Dr. Md. Tarikul Islam

Dr. Md. Tarikul Islam Cardiac Physician..�

Providing Medical Consultations �

Health related Advices..�

শরীরে ভিটামিন–D তৈরি হওয়ার সেরা সময় হলো সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে—এ সময় সূর্যের আলোতে UVB রশ্মি সবচেয়ে বেশি থাকে, ...
01/12/2025

শরীরে ভিটামিন–D তৈরি হওয়ার সেরা সময় হলো সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে—এ সময় সূর্যের আলোতে UVB রশ্মি সবচেয়ে বেশি থাকে, আর ভিটামিন–D তৈরিও সবচেয়ে কার্যকরভাবে হয়।

✅ কখন সূর্যের আলো নিলে ভিটামিন–D হবে?

সকাল ১০টা – দুপুর ১টার মধ্যে ১০–২০ মিনিট রোদে থাকা যথেষ্ট (ত্বকের রঙ অনুযায়ী সময় বাড়ে/কমে)

হাত–পা–মুখের মতো খোলা জায়গায় রোদ লাগা প্রয়োজন

কাচের ভেতর দিয়ে UVB আসে না, তাই ঘরের ভেতর রোদ লাগলে ভিট D হয় না

সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে ভিটামিন D উৎপাদন কমে যায়

⚠️ কারা কিছুটা বেশি সময় রোদে থাকতে পারে?

গা শ্যামলা/গা কালো ত্বক

বয়স বেশি

যারা নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন

💡 ব্যতিক্রম

মেঘলা দিনে বা দূষণ বেশি হলে UVB কমে যায়—তখন সময় কিছুটা বাড়াতে হয়।

29/11/2025
16/11/2025

🌿 ডায়াবেটিস কেন হয়? — সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা

ডায়াবেটিস আসলে একধরনের হরমোনের সমস্যা, যেখানে শরীরের ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করতে পারে না। কিন্তু কেন এমন হয়? সেটা ডায়াবেটিসের ধরন অনুযায়ী আলাদা।

---

🔵 টাইপ–১ ডায়াবেটিস

এটা সাধারণত শিশু বা কিশোর বয়সে দেখা যায়।

এই ধরনের ডায়াবেটিসে
শরীর নিজের অগ্ন্যাশয়কে শত্রু ভেবে আক্রমণ করে।
অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন তৈরির কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়।
ফলে শরীরের ভেতর ইনসুলিন প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।

কেন এমন হয়?
ডাক্তাররা মনে করেন—

জেনেটিক প্রবণতা

কিছু ভাইরাস সংক্রমণ

পরিবেশগত কারণ
এসব মিলেই শরীর ভুল করে নিজের কোষকে আক্রমণ করে।

এটা হঠাৎ হয়, এবং তা পুরোপুরি রোধ করা যায় না।

---

🔴 টাইপ–২ ডায়াবেটিস

এটাই সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, সাধারণত বড়দের মধ্যে।

এই ডায়াবেটিস হয় দু’ভাবে—

1. শরীর ইনসুলিনকে ঠিকমতো চিনতে পারে না

2. অগ্ন্যাশয় ধীরে ধীরে ইনসুলিন কম তৈরি করতে থাকে

কেন এমন হয়?

পরিবারে ডায়াবেটিস থাকা

ওজন বা পেটের চর্বি বেশি হওয়া

কম হাঁটা–চলা বা ব্যায়াম

অতিরিক্ত ভাত, রুটি, মিষ্টি, ফাস্টফুড

স্ট্রেস, দেরিতে ঘুমানো

বয়স বাড়া

সব মিলিয়ে শরীরের ইনসুলিন কাজ করা কঠিন হয়ে যায়।

---

🌼 সহজভাবে বললে

কারও শরীর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না → টাইপ–১

কারও শরীর ইনসুলিনকে কাজে লাগাতে পারে না → টাইপ–২

আর এভাবেই রক্তে চিনির পরিমাণ বেড়ে গিয়ে ডায়াবেটিস হয়।

ডা: এম সাইফুদ্দিন স্যারের কথাগুলো শুনলে
ডায়াবেটিক রোগীদের অনেক উপকারে আসবে।।

05/10/2025

আমরা যা খাই তাই কি চিনি হয়ে যায়?

প্রশ্নটি অনেকের মনেই ঘুরতে থাকে। আসল কথাটা হলোঃ আমাদের দেহ শক্তির জন্য গ্লুকোজ (এক ধরনের চিনি) ব্যবহার করে। আমরা কার্বোহাইড্রেট (ভাত, রুটি, চিনি) খেলে সেটা সরাসরি গ্লুকোজে পরিণত হয়, এটা সবারই জানা।

কিন্তু আসল বিস্ময়টা হলো এইখানে!

শরীর শুধু কার্বোহাইড্রেটই নয়, বরং অতিরিক্ত প্রোটিন (মাছ, মাংস, ডিম) এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে ফ্যাট থেকেও একটি বিশেষ প্রক্রিয়ায় গ্লুকোজ তৈরি করতে পারে। এই প্রক্রিয়ার নাম "গ্লুকোনিওজেনেসিস" (Gluconeogenesis)।

তাহলে কি প্রোটিন-ফ্যাট খাওয়াও বন্ধ করতে হবে?

মোটেই না! এটা ভয় পাওয়ার কোনো বিষয় নয়। এই প্রক্রিয়াটি শরীরের একটি স্বাভাবিক ও প্রয়োজনীয় কাজ। সমস্যা হয় তখনই, যখন মোট খাবারের পরিমাণ আমাদের শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে যায়।

সহজভাবে বললেঃ

- আপনি যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার খান, তা সরাসরি চিনিতে পরিণত হবে।
- আপনি যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রোটিন খান, তাহলে তার একটা অংশও শরীর চিনিতে রূপান্তরিত করতে পারে।
- অর্থাৎ প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবারই হলো সমস্যার মূল কারণ।

তাহলে সমাধান কি? কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন?

১) সুষম খাদ্য গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণঃ

- শুধু ভাত-রুটি কমিয়েই প্রোটিন বেশি খাবেন না। ভাত/রুটি, শাকসবজি, প্রোটিন ও ভালো ফ্যাট – এই চারটিরই একটি ব্যালেন্স ডায়েট তৈরি করুন।

২) কার্বোহাইড্রেট বুঝে-শুনে পছন্দ করুনঃ

- সাদা ভাত-ময়দার বদলে লাল আটা, যব, ব্রাউন রাইস, ডাল জাতীয় জটিল কার্বোহাইড্রেট খান। এগুলো ধীরে ধীরে ভাঙে, ফলে রক্তে চিনি দ্রুত বাড়ে না।

৩) প্রোটিনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখুনঃ

- প্রোটিন খুব জরুরি, কিন্তু একবেলা হাফ কেজি মাংস খেয়ে ফেলবেন না। প্রতিবার খাবারে একটি মুঠোর সমান প্রোটিন (এক টুকরো মাছ/মাংস, এক কাপ ডাল) রাখাই যথেষ্ট।

৪) স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খানঃ

- বাদাম, বীজ, অলিভ অয়েল, ইত্যাদি থেকে পাওয়া স্বাস্থ্যকর ফ্যাট খান। এগুলো রক্তে চিনি দ্রুত বাড়ায় না এবং পেট ভরা রাখে।

৫) খাবারের প্রকৃতি ও সময় মেনে চলুনঃ

- প্রথমে সালাদ বা সবজি, তারপর প্রোটিন, সবশেষে কার্বোহাইড্রেট (ভাত/রুটি) খান। এতে রক্তে চিনির বৃদ্ধি ধীর গতির হবে।
- রাতের খাবার কিছুটা হালকা রাখুন।

৬) নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করুনঃ

- ব্যায়াম আপনার শরীরকে আরও কার্যকর উপায়ে ইনসুলিন ব্যবহার করতে সাহায্য করে, ফলে রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে থাকে। খাওয়ার পরে ১৫-২০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস করুন।

মনে রাখবেনঃ আমাদের শরীর একটি অদ্ভুত যন্ত্র, এটা প্রয়োজন হলে এক উপাদান থেকে আরেক উপাদান তৈরি করবেই। আমাদের কাজ হলো শরীরের ওপর মোট ক্যালরির অতিরিক্ত চাপ না দেওয়া। পরিমিত ও সুষম খাবার-ই হলো সকল সমস্যার সমাধান।

সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন।

Collected from Saifuddin Ikram sir Post..

23/09/2025

দীর্ঘদিন গ্যাসের ঔষধ সেবনে হতে পারে কিছু ক্ষতি।।

https://youtu.be/p8EO1Y-8S0A?si=3dJbwOiHTev2NSmrSubscribe my channel for more informative videos...  Thanks everyone...
22/09/2025

https://youtu.be/p8EO1Y-8S0A?si=3dJbwOiHTev2NSmr

Subscribe my channel for more informative videos... Thanks everyone...

Enjoy the videos and music you love, upload original content, and share it all with friends, family, and the world on YouTube.

Visit my YouTube channel for more informative videos..
20/09/2025

Visit my YouTube channel for more informative videos..

🩸 অ্যানিমিয়া মানে রক্তে অক্সিজেন বহনের শক্তি কমে যাওয়া।👉 লক্ষণ: ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, ফ্যাকাশে চেহারা।🥦 প্রতির...

🏥 অ্যাকিউট অ্যাপেন্ডিসাইটিস (Acute Appendicitis)অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলো অ্যাপেন্ডিক্স নামক ক্ষুদ্র এক টুকরো অন্ত্রের অংশে প...
19/09/2025

🏥 অ্যাকিউট অ্যাপেন্ডিসাইটিস (Acute Appendicitis)

অ্যাপেন্ডিসাইটিস হলো অ্যাপেন্ডিক্স নামক ক্ষুদ্র এক টুকরো অন্ত্রের অংশে প্রদাহ হওয়া। যখন এই প্রদাহ হঠাৎ শুরু হয় এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায়, তখন তাকে অ্যাকিউট অ্যাপেন্ডিসাইটিস বলা হয়। এটি একটি সাধারণ এবং জরুরি সার্জিকাল সমস্যা।

---

🔍 কারণ:

স্টুল বা ফেকালিথ দিয়ে এপেন্ডিক্স বন্ধ হয়ে যাওয়া।

প্যারাসাইট

টিউমার

ইনফেকশন বা ব্যাকটেরিয়া জনিত সংক্রমণ
ইত্যাদি।

---

⚠️ উপসর্গসমূহ:

পেটের নাভির চারপাশে ব্যথা, যা পরে ডান পাশের নিচে (Right Lower Quadrant) সরে যায়

বমি বমি ভাব, বমি

জ্বর

ক্ষুধামান্দ্য (loss of appetite)

কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া

---

🧪 পরীক্ষা ও নির্ণয়:

শারীরিক পরীক্ষা (McBurney’s point tenderness)

রক্ত পরীক্ষা (↑ WBC count)

আলট্রাসাউন্ড / সিটিস্ক্যান (CT Scan)
ইত্যাদি।

---

🏥 চিকিৎসা:

প্রধান চিকিৎসা হলো অ্যাপেন্ডিসেক্টোমি (Appendectomy) — অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে অ্যাপেন্ডিক্স অপসারণ।

কখনও কখনও অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হয় যদি অবস্থা জটিল না হয়।

---

⚠️ জটিলতা (যদি চিকিৎসা না করা হয়):

অ্যাপেন্ডিক্স ফেটে যেতে পারে (Ruptured Appendix)

পেরিটোনাইটিস (Peritonitis) — পেটের পর্দায় সংক্রমণ

অ্যাবসেস (Abscess)

শক।

---

📌 উপসংহার:

অ্যাকিউট অ্যাপেন্ডিসাইটিস একটি জরুরি অবস্থা। সঠিক সময়ে শনাক্ত ও চিকিৎসা না করলে তা জীবনঘাতী হতে পারে। তাই উপসর্গ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

https://youtu.be/oHCmdyhgBMo?si=e7iayn5IHOVDrdUY
18/09/2025

https://youtu.be/oHCmdyhgBMo?si=e7iayn5IHOVDrdUY

🩸 LDL, HDL এবং Dysfunctional HDLআমাদের শরীরের রক্তে চর্বি বা কোলেস্টেরল পরিবহনের জন্য থাকে একধরনের কণা, যেগুলোকে বলা হয় লিপোপ্র....

অ্যাসিডিটি (Acidity / গ্যাস্ট্রিক) কমানোর বা বাঁচার জন্য কিছু সহজ টিপস নিচে দেওয়া হলো:🍽️ খাদ্যাভ্যাস1. বারবার অল্প অল্প ...
17/09/2025

অ্যাসিডিটি (Acidity / গ্যাস্ট্রিক) কমানোর বা বাঁচার জন্য কিছু সহজ টিপস নিচে দেওয়া হলো:

🍽️ খাদ্যাভ্যাস

1. বারবার অল্প অল্প করে খাবেন – একসাথে বেশি না খেয়ে দিনে ৪–৫ বার অল্প অল্প করে খান।

2. ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন – অতিরিক্ত মরিচ, ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড ও টক জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।

3. চর্বিযুক্ত খাবার কমাবেন – তেলেভাজা, বার্গার, পিৎজা ইত্যাদি কম খান।

4. চা, কফি, সফট ড্রিংকস এড়িয়ে চলুন – এগুলো পেটে এসিড বাড়ায়।

5. খাওয়ার পরপরই শোবেন না – অন্তত ২–৩ ঘণ্টা পর ঘুমাতে যান।

💧 দৈনন্দিন অভ্যাস

6. পর্যাপ্ত পানি পান করুন – হজমে সাহায্য করে এবং এসিড কমায়।

7. ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন – এগুলো অ্যাসিডিটি বাড়ায়।

8. অতিরিক্ত চাপ ও টেনশন এড়িয়ে চলুন – মানসিক চাপ গ্যাস্ট্রিক সমস্যা বাড়ায়।

9. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন – অতিরিক্ত ওজন অ্যাসিড রিফ্লাক্স বাড়াতে পারে।

10. ঢিলা-ঢালা পোশাক পরুন – খুব টাইট কাপড় পেটে চাপ সৃষ্টি করে।

🛏️ ঘুম ও লাইফস্টাইল

11. ঘুমানোর সময় মাথা সামান্য উঁচু করে শোবেন – এতে এসিড উপরে উঠে আসতে পারে না।

12. রাতে হালকা খাবার খান – ভারী বা দেরিতে রাতের খাবার খাওয়া ঠিক নয়।

👉 যদি বারবার অ্যাসিডিটি হয়, বুক জ্বালা, টক ঢেঁকুর, বমিভাব বা ওজন কমে যাওয়ার মতো সমস্যা থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

16/09/2025

🩸 LDL, HDL এবং Dysfunctional HDL

আমাদের শরীরের রক্তে চর্বি বা কোলেস্টেরল পরিবহনের জন্য থাকে একধরনের কণা, যেগুলোকে বলা হয় লিপোপ্রোটিন। এর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত হলো LDL (Low Density Lipoprotein) ও HDL (High Density Lipoprotein)।

🔴 LDL (Low Density Lipoprotein)

একে অনেক সময় “খারাপ কোলেস্টেরল” বলা হয়।

কারণ, অতিরিক্ত LDL রক্তনালীর দেয়ালে জমে প্লাক তৈরি করে।

এতে ধীরে ধীরে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (রক্তনালী শক্ত ও সরু হয়ে যাওয়া) হয়।

ফলস্বরূপ হৃদরোগ, স্ট্রোক ইত্যাদির ঝুঁকি বেড়ে যায়।

🟢 HDL (High Density Lipoprotein)

একে বলা হয় “ভাল কোলেস্টেরল”।

HDL রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল শোষণ করে লিভারে নিয়ে যায়, যেখান থেকে তা ভেঙে যায় বা বের হয়ে যায়।

তাই HDL আমাদের রক্তনালীকে সুরক্ষিত রাখে।

স্বাভাবিকভাবে উচ্চ HDL মাত্রা হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে।

⚠️ Dysfunctional HDL

তবে সবসময় HDL ভালো কাজ করে না। কিছু অবস্থায় (যেমন স্থূলতা, ডায়াবেটিস, ধূমপান, দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ) HDL-এর গঠন ও কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়।

তখন HDL আর কোলেস্টেরল সরানোর বদলে উল্টো প্রদাহ বাড়ায় ও রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত করে।

একে বলা হয় Dysfunctional HDL।

এ অবস্থায় HDL সুরক্ষা না দিয়ে বরং হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

আজ আমরা Dysfunctional HDL নিয়ে জানবো।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Tarikul Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category