স্বাস্থ্য কথা

স্বাস্থ্য কথা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from স্বাস্থ্য কথা, Doctor, ধানমন্ডি, Dhaka.

22/11/2025
25/06/2022
05/08/2018

চুল ঘন হোক প্রাকৃতিক উপায়ে

বেশ কয়েক বছর আগেও দেখা যেত মেয়েরা এই মোটা বেণী করে বাইরে যাচ্ছে। আর আমাদের মা খালাদের তো সব সময়ই দেখে এসেছি লম্বা বেণীতে বা বিশাল খোঁপায় নিজেদের সাজাতে। কিন্তু সময় পাল্টেছে। চারিদিকের দূষণ, ব্যস্ত জীবন যাত্রায় যত্নের অভাব, নানা রকম চুলের সাজ করতে গিয়ে কেমিক্যালের ব্যবহার করতে করতে অনেকেই যে সমস্যায় পড়েছেন চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে। আগে হয়তো ঠিকই ঘন চুল ছিল, কিন্তু এখন আর নেই। অনেকের আবার কোন অসুস্থতার কারণে চুল পড়ে পাতলা হয়ে গিয়েছে। তাই চুল সাজাতে গেলেই এখন দরকার পড়ে আর্টিফিশিয়াল হেয়ার এর। অথবা কেউ কেউ আবার অনেক টাকা খরচ করে দামি শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার ট্রাই করেই যাচ্ছেন, কিন্তু আশানুরুপ ফল পাচ্ছেন না। আজ তাই বলব বেশ কিছু জিনিসের কথা যেগুলো রয়েছে আপনার কাছেই, দাম ও সাধ্যের নাগালে সেই সাথে নেই কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

(১) অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরার গুণের নেই কোন শেষ। চুলের যত্নে এটি অনেক বেশি কার্যকরী। ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে এটি আপনাকে ফিরিয়ে দেবে ঘন ও উজ্জল চুল। এটি চুলের ত্বকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও ময়েশ্চার যোগায়। অ্যালোভেরার জেল বের করে সরাসরি চুলে লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা সময় দিন শুকাতে। তারপরে শ্যাম্পু করে নিন। এটি হেয়ার ফল কন্ট্রোল করার পাশাপাশি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে। সেই সাথে চুল ও হয়ে উঠবে উজ্জ্বল। নিয়মিত করলে লক্ষণীয় পরিবর্তন চোখে পড়বে অল্প কিছু দিনেই।

(২) ডিম

চুল ঘন করার পাশাপাশি আপনি যদি চুল লম্বা করতে চান তাহলে চুলের প্যাক হিসেবে ব্যবহার করুন ডিম। ডিমের এই প্যাক প্রোটিন ট্রিটমেনট হিসেবে কাজ করবে ও চুল করবে শক্ত। চুলের ঘনত্ব ও দৈর্ঘ্য অনুযায়ী একটি বা দুটি ডিম ভেঙে ফেটে নিয়ে চুলে লাগান। ডিমের গন্ধ বেশি খারাপ লাগলে, সাথে কোন একটা সুগন্ধি তেল মেশাতে পারেন। পুরো চুলে ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ভালোভাবে শ্যাম্পু করুন। সপ্তাহে ২ বার করলে মাস খানেকের মধ্যেই চুলে লক্ষণীয় পরিবর্তন আসবে।

(৩) মেথি

চুলের যত্নে মেথির ব্যবহার অনেক পুরনো। রান্না ঘরেই পেয়ে যাবেন চুলের যত্নের এই অসাধারণ উপকরণ। মেথি একরাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে ভালোভাবে বেটে নিয়ে চুলের গোঁড়ায় লাগিয়ে রাখুন এক ঘণ্টার মত। তারপরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল ঘন তো করবেই পাশাপাশি চুল হবে নরম ও শাইনি। সপ্তাহে মাত্র একদিন ব্যবহার করলেই এক মাসেই ফল পাবেন।

Jui

(৪) আমলকী

চুলের যত্নে আমলকীর ব্যবহার বহুবিধ। এটি চুলের গোঁড়া শক্ত করে, চুল পড়া কমায়, চুলের বৃদ্ধি বাড়ে, চুল সাদা হওয়া থেকে রক্ষা করে, চুলের স্বাভাবিক রঙ ঠিক রাখে, চুলকে উজ্জ্বল করে।

বাজার থেকে আমলা তেল না কিনে নিজেই ঘরে আমলা তেল তৈরি করে চুলে লাগান। এছাড়াও বাজারে আমলকীর গুঁড়া পাওয়া যায় সেটা ব্যবহার করতে পারেন চুলের প্যাকের সাথে। তবে আমলা তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

(৫) জবা ফুল

জবা ফুল চুল ঘন করার পাশাপাশি চুল অল্প বয়সে চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করে। জবা ফুলের পেস্ট তৈরি করে নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে চুলের গোঁড়ায় লাগিয়ে রাখুন। বিশ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন।

(৬) হেনা বা মেহেদি

হেনা চুলের ক্ষেত্রে ন্যাচারাল ভলিউমাইজার হিসেবে কাজ করে। চায়ের লিকার, ডিম, লেবুর রস, টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে নিন হেনা পাউডার। ঘণ্টা খানিক এভাবেই রেখে দিন। তারপরে ব্রাশ এর সাহায্যে পুরো চুলে লাগান। এক ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।

উপরে যে উপাদানগুলোর কথা বলা হল সেগুলো চুল ঘন করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। আপনার যদি বড় ধরনের কোন শারীরিক সমস্যা না থেকে থাকে, তাহলে এই ঘরোয়া উপায়গুলো নিয়মিত চর্চা করলে চুল অবশ্যই ঘন হবে। তারমানে এই না যে এক মাসেই আপনার চিকন বেণী মোটা হয়ে যাবে। ওটা শুধুমাত্র টিভি কমার্শিয়াল এই সম্ভব, বাস্তবে ঐ প্রোডাক্ট ও একমাসে কোন আহামরি পরিবর্তন করতে পারবে না। এই উপাদান গুলো ব্যবহার করলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো হবে, চুল উজ্জ্বল হবে, তবে কাংখিত ঘন চুল পেতে হলে ধৈর্য ধরে এগুলো ব্যবহার করতে হবে অন্তত তিন মাস। কারন নতুন চুল গজালেও সেটা লম্বা হবার জন্য একটা মিনিমাম সময়তো লাগবে। তাই বাজারের নানান রকমের কেমিক্যাল ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপাদানের হাতেই ছেড়ে দিন আপনার চুল। চুল ভালো থাকবে প্রাকৃতিক যত্নে।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ডেঙ্গু এলার্টঃশুরু হয়েছে ডেঙ্গু সিজন। দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আর বাড়ছে ডেঙ্গু রোগের জটিলতা। কখন সন্দেহ করবেন ...
04/08/2018

ডেঙ্গু এলার্টঃ

শুরু হয়েছে ডেঙ্গু সিজন। দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা আর বাড়ছে ডেঙ্গু রোগের জটিলতা।

কখন সন্দেহ করবেন আপনার ডেঙ্গু হয়েছে?

-প্রথমদিন হতেই তীব্র জ্বর।(সাধারনত ১০২ ডিগ্রী বা এর উপরে হয়)

-জ্বরের সাথে তীব্র শরীর ব্যাথা,মাংসপেশীতে ব্যাথা,গিরায় গিরায় ব্যাথা,কোমরে ও চোখের পেছনে ব্যাথা

-জ্বরের ২-৩ দিনের মধ্যে শরীরে লাল র‍্যাশ উঠা।র‍্যাশ চুলকাতে পারে।

-দাঁতের মাড়ি,নাক দিয়ে রক্ত পড়লে,চামড়ার নিচে রক্তের দাগ দেখা গেলে ,বমি বা পায়খানার সাথে রক্ত গেলে বা মেয়েদের মাসিকের সাথে বেশী রক্ত গেলে

করণীয়ঃ

-->ডেঙ্গু হয়েছে সন্দেহ হলেই ডাক্তার দেখাবেন।

-->আর প্রচুর পানি,তরল খাবার(স্যালাইন,ডাবের পানি,তাজা ফলের রস) প্রচুর খেতে থাকুন।

-->জ্বর, ব্যাথা কমানোর জন্য প্যারাসিটামলের বাইরে অন্য কোন ব্যাথার ওষুধ খাবেননা।

ডেঙ্গু রোগের জটিলতা,মানে ডেঙ্গু কখন কখন প্রাণহানীকর হতে পারেঃ

-একজন মানুষের জীবদ্দশায় মোট চারবার তার ডেঙ্গু হতে পারে চার প্রজাতির ডেঙ্গু ভাইরাস দিয়ে।

-যতবার ডেঙ্গু হবে ততবার ডেঙ্গু অধিক জটিল আকার নিয়ে হাজির হবে।যেমন ধরেন কারো চতুর্থবার বা তৃতীয়বার ডেঙ্গু হলো তার জটিলতার সম্ভাবনা তত বেশী।

-ঢাকা শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে এইবার যাদের ডেঙ্গু হচ্ছে তারা বেশীর ভাগ ই দ্বিতীয়/তৃতীয়/চতুর্থবার আক্রান্ত তাই এইবার ডেঙ্গুর জটিলতা বেশী দেখা যাচ্ছে।

ডেঙ্গু রোগীর জটিলতার জন্য কি কি জিনিস খেয়াল রাখবেন?

-দাঁতের মাড়ি,পায়খানা,প্রস্রাব দিয়ে রক্ত গেলে,মেয়েদের মাসিকের সাথে অতিরিক্ত রক্ত গেলে,চামড়ার নিচে রক্ত ফোঁটা জমা হলে।

-শ্বাসকষ্ট শুরু হলে,পেট ফুলে গেলে।

-অতিরিক্ত বমি হলে, চোখ হলুদ হয়ে গেলে।

-মাথা ঘুরিয়ে অজ্ঞান হয়ে গেলে

-প্রেসার অতিরিক্ত কমে গেলে বা কমে যাওয়া শুরু করলে।

-রক্তের সিবিসি পরীক্ষার মধ্যে প্লেটলেট কাউন্ট আগের চেয়ে কমতে শুরু করলে।

ডেঙ্গুর চিকিৎসা করবেন ডাক্তাররা কিন্তু ডেঙ্গু প্রতিরোধের দায়িত্ব চিকিৎসকসহ আমাদের সকলের। কিভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা যায়?

-বাড়িতে বা বাড়ির আশেপাশে কোথাও পানি জমতে দিবেননা।টব,ভাঙ্গা বাটি,নারকেলের মালা,পরিত্যাক্ত টায়ার,ছোট বড় গর্ত সব খেয়াল রাখবেন,প্রতিবেশীদের সতর্ক করবেন।

-বাসার এসির পানি কোথায় জমে খেয়াল করে পরিস্কার করবেন।

-যাদের বাথরুমের বালতিতে পানি ধরে রাখাই লাগে তারা বালতিতে ঢাকনা ব্যবহার করবেন।

-প্রয়োজনে সারাদিন ঘরে ম্যাট লাগিয়ে রাখুন,অথবা মশারি টাঙ্গিয়ে রাখুন।প্রয়োজনে কিছুক্ষণ পরপর মশার ঔষধ স্প্রে করুন।

-বিকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত জানলা দরজা যদ্দুর সম্ভব বন্ধ রাখুন।

-যদ্দুর সম্ভব ফুলস্লিভ জামা দিয়ে শরীর ঢেকে রাখুন।

-যাদের আগেও ডেঙ্গু হয়েছিলো তারা সাবধান থাকুন বেশী।

● দৈনিক ১টি অাপেল খান।কোন ডাক্তার লাগবে না!● দৈনিক ৫টি বাদাম খান।কোন ক্যান্সারের অাশঙ্কা থাকবে না!● দৈনিক ১ টি লেবু খান।...
17/10/2017

● দৈনিক ১টি অাপেল খান।
কোন ডাক্তার লাগবে না!
● দৈনিক ৫টি বাদাম খান।
কোন ক্যান্সারের অাশঙ্কা থাকবে না!
● দৈনিক ১ টি লেবু খান।
কোন ফ্যাট হবে না!
● দৈনিক ১ গ্লাস দুধ খান।
কোনও হাড়ের সমস্যা হবে না!
● দৈনিক ১২ গ্লাস জল খান।
কোন ত্বকের সমস্যা থাকবে না!
● দৈনিক ৪ টি খেজুর খান
কোন দুর্বলতা থাকবে না!
● দৈনিক ৩ বার প্রার্থনা, যোগ-ব্যায়াম করুন, কোন টেনশন, উত্তেজনা থাকবে না |
● দৈনিক ৮ ঘন্টা ঘুমান।
খুশি মনে সতেজ অার অানন্দে থাকুন!
(ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদের জানান)
_______________ _______________
___
আপনাদের সাথে থাকাই আমাদের কাজ।
আপনারাও লাইক কমেন্ট করে আমাদের
সাথে থাকুন
_______________ _______________
__
আপনারা লাইক কমেন্ট না করলে পোষ্ট
দিতে ইচ্ছে করে না।
_______________ _______________
__
যারা এখনো আমাদের পেজে লাইক দেন
নি,তারা পেজে লাইক দিয়ে এক্টিব
থাকুন ।
আপনাদের সুখী জীবনই আমার কাম্য।
ধন্যবাদ।
√ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে কমেন্ট করুন.. T= (Thanks)
N= (Nice)
E= (Excellent)
V= (very fine)
B= (Bad)
O= (Osthir).. আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমরা ভাল ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।........ধন্যবাদ

মহিলাদের স্তনের আকার নস্ট হয় যে কারনে:-নারীদেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল স্তন। সুস্থ দেহের পাশাপাশি সুন্দর স্তনেরও...
02/08/2017

মহিলাদের স্তনের আকার নস্ট হয় যে কারনে:-

নারীদেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল স্তন। সুস্থ দেহের পাশাপাশি সুন্দর স্তনেরও প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু কর্মব্যস্ত জীবনে নারীরা নিজের দেহের প্রতি খুব কমই যত্ন নিতে পারেন। দেহকে সুস্থ রাখার সাথে সুগঠিত স্তন পেতে সঠিক ডায়েট, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, প্রচুর পানি করা, মাঝে মাঝে নিজেই নিজের স্তন চেক করা প্রয়োজন। কিন্তু অনেক নারীর ক্ষেত্রেই নিজের দেহের প্রতি অযত্নের কারণে দেখা দেয় নানা সমস্যা এবং সাথে স্তনের আকারও নষ্ট হয়ে থাকে। তাই জেনে রাখুন কিছু বিষয় যেই কারণে স্তনের আকার নষ্ট হয়।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খাওয়া :- সর্বদা সুস্থ থাকার মূল মন্ত্রই হল পানি। ঠিক মতো পানি পান না করলে যেমন ত্বকের লাবণ্যতা নষ্ট হয়ে যায় ঠিক একই ভাবে স্তনের আকারও নষ্ট হয়ে থাকে। তাই সুস্থ থাকতে ও সুগঠিত স্তন পেতে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া উচিৎ নারীদের।

ভুল সাইজের ব্রা পরা :- স্তনের সাইজ অনুযায়ী যদি সঠিক মাপের ব্রা না পরা হয় তাহলে তা স্তনের আকার নষ্ট হওয়ার জন্য দায়ী। তাই ব্রা কেনার সময় অবশ্যই দেখেশুনে সঠিক মাপের ব্রা কেনা উচিৎ। আবার অন্যদিকে ১৫ বছরের একটি গবেষণার পর ২০১৩ তে প্রকাশ করা হয়, যে সকল নারীরা কখনোই ব্রা পরেন নি তাদের স্তন যারা সবসময় ব্রা পরছেন তাদের থেকেও সুগঠিত।

ধূমপান ত্যাগ করতে হবে :- দীর্ঘ ৮ বছরের একটি গবেষণার পর বলা হয়েছে যে স্তনের আকার নষ্ট হওয়ার পিছনে ধূমপান করা অন্যতম কারণ। ধূমপানের ফলে নারীর স্তনের টানটান ভাব নষ্ট হয়ে যায় এবং যার কারণে স্তন সুগঠিত থাকে না।

অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা :- আপনি যদি অতিরিক্ত ডায়েট করে থাকেন তাহলে তা স্তনের জন্য ক্ষতিকর। খুব বেশি ডায়েট করার জন্য দেহের চামড়ার সতেজ ভাব কমে যায় চামড়া ঝুলে পড়ে। এবং ওজন কমানোর পরে নারীদেহে সবার প্রথমে ওজন কমে স্তনের কারণ স্তনেই সবচেয়ে বেশি ফ্যাট থাকে।

রোদের আলো থেকে স্তন রক্ষা না করা :- আমরা জানি যে সূর্যের আলো আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এর থেকে বাঁচার উপায় হল সানস্ক্রিন। যদিও আমাদের দেশে নারীরা সানবাথ করেন না। কিন্তু তারপরেও অনেক নারীই খোলামেলা কাপড় পরে থাকেন। তাই অন্যান্য দেহের অন্যান্য অংশে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পাশাপাশি স্তনেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে

29/07/2017

বাতাস লেগে গর্ভবতী ?
আজকে চেম্বারের শেষ রোগী দেখলাম,
২১ বৎসরের একটা মেয়ে.... অবিবাহিত।

রোগী'র কমপ্লেইন হলো,গত ৩মাস যাবত তার পিরিয়ড বন্ধ এবং সাথে এক ডাক্তারের ৩মাস পূর্বের প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে অভিযোগ করলো, ঐ ডাক্তারের ঔষুধ খেয়েই তার এই সমস্যা হইছে!
পেসক্রিপসনে দেখলাম UTI-এর চিকিৎসা দেওয়া।রুগী ও তার মা'কে বুজানো'র চেষ্টা করলাম যে, ঐ ঔষুধ গুলোতে এই রকম হওয়ার কোন সম্ভাবনাই নাই। ব্যার্থ হলাম... তারা তাদের অভিযোগেই অটল। যা হোক,কথা না বাড়িয়ে একটা তলপেটের USG ও প্রস্রাবের রুটিন পরিক্ষা করতে বললাম।
USG করতে গিয়ে দেখি ..১২সপ্তাহের Pregnancy ....আমি অবাক হলাম না, এই রকম অনেক দেখেছি! মেয়ে এবং তার মা'কে বলার সাথে সাথে মেয়ে লাফ দিয়ে উঠলো USG বেড থেকে,'কি বলেন এইসব? আম্মা গো, আম্মা এই ডাক্তার এই সব কি বলে! কি ভাবে সম্ভব!!
আম্মা বিশ্বাস করো...ডাক্তার সাব বিশ্বাস করেন,আমার এই রকম কোন কিছুই ছিলো না।আল্লাহ্ গো আল্লাহ্ ..তুমি আমারে একি শুনাইলা....' কাঁদতে কাঁদতে প্রায় অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার দশা।
মা'র দিকে তাকালাম দৃষ্টি দেখে মনে হলো,দুনিয়াতে নাই। বললাম, 'মেশিনে যা দেখা যাচ্ছে, যা সত্যি, তাই আমি বলছি...এতে কোন ভূল নেই।
এইবার আমার অবাক হবার পালা...
মা বলছেন,' ঐ তুই কাঁদিসনা..কাঁদিসনা, বাতাসে এই রকম হইছে ...আলগা বাতাস.. খারাপ বাতাসে, কাঁদিসনা... এইবার মেয়ে সুযোগ পেয়ে গেলো,'হ..আম্মা ..হ, আমি তোমারে ৩মাস আগে একবার বলছিলাম না?
আমি ঘরে শুয়ে থাকা অবস্থায় একটা কি রকম জানি বাতাস আমার গায়ে লাগছিলো,তখন থেকেইতো আমার শরীর অসুস্থ হইতে শুরু করলো..না..আম্মা?
ডাক্তার সাব, এখন এইটা কি করা যাইবো...আল্লাহ্ গো তুমি আমারে মাইরা ফালাও.. উঠাইয়া নাও.... আমি দেখলাম বিপদ.. এতো চেম্বারই উঠাইয়া ফেলতেছে, "শুনেন বাতাসে হইছে না কিসে হইছে এটা আমার জানার দরকার নাই..আপনার পেটে বাচ্চা আছে এটাই এখন সত্যি..আর MR করানোর সময়ও পার হয়ে গেছে।
আরও কিছুক্ষন কান্নাকাটি - রোনাজারি'র পর চেম্বার থেকে তারা বের হয়ে যাওয়ার সময়, মেয়ের মা'কে ডেকে বল্লাম,'শুনেন এইসব আলগা বাতাস-টাতাস বাদ দিয়ে.. কার বাতাসে হইছে, মেয়ের থেকে বের করেন ও পারলে ওই বাতাসের সাথে বিয়ে দিয়ে দেন। মা,'হ..বুজছি ..' বলে হন হন করে হাটা দিলেন। আমি বসে বসে কিছুক্ষন ভাবলাম,'হায়রে বাতাস!

আল্লাহ আমাদের নারীদের ভয়ঙ্কর আযাবের পথ থেকে রক্ষা করুন। তার জন্য আমরা মেয়েদের দোষ দেয়া ঠিক হবেনা কারন কোন ছেলে কিংবা পুরুষ ছাড়া তো তা সম্ভব নয়। এই ব্যাপারে ছেলেদের ও দোষ আছে। আসুন আমরা সবাই সচেতন হয়। এই মেয়েটা নিশ্চয়ই কারো বোন কিংবা মেয়ের মত। সে যদি আপনার. বোন হতো তাহলে কি করতেন???

🚭 সিগারেটের সাক্ষাতকার 🚭  প্রশ্ন 👉 নাম কী তোমার ?উত্তর 👉 সিগারেট।  প্রশ্ন 👉 জন্মস্থান কোথায় ?উত্তর 👉 কিউবার রাজধানী হাভ...
11/07/2017

🚭 সিগারেটের সাক্ষাতকার 🚭

প্রশ্ন 👉 নাম কী তোমার ?
উত্তর 👉 সিগারেট।
প্রশ্ন 👉 জন্মস্থান কোথায় ?
উত্তর 👉 কিউবার রাজধানী হাভানায়।
প্রশ্ন 👉 জন্মসাল কত ?
উত্তর 👉 ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দ।
প্রশ্ন 👉 তোমার শরীরে উল্লেখযোগ্য কী আছে ?
উত্তর 👉 মৃত্যু বীজ তামাক।
প্রশ্ন 👉 তোমার কর্মস্থল কোথায় ?
উত্তর 👉 মানবদেহে।
প্রশ্ন 👉 তোমার মূল দায়িত্ব কী কী ?
উত্তর 👉 এক শ্রেণির মানুষকে সাময়িক তৃপ্তি দেওয়ার বাহানায় পরিবেশ দূষণ করা ও মানবদেহে মারণঘাতী রোগ সৃষ্টি করাই আমার কাজ।
প্রশ্ন 👉 তোমার মূল লক্ষ্য কী ?
উত্তর 👉 যুবসমাজকে ধ্বংস করা।
প্রশ্ন 👉 আচ্ছা, তোমার প্রিয় ব্যক্তি কে ?
উত্তর 👉 ধূমপান করে যে।
প্রশ্ন 👉 আর, তোমার প্রিয় বস্তু কী ?
উত্তর 👉 লাইটার ও দেশলাই।
প্রশ্ন 👉 তুমি কখন বেশি মজা পাও ?
উত্তর 👉 যখন পায়খানায় বসে আমাকে 'খাওয়া' হয়।
প্রশ্ন 👉 কারণ কী হে ?
উত্তর 👉 কারণ, ওই সময় বেশি ক্ষতি করার সুযোগ পাই যে !
প্রশ্ন 👉 কখন তুমি খুশি হও ?
উত্তর 👉 আমার গায়ে সতর্কবাণী দেখেও যখন আমাকে নিয়ে সুখটান দেওয়া হয়।
প্রশ্ন 👉 আচ্ছা, তোমার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী কী ?
উত্তর 👉 মানুষকে ধীরে ধীরে মদ, গাঁজা, হেরোইন, ইয়াবা প্রভৃতি নেশায় আসক্ত করে তোলা।
প্রশ্ন 👉 তোমার প্রিয় সময় কোনটি ?
উত্তর 👉 যখন আমার সামনে আগুন দিয়ে পেছন দিক থেকে সুখটান দেয়া হয়।
প্রশ্ন 👉 নিজেকে কী মনে করো তুমি ?
উত্তর 👉 মরণের একটা কারণ ও যমদূতের সহকারী !

👉👉 পাঠকদের উদ্দেশে কিছু বলবে ?
👉👉 হ্যাঁ, যারা আমার কথা শুনতে চায়, তাদের বলব : বেশি বেশি ধূমপান করে খুব তাড়াতাড়ি কবর বা শ্মশানের ভিসা নিতে পারো। নিজে ধ্বংস হয়ে অপরকে ধ্বংস করো। এবং এই সুন্দর পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিতে পারো যক্ষ্মা, ক্যান্সার, হৃদরোগ প্রভৃতিতে আক্রান্ত হয়ে।

👉👉👉 সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ধূমপান প্রাণঘাতী !!!

21/06/2017

কাঁচা আম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় :
আমাদের শরীরের রক্ত পরিষ্কার রাখে ।
কাঁচা আম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ।
ক্যারোটিন ও ভিটামিনসমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখে ।
বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
পটাসিয়ামের অভাব পূরণ করে ।
কাঁচা আমে প্রচুর পরিমানে আয়রন থাকায় রক্তস্বল্পতা সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী ।
ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায় গরমে ঠান্ডাজাতীয় রোগ প্রতিরোধ করে ।
কিডনির সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
লিভার ভালো রাখে ।
নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করে ।
অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে ।
ত্বক উজ্জ্বল করে ।
দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে ।
ফাইবারসমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে ।
এ ছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে ।
পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমে ভিটামিন-সি বেশি পরিমানে থাকে । বেশি বেশি কাঁচা আম খেয়ে শরীরের বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি করুন ।

21/06/2017

ক্যানসার-টিউমার প্রতিরোধে তোকমা (basil seeds)

চীন ও ভারতের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় তোকমা অন্যতম একটি উপাদান। এশিয়ার বিভিন্ন মিষ্টি পানীয়, জুস ও স্মুদিতে এর ব্যবহার রয়েছে।

সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তোকমার বেশি ব্যবহার দেখা যায়। তবে ভারত, তাইওয়ান ও ইন্দোনেশিয়াসহ আরও কয়েকটি স্থানে এটি অনেক জনপ্রিয় ভেষজ উপাদান।

একশো গ্রাম তোকমাতে রয়েছে দুইশো ৩৩ কিলোক্যালরি পরিমাণ শক্তি, ২৩ গ্রাম প্রোটিন ও ৪৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।

সাধারণভাবে তোকমা শরীরে উদ্দীপক, অ্যাসিডিটি নিরাময়ক ও তৃষ্ণা নিবারক হিসেবে কাজ করে। এটি ঘর্মগ্রন্থিকে সচল রাখে, জ্বর কমায়, ঠান্ডাজনিত শ্লেষ্মা দূর করে।

উপকারিতা
লিভার ও জরায়ুর সুস্থতায় তোকমা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। তোকমার পাতা ক্যানসার ও টিউমার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত। বাতের রোগীদের জন্য এর পাতার রস বিশেষ উপযোগী।

পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ পাকস্থলীর যে কোনো সমস্যা দূর করে। পাইলস উপশমকারী তোকমার বীজের রস প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধক। তোকমার তেলে এন্টিব্যক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে, যা ত্বক ভালো রাখে ও চর্মরোগ নিরাময় করে।

ব্যবহার
তোকমা সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে সে পানি পান করুন। ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত খান। এতে গ্যাস্ট্রিক ও পেটের যেকোনো সমস্যা সহজেই দূর হয়ে যাবে। তবে তোকমা পানিতে ভেজানোর ১০ থেকে ১৫ মিনিট পরই তা খাওয়া যায়। চাইলে জুস ও প্রিয় যেকোনো পানীয়তে ব্যবহার করতে পারেন নানা গুণের এ ভেষজ উপাদানটি।

সৌজন্যে: বিএনএস টাইমস

20/06/2017

দূর্ঘটনাবশত শরীরের কোন অংশ (হাত/পা/আংগুল) আলাদা হয়ে যাওয়া রোগীর জন্য কতটা দুঃখজনক সেটা যার হারায় সে-ই বোঝে।
এরকম দূর্ঘটনার ক্ষেত্রে সময়মত ব্যবস্থা নিলে অনেক ক্ষেত্রে আলাদা হয়ে যাওয়া অংশ পুনরায় জোড়া লাগানো সম্ভব।
আমরা এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হলে কি করা উচিত সে সম্পর্কে কিছু কথা বলছি যা আমাদের সবারই জানা প্রয়োজন। আমি মূলত দুটো বিষয় হাইলাইট করব -

১) কিভাবে কেটে যাওয়া অংশ সংরক্ষণ করে রোগীর সাথে স্পেশালাইজড সেন্টারে পাঠানোর ব্যবস্থা করব?
২) আমরা রি-ইম্পল্যান্ট সার্জারির জন্য বাংলাদেশে(ঢাকা) কোথায় রেফার করতে পারি?

First aid to a patient with amputation:

1. Check the person's airway (open if necessary); check breathing and circulation. If necessary, begin rescue breathing, CPR, or bleeding control.
2. Try to calm and reassure the person as much as possible. Amputation is painful and very frightening.
2. Control bleeding by applying direct pressure to the wound. Raise the injured area. If bleeding continues, recheck the source of the bleeding and reapply direct pressure, with help from someone who is not tired. If the person has life-threatening bleeding, a tight bandage or tourniquet will be easier to use than direct pressure on the wound. However, using a tight bandage for a long time may do more harm than good.

**How to preserve the amputated part & transport the part with patient--
--There are two methods of preservation. I am talking about the most accepted method of preservation preferred by Plastic surgeons/Hand surgeons worlwide which has no controversies.

1. Gently wash the severed limb with sterile water or saline solution but do not scrub.
Do not put an amputated limb directly in water/saline, as this may cause damage that could hinder/interrupt reattachment.

2. Wrap(not too tightly) the limb in a moist, clean material. Sterile gauze soaked with sterile saline solution or sterile water is best. If you do not have gauze, compromise by wrapping the limb in the cleanest absorbent material available. Paper towel will work if you do not have gauze or a clean cloth.

3. The put the amputated part in a dry & watertight plastic bag/container.
4. After that put the plastic bag/container in a plastic bag/box which contains ice.

(DO NOT put the severed part directly on ice. DO NOT use dry ice as this will cause frostbite and injury to the part)
5. At last transport the limb with patient to a specialized centre.

The amputaed part may survive 4 to 6 hours if it is not cooled. But it may survive from 24 to 30 hours if preserved in above mentioned method.

 #কিডনি  #নষ্টের  #১০টি  #অনিয়ম১.  #প্রস্রাব আটকে রাখা।২. পর্যাপ্ত  #পানি পান না করা।৩. অতিরিক্ত  #লবন খাওয়া।৪. যেকোন ...
05/06/2017

#কিডনি #নষ্টের #১০টি #অনিয়ম

১. #প্রস্রাব আটকে রাখা।
২. পর্যাপ্ত #পানি পান না করা।
৩. অতিরিক্ত #লবন খাওয়া।
৪. যেকোন সংক্রমনের দ্রুত #চিকিৎসা না করা।
৫. #মাংস বেশি খাওয়া।
৬. প্রয়োজনের তুলনায় কম খাওয়া।
৭. অপরিমিত ব্যথার ওষুধ সেবন।
৮. ওষুধে সেবনে অনিয়ম।
৯. অতিরিক্ত #মদ খাওয়া।
১০. পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নেওয়া।
অনুগ্রহ করে টিপসগুলো অবহেলা করবেন না এবং লেখাটি শেয়ার করবেন।
√ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন। আপনার যদি কমেন্ট করতে কষ্ট হয়, তাহলে সংক্ষেপে কমেন্ট করুন.. T= (Thanks)
N= (Nice)
E= (Excellent)
V= (very fine)
B= (Bad)
O= (Osthir).. আপনাদের কমেন্ট দেখলে আমরা ভাল ভাল পোষ্ট দিতে সাহস পাই।........ধন্যবাদ

Address

ধানমন্ডি
Dhaka
1205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category