Dr. Abul Hasan

Dr. Abul Hasan যৌ-ন, স্ত্রী-রোগ, কিডনি, লিভার, বাত, ক্যান্সার, ভেরিকোসিল, টিউমার, হাঁপানী, জন্ডিস, হেপাটাইটিস,

03/03/2021

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেড....

27/01/2021

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেড....

23/01/2021

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেড....

30/11/2020

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেড....

06/11/2020

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা)বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেড....

14/10/2020

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা) বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মে.....

নিজ ঘরেই নারীরা যে ভাবে ধর্ষিত হচ্ছেন !!বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০% নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যম...
07/10/2020

নিজ ঘরেই নারীরা যে ভাবে ধর্ষিত হচ্ছেন !!

বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০% নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বিবাহিত নারীরা এ নির্যাতনের ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন।

প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নারী জানিয়েছেন, স্বামীর ইচ্ছা অনুযায়ী যৌন সম্পর্ক না করলে স্বামী কিছু করে কি না, সে ভয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য হন তারা। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে এ ধরনের নির্যাতনের ঘটনা বেশি ঘটে।

নারী নির্যাতন নিয়ে প্রথমবারের মতো ‘ভায়োলেন্স অ্যাগেইনস্ট উইমেন (ভিএডব্লিউ) সার্ভে ২০১১’ শীর্ষক এই জরিপ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। এই জরিপে বলতে গেলে প্রায় অপ্রকাশ্য এ ধরনের যৌন নির্যাতনের চিত্রটি প্রকাশ পেয়েছে। গত ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে জরিপটি প্রকাশ করা হয়।

জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় ২০১১ সালের ১৯ থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জরিপে স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতন বলতে স্ত্রীর অনিচ্ছা সত্ত্বেও জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করা, স্বামীর নির্যাতনের ভয়ে শারীরিক সম্পর্কে সম্মত হওয়া, শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াও স্ত্রীকে এমন কিছু করতে বাধ্য করা যা স্ত্রী করতে চান না অথবা এতে অপমানিত বোধ করেন অথবা অন্যান্য যৌন নির্যাতনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে ১২ হাজারের বেশি নারী তথ্য দিয়েছেন।

স্বামীর মাধ্যমে যে যৌন নির্যাতন হয়, সেটিকে ‘নির্যাতন’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। তবে বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে (২০০০, সংশোধিত ২০০৩) বিবাহিত নারীদের যে যৌন অধিকার আছে বা স্ত্রীর অমতে স্বামী যে কোনো ধরনের যৌন আচরণ করতে পারেন না, সে বিষয়টির স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।

এ আইনে বলা হয়েছে, যদি কোনো পুরুষ বিবাহবন্ধনের বাইরে ১৬ বছরের অধিক বয়সী কোনো নারীর সম্মতি ছাড়া বা ভয় দেখিয়ে বা প্রতারণা করে সম্মতি আদায় করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে, তা ধর্ষণ হবে। অর্থাত্, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর ইচ্ছা-অনিচ্ছার বিষয়টিকে আমলে নেওয়া হয়নি।

অন্যদিকে একই আইন বলছে, ১৬ বছরের কম বয়সী কোনো নারীর সঙ্গে সম্মতি বা সম্মতি ছাড়া শারীরিক সম্পর্ক করলে তা ধর্ষণ বলে গণ্য হবে। তবে এ ক্ষেত্রেও সমস্যা আছে। দেশের বিদ্যমান বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়ের বিয়ে হলে তা বাল্যবিবাহ বলে বিবেচিত হবে। এ আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও বিয়েটা বৈধ হবে। বিয়ে বৈধ হলে স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করার অধিকারপ্রাপ্ত হন। তাই তখন স্ত্রীর সম্মতি বা ইচ্ছার বিষয়টি গৌণ হয়ে যায়।

তবে ২০১০ সালের পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইনে যৌন নির্যাতনের বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে এ আইনেও বিষয়টিকে সেভাবে স্পষ্ট করা হয়নি। আইনে যৌন প্রকৃতির এমন আচরণ যা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির সম্ভ্রম, সম্মান বা সুনামের ক্ষতি করে, তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া এ আইনে শারীরিক নির্যাতনের ক্ষেত্রেও জীবন, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা বা শরীরের কোনো অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এবং বলপ্রয়োগের বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাই বিবাহিত নারীদের এ আইন ব্যবহারের একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তবে নতুন আইন এবং আইনটির প্রচার কম থাকায় যৌন অধিকারের বিষয়ে আইনি সুরক্ষা নেওয়ার নজির নেই।

বাংলাদেশের বিবাহিত নারীদের প্রায় ৩০ ভাগ নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। তাদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনা থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ২০ থেকে ৩৪ বছর বয়সী বিবাহিত নারীরা এ নির্যাতনের ক্ষেত্রে বেশি ঝুঁকির মধ্যে আছেন।

প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নারী জানিয়েছেন, স্বামীর ইচ্ছা অনুযায়ী যৌন সম্পর্ক না করলে স্বামী কিছু করে কি না, সে ভয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য হন তারা। তবে শহরের তুলনায় গ্রামে এ ধরনের নির্যাতনের ঘটনা বেশি ঘটে।

নারী নির্যাতন নিয়ে প্রথমবারের মতো ‘ভায়োলেন্স অ্যাগেইনস্ট উইমেন (ভিএডব্লিউ) সার্ভে ২০১১’ শীর্ষক এই জরিপ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস)। এই জরিপে বলতে গেলে প্রায় অপ্রকাশ্য এ ধরনের যৌন নির্যাতনের চিত্রটি প্রকাশ পেয়েছে। গত ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে জরিপটি প্রকাশ করা হয়।

জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের (ইউএনএফপিএ) কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় ২০১১ সালের ১৯ থেকে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জরিপে স্বামীর মাধ্যমে যৌন নির্যাতন বলতে স্ত্রীর অনিচ্ছা সত্ত্বেও জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করা, স্বামীর নির্যাতনের ভয়ে শারীরিক সম্পর্কে সম্মত হওয়া, শারীরিক সম্পর্ক ছাড়াও স্ত্রীকে এমন কিছু করতে বাধ্য করা যা স্ত্রী করতে চান না অথবা এতে অপমানিত বোধ করেন অথবা অন্যান্য যৌন নির্যাতনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে ১২ হাজারের বেশি নারী তথ্য দিয়েছেন।

স্বামীর মাধ্যমে যে যৌন নির্যাতন হয়, সেটিকে ‘নির্যাতন’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ। তবে বাংলাদেশের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে (২০০০, সংশোধিত ২০০৩) বিবাহিত নারীদের যে যৌন অধিকার আছে বা স্ত্রীর অমতে স্বামী যে কোনো ধরনের যৌন আচরণ করতে পারেন না, সে বিষয়টির স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।

এ আইনে বলা হয়েছে, যদি কোনো পুরুষ বিবাহবন্ধনের বাইরে ১৬ বছরের অধিক বয়সী কোনো নারীর সম্মতি ছাড়া বা ভয় দেখিয়ে বা প্রতারণা করে সম্মতি আদায় করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে, তা ধর্ষণ হবে। অর্থাত্, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর ইচ্ছা-অনিচ্ছার বিষয়টিকে আমলে নেওয়া হয়নি।

অন্যদিকে একই আইন বলছে, ১৬ বছরের কম বয়সী কোনো নারীর সঙ্গে সম্মতি বা সম্মতি ছাড়া শারীরিক সম্পর্ক করলে তা ধর্ষণ বলে গণ্য হবে। তবে এ ক্ষেত্রেও সমস্যা আছে। দেশের বিদ্যমান বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়ের বিয়ে হলে তা বাল্যবিবাহ বলে বিবেচিত হবে। এ আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও বিয়েটা বৈধ হবে। বিয়ে বৈধ হলে স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করার অধিকারপ্রাপ্ত হন। তাই তখন স্ত্রীর সম্মতি বা ইচ্ছার বিষয়টি গৌণ হয়ে যায়।

তবে ২০১০ সালের পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইনে যৌন নির্যাতনের বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে এ আইনেও বিষয়টিকে সেভাবে স্পষ্ট করা হয়নি। আইনে যৌন প্রকৃতির এমন আচরণ যা সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির সম্ভ্রম, সম্মান বা সুনামের ক্ষতি করে, তা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া এ আইনে শারীরিক নির্যাতনের ক্ষেত্রেও জীবন, স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা বা শরীরের কোনো অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এবং বলপ্রয়োগের বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাই বিবাহিত নারীদের এ আইন ব্যবহারের একটি সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তবে নতুন আইন এবং আইনটির প্রচার কম থাকায় যৌন অধিকারের বিষয়ে আইনি সুরক্ষা নেওয়ার নজির নেই। (তথ্য সুত্র :- প্রথম সংবাদ)

04/10/2020

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা) বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মে.....

27/09/2020

✳️✳️✳️✳️ যোগাযোগ করুন ✳️✳️✳️✳️ ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস, পিডিটি - বিএইচএমসি, ঢাকা) বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মে.....

বয়স ভেদে নারীদের পছন্দনীয় পুরুষ !বয়সের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন ঘটে এমনি । তাই কোন বয়সে নারীরা কেমন পুরুষ সঙ্গী ...
01/09/2020

বয়স ভেদে নারীদের পছন্দনীয় পুরুষ !

বয়সের সাথে সাথে মানুষের রুচির পরিবর্তন ঘটে এমনি । তাই কোন বয়সে নারীরা কেমন পুরুষ সঙ্গী পছন্দ করে তার একটি জরিপ প্রকাশিত হয়েছে।যুক্তরাজ্যের নারীদের ওপর সম্প্রতি এ বিষয়ে একটা জরিপ পরিচালনা করেছে দেশটির একটি ম্যাচমেকিং ওয়েবসাইট। নারীরা কোন বয়সে সঙ্গী হিসেবে কেমন পুরুষ পছন্দ করেন, তা জানা যাচ্ছে ওই জরিপে। এক প্রতিবেদনে জরিপের ফল এবং এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত তুলে ধরেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

১৮ থেকে ২৪:-
এ বয়সীরা মাত্রই কৈশোর পেরিয়ে তারুণ্যে প্রবেশ করেন। সাধারণত শারীরিকভাবে আকর্ষণীয় পুরুষদের বেশি পছন্দ করেন এরা। আর এমন কাউকেই খুঁজে নেন যাকে অন্যদের সামনে সঙ্গী হিসেবে উপস্থাপনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন এবং বন্ধুদের কাছেও যিনি গ্রহণযোগ্য হবেন। অর্থাৎ নিজের চাহিদার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধুদের পছন্দকেও মূল্যায়ন করেন এ বয়সী নারীরা।

২৫ থেকে ৩৪:-
চব্বিশের কোঠা পেরোনোরা একটু দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক প্রত্যাশা করেন। সেজন্যে তারা বয়সে তরুণ, উচ্চাভিলাষী, উচ্ছল এবং আকর্ষণীয় কাউকে সঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চান। এই বয়সের নারীরা দৈহিক সম্পর্কের বিষয়টিকেও যথেষ্টই গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করেন। এখন অনেক নারীই এই বয়সে স্বাবলম্বী হয়ে যান বলে নিজেই পছন্দের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণে সক্রিয় থাকেন।

৩৫ থেকে ৪৪:-
এ বয়সে এসে কেউ কেউ ভাবতেই পারেন, জীবনের অর্ধেকটা সময় পার করা হয়ে গেছে। তাই যেসব পুরুষ প্রতিষ্ঠিত, স্থিতিশীল, সফল এবং অভিজ্ঞ তাদেরই পছন্দ করেন ৩৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সী নারীরা। তাই এ বয়সী নারীর মন পেতে হলে আবেগের সঙ্গে থাকতে হবে ব্যক্তিগত ও সামাজিক প্রতিষ্ঠাও।

৪৫ থেকে ৫৪:-
এ বয়সে নারীর দৈহিক পরিবর্তনের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ বয়সে এসে নারী আর ঋতুবতী থাকেন না বলে তাদের দেহের পাশাপাশি মনেও অনেক পরিবর্তন আসে। এই সময়ের নারীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী এবং অভিজ্ঞ। এ সময়ে মানসিকভাবে প্রবল আকর্ষণ না থাকলে কেউ নতুন সঙ্গীর খোঁজে ঝুঁকি নিতে চাইবেন না। কারণ সামাজিক ভাবমূর্তি ও নিরাপত্তার বিষয়টি তাদের অনেক বেশিই গুরুত্বপূর্ণ।

৫৫ বছরের ওপরে:-
জীবনের দুঃখ-কষ্ট কিংবা হাসি-আনন্দের কথা ভাগাভাগি করে নেওয়া যায় এমন কাউকেই বেছে নেন এরা। এ ক্ষেত্রে বুদ্ধিমান ও ব্যক্তিত্ববান কাউকেই সঙ্গী হিসেবে বেছে নিতে চান তারা। গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ৫৫ বছর পার করেও এরা জীবনের সর্বোচ্চ ধাপে দাঁড়াতে চান।

নিয়মিত সেক্সের শারীরিক উপকারিতাভালোবাসা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ...
23/07/2020

নিয়মিত সেক্সের শারীরিক উপকারিতা

ভালোবাসা প্রকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো শারীরিক মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি কি জানেন শারীরিক চাহিদা বা ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে আপনার ব্যক্তিজীবন আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে? তাই নিম্নে সেক্সের শারীরিক উপকারিতা তুলে ধরা হলোঃ

১. ভালো ব্যায়ামঃ
শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয়, তার মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালোভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর মাধ্যমে প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়, শারীরিক মিলনকার্যে আপনি ৩০ মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার ৮৫ ক্যালোরি খরচ হয়৷ আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়, সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে ৭৫ মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায়ঃ
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে, অর্থাৎ আমাদের ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচনকার্য ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷

৩. জীবন কাল বাড়েঃ
নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালোভাবে কাজ করে৷ কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির মাধ্যমে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে, তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷

৪. ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়ঃ
বিভিন্ন গবেষণায় জানা গেছে, শারীরিক মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷ অর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হরমোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে যাওয়ায় এন্ড্রোফিন হরমোন নিঃসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷

৫. পিরিয়ডের সময় ব্যাথা কম হয়ঃ
যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণত পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে না, তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভূতি কম হয়৷ আর শারীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷

৬. মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তিঃ
মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক মিলনের অভ্যাস সবচেয়ে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উৎফুল্ল থাকে ফলে মানসিক অশান্তি কম হয়৷

৭. ভালোবাসা বাড়েঃ
শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷

৮. কাজ করার ক্ষমতা বাড়েঃ
শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিতভাবে শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷

৯. ভালো ঘুম হয়ঃ
শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷

১০. আত্মবিশ্বাস বাড়েঃ
শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ে৷ তার ভেতরকার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷

১১. ওজন কমেঃ
শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কমে যায়, ফলে ব্যক্তির ওজন কম হয়৷ নিয়মিতভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷

১২. সৌন্দর্য্য বাড়েঃ
শারীরিক মিলনকালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷ আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলনকালে মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিঃসৃত হতে থাকে, যার ফলে তাদের চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷

১৩. ভালো ত্বকঃ
শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে। তার মাধ্যমে রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত হতে থাকে৷

১৪. প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয়ঃ
নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷

১৫. হাপানি বা জ্বর থেকে মুক্তিঃ
শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷

১৬. কার্ডিওভাস্কুলারের ক্ষেত্রে উন্নতিঃ
মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে৷

১৭. বিস্বস্ততা বাড়েঃ
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷

১৮. রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায়ঃ
শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷

সকল আপডেট পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন আমাদের সাথে।

সুগঠিত পেশির জন্য যেসব খাবার খাবেননিয়মিত সুষম খাবার খেলে শারীরিক গঠন ঠিক থাকবেই। এর পাশাপাশি শারীরিক কসরত করলে তো কথাই ন...
23/07/2020

সুগঠিত পেশির জন্য যেসব খাবার খাবেন

নিয়মিত সুষম খাবার খেলে শারীরিক গঠন ঠিক থাকবেই। এর পাশাপাশি শারীরিক কসরত করলে তো কথাই নেই। এর ফলে মানসিকভাবে চাঙাও থাকা যায়। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে। এসবের পাশাপাশি কিছু খাবার নিয়মিত খেলে পুরুষদের পেশি কেবল সুগঠিতই হয় না, হয়ে ওঠে আরও আকর্ষণীয়। তেমনই ১০টি খাবার সম্পর্কে জানুন।

মাংস: মাংস খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত একমত হতে পারেননি পুষ্টিবিদেরা। কিন্তু একটা ব্যাপার স্পষ্ট, মাংস খেলে পুরুষের টেস্টোস্টেরনের (পুরুষ হরমোন) মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে চর্বির পরিমাণ কম এমন মাংস নিয়মিত খাওয়া যাবে। তবে রোজ রোজ মাংস খাওয়া কাজের কথা নয়।

সামুদ্রিক মাছ: পাস্তা, ভাত, সালাদ কিংবা নিজের মনমতো অন্য যেকোনো খাবার তো খাবেনই। এগুলোর সঙ্গে চিংড়ি বা যেকোনো সামুদ্রিক মাছ থাকলে খুব ভালো। সামুদ্রিক মাছে বিদ্যমান খনিজ উপাদান টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। তবে সামুদ্রিক মাছ প্রায় প্রতিদিন নয়, কিছুদিন পরপর খাওয়াই ভালো।

ডিম : ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘ডি’। এ ছাড়া ডিম রক্তে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন একটা ডিম খাওয়াই যথেষ্ট।
তরমুজ : তরমুজ খেলে শরীরে রক্ত চলাচল ত্বরান্বিত হয়। ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে হৃৎপিণ্ডের। এ ছাড়া ঠিক থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা। তরমুজ নিয়মিত খাওয়া যায়। তবে তরমুজ সারা বছর পাওয়া যায় না। তাই তরমুজের মৌসুমে নিয়মিত খেতে বাধা নেই।
ফুলকপি : এই সবজিটি পুরুষের শরীরে ইস্ট্রোজেন (নারী হরমোন) হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে বৃদ্ধি করে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। সামান্য হলেও প্রতিদিন ফুলকপি খাওয়া ভালো।
মধু : শরীরে শক্তি বৃদ্ধির জন্য মধু খুবই কেজো। প্রতিদিন অন্তত পুরো এক চামচ মধু খেলে দারুণ উপকার পাবেন। চা কিংবা ফলের সালাদের সঙ্গেও এটি খাওয়া যায়।
রসুন : রসুনে এমন একটি রাসায়নিক উপাদান আছে, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেশি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।
আঙুর : আঙুরও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এ জন্য প্রতিদিন কয়েকটি আঙুরই যথেষ্ট।
মটরশুঁটি : সব ধরনের মটরশুঁটিতেই ভিটামিন ‘ডি’ থাকে। এটি শুধু টেস্টোস্টেরনের মাত্রাই ঠিক রাখে তা নয়, হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।
দুধ : পেশি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া হাড় করে দৃঢ়। এ জন্য নিয়মিত দুধ পান করা ভালো।

নিয়মিত সুষম খাবার খেলে শারীরিক গঠন ঠিক থাকবেই। এর পাশাপাশি শারীরিক কসরত করলে তো কথাই নেই। এর ফলে মানসিকভাবে চাঙাও থাকা যায়। শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে। এসবের পাশাপাশি কিছু খাবার নিয়মিত খেলে পুরুষদের পেশি কেবল সুগঠিতই হয় না, হয়ে ওঠে আরও আকর্ষণীয়। তেমনই ১০টি খাবার সম্পর্কে জানুন।

মাংস: মাংস খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর—এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত একমত হতে পারেননি পুষ্টিবিদেরা। কিন্তু একটা ব্যাপার স্পষ্ট, মাংস খেলে পুরুষের টেস্টোস্টেরনের (পুরুষ হরমোন) মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এ কারণে চর্বির পরিমাণ কম এমন মাংস নিয়মিত খাওয়া যাবে। তবে রোজ রোজ মাংস খাওয়া কাজের কথা নয়।

সামুদ্রিক মাছ: পাস্তা, ভাত, সালাদ কিংবা নিজের মনমতো অন্য যেকোনো খাবার তো খাবেনই। এগুলোর সঙ্গে চিংড়ি বা যেকোনো সামুদ্রিক মাছ থাকলে খুব ভালো। সামুদ্রিক মাছে বিদ্যমান খনিজ উপাদান টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। তবে সামুদ্রিক মাছ প্রায় প্রতিদিন নয়, কিছুদিন পরপর খাওয়াই ভালো।

ডিম : ডিমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘ডি’। এ ছাড়া ডিম রক্তে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। প্রতিদিন একটা ডিম খাওয়াই যথেষ্ট।
তরমুজ : তরমুজ খেলে শরীরে রক্ত চলাচল ত্বরান্বিত হয়। ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে হৃৎপিণ্ডের। এ ছাড়া ঠিক থাকে কোলেস্টেরলের মাত্রা। তরমুজ নিয়মিত খাওয়া যায়। তবে তরমুজ সারা বছর পাওয়া যায় না। তাই তরমুজের মৌসুমে নিয়মিত খেতে বাধা নেই।
ফুলকপি : এই সবজিটি পুরুষের শরীরে ইস্ট্রোজেন (নারী হরমোন) হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে বৃদ্ধি করে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। সামান্য হলেও প্রতিদিন ফুলকপি খাওয়া ভালো।
মধু : শরীরে শক্তি বৃদ্ধির জন্য মধু খুবই কেজো। প্রতিদিন অন্তত পুরো এক চামচ মধু খেলে দারুণ উপকার পাবেন। চা কিংবা ফলের সালাদের সঙ্গেও এটি খাওয়া যায়।
রসুন : রসুনে এমন একটি রাসায়নিক উপাদান আছে, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি পেশি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে।
আঙুর : আঙুরও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে। এ জন্য প্রতিদিন কয়েকটি আঙুরই যথেষ্ট।
মটরশুঁটি : সব ধরনের মটরশুঁটিতেই ভিটামিন ‘ডি’ থাকে। এটি শুধু টেস্টোস্টেরনের মাত্রাই ঠিক রাখে তা নয়, হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতেও সাহায্য করে।
দুধ : পেশি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া হাড় করে দৃঢ়। এ জন্য নিয়মিত দুধ পান করা ভালো।

সূত্র: ব্রাইট সাইড

Address

106 South Jatrabari Shahid Faroque Road
Dhaka
1204

Opening Hours

Monday 10:00 - 14:00
17:00 - 22:00
Tuesday 10:00 - 17:00
17:00 - 22:00
Wednesday 10:00 - 14:00
17:00 - 22:00
Thursday 10:00 - 14:00
17:00 - 22:00
Saturday 10:00 - 14:00
17:00 - 22:00
Sunday 10:00 - 14:00
17:00 - 22:00

Telephone

+8801835682058

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Abul Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Abul Hasan:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

পপুলার হোমিও হল : যৌন ও স্ত্রীরোগ, কিডনি এবং গ্যাস্ট্রো লিভার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার

আমরা আধুনিক হোমিওপ্যাথ এবং কিডনি, গ্যাস্ট্রো লিভার, পুরুষদের যৌন সংক্রান্ত ও স্ত্রীরোগসমূহের হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সায় বিশেষ পারদর্শী। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন, সফল এবং আধুনিক হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা গ্রহণ করুন, যা আপনার সকল জটিল শারীরিক সমস্যা সমূহকে মূল থেকে নির্মূল করে আপনাকে পুরোপুরি সুস্থ করে তুলবে ইনশাল্লাহ। **********************************************************************

ডাক্তার আবুল হাসান (ডিএইচএমএস - বিএইচএমসি, ঢাকা)

বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ, ঢাকা যৌন ও স্ত্রীরোগ, কিডনি এবং গ্যাস্ট্রো লিভার বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথ ১০৬ দক্ষিন যাত্রাবাড়ী, শহীদ ফারুক রোড, ঢাকা ১২০৪, বাংলাদেশ ফোন :- ০১৭২৭-৩৮২৬৭১,