Centre for Policy and Development Research

Centre for Policy and Development Research center for policy and development research

22/11/2025

নারী ও কণ্যাশিশুর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধ পক্ষ ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষ্যে অনলাইন সেমিনার

  Test for July Martyrs
17/11/2025

Test for July Martyrs

16/11/2025
14/10/2025



Topic: বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ এর প্রতিপাদ্য:  বিপর্যয় কিংবা জরুরি অবস্থায় মানসিক স্বাস্থ্যসেবা যেন পাওয়া যা...
09/10/2025

Topic: বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস ২০২৫ এর প্রতিপাদ্য: বিপর্যয় কিংবা জরুরি অবস্থায় মানসিক স্বাস্থ্যসেবা যেন পাওয়া যায়
Time: Oct 11, 2025 10:00 AM Dhaka
Join Zoom Meeting
https://us02web.zoom.us/j/5264411606?pwd=RnRNQTJodlB1T0JNRzA3NnBxZXc2QT09&omn=88966159757

Meeting ID: 526 441 1606
Passcode: CPDRBD

11/05/2025

বড় সমস্যার ছোট সমাধান
১০ মে ২০২৫ তারিখের একটি জাতীয় ইংরেজী দৈনিকে জানলাম দেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার লাইসেন্স নবায়ন ছাড়াই ব্যবসা করছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় যে, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের ২৭ এপ্রিল পযর্ন্ত দেশে বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের সংখ্যা ১৯,৬২৭ টি এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সংখ্যা ৩৫,৫৯৭ টি। বিশেষ প্রতিবেদনে অনুমান করলাম এর জন্য কেউ দায়ী নয়। মালিকগণ বলেছেন তারা আবেদন করেছেন কর্তৃপক্ষ সময়মত লাইসেন্স দিচ্ছে না। আবার কর্তৃপক্ষ বলছেন তাদের পরিদর্শনের জন্য পর্যাপ্ত লোকবল নাই। সে জন্য বাস্তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করে লাইসেন্স দেয়া যাচ্ছে না।

এ দেশে সবই সম্ভব। কারণ ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী চালানো যায়, বৈধ নিবন্ধন ছাড়া সড়কে অটোরিকসা চালানো যায়। প্রতিদিন সবাই শুধু স্বপ্ন, পরিকল্পনা ও আশার কথা বলেন। বাস্তবে ফলাফল অতি নগন্য। আলোচ্য বিষয়ে একটি সহজ সমাধান করা যায়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীনে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের লাইসেন্স নতুনভাবে করা বা নবায়ন করার ক্ষেত্রে অনলাইন পদ্ধতি চালু করা যায়। ধাপসমূহ নিম্নরূপঃ

(১) নবায়নের জন্য যে সব প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রয়োজন তা হলোঃ (ক) নতুন বা হালনাগাদ নবায়নকৃত ট্রেড লাইসেন্স; (খ) স্বত্বাধিকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র, টিআইএন, ব্যাংক একাউন্ট, ইমেইল, প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট, মোবাইল নাম্বার; (গ) প্রয়োজনীয় অফিস বা স্থাপনার বৈধ মালিকানা বা ভাড়ার চুক্তিপত্র; (ঘ) যন্ত্রপাতির মৌলিক তথ্যাবলী; (গ) লোকবল ও বিশেষজ্ঞদের বিস্তারিত তথ্যাবলী; (ঙ) নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে হলফনামা; (চ) স্থানীয় পর্যায়ে কর্মরত একজন চিকিৎসকের সনদপত্র; (ছ) নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত ফি প্রদানের রশিদ বা মোবাইল বা কার্ডের মাধ্যেমে পরিশোধ করা হলে ট্রানজেকশনের প্রমাণক।

(২) স্বত্বাধিকারী বা তার পক্ষে যে কোন একজন অনলাইনে গুগল সীটে নির্ধারিত ঘরগুলো পূরণ করবেন। সবগুলো ঘর যথাযথভাবে পূরণ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংকেত আসবে। নির্ধারিত অনলাইন ফরম পূরণ করার পর স্বত্বাধিকারী আবেদন পত্রটি সাবমিট করবেন। স্বয়ংক্রিভাবে তার নিকট প্রাপ্তি স্বীকারের ম্যাসেজ চলে যাবে। প্রয়োজনে এ ভাবে তার নামে একটি ই-সনদ চলে যাবে। এ সনদের মাধ্যমে তিনি ব্যবসা করতে থাকবেন। ই-সনদের একটি ইউনিক নাম্বার থাকবে যা দিয়ে ওয়েবসাইট বা ইউটিউবে ঐ প্রতিষ্ঠানকে সনাক্ত করা যাবে।

(3) কোন হাসপাতাল, ক্লিনিক বা ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে সেবা বা পরীক্ষার মান সম্পর্কে কোন অভিযোগ উত্থাপন করলে বা গণমাধ্যমে বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন প্রতিবেদন প্রকাশ হলে স্থানীয়ভাবে তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সবার আগে প্রয়োজন আমাদের মানবিকতার পরিবর্তন । সবকিছু ঢাকা থেকে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার প্রবণতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। যে সব ব্যক্তি পরিদর্শন বা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন তাদের নীতি-নৈতিকতার নিশ্চয়তা কতটুকু? তার চেয়ে ভাল মেশিন লার্নিং বা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের সহায়তায় নেয়া। নতুন লাইসেন্স করা বা পুরনো লাইসেন্স নবায়ন করার পদ্ধতি যত সহজ হবে ততবেশি মানুষ সেবা পাবে। সরকারের রাজস্ব আয়ও বেড়ে যাবে। বৃদ্ধি পাবে জিডিপিতে স্থানীয় সম্পদের যোগান। ব্যবসা বলি আর বিনিয়োগ বলি মানুষের মনের ভাষা বুঝতে হবে। সেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে হবে। তবেই সমাজে সুশাসন নিশ্চিত হবে।

ড. আবুল হোসেন
সাবেক সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ইমেইল: chossain2019@gmail.com

আন্তজার্তিক নারী দিবস ও সেট অপরাজিতা এ্যাওয়ার্ড ২০২৫SET Programme for WomenCentre for Policy and Development Research
15/03/2025

আন্তজার্তিক নারী দিবস ও সেট অপরাজিতা এ্যাওয়ার্ড ২০২৫
SET Programme for Women
Centre for Policy and Development Research

15/03/2025

ধন্যবাদ উদ্যোক্তা বার্তা

আন্তজার্তিক নারী দিবস উদযাপন ও সেট অপরাজিতা এ্যাওয়ার্ড ২০২৫ প্রদান।স্থান: উত্তরা অফিসার্স ক্লাব
15/03/2025

আন্তজার্তিক নারী দিবস উদযাপন ও সেট অপরাজিতা এ্যাওয়ার্ড ২০২৫ প্রদান।
স্থান: উত্তরা অফিসার্স ক্লাব

JOB Postপদ সংখ‌্যা: ২‌টিঅ‌ফিস : উত্তরখান, ঢাকা-১২৩০অ‌ফিস টাইম: আলোচনা সা‌পে‌ক্ষেসাপ্তা‌হিক ছু‌টির সু‌বিধা থাক‌বেকা‌জের ...
08/10/2024

JOB Post
পদ সংখ‌্যা: ২‌টি
অ‌ফিস : উত্তরখান, ঢাকা-১২৩০
অ‌ফিস টাইম: আলোচনা সা‌পে‌ক্ষে
সাপ্তা‌হিক ছু‌টির সু‌বিধা থাক‌বে
কা‌জের ধরন: ভি‌ডিও এডি‌টিং
জরুরীভি‌ত্তি‌তে দুইজন প্রফেশনাল ভি‌ডিও এডিটর প্রয়োজন। আগ্রহী প্রার্থীরা যোগা‌যোগ করুন। বা‌য়োডাটা নি‌ম্নোক্ত Whatsapp অথবা ই-‌মে‌ইলে পাঠা‌তে হ‌বে। বেতন আলোচনা সা‌পে‌ক্ষে।

অ‌ফি‌সের ঠিকানা:
সেন্টার ফর প‌লি‌সি এন্ড ডে‌ভেলপ‌মেন্ট রিসার্চ (সি‌পি‌ডিআর)
উত্তরখান, ঢাকা- ১২৩০
Whatsapp: 01552361842, 01712511788
ই-‌মেইল: chossain2019@gmail.com, shaifmspvaw79@gmail.com

16/08/2024

বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের রূপরেখা ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষিতে চরম গণ-অসন্তোষে ৫ আগষ্ট ২০২৪ খ্রিঃ তারিখে স্বৈরাচার সরকারের পতনের ফলে জনমানুষের মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে রূপায়নের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারের একটি সংক্ষিপ্ত রূপরেখা প্রণয়ন করা হলো। বিভিন্ন পর্যায়ে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে এ রূপরেখার অধিকতর পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন ও যৌক্তিকীকরণ করা যেতে পারে।

রাষ্ট্র সংস্কারের মূল লক্ষ্য
রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হইবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক শোষণমূক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা—যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হইবে (প্রস্তাবনা-বাংলাদেশের সংবিধান)।
রাষ্ট্র সংস্কারের ১২ দফা

(১) রাষ্ট্রের তিনটি প্রধান অঙ্গ - নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা, বিচারবিভাগের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা, যাতে একে অপরের উপর ক্ষমতা বা কর্তৃত্বের প্রয়োগ থেকে বিরত থাকিবেন।

(২) রাষ্ট্রের নির্বাহী অঙ্গসমূহ হইতে বিচারবিভাগের পৃথকীকরণ রাষ্ট্র নিশ্চিত করিবেন। বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের অধীনে বিচার বিভাগ সৃষ্টি এবং বিচারপতি নিয়োগের জন্য আলাদা কমিশন গঠন বা আইন প্রণয়ন করিতে হইবে (অনুচ্ছেদ ২২, সংবিধান)।

(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারীপুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শন করিবেন না (অনুচ্ছেদ ২৮/১, সংবিধান)। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আশা- আকাঙ্ক্ষা পূরণে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করিতে হইবে।

(৪) কোন ব্যক্তিতে যন্ত্রণা দেওয়া যাইবে না কিংবা নিষ্ঠুর, অমানবিক বা লাঞ্ছনাকর দন্ড দেওয়া যাইবে না কিংবা কাহারও সহিত অনুরূপ ব্যবহার করা যাইবে না (অনুচ্ছেদ ৩৫/৫, সংবিধান)। আয়নাঘর, টর্চার সেল, আদালতের কাঠগড়া/লোহার খাঁচার বিলুপ্তি বা অপসারণ। জেলখানায় নির্ধারিত স্থানে অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পদ্ধতি চালু করিতে হইবে।

(৫) প্রত্যেক নাগরিকের প্রবেশ, তল্লাশী ও আটক হইতে স্বীয় গৃহে নিরাপত্তালাভের অধিকার থাকিবে; এবং চিঠিপত্র ও যোগাযোগের অন্যান্য উপায়ে গোপনতা রক্ষার অধিকার থাকিবে (অনুচ্ছেদ ৪৩, সংবিধান)। টেলিফোনে আড়িপাতা, মোবাইল চেক করা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেসবুক, টিকটক, ইনস্ট্রাগ্রাম, টুইটার, ইমেইল ইত্যাদি) আড়িপাতা বা বাধা সৃষ্টি প্রতিরোধে আইন প্রণয়ন করিতে হইবে।

(৬) আইনানুযায়ী নির্বাচিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহের উপর প্রজাতন্ত্রের প্রত্যেক প্রশাসনিক এককাংশের স্থানীয় শাসনের ভার প্রদান করা হইবে (অনু্চ্ছেদ ৫৯, সংবিধান)। প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষ এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব-কতর্ব্য সুনির্দিষ্ঠ করিতে হইবে।

(৭) সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারণে আসন শূন্য হওয়া বিলোপ এবং ৭৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত সংসদ আইনের দ্বারা ন্যায়পালের পদ-প্রতিষ্ঠার জন্য বিধান করিতে হইবে।

(৮) বাংলাদেশের প্র্রধান বিচারপতি এবং অন্যান্য বিচারকদের মধ্যে পরবর্তী যে দুইজন কর্মে প্রবীণ তাহাদের লইয়া সুপ্রীম জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন (অনুচ্ছেদ ৯৬, সংবিধান)। কাউন্সিলের অন্যতম মূল দায়িত্ব হইবে বিচারকগণের জন্য পালনীয় আচার আচরণ বিধি নির্ধারণ করা।

(৯) নির্বাচন কমিশনের প্রধান দায়িত্ব হইবে প্রাপ্ত বয়স্ক (আঠার বৎসর পূর্ণ) সকল নাগরিকের ভোটাধিকারের নিশ্চয়তা প্রধানের যাবতীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা (অনুচ্ছেদ ১২২, সংবিধান)। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বপালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করিতে হইবে (অনুচ্ছেদ ১২৬, সংবিধান)।

(১০) রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হইবে মেহনতী মানুষকে-কৃষক ও শ্রমিককে- এবং জনগণের অনগ্রসর অংশসমূহকে সকল প্রকার শোষণ হইতে মুক্তি দান করা (অনুচ্ছেদ ১৪, সংবিধান)। নগর ও গ্রামাঞ্চলের জীবন যাত্রার মানের বৈষম্য ক্রমাগতভাবে দূর করিবার উদ্দেশ্যে……..রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন বিধানের যথাযথ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করিতে হইবে ।

(১১) রাষ্ট্র একই পদ্ধতির গণমুখী ও সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, যথাযথ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও সদিচ্ছাপ্রণোদিত নাগরিক সৃষ্টি, এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিরক্ষরতা দূর করিবার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করিবেন (অনুচ্ছেদ ১৭, সংবিধান)।

(12) সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদে বর্ণিত রাষ্ট্রপতি এবং ৫৫-৫৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত প্রধানমন্ত্রীর পদের মেয়াদ, কাজের পরিধি ও ক্ষমতা প্রয়োগের ভারসাম্য রক্ষার লক্ষ্যে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধন আবশ্যক।

ড.আবুল হোসেন
অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা এবং নির্বাহী পরিচালক
সেন্টার ফর পলিসি এন্ড ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ (সিপিডিআর)
বাংলাদেশ, ইমেইল: chossain2019@gmail.com

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Centre for Policy and Development Research posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram