DR. S K PAUL

DR. S K PAUL Dental & Health

" Your Smile,Our Goal ! "

Eruption Time of Permanent & Deciduous Tooth...
13/10/2024

Eruption Time of Permanent & Deciduous Tooth...

মৌমাছি বা বোলতা হুল ফোটালে কী করবেন জেনে নিন...আজ  সকালে ফেসবুকে দেখলাম ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নে...
13/10/2024

মৌমাছি বা বোলতা হুল ফোটালে কী করবেন জেনে নিন...

আজ সকালে ফেসবুকে দেখলাম ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা পোড়াকান্দুলিয়া ইউনিয়নের দূধনই বাজার জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কাশেম সাহেব ভিমরুল এর হাত থেকে ছেলে মেয়েদের বাঁচাতে গিয়ে ছেলে মেয়েসহ মর্মান্তিকভাবে ইন্তেকাল করেছেন । গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করছি। উনার মৃত্যুর কিছুক্ষণ পর মারা যায় মেয়ে লাবিবা। ছেলেটাও কিছুক্ষন আগে পরপারে চলে গিয়েছে।মহান আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন। আত্মীয়-স্বজনসহ সকলকে শোক সইবার তৌফিক দান করুন।
কাজেই জনসচেতনতার জন্য লেখা টি পোস্ট করলাম।

মৌমাছি, ভীমরুল কামড়ালে ব্যথা বেশি হয়। হুল যদি ফুটে থাকে তা হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সেটা বার করতে হবে। ক্ষেত্রেবিশেষ পোকা থেকে ত্বকে জ্বালা ও ক্ষত হয়। যেমন নাইরোবি ফ্লাই, যা অ্যাসিড পোকা নামেও পরিচিত, তার দেহরস ত্বকে লাগলে পোড়ার মতো জ্বালা হয়

মৌমাছি বা বোলতার কামড় খায়নি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। মৌমাছি বা বোলতা হুল ফোটালে দীর্ঘক্ষণ তীব্র ভাবে জ্বালা করে। কামড়ের জায়গাটা লাল হয়ে ফুলে যায়। জেনে নিন মোমাছি বো বোলতার কামড়ের জ্বালা কমাতে কী করবেন।
মৌমাছি কামড়ালে কী করবেন

কী সমস্যা হতে পারে?

সমস্যা তো নানা রকম হয়। তবে কয়েকটি জিনিস খেয়াল করা জরুরি। চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামী বলছেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে জায়গাটি লাল হয়ে ফুলে যাওয়া, ব্যথার মতো সমস্যা হয়। কারও ক্ষেত্রে বেশ কিছু ক্ষণ পর থেকে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। চিকিৎসার ক্ষেত্রে ইনসেক্টস বাইট বলতে মৌমাছি, ভীমরুল থেকে শুরু করে মাকড়সা, পিঁপড়ে-সহ অন্যান্য পোকামাকড় বোঝায়। মৌমাছি, ভীমরুল কামড়ালে ব্যথা বেশি হয়। হুল যদি ফুটে থাকে তা হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে সেটা বার করতে হবে। ক্ষেত্রেবিশেষ পোকা থেকে ত্বকে জ্বালা ও ক্ষত হয়। যেমন নাইরোবি ফ্লাই, যা অ্যাসিড পোকা নামেও পরিচিত, তার দেহরস ত্বকে লাগলে পোড়ার মতো জ্বালা হয়

মৌমাছি বা বোলতা কামড়ালে কী করবেন জেনে নিন--

১. মৌমাছি বা বোলতা হুল ফুটিয়ে বসে থাকলে তা তুলে ফেলুন। এরা সাধারণত ত্বকের সঙ্গে একই সমতলে আঁকড়ে ধরে থাকে। তাই সরানোর জন্য ধীরে ধীরে এদের ওপরে এবং পাশে আঙুল বোলান, তার পর আচমকা ঠেলে ফেলে দিন।

২. খামচে বা চিমটি কেটে মৌমাছি অথবা বোলতাকে তোলার চেষ্টা করবেন না। কারণ এর ফলে বিষের থলি থেকে সমস্ত বিষ বেরিয়ে পড়বে এবং হুলের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করবে। তাই খামচে তোলার পরিবর্তে ঠেলে ফেলে দিন।

৩. হুল ফোটানোর পর সেই স্থানটিতে গরম লেগে জ্বালা করে এবং লাল হয়ে ফুলে যায়। তাই প্রভাবিত স্থানে সবার আগে বরফ ডলুন।

৪. কিছুক্ষণ ঠান্ডা শেঁক দেওয়ার পর সেখানে অ্যান্টিবায়োটিক ক্রিম লাগান।

৬. ক্রিম লাগানোর পাশাপাশি অ্যান্টি হিস্টামিন ওষুধ খান। ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল তো রয়েছেই।

৭. হুল ফোটানোর কারণে অনেকের মাথা ব্যথা, বমি, শ্বাসকষ্ট হয়। আবার প্রভাবিত স্থান চুলকাতে পারে, চাকা হয়ে ফুলে যেতেও পারে। এমনকি শরীর ফুলে যাওয়া ও পেটে তীব্র ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

এছাড়াও কিছু ঘরোয়া উপায়ও আছে। যাঁদের অবস্থা গুরুতর নয় এবং ওষুধ খেতে চাইছেন না, তাঁরা এই উপায় অবলম্বনে স্বস্তি পেতে পারেন

১. বোলতা কামড়ালে কয়েক ফোঁটা ল্যাভেন্ডার তেল লাগিয়ে নিলে জ্বালা কমবে। মৌমাছি কামড়ালে তুলসি পাতার রস, ইউক্যালিপটাস তেল লাগালে স্বস্তি পাবেন। আবার অ্যালোভেরা জেলও শীতলতা প্রদান করতে পারে। অ্যালোভেরায় উপস্থিত অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ব্যথা, চুলকানি, ফোলা ও জ্বালা ভাব কম করে।

২. বেকিং সোডা ও অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। তার পর ওই পেস্টটি প্রভাবিত স্থানে লাগান। বেকিং সোডা না-থাকলে শুধু অ্যাপেল সিডার ভিনিগার লাগাতে পারেন। এই ভিনিগার বিষের অ্যাসিড নিষ্ক্রিয় করার পাশাপাশি ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। তুলোয় ভিজিয়ে এই ভিনিগার ক্ষত স্থানে লাগাতে পারেন।
৩. মৌমাছি কামড়ালে ওই জায়গায় মধু লাগান। মধু বিষকে তরল করে দেয়। মধুতে উপস্থিত অ্যান্টি ব্যাক্টিরিয়াল উপাদান সংক্রমণের ঝুঁকি কম করে। সামান্য মধু লাগিয়ে তা শুকোতে দিন। তার পর ঈষদুষ্ণ জলে ধুয়ে ফেলুন। হলুদ ও মধু এক সঙ্গে মিশিয়েও লাগানো যেতে পারে।
৪. চন্দন ও হলুদ গুড়োও মৌমাছি, বোলতার কামড়ের কার্যকরী উপায়। চন্দন জ্বালা ভাব শান্ত করে, আবার হলুদ চুলকানো ও ফোলা ভাব কমায়। চন্দন ও হলুদের পেস্ট প্রভাবিত স্থানে লাগান। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন।

©️

 িকিৎসা (একটি সচেতনতা বৃদ্ধি মূলক পোস্ট)কিছুদিন আগে সেনবাগ উপজেলা ছাতারপাইয়া বাজার থেকে আমার কাছে ফোন আসে-একজন মাওলানা স...
13/10/2024

িকিৎসা
(একটি সচেতনতা বৃদ্ধি মূলক পোস্ট)

কিছুদিন আগে সেনবাগ উপজেলা ছাতারপাইয়া বাজার থেকে আমার কাছে ফোন আসে-

একজন মাওলানা সকাল বেলায় গরুর মাংশ দিয়ে রুটি খাওয়ার পর তার শরীরে চুলকানি শুরু হয়। চুলকানি এক পর্যায়ে বেড়ে যায়। ৩০ মিনিটের মধ্যে তার সারা শরীরে র‍্যাশ উঠে শরীর ফুলে যায়। শরীর ফুলে যাওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন, অর্থাৎ unconscious হয়ে যান। ওনাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে ওনার Non recordable BP পাওয়া যায়- অর্থাৎ প্রেশার মাপ দেয়ার যন্ত্র দিয়ে ওনার ব্লাড প্রেশার রেকর্ড করা যাচ্ছিলো না। ওনার পালস নাই। কর্তব্যরত চিকিৎসক এসব দেখে ওনাকে cotson + Avil injection দিলেন। কিন্ত কোনো উন্নতি হলো না। ক্রমেই পেশেন্টের অক্সিজেন স্যাচুরেশন নিম্নগামী হয়ে যাচ্ছিল।

তখন পেশেন্টের ভাগ্নে আমাদের গ্রামের রুহুল আমীন ভাইয়ের ছেলে সালমান আমার মোবাইলে ফোন দেয়। আমাকে বললো, কাকা এই এই অবস্থা। সবাই কান্নাকাটি করছে। আপনি একটা উপায় বের করে দিন। আমি বললাম, ডাক্তারের কাছে ফোনটা দাও, আমি একটু কথা বলবো। ডাক্তার আমাকে পুরো ঘটনাটা জানালেন। তিনি মুমূর্ষু অবস্থার এ পেশেন্টকে ঢাকা রেফার করতে চান। আমি দেখলাম এই মুহূর্তে পেশেন্ট রেফার করলে পথেই হয়তো কার্ডিয়াক এরেস্ট হয়ে মারা যাবে... আমি ডাক্তারকে বললাম- ভাইয়া, পেশেন্টের ব্লাড প্রেসার যেহেতু পাওয়া যাচ্ছেনা, আর গরুর মাংশ খাওয়ার পরেই এমন অবস্থা হয়েছে, এইটা Anaphylactic shock. হাসপাতালে জরুরি বিভাগে Adrenaline আছে? তিনি জানালেন Adrenaline আছে। আমি বললাম, এই মূহুর্তে রোগীর চিকিৎসা হচ্ছে ইংজেকশন এড্রেনালিন রোগীর মাংশ পেশীতে দিয়ে দেয়া। আপনি এড্রেনালিন ইনজেকশন রোগীর মাংশ পেশীতে দিয়ে দিন। ইনশা আল্লাহ, হায়াত থাকলে পেশেন্ট ঠিক হয়ে যাবে। ইংজেকশন মাংশে দেয়ার কথা শুনে উনি কিছুটা ঘাবড়ে গেলেন। আর ঘাবড়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক ছিল। পেশেন্ট তো এমনেই মূমুর্ষ- এড্রেনালিন ইংজেকশন দেওয়ার পর মারা গেলে সবাই বলবে ডাক্তার ইংজেকশন দিয়ে মেরে ফেলছে। আমি তখন আবার পেশেন্টের ভাগিনার সাথে কথা বললাম। তাকে কাউন্সেলিং করে নিলাম। তারা বললো, আপনারা চিকিৎসা দেন, আল্লাহ ভরসা। আমি তখন কর্তব্যরত চিকিৎসককে বললাম, ভাই, এড্রেনালিন দিয়ে দিন।

তিনি এড্রেনাল দিলেন, ১০ মিনিট পর পেশেন্টের B/P 100/60 mmHg, Pulse 65 bpm চলে আসলো। ডাক্তার সাহেব আমাকে ফোন দিয়ে বিস্তারিত জানালেন। আমি বললাম, এখন পেশেন্ট কে ৬-৮ ঘন্টা ফলোআপে রাখেন। আর Allergic reaction সম্পর্কে তাকে বিস্তারিত জানিয়ে মেডিসিন দিয়ে ডিসচার্জ দিয়ে দিতে পারেন।

এবার আসি গতকালের ঘটনায়-
গতকাল সকাল ১০টার দিকে দুধনই গ্রামের আবুল কাসেম দুই সন্তানকে নিয়ে নৌকায় করে লাকড়ি সংগ্রহের উদ্দেশ্যে বের হয়েছিলেন। পাশেই একটি বাঁশঝাড়ে নৌকা আটকে গিয়ে ভীমরুলের বাসা ভেঙে যায়। তখন ভিমরুল বেরিয়ে তাঁদের কামড়াতে শুরু করে। এতে তাঁরা গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে একে একে তিনজনের মৃত্যু হয়

এখানেও এই পরিবারের সবার মৃত্যুর কারণ Anaphylactic Shock.

আমাদের এই বিষয় বুঝতে হলে ৩ টা বিষয় জানতে হবে
1. Allergic Reaction / Urticaria
2. Acute Urticaria with or without Angioedema
3. Anaphylactic Reaction (Anaphylactic Shock)

১. Allergic Reaction (Urticaria)
এক একজন মানুষের ভিন্ন ভিন্ন খাবারে এলার্জি হতে পারে। ধুলাবালিতে গেলে কিংবা মাংশ খেলে পুরো শরীরে চুলকানি শুরু হয়, মশা কামড় দিলেও চুলকানি শুরু হয়ে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় চাকা চাকা হয়ে যায়- ৬-৭ ঘন্টা পরে আবার ভালো হয়ে যায়, কিংবা এন্টি হিস্টামিন খেলেও ভালো হয় যায়, কিন্ত কখনো চোখ মুখ, জিহবা ফুলে যাওয়া অথবা শ্বাসকষ্ট হয়না- এই কন্ডিশন কে এলার্জিক রিয়েকশন বলে, Urticaria ও বলা হয়, এইটার চিকিৎসা হচ্ছে Triggering factor গুলিকে এভয়েড করা, সাথে এন্টি হিস্টামিন নেওয়া।

২. Acute Urticaria
এলার্জিক রিয়েকশনের আরো সিভিয়ার অবস্থা হচ্ছে Acute urticaria. কেউ হয়তো বাগানে গেলো কাজ করতে, কোনো পোকা মাকড় কামড় দিলো, এই পোকামাকড়ের কামড়ে তার তীব্র এলার্জিক রিয়েকশন হল, সারা শরীরে Rash উঠে গেছে- পেশেন্টের চোখ, মুখ, ঠোঁট ফুলে যেতে লাগলো- কিংবা শ্বাসকষ্ট হতে লাগলো- তবে পেশেন্টের ব্লাড প্রেশার নরমাল, পালস নরমাল, কিন্ত তীব্র চুলকানি - এই কন্ডিশন কে Acute Urticaria বলা হয়- এইটার জন্য পেশেন্ট ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টে আসলে চিকিৎসা দিয়ে ৬-৮ ঘন্টা ফলোআপে রাখবেন।

চিকিৎসা -
Cotson injection I/V or I/M
Avil injection I/v stat
and 3-5 days এর জন্য steroid to prevent recurrent symptoms.

সাথে ৩ মাসের জন্য high dose second generation antihistamine.
Tab- Biltin 20 mg
1+0+1 (3 month)

৩. Anaphylactic shock ::
কোন এলার্জেনের সংস্পর্শে আসলে যদি উপরের কন্ডিশনের মত সিভিয়ার এলার্জিক রিয়েকশন হয়, যথা কেউ গোস্ত খেলো, কিংবা ভিমরুলের কামড় খেলো, কিংবা বাগানে কোনো টক্সিন /এলার্জেনের সংস্পর্শে গেলো, এবং তার তীব্র এলার্জিক রিয়েকশন হলো, শরীরে র‍্যাশ উঠে গেলো within 15 minutes.. এবং পর্যায়ক্রমে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হলো, এবং ব্লাড প্রেশার কমতে শুরু করলো, প্রেশার Below 90/60 mmHg হয়ে গেলো, তাহলে এই কন্ডিশন কে Anaphylactic shock বলা হবে-- এখানে খুবই দ্রুত adrenaline দিয়ে চিকিৎসা শুরু কর‍তে হবে, নাইলে পেশেন্ট মারা যাবে-- পেশেন্টের আশেপাশে ICU/CCU available থাকলে তাকে ICU নিয়ে চিকিৎসা করবে, তা না থাকলে তাকে ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টে চিকিৎসা দিবে--

Adrenaline I/M দেওয়া হবে
Current guideline অনুযায়ী adrenaline thigh এ I/M দেওয়া হয়-

Dose : Adult and > 12 years old: 0.5 ml,

6-12 years : 0.3 ml

0.6 month to 6 years : 0.2 ml

🌿🍂 HAPPY 63TH DDC DAY 🍂🌿                           🍁🍁🍁                     ☆ ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ☆                        ...
14/09/2024

🌿🍂 HAPPY 63TH DDC DAY 🍂🌿
🍁🍁🍁

☆ ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ☆
• ক্যাম্পাস পরিচিতি•

ঢাকা ডেন্টাল কলেজ বাংলাদেশের সর্বপ্রথম,সর্বাধুনিক ও সর্ববৃহৎ ডেন্টাল কলেজ। এটি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার সর্ববৃহৎ ডেন্টাল কলেজ।
*প্রতিষ্ঠাকাল:১৯৬১ সন
*সংক্ষিপ্ত নাম: DDC
*প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
*অবস্থান: মিরপুর ১৪, ঢাকা-১২০৬
*ওয়েবসাইট: http://dhakadental.gov.bd/
#কলেজ_ডে:১৫ সেপ্টেম্বর #নবীনতম_ব্যাচ: ডি-‌৬১

#সংক্ষিপ্ত_ইতিহাসঃ
১৯৬১ সনে তদানিস্তন পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক গভর্নরের জরুরি নির্দেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজের তৎকালীন অ্যাডমিনিস্ট্রেটর কর্ণেল এম এম হক সাহেব ঢাকা মেডিকেল কলেজে সর্বপ্রথম বিডিএস কোর্স চালু করেন। ডেন্টাল কলেজ প্রতিষ্ঠায় তার প্রত্যক্ষ ভূমিকা ও অবদানের জন্য তাকেই এ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা বলা হয়। ১৯৬১ সালের আগস্ট মাসে মাত্র ৬ জন ছাত্র নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজে সর্বপ্রথম যখন বিডিএস কোর্স চালু হয় তখন এই প্রতিষ্ঠান ছাড়া এর নিজস্ব কোন স্থান বা রুম, কর্মচারী, ডাক্তার, শিক্ষক, যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র ইত্যাদি কিছুই ছিল না।

শিক্ষার্থীদের জন্য এনাটমী বিভাগের নিচতলার লাশ কাটা ঘরের সামনে ছোট একটি রুম দেওয়া হয়। এ কক্ষটিই ডেন্টাল কলেজের জন্য সাময়িক বরাদ্দকৃত প্রথম রুম বলে ইহাকে আধুনিক ঢাকা ডেন্টাল কলেজের আঁতুড়ঘর বলা হয়।

১৯৬১সনের ১৫ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার, একটি ফিজিওলজি ক্লাস দিয়ে ডেন্টাল কলেজে ছাত্রদের শিক্ষাজীবন শুরু হয়। মরহুম ডাঃ আইয়ুব আলী সাহেব ঐ ক্লাসটি নিয়েছিলেন। ঐ সালের সেপ্টেম্বর মাসে শ্রদ্ধেয় অধ্যাপক ডাঃ আবু হায়দার সাজেদুর রহমান সাহেব( যিনি মাস্তানা স্যার বলেই বেশি পরিচিত) লাহোর থেকে বিডিএস করে এসেই এ কলেজে যোগদেন এবং ডেন্টাল কেমিস্ট্রি পড়়াতে শুরু করেন।

এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজের আউটডোরের ৩য় তলায় বছরে ২০ জন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করার ব্যবস্থা রেখে ঢাকা ডেন্টাল কলেজের বিল্ডিং তৈরির কাজ শুরু হয়ে যায়।২০শে অক্টোবর ১৯৬২ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক মোঃ আসিরুদ্দিন সাহেবকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অনাররী অধ্যক্ষ নিযুক্ত করা হয়। এর আগে মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ বা প্রধানগনই ডেন্টাল কলেজের দেখাশুনা করতেন।

৩য় ব্যাচ অবধি এ কলেজে কোন ছাত্রী ভর্তি হয় নাই। ডি-৪ ব্যাচে প্রথম ২জন ছাত্রী ভর্তি হয়। তারা হলেন অধ্যাপিকা ডাঃ আজিজা বেগম ও ডাঃ হাসমত আরা।
৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীর মধ্যে প্রথম এসেছিলেন সানাউল্লাহ মিয়া। প্রথমদিকে নিযুক্ত হওয়া দুইজন টেকনিশিয়ান হলেন, জনাব মোঃ ফজলুল হক ও মরহুম বশিরউদ্দিন।

ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ সালে এ কলেজের প্রথম ডাক্তার ব্যাচ ডি-০১ বের হয়।
৪ঠা এপ্রিল,১৯৬৪ সালে ঐ সময়ের ছাত্র অধ্যাপক ডাঃ ইমাদুল হক এর ডিজাইন করা ঢাকা ডেন্টাল কলেজের মনোগ্রামটি অফিশিয়ালি অনুমোদিত হয়।

পরবর্তী সময়ে কয়েক দফায় ছাত্রছাত্রীদের আসন সংখ্যা বাড়ানো হয়। ক্রমবর্ধমান এ প্রতিষ্ঠানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় এবং নিজস্ব জায়গায় ছাত্র-ছাত্রীদের নিজস্ব হোস্টেল, স্টাফ কোয়ার্টার ইত্যাদিসহ পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার প্রয়োজন দেখা দেয়।
এসবের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ডেন্টাল কলেজ ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকার মিরপুরে ৫ একর জমি বরাদ্দ করে এবং "ওপেক" এর আর্থিক সহায়তায় প্রথম পর্বে কলেজ ও প্রশাসনিক ভবন, ছাত্রী নিবাস ও কয়েকটি কোয়ার্টার নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। ১২কোটি টাকার এ প্রজেক্টটি ১৯৮৭-৮৮ অর্থ বছরে গৃহীত হয়। এ প্রজেক্টের ডাইরেক্টর হিসেবে তখনকার অধ্যক্ষ ডাক্তার আশরাফ হোসেনকে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।
১৯৯৪সালে ঐ প্রজেক্টের কাজ শেষ হয় এবং ৬ই এপ্রিল নতুন কলেজটির উদ্বোধন করা হয়।

🍀কোর্সসমূহ: প্রতিবছর ৯৭ জন ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে বিডিএস কোর্সে এই কলেজ এ ভর্তির সুযোগ পায়। এছাড়া প্রতিবছর ২৫ জন বিদেশি শিক্ষার্থীও অধ্যয়নের সুযোগ পায়। এখানে উচ্চতর শিক্ষার জন্য এফসিপিএস এবং রেসিডেন্সি কোর্স চালু রয়েছে ।

★Bachelors of Dental Surgery (BDS)

*1st Professional BDS :
Anatomy with Histology
Physiology with Biochemistry
Oral Anatomy
Science of Dental
Duration:1.5Years

*2nd Professional BDS :
General Pathology & Microbiology
General & Dental Pharmacology
Duration:1Years

*3rd Professional BDS :
Medicine
General Surgery
Periodontology & Oral Pathology
Duration:1Years

*Final Professional BDS :
Oral & Maxillofacial Surgery
Conservative Dentistry & Endodontics
Prosthodontics
Orthodontics & Dentofacial Orthopedics
Pedodontics & Dental Public Health
Duration:1.5Years

* After 5 years BDS Degree Completed
Then 1 years Internship Program.

★Master of Surgery (MS):
Oral & Maxillofacial Surgery (OMS)
Orthodontics & Dontofacial Orthopedics

★Fellowship of the College of physicians and surgeons (FCPS) :
Orthodontics & Dontofacial orthopedics
Oral & maxillofacial Surgery (OMS)
Prosthodontics.

★Post-Graduation Training (PGT) :
Orthodontics & Dontofacial Orthopedics
Oral & Maxillofacial Surgery (OMS)
Conservative Dentistry
Pediatric Dentistry
Prosthodontics

☆ Recently Dental Basic Subject এ post Graduation এ MD Course চালু হয়েছে।

#ক্যাম্পাস: ক্যাম্পাসটি ৮ একর জমির ওপর অবস্থিত

🍀শিক্ষার্থী সংখ্যা: বর্তমানে মোট অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬০০।
🍀শিক্ষকসংখ্যা: ১৫৬ জন
🍀অন্যান্য কর্মচারীর সংখ্যা: ৭৯ জন

🍀একাডেমিক ভবন: অত্যাধুনিক ৬ তলা ভবনটি একাডেমিক ভবন হিসেব ব্যাবহৃত হয়। এতে রয়েছে দুটি লেকচার গ্যলারি ও একটি অডিটোরিয়াম। রয়েছে সর্বমোট ৭ টি ডিপার্টমেন্ট।
একাডেমিক ভবনের ডিপার্টমেন্টসমূহঃ

*Department of Physiology with Biochemistry
* Department of Anatomy with Histology
*Department of Science of Dental Materials
*Department of Oral Anatomy
* Department of General & Dental *Department of Pharmacology
*Department of Pathology & Microbiology
*Department of Dental Public Health

প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টের একটি করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম ও সমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি রয়েছে।
ভবনটিতে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এক বিশাল লাইব্রেরি রয়েছে। এছাড়াও ভবনটিতে একটি ক্যানটিন,২ টি ক্লাব ও ৩ টি কমন রুম বিদ্যমান।

🍀প্রশাসনিক ভবন: কলেজে ৪ তলা বিশিষ্ট একটি সুসজ্জিত প্রশাসনিক ভবন রয়েছে।

🍀হোস্টেল:কলেজ ক্যাম্পাসের মধ্যে একটি ছাত্রাবাস ও দুইটি ছাত্রীনিবাস রয়েছে। এছাড়া ধানমন্ডির সোবহানবাগে একটি ছাত্রাবাস রয়েছে

🍀হাসপাতাল: হাসপাতালটি ২০০ শয্যাবিশিষ্ট ৭ তলা একটি ভবন।হাসপাতালে নিয়মিত চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন ১২২ জন চিকিৎসক। ৬৫ জন নার্স ও ১৪৪ জন স্টাফ রয়েছে হাসপাতালটিতে।বহির্বিভাগে প্রতিদিন ৪০০ রোগীকে সেবা প্রদান করা হয়। X-ray, MRI, CT Scan সহ বিভিন্ন ইমেজিং ও প্যাথলজি পরীক্ষার ব্যাবস্থা রয়েছে। রয়েছে অত্যাধুনিক ICU সুবিধা। বিশেষায়িত ডেন্টাল কলেজ ও হসপিটাল হলেও এখানে রয়েছে মেডিসিন ও জেনারেল সার্জারী বিভাগ। রয়েছে অপারেশন সুবিধা। হসপিটাল এ সার্বক্ষণিক জরুরি বিভাগ চালু থাকে।

🍀এছাড়াও ক্যাম্পাসের ভেতরে স্টাফ কলোনি,টিচার্স কলোনি, একটি মসজিদ এবং ভাষা শহীদদের স্মরণ ও সম্মান জানানোর জন্য একটি শহীদ মিনার রয়েছে।

🍀সংগঠনসমূহ:
*সন্ধানী (ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ইউনিট)
*ঢাকা ডেন্টাল কলেজ ছাত্রসংসদ

🍀ক্লাবঃDhaka Dental College Debating & Quize Society ( যা প্রতিষ্ঠা কাল হতে বিতর্ক ও কুইজ প্রতিযোগিতায় গৌরবের স্বাক্ষর রেখে আসছে)

A Patient came to Smart Dental BD from Madaripur;History of trauma (physical assault) 25 days ago;Chief complaints of pa...
29/06/2024

A Patient came to Smart Dental BD from Madaripur;

History of trauma (physical assault) 25 days ago;

Chief complaints of patient severe pain & tenderness of left side of face and having trouble eating food.

Intra oral examination of patient minimal displacement of left side anterior segment of mandible .

Dx: Left side Parasymphysis fracture and left side Ramus fracture of mandible(Horizontal fracture line extending from anterior border to posterior border of ramus of mandible).

Rx: Close reduction by Maxilo-Mandibular Fixation(MMF) method with arch bars and elastic rubber bands .

Surgeon Team :
Dr.Swapan Kumar Paul
Dr.Suman Bala
Dr.Niyas Gain

Organized & Co-operation by Managing Director & CEO of Smart Dental Bd Dr.Suman Bala & Mukti Halder.

~ Happy Patient,Happy Doctor ~

∆ এই বর্ষা মৌসুমে সব জায়গায় কম বেশি সাপের উপদ্রব বেড়ে গেছে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হোন। ∆• সাপে কাটলে বা কামড় দিল...
26/06/2024

∆ এই বর্ষা মৌসুমে সব জায়গায় কম বেশি সাপের উপদ্রব বেড়ে গেছে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হোন। ∆

• সাপে কাটলে বা কামড় দিলে সময় নষ্ট না করে দ্রুত নিকটস্থ সরকারি হাসপাতাল নিয়ে যান •

~সকল সরকারি হাসপাতালে ( উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স/জেলা সদর হাসপাতাল / মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে) বিনামূল্যে সর্প দংশনের এন্টি ভেনোম প্রদান করা হয়। ~

09/05/2024

~এক নজরে বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (BMU)~

•যেভাবে যাবেন BMU তে (সাবেক পিজি হাসপাতাল)•

©

" Happy Dentist Day " • BDS নয় তো , ডেন্টিষ্ট নয় •বছরে অন্ততপক্ষে দুইবার BMDC Registered (BDS ডিগ্রীধারী) প্রাপ্ত ডেন্...
06/03/2024

" Happy Dentist Day "
• BDS নয় তো , ডেন্টিষ্ট নয় •

বছরে অন্ততপক্ষে দুইবার BMDC Registered (BDS ডিগ্রীধারী) প্রাপ্ত ডেন্টাল সার্জনের নিকট থেকে পরামর্শ নিন।

মুখ ও মুখগহ্বরের যত্ন নিন, সুস্থ থাকুন।
🍀🍀🍀

27/12/2023

" Diastema Closure Step by Step "

27/12/2023

" Post & Core Buildup Procedure "

🌻🌻🌻" সর্বদা একটি ইতিবাচক চিন্তা     দিয়ে নতুন দিন শুরু করুন। "             🪷🪷🪷
12/11/2023

🌻🌻🌻
" সর্বদা একটি ইতিবাচক চিন্তা
দিয়ে নতুন দিন শুরু করুন। "
🪷🪷🪷

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DR. S K PAUL posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DR. S K PAUL:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category