Ruqyah Healing

Ruqyah Healing Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ruqyah Healing, Alternative & holistic health service, কাজলা ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, Dhaka.

সমস্ত চিকিৎসার উপরে আল্লাহর কালামের চিকিৎসা, আসুন আল্লাহর উপর পূর্ণ আস্থা রাখি
কুরআন-সুন্নাহ থেকে চিকিৎসা নেই।

📍 আমাদের ঠিকানা: দক্ষিণ কাজলা ফুট ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, আদর্শ স্কুলের গলি,কুতুবখালী,যাত্রাবাড়ী, ঢাকা। 𝟬𝟭𝟯𝟯𝟲-𝟮𝟬𝟮𝟭𝟱𝟬 রুকইয়াহ জিন জাদু বদনজর হাসাদ এবং এগুলোর কারণে সৃষ্ট রোগ সমূহের চিকিৎসায় রুকইয়াহ কার্যকরী ও নিরাপদ চিকিৎসা। জাদুকর তান্ত্রিক এবং কুফর শিরকের বিরুদ্ধে এক মহা বিপ্লব।
▶যেসব বিষয়ে রুকইয়াহ করা হয়
মৌলিক বিষয় সমূহ
১/ জ্বিনের আছর।
২/ যাদুটোনা ( ব্লাক ম্যাজিক)
৩/ বদনজর, হাসাদ।
🩺শাখা বিষয় সমূহ
#জিনের আছর
#আশিক জিন সমস্যা
#বদনজর, হাসাদ
#ওয়াসওয়াসা, কুমন্ত্রণা (ওসিডি বা শুচিবায়ু,)
#পাগল বানানোর যাদু
#পড়ালেখা নষ্ট করার যাদু
#বিবাহ বন্ধের যাদু
#বিবাহ বিচ্ছেদের যাদু
#মেরে ফেলার যাদু
#অসুস্থ বানানোর যাদু
#অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা।
#সহবাসে অক্ষমতার যাদু
#বাচ্চা না হওয়া বা বন্ধ্যাত্বের যাদু
#আসক্ত বা বশ করার যাদু
#আর্থিক আয় উন্নতি বন্ধের যাদু
#খেয়ালের যাদু।
#মৃগীরোগ।
#আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব এর মাঝে বিচ্ছেদের জাদু।
#জ্বিন যাদুর কারণে সৃষ্ট ওভারিয়ান সিস্ট
#জরায়ু সিস্ট
#ব্রেস্টের বিভিন্ন সমস্যা।
#জিন যাদুর কারণে যে কোনো ক্যানসার
#মুখের ব্রণ
#চুল পড়া সমস্যা।
#প্যারালাইজড
#শারীরিক মানসিক বিভিন্ন সমস্যা।
#বোবা করার যাদু
#অন্ধ বধির বানানোর যাদু
#শ্বাসকষ্টের সমস্যার যাদু
#ঈমানের উপর ও আমলে বাধা সৃষ্টির যাদু
#কল্পনাপ্রবন যাদু (হ্যালুসিনেশন)
#মতিভ্রম ও ভুলে যাওয়ার যাদু
#ব্যবসায় দেউলিয়া বানানোর যাদু
#চাকরি না পাওয়া ইত্যাদি।
#কাজ ধংস করার যাদু
#সম্পদ দখলের যাদু
#অশ্লীলতার যাদু। যেমন পতিতা বা পার্ভার্ট বা জানি বানানোর জাদু।
#আইবিএস(IBS)( কোষ্টকাঠিন্য/পেট খারাপ করার সমস্যা।

23/12/2025

কালোজাদু আক্রান্ত ব্যক্তির লক্ষণসমূহ:
শারীরিক সমস্যা:
হঠাৎ অজানা ব্যথা, মাথা বা পিঠে ব্যথা
নিদ্রাহীনতা বা অতিরিক্ত ঘুম
হঠাৎ ওজন কমা বা বাড়া
অজানা রোগ, যা ডাক্তার দেখিয়েও ঠিকমতো ভালো হয় না
মানসিক সমস্যা:
অতিরিক্ত উদ্বেগ, ভয় বা হতাশা
হঠাৎ রাগ বা মানসিক চাপ
মনোযোগের অভাব, সহজে মনোযোগ হারানো
অস্বাভাবিক চিন্তা বা আচরণ
সামাজিক সমস্যা:
মানুষজন থেকে দূরে থাকা, লাজুক বা অস্বাভাবিক আচরণ
হঠাৎ সম্পর্কের ক্ষেত্রে দ্বন্দ্ব বা পারিবারিক সমস্যা
অজানা কারণে বন্ধু বা পরিবারের সাথে দূরত্ব
আধ্যাত্মিক লক্ষণ:
নামাজ বা ইবাদত করতে অনীহা
হঠাৎ প্রার্থনা বা রোজার প্রতি অনীহা
হঠাৎ জীবনে বাধা বা অজানা সমস্যা

এসব লক্ষ্মণ দেখা দিলে রুকইয়াহ সেশন নিয়ে দেখা উচিত আসলেই জাদুতে আক্রান্ত কি না। তারপর যথাসম্ভব দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিৎ।

সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

জ্বীন ও শয়তানের অস্তিত্ব সত্য।শয়তান মানুষের উপর ভয় ও আতঙ্ক চাপিয়ে দেয়। উদ্দেশ্য একটাই—মানুষকে ভয় দেখানো, অস্থির করা এবং ...
23/12/2025

জ্বীন ও শয়তানের অস্তিত্ব সত্য।

শয়তান মানুষের উপর ভয় ও আতঙ্ক চাপিয়ে দেয়।
উদ্দেশ্য একটাই—মানুষকে ভয় দেখানো,
অস্থির করা এবং আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে রাখা।
সব ক্ষেত্রেই জ্বীন উপস্থিত থাকে—এমনটা নিশ্চিত করে বলা ঠিক নয়, তবে শয়তানের ওয়াসওয়াসা ও ভীতিকর প্রভাব অনেক সময় কাজ করে।

যখন মানুষ ঘুমানোর আগে আল্লাহর জিকিরে গাফেল থাকে, তখন শয়তান সুযোগ নেয়। আর যখন কেউ আল্লাহর স্মরণ করে ঘুমায়, তখন সে আল্লাহর হেফাজতে থাকে—শয়তান তার কোনো ক্ষতি করতে পারে না।

এই জন্য রাসুল ﷺ আমাদের শিখিয়েছেন—
ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি পড়তে
সূরা ইখলাস, ফালাক ও নাস পড়তে
“বিসমিল্লাহ” বলে ডান কাতে শুতে
নিয়মিত জিকির ও কুরআনের সাথে যুক্ত থাকতে
ভয় পাওয়ার কিছু নেই। জ্বীন ও শয়তানের শক্তি সীমিত, আর আল্লাহর হেফাজত সবচেয়ে শক্তিশালী। যে আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।

সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

চেহারা নষ্টের জাদু কেন করা হয়?অনেক সময় মানুষ হিংসা, বিদ্বেষ আর প্রতিশোধের কারণে চেহারা নষ্টের জাদু করে। কারো সৌন্দর্য, গ...
23/12/2025

চেহারা নষ্টের জাদু কেন করা হয়?
অনেক সময় মানুষ হিংসা, বিদ্বেষ আর প্রতিশোধের কারণে চেহারা নষ্টের জাদু করে। কারো সৌন্দর্য, গ্রহণযোগ্যতা বা জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে এই ধরনের কাজ করা হয়।
কারণগুলো সাধারণত এমন হয়
কারো সুন্দর চেহারার কারণে সমাজে সে সম্মান পাচ্ছে, বিয়ে হচ্ছে, কাজ বা রিজিক সহজ হচ্ছে—এগুলো দেখে হিংসা জন্ম নেয়।
প্রাক্তন সম্পর্ক, পারিবারিক শত্রুতা বা ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকেও অনেকে এমন জাদুর আশ্রয় নেয়।
কিছু মানুষ চায় ভুক্তভোগী মানসিকভাবে ভেঙে পড়ুক, আত্মবিশ্বাস হারাক, মানুষের সামনে যেতে ভয় পাক।
এই জাদুর প্রভাবে অনেকের মুখে অকারণ ব্রণ, দাগ, কালচে ভাব, চোখের জৌলুস নষ্ট হয়ে যাওয়া বা নিজেকে আয়নায় অচেনা লাগার অনুভূতি হতে পারে। ডাক্তারি চিকিৎসায় তেমন কারণ ধরা পড়ে না, কিন্তু কষ্ট বাড়তেই থাকে।
মুমিনের করণীয় হলো—সব সমস্যাকে জাদু ভেবে আতঙ্কিত না হওয়া, আবার আল্লাহর যিকির ও রুকইয়াহ থেকে দূরে না থাকা। নিয়মিত কুরআনের আয়াত, দোয়া, সকাল-সন্ধ্যার যিকির এবং সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করা। আল্লাহই সর্বশক্তিমান, তিনিই হেফাজতকারী।
সতর্কতা: কবিরাজ, তান্ত্রিক বা হারাম পদ্ধতির কাছে যাওয়া সমস্যাকে আরও জটিল করে তোলে। শিফা একমাত্র আল্লাহর কাছ থেকেই আসে।
সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

22/12/2025

আপনজনরাই বেশিরভাগ সময় কেন কালোজাদু করে?
অনেক মানুষ অবাক হয়, শত্রু নয় বরং আপনজনের দিক থেকেই কেন কালোজাদুর ঘটনা বেশি শোনা যায়। বাস্তবতা হলো, যারা আমাদের সবচেয়ে কাছের, তারাই আমাদের জীবনটা সবচেয়ে ভালো জানে। এই জানাটাই অনেক সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
আপনজনরা আমাদের সুখ, উন্নতি, রিজিক, পারিবারিক শান্তি খুব কাছ থেকে দেখে। কারো সহ্য হয় না যখন সে নিজে পিছিয়ে থাকে আর কাছের মানুষটা এগিয়ে যায়। তখন অন্তরে হিংসা জন্ম নেয়। এই হিংসা থেকেই অনেক সময় মানুষ হারাম পথে যায়, কালোজাদুর মতো ভয়ংকর কাজে জড়িয়ে পড়ে।
আরেকটা বড় কারণ হলো লোভ। সম্পদ, জায়গা-জমি, ব্যবসা, স্বামী-স্ত্রী বা উত্তরাধিকার নিয়ে ঝামেলা হলে আপনজনদের মধ্যেই শত্রুতা তৈরি হয়। বাইরের কেউ এত কিছু জানে না, কিন্তু আপনজন সব জানে—কোথায় আঘাত করলে কষ্ট বেশি হবে।
বিশ্বাসের সুযোগও এখানে বড় বিষয়। আপনজনরা সহজেই ব্যক্তিগত জিনিস পায়—চুল, কাপড়, ছবি, নাম-ঠিকানা। কালোজাদু করার জন্য যেগুলো ব্যবহার করা হয়, সেগুলো বাইরের মানুষের পক্ষে পাওয়া কঠিন।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয়, অনেক সময় এসব কাজ করা হয় ধর্মীয় অজ্ঞতার কারণে। আল্লাহকে ভয় না করা, হারাম-হালাল না বোঝা মানুষ সহজেই জ্বীন, তান্ত্রিক, কবিরাজের কাছে যায়।
তাই ইসলাম আমাদের সতর্ক থাকতে বলে। সবাইকে বিশ্বাস করা যাবে না, আবার কাউকে সরাসরি দোষারোপও করা যাবে না। নিজের ও পরিবারের হিফাজতের জন্য নিয়মিত নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, সকাল-সন্ধ্যার যিকির এবং রুকইয়াহ খুবই জরুরি।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হিংসা, কালোজাদু ও শিরকের মতো গুনাহ থেকে হেফাজত করুন। আমিন

সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

জাদুর জগতে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও শক্তিশালী পদ্ধতিগুলোর একটি হলো মানুষ বা প্রাণীর হাড় ব্যবহার করে জাদু করা। এ ধরনের জাদু সাধার...
22/12/2025

জাদুর জগতে সবচেয়ে নিকৃষ্ট ও শক্তিশালী পদ্ধতিগুলোর একটি হলো মানুষ বা প্রাণীর হাড় ব্যবহার করে জাদু করা।

এ ধরনের জাদু সাধারণত শয়তান ও জিনের সাহায্যে করা হয় এবং এর উদ্দেশ্য হয় মানুষের জীবন ধ্বংস করা।

কিভাবে এই জাদু করা হয়:
কবরস্থান থেকে মানুষের হাড় সংগ্রহ
মৃত বা জবাই করা প্রাণীর হাড় ব্যবহার
হাড়ে তাবিজি লেখা, রক্ত লাগানো বা মন্ত্র পাঠ
নির্দিষ্ট জায়গায় পুঁতে রাখা বা পানিতে ভিজিয়ে রাখা

এর প্রভাব হতে পারে:
হঠাৎ অসুস্থতা, চিকিৎসায় কাজ না করা
মানসিক অস্থিরতা, ভয়, দুঃস্বপ্ন
সংসারে অশান্তি, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ
পড়ালেখা বা কাজে বারবার ব্যর্থতা
নামাজে অমনোযোগ ও দ্বীনের প্রতি অনীহা।

এ ধরনের জাদু করা বা করানো কুফরি কাজ। রাসূল ﷺ জাদুকে বড় গুনাহের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এতে জিন-শয়তানের সাথে চুক্তি করা হয়, যা ঈমান ধ্বংসের কারণ হতে পারে।

বাঁচার ও প্রতিরোধের পথ:
নিয়মিত নামাজ ও তাওহিদের উপর অটল থাকা
সকাল-সন্ধ্যার যিকর আদায় করা
সূরা বাকারা ঘরে নিয়মিত পড়া
আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক ও নাস বেশি বেশি পড়া
শরিয়াহসম্মত রুকইয়াহ করা।

সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

অনেক কবিরাজ বলে,“আমি জ্বীন হাজির করি”বা“নাম দেখেই বলে দেই সমস্যা কী।”এগুলো ইসলামসম্মত না।জ্বীন হাজির করা মানে জ্বীনের সা...
22/12/2025

অনেক কবিরাজ বলে,
“আমি জ্বীন হাজির করি”
বা
“নাম দেখেই বলে দেই সমস্যা কী।”
এগুলো ইসলামসম্মত না।
জ্বীন হাজির করা মানে জ্বীনের সাহায্য নেওয়া,
আর এটা হারাম ও শিরকের রাস্তা।
জ্বীন মানুষের কিছু তথ্য জানে,
সেগুলো বলেই কবিরাজ মানুষকে বিশ্বাস করায়।

কবিরাজে যাওয়ার পর
অনেকের ভয়, হাজিরা দেখা, অস্থিরতা আরও বেড়ে যায়।
কারণ এক সমস্যা ঠিক করতে গিয়ে
আরও জ্বীন জড়িয়ে পড়ে।
সমাধান কবিরাজে না,
সমাধান আল্লাহর কাছে।

কুরআন ও সুন্নাহ অনুযায়ী রুকইয়াহই নিরাপদ পথ।
সতর্ক থাকুন,
ঈমান রক্ষা করুন।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে +8801336-202150 কল করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন

দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য দোআশেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
22/12/2025

দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণের জন্য দোআ

শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিতে পারেন ইনশাআল্লাহ।

হাসাদ ও বদনজরের প্রভাব পড়ালেখায়অনেকে মনে করেন হাসাদ (হিংসা) ও বদনজর শুধু স্বাস্থ্য, রিজিক বা সংসারের ওপর প্রভাব ফেলে।কিন...
21/12/2025

হাসাদ ও বদনজরের প্রভাব পড়ালেখায়
অনেকে মনে করেন হাসাদ (হিংসা) ও বদনজর শুধু স্বাস্থ্য, রিজিক বা সংসারের ওপর প্রভাব ফেলে।
কিন্তু বাস্তবে পড়ালেখা ও জ্ঞান অর্জনের পথেও এর মারাত্মক প্রভাব হতে পারে—ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে যা সত্য ও প্রমাণিত।
পড়ালেখায় হাসাদ ও বদনজরের সম্ভাব্য প্রভাব
• আগে যা সহজে বুঝত, হঠাৎ বুঝতে কষ্ট হওয়া
• মুখস্থ না থাকা, পড়া বারবার ভুলে যাওয়া
• পড়তে বসলে অকারণে অলসতা ও বিরক্তি
• পরীক্ষার সময় অস্বাভাবিক ভয়, অস্থিরতা
• মেধা থাকা সত্ত্বেও ফলাফল খারাপ হওয়া
• মনোযোগ ধরে রাখতে না পারা
• পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ কমে যাওয়া
অনেক সময় এগুলোকে শুধু “স্ট্রেস” বা “মনোযোগের সমস্যা” মনে করা হয়।
কিন্তু যখন কোনো সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই সমস্যা শুরু হয়, তখন হাসাদ বা বদনজরের প্রভাবও সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।
কেন পড়ালেখায় বদনজর লাগে?
• কেউ প্রশংসা করে কিন্তু আল্লাহর নাম নেয় না
• মেধা, রেজাল্ট বা সাফল্য দেখে মনে মনে হিংসা করা
• বাবা-মা বা আত্মীয়দের অহেতুক বড়াই করা
• নিজের নিয়ামতের শোকর আদায় না করা
রাসূল ﷺ বলেছেন,
“বদনজর সত্য।”
(সহিহ মুসলিম)
পড়ালেখা রক্ষার সুন্নতি আমল
• ফজর ও মাগরিবের পর নিয়মিত আয়াতুল কুরসি
• সকাল-সন্ধ্যায় তিন কুল (ইখলাস, ফালাক, নাস)
• পড়ার আগে এই দোয়া:
“রব্বি যিদনী ইলমা”
• নিজে ও সন্তানের ওপর নিয়মিত দম করা
• অহেতুক নিজের সাফল্য প্রকাশ না করা

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে +8801336-202150 কল করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন

কালোজাদু, হিংসা ও শয়তানি কুমন্ত্রণা—এগুলো বাস্তব।কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় এর থেকে বাঁচার সবচেয়ে শক্তিশালী ঢাল হলো রাসূলুল্ল...
21/12/2025

কালোজাদু, হিংসা ও শয়তানি কুমন্ত্রণা—এগুলো বাস্তব।
কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছায় এর থেকে বাঁচার সবচেয়ে শক্তিশালী ঢাল হলো রাসূলুল্লাহ ﷺ এর সুন্নাহ।
🕌 ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও আল্লাহর উপর ভরসা
নামাজ বান্দাকে শয়তান ও জিনের কুমন্ত্রণা থেকে হেফাজত করে।
যে ব্যক্তি নিয়মিত নামাজ পড়ে, আল্লাহ তাকে নিজ হেফাজতে রাখেন।
“যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, আল্লাহই তার জন্য যথেষ্ট।”
(সূরা তালাক: ৩)
📿 ২. সকাল–সন্ধ্যার যিকির (সবচেয়ে শক্তিশালী রুকইয়াহ)
রাসূল ﷺ প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় এই আমলগুলো করতেন:
আয়াতুল কুরসি (১ বার)
সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস (৩ বার করে)

➡️ এগুলো কালোজাদু, জিন ও বদনজর থেকে শক্ত প্রাচীর তৈরি করে।
🍃 ৩. ঘরে সূরা বাকারা তিলাওয়াত
রাসূল ﷺ বলেছেন:
“যে ঘরে সূরা বাকারা পড়া হয়, সে ঘরে শয়তান প্রবেশ করতে পারে না।”
(মুসলিম)
➡️ অন্তত ৩ দিনে একবার ঘরে সূরা বাকারা পড়ুন বা চালু রাখুন।
🌴 ৪. খেজুর (আজওয়া)
রাসূল ﷺ বলেছেন:
“যে ব্যক্তি সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সে দিন তার উপর কোনো যাদু বা বিষ কাজ করবে না।”
(বুখারি, মুসলিম)
🤲 ৫. বেশি বেশি দুয়া ও ইস্তিগফার করা।

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে +8801336-202150 কল করুন অথবা ইনবক্সে মেসেজ করুন

21/12/2025

জ্বীন বা জাদুতে আক্রান্ত হওয়ার আগে করণীয়
জ্বীন বা জাদুর প্রভাব সাধারণত আল্লাহর অনুমতি ছাড়া হয় না। তবে ঈমান দুর্বল হলে, গুনাহে লিপ্ত থাকলে বা আল্লাহকে ভুলে গেলে শয়তানের আক্রমণ সহজ হয়। তাই আগেই কিছু আমল মেনে চলা খুব জরুরি।
১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজে যত্নবান হওয়া
নামাজ ঈমানকে শক্ত রাখে এবং শয়তানের আক্রমণ থেকে ঢাল হিসেবে কাজ করে।
২. সকাল–সন্ধ্যার যিকির নিয়মিত পড়া
আয়াতুল কুরসি, তিন কুল, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত—এগুলো নিয়মিত পড়লে আল্লাহর হেফাজত থাকে।
৩. ঘরে কুরআন তিলাওয়াত করা
বিশেষ করে সূরা বাকারা। যে ঘরে সূরা বাকারা পড়া হয় সেখানে শয়তান থাকতে পারে না।
৪. অশ্লীলতা ও গুনাহ থেকে দূরে থাকা
গুনাহ শয়তানকে শক্তিশালী করে, আর তাকওয়া তাকে দুর্বল করে দেয়।
৫. তাবিজ, কুফরি কথা ও জাদু বিশ্বাস থেকে দূরে থাকা
এসবের প্রতি আগ্রহই অনেক সময় জাদুর দরজা খুলে দেয়।
৬. ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি ও তিন কুল পড়ে দোয়া করা
এতে সারারাত আল্লাহর পক্ষ থেকে পাহারা থাকে।
৭. আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা রাখা
ভয় নয়—ইমান, আমল আর দোয়ার মাধ্যমেই প্রকৃত নিরাপত্তা।

সমস্যা বেশী মনে হলে আমাদের অভিজ্ঞ রাকির সাহায্যে কুরআনের আলেকে রুকইয়াহ করতে কল করুন +8801336-202150 (whatsap)

ভয় পেও না!আমি তোমাদের সাথেই আছি আমি সব দেখি এবং শুনি।সুরা ত্বহা
20/12/2025

ভয় পেও না!
আমি তোমাদের সাথেই আছি
আমি সব দেখি এবং শুনি।
সুরা ত্বহা

আশিক জ্বীন কিভাবে আপনার জীবন ধ্বংস করছেঅনেক মানুষ বুঝতেই পারে না যে তাদের জীবনের অশান্তি, সম্পর্ক ভাঙন, মানসিক অস্থিরতা ...
20/12/2025

আশিক জ্বীন কিভাবে আপনার জীবন ধ্বংস করছে
অনেক মানুষ বুঝতেই পারে না যে তাদের জীবনের অশান্তি, সম্পর্ক ভাঙন, মানসিক অস্থিরতা কিংবা ইবাদতে অনীহা আসলে আশিক জ্বীনের কারণে হচ্ছে। আশিক জ্বীন এমন এক ধরনের জ্বীন যে মানুষের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে তার জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে।
আশিক জ্বীনের আক্রমণে যে ক্ষতিগুলো হয়—
১. দাম্পত্য জীবন ধ্বংস
স্বামী বা স্ত্রীর প্রতি হঠাৎ অকারণ ঘৃণা, শারীরিক সম্পর্কে সমস্যা, বারবার ঝগড়া, এমনকি ডিভোর্স পর্যন্ত গড়ায়।
২. মানসিক ও শারীরিক সমস্যা
সবসময় ভারী লাগা, অস্বাভাবিক ক্লান্তি, বুক ধড়ফড়, ঘুমে ভয়ংকর স্বপ্ন, একা থাকলে ভয় পাওয়া।
৩. ইবাদত থেকে দূরে সরিয়ে দেয়
নামাজে অমনোযোগী হওয়া, কুরআন পড়তে বিরক্তি লাগা, আজান শুনলে অস্বস্তি হওয়া।
৪. অস্বাভাবিক ভালোবাসা বা ঘৃণা
কারো প্রতি অতিরিক্ত টান বা হঠাৎ কারো প্রতি চরম রাগ ও বিরক্তি তৈরি করে দেয়।
৫. একাকীত্ব ও হতাশা বাড়িয়ে দেয়
মানুষের সাথে মিশতে ইচ্ছে করে না, নিজের মধ্যেই গুটিয়ে থাকে, আত্মহত্যার চিন্তাও আসতে পারে।
এগুলো কোনো কাকতালীয় বিষয় নয়। শয়তান ও জ্বীনের কাজই হলো মানুষের সংসার, ঈমান ও মানসিক শান্তি নষ্ট করা।
সমাধান কী?
কুরআন ও সহিহ সুন্নাহ ভিত্তিক রুকইয়াহই এর একমাত্র নিরাপদ সমাধান। নিয়মিত আয়াতুল কুরসি, সূরা বাকারা, সূরা ফালাক, সূরা নাস এবং নবীজির শেখানো দোয়া পড়া অত্যন্ত জরুরি।
আল্লাহ চাইলে কোনো জ্বীনই আপনার ক্ষতি করতে পারবে না।
আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যদি এসব লক্ষণে ভুগে থাকেন, অবহেলা করবেন না। সচেতন হোন, রুকইয়াহ গ্রহণ করুন।

Address

কাজলা ওভার ব্রিজ সংলগ্ন, কাজলা, যাত্রাবাড়ী
Dhaka
1236

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruqyah Healing posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruqyah Healing:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram