Dr.Jesika Rizvi Tamanna

Dr.Jesika Rizvi Tamanna Dr.Jesika Rizvi Tamanna
MBBS,BCS(Health)
FCPS(Gyn & Obs)
FCPS(Feto-Maternal Medicine)
(1)

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md. Nure Alam Baadshah, Tofazzal Hosain, Sahan Atik, Kays...
04/12/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md. Nure Alam Baadshah, Tofazzal Hosain, Sahan Atik, Kaysar Alam, Md Sojib Jomadder, Lal Mahmud Alam, Shahidul Islam Sumon, Rubel Hossen, প্রেম কাহিনি, Ashraf Mondol, Ferdous Ara Begum, MD Mizanur Rahman, Jane Alam, Billal Hosseni Rana, Kazi Redwan Siddiki, MD Shahe Alom, Dreamless Emon, Ummu Hammad, Kazi Tarek, Monoranjon Sarkar, Shafiq Mahfuz, Md. Zakir Hossain, Banazir Begum, Md Shahed, আদৃতা ইসলাম, Md. Tanvir Ahmed, Sourov Saha, Md Abbas Uddin Rakib, R S Monir Hossain, Utkarsh Vivek, Mohammed Kawsar Alam, Md. Milan Mahamud, Rashid Beginning, Karimul Hoque Dulal, MD Mohin, Mohammad Al Mamun, Muntaha Jannat Kohinur, Faruk Khan, Jahangir Alam, Yeasin Hossain, Mayor Ishraque, Raj Nir, তারাইল শাখা সাংস্কৃতিক দল, Md Hussain, Md Jahangir Alam, Md Saiful Islam, মন দুয়ারী, রোকেয়া টেলিকম, Md Shohag, নুসাইবা বিনতে নূহা

04/12/2025

এখন থেকে আমার নিয়মিত পোস্ট পেতে নিচের লিঙ্ক ফলো করুন

https://www.facebook.com/share/1YmJjr588U/

Dr.Jesika Rizvi Tamanna
MBBS,BCS(Health)
FCPS(Gyn & Obs)
FCPS(Feto-Maternal Medicine)

10/10/2025

🎥 চেম্বার আপডেট! 🩺
আপনার সুবিধার জন্য আমাদের ডাক্তার এখন একাধিক স্থানে রোগী দেখছেন

📍 চেম্বারসমূহ:
১️ ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কল্যাণপুর, ঢাকা
🕒 রবি, মঙ্গল, বৃহস্পতি — সন্ধ্যা ৭:৩০টা - ৯টা
📞 09610009616

২️ .স্বদেশ জেনারেল হাসপাতাল, কেরানীগঞ্জ
🕒 সোম ও শুক্র — বিকাল ৩টা - ৫টা
📞 01874001400

৩️. নিউ পপুলার জেনারেল হাসপাতাল, পাগলা, নারায়ণগঞ্জ
🕒 বুধ — সন্ধ্যা ৬টা - রাত ৮টা
🕒 শুক্র — দুপুর ১টা - বিকাল ৪টা
📞 01943424101

৪️.নিউ বসুমতি জেনারেল হাসপাতাল, নিমতলী,সিরাজদিখান, মুন্সিগঞ্জ
🕒 শনি ও বুধ — বিকাল ৩টা - ৬টা
📞 01735789516

📲 হটলাইন: 09610009616
📞 সিরিয়াল/অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 01345987969

💬 আগাম অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিশ্চিন্তে পরামর্শ নিন — মা ও শিশুর নিরাপদ চিকিৎসায় আমরা পাশে আছি ❤️

👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন

👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969










09/10/2025

ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থার জন্য বিশেষায়িত চিকিৎসা — মা ও শিশুর নিরাপত্তায় একসাথে

গর্ভধারণ প্রতিটি নারীর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তবে অনেক সময় উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, কিডনি রোগ, থাইরয়েড, SLE, হৃদরোগ, বা মানসিক সমস্যার মতো শারীরিক জটিলতা গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। এসব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত প্রয়োজন।

এছাড়াও গর্ভাবস্থায় নানা ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে — যেমন গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, খিচুনী, গর্ভফুলের সমস্যা, জন্ডিস, বা বাচ্চার ওজন না বাড়া। অনেকের ক্ষেত্রে বারবার গর্ভপাত, গর্ভে বা প্রসবের সময় শিশুর মৃত্যু, এমনকি একাধিক বাচ্চা থাকা বা গর্ভের পানি ঝরার মতো সমস্যা দেখা দেয়।

এই সব জটিল পরিস্থিতিতে দ্রুত সঠিক চিকিৎসা ও অভিজ্ঞ গাইনি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানই পারে মা ও শিশুর জীবন সুরক্ষিত রাখতে।
সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ — নিরাপদ মাতৃত্বের মূল চাবিকাঠি। 🌸

👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন

👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969










গর্ভপাত (Miscarriage) এমন এক অভিজ্ঞতা, যা মানসিকভাবে খুব কষ্টদায়ক। তবে যদি গর্ভপাত বারবার ঘটে (Recurrent Miscarriage), ত...
09/10/2025

গর্ভপাত (Miscarriage) এমন এক অভিজ্ঞতা, যা মানসিকভাবে খুব কষ্টদায়ক। তবে যদি গর্ভপাত বারবার ঘটে (Recurrent Miscarriage), তাহলে এটি শুধু শারীরিক নয়, মানসিকভাবেও মা ও পরিবারের জন্য একটি বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে, তিনবার বা তার বেশি গর্ভপাত হলে তাকে Recurrent Pregnancy Loss (RPL) বলা হয়। তবে বর্তমানে দু’বার গর্ভপাতের পর থেকেই অনেক বিশেষজ্ঞ বিস্তারিত পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন।

⚠️ বারবার গর্ভপাতের সম্ভাব্য কারণ

গর্ভপাত একবার ঘটলে তা সবসময় উদ্বেগজনক নয়, কিন্তু যদি বারবার ঘটে, তাহলে কিছু নির্দিষ্ট কারণ থাকতে পারে:

🧬 ১. ক্রোমোজোম বা জেনেটিক সমস্যা

মা বা বাবার জেনেটিক গঠনে অস্বাভাবিকতা থাকলে ভ্রূণ সঠিকভাবে বিকাশ পায় না, ফলে গর্ভপাত ঘটে।

🩸 ২. হরমোনজনিত সমস্যা

থাইরয়েড, প্রোল্যাকটিন বা প্রজেস্টেরন হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হলে ভ্রূণ স্থায়ীভাবে গর্ভে টিকে থাকতে পারে না।

❤️ ৩. জরায়ুর গঠনগত ত্রুটি

জরায়ুতে ফাইব্রয়েড, সেপটাম বা জন্মগত গঠনগত সমস্যা থাকলে ভ্রূণের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়।

💉 ৪. ইমিউন সিস্টেমের সমস্যা

মায়ের শরীর কখনো কখনো ভ্রূণকে “বাহ্যিক বস্তু” হিসেবে শনাক্ত করে এবং তার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে। এই অবস্থাকে বলা হয় Autoimmune Disorder।

🧪 ৫. রক্তজমাট বাঁধার সমস্যা (Thrombophilia)

রক্ত সঞ্চালনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হলে প্লাসেন্টায় রক্ত কম পৌঁছায়, ফলে গর্ভপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

🩺 ৬. সংক্রমণ

Listeria, Toxoplasma, Rubella, CMV, বা অন্যান্য সংক্রমণ বারবার গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।

🚬 ৭. জীবনযাপন ও পরিবেশ

অতিরিক্ত মানসিক চাপ, ধূমপান, অ্যালকোহল, বা ওজনজনিত সমস্যা গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

🌿 বারবার গর্ভপাত প্রতিরোধে করণীয়

১️ প্রি-কনসেপশন কাউন্সেলিং করুন
গর্ভধারণের আগে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা (থাইরয়েড, হরমোন, ব্লাড ক্লটিং ইত্যাদি) করান।

২️ জেনেটিক টেস্ট করান (যদি পূর্বে গর্ভপাত হয়ে থাকে)
ক্যারিওটাইপিং বা জেনেটিক টেস্টিংয়ের মাধ্যমে মূল কারণ নির্ণয় করা যায়।

৩️হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখুন
থাইরয়েড, ইনসুলিন, প্রজেস্টেরন ইত্যাদি হরমোন নিয়মিত মনিটরিং করুন।

৪️ সুষম খাদ্য ও নিয়মিত ব্যায়াম করুন
শরীরকে গর্ভধারণের উপযুক্ত অবস্থায় আনুন।

৫️স্ট্রেস কমান ও পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন
মানসিক প্রশান্তি ভ্রূণের স্থায়িত্বে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

৬️ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
একজন দক্ষ গাইনী ও হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে থেকে গর্ভধারণ করলে ভবিষ্যৎ গর্ভপাতের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

বারবার গর্ভপাত মানেই আশার শেষ নয়। এর পেছনের কারণগুলো নির্ণয় করে চিকিৎসা নেওয়া গেলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সফল গর্ভধারণ সম্ভব।
প্রয়োজন শুধু সচেতনতা, ধৈর্য, এবং একজন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধান।

👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন

👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969










গর্ভাবস্থার সময় একজন নারীর শরীরে নানা হরমোনগত পরিবর্তন ঘটে, যা মা ও শিশুর সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোনগ...
08/10/2025

গর্ভাবস্থার সময় একজন নারীর শরীরে নানা হরমোনগত পরিবর্তন ঘটে, যা মা ও শিশুর সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি হলো থাইরয়েড হরমোন। থাইরয়েড গ্রন্থি শরীরের বিপাকক্রিয়া, শক্তি উৎপাদন, এমনকি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

কিন্তু অনেক সময় গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়, যা মা ও শিশুর উভয়ের জন্য জটিলতা তৈরি করতে পারে।

🧠 থাইরয়েড সমস্যা কীভাবে গর্ভাবস্থায় প্রভাব ফেলে?

থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে দুই ধরনের প্রধান হরমোন নিঃসৃত হয় — T3 (Triiodothyronine) এবং T4 (Thyroxine)।
এই হরমোনগুলো শরীরের বিপাকক্রিয়া ও শিশুর স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ নিয়ন্ত্রণ করে।
গর্ভাবস্থায় হরমোনের চাহিদা বাড়ে, তাই থাইরয়েড গ্রন্থিকে বেশি কাজ করতে হয়। যদি এই ভারসাম্য নষ্ট হয়, তখন দু’ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে:

🔹 হাইপোথাইরয়েডিজম (Hypothyroidism)

যেখানে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা কমে যায়।
এর ফলে দেখা দিতে পারে—

✅অতিরিক্ত ক্লান্তি

✅ওজন বৃদ্ধি

✅মানসিক অবসাদ

✅কোষ্ঠকাঠিন্য

✅ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া

🔹 হাইপারথাইরয়েডিজম (Hyperthyroidism)

যেখানে থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায়।
এর ফলে দেখা দিতে পারে—

✅হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া

✅অতিরিক্ত ঘাম

✅ঘুমের সমস্যা

✅ওজন হ্রাস

✅উদ্বেগ বা অস্থিরতা


⚠️ গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড সমস্যার ঝুঁকি

যদি গর্ভাবস্থায় থাইরয়েডের সমস্যা অচিহ্নিত বা চিকিৎসাবিহীন থেকে যায়, তাহলে হতে পারে—

👩‍🦰 মায়ের জন্য:

✅গর্ভপাত বা অকাল প্রসব

✅রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া (প্রি-এক্ল্যাম্পসিয়া)

✅প্রসব-পরবর্তী রক্তক্ষরণ

✅হৃৎপিণ্ডের জটিলতা

👶 শিশুর জন্য:
✅জন্মের পর কম ওজন

✅মানসিক বা শারীরিক বিকাশে বিলম্ব

✅জন্মগত থাইরয়েড সমস্যা

✅স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে ব্যাঘাত


🧬 কেন নিয়মিত মনিটরিং জরুরি?

গর্ভাবস্থার শুরু থেকেই থাইরয়েড ফাংশন টেস্ট (TSH, T3, T4) করানো উচিত।
যদি আগেও থাইরয়েড সমস্যা থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধের মাত্রা সামঞ্জস্য করতে হবে।

নিয়মিত মনিটরিং-এর মাধ্যমে:
✅ মা ও শিশুর জটিলতা প্রতিরোধ করা যায়
✅ থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা সঠিক রাখা যায়
✅ গর্ভাবস্থার পর সুস্থ জীবনযাপন সহজ হয়

🌿 করণীয় টিপস

✅গর্ভাবস্থার আগে ও পরে থাইরয়েড টেস্ট করুন

✅চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ বন্ধ করবেন না

✅আয়োডিনযুক্ত খাবার খান (যেমন: মাছ, ডিম, দুধ)

✅পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখুন


গর্ভাবস্থায় থাইরয়েড সমস্যা খুবই সাধারণ, তবে নিয়মিত পরীক্ষা ও সঠিক চিকিৎসা মেনে চললে এটি সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। একজন দক্ষ গাইনী ও এন্ডোক্রাইনোলজিস্টের তত্ত্বাবধানে থাকলে মা ও শিশু দুজনই থাকবে নিরাপদ ও সুস্থ।

👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন:

👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969










গর্ভাবস্থা একজন নারীর জীবনের এক বিশেষ অধ্যায়। এ সময় শরীরে নানা হরমোন পরিবর্তনের কারণে অনেক নতুন শারীরিক অবস্থা তৈরি হত...
08/10/2025

গর্ভাবস্থা একজন নারীর জীবনের এক বিশেষ অধ্যায়। এ সময় শরীরে নানা হরমোন পরিবর্তনের কারণে অনেক নতুন শারীরিক অবস্থা তৈরি হতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো গর্ভকালীন ডায়াবেটিস (Gestational Diabetes Mellitus বা GDM) — যা গর্ভাবস্থার সময় রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার একটি অবস্থা।

এই রোগ সাধারণত গর্ভাবস্থার মাঝামাঝি বা শেষ দিকে দেখা দেয় এবং সন্তান জন্মের পর অনেক সময় স্বাভাবিকও হয়ে যায়। তবে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ না করলে এটি মা ও শিশুর উভয়ের জন্যই মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।

💠 কেন গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হয়?

গর্ভাবস্থায় প্লাসেন্টা থেকে বিভিন্ন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা শিশুর বৃদ্ধি ও পুষ্টি নিশ্চিত করে। কিন্তু এই হরমোনগুলো শরীরের ইনসুলিনের কার্যকারিতা কিছুটা বাধাগ্রস্ত করে। ফলে শরীরে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয় — অর্থাৎ ইনসুলিন ঠিকভাবে কাজ করতে পারে না।
যখন শরীর অতিরিক্ত ইনসুলিন তৈরি করে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যর্থ হয়, তখনই ঘটে গর্ভকালীন ডায়াবেটিস।

⚠️ কারা বেশি ঝুঁকিতে?

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কিছু নারীর ক্ষেত্রে তুলনামূলক বেশি, যেমন:

✅পরিবারের কারও ডায়াবেটিসের ইতিহাস থাকলে

✅পূর্বে গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস থাকলে

✅অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা থাকলে

✅৩০ বছরের বেশি বয়স হলে

✅আগে যদি ওজন বেশি শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন

✅অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস থাকলে


🧭 প্রাথমিক লক্ষণ

অনেক সময় গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে সুস্পষ্ট উপসর্গ দেখা যায় না। তবুও কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখা দিতে পারে:

✅অতিরিক্ত তৃষ্ণা ও ঘন ঘন প্রস্রাব

✅ক্লান্তি বা অবসাদ

✅দৃষ্টিতে ঝাপসা দেখা

✅ঘন ঘন সংক্রমণ (বিশেষ করে মূত্রনালীতে)

এই লক্ষণগুলোর কোনোটি দেখা দিলে দেরি না করে রক্তে শর্করার পরীক্ষা করানো উচিত।

🩸 গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের জটিলতা

যদি সময়মতো শনাক্ত ও নিয়ন্ত্রণ করা না হয়, তাহলে এটি নানা জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন:

👩‍🦰 মায়ের জন্য:

✅প্রি-এক্ল্যাম্পসিয়া (উচ্চ রক্তচাপসহ জটিলতা)

✅সিজারিয়ান ডেলিভারির প্রয়োজনীয়তা বেড়ে যাওয়া

✅ভবিষ্যতে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি

👶 শিশুর জন্য:
✅জন্মের সময় ওজন বেশি হওয়া (ম্যাক্রোসোমিয়া)

✅জন্মের পর রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যাওয়া (হাইপোগ্লাইসেমিয়া)

✅অকাল জন্ম

✅শ্বাসকষ্ট বা নবজাতকের ইনটেনসিভ কেয়ারের প্রয়োজন


🌿 প্রতিরোধ ও যত্ন

গর্ভকালীন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে জীবনধারার পরিবর্তন অত্যন্ত কার্যকর:

✅সুষম খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখুন

✅নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করুন (চিকিৎসকের পরামর্শে)

✅পর্যাপ্ত পানি পান করুন

✅নিয়মিত রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা করুন

চিকিৎসকের দেওয়া ইনসুলিন বা ওষুধ যথাযথভাবে ব্যবহার করুন


গর্ভকালীন ডায়াবেটিস ভয় পাওয়ার কিছু নয় — সচেতনতা ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এটি সম্পূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। একজন অভিজ্ঞ গাইনী ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ এর তত্ত্বাবধানে সঠিক চিকিৎসা ও ডায়েট মেনে চললে মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করা যায়।

👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন:
👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969










🩺 গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ: সময়মতো সঠিক চিকিৎসার গুরুত্বগর্ভাবস্থার সময় একজন মায়ের শরীরে নানা ধরনের শারীরিক ও হরমোনজনি...
07/10/2025

🩺 গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ: সময়মতো সঠিক চিকিৎসার গুরুত্ব

গর্ভাবস্থার সময় একজন মায়ের শরীরে নানা ধরনের শারীরিক ও হরমোনজনিত পরিবর্তন ঘটে। এই সময় সবচেয়ে সাধারণ কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ সমস্যাগুলোর একটি হলো উচ্চ রক্তচাপ (High Blood Pressure or Hypertension)। এটি সময়মতো নিয়ন্ত্রণে না আনলে মা ও শিশুর উভয়ের জন্যই মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

🔍 গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ কী?

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে গর্ভাবস্থার সময় একজন মহিলার রক্তচাপ স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে যায়। সাধারণত ২০ সপ্তাহের পর রক্তচাপ ১৪০/৯০ mmHg বা তার বেশি হলে একে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ (Gestational Hypertension) বলা হয়।

⚠️ উচ্চ রক্তচাপের কারণ

গর্ভাবস্থায় রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে, যেমন:

✅পারিবারিকভাবে উচ্চ রক্তচাপের ইতিহাস

✅গর্ভাবস্থার আগে অতিরিক্ত ওজন

✅প্রথমবার গর্ভধারণ

✅যমজ বা একাধিক সন্তান গর্ভে থাকা

✅ডায়াবেটিস বা কিডনি রোগ

✅মানসিক চাপ ও অনিয়মিত জীবনযাপন

🧭 প্রাথমিক লক্ষণ যেগুলো খেয়াল করবেন

গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপের কিছু সাধারণ সতর্ক সংকেত হলো:
✅মাথা ব্যথা ও ঝাপসা দেখা

✅হাত-পা বা মুখ ফুলে যাওয়া

✅পেটের উপরের অংশে ব্যথা

✅বমি বমি ভাব

✅শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া

✅অতিরিক্ত ক্লান্তি

এই উপসর্গগুলোর কোনোটি দেখা দিলে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

💉 কেন সময়মতো চিকিৎসা জরুরি?

সময়ে চিকিৎসা না নিলে উচ্চ রক্তচাপ থেকে হতে পারে —

✅প্রি-এক্ল্যাম্পসিয়া (Pre-eclampsia) — যেটি মারাত্মক জটিল অবস্থা, এতে খিঁচুনি, কিডনি ও লিভার ক্ষতি হতে পারে।

✅অকাল প্রসব

✅শিশুর ওজন কমে যাওয়া বা মৃত সন্তান প্রসবের ঝুঁকি

✅মায়ের হার্ট বা কিডনি সমস্যা

তবে আশার বিষয় হলো, নিয়মিত রক্তচাপ পর্যবেক্ষণ, সুষম খাদ্যাভ্যাস, মানসিক প্রশান্তি এবং চিকিৎসকের নির্দেশনা মেনে চললে গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ খুব ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

🌿 প্রতিরোধ ও যত্নের টিপস

✅প্রতিদিন রক্তচাপ পরীক্ষা করুন

✅লবণ ও চর্বি কম খান

✅হালকা ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন

✅ধূমপান ও ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়িয়ে চলুন

✅মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন

✅নিয়মিত চেকআপে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন


👩‍⚕️ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ:
গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে উদ্বিগ্ন হবেন না, বরং সচেতন হোন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা ও পর্যবেক্ষণই পারে মা ও শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করতে।

👩🏼‍⚕️ডা. জেসিকা রিজভী তামান্না
গাইনী ও প্রসূতি রোগ এবং হাইরিস্ক প্রেগন্যান্সি বিশেষজ্ঞ
বন্ধ্যাত্ব রোগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং ল্যাপারোস্কপিক সার্জন

🎓এমবিবিএস
🎓বিসিএস (স্বাস্থ্য)
🎓এফসিপিএস (গাইনি ও অবস)
🎓এফসিপিএস (ফিটো মেটারনাল মেডিসিন)
🎓এফআইআরএম (ভারত)
🎓ডিপ্লোমা ইন মেটারনাল অ্যান্ড ফিটাল মেডিসিন (জার্মানি)
🎓সিসিডি (বারডেম)

Hotline: 09610009616
For Serial/Appointments: 01345987969








07/10/2025

🫄উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থা কী?

যে গর্ভাবস্থায় মা বা শিশুর জন্য জটিলতা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ (High-Risk) গর্ভাবস্থা বলা হয়।

📝 যে কারণগুলো গর্ভাবস্থাকে ঝুঁকিপূর্ণ করে :

১.মায়ের বয়স ১৮ বছরের নিচে বা ৩৫ বছরের বেশি.
২.পূর্বে বারবার গর্ভপাত,
৩.মৃত সন্তান জন্ম,
৪ . সময়ের আগে ডেলিভারি বা সিজারিয়ান হওয়া.
৫.উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া, থাইরয়েড বা কিডনি রোগ থাকা
৬.একাধিক শিশু (যমজ বা ত্রয়ী) গর্ভে থাকা
৭.প্লাসেন্টা প্রিভিয়া বা রক্তক্ষরণ
৮.গর্ভে শিশুর বৃদ্ধি কমে যাওয়া (IUGR)
৯. সময়ের আগে গর্ভের পানি ভেঙ্গে যাওয়া।
১০.গর্ভের শিশুর জন্মগত ত্রুটি থাকা।

ডাঃ জেসিকা রিজভী তামান্না
এফ সি পি এস ( গাইনী ও অবস )
এফ সি পি এস ( ফিটোমেটারনাল মেডিসিন)
স্ত্রী ও প্রসুতী রোগ এবং হাই রিস্ক প্রেগ্নেন্সি বিশেষজ্ঞ
ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কল্যানপুর, ঢাকা।

Address

Dhaka

Opening Hours

Tuesday 11:00 - 14:00
Saturday 11:00 - 14:00

Telephone

+8801735353748

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Jesika Rizvi Tamanna posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Jesika Rizvi Tamanna:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category