعيم اكتب الحديث وهناك شيخ يقال له ابو بكر بن علي عليه مدار الفتيا فسعي به عند السلطان اي افسد ما بينه وبين السلطان فسجن فرايت النبي ص:في المنام وجبريل عن يمينه يحرك شفتيه بالتسبيح لا يفتر٬فقال لي النبي قل لابي بكر بن علي يدعو بدعاء الكرب الذي في صحيح البخاري حتي يفرج الله عنه قال فاصبحت فاخبرته فدعا به فلم يكن الا قليلا حتي اخرج٠٠٠

অর্থ :আবু বকর রাহিমাহুল্লাহ বলেন, আমি এক সময় স্পেনে শায়খ আবু নোয়াঈম রাহিমাহুল্লাহ এর নিকট হাদিস লিখতাম। সেখানে আবু বকর ইবনে আলী নামে এক শায়েখ ছিলেন, যার উপর সেখানকার ফতোয়া নির্ভরশীল ছিল। এক সময় তার ব্যাপারে বাদশার কান ভারি করা হলো। ফলে বাদশা তাকে বন্দি করল। তখন রাসূলে কারীম সা:কে স্বপ্নে দেখলাম -জিব্রাইল আ:তার ডানপাশে বসে অনবরত তাসবিহ পড়ছেন। আমাকে রাসুল সা:বললেন আবু বকর ইবনে আলীকে বল, সহিহ বুখারীতে দুশ্চিন্তার যে দোয়াটি আছে সে যেন তা পাঠ করতে থাকে। যতক্ষণ না আল্লাহ তার বিপদ দূর করে দেন। পরে সকালেই আমি তাকে স্বপ্নের সুসংবাদ শোনালাম। ফলে তিনি এই দোয়া পাঠ করলেন এবং খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তাকে মুক্তি দেয়া হলো। ফাতহুল বারী :১১/১৪৭

রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হলো খেজুর খাওয়া।রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হল খেজুর খাওয়া। তাইত...
04/10/2025

রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হলো খেজুর খাওয়া।
রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হল খেজুর খাওয়া। তাইতো রাসূল সা:বলেছেন,
من تصبح سبع تمرات عجوة لم يضره ذلك اليوم سم ولاسحر ٠رواه البخاري

যে ব্যক্তি সকাল বেলায় সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন তাকে কোন বিষ বা জাদু ক্ষতি করবে না।"সহিহ বুখারী :৫৪৩৬

ব্যবহার:
সিহরের অর্থাৎ জাদুর রুকইয়ার পর রোগীকে আজওয়া খেজুর খেতে পরামর্শ দেওয়া হয়। অনেক রাকী নিজের কাছে আজুয়া খেজুর রাখেন। এবং রুকইয়ার পূর্বেই রোগীকে খেতে বলেন।

সমকামী এবং ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তির প্রতি শাইখ সালেহ আল  মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লার নাসিহা।  ১.সত্যিকার অর্থে তাওবা করা। সম...
29/09/2025

সমকামী এবং ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তির প্রতি শাইখ সালেহ আল মুনাজ্জিদ হাফিজাহুল্লার নাসিহা।

১.সত্যিকার অর্থে তাওবা করা।
সমকামী এবং ব্যভিচারে লিপ্ত ব্যক্তি সত্যিকার অর্থে তাওবা করতে হবে। আল্লাহর দিকে ফিরে আসতে হবে। অতীতে যা করেছে তার জন্য লজ্জিত হতে হবে। বেশি বেশি দোয়া করতে হবে এবং কায়মনো বাক্যে আকুতি করতে হবে আল্লাহ যেন তোমাকে ক্ষমা করে দেন।
আল্লাহ কোরআনে বলেন,
قل ياعبادي الذين اسرفوا علي انفسهم لا تقنطوا من رحمة الله٠ ان الله يغفر الذنوب جميعا٠انه هو الغفور الرحيم٠ سورة الزمر ٥٣
অর্থ:"বলুন, হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের উপর বাড়াবাড়ি করেছে, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনা মাফ করে দেন। নিশ্চয়ই তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।" সুরা আল -যুমার, আয়াত: ৫৩

২.ঈমানের যত্ন করা।
নিজের হৃদয়ে ঈমানের বীজকে যত্ন কর। যখন এ বীজ অঙ্কুরিত হয়ে বেড়ে উঠে তখন তা দুনিয়া আখেরাত উভয় জাহানের কামিয়াবি নিয়ে আসে। আল্লাহর প্রতি ঈমানই (আল্লাহর তাওফিকের পর)বান্দাকে হারাম কাজ থেকে বাঁচায়।
নবী স: কী বলেন নি,
لا يزني الزاني وهو مؤمن٠ صحيح البخاري ٢٤٧٥
অর্থাৎ "ব্যভিচারী যখন ব্যভিচার করে । তখন সে মুমিন অবস্থায় থাকে না।" সহিহ বুখারী : ২৪৭৫
তাই ইমান যখন তোমার হৃদয়কে কর্ষিত করবে।
তোমার অন্তর আত্মা ও অনুভূতি ঈমান দিয়ে ভরে যাবে, তখন আর তুৃমি হারাম কাজ করতে সাহস পাবে না।

৩.সক্ষমতা থাকলে বিবাহ করে ফেলা।
রাসূল স: যুব সমাজকে যে উপদেশ দিয়েছেন তা পালন করার চেষ্টা কর।সেটা হল বিবাহের উপদেশ, যদি তুৃমি এ ব্যাপারে সক্ষম হও।তোমার বয়স কম বলে অজুহাত দার করিও না। কেননা অল্প বয়স বিবাহর পথে প্রতিবন্ধক নয় । যেহেতু তোমার বিয়ে করা জরুরী তাই তোমার বেলায় রাসুল স: এর নিম্নোক্ত হাদীসটি বর্তবে।

তিনি বলেছেন,
يا معشر الشباب من استطاع منكم الباءة فليتزوج فانه اغض للبصر واحصن للفرج ومن لم يستطع فعليه الصوم٠ صحيح البخار ي ٥٠٦٥
অর্থাৎ "হে যুব সম্প্রদায় তোমাদের মধ্যে যে বিয়ে করার ক্ষমতা সম্পন্ন , সে যেন বিয়ে করে ফেলে।
কেননা তা দৃষ্টিকে অধিক অবদমন কারি । যৌনাঙ্গকে অধিক হেজাযত কারী। আর যে পারবেনা যে যেন রোযা রাখে । এটা তার জন্য যৌন উত্তেজনা দমন কারি। " সহিহ বুখারী : ৫০৬৫,

৪. বিবাহ করা সম্ভব না হলে সিয়াম রাখা ।
যদি বিবাহ করা সম্ভবপর না হয় তা হলে, আরেকটি সমাধান হল সিয়াম রাখা। তা হলে তুমি মাসে তিন দিন সিয়াম রাখার চিন্তা করছ না কেন? অথবা প্রতি সপ্তাহের সোম ও বৃহস্পতিবার?

৫. দৃষ্টিকে সংযত রাখা৷
হারাম জিনিস থেকে দৃষ্টিকে সংযত করতে কখন অবহেলা করবেনা। যেমন "অশ্লীল ম্যাগাজিন,নগ্ন ছবি ইত্যাদি , যা অবৈধ যৌনাচার ও মহাপাপে জড়িয়ে পড়তে প্ররোচিত করে। এসব থেকে আমরা আল্লাহর আশ্রয় চাই। আল্লাহ তায়ালা বলেন ,
*قل للمؤمنين يغضوا من ابصارهم ويحفظوا فروجهم ذلك ازكي لهم ٠ان الله خبير بما يصنعون ٠سورة النور

অর্থ : " মুমিন পুরুষদের বলে দিন, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে। এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে, এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয়ই তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্মুখ অবহিত । " সূরা আন নুর, আয়াত ৩০,

৬.নিভৃতে থাকা পরিহার করা।
কখনো একাকী নিভৃতে থেক না।কেননা একাকীত্ব বিষয়ে চিন্তাকে ডেকে আনে। সময়কে কাজে লাগাতে সচেষ্ট হও। যেমন :নেক আমল করা, কোরআন তেলাওয়াত করা, জিকির করা, নামাজ পড়া ইত্যাদি।....

৭.অসৎ ব্যক্তিদের সঙ্গ ত্যাগ করা।
ফাসেক ও অসৎ প্রবণ ব্যক্তিদের সঙ্গ ত্যাগ কর-যারা এসব বিষয়ে গুরুত্ব দেয়, যৌন উত্তেজক কথাবার্তা বলতে অভ্যস্ত, যারা গুনাহকে তুচ্ছ ভাবে পেশ করে এবং সেটাকে কর্মে পরিণত করতে নির্ভয়, ওদেরকে ছেড়ে তুমি সৎ লোকদের সঙ্গ ধরো। রাসূল সা: বলেছেন,
الرجل علي دين خليله فلينظر احدكم من يخالل٠سنن الترمذي ٠
অর্থাৎ "মানুষ তার বন্ধুর স্বভাব ও আদর্শের হয়ে থাকে। সুতরাং কার সাথে বন্ধুত্ব করছো, তা ভেবেচিন্তে করো। সুনানে তিরমিযী:২৩৭৮

৮.একই পাপ দ্বিতীয়বার না করা।
যদি ধরে নেই যে, দুর্বলতার কোন এক মুহূর্তে তুমি পাপে লিপ্ত হয়েছো, তবে তুমি আর ওদিকে যেও না। বরং অবিলম্বে তওবা করে আল্লাহর দিকে ফিরো। আশা করি তুমি ওই লোকদের দলভুক্ত হবে, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ বলেছেন,
والذين اذا فعلوا فاحشة او ظلموا انفسهم ذكروا الله فاستغفروا لذنوبهم ٠ومن يغفر الذنوب الا الله٠ولم يصروا علي ما فعلوا وهم يعلمون٠
"আর যারা কোন কুকর্ম করলে অথবা নিজেদের প্রতি জুলুম করলে আল্লাহকে স্মরণ করে, অতঃপর তাদের গুনাহের জন্য ক্ষমা চায়, আল্লাহ ছাড়া আর কে গুনাহ ক্ষমা করবে? এবং তারা যা করে ফেলে, জেনে বুঝে তারা তা বারবার করতে থাকে না। সুরা আল ইমরান,আয়াত:১৩৫

تحمل هذه الكتا بة من فتاوي الشيخ صالح المنجد حفظه الله ورعاه وفك الله اسره
رقم الفتاوي ٢٠٠٦٨ ٠٠٠٠٠٠٠٠٠٠٠

20/09/2025

ঘর বাড়িকে কিভাবে শয়তান থেকে হেফাজত করবেন?
🌸 🌸

সন্দেহজনক কিছু বা কোন তাবিজ যদি পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করার জন্য একটি পাত্রে পানি নিন। তারপর সেই পানিতে সিহরের আয়াত প...
11/09/2025

সন্দেহজনক কিছু বা কোন তাবিজ যদি পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করার জন্য একটি পাত্রে পানি নিন। তারপর সেই পানিতে সিহরের আয়াত পড়ে ফুঁ দিন (অর্থাৎ সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২, ইউনুস ৮১-৮২, সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত), এরপর সূরা ফালাক্ব ৩বার, সূরা নাস ৩বার পড়ে ফুঁ দিন।

সুরা আরাফের আয়াতগুলো

وَ اَوْحَیْنَاۤ اِلٰی مُوْسٰۤی اَنْ اَلْقِ عَصَاكَ ۚفَاِذَا هِیَ تَلْقَفُ مَا یَاْفِكُوْن﴿۱۱۷﴾ فَوَقَعَ الْحَقُّ وَبَطَلَ مَا کَانُوْا یَعْمَلُوْنَ ﴿۱۱۸﴾ فَغُلِبُوْا هُنَالِكَ وَانْقَلَبُوْا صٰغِرِیْنَ ﴿۱۱۹﴾ وَ اُلْقِیَ السَّحَرَةُ سٰجِدِیْنَ ﴿۱۲۰﴾ قَالُوْۤا اٰمَنَّا بِرَبِّ الْعٰلَمِیْنَ ﴿۱۲۱﴾ رَبِّ مُوْسٰی وَهٰرُوْنَ ﴿۱۲۲﴾◌

সুরা ইউনুসের আয়াতগুলো

فَلَمَّاۤ اَلْقَوْا قَالَ مُوْسٰی مَا جِئْتُمْ بِهِ ۙالسِّحْرُ ؕ اِنَّ اللّٰهَ سَیُبْطِلُہٗ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یُصْلِحُ عَمَلَ الْمُفْسِدِیْنَ ﴿۸۱﴾ وَیُحِقُّ اللّٰهُ الْحَقَّ بِکَلِمٰتِہٖ وَلَوْ کَرِهَ الْمُجْرِمُوْنَ ﴿۸۲﴾◌

সুরা ত্বহার আয়াত

وَ اَلْقِ مَا فِیْ یَمِیْنِكَ تَلْقَفْ مَا صَنَعُوْا ؕ اِنَّمَا صَنَعُوْا کَیْدُ سٰحِرٍ ؕ وَ لَا یُفْلِحُ السَّاحِرُ حَیْثُ اَتٰی ﴿۶۹﴾◌

এর সাথে সুরা ফালাক (قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ الۡفَلَقِۙ‏ ) এবং সুরা নাস (قُلۡ اَعُوۡذُ بِرَبِّ النَّاسِۙ‏) পুরোটা পড়ুন।

সিহরের আয়াতগুলো একত্রে পিডিএফ পাবেন – https://ruqyahbd.org/ayat এই ঠিকানায়। এরপর তাবিজ বা জাদুর জিনিসগুলো খুলে আলাদা আলাদা করে ভালভাবে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। ইনশাআল্লাহ তাহলে জাদু নষ্ট হয়ে যাবে। এরপর মানুষ চলাচল করেনা এমন যায়গায় ফেলে দিন।

লক্ষণীয়ঃ

১। তাবিজ,পুতুল,কাগজ,যাদুকরের দেয়া যেকোনকিছু উপরের আয়াতগুলো পড়া পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন কিছুক্ষণ। কাগজে লেখা থাকলে পানিতে রেখেই সেটা ঘষে মুছে ফেলার চেষ্টা করবেন। লেখা মুছার পরে ছিড়ে অনেকগুলো টুকরো করবেন। তারপর শুকিয়ে বা কেরোসিন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলবেন। পুড়ানোর সময়ে নিশ্বাসের সাথে সেটার ধোঁয়া নেয়া থেকে বিরত থাকবেন।

২। তাবিজ খালি হাতে না ধরে গ্লাভস ব্যবহার করা ভাল। গ্লাভস না পেলে হাতে পলিথিন মুড়িয়ে বা রুকইয়ার আয়াত পড়া তেল হাতে মেখে নিতে পারেন। তাবিজ ধরার পূর্বে এবং নষ্ট করার পুরোটা সময়ে বারবার সুরা ফালাক, নাস পড়বেন।

৩। তামা বা অন্য ধাতুর তাবিজ বা আংটিতে খোদাই করা তাবিজ লেখা থাকলে লেখাটা ঘষে ঘষে মুছে ফেলবেন। ঘষে মুছতে না পারলে পুড়িয়ে হলেও লেখাটা মুছে ফেলা জরুরী। নিজে করতে না পারলে কোন স্বর্ণকারের কাছে গিয়ে লেখাটা মুছে ফেলবেন।

৪। তাবিজে গিট দেয়া থাকলে সাবধানে প্রতিটা গিট খুলবেন। কোন পুতুল, মূর্তি, পাখি, মাছ ইত্যাদি পাওয়া গেলে সাবধানে খেয়াল করবেন এদের গায়ে কোন পিন আছে কিনা। থাকলে প্রতিটা পিন খুলবেন। পিনগুলোও পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন।

৫। জীবন্ত কোনকিছু যেমন- পাখি পাওয়া গেলে তার ডানার নিচে এবং শরীরের প্রতিটা জায়গায় খুঁজে দেখবেন কোন তাবিজ,পিন বা সন্দেহজনক কিছু আছে কিনা। থাকলে এগুলো সাবধানে খুলে নিয়ে পাখিকে তাবিজ নষ্টের পানি দিয়ে ভিজিয়ে ছেড়ে দিবেন। তাবিজের ভেতরে কাগজ ছাড়াও অন্যকিছু থাকতে পারে। তাবিজ খুলতে গেলে অনেক সময় খোলস ভেঙ্গে বের করা লাগতে পারে। যাই থাকুক, ভাঙ্গা টুকরোসহ সবটুকুই পানিতে ঢালবেন। একইভাবে যাদুকরের দেয়া তেলপড়া, পানিপড়া ইত্যাদি জিনিসপত্র পানিতে ঢালবেন।

৬। কারো বাসার দেয়ালে, ফ্লোরে অথবা যেকোন স্থানে তাবিজ আঁকা অথবা খোদাই করা থাকলে লেখাটা ঘষে মুছতে হবে। তারপর তাবিজ নষ্টের পানিটা ওখানে ছিটিয়ে দিতে হবে। অনেক সময় বাসা বানানোর সময়ে প্রতি কোণায় তাবিজ রেখে দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে তাবিজ না তুলতে পারলে এসব কোণায় আয়াতগুলো পড়া পানিটা ছিটিয়ে দিবেন পরপর তিনদিন। আর দোয়া করবেন যেন আল্লাহ তাবিজ নষ্ট করে দেন।

৭। জ্যোতিষীর দেয়া কোন বিশেষ আংটি থাকলে তাবিজ নষ্টের পানিতে ডুবিয়ে রাখবেন। কিছুক্ষণ রেখে পাথরটা ভেঙে তারপর ফেলে দিবেন। জ্যোতিষীরা বিশ্বাস করে পাথরের ক্ষমতা আছে। তাই কোনমতেই এই পাথর রেখে দেয়া যাবেনা।

৮। তাবিজ নষ্টে ব্যবহৃত পানি ফেলার জন্য এবং তাবিজ পুড়ানোর জন্য, সাধারনত মানুষের যাতায়াত হয়না এমন কোন জায়গা ঠিক করে নিন। জাদুর জিনিসপত্র নষ্ট করার পরেও নিজেদের খাবার, ব্যবহারের জিনিস বা দৈনন্দিনের ময়লার মাঝে এটা ফেলবেন না।

৯। কোন রাস্তায়, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে, বাড়ির আশেপাশে, ফুলের টবে বা অন্য কোনো সন্দেহজনক জায়গায় তাবিজ রাখা আছে মনে হলে সেখানে পরপর তিনদিন উল্লেখিত আয়াতগুলো পড়ে পানিতে ফু দিয়ে ছিটিয়ে দিন বা পানি ঢেলে দিন। যদি নির্দিষ্ট কোনো যায়গায় জাদুর জিনিস রাখার কথা স্বপ্নে দেখেন, কিন্তু সেখানে খুঁজে না পান, সেক্ষেত্রেও একই নিয়ম।

১০। আপনি আগে তাবিজ ব্যবহার করলে সেটাও উপরোক্ত নিয়ম অনুযায়ী তাবিজ নষ্ট করবেন। তারপর তাবিজ ব্যবহার করার জন্য তাওবা করবেন।

تحمل هذه الكتابة من بيان الشيخ عبد السلام البالي حفظه الله ورعاه وكتابة الشيخ عثيمن رحمه الله

04/09/2025

# জুমার দিন আসরের পর ৮০ বার দুরুদ পাঠ করলে কী ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়?

রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হলো,রুকইয়ার পানির ব্যবহার, আর যদি তা বৃষ্টির পানি কিংবা জমজমের পানি হয় তাহলে ...
13/08/2025

রুকইয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি সাপ্লিমেন্টারি হলো,রুকইয়ার পানির ব্যবহার, আর যদি তা বৃষ্টির পানি কিংবা জমজমের পানি হয় তাহলে রুকইয়ার উপকারিতা আরো বেড়ে যায়। তাইতো রাসূল সা:বলেন.
১. خير ماء علي وجه الارض ماء زمزم فيه (المعجم الاوسط) ٠طعام من الطعم وشفاء من السقم
অর্থাৎ :পৃথিবীর বুকে সর্বোত্তম পানি হচ্ছে জমজমের পানি, যাতে রয়েছে ক্ষুধার্তের জন্য খাদ্য এবং অসুস্থতার জন্য আরোগ্য "।(মুজামুল আওসাত ৮১২৫)।

২.জমজমের পানির পর উত্তম হচ্ছে বৃষ্টির পানি।
যেমনটা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কুরআনুল কারীমে এরশাদ করেন।
ونزلنا من السماء ماء مباركا فانبتنا به جنات وحب الحصيد٠٠
"আমি আকাশ থেকে বরকতময় বৃষ্টি বর্ষণ করি। আর তা দ্বারা বাগান ও ফসল উদগত করি, যা আহরণ করা হয়"। (সুরা কাফ,আয়াত:৯)

এ ছাড়া রাসূল সা:এর ঘটনা লক্ষণীয় :
قال انس اصابنا ونحن مع رسول الله ص٠ مطر قال فحسر رسول الله ص٠ثوبه حتي اصابه من المطر فقلنا يا رسول الله لم صنعت هذا قال لانه حديث عهد بربه تعالي ٠رواه مسلم
"আনাস রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বলেন, একবার আমরা রাসূল সা:এর সাথে ছিলাম, তখন বৃষ্টি নামলো। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম আর কাপড় প্রসারিত করলেন, যাতে সেটা পানি স্পর্শ করে। আমরা বললাম, আপনি কেন এমন করলেন? তিনি বললেন, কারণ এটা তার মহান রবের নিকট থেকে এখনই এসেছে। (সহীহ মুসলিম ৮৯৮)

ব্যবহারের নিয়ম :
রুকইয়ার পানি সাধারণত করার জন্য এবং গোসলে ব্যবহার করা হয়। এছাড়া রুকিয়া চলাকালীন রোগীর উপর তার ছিটিয়ে দেয়া হয়। তাবিজ বা জাদুর কিছু পাওয়া গেলে সেটাকেও রোখিয়ার পানিতে ডুবিয়ে নষ্ট করে ফেলা হয়।

13/08/2025

# রুকিয়াহ কি সুন্নাহ সম্মত চিকিৎসা ?
,

 # হারিয়ে যাওয়া একটি সুন্নাহ চিকিৎসা  হলো হিজামা। তাইতো রাসূল সা:  বলেছেন. ان افضل ماتداويتم به الحجامة  অর্থাৎ  তোমরা ...
09/08/2025

# হারিয়ে যাওয়া একটি সুন্নাহ চিকিৎসা হলো হিজামা। তাইতো রাসূল সা: বলেছেন. ان افضل ماتداويتم به الحجامة অর্থাৎ তোমরা যে সমস্ত জিনিসের মাধ্যমে চিকিৎসা গ্রহণ করে থাক এর মধ্যে সর্বোত্তম হলো হিজামা। সহিহ মুসলিম

09/08/2025

ডিপ্রেশন বা হতাশা কাটানোর ৬ টি কার্যকর আমল:

১. একটানা ১৫-২০ মিনিট কুরআন তিলাওয়াত করা। শর্ত হলো তিলাওয়াত বিশুদ্ধ হতে হবে।

২. ইস্তিগফার বা দুয়া ইউনুস একনাগাড়ে পড়ে যাওয়া।

৩. রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মনোযোগ সহকারে অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ। যত মনোযোগ দেওয়া হবে আমল তত কাজে দিবে।

৪. অত্যাধিক পরিমাণে "লা হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" পড়া।

৫. প্রতিদিন মনোযোগ সহকারে আল্লাহ তা'আলার কাছে লম্বা সময় দুয়া করা এবং দুয়ার পূর্বে অল্প বা বেশি সদাকা করে দুয়া শুরু করা।

৬. অত্যধিক পরিমাণে আল্লাহর জিকির করা।

কখনো যে কোন এক আমলেই কাজ হয়ে যেতে পারে। সবগুলো আমল করতে পারলে উত্তম হয়।

— ইশতিয়াক আহমেদ তুষার

যেসব বাড়িতে জিনদের উৎপাত আছে, সেখানে অদ্ভুত কিছু সমস্যা দেখা যায়, যেমন,১. বিভিন্ন ছায়া বা আকৃতি দৌড়াদৌড়ি করতে দেখা।২. রা...
02/08/2025

যেসব বাড়িতে জিনদের উৎপাত আছে, সেখানে অদ্ভুত কিছু সমস্যা দেখা যায়, যেমন,
১. বিভিন্ন ছায়া বা আকৃতি দৌড়াদৌড়ি করতে দেখা।
২. রাতে অথবা কেউ যখন থাকে না তখন রান্নাঘর, অন্যান্য কামরা বা ছাদ থেকে মানুষের আওয়াজ আসা।
৩. ফাঁকা ঘর বা ছাদ থেকে বাড়ির লোকদের নাম ধরে ডাকছে এমন শোনা।
৪. বাহিরে বা দূরে কোথাও অবস্থা করছে এমন কাউকে বাড়িতে দেখতে পাওয়া।
৫. অকারণে টয়লেটের ট্যাপ-ঝর্না চালু হওয়া, লাইট-ফ্যান অন-অফ হওয়া, দরজা-জানালায় ধাক্কা দেয়ার শব্দ পাওয়া।
৬. নিজেরা না করলেও জিনিশপত্র বারবার লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া, এক যায়গার জিনিশ অন্য যায়গায় পাওয়া।
৭. অকারণে কাঁচের জিনিসপত্র বা আয়না ভেঙ্গে যাওয়া। এখানে সেখানে আগুন লাগা।
৮. অদ্ভুতভাবে জিনিশপত্র হারিয়ে যাওয়া।
৯. ঘুমের সময় কাঁথা-কম্বল টান দিয়ে বিরক্ত করা।
১০. রাতে বাড়ির আশেপাশের কুকুরগুলো অতিরিক্ত ডাকাডাকি করা। ইত্যাদি…

বাড়ি থেকে দুষ্ট জিন তাড়ানো ও বাড়িকে নিরাপদ রাখার ইসলাম সম্মত উপায়।

মূল আলোচনায় যাওয়ার আগে আমাদের কিছু
বিষয় জানা দরকার,
১. পৃথিবী মানুষ জিন সবার জন্য, তাই বাড়িঘরে-আশেপাশে কিছু জিন বসবাস করতেই পারে। যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা আমাদের বিরক্ত করছে, তাদের গায়ে পড়ে ঝামেলা করা উচিত না।
২. ইসলাম আমাদেরকে একটিভ থাকতে শেখায়। এরকম নির্ভরযোগ্য এবং স্থায়ী কোনো পদ্ধতি নেই যে, সেটা একবার করে রাখলে আর কখনওই কোনো জিন আপনার বাড়িতে প্রবেশ করতে পারবে না।

আমাদের যেটা করতে হবে, যদি বাড়িতে জিনের উৎপাত থাকে, সেটা দূর করতে হবে। আর নিয়মিত যিকর-আযকার তিলাওয়াত করতে হবে, যাতে শয়তান বাড়িতে যায়গা না পায়।
তাহলে আমাদের প্রথম জানা দরকার, কোনো বাড়িতে যদি জ্বিনের উৎপাত থাকে, তাহলে তাড়াবেন কিভাবে?
এর বেশ কয়েকটি বৈধ পদ্ধতি আছে, সবগুলোই কমবেশি ফলপ্রসূ।

প্রথম পদ্ধতি :
আপনি আরো দুজন লোক সাথে নিয়ে ওই বাড়িতে যাবেন, তারপর জোরে জোরে কয়েকবার বলবেনঃ

أُنَاشِدُكُمْ بِالْعَهْدِ الَّذِيْ أَخَذَهُ عَلَيْكُمْ سُلَيْمَانَ أَنْ تَرْحَلُوْا وَتَخْرُجُوْا مِنْ بَيْتِنَا أُنَاشِدُكُمُ اللّٰهُ أَنْ تَخْرُجُوْا وَلَا تُؤْذُوْا أحَدًا

অর্থাৎ: “আমি তোমাদের সেই ওয়াদার জন্য আমার বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি, যে ওয়াদা সুলাইমান আ. তোমাদের থেকে নিয়েছেন। আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি, তোমরা বের হয়ে যাও আর কারো কোনো ক্ষতি করো না।”

একটা বড় পাত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি নিন, এরপর পানির কাছে মুখ নিয়ে নিচের দু’আটি পড়ুন।
بِسْمِ اللّٰهِ ، اَمْسَيْنَا بِا للّٰهِ الَّذِيْ لَيْسَ مِنْهُ شَيْءٌ مُمْتَنِعٌ ، وَبِعِزَّةِ اللّٰهِ الَّتِيْ لَا تُرَامُ وَلَا تُضَامُ، وَبِسُلْطَانِ اللّٰهِ الْمَنِيْعِ نَحْتَجِبُ، وَبِأَسْمَائِهِ الْحُسْنٰى كُلِّهَا عَائِذٌ مِّنَ الْأَبَالِسَةِ ، وَمِنْ شَرِّ شَيَاطِيْنِ الْإِنْسِ وَالْجِنِّ ، وَمِنْ شَرِّ كُلِّ مُعْلِنٍ اَوْ مُسِرٍّ ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَخْرُجُ بِاللَّيْلِ وَيَكْمُنُ بِالنَّهَارِ ، ويَكْمُنُ بِاللَّيْلِ و يَخْرُجُ بِالنَّهَارِ ، وَمِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ وَذَرَأَ وَبَرَأَ ، وَمِنْ شَرِّ اِبْلِيْسِ وَجُنُوْدِهِ ، وَمِنْ شَرِّ كُلِّ دَابَّةٍ اَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهَا إِنَّ رَبِّيْ عَلٰى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيْمٍ ، اَعُوْذُ بِمَا اسْتَعَاذَ بِهٖ مُوْسٰى ، وَعِيْسٰى ، وَاِبْرَاهِيْمَ الَّذِيْ الَّذِيْ وَفّٰى ، وَمِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ وَذَرَأَ وَبَرَأَ ، وَمِنْ شَرِّ اِبْلِيْسِ وَجُنُوْدِهِ ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَنْبَغِيْ،

এরপর সূরা সাফফাতের এর প্রথম ১০ টি আয়াত পড়ুন।

সব পড়ে পানিতে হালকা থুতুসহ ফুঁ দিবেন। এবং ওই পানি পুরো বাড়ীতে ছিটিয়ে দিবেন। ইনশাআল্লাহ আর কোনো সমস্যা থাকবে না। বাড়িতে দুষ্ট জ্বিন থাকলে চলে যাবে। প্রয়োজন হলে এটাও কয়েকদিন করবেন।

দ্বিতীয় পদ্ধতি (সুন্নাহর অধিক নিকটবর্তি) পদ্ধতি:
কোনো বাড়িতে জ্বিনের উৎপাত থাকলে সেই বাড়িতে পরপর তিনদিন সুরা বাক্বারা তিলাওয়াত করতে হবে। আর নতুন বাড়ি করার পর যদি পরপর তিনদিন সুরা বাক্বারা তিলাওয়াত করা হয়, তাহলে আগে থেকে কোনো জ্বিন বা অন্য ক্ষতিকর মাখলুক থাকলে চলে যাবে। এর সমর্থনে হাদিসও আছে।

তো, এই হচ্ছে বাড়ি থেকে দুষ্ট জ্বিন তাড়ানোর কিছু পদ্ধতি।

জিনের সমস্যা থেকে বাড়িকে নিরাপদ রাখতে করণীয়।
তবে এসব করার পরে বাড়িতে যেন আর সমস্যা না হয়, এজন্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখবেনঃ
১. বাড়িতে ইসলামী পরিবেশ চালু রাখার চেষ্টা করবেন, বিশেষতঃ কোনো প্রাণীর ভাস্কর্য বা ছবি যেন ঘরে টাঙানো না থাকে। হাদিসে এসেছে, যেই ঘরে কুকুর বা জীবজন্তুর ছবি থাকে, সেখানে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না।
২. আর নফল – সুন্নাত নামাজ সম্ভব হলে ঘরে পড়বেন। স্ত্রী থাকলে বলবেন, যে ঘরে সবসময় নামাজ পড়া হয়, সেটা বাদে অন্যান্য ঘরেও যেন মাঝেমাঝে পড়ে।
৩. সম্ভব হলে প্রতিমাসে ১-২বার সুরা বাক্বারা পড়া।
৪. বিসমিল্লাহ বলে বাড়িতে প্রবেশ করবেন। খাবার আগে বিসমিল্লাহ

৫.জিনিসপত্র হারিয়ে যাওয়ার সমস্যা থাকলে বিসমিল্লাহ বলে ড্রয়ারে/আলমারিতে রাখবেন। বিসমিল্লাহ ঘরে বলে দরজা – জানালা বন্ধ করবেন।
৬. টয়লেটের দরজা বন্ধ রাখা। টয়লেটে প্রবেশের দোয়া পড়া।
৭. সকাল-সন্ধ্যা ও অন্যান্য সময়ের হিফাজতের যিকরগুলোর অভ্যাস করা।
فالله خير حافظا وهو ارحم الراحمين٠
تحمل هذه الكتابة من كتابي(الوابل الصيب في الكلم الطيب لابن القيوم٠ ولقط المرجان في احكام الجان للسيوطي رحمهماالله٠)

02/08/2025

Address

Road/6c, House/34, Sector-12, Uttara, Opposite Sector 12 Grave, Near Ena Mart Superstore, Lift 3
Dhaka
1230

Telephone

+8801786457909

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when As-sunnah hijama and ruqyah centre Uttara posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram