Human Rights Development Centre-HRDC -মানবাধিকার উন্নয়ন কেন্দ্র

24/11/2025

আজ, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, শুভ জন্মদিন শহীদ রিয়া গোপ এবং শহীদ মো আলাউদ্দিন।
তাঁরা শুধু নাম নয়—তাঁরা আমাদের সাহসের প্রতীক, আমাদের অটল বিশ্বাসের আলো। জন্মেছিলেন মানবতার জয়গান গাইতে, বিদায় নিয়েছেন সত্যের পতাকা উঁচু করে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়ানো, ন্যায়ের পথে অটল থাকা—এই শিক্ষা তাঁরা নিজেদের রক্তে লিখে গেছেন।
তাঁদের ত্যাগ ইতিহাসের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়; তা আমাদের প্রতিটি শ্বাসে, প্রতিটি পদক্ষেপে। আজকের প্রজন্ম তাঁদের স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে এগিয়ে যাচ্ছে ন্যায়, গণতন্ত্র ও মানবিকতার পথে। শহীদদের আলো কখনো নিভে যায় না—তা জ্বলে থাকে প্রতিটি সাহসে, প্রতিটি হৃদয়ে, প্রতিটি বাংলাদেশে।
এই দিনে আমরা শহীদ রিয়া গোপ এবং শহীদ মো আলাউদ্দিনকে গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করি। তাঁদের আত্মত্যাগ আমাদের চিরন্তন প্রেরণা, আমাদের পথের দিশারি।

Today, November 23, 2025, we honor the birthdays of Shaheed Ria Gop and Shaheed Md. Alauddin.
They are not just names—they are symbols of courage and unwavering faith. They were born to spread the light of humanity and departed holding high the banner of truth. Standing tall against injustice and remaining steadfast on the path of righteousness—these lessons they wrote with their own blood.
Their sacrifice is not confined to the pages of history; it lives in every breath we take, in every step we move forward. Today’s generation carries their dreams in their hearts, marching toward justice, democracy, and humanity. The light of the martyrs never fades—it burns in every act of bravery, in every heart, in every corner of Bangladesh.
On this day, we remember Shaheed Ria Gop and Shaheed Md. Alauddin with deep respect. Their sacrifice is our eternal inspiration, our guiding star.

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে ডোনেট করুন:
🔗 https://jssfbd.com/donation/
📞 হটলাইন: ১৬০০০

23/11/2025

AN END to custodial torture, arbitrary detention, extrajudicial killing and other abuses of power by law enforcement agencies was central to people’s aspirations in the post-uprising period. Yet, custodial torture continues. A man detained over the recent murder of Jatiyatabadi Juba Dal leader died in the custody of the Detective Branch on November 21. The police claim that the public may have injured the victim during the arrest as he was allegedly trying to flee. On the day in Sirajganj, a 45-year-old man died in Sirajganj General Hospital while he was being treated in police custody. In February, a local leader of Juba Dal died in the custody of the army-led joint forces in Cumilla. Rights group Odhikar reported that at least 29 people fell victim to extrajudicial killing between August 9, 2024 and June 30, 2025, during tenure of the interim government. Of them, 11 were tortured to death. The interim government has repeatedly said that the abuse of power normalised during the fallen Awami League regime will not be tolerated, but its action remains business as usual, with no credible investigation of the allegations of custodial torture.

The interim government has signed the International Convention for the Protection of All Persons from Enforced Disappearance, making Bangladesh a party to all nine core UN human rights treaties. It has formed two commissions, the police reform commission and the Commission of Inquiry on Enforced Disappearances, to investigate past abuses and propose reform recommendations. The government has also approved the Enforced Disappearance Prevention and Redress Ordinance 2025. These are foundational steps, but without translating policy decisions into action, the laws risk meeting the same fate as the Torture and Custodial Death (Prevention) Act 2013. Since the custodial death prevention law came into force, cases have rarely been filed under it and there has been only one conviction. The only visible step that is taken is the change in the colour and design of the police uniform. All else remains the same. The interim government, too, initiated the investigation of some of the custodial deaths, but the results remain uncertain. What is needed is a credible investigation of all allegations of rights violations and legal accountability of the perpetrators. It is, otherwise, not possible to break the cycle of impunity that errant law enforcers have enjoyed for decades. https://www.newagebd.net/post/editorial/282905/custodial-death-must-end?fbclid=IwY2xjawOQKr1leHRuA2FlbQIxMABicmlkETFDZno1aDB4YWc3Tm8yUjdXc3J0YwZhcHBfaWQQMjIyMDM5MTc4ODIwMDg5MgABHg0wZ1nkJW-1r5N52tRiA_lWVMQZYTVSH6VvTsCAVFiYVFB22oOuG9Hxo00M_aem_Fld9ZICBoN0rMXUg68Kn5g

AN END to custodial torture, arbitrary detention, extrajudicial killing and other abuses of power by law enforcement agencies was central to people’s aspirations in the post-uprising period. Yet, custodial torture continues. A man detained over the recent murder of Jatiyatabadi Juba Dal leader die...

23/11/2025

21/11/2025

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৫২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রাফি মায়ের সঙ্গে মাংস কিনতে গিয়েছিলেন বংশালের কসাইটুলিতে।

নয়নের মাংসের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েই ঘটে যায় সেই ভয়াল মুহূর্ত। সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে হঠাৎ শুরু হয় তীব্র ভূমিকম্প।

শক্তিশালী ঝাঁকুনিতে পাশের ভবনের রেলিং ভেঙে সোজা পড়তে থাকে রাফি ও তার মায়ের ওপর।

আহত অবস্থায় স্থানীয় লোকজন দ্রুত দুজনকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা রাফিকে মৃত ঘোষণা করেন। ভিডিও ও ছবিতে দেখা গেছে রাফির মাথা ও মুখমণ্ডল ভয়ানক থেঁতলে গিয়েছিল।

রাফির মা এখনও অপারেশন থিয়েটারে চিকিৎসাধীন। তিনি এখনও জানেন না তার ছেলে আর বেঁচে নেই। বারবার ছেলের কথা জিজ্ঞেস করছেন। কিন্তু জগতের কোনো মানুষের শক্তি নেই এই প্রশ্নের জবাব তাকে দেওয়ার।

21/11/2025

ভূমিকম্পে রেলিং ধ্বসে পড়ে ঢাকার বংশালে তিনজন স্পটেই নিহত। বিভিন্ন জায়গা থেকে হতাহতের খবর আসছে। আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুক।

21/11/2025

এই অপরিকল্পিত নগরীর ভবিষ্যৎ ভয়াবহ।আজকের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিলো ৫.৫। বিমানবন্দরের এক স্থান থেকে কনক্রিট খসে পড়েছে।বিভিন্ন দালানে ফাটল ধরেছে ,হেলে পড়েছে।

এই দেশে কয়টা বিল্ডিং পাকাপোক্তভাবে বানানো হয়েছে তা সবচেয়ে দূর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান এর একটি রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষই(রাজউক) বলতে পারবে।

[বিমানবন্দর এর কনক্রিট খসে পড়ার ছবি ১, বিল্ডিং হেলে পড়েছে - ২, ভবনে ফাটল - ৩ ,নিউ মার্কেটের সামনে বহুতল ভবন]

21/11/2025

𝐒𝐨𝐜𝐢𝐚𝐥 𝐒𝐮𝐬𝐭𝐚𝐢𝐧𝐚𝐛𝐢𝐥𝐢𝐭𝐲 𝐢𝐧 𝐭𝐡𝐞 𝐈𝐧𝐝𝐮𝐬𝐭𝐫𝐢𝐚𝐥 𝐒𝐞𝐜𝐭𝐨𝐫: 𝐂𝐮𝐫𝐫𝐞𝐧𝐭 𝐈𝐬𝐬𝐮𝐞𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐭𝐡𝐞 𝐖𝐚𝐲 𝐅𝐨𝐫𝐰𝐚𝐫𝐝

“𝑆𝑜𝑐𝑖𝑎𝑙 𝑑𝑖𝑎𝑙𝑜𝑔𝑢𝑒 𝑖𝑠 𝑎 𝑚𝑢𝑠𝑡 𝑡𝑜 𝑟𝑒𝑠𝑜𝑙𝑣𝑒 𝑙𝑎𝑏𝑜𝑢𝑟-𝑒𝑚𝑝𝑙𝑜𝑦𝑒𝑟 𝑑𝑖𝑠𝑝𝑢𝑡𝑒𝑠”, said government officials, factory owners, labour leaders, and international partners, when they met to discuss social sustainability in Bangladesh’s industry.

For more than a decade, since Rana Plaza, and have worked together to improve social dialogue, occupational health and safety, and just transition in Bangladesh’s industrial sector.

• We have achieved social dialogue in some factories. But how do we ensure that social dialogue expands across sectors and reaches the national level?
• We have trade unions and employers who are making just transition part of their collective bargaining agreements. But how do we increase the coverage of collective bargaining agreements and their effectiveness?
• We have labour inspectors who are well-trained. But how do we ensure that their work leads to widespread improvements?

Read the recommendations from the roundtable organised by the Embassy of Denmark, CPD, BILS, 3F, DTDA, DIFE via the link, and share your perspectives on the way forward in the comments section.

https://www.thedailystar.net/business/news/institutionalised-social-dialogue-must-resolve-labour-owner-disputes-4039111

20/11/2025

https://www.dailyamardesh.com/capital/amdrwsjgyimd7

রাজধানীর মিরপুরের পল্লবী থানার সামনে ৩টি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাত ৮টা ২৫ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে।...

20/11/2025

https://www.dailyamardesh.com/court-law/amddidqfmkger

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হত্যা ও নির্যাতনের বিচার এবং জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক রিপোর্ট’ হ.....

19/11/2025

৫ আগস্ট আশু‌লিয়ায় শহীদ অভ‌্যুত্থানকারী‌দের লাশ পোড়া‌নোর মামলায় পু‌লি‌শের দায় স্বীকার ক‌রে ট্রাইব্যুনালের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন রাজসাক্ষী পুলিশের সাবেক এসআই শেখ আবজালুল হক।
আদালত‌কে তি‌নি ব‌লে‌ছে, আশুলিয়া থানার তৎকালীনওসি এ. এফ. এম. সায়েদকে মোবাইলে আন্দোলন দমনসহ বিরোধীদের গ্রেপ্তা‌র করতে মাঝেমধ্যে নির্দেশনা দিতেন এমপি সাইফুল ইসলাম। এসব নির্দেশনা অধস্তন কর্মকর্তাদের দিয়ে বাস্তবায়ন করতেন ওসি সায়েদ। ৫ আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হ্যান্ডমাইক দিয়ে থানার সব কর্মকর্তা ও অধস্তনদের ডাকেন ওসি সায়েদ। সবার উদ্দেশে তিনি আন্দোলনে শক্তভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন। এরপর অন্য ইউনিট থেকে আসা বেশিরভাগ কর্মকর্তা ও ফোর্সদের নিয়ে বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের দিকে যান তিনি। একপর্যায়ে দুপুর আড়াইটায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গেলে ফোর্স নিয়ে থানায় চলে আসেন ওসি সায়েদ।’
রাজসাক্ষী আবজালুল বলেন, ‘এরপর ওসি সায়েদের সঙ্গে থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মাসুদুর রহমান, পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) নির্মল কুমার, পুলিশ পরিদর্শক (ডিবি) আরাফাত হোসেনসহ অন্যান্য কর্মকর্তা এবং অন্য ইউনিট থেকে আসা পুলিশ সদস্যদের নিয়ে থানার গেটে অবস্থান নেন। বিকেল ৪টায় ছাত্র-জনতার একটি অংশ থানার দিকে বিজয় মিছিল নিয়ে আসলে ওসি স্যারের নির্দেশে এএসআই বিশ্বজিৎ ও অন্য ইউনিট থেকে আসা কয়েকজন পুলিশ সদস্য মিছিলকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। তাৎক্ষণিক কয়েকজন গুলিবিদ্ধ ও রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে যান। পরে ওসি সায়েদের নির্দেশে পুলিশ সদস্যরা লাশগুলোকে তিন চাকার ভ্যানে তুলে পুলিশের আরেকটি পিকআপ ভ্যানে ওঠান। এই ঘটনা দেখার পর দুইদিন আমি ট্রমায় ছিলাম।’
আবজালুল হক আরো বলেন, ‘ওই সময় এসআই আব্দুল মালেক ও এএসআই বিশ্বজিৎকে নিয়ে পরামর্শ করছিলেন ওসি সায়েদ। এরপর থানায় গিয়ে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট খুলে সিভিল পোশাকে পিস্তলটি নিয়ে থানা থেকে বের হয়ে যাই। পরে ফল বিক্রেতা কামালের সঙ্গে তার ভাড়া বাসায় উঠি।’
জবানবন্দিতে এসআই আবজালুল হক আরো বলেন, ‘পরদিন ভোরে ওই বাসা থেকে বেরিয়ে আমার বাসায় যাই। ১৫ আগস্ট থানায় গিয়ে আমার নামে ইস্যু করা পিস্তল ও গুলি জমা দেই। থানায় গিয়ে সবকিছু এলোমেলো দেখতে পাই। তখন জানতে পারি, পুলিশ যাদের হত্যা করে পিকআপে রেখেছিল, সেসব লাশ ওইদিনই ওসি সায়েদ ও বিশ্বজিৎ মিলে পেট্রোল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেন। পরে তারা বিকেল সাড়ে ৫টায় থানা ছেড়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে ক্যান্টনমেন্টে চলে যান।’
এই সা‌বেক এসআই বলেন, ‘তৎকালীন ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি নুরুল ইসলাম, তৎকালীন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান রিপন, সাভার (ক্রাইমস অ্যান্ড অপস) এডিশনাল এসপি (এসপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহিল কাফি, সাভার সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহিদুল স্যারদের এ ঘটনা নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমাকে চলতি বছরের মে মাসে গ্রেপ্তা‌র করা হয়। তবে, আমি শহীদ ভাইদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিবেকের দায়বদ্ধতা থেকে কোনো ধরনের প্ররোচনা ও প্রলোভন ছাড়া এই মামলায় রাজসাক্ষী হওয়ার জন্য আবেদন করি। যেন ট্রাইব্যুনালকে এ মামলার বিষয়ে সত্য তথ্য দিয়ে বিচারকাজে সহায়তা করে শহীদ ভাইদের ঋণ কিছুটা পরিশোধ করতে পারি। আমি শহীদ ভাইদের জন্য কিছু করতে না পারায় তাদের পরিবার ও ট্রাইব্যুনালের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
সূত্র : সমকাল