ORFE FASHION

ORFE FASHION Orfe Fashion–Redefining Style,One Outfit at a Time! Discover the perfect blend of elegance and comfort with our exclusive collections. Thank you.

we have something for every occasion! Premium Quality |Unique Designs |Fast Delivery
Dress Your Best with Orfe Fashion!" Fashion is one of the most popular sites in the world. Similarly people among men and women. Everyone, including celebrities, politicians, athletes, students, and the working class likes new collections of fashions. "ORFE FASHION" is one of the best for both men and women's new collection of dresses. We are very smart in our collections. "ORFE FASHION" is a name for luxury fashion and comfortable dress. We are always sincere about customer service. "ORFE FASHION" provides the truly latest design and smart dress. ORFE FASHION imported international products in Bangladesh. We can understand the tone of the customer. That's why ORFE FASHION collects such products which will match with the modern style. This is a professional dynamic and digital imported product-related business. Our Services:
-Hudi
-Panjabi
-Shirt
-T-shirt
-Trowser
-Jacket
-Sharee
-Babys dress
-Winter kids
-Cador
-Leather Belt
-Lungi
-Child's party dress
-Dubai khimar
-hypersmart Audi
-Leather money bag




ORFE FASHION is always trying to collect
these fashionable smart dresses from the different countries of the world like China, Dubai, India, etc. this is also export quality. ORFE FASHION giving cash on delivery service. After getting the product you will pay the bill to the delivery man. In Dhaka we reach our product to the customer within 24 (twenty-four) hours and outside of Dhaka, it will take 05 (five) working days. If anybody is interested in building his product by giving an order then he can come to our office and submit his order. Then one can get his actual shape, size and color. ORFE FASHION also supports social
activities. ORFE FASHION publishes social, and festival news through their page. ORFE FASHION always gives a live demo advertisement about their dress. So please try to test a drop of our sweet collection.

বাংলাদেশের ইতিহাসে সম্ভবত এই প্রথম এমন একটি বিক্ষোভ-সমাবেশ হতে যাচ্ছে, যেখানে সকল রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক দলমতের মানুষের সম্ম...
12/04/2025

বাংলাদেশের ইতিহাসে সম্ভবত এই প্রথম এমন একটি বিক্ষোভ-সমাবেশ হতে যাচ্ছে, যেখানে সকল রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক দলমতের মানুষের সম্মিলিত স্রোত আজ
১২ এপ্রিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মোহনায় মিলিত হবে ইনশাআল্লাহ।
যেখানে অংশ নিচ্ছে বিএনপি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, এবি পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ, বিজেপি, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, হেফাজতে ইসলাম, জাতীয় দলের ক্রিকেটার, অভিনেতা, তাবলীগ জামাত, আহলে হাদীস, হাইয়াতুল উলইয়া, বেফাকুল মাদারিস, দারুন্নাজাত মাদরাসা, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত আন্দোলনের মতো রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক সংগঠনের পাশাপাশি বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব।
যেমন : বায়তুল মোকাররমের খতীব মাওলানা আব্দুল মালেক, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, শায়খ মিজানুর রহমান আজহারী, মাহমুদুল হাসান সোহাগ, আয়মান সাদিক, আরজে কিবরিয়া, লতিফুল ইসলাম শিবলী সহ বিভিন্ন সেক্টরের সেলিব্রেটিগণ।
মানবতার জন্য এদিন আপনিও আসুন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। কাছের মানুষকে আসতে উদ্বুদ্ধ করুন। সম্ভব হলে সন্তানকেও সঙ্গে আনুন। তারাও জানুক পবিত্র ভূমির মানুষের মর্মন্তুদ দুঃখগাথা।
পাশাপাশি বিপুল জমায়েতের সুযোগে কোনো অসাধু চক্র যেন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে সে বিষয়েও সর্বোচ্চ সতর্ক থাকুন।

ঈদ মোবারক! আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও দোয়া। ঈদের আনন্দ সবার জীবনে বয়ে আনুক শান্তি ও সুখ।
31/03/2025

ঈদ মোবারক!
আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও দোয়া। ঈদের আনন্দ সবার জীবনে বয়ে আনুক শান্তি ও সুখ।

সকাল-সন্ধ্যার আমলসকাল-সন্ধ্যার আমল ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। এগুলো আল্লাহর স্মরণে সময় কাটানোর একটি পদ্ধতি এবং আম...
07/03/2025

সকাল-সন্ধ্যার আমল
সকাল-সন্ধ্যার আমল ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নত। এগুলো আল্লাহর স্মরণে সময় কাটানোর একটি পদ্ধতি এবং আমাদের আত্মাকে শয়তান ও বিপদ থেকে রক্ষা করে। কুরআন ও হাদিসের আলোকে উল্লেখযোগ্য সকাল-সন্ধ্যার আমলগুলো নিম্নরূপ:
১. আয়াতুল কুরসি উচ্চারণ- আল্লা-হু লা- ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যূল কাইয়্যূমু। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম। লাহূ মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফা‘উ ‘ইনদাহূ ইল্লা বিইযনিহী। ইয়া‘লামু মা বাইনা আইদীহিম ওয়ামা খালফাহুম। ওয়ালা ইয়ুহীতূনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহী ইল্লা বিমা শাআ। ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্ব। ওয়ালা ইয়াউদুহূ হিফযুহুমা। ওয়া হুয়াল ‘আলিয়্যূল ‘আযীম।
اللَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ ۚ لَا تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَلَا نَوْمٌ ۚ لَهُ مَا فِي السَّمَاوَاتِ وَمَا فِي الْأَرْضِ ۗ مَنْ ذَا الَّذِي يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلَّا بِإِذْنِهِ ۚ يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ ۖ وَلَا يُحِيطُونَ بِشَيْءٍ مِنْ عِلْمِهِ إِلَّا بِمَا شَاءَ ۚ وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ ۖ وَلَا يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا ۚ وَهُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيمُ
রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সকালে আয়াতুল কুরসি পাঠ করে, সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে। আর সন্ধ্যায় পাঠ করলে, সকাল পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে।”
(সুনান আন-নাসায়ি: ১০৭৫০)
২. সূরা আল-ইখলাস, সূরা আল-ফালাক, সূরা আন-নাস
সূরা আল-ইখলাস (১১২): قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ ٭ اللَّهُ الصَّمَدُ ٭ لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ ٭ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
সূরা আল-ফালাক (১১৩): قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ الْفَلَقِ ٭ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ ٭ وَمِنْ شَرِّ غَاسِقٍ إِذَا وَقَبَ ٭ وَمِنْ شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ ٭ وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ
সূরা আন-নাস (১১৪): قُلْ أَعُوذُ بِرَبِّ النَّاسِ ٭ مَلِكِ النَّاسِ ٭ إِلَهِ النَّاسِ ٭ مِنْ شَرِّ الْوَسْوَاسِ الْخَنَّاسِ ٭ الَّذِي يُوَسْوِسُ فِي صُدُورِ النَّاسِ ٭ مِنَ الْجِنَّةِ وَالنَّاسِ
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) সকালে ও সন্ধ্যায় তিনবার করে এই সূরাগুলো পড়তেন। এগুলো আপনাকে সব ধরনের অনিষ্ট থেকে রক্ষা করবে।
(তিরমিজি: ৩৫৭৫)
৩. তিনবার: উচ্চারণ: “আউযু বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররি মা খালাক”
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
অর্থ: আমি আল্লাহর পরিপূর্ণ বাক্যের আশ্রয় প্রার্থনা করছি, তাঁর সৃষ্টির সব অনিষ্ট থেকে।
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় এই দোয়া তিনবার পাঠ করবে, রাতে তার কোনো ক্ষতি হবে না।”
(সহিহ মুসলিম: ২৭০৮)
৪. একবার: উচ্চারণ “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু, ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাই’ইন কাদির”
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ، وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
অর্থ: আল্লাহ ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোনো অংশীদার নেই। সমস্ত রাজত্ব এবং প্রশংসা তাঁর। তিনি সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন: “যে ব্যক্তি সকালে এবং সন্ধ্যায় একবার করে এই দোয়া পাঠ করবে, তার জন্য ১০ দাস মুক্তির সওয়াব লেখা হবে এবং সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে।” (সহিহ বুখারি: ৩২৯৩, সহিহ মুসলিম: ২৬৯১)
৫. সোবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি ১০০ বার
سُبْحَانَ اللَّهِ وَبِحَمْدِهِ অর্থ: মহান আল্লাহ পবিত্র এবং তাঁর জন্য সমস্ত প্রশংসা।
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার এই দোয়া পাঠ করবে, কিয়ামতের দিন তার চেয়ে উত্তম আমলকারী কেউ হবে না।” (সহিহ বুখারি: ৬৪০৫, সহিহ মুসলিম: ২৬৯২)
৬. একবার: উচ্চারণ: “হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লা হু, আলাইহি তাওয়াক্কালতু, ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম”
حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ، عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ، وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
অর্থ: আমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট। তিনি ছাড়া আর কোনো মাবুদ নেই। আমি তাঁর উপর নির্ভর করি, এবং তিনি মহান আরশের রব।
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সকাল-সন্ধ্যায় এই দোয়া ৭ বার পাঠ করবে, আল্লাহ তাকে দুনিয়া ও আখিরাতের সব বিপদ থেকে রক্ষা করবেন।” (আবু দাউদ: ৫০৮১)
৭. একবার: উচ্চারণ: “বিসমিল্লাহিল্লাজি লা ইয়াদুররু মা’আসমিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিস সামা, ওয়া হুয়াস সামিউল আলিম”
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ، وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
অর্থ: আল্লাহর নামে শুরু করছি, যার নামের বরকতে আসমান ও জমিনের কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞানী।
ফজিলত: রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন: “যে ব্যক্তি এই দোয়া সকাল ও সন্ধ্যায় ৩ বার পাঠ করবে, তাকে কোনো বিপদ স্পর্শ করবে না।”
(তিরমিজি: ৩৩৮৮)
উপসংহার
• সকাল-সন্ধ্যার এই আমলগুলো প্রতিদিন নিয়মিত পাঠ করলে মানুষ শয়তান, বদনজর, রোগব্যাধি, এবং সব ধরনের অনিষ্ট থেকে রক্ষা পায়।
• এগুলো পড়ার সময় আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস এবং একাগ্রতা থাকা জরুরি।
আল্লাহ আমাদের এই আমলগুলো করার তাওফিক দিন। আমিন।


Solid Drop Shoulder Available Size: M // L // XL Available Color: 5White, Black, Coffee, Peach color & Deep BeigeFabric ...
04/03/2025

Solid Drop Shoulder

Available Size: M // L // XL
Available Color: 5
White, Black, Coffee, Peach color & Deep Beige
Fabric GSM: 200-220

রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ ১০ আমলরমজান ইবাদত-বন্দেগি ও আমলের মাস। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে পবিত্র এই মাস মানবজাতির জন্য সবি...
04/03/2025

রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ ১০ আমল
রমজান ইবাদত-বন্দেগি ও আমলের মাস। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে পবিত্র এই মাস মানবজাতির জন্য সবিশেষ নিয়ামত ও অনুকম্পা। এই মাসে মুসলিম উম্মাহ অন্য মাসের তুলনায় বহু গুণে বেশি আমল করে থাকে। এই মাসেই বছরের শ্রেষ্ঠ রাত রয়েছে। ফলে এই মাসে গুরুত্ব কত বেশি বলার অপেক্ষা রাখে না।
পবিত্র কোরআনুল কারিমে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘রমজান মাস, যার মধ্যে কোরআন নাজিল করা হয়েছে— লোকদের পথ প্রদর্শক এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট বর্ণনারূপে এবং সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে।’ (সুরা আল-বাকারাহ, আয়াত : ১৮৫)
রমজান মাসের ফজিলত সম্পর্কে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রমজান- বরকতময় মাস তোমাদের দুয়ারে উপস্থিত হয়েছে। পুরো মাস রোযা পালন আল্লাহ তোমাদের জন্য ফরয করেছেন। এ মাসে জান্নাতের দরজা উন্মুক্ত করে দেয়া হয়, বন্ধ করে দেয়া হয় জাহান্নামের দরজাগুলো। দুষ্ট শয়তানদের এ মাসে শৃংখলাবদ্ধ করে দেয়া হয়। এ মাসে আল্লাহ কর্তৃক একটি রাত প্রদত্ত হয়েছে, যা হাজার মাস থেকে উত্তম। যে এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো, সে (মহা কল্যাণ থেকে) বঞ্চিত হলো।’ (সুনান আত-তিরমিজি, হাদিস : ৬৮৩)
এ মাসে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আমল রয়েছে, যেগুলো পালন করার মাধ্যমে আমরা জান্নাতে যেতে পারি, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেতে পারি। নিম্নে রমজান মাসের আমল সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
এক. বেশি বেশি দান-সদকা করা
এ মাসে বেশি বেশি দান-সদকা করার জন্য চেষ্টা করতে হবে। এতিম, বিধবা ও গরিব মিসকিনদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ও বেশি বেশি দান খয়রাত করা। হিসাব করে এ মাসে জাকাত দেওয়া উত্তম। কেননা আল্লাহর রাসুল (সা.) এ মাসে বেশি বেশি দান খয়রাত করতেন। আবদুল্লাহ ইবনে আববাস (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, ‘আল্লাহর রাসুল (সা.) ছিলেন মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দানশীল। আর রমজানে তার এ দানশীলতা আরও বেড়ে যেত।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০২)
দুই. উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা
রমজান মাস নিজকে গঠনের মাস। এ মাসে এমন প্রশিক্ষণ নিতে হবে যার মাধ্যমে বাকি মাসগুলো এভাবেই পরিচালিত হয়। কাজেই এ সময় আমাদের সুন্দর চরিত্র গঠনের অনুশীলন করতে হবে।
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ যদি রোযা রাখে, সে যেন তখন অশ্লীল কাজ ও শোরগোল থেকে বিরত থাকে। রোজা রাখা অবস্থায় কেউ যদি তার সাথে গালাগালি ও মারামারি করতে আসে সে যেন বলে, আমি রোজাদার।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৫১)
তিন. ইতিকাফ করা
ইতিকাফ অর্থ অবস্থান করা। অর্থাৎ মানুষদের থেকে পৃথক হয়ে সালাত, সিয়াম, কোরআন তিলাওয়াত, দোয়া, ইস্তিগফার ও অন্যান্য ইবাদাতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার সান্নিধ্যে একাকী কিছু সময় যাপন করা। এ ইবাদাতের এত মর্যাদা যে, আল্লাহর রাসুল (সা.) প্রতি রমাদানের শেষ দশ দিন নিজে এবং তার সাহাবিগণ ইতিকাফ করতেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, ‘প্রত্যেক রমাজানেই তিনি শেষ দশ দিন ইতিকাফ করতেন। কিন্তু জীবনের শেষ রমজানে তিনি ইতিকাফ করেছিলেন বিশ দিন।’ দশ দিন ইতিকাফ করা সুন্নত। (সহিহ আল-বুখারি, হাদিস : ২০৪৪)
চার. দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা
রমজান মাস হচ্ছে দ্বীনের দাওয়াতের সর্বোত্তম মাস। আর মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকাও উত্তম কাজ। এজন্য এ মাসে মানুষকে দ্বীনের পথে নিয়ে আসার জন্য আলোচনা করা, কোরআন ও হাদিসের দারস প্রদান, বই বিতরণ, কোরআন বিতরণ ইত্যাদি কাজ বেশি বেশি করা।
কোরআনের ঘোষণা, ‘ওই ব্যক্তির চাইতে উত্তম কথা আর কার হতে পারে— যে আল্লাহর দিকে ডাকল, নেক আমল করল এবং ঘোষণা করল যে, আমি একজন মুসলিম।’ (সুরা হা-মীম সাজদাহ, আয়াত : ৩৩)
হাদিসে এসেছে, ‘ভালো কাজের পথ প্রদর্শনকারী এ কাজ সম্পাদনকারী অনুরূপ সাওয়াব পাবে।’ (সুনান আত-তিরমিজি, হাদিস : ২৬৭০)
পাঁচ. সামর্থ্য থাকলে উমরা পালন করা
এ মাসে একটি উমরাহ করলে একটি হজ আদায়ের সমান সাওয়াব হয়। আবদুল্লাহ ইবনে আববাস (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘রমজান মাসে উমরা করা আমার সাথে হজ আদায় করার সমতুল্য।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৮৬৩)
ছয়. লাইলাতুল কদর তালাশ করা
রমজান মাসে এমন একটি রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। আল-কোরআনের ঘোষণা, ‘কদরের রাত হাজার মাসের চেয়েও উত্তম।’ (সুরা কদর, আয়াত : ০৪)
হাদিসে রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমান ও সাওয়াব পাওয়ার আশায় ইবাদাত করবে, তার পূর্বের সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।’ (সহিহ আল-বুখারি, হাদিস : ৩৫)
এ রাত লাভ করতে সক্ষম হওয়া বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। এক হাদিসে আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) অন্য সময়ের তুলনায় রমজানের শেষ দশ দিনে অধিক হারে পরিশ্রম করতেন।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১১৭৫)
লাইলাতুল কদরের দোয়া : আয়েশা (রা.) বললেন, হে আল্লাহর নবী! যদি আমি লাইলাতুল কদর পেয়ে যাই— তবে কী বলব? আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘বলবে- اللَّهمَّ إنَّك عفُوٌّ كريمٌ تُحِبُّ العفْوَ، فاعْفُ عنِّي
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওউন, তুহিব্বুল আফওয়া; ফা’ফু আন্নি।
অর্থাৎ : হে আল্লাহ, আপনি মহানুভব ক্ষমাশীল। আপনি ক্ষমা করতে পছন্দ করেন। অতএব আপনি আমাকে ক্ষমা করুন।’ (সুনান আত-তিরমিজি : ৩৫১৩)
দোয়াটির বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন কারিম; তুহিব্বুল আফওয়া, ফা’ফু আন্নি।
সাত. বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা
দোয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এজন্য এ মাসে বেশি বেশি দোয়া করা ও আল্লাহর নিকট বেশি বেশি কান্নাকাটি করা। হাদিসে এসেছে, ‘ইফতারের মূহূর্তে আল্লাহ রাববুল আলামিন বহু লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন। মুক্তির এ প্রক্রিয়াটি রমাদানের প্রতি রাতেই চলতে থাকে।’ (আল-জামিউস সাগির, হাদিস : ৩৯৩৩)
অন্য হাদিসে এসেছে, ‘রমজানের প্রতি দিবসে ও রাতে আল্লাহ তাআলা অনেককে মুক্ত করে দেন। প্রতি রাতে ও দিবসে প্রতি মুসলিমের দোয়া কবুল করা হয়।’ (সহিহ আত-তারগিব ওয়াত তারহিব : ১০০২)
আট. ইফতার করা
সময় হওয়ার সাথে সাথে ইফতার করা বিরাট ফজিলাতপূর্ণ আমল। কোন বিলম্ব না করা । কেননা হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি সিয়াম পালন করবে, সে যেন খেজুর দিয়ে ইফতার করে। খেজুর না পেলে পানি দিয়ে ইফতার করবে। কেননা পানি হলো অধিক পবিত্র।’ (সুনান আবু দাউদ, হাদিস : ২৩৫৭)
নবী (সা.) যখন ইফতার করতেন তখন বলতেন, ‘পিপাসা নিবারিত হলো, শিরা উপশিরা সিক্ত হলো এবং আল্লাহর ইচ্ছায় পুরস্কারও নির্ধারিত হলো।’ (সুনান আবু দাউদ, হাদিস : ২৩৫৯)
অপর বর্ণনায় যে এসেছে, ‘হে আল্লাহ! তোমার জন্য রোজা রেখেছি, আর তোমারই রিজিক দ্বারা ইফতার করছি।’ এই হাদিসের সনদ দুর্বল। আর আমাদের উচিত সহিহ হাদিসের উপর আমল করা। (সুনান আবু দাউদ, হাদিস :২৩৫৮)
নয়. ইফতার করানো
অন্যকে ইফতার করানো একটি বিরাট সওয়াবের কাজ। প্রতিদিন কমপক্ষে একজনকে ইফতার করানোর চেষ্টা করা দরকার। কেননা হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, সে তার সমপরিমাণ সওয়াব লাভ করবে, তাদের উভয়ের সওয়াব থেকে বিন্দুমাত্র হ্রাস করা হবে না।’ (সুনান ইবন মাজাহ, হাদিস : ১৭৪৬)
দশ. তওবা ও ইস্তেগফার করা
তওবা বা তাওবাহ শব্দের আভিধানিক অর্থ ফিরে আসা, গুনাহের কাজ আর না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া। এ মাস তওবা করার উত্তম সময়। আর তাওবাহ করলে আল্লাহ খুশী হন। আল-কোরআনে এসেছে, ‘হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবা কর, খাটি তাওবা; আশা করা যায়, তোমাদের রব তোমাদের পাপসমূহ মোচন করবেন এবং তোমাদের এমন জান্নাতসমূহে প্রবেশ করাবেন— যার পাদদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত।’ (সুরা আত-তাহরিম, আয়াত : ০৮)
আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘হে মানবসকল! তোমরা আল্লাহর নিকট তাওবাহ এবং ক্ষমা প্রার্থনা করো, আর আমি দিনে তার নিকট একশত বারের বেশি তাওবাহ করে থাকি।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭০৩৪)
তবে তাওবাহ ও ইস্তেগফারের জন্য উত্তম হচ্ছে, মন থেকে সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার পড়া, আর তা হচ্ছে- ‘হে আল্লাহ, তুমি আমার প্রতিপালক, তুমি ছাড়া প্রকৃত এবাদতের যোগ্য কেউ নাই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ, আর আমি তোমার গোলাম আর আমি সাধ্যমত তোমার সাথে কৃত অঙ্গীকারের উপর অবিচল রয়েছি। আমার কৃত-কর্মের অনিষ্ট থেকে তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমাকে যত নেয়ামত দিয়েছে সেগুলোর স্বীকৃতি প্রদান করছি। যত অপরাধ করেছি সেগুলোও স্বীকার করছি। অতএব, তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। কারণ, তুমি ছাড়া ক্ষমা করার কেউ নেই।’
ফজিলত: ‘‘যে কেউ দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে দিনের বেলা এই দু‘আটি (সাইয়েদুল ইসতিগফার) পাঠ করবে ঐ দিন সন্ধ্যা হওয়ার আগে মৃত্যু বরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে এবং যে কেউ ইয়াকিনের সাথে রাত্রিতে পাঠ করবে ঐ রাত্রিতে মৃত্যুবরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে।’’ (সহিহ আল-বুখারি : ৬৩০৬)
লিখেছেন : হাবীবুল্লাহ মুহাম্মাদ ইকবাল |

Drop Shoulder with chest contrast Available Size: M // L // XL Available Color: 4Coffee, Marron, Black & WhiteFabric GSM...
04/03/2025

Drop Shoulder with chest contrast
Available Size: M // L // XL
Available Color: 4
Coffee, Marron, Black & White
Fabric GSM: 200-220

পবিত্র জুমার দিনের আমল 🌙জুমার দিন মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। এই দিনে কিছু আমল রয়েছে, যা করলে আল্লাহর সন্তু...
28/02/2025

পবিত্র জুমার দিনের আমল 🌙

জুমার দিন মুসলিম উম্মাহর জন্য বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ। এই দিনে কিছু আমল রয়েছে, যা করলে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করা যায়। কুরআন এবং হাদিসে জুমার দিনের আমলের গুরুত্ব স্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে।

---

🔹 ১. গোসল করা:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি জুমার দিনে গোসল করে এবং উত্তমরূপে পাক-পবিত্র হয়, তারপর সকাল সকাল মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করে, ইমামের নিকটবর্তী হয়ে মনোযোগ সহকারে খুতবা শোনে এবং নামাজ আদায় করে, তার প্রতি কদমে এক বছরের রোজা ও নামাজের সওয়াব প্রদান করা হয়।"
— (সহিহ বোখারি: ৮৮৩, সহিহ মুসলিম: ৮৫৭)

---

🔹 ২. সুন্দর পোশাক পরিধান করা:
জুমার দিন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও সুগন্ধি ব্যবহার করার প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে।
আল্লাহ তাআলা বলেন:
"হে আদম সন্তানগণ! তোমরা প্রত্যেক সালাতের সময় সৌন্দর্য গ্রহণ করো (পরিপাটি পোশাক পরিধান করো)।"
— (সূরা আরাফ: ৩১)

---

🔹 ৩. সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করা:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা কাহাফ তিলাওয়াত করবে, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী সময় পর্যন্ত একটি নূর হবে।"
— (সহিহ মুসলিম: ১৮৬৪)

---

🔹 ৪. অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন:
"তোমরা জুমার দিনে এবং জুমার রাতেও আমার উপর অধিক পরিমাণে দরুদ পাঠ করো।"
— (সুনানে দারেমি: ১৭৩৪)

---

🔹 ৫. দোয়া কবুলের বিশেষ মুহূর্ত:
জুমার দিন এক বিশেষ মুহূর্ত রয়েছে, যখন দোয়া কবুল হয়।
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেন:
"জুমার দিনে একটি সময় আছে, কোন মুসলিম বান্দা যদি ঐ সময়ে নামাজে থাকে এবং আল্লাহর কাছে কিছু প্রার্থনা করে, তাহলে আল্লাহ তার প্রার্থনা কবুল করেন।"
— (সহিহ বোখারি: ৯৩৫, সহিহ মুসলিম: ৮৫২)

---

🕌 জুমার নামাজের গুরুত্ব:
জুমার নামাজ মুসলিমদের জন্য ফরজ।
আল্লাহ তাআলা বলেন:
"হে ঈমানদারগণ! জুমার দিনে যখন সালাতের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে ছুটে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ করো। এটি তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা জানো।"
— (সূরা জুমুআ: ৯)

---

আসুন, আমরা জুমার দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলো পালন করি এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভে সচেষ্ট হই।

জুমা মোবারক! 🤲✨

---

#জুমার_আমল

#ইসলামিকমিক_লাইফ

#ইসলামিকক_পোস্ট

Address

13/B, 3rd Floor, BTI Premier Plaza, North Badda, Gulshan
Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ORFE FASHION posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ORFE FASHION:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram